কামরুলের ইন্টারভিউ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৪/২০১৩ - ৯:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘরের বাতিটা নিভিয়ে তারাতারি শুয়ে পড়ল কামরুল। আগামীকাল তার ইন্টারভিউ আছে। এর আগেও সে দুটি ইন্টারভিউ দিয়েছে। কোনটাতে তার চাকরী হয়নি। শুয়ে শুয়ে ঘরের চালের দিকে তাকিয়ে সে ভাবছে পুরনো দিনের কথা। কত তারাতারি সময়গুলো চলে গেল। ভাবতেই অবাক লাগে। মশাড়ির ভিতর কয়েকটা মশা ভনভন করে উড়ছে। চাকরিটা পেলে একটা মশারি কিনতে হবে। ইতিমধ্যে মশারীতে কয়েকটি তালি মারা হয়ে গেছে। এই মশারি থাকা আর না থাকা একই কথা। চাকরি পেলে তাকে আর কি কি করতে হবে তা সে চোখ বন্ধ করে ভাবছে।
উত্তরের ধানি জমিটা বন্ধক রাখা হয়েছে দুবছর হল। জমিটাতে প্রচুর ধান হত। আমাদের সংসারের সারা বছরের খরচ এই জমি থেকে আসত। তার বড়ভাইয়ের মাথায় হঠাৎ ডুকলো সে দুবাই যাবে। অনেক বুঝানো হল তাকে কিন্তু তাকে বোঝাবে কার সাধ্য। সে রাত করে বাড়িফিরতে লাগলো । বাধ্য হয়ে জমিটা বন্দক রেখে তাকে টাকা দেয়া হল। অবশেষে সে একদিন বিমানে চড়ে উড়াল দিল দুবাই। কামরুল তার সাথে ঢাকা এয়ারপোর্ট পর্যন্ত গিয়েছিলো। বিমানে উঠার আগে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলেছিল দেখিস আমাদের আর এই অবস্থা থাকবে না। প্রথম মাসের টাকা দিয়ে দুটো গাই গরু কিনিস। তারপর আস্তে আস্তে ছলিমউদ্দিনের মত একটা টিনের দোতালা ঘর তুলবি। তারপর শুধু পরের দুমাস তার সাথে যোগাযোগ ছিল। তারপর থেকে সব বন্ধ। আমি একবার ঢাকায় এজেন্টের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছিল কিন্তু তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি।
চাকরি পেলে জমিটা ছাড়াতে হবে। সংসারে অভাব শুরু হলে কামরুলকে কাজ নিতে হয় রতনের মাছের খামারে। ফজরের আজানের সাথে সাথে শুরু হয় তার কাজ। সেই ভোরে কাজ শুরু করার পর সবগুলো মাছের খামারে খাবার দিতে সকাল আটটা বেজে যায়। আবার কোন কোন দিন পুকুরে জাল নামালে সারাদিন পানিতেই থাকতে হয়। বিকেলে আবার খাবার দিতে হয় পুকুর গুলোতে। এই কাজ করে যা বেতন সে পায় তাই দিয়ে তার বাজার খরচ হয়ে যায়। পুকুরে যেদিন জাল ফেলা হয় দু চারটে মাছ জোটে সেদিন। কামরুল হাত চেটে চেটে সেদিন পেটপুরে ভাত খায়।
কামরুলের সংসারে আছে তার মা, আর তার নানি। নানা অনেক আগেই মারা গেছেন। নানা মারা যাবার পর থেকে নানি তাদের সাথেই থাকে। শরীরের চামড়া ঝুলে গেছে। সোজা হয়ে দ্বারাতে কষ্ট হয়। তাই একটা লাঠিতে ভর দিয়ে চলতে হয়। কামরুলকে তার নানীই কোলে পিঠে করে মানুষ করেছে। কামরুলের মা তাকে না জানিয়ে মাঝে মাঝে অন্যের বাড়িতে টুকটাক কাজ করে। সেটা কামরুল জানে না।
কামরুল আজ তারাতারি ঘুম থেকে উঠলো। আজ তাকে ইন্টারভিউ দিতে যেতে হবে। একটা কাক অনেকখন থেকে পাশের আম গাছে ডেকে চলেছে। শুয়ে শুয়ে সে শুনতে পেয়েছিল। উঠোনে দুটো শালিক হাটাহাটি করছে। পাশের বাঁশ ঝাড়ের পাখিরা এখনো তাদের কিচিরমিচির ডেকে চলেছে। রাতে থাকার জন্য বিভিন্ন প্রকারের পাখিরা এই বাশঝাড়ে আশ্রয় নেয়। কামরুল উঠে হাঁসের ঘর খুলে দিতেই হাসের দল পুকুরের উদ্দেশ্যে রওনা হল। সকাল থেকে কামরুলের মা উনুনে কামরুলের জন্য নাস্তা বানাচ্ছে। চালভাজা আর চা। এখন মনে হয় দেশের প্রতিটি ঘরে এই জিনিস তৈরী করা হয়। ইংরেজরা বাঙালীদের মধ্যে এই একটি জিনিস খুব ভাল ভাবে ঢুকিয়ে দিতে পেরেছে। কামরুলদের রান্না ঘরের উপরে খরের চাল আছে কিন্তু চারপাশটা ফাকা।
কামরুলের মা হাক দিল - কামরুল বাবা তারাতারি খেয়ে বের হয়ে পর। পরে আবার দেরি হয়ে যেতে পারে। এমনিতে আগে গিয়ে পৌছানো ভাল। যাবার সময় তোর চাচার দোকান হয়ে যাস। উনি যাতাযাতের ভাড়াটা দিবে।
কামরুল তারাতারি খেয়ে দেয়ে বেড়িয়ে পড়লো। কাচা রাস্তাটা পায়ে হেটে ইট বিছানো রাস্তায় রহমত চাচার ভ্যানে সে পৌছে গেল বাস স্টেশন। সেখানে কিছুন দাড়ানোর পর একটা লোকাল বাস এল যেটাতে দাড়ানোর যায়গা পর্যন্ত নেই। কামরুল তবুও তার মাঝে একটু খানি পা রাখার যায়গা করে উঠে পড়লো। এই বাস মিস করলে পরের বাস আসতে আরো ত্রিশ মিনিট দেড়ি হবে। তাহলে আর সময় মত ইন্টারভিউ দিতে যেতে পারতো না। তার সাথে আরো জনা তিনেক লোক তার সাথে ঝুলছে। এরা সবাই শহরে যাবে। প্রায় সবাই শহরে চাকরি করে। কেউ অফিসার কেউবা দোকানের কর্মচারী। আর দূরের এই যাত্রীদের যাতায়াতের একমাত্র বাহন এই লোকাল বাস।
বাস থেকে নেমে কামরুল হেটে ইন্টারভিউ অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা হল। একটা ঝালমুড়ি অলা ঝালমুড়ি ঝালমুড়ি বলে চিৎকার কারতে করতে চলে গেল। আশেপাশে রিক্সা সাইকেলের টুংটাং। মাঝে মাঝে দু একটি গাড়ি হুস করে বেড়িয়ে যাচ্ছে। আজ কামরুল যে চাকরীটার জন্য এসেছে সেটা একটা সরকারী অফিসের কেরানীর পদ। যোগ্যতা চেয়েছে অষ্টম শ্রেনী পাশ। মোট লোক নিবে তের জন তার মধ্যে তিন জন পিয়ন। কামরুল এই পদের জন্যই আবেদন করেছিল। অফিসের সামনে এসে কামরুল অনেক অবাক হয়েছে। অনেক মানুষ জড় হয়েছে অফিসের সামনে। কামরুলের ধারনাই ছিলনা এত লোক হবে। কামরুল এর আগে যে কয়টা ইন্টারভিউ দিয়েছে সেগুলো ছিল বেসরকারী অফিসের অফিস সহকারীর কাজ। তারা অনেক প্রশ্ন করে অনেক কিছু দেখে চাকরী দেন। কামরুলের ধারনা ছিল সরকারী চাকুরী পাওয়া সেই তুলনায় অনেক সহজ। কিছুন পর অবশ্য সে আবিষ্কার করল তাদের মধ্যে অধিকাংশ লোক কারো না কারো সাথে এসেছে।
সতের জন পরে কামরুলের ডাক পড়লো ইন্টারভিউতে। লিখিত পরীা আগেই হয়েছিল। সেখানে সে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছিল। একটা ছোট বারান্দা দিয়ে হেটে একটা মোড় ঘুরে প্রথম যে বড় ঘরটা আছে সেখানে গিয়ে রাস্তাটা শেষ হয়েছে। দরজায় ইন্টারভিউ লেখা একটা কাগজ আঠা দিয়ে আটকানো। তাই বুঝতে পেরেছিল এটাই ইন্টারভিউ রুম। রুমের ভেতরে একটি বড় চৌকোনা টেবিলের অপর পাশে পরপর তিনটি চেয়ারে তিনজন লোক বসে আছে। প্রথম জন একটু শুকনো। মাথায় তেল মেখে বাম কাত করে চুল আচড়ানো। দ্বিতীয় জন মোটা মত এনার নাকের নিচে মোটা পুরু গোফ। তৃতীয় জন কীন সেভড কিন্তু মাথায় টাক। কামরুলের সামনে একটা ফাকা চেয়ার। কামরুল সালাম দিতেই তাকে সামনের চেয়ারটা দেখিয়ে বসতে বলা হল। কামরুল ধন্যবাদ জানিয়ে বসে পড়লো।
তোমার নামকি ? প্রথম প্রশ্নটা করলো টাকমাথা অফিসার। তার দরখাস্তে তার নাম ঠিকানা দেয়া আছে। খালি তার নাম কেন তার বাবার নাম মায়ের নাম সবই দেয়া আছে। তার পরও বলতে হল আমার নাম কামরুল হাসান। তারপর চিকন লোক মোটা লোকটাকে বললো স্যার এর কোন কোটা নেই। তারপর মোটা অফিসারটি বলল তোমার কোন কোটা নেই ? মানে আদিবাসি কোটা, আনসার কোটা, মুক্তিযোদ্ধা কোটা, পোষ্য কোটা নেই?
কামরুল মাথা নাড়িয়ে জানায় তার কোন কোটা নেই। টেবিলের ওপাশের প্রত্যেকের মুখে যেন একটা মৃদু হাসি দেখা গেল। তারপর শুরু হল একটার পর একটা প্রশ্ন। আমরেরিকা কবে স্বাধীন হয়? জিম্বাবুয়ের জাতীয় পাখি কোনটি? কাকে বাক শিল্পাচার্য বলা হয়? ভারতে মোট কতটি রাজ্য আছে? মানুষের দেহের রঙের জন্য কোন হরমন দায়ী? ইত্যাদি আরো নানা রকম প্রশ্ন। তার মধ্যে কামরুল দু থেকে তিনটির জবাব দিয়েছে। শেষে চিকনা মত অফিসারটি বলে বসল- ইন্টারভি তে তো খুব খারাপ করেছ। তবে তোমার লিখিত পরীার রেজাল্ট অনেক ভাল। কিন্তু তারপরও অফিসেরতো একটা রুল আছে। তুমি যদি অফিসের লোকদের মিষ্টমুখ করাতে পার তাহলে তোমাকে আমরা চাকরিটা দিতে পারি।
কামরুলের চোখ চকচক করে উঠলো। সে বলেই ফেললো মিষ্টি খেতে চান এ আর এমন কি! আমি কালই অফিসের সকলকেই মিষ্টিমুখ করার ব্যবস্থা করছি। এবার টাকমাথা অফিসারটি একটি অট্টহাসি দিয়ে বলল আরে এ মিষ্টি সে মিষ্টি নয়। তোমকে দেখি খুলেই বলতে হয়। তিন লটাকা দিতে পরবে? তাহলে এই চাকরী তোমার।
কামরুলের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো। তিন লাখ টাকা সে কোথায় পাবে। তাছাড়া তার পরিবারের যে অবস্থা তাতে তিন হাজার টাকা জোগার করাই কষ্টকর তার উপর তিন লাখ টাকা। কামরুল কিছু না বলে নিশব্দে চেয়ার থেকে উঠে পড়লো। পেছন থেকে শুধু এটুকু শোনা গেল তিন লাখ টাকা দেয়ার জন্য অনেকেই মুখিয়ে আছে। তুমি যদি পার তাহলে জানিও।
কামরুলের মাথাটা ভনভন করছে। কিছুই মাথায় ঢুকছে না। তাহলেকি তার টাকা ছাড়া চাকরী হবেনা। শেষ পর্যন্ত ঘুষ দিয়ে চাকরি নিতে হবে। সে আকাশের দিকে তাকিয়ে হাটছিল। অনান্য দিন সে শহরে এলে কালু মিয়ার দোকানে গিয়ে গরম গরম সিঙ্গারা খায়। এই দোকানের সিঙ্গারার মত আর কোথাও বানায় কিনা সন্দেহ। ডালপুরিটাও অসাধারন। কিন্তু কামরুলকে আজ আর এসবে টানছেনা। সে কোন দিকে না তাকিয়ে সোজা সামনের দিকে হেটে যাচ্ছে।
এর মধ্যে হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হয়েছে। গুড়িগুড়ি বৃষ্টি নয় একেবারে ঝুম বৃষ্টি। কামরুল সঙ্গে ছাতা আনেনি। তাই একটি ছোট ছাপরা দোকানে গিয়ে দাড়াতে হল। আশেপাশ থেকে আরো লোকজন ছুটে ছুটে আসছে। ইতিমধ্যে ছোট ছাপড়াটা লোকজনে ভরে গেছে। দোকানদার মনে হল একটু বিরক্ত। ছাউনির নিচে দুটো আধভেজা কুকুর এসে জুটেছে। রাস্তায় যানবাহন চলাচল কমে এসেছে। দু-একটি ঝাপতোলা রিক্সা হুসহাস করে চলে যাচ্ছে। কামরুলের মাথা এখনো ভোঁভোঁ করছে। তার আশেপাশের দৃশ্যে কোন খেয়ল নেই। এর মধ্যে একজন লোক তাকে ঠেলে বৃষ্টির মধ্যে বেড়িয়ে গেল। কিছুন পর একটা শোরগোল শুরু হল পকেটমার পকেটমার। ভিড়ের মধ্যে থেকে একজন চিকন গলায় বলতে লাগলো আমার পকেট মেরে লোকটা বৃষ্টির মধ্যে নেমে পড়েছে। আজ আমি বেতন পেয়েছি তার সবটাই মানিব্যগে ছিল।
লোকটা হা হুতাশ করছে। আর কিছু লোক তাকে শান্তনা দেয়ার চেষ্টা করছে। কামরুলের খেয়াল হল আজ তারও বেতন হবে। রতনের মাছের খামারে কাজ করার ফলে তাকে প্রতি মাসে তিন তারিখ বেতন দেয়া হয়।
অনেকন থেকে পেছেন থেকে কে যেন জোড়ে জোড়ে ডাকছে কামরুল এই কামরুল। গলার স্বর তার বড় ভাইয়ের মত।। কিন্তু সে আবার সামনের দিকে তাকিয়ে আছে। আজ তার কোনদেকে খেয়াল নেই। এবার একটি জোড়ে ধাক্কা অনুভব করল কামরুল আর তার সাথে আরো জোড়ে চিতকার কামরুল এই কামরুল। আর তাতে তার ঘুম ভেঙে গেল। তার মা তাকে ডাকছে। কিরে তারাতারি উঠ আজ না তো ইন্টারভিউ। দেরি হয়ে গেল যে। কামরুল অবাক হয়ে বসে আছে। তাহলে এতন সে স্বপ্ন দেখেছে। সে আরো কিছুন বিছানায় বসে থেকে নেমে পড়লো।
সে বাইরে বেড়িয়ে উঠোনে এসে দাড়ালো। উঠোনে দুটো শালিক হেটে বেড়াচ্ছে। আমগাছে একটি কাক কর্কশ গলায় কা কা করে ডেকে যাচ্ছে। কামরুল হাসগুলো ছেড়েদিতে দিতে জোড়ে ডাক দিয়ে বলল- মা আজ আর আমি ইন্টারভিউ দিতে যাবনা। তুমি বাজারের ব্যাগটা দাওতো। দেখি বাজারের দিকে যাই। নদীর বড় মাছ অনেকদিন খাই না । দেখি বোয়াল-টোয়ল পাইকিনা। নানীও অনেকদিন থেকে নদীর মাছ খেতে চাইতেছে। তারাতারি কর বেলা বাড়লে আবার টাটকা মাছ পাওয়া যাবেনা।

মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান
নিবন্ধিত নাম-(M.Asaduzzaman)


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

ভালই লেগেছে। আরো লিখুন।

আঃ হাকিম চাকলাদার

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক

সুবোধ অবোধ

অতিথি লেখক এর ছবি

হাসি

মানিক চন্দ্র দাস এর ছবি

আসাদ ভাই,
খুব তাড়াহুড়োয় গল্পটা শেষ করলেন নাকি? বেশ কয়েক জায়গায় ছোট ছোট ভুল চোখে লাগলো। লেখালেখি জারি থাকুক। ভালো থাকবেন।

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ মানিক ভাই।

Ore Samaniya এর ছবি

Osadaron

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

যদি বলেন স্বপ্নে যা খুশি তা-ই দেখা যায়, তাহলে আমার পরের বাক্যটি উপেক্ষা করতে পারেন। সরকারীর চাকুরীর নিয়োগ প্রক্রিয়াটি কী, সেখানে ইন্টারভিউ কীভাবে নেয়া হয় সেটা আগে জেনে তারপর সেটা নিয়ে লিখলে ঠিক হতো।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

চলুক

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

আমার জীবনের ইন্টারভিউয়ের অভিজ্ঞতা মোটামুটি ভালোই। গত ৮ বছরে ১৯বার বোর্ড ফেস করেছি। হয়তো আরো কয়েকবার ফেস করলে এমন অভিজ্ঞতা হতে পারে খাইছে

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

অতিথি লেখক এর ছবি

হতেও পারতো না হতেও পারতো। হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।