বেশ কিছুদিন ধরেই আর কিছু না হোক একটা দেশের নাম আমরা বহুবার শুনেছি, ঘুরেফিরে ফেসবুক আর ব্লগে এসেছে তার নাম। অনন্ত জলিলের বদৌলতে একটি বাক্য বেশ জনপ্রিয়ও হয়েছিল ‘আর ইউ পম গানা’। সেই থেকে একটা আগ্রহ জন্মেছিল এই দেশটা ভ্রমণ করার। কাজের চাপে আর তেমন অবসর খুঁজে পাইনি কিন্তু পম গানা শব্দটা কানের ভেতর খুব করে বেজে উঠেছে বহুবার। অবশেষে সুযোগ হল দেশটিতে যাবার।
আইভরি কোস্ট থেকে ঘানা বর্ডার মাত্র ১৫০ কি মি। বেশ সকাল করেই রওনা হলাম। আগে থেকেই একটা ব্রিফিং ছিল যে বর্ডার পর্যন্ত যেতে দুইটা গাড়ী পরিবর্তন করতে হবে। বাহন হিসেবে ছোট ছোট মাইক্রোবাস। আইভরি কোস্টে আসার পর থেকে মাইক্রোবাসের মত মারসিডিস গাড়ীগুলো বেশ দেখে আসছিলাম কিন্তু কখনও ওঠার সাহস হয়নি। প্রথমত প্রচণ্ড গতিতে তেড়ে যায় এসব মারসিডিস আর ভেতরে পরিবেশ কেমন হবে তা নিয়েও বেশ একটা শঙ্কা ছিল। ভাবতাম হয়তো খুব চিপা চাঁপা সিট আর ভ্যাঁপসা একটা আইভরিয়ান গন্ধে মৌ মৌ থাকবে ভেতরের পরিবেশ। কিন্তু না সব আশংকাকে উড়িয়ে দিয়ে ভেতরে বেশ আরামদায়ক একটা পরিবেশই পেলাম।
যাত্রা শুরু হল আইভরি কোস্ট টু ঘানা। যাবার পথেই মন কেড়ে নীল বাসাম বিচের দুই পাশ দিয়ে দাড়িয়ে থাকা লম্বা সারি সারি সব নারকেল বাগান। যদিও বিচের পাশের চিরাচরিত মনোরম দৃশ্য এটি কিন্তু তারপরও এত বিশাল নারকেল বাগান খুব সহসায় চোখে পড়ে
না।
(১)
(২)
(নারকেল বাগানের সারি)
মাঝে মাঝে অবাক করে দেবে পাহাড়ের বুকের উপর চেপে বসে থাকা সারি সারি পাম বাগান , কখনও আনারসের বাগান আবার কখনও কলা গাছের সারি সারি লাইন। পিচ ঢালা রাস্তা এতটাই সোজা যে কখনও কখনও দুই এক মাইল রাস্তা একটানা দেখা যায় দূর থেকে আর সেই সাথে রাস্তার পাশ দিয়ে উঁকি দিয়ে যাওয়া এইসব বাগান।
(৩)
(পাম বাগানের সারি)
(৪)
(একটানা লম্বা রাস্তা)
দেখতে দেখতে দুইটা গাড়ী পরিবর্তন করে আমরা পৌঁছে গেলাম কফি আনানের দেশে।
প্রথমেই মানি এক্সচেঞ্জ। সাথে আছে আইভরিয়ান সেফা আর কিছু ডলার। ঘানার মুদ্রার নাম সিডি(CEIDI)। শুরুতেই একটু অসুবিধে হল যেহেতু কিছু চিনিনা। তারপরও ইংলিশ স্পিকিং কান্ট্রি হওয়ায় তেমন সমস্যা হয়নি। বিশেষ করে আমি যা চাই তা তারা বোঝে এর চেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে। ভাষা না জানা আর বোবা মানুষের সাথে খুব একটা পার্থক্য আছে বলে মনে হয় না। আইভরি কোস্টে অধিকাংশ জায়গায় এভাবে বোবা হয়ে থাকতে হয় তাই অভিজ্ঞতা এই লাইনে একটু বেশী। ডলার সিডি করে এবার মূল গন্তব্য ঘানার একটি শহর নাম কেপ কোস্ট। আটলান্টিকের অপার সৌন্দর্য নাকি মনোহর মুগ্ধতা নিয়ে এইখান থেকে চমৎকার ভাবে দেখা যায়। তবে কেপ কোস্ট যেতেও সেই দুইটা গাড়ী পরিবর্তন। রওনা দিলাম কেপ কোস্টের পথে। শুরুতে কিছুটা ভাঙ্গা রাস্তার ঝাঁকুনি খেয়ে মনটাই ভেঙ্গে গেল। কিন্তু তারপর একটানা পিচ ঢালা পথে চলতে থাকলো সেই ছোট মারসিডিস।
আইভরি কোস্টের সাথে এই দেশের অনেক মিল খুঁজে পেলাম বিশেষ করে রাস্তায়। এখানেও হকার বলতে মেয়েরা। মাথায় একটা বড় পাত্র আর তার উপর নানা রকমের খাবার। কারো কাছে পানি, কারো কাছে কলা পোড়া, কেউ বিক্রি করছে কলার চিপস। রাস্তার পাশেই কেউ গরম কয়লার চুলার উপর ঝলসে দিচ্ছে কলা, কেউ দৌড় দিয়ে জানালার কাছে পৌঁছে দিচ্ছে অর্ডার দেয়া খাবার। বেশ মজা করেই কলা পোড়া খেতে দেখলাম আমাদের চালক ভাইকে।
ক্রমেই আমরা প্রথম স্টপেজে এসে পৌঁছুলাম – নাম হল টাকরাদি। এরপরের স্টপেজ কেপ কোস্ট। নাম শুনেই চোখের সামনে ভেসে আসে একটা সৈকতের কথা। বেশ কয়েকটা কোস্টের পাশ দিয়ে আসা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। রাস্তার দু ধার দিয়ে শুধু মোটেল আর মোটেল। তখনও বুঝিনি দেশটার এই অংশটা এত পর্যটকে ঠাঁসা থাকে। টের পেলাম যখন পৌঁছে গেলাম কেপ কোস্ট। আইভরি কোস্ট থেকে টানা সাড়ে আট ঘণ্টা যাত্রার পর অবশেষে মূল গন্তব্য কেপ কোস্টে পৌঁছুলাম। আসার পথেই মন কেড়ে নেবে একেবারে হাইওয়ের কূল ঘেঁসে যাওয়া আটলান্টিকের ঢেউ। দূর থেকে সাদা ঢেউয়ের সাথে নীল নোনতা পানি মনে হবে যেন এখুনি ভেঙ্গে দেবে পিচ ঢালা পথ। উত্তাল মহাসাগর আর তার পাশ দিয়ে শান্ত নিরুপদ্রব নারকেল গাছের সারি। অপার সৌন্দর্য আর অফুরন্ত মুগ্ধতা।
(৫)
(৬)
(হাইওয়ের তীর যেন আছড়ে পড়ছে)
ঘানাতে যখন যাত্রা শুরু করেছিলাম অর্থাৎ বর্ডার দিয়ে ঢোকার পর থেকে আমার কখনো মনে হয়নি যে দেশটি অনুন্নত। পিচ ঢালা পথ, সারি সারি পাম বাগান, পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, অজস্র মোটেল আর বিশেষ করে কোস্টে উপচে পড়া টুরিস্টের ভিড়। প্রতিটি উইক্যান্ডে এখানে ভিড় জমে নানা দেশের পর্যটকদের। তখন যে কোন হোটেলে জায়গা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। দেখার মত আছে কয়েকটা ক্যাসেল। এই ক্যাসেল আর স্লেভ ট্রেডের গল্প সশরীরে দেখতে আসাও আমার এই যাত্রার অন্যতম উদ্দেশ্য। ট্যুরিজম দিয়ে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে দেশটি। সেই সাথে এই সব স্থাপনার রক্ষণাবেক্ষণও অসাধারণ। এছাড়া রয়েছে সামুদ্রিক মাছের ব্যবসা। বিশাল আটলান্টিকের বুকে রাতভর ধরে চলে মাছ ধরার চিরুনি অভিযান। সৌভাগ্যবশত আমাদের কেপ কোস্টে অবস্থানের এক রাতে পেয়েছিলাম মাঝিদের দেখা। বিশাল সাগরের মাঝে জাল ছেকে মাছ ধরতে দেখা এ আমার এক দারুণ অভিজ্ঞতা।
(৭)
(৮)
(৯)
(চলছে মাছ ধরা)
(১০)
(একজন পর্যটক জাল না ধরে আর থাকতে পারলো না)
আমরা উঠেছিলাম হোটেল ওয়েসিস এ। বিচের একেবারে কূল ঘেঁসে যাওয়া এই হোটেলে বসলে আর মন চাইবে না এখান থেকে জাগতিক কোন বিষয়ের টানে কোথাও ছুটে যেতে।
(১১)
(হোটেলের সামনেই বসে দেখা যায় ঢেউ)
(১২)
(হোটেল ওয়েসিসের একাংশ)
চোখ ধাঁধানো আর নয়নাভিরাম এই নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসা অগণিত পর্যটকদেরও চোখে পড়লো। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছিল তাই অন্ধকারের আগে আটলান্টিকের বুক ভেদ করে ক্যামেরার লেন্স ঘোরানোর লোভ আর সামলাতে পারলাম না। আঙ্গুলের ছোঁয়ায় উঠে আসতে থাকলো লাল দিগন্তের লালিমা নোনা পানিতে ভাসতে থাকার দৃশ্য। আফ্রিকা , ইউরোপ থেকে অজস্র মানুষের ঢলে যেন ফেটে পড়ছিল আটলান্টিকের পাড়। স্বপরিবার, কাপল, শিক্ষার্থী আর আমাদের মত দুই একজন ভবঘুরেদের ঘুরঘুর করতে দেখা গেল সাগর পাড়ে।
(১৩)
(গোধূলির ঢেউ)
(১৪)
(পর্যটকদের ভিড়)
(১৫)
(১৬)
(সূর্যাস্তের বেলা)
আমরা খাবার নিয়ে বেশ চিন্তিত ছিলাম। আসলে এই অঞ্চলের বিশেষ করে আইভরি কোস্টের খাবারে একটা গন্ধ কেন জানি আমার নাকে খুব লাগে। তাই খুব ভয়ে মেন্যু কার্ড নিয়ে বসলাম। অনেক গবেষণা করে হাভাইত্তা এই আমি ভাত খাওয়ার লোভ আর সামলাতে পারলাম না। ভয়ে ভয়ে অর্ডার দিলাম ফ্রাইড রাইস আর চিকেন ফ্রাই। মোটামুটি আধ ঘণ্টা সময় হাতে নিয়ে অর্ডার দেয়ায় ভালো। আধঘণ্টা পর আমাদের সামনে পরিবেশন করা হল ঘানা স্পেশাল ফ্রাইড রাইস উইথ চিকেন ফ্রাই। খাওয়া শুরু করার পর আমার ধারনায় পাল্টে গেল এখানকার খাবারের স্বাদ আর মান সম্পর্কে। সোগ্রাসে আমি আর বন্ধু তানভীর মুহূর্তেই রসনায় আরাম করে তা সাবাড় করে দিলাম। খেতে খেতে শুরু হল আফ্রিকান ট্র্যাডিশনাল নৃত্য। এর আগে এই নাচ দেখিনি। কাজেই আগ্রহ নিয়ে অজানা আর অচেনা তাল লয়ে পায়ের কারুকার্যে ফুটে এলো আফ্রিকার নাচ। খুব অবাক বিস্ময়ে চোখ ধাঁধানো মুগ্ধতা নিয়ে দেখে গেলাম নাচ। আমার মত দুই একজনকে ক্যামেরার ফ্রেমে বেঁধে ফেলতে দেখলাম অবাক করা সেই নাচের ভঙ্গিমা।
(১৭)
(১৮)
(১৯)
(২০)
(ট্র্যাডিশনাল নাচ)
একদিকে নাচ আর অন্য দিকে ঢেউয়ের বাধ ভাঙ্গা স্রোতের শব্দ এক অভাবনীয় মুহূর্তের সূচনা করলো। এভাবেই ঢেউয়ের শব্দে কেটে গেছে রাত। পরদিন যাত্রা ক্যাসলের উদ্দেশ্যে।
(২১)
(ক্যাসেল)
(২২)
ক্যাসেলের কাহিনী লম্বা তা আর এক পর্বের জন্য রাখলাম। তবে তার আগে সাগরের তীর ঘেঁসে গড়ে ওঠা নৌকার উপর ভ্রাম্যমাণ মার্কেট নজর কেড়েছে।
(২৩)
(ভ্রাম্যমাণ মার্কেট)
অসংখ্য নৌকা তীরে ভেড়ানো । সেই সাথে মাছ ধরা জাল নিয়ে ব্যস্ত দেখলাম মাঝিদের।
(২৪)
(২৫)
(জাল নিয়ে ব্যাস্ত মাঝি)
(২৬)
(বাহারি নৌকার দোলে দুলছে সাগর পাড়)
একটু ফ্যাঁকাসে হলুদের ছোঁয়া আর ভাসমান নৌকার দোলানিতে যেন সমস্ত তীর দুলছে। থেমে নেই কেপ কোস্টের জীবনধারা। স্রোতের মত চলছে তাদের জীবন।
(২৭)
(মন ছুঁয়ে যাওয়া সাগর তীর)
বেশ কিছু গির্জা চোখে পড়লো ট্যাক্সি করে আসতেই। বেশ কিছু ইয়ুথ কন্সালটেশান সেন্টারও আছে নানা জায়গায়।
(২৮)
(২৯)
দেখতে দেখতে কেটে গেল দুই দিন দুই রাত। কিভাবে এত দ্রুত সময় চলে গেছে তা বুঝতে পারলাম যখন হোটেলের ভাড়া করা রুমের চাবি জমা দিলাম অভ্যর্থনা কেন্দ্রে। মন খারাপ হয়েছিল ঘানা ছেড়ে ফিরে আসতে। অনন্তের বদৌলতে সামনে আসা এই নামটার সাথে একটা ভ্রুকুটিই করেছিল অনেকে। অথচ এমন সুন্দর আর গোছানো দেশে বারবার ঘুরতে যাবার লোভ সামলানো যে কোন ভ্রমণ পিয়াসীর জন্য কষ্টসাধ্যই বটে ।
(৩০)
দেশটির রাস্তা ঘাট, আটলান্টিকের স্রোতের শব্দের টান, নানা দেশের দর্শনার্থী, আর মনোরম পরিবেশ আমাকে এখনও টানছে।
অমি_বন্যা
মন্তব্য
লেখা আর ছবি দুটোই দারুণ লাগলো
অসংখ্য উদাস দা। আপনার মন্তব্য দেখলে প্রেরণা পাই। ভালো থাকবেন।
হেভি নাম দিসেন রে ভাই হাসতেই আছি
দুই নম্বর ছবিটা দেখতে পারতেসিনা, বাকিগুলি দেখলাম। চমৎকার পোস্ট
..................................................................
#Banshibir.
দুই নম্বর ছবিটা আমিও দেখতে পারতেসিনা বাকিটা চমৎকার !! জলিল ভাইরেও ধন্যবাদ !!!
হ জলিল ভাইরেও । ভালো থাকবেন সব সময়।
পীর ভাই, এইরকম একটা নাম দেয়ার সুযোগ কি হাতছাড়া করা যায় ।
ছবিটা কেন দেখা যাচ্ছে না বুঝলাম না। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
লেখা আর ছবি দুটোই দারুন।
ঘানা সম্বন্ধে আমাদের অনেকেরই তেমন ধারনা নেই। আমারও ছিল না। কয়েক বছর আগে আমার মেয়ে
স্টাডি এবরডে ঘানা পছন্দ করে। আমি শুনেই না করি, কিন্তু ও যাবেই। আমি তখন ঘানাকে জানতে ইন্টারনেট এ যাই। যখনি দেখলাম ঘানা হল আফ্রিকার অন্যতম স্তিতিশীল দেশ, তখন মেয়েকে যেতে দিতে আর বাঁধা রইল না।
ও প্রথম গেল কেপ কোস্ট পরে আক্রা। তিনমাস ছিল আমি সবসময় ঘানার প্রশংসাই শুনেছি।
অমি, পরের পর্বের আশায় থাকলাম।
আমারও কোন ধারনা ছিল না এই দেশটি নিয়ে। ভাবতাম কেমন আর হবে দেশটি। এরপর যখন গেলাম তখন দেশটি সম্পর্কে আমার ধারনাই পাল্টে গেল। আহা কি অপরুপ না এই দেশ।
আমার কাছেও বেশ গোছানো আর স্থিতিশীল মনে হয়েছে এখানকার রাস্তা ঘাট, আর মানুষের জীবনধারা। কেপ কোস্ট দেখে এর প্রেমে না পড়ে আসলেই কোন উপায় নেই। এখানকার সাগর পাড়, মাঝিদের জাল, নৌকা, মাছ ধরা আর মানুষের সরলতা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
পরের পর্ব শুরু করিনি, তবে লিখে ফেলবো শীঘ্রই। ভালো থাকবেন নীল কমলিনী দিদি।
আপনার সাথেই তাইলে জলিল ভাইয়ের ক্যাঁচাল? দেশটা বেশ সুন্দর মনে হইল।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আসলেই সুন্দর একটা দেশ। আমার আবার যেতে মঞ্চায়।
ডুরন্ট থুক্কু দুরন্ত পোস্ট। পাঁচ তারা
০২
আপনি কবে হাচল হবেন। মডুমামাদের কাছে আরেক দফা দাবী রেখে গেলাম
ডাকঘর | ছবিঘর
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তাপস দা। ভালো থাকবেন সব সময়।
সুন্দর
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজরুল ভাই।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
সত্যিই তো দারুণ সুন্দর একটি জায়গা ঘানা। অনেক ধন্যবাদ। পম বললেও এখন ভালো লাগবে।
পাপলু বাঙ্গালী
অসাধারণ একটা দেশ। সত্যি অসাধারণ। বারবার যেতে মন চাইবে এদেশে যদি একবার যান।
দারুন
অজস্র ।
অসাধারণ আপনি আসলেই জোস লিখছেন, ছবিগুলাও দারুণ। কক্সবাজারের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকেও।
ভাল লাগলো। ৬ নম্বর ছবিটা দেখে আমাদের কুয়াকাটা’র কৈবর্ত-পল্লী’তে যেতে একটা জায়গার কথা মনে পড়ে গেল, একদম একরকম।
ধন্যবাদ তানিম ভাই। ভালো থাকবেন।
দারুন! কেপ কোস্ট ক্যাসেল এর ছবি দেখলাম মনে হয়, এটা নিয়ে বিস্তারিত পোস্ট কবে আসছে??
ক্যাসেল নিয়ে লেখা আসবে পরবর্তীতে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রংতুলি।
আমিও যাইবার চাই।
যান যান জলদি যান পথেরহাট। সুন্দর দেশ।
অসাধারণ! চালিয়ে যান।
amn
চালিয়ে যাবো।
অসাধারণ ! ! !
ধন্যবাদ ব্যাঙের ছাতা। ভালো থাকবেন।
অনেক ভালো লাগলো।
তারিফ শেরহান শুভ
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শুভ।
দারুণ
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
গানা যামু!
facebook
দেরী কইরেন না। তাড়াতাড়ি যান। কেমন আছেন আপনি?
ওহ্, এক কথায় দারুণ !
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রৌঢ় দা।
গানা যাইতে মঞ্চায়
জলদি যান। অনেক সুন্দর।
দুর্দান্ত!
বার বার আফসোস হইতেছে, মনে হইতেছে "আই এম পম গানা' কইতে পারলে খুব ভালো হইতো।
সৌম্য
কইতে দোষ কি! আমি বলে দেই 'আর ইউ পম গানা?,
লেখা, ছবি সুন্দর হয়েছে। আমার এক সহকর্মী আছে ঘানার। তাকে মাঝে মাঝে জিগাই 'আর ইউ পম গানা' - বেটা বোঝেনা কেন জিগাই।
-- ডিম পোচ
। ব্যখ্যা দিয়ে দিয়েন আপনার বন্ধুকে। মজা পাবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ডিম পোঁচ ।
দারুন পোস্ট অমি ভাই।
খুব ভালো লাগল।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।
ভাল্লেগেছে
ভালু ভালু
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
চমৎকার খুব ভালো লাগলো ।
facebook
অনেক ধন্যবাদ অনু দা। ভালো থাকবেন।
নতুন মন্তব্য করুন