বাসিলিকা সেন্ট পিটার্স, রোম।
রোম নিয়ে এই অন্তিম পর্বে রোমের আরও কিছু সড়ক, জাদুঘর, গ্যালারী আর কিছু স্থাপনার ছবি সংযুক্ত করে এই দফায় বিদায় নিতে চাই। গেল পর্বে পিয়াজ্জা দেল্লা রিপাব্লিকা র ছবি দিয়েছিলাম। এর ঠিক সামনেই অবস্থিত প্রাচীন একটি গির্জা যার নাম "বাসিলিকা সান্তা মারিয়া দেলি এঞ্জেলি এদেই মারতিরি।" আগেরদিন বেশ খানিকটা রাত হয়ে গিয়েছিল বিধায় গির্জাটির প্রবেশ দ্বার বন্ধ ছিল। তাই পরদিন ভোরবেলা উঠে এই গির্জার উদ্দেশেই যাত্রা শুরু করলাম প্রথমে। এখানে উল্লেখ্য যে সান্তা মারিয়া নামক এই গির্জাটি এবং এর সাথে লাগোয়া রোমের জাতীয় জাদুঘর এর নকশা এঁকেছিলেন মিকেলএঞ্জেলো স্বয়ং।
১) বাসিলিকা সান্তা মারিয়া দেলি এঞ্জেলি এদেই মারতিরি
স্টেশনের অদূরেই পিয়াজ্জা দেল্লা রিপাব্লিকা, আর সাথে ভিয়া নাজিওনালে সড়ক, এই সড়ক পিয়াজ্জা ভেনিজিয়া গিয়ে মিশেছে। এই লম্বা সড়কের দুপাশে রয়েছে অনেক ঐতিহাসিক নিদর্শন, তাই এই দফা মেট্রো না চড়ে হাঁটাপথই বেছে নিলাম। রাস্তার এক পাশে একটি অসাধারণ নাম না জানা কিন্তু সুন্দর নকশা সমৃদ্ধ একটি গির্জা চোখে পড়লো। অনেক রঙ বেরঙের ভবনেরও সন্ধান মিলল।
২) নাম না জানা গির্জা
৩) রঙিন ভবন
পিয়াজ্জা ভেনিজিয়া থেকে যে সড়কটি কোলোসিয়ামে গিয়ে ভিড়েছে তার নাম হল "ভিয়া দেই ফোরি ইম্পেরিয়ালি।" এটি ঐতিহাসিকভাবে রোমের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ সড়কের একটি। নির্মিত হয়েছিল ফ্যাসিস্ট মুসোলিনির আমলে। এই সড়কের দু পাশেই সব রোমান স্থাপনার কীর্তিসমূহ চোখে পড়ে। সড়কের ধারে দুই বাদ্যযন্ত্রী এবং কণ্ঠশিল্পীর দেখা মিলল।
৪) রোমের রাস্তায় গানবাজনা
আগের দিন রোমা পাসে রোমান ফোরাম সহ কোলোসিয়াম ফ্রি লেখা ছিল। তাই এই দফায় আর দেরী না করে সরাসরি ঢুকে পড়লাম কোলোসিয়ামের ভেতরে, তবে সময় কম বলে কয়েকটা ছবি তুলে বেরিয়ে পড়লাম রোমান ফোরামের উদ্দেশ্যে।
৫) কোলোসিয়ামের ভেতরে।
রোমা পাস থাকার একটা সুবিধে হল কোথাও কোনও লাইনে দাঁড়াতে হয়না, তাই সময় বাঁচে অনেক। রোমান ফোরামে দেখার আছে অনেক কিছু, কিন্তু ম্যালা সময় লাগবে, তাই জুলিয়াস সিজারের বাড়ির ধ্বংসাবশেষ, রোমান সিনেটররা যেখানে মিটিং করতেন আর সেই সময়ে নির্মিত একটি গির্জার ধ্বংসাবশেষ দেখে বেরিয়ে পড়তে হল পালাজ্জো পোপোলোর উদ্দেশ্যে।
৬) রোমান ফোরামের একাংশ।
পিয়াজ্জা দেল পোপোলো একটা বিশালাকার খোলা ময়দান যেখানে অপরাধীদের মৃত্যু ঘোষণা এবং তাঁদের ফাঁসি প্রদান করা হত। এই ময়দানের মাঝখানে একটি ওবেলিস্ক রয়েছে যেটি মিশর থেকে আনা হয়েছিল। আমি গিয়েছি যেদিন, সেদিন দেখি আধুনিক নর-নারী রোমান সাজে সজ্জিত হয়ে নানান কসরত করছেন। কেউ নাচছেন, কেউ বর্শা নিক্ষেপ করছেন, কেউ কেউ মল্লযুদ্ধে অবতীর্ণ, কেউ আবার খাবার ভাজছেন।
৭) পিয়াজ্জা দেল পোপোলো
পিয়াজ্জা দেল পোপোলো দেখে আবার ফিরে এলাম কাপিতোলিনে পাহাড়ের ওপর অবস্থিত কাপিতোলিনে জাদুঘরে ঢুকে পড়লাম। এই জাদুঘরের নকশাও মিকেল এঞ্জেলো তৈরি করেছিলেন। ইচ্ছে ছিল রোমের বিখ্যাত ভাস্কর্য "শি-উলফ" এর একটা ছবি তুলবো, কিন্তু অনেক অনুনয় বিনয়ের পরেও ছবি তুলতে পারলাম না। তবে সম্রাট কন্সটান্টিনের শুধু মাথার ছবি দেখলাম সাদা এবং কালো উভয় ফর্মে। এছাড়া প্রিয় কারাভাজ্জোর একটি অপূর্ব পেইন্টিঙের সন্ধান পেলাম। আর দেখলাম ত্রাহানের ফোরামের গায়ে খোদাই করা একটি ভাস্কর্য, যা প্রদর্শনীর নিমিত্তে ল্যুভর জাদুঘর থেকে নিয়ে আসা হয়েছে।
৮) কাপিতোলিনে জাদুঘর
৯) কারাভাজ্জোর চিত্রকর্ম
১০) ত্রাহান কলামের গায়ে খোদাইকৃত ভাস্কর্য
১১) সম্রাট কন্সটান্টিনের মস্তক
জাদুঘর থেকে বেরিয়ে রোমান সম্রাট ত্রাহানের কলাম দেখে নিলাম। এই কলামের পুরো শরীর জুড়ে ইতিহাসের বয়ান ভাস্কর্য হিসেবে খোদাই করা রয়েছে।
১২) ত্রাহান কলাম
ত্রাহান কলামের অনুরূপ আরেকটি কলাম সম্রাট মারকুস আউরেলিউসের নামানুসারে করা হয়েছে যা মারকুস আউরেলিউস কলাম নামে পরিচিত। এক ফাঁকে রোমের রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে সেটিও দেখা হল।
১৩) মারকুস আউরেলিউস কলাম
এই কলাম সহ রোমের অধিকাংশ ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলি "ভিয়া দেল কোরসো" নামক সড়কের দুপাশে অবস্থিত। পিয়াজ্জা নাভোনা, ত্রেভি ঝর্ণা সব হাতের নাগালেই পাবেন এই সড়ক বরাবর হেঁটে গেলে। এরপর এই সড়কেই গেলাম গ্যালারি আলবের্তো সোর্দির ভেতর। এটি মূলত বিকিকিনির এক আধুনিক বাজার।
১৪) গ্যালারি আলবের্তো সোর্দি
অনেক ভিড়ের মাঝে দুই একটি ছবি তুলে দ্রুত বেরিয়ে পড়লাম ত্রেভি ঝর্ণার উদ্দেশ্যে। ত্রেভি ঝর্ণার কথা আর নতুন করে কি লিখব, যা লেখার অণু আগেই লিখে দিয়েছে। উপচে পড়া ভিড়ের চাপে পিষ্ট হবার আগেই ওখান থেকে বেরিয়ে রওনা দিলাম রোমের জাতীয় জাদুঘরে।
১৫) ত্রেভি ঝর্ণা
রোমের জাতীয় জাদুঘরে অসংখ্য মুর্তি আর নানান ঐতিহাসিক নিদর্শনের ভেতরে কি দেখব কি দেখবনা তার হিসেব করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছিলাম। তার ওপর হাতে সময়ও কম। দেখতে চেয়েছিলাম মুলত মিকেল এঞ্জেলোর নকশায় স্থাপিত এর ভেতরে অবস্থিত ক্লোয়েস্টারটি। সেই সাথে আরও দেখা হল পাথরে খোদাই করা অনেকগুলি প্রাচীন ছবি।
১৬) মিকেলএঞ্জেলোর নকশায় নির্মিত ক্লোয়েস্টার
১৭) পাথুরে চিত্রকর্ম
জাদুঘর থেকে বের হয়ে আমার এবারের যাত্রার শেষ গন্তব্য ছিল পুনরায় কোলোসিয়াম। সন্ধ্যেবেলায় কোলোসিয়ামের ছবি তুলবো, এটা মাথার ভেতর ছিলই। আবার সাথে তুলবো "ন্যাশনাল মনুমেন্ট টু ভিত্তোরিও এমানুয়েল" এর ছবিও। ফিরতি ট্রেন ধরার তখনও আরও চার ঘণ্টা বাকি। কলসিয়ামের সামনেই বসে রইলাম অনেকক্ষণ। শরীরও সারাদিন হাঁটাহাঁটির কারণে ক্লান্ত ছিল খুব। তাই বসে বসে শুধু চেয়ে রইলাম মনুষ্যকৃত এই বিস্ময়কর প্রাচীন স্থাপনাটির দিকে। সময় যেন থমকে আছে এখানে এই রোম নগরীতে, কত মানুষ কত শাসক এল গেল, কোলোসিয়াম সহ এই পুরো রোম নগরী যেন তারপরেও চীরনতুন, চীরকালের।
১৮) ন্যাশনাল মনুমেন্ট টু ভিত্তোরিও এমানুয়েল
১৯) কোলোসিয়াম
শেষ করার পূর্বে আর কয়েকটি ছবি যুক্ত করতে চাই।
২০) রোম
২১) রোমের রাজা
২২) রোমের রঙ
২৩) তিবের নদী
২৪)নদী তীরে বের্নিনিকৃত এক ঈশ্বরপ্রেমী
২৫) বিস্মৃত এক গির্জার সিলিং
২৬) সব শেষে রোমা পাস
-মনি শামিম
মন্তব্য
রোমা পাস কিভাবে পাওয়া যায়
সাইদ, রোমা পাস পাবেন রোমের যে কোন টুরিস্ট বুথে। আমি কিনেছিলাম কোলোসিয়াম সংলগ্ন বুথ থেকে। ধন্যবাদ।
লেখাতে বিয়াপক ফাকিবাজি !
মিয়া, ২ দিন পড়ে আপনার মেয়ে পড়বে লেখাগুলা,,,ইতিহাস বলে যান জলধারার মত।
আর ইয়ে,, মানে আপনি না হাচল হয়ে গেছিলেন??
facebook
বেটা, লেখাতে ফাঁকিবাজি থাকতে পারে, ছবিতে নাহি! আর অত লিখে হবেটা কি? ছবিই কইবে কথা
আমি এখনও হাচল হইনি। মুরশেদ ভাই, হিমু ভাইরা ব্যাপক গ্যাঞ্জাম কচ্চে
আপনার পোস্টের লিংকগুলো দেন এখানে।
প্রথম পাতায় ছবি প্রদর্শন করতে গেলে নীচের বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখবেন।
১) ছবির পর থেকে "কার্সরের পর্যন্ত সারসংক্ষেপ" বানাও ক্লিক করুন।
২) ছবির একটা কপি বডিতে একটা সারসংক্ষেপে রাখুন। বডির ছবির আকার স্বাভাবিক রাখুন কিন্তু সারসংক্ষেপের ছবির আকার অর্ধেক করে দিন।
৩) "পূর্ণ লেখা সারসংক্ষেপ দেখাও" অপশনটি আনচেক করুন।
নীচের ছবির মত হবে অবস্থাটা।
ব্যাপক ধন্যবাদ মুর্শেদ ভাই। ইয়ে মানে, হাচল টা একটু তাড়াতাড়ি করে দিন না? প্লিজ লাগে আর আমি দেখি, খুঁজে খুঁজে রচনাগুলির লিঙ্ক দেয়ার চেষ্টা করি। পুনরায় ধন্যবাদ।
দুঃখিত নিয়মের বাইরে কিছু করা হবে না। আপনার লেখাগুলো পেলে বোঝা যাবে আপনার হাচল হবার সময় হয়েছে কিনা।
আমার ইতিপূর্বে সচলে প্রকাশিত রচনার লিঙ্কগুলিঃ
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47038
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47071
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47085
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47126
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47181
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47268
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47352
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47369
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47413
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47466
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47493
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/47895
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/48532
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/48589
ধন্যবাদ
মনি শামিম
ওরে আপনি দেখি সচল হয়ে যাবার মতো পোস্ট করে ফেলেছেন! এটা আপনার প্রোফাইল? http://www.sachalayatan.com/shamim_1976
স্বাগতম!
আরে, আমি তো দেখি আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাচ্ছি মুরশেদ ভাই! সচল থেকে মেইল পেলাম কিছুক্ষন আগে। ধন্যবাদ।
facebook
আপনি আপনার না, লেখেননি যে?
ট্রেভি-ঝর্ণায় টেকাটুকা দেন নাই?? ছবিগুলা দারুন, আমি দুদিনে রোম ঘুরে আসছি, আরাম করে দেখা হয়নাই, খুবি তাড়াহুড়া করে সব দেখতে হয়েছিল।রোমান হলিডে মুভির সেই মাউথ অফ ট্রুথ দেখতে যাননি???
বন্দনা, ত্রেভি ঝর্ণায় টেকা টুকা দিব, টেকা কি সস্তা নাকি? আর শুধু অর্থ দিলে তো শেষ রক্ষা নয় তার সাথে দণ্ড হিসেবে প্রার্থনা করা চাই! এথিস্ট দের কি এগুলা সহ্য হয়, বলুন?
রোম আরাম করে দেখতে চাইলে রোমা পাসটা বেশ কাজের দেখলাম। আর মাউথ অফ ট্রুথের কথা তো মনেই ছিলনা, এখন আপনার কাছ থেকে শুনে মনে হচ্ছে যে মিস করলাম। নাহ, কি এক যাচ্ছেতাই ব্যাপার হল, বলুন তো?
ভাই আপ্নে, তারেকানু সচলে যেভাবে বিভিন্ন টুরিস্ট স্পট আর বিখ্যাত জায়গার ছবি আপলোডইতাছেন, সেই সাথে লাইভ ধারাভাষ্য দিচ্ছেন তাতে তো আমগো ভবিষ্যৎ ঘোরাঘুরির বারটা বাজাইতাছেন। আমরা কষ্ট কইরা টেকাটুকা খরচ কইরা গিয়া দেহুম সব চেনা চেনা লাগে, আগেই ঘুইরা গেছি।
ফটু ভাল্লাগছে, পরের কিস্তি জলদি ছাড়েন।
জিপসি, তারেকানু হল বিশ্বব্রহ্মাণ্ড পর্যটক আর আমি হলাম গিয়ে ইয়ে ইতালিকে একটু ঘুরে টুরে দেখা পাবলিক। ভাল লিখতে পারিনা কস্মিনকালেও তবে ছবিটা চলার মতন তুলতে শিখছি আরকি। মূলত ছবিই দিতে চাই কিন্তু এই অনুদের জ্বালায় তা আর হচ্ছে কোথায়? আপনারা যে কষ্ট করে আমার বর্ণনা গিলছেন, তাই তো ম্যালা!
আর যতই ছবি আর বর্ণনা আসুক, বিশ্বকে নিজ চর্মচোক্ষে দেখার মজাটাই অন্যরকম, শত বই পড়ে কিংবা ছবি দেখে এই অনুভূতিটাকে ছোঁয়া সম্ভব নয়।
ছবি ভাল লেগেছে এইজন্য ধন্যবাদ জানবেন আর পর্বটা এখানেই শেষ করে দিয়েছি, পর্ব সংখ্যা বাড়িয়ে পাঠক কে আর বিরক্ত করতে চাইনে!
আমি তিনদিন ছিলাম রোম এ। এমনিতেই রোমার ইতিহাস নিয়ে আমার অনেক আগে থেকে বেশ আগ্রহ ।সেই রোম এ পা রাখার পর বিশ্বাস এ হচ্ছিলো না।খুব অল্প সময়ে যতটুকু পারা যায় আর কি । আমার ইটালিয়ান সহকর্মী বলেছিল রোম এর প্রতিটা ইট ইতিহাস এর অংশ । আসলেই তাই । তবে To Rome with Love মুভিতে একটি জায়গা দেখিয়েছিলো -টানা দেয়াল ,সেখানে অনেকগুলি ঝর্ণা । ওটা যে কোন জায়গা খুঁজে পাই নাই।
টু রোম উইথ লাভ- তো এখনও দেখিনি তবে শিরোনামটা ফাঁক বুঝে মেরে দিতে অসুবিধে হয়নি তেমন! তাই যে জায়গাটার কথা বলছেন তেমন তো কিছু চোখে বিঁধলনা! সেটা আবার উডির কোনও ফটোশপ নয়তো?
আরেকটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছি । আপনার ছবিগুলো বেশ সুন্দর ।:) আমার তলা ছবিগুলো দেখলে আমার নিজেরই বিরক্ত লাগে এখন
আরে ব্যাপার না, সামনের বার হয়ে যাবে! আর এত ছবি তুলে হয়টা কি! দেখা শোনাই হল আসল! রোম দেখার অনুভূতিই তো অনন্য, ছবি তোলা হল আনুষ্ঠানিকতা!
সুবোধ অবোধ
ভাল লাগলো।
জাস্ট ফাটাফাটি :)। দারুন লাগল
এবং অবশ্যই হাচলাভিনন্দন
ডাকঘর | ছবিঘর
অসংখ্য ধন্যবাদ তাপস। তোমার লেখা কই, ইদানিং দেখছিনা যে?
এর আগের পর্বটাও পড়েছি।এবারেরটা আর ভাল লাগল।
প্রতীক্ষায় রইলাম।
শুভেচ্ছাসহ শুভকামনা রইল।
অঅসাধারণ মনি ভাই, প্রথম পর্ব পড়ব বলে জমায় রেখেছিলাম,এদিকে দ্বিতীয় পর্ব চলে আসল আর কমেন্ট করা হল না।
আপনার কম্পোজিশানের তুলনা হয় না, আরেকবার না বলে পারছি না।
আর আপনার হাচলত্বের বিশাল অভিনন্দন, বড় সড় খাওয়া দাওয়া হোক।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
হাচল হবার জন্য তো একটা লেখা দেয়া লাগে। সেটার প্রস্তুতি নিচ্ছি।
নতুন মন্তব্য করুন