ভাস্কর্য আর পূজার জন্য তৈরী মূর্তির তফাৎ কাঠমোল্লা হেফাজতীরা বুঝে না, তারা অন্যদেরও বিভ্রান্ত করে। চিলের পেছনে কানের জন্য দৌড়াবেন না। কোরআনের পাতা উল্টান, সব সমস্যার সমাধান আছে আমাদের প্রাণের এই গ্রন্থে।
==========================
يَعْمَلُونَ لَهُ مَا يَشَاء مِن مَّحَارِيبَ وَتَمَاثِيلَ وَجِفَانٍ كَالْجَوَابِ وَقُدُورٍ رَّاسِيَاتٍ اعْمَلُوا آلَ دَاوُودَ شُكْرًا وَقَلِيلٌ مِّنْ عِبَادِيَ الشَّكُورُ
- তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।
সূরা সাবা : ১৩
==========================
আরো দ্রষ্টব্য :
ভাস্কর্য নির্মাণ করা সম্পূর্ণ জায়েজ বা বৈধ। যে কারণে হযরত সুলায়মান (আঃ) জ্বিনদের দ্বারা ভাস্কর্য নির্মাণ করিয়েছিলেন। কিন্তু মূর্তির ইবাদত করা করা সম্পূর্ণ হারাম এবং নিষিদ্ধ। স্মৃতি সংরক্ষণ, সৌন্দর্য বর্ধন কিংবা দেশের শোভা বর্ধনের নিমিত্তে যে ভাস্কর্য তৈরি করা হয় তা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।
মন্তব্য
মোল্লারা বুঝব কেমনে, ওরা বোঝেই না ওদের আত্মপরিচয়, বানর থেকে মানুষ হইতে পারে--এমন নিচু শ্রেণির (!) কথাবার্তা সইতে পারে না, মূর্তি সইব? মাথা খ্রাপ!
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় অরফিয়াসের এই পোস্টটার (http://www.sachalayatan.com/arfias/47459) ৩৭ নং মন্তব্য দেখতে পারেন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আরবিতে, বিশেষ করে কোরানে (অন্তত তৎকালীণ আরবিতে সুপ্রচলিত ও সুপ্রমানিত ভাবে) কি 'প্রতিমা' বনাম 'ভাষ্কর্যের' dichotomy-টা আছে? না থাকলে কিন্তু কোরানে ভাষ্কর্যের উল্লেখ নাই সুতরাং ভাষ্কর্য নিষিদ্ধ নয় - এই যুক্তিটা মৌলমহলে খুব একটা হালে পানি পাবে বলে মনে হয় না। বাংলা বা ইংরেজি ভাষার শব্দার্থ, সংজ্ঞা বা ডাইকোটমি বিশ্লেষণ তখন আরবি তথা কোরানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।
****************************************
পূজার জন্য তৈরি মূর্তিগুলা নিয়ে কি করা যায়?
..................................................................
#Banshibir.
এটা একটা-দুটা মূর্তির ব্যাপার না - হাজার-লক্ষ ফারাওনিক দেবদেবীর মূর্তিতে সয়লাব মিশরকে নিয়ে কি করবেন? এগুলাও তো প্রায় সবই পূজার জন্য বানানো হয়েছিল গোড়াতে। খোদ হযরত উমর (আঃ)-এর মিশর-বিজয়ী সেনাপতি আমর ইবনে আল-আস থেকে শুরু করে মুসলিম বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ জেহাদি বিখ্যাত সুলতান গাজী সালাউদ্দিন হয়ে একবিংশ শতাব্দীর মুসলিম ব্রাদারহুডের মোহাম্মদ মুরসি পর্যন্ত প্রায় দেড়-সহস্রাব্দ ধরে মুসলমানরা এই দেশটা শাসন করছে। তারা তো দেখছি কেউ মূর্তিগুলি গুঁড়িয়ে মাটির তলায় পুঁতে ফেলেননি। বেশির ভাগই দিব্যি অক্ষত আছে। এমনকি সেই মধ্যযুগেও অনেকে দিব্যি সংরক্ষণ করেছেন। গিজার স্ফিংক্সের দাঁড়ি কেটে ফেলার জন্য মধ্যযুগের এক শাসক তো এক কট্টর মোল্লাকে ফাঁসিতেই ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন। আর এখনকার জেহাদি ইসলামি দল মুসলিম ব্রাদারহুড থেকে জিতে আসা নবনির্বাচিত মিশরীয় প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি সাহেব তো বলেই দিলেন - এইসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ধ্বংস তো দুরের কথা, বরং ব্যাপক যত্নআত্তি সহকারে হিফাজত করবেন তিনি! এইজন্য পুরাতত্ত্ব অধিদপ্তরের কার্যক্রম আরও শক্তিশালী করা হবে। সুন্নী ইসলামের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ও ব্যাখ্যাদানকারী কর্তৃপক্ষ আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের আলেম-উলামা-স্কলার-মুফতিদেরও তো স্বদেশের মূর্তিবিধ্বংসী কোন কর্মসূচী গ্রহণ করতে দেখছি না। আমার কৌতুহল - দেড় হাজার বছর ধরে এরা সবাইই কি আমাদের মোল্লাদের চেয়ে ইসলাম ধর্ম কম জানেন ও জানতেন, নাকি ....
****************************************
ধর্মানুভুতি রক্ষার্থে ভেঙ্গে ফেলাই উত্তম... পীর মানুষ, জানেন না রেপ হয় ক্যান ... উন্মুক্ত নারীদেহ যেমন রেপানুভুতি তে আঘাত করে উত্তেজিত করে, পূজনীয় মুর্তিও তেমনি হেফাজতী-জামায়াতী-নব্যাস্তিক ভাতৃদিগের মমিনানুভুতিতে আঘাত করিয়া ঈমান দুর্বল করিয়া দেয়... ...
আর পুজার জন্য কেউ মুর্তি বানাইলে তারা সংবিধানের ২(ক) ধারা মোতাবেক "এই দেশ তেয়াগি কেন, বিদেশ ন যায়?"... ২(ক) ধারাও থাকবে... মুর্তিপুজাও থাকবে ... কাভি নেহি ...
খবরঃ সারাদেশে মন্দিরে হামলা ও ভংচুর, বহুসংখ্যক দেবমূর্তি ধংস।
আমারও একই প্রশ্ন!
---------------------
আমার ফ্লিকার
কোনো বিধর্মী উপসনালয়ে সাধারণ অবস্থা তো দূরের কথা যুদ্ধাবস্থায়ও হামলা করা যাবে না। কোনো পুরোহিত বা পাদ্রীর প্রতি অস্ত্র তাক করা যাবে না। কোনো উপসনালয় জ্বালিয়ে দেয়া যাবে না। হাবীব ইবন অলীদ থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৈন্যদল প্রেরণকালে বলতেন,
انْطَلِقُوا بِسْمِ اللَّهِ وَبِاللَّهِ، وَفِي سَبِيلِ اللَّهِ، تُقَاتِلُونَ مَنْ كَفَرَ بِاللَّهِ، أَبْعَثُكُمْ عَلَى أَنْ لَا تَغُلُّوا، وَلَا تَجْبُنُوا، وَلَا تُمَثِّلوا، وَلَا تَقْتُلُوا وَلِيدًا، وَلَا تَحْرِقُوا كَنِيسَةً، وَلَا تَعْقِرُوا نَخْلًا
- তোমরা আল্লাহ ও আল্লাহর নামে আল্লাহর পথে যাত্রা কর। তোমরা আল্লাহর প্রতি কুফরকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে। আমি তোমাদের কয়েকটি উপদেশ দিয়ে প্রেরণ করছি : (যুদ্ধক্ষেত্রে) তোমরা বাড়াবাড়ি করবে না, ভীরুতা দেখাবে না, (শত্রুপক্ষের) কারো চেহারা বিকৃতি ঘটাবে না, কোনো শিশুকে হত্যা করবে না, কোনো গির্জা জ্বালিয়ে দেবে না এবং কোনো বৃক্ষও উৎপাটন করবে না।
[আবদুর রাযযাক, মুসান্নাফ : ৯৪৩০]
যে মূর্তি পূজার জন্য তৈরি করা হয়, তাকে সম্মান ও পবিত্রতার সাথেই উপসানালয়ে সংরক্ষণ করা হয়। তাই নয় কি ? এমন পূজার প্রতিমা ভাঙ্গা সম্পূর্ণ নিষেধ। কিন্তু, কেউ যদি উপসানালয়ের পরিবর্তে জনসাধারণ চলাচলের স্থলে পূজার উদ্দেশ্যে প্রতিমা স্থাপন করে তবে সেটি করতে দেয়া যাবে না। এর মানে এই নয় ভেঙ্গে ফেলতে হবে, পরে না ভেঙ্গে আগে বাঁধা দেয়াই শ্রেয়। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
প্রশ্ন ১। প্রতিমা বিসর্জনের জন্য জনসাধারণ চলাচলের পথ দিয়ে মূর্তি নিয়ে গেলে কি বিধান?
প্রশ্ন ২। ভিন্ন ধর্মাবলম্বী যদি জনসাধারণ চলাচলের পথে জুম্মার নামাজ পড়তে আমাদের বাধা দেয় সেইটা কি তারা পারবে না তাদের করা উচিৎ?
..................................................................
#Banshibir.
১। "বিসর্জনের জন্য জনসাধারণ চলাচলের পথ দিয়ে মূর্তি নিয়ে গেলে" এটি সাময়িক ব্যাপার। এতে কোন সমস্যা নাই। কিন্তু, উপাসনা করার উদ্দেশ্যে স্থাপন করা কিন্তু সাময়িক নয়। আর, ধর্মান্ধ গোষ্ঠী ছাড়া কেউ নিশ্চয়ই পূজনীয় প্রতিমা যত্রযত্র স্থাপন করার চিন্তাও করবে না, কারণ এতে প্রতিমার পবিত্রতা নষ্ট হয়।
২। ভিন্ন ধর্মাবলম্বী তো পরের কথা, কোন মুসলিম অন্য কোন মুসলিমকে অন্যায়ভাবে কষ্ট দিতে পারবে না। অন্যদের সমস্যা হলে রাস্তা বন্ধ করে নামাজ আদায় করা ঠিক নয়। অন্যদের সমস্যা হলে অবশ্যই বাঁধা দিতে পারবে।
আমাদের দেশে অনেকেই ইসলামকে ব্যবহার করছেন অনৈসলামিক উপায়ে। ভাস্কর্যের ব্যাপারে কাঠমোল্লারা যে দাবী করছে তাও ইসলাম সম্মত দাবী নয়।
দুই নম্বরে চমৎকার উত্তর দিয়েছেন। ঠিক আছে
এক নম্বরে এখনো আটকে আছি, যেখানে আপনি বলছেন উপাসনা করার উদ্দেশ্যে কিন্তু সাময়িক নয় এরকম মূর্তি প্রদানে বাধা (বাঁধা নয়) দিতে হবে। এই ব্যাপারে কিছু রেফারেন্স দিন দয়া করে। আরেকজনের কাজে বাধা প্রদান (যেখানে জীবন বিপন্ন নয় বা অন্য কোনরূপ ক্ষতির কথা আসছেনা) করার জুরিসডিকশন কার এবং কোন ক্ষেত্রে।
..................................................................
#Banshibir.
কারণ, উপাসনালয় কিংবা পূজার নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া অন্যত্র পূজার মূর্তি নবী কারীম (সাঃ) ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। মক্কার মোড়ে মোড়ে কাফেররা মূর্তি নির্মান করেছিল এবং তারা ওসবের পূজা করত। রাসূল সা. রাস্তার ঐ সকল মূর্তির ব্যাপারে আলীকে রা. হুকুম করে বলেন:
لا تَدَعْ تِمْثَالاً إلاَّ طَمَسْتَهُ ولا قَبْرًا مُشْرِفًا إلاَّ سَوَّيْتَهُ (رواه مسلم)
যেখানে যত মুর্তিই দেখ না কেন, তাকে ভেঙ্গে টুকরা টুকরা করে ফেল। আর যত উচুঁ কবর দেখবে, তাকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিবে। (মুসলিম)
আরেকজনের উপাসনার মূর্তি যেটা কারুর কোন ক্ষতি করছেনা সেইটা টুকরা টুকরা করে ভাঙ্গার মানেটা কি?
..................................................................
#Banshibir.
:॥
"কিন্তু, কেউ যদি উপসানালয়ের পরিবর্তে জনসাধারণ চলাচলের স্থলে পূজার উদ্দেশ্যে প্রতিমা স্থাপন করে তবে সেটি করতে দেয়া যাবে না।"
কেন দেয়া যাবে না?
কারণ সেটিকে ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ রাসূল (সাঃ) দিয়েছেন।
মক্কা নগরীর রাস্তার মোড়ে মোড়ে প্রচুর পরিমাণে পূজার মূর্তি স্থাপন করা হয়েছিল। কাফেররা সেসব মূর্তি সম্মান করত ও ইবাদত করত। রাসূল সা. আলীকে রা. হুকুম করে বলেন:
لا تَدَعْ تِمْثَالاً إلاَّ طَمَسْتَهُ ولا قَبْرًا مُشْرِفًا إلاَّ سَوَّيْتَهُ (رواه مسلم)
- যেখানে যত মুর্তিই দেখ না কেন, তাকে ভেঙ্গে টুকরা টুকরা করে ফেল। আর যত উচুঁ কবর দেখবে, তাকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিবে। (মুসলিম)
এই আদেশ উপসানালয়ের মূর্তির জন্য দেয়া হয়নি।
১. আরবি পড়তারিনা, তবে আপনি যেটুকু অনুবাদ দিলেন তাতে এই আদেশ উপাসনালয়ের মূর্তির জন্যও দেয়া হয় নি তা কীভাবে বলছেন?
২. অন্য ধর্মাবলম্বীর সম্মানের বা ইবাদতের মূর্তি ভাঙার নির্দেশ কী সুবিবেচনাপ্রসূত/ শোভন/ অনুসরণীয় বলে মনে করেন?
৩. আমাদের অনেকগুলো ভাস্কর্য কিন্তু সম্মানের; ফুল টুলও দেয় লোকজন মাঝে মাঝে। ঐগুলো ভেঙ্গে টুকরা টুকরা করে ফেলা উচিৎ?
হাদীসটি "মুসলিম শরীফ" এ ওভাবেই (মক্কার রাস্তার মোড়ের মূর্তি ভাঙ্গার নির্দেশ) এসেছে।
আমার মনে করাতে কিছু যায় আসে না, তাই দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে আমি কিছু বলতে চাই না !
ফুল দেয়া মানেই পূজা করা না, পূজা করা হয় ঈশ্বরের ইবাদাতের জন্য।
সুতরাং জামাতি আর হেফাজতিরা ভণ্ড কারন তারা রাস্তার মোড় ছাড়াও উপাসনালয়ের মূর্তি ভাঙ্গে, কিন্তু নিয়ম মেনে শুধু রাস্তার মোড়ে খোলা মূর্তি ভেঙ্গে টুকরা টুকরা করা ঠিক আছে? সেই মূর্তি কারো কোন ক্ষতি না করলেও?
উপরে আপনার যুক্তিতে গলদ কোথায় দেখতে পারছেন? আপনে নিজেই তো একটা ভণ্ড আরেকজনরে ভণ্ড ডেকে পোস্টপুস্ট দিয়ে দিসেন মিয়া।
..................................................................
#Banshibir.
ভাই, রাস্তার খোলা মূর্তিগুলো পূজার জন্য স্থাপিত না হলে কোন সমস্যা নাই। ভাস্কর্য আর পূজার মূর্তিকে এক করে ফেলছেন আপনি।
আমি এক করি নাইরে ভণ্ড মোল্লা, আমি খোলা মূর্তি থাকলে চোখ বুঁজে ভাঙবি কিনা সেইটা কনফার্ম করলাম। দূর হ।
..................................................................
#Banshibir.
"খোলা মূর্তি" বলতে কি বুঝাচ্ছেন ?
আমার পোস্টে এসে আমাকে "দূর হ" বলাটা বোকার মত কাজ।
দূর হ মোল্লার বাচ্চা। যতবার পোস্ট দিবি ততবার বলে যাব ফাজিল কুথাকার। মূর্তি ভাঙার ভাও অন্য কোথাও কর গিয়া যা।
..................................................................
#Banshibir.
"#banJamaat" লাগিয়ে রেখেছেন, আসলেই কি তা চান ?
প্রতিমা কি রাস্তায় বসানো হয় ? ভাঙ্গার প্রশ্ন তো অনেক পরে। যেহেতু উপসানালয় ছাড়া প্রতিমা বসানো হয় না, অতএব তা ভাঙ্গার প্রশ্নও উঠে না।
এই সহজ হিসাবটা কেন বুঝতে পারছেন না ? যে পোস্ট দেয়া হল হেফাজতীদেরকে বিরোধীতা করে সেই পোস্টকে যেকোন উপায়ে মৌলবাদী প্রমাণ করতে লুঙ্গি কাছা দিয়ে নেমেছেন।
জামাত হেফাজত মূর্তিভাঙ্গা মোল্লা সকলকে গ্যারান্টি সহকারে থাপড়াইয়া থাকি।
..................................................................
#Banshibir.
আপনিই পারবেন বাংলাদেশ জয় করতে, আপনাকেই খুঁজছে দেশ
হিসাবে একটু পানি ঢেলে দিলাম। দূর্গাপূজাসহ অনেক পূজাই কিন্তু রাস্তার পাশে হয়।
মূর্তি ভেঙ্গে টুকরা টুকরা করার নির্দেশ কখন দিয়ে তা আমি লিখেছি। ভাল করে পড়ে দেখুন।
"মক্কার মোড়ে মোড়ে কাফেররা মূর্তি নির্মান করেছিল এবং তারা ওসবের পূজা করত।"
এইমাত্র বললেন, পূজার/উপাসনার জন্য নির্মিত হলে ভাঙ্গা যাবেনা, তো কাফেররা তো পূজাই করতো সেটা ভাঙ্গতে গেল কেন বলবেন ???????????
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
৯ নম্বর মন্তব্যটা ভাল করে পরেন। উপসানালয়ে ভাংচুর করতে নিষেধ করা হয়েছে। পূজার মূর্তি উপসানালয়ে থাকলে তা ভাঙ্গা যাবে না।
কাফেরদের মূর্তি তারা কই রাইখা পূজা করবে তা কে ঠিক করবে রে মুমিন? উপাসনালয় কোনটা হবে সেটাই বা কে ঠিক করবে রে পাগলা? মূর্তিপূজা হারাম এবং মূর্তি ভাইঙ্গা তামা তামা করা জায়েজ বলার পরে আবার উপাসনালয়ে মূর্তি ভাঙ্গা যাবেনা এই যুক্তি দেখানো যে স্ববিরোধিতা এটা বোঝার মতো শিক্ষিত আমি না হইলেও আপনি হইবেন এইটা কিন্তু আমি নিঃশ্চিত।
আমি কিন্তু ভাঙ্গার পক্ষে, খিয়াল কৈরা।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ইসলামী আইন প্রণয়ন করতে চাইলে তা মুমিনই নির্ধারন করবে রে পাগলা। মনে রাখা দরকার দেশে ইসলামী আইন প্রচলিত নাই। মৌলবাদের বিরোধীতা করতে গিয়ে ইসলামের বিরোধীতা করে অনৈক্যের জন্ম দিচ্ছেন আপনারাই। আর এই সুযোগেই নাস্তিক-আস্তিকের ফায়দা লুটে জামাত-হেফাজত ! আফসোস্ !
কোন বিরোধিতা হবেনা ব্রাদার, খালি ভাইঙ্গা তামা তামা করা হবে। চিয়ার্স !
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
উপরেও উত্তর দেন নাই, এখানেও দিলেন না, পুরাই ইয়ে হয়ে গেলেন দেখি !!
তবে আমি কিন্তু এখনও আপনারেই সমর্থন করি, রাইখা ঢাইকা ভাঙ্গার দরকার নাই, একবারে কাম সারলেই ভালো। এরপরে জ্বিন দিয়া সৌন্দর্য বর্ধন করা হবে।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আমার মতামত এখানে মুখ্য নয়, কোরআন হাদীসে যা আছে আমি তো সে প্রেক্ষিতে জবাব দিলামই।
নারে ভাই, আপনার মতামত মুখ্য অবশ্যই না, কারণ লেখাটা তো আর আপনার না তাই না? নাকি?
ব্যাপার না, আমি কিন্তু আপনার বক্তব্যের পক্ষেই আছি, ভাঙ্গা ভাঙ্গি তো নতুন কিছুনা পুরান ব্যাপার, পাবলিক ভুদাই তাই একদিনে ভাইঙ্গা শেষ করেনা। একদিনে শেষ করলে জ্বিনরাও কাজ শুরু করতে পারতো তাই না?
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আমার মতামতের ভিত্তিতে পোস্ট দিলে আয়াত/হাদীস টেনে পোস্ট/মন্তব্য করতাম না।
১ পড়া নাই,
২ আপনার মনে করাতে কিছু যায় না আসলেও উত্তর দেন, শুনতে চাই।
৩সম্মানের মূর্তি ভাঙার নির্দেশ আছে কৈলেন যে? ঐটাই তো জানতে চাইলাম। ফুল দেয়া আর পূজার পার্থক্য আমি জানি।
পিছলায়েন না, পিছলাবেন দেখেই তিন ডিব্বা ছাই হাতে নিছি।
১। পড়ার জন্যই লিখে দিয়েছ।
২। "সুবিবেচনাপ্রসূত/ শোভন/ অনুসরণীয়" কিনা ? ইসলামী আইন অনুসারে জবাব দিতে হলে উত্তর হবে "হোক বা না হোক এটাই আইন"। আর আমার ব্যক্তিগত উত্তর হবে "না"।
৩। সম্মানের মূর্তি রাস্তায় থাকলে তা ভাঙ্গার নির্দেশ আছে। এটি মনগড়া কথা নয়, আমি তো রেফারেন্স দিয়েই দেখালাম।
১. কিন্তু পাঠ্য অংশটুকুতে উপাসনালয় বাদ রাখার জায়গাটা আপনার আরোপিত মনে হল। 'যেখানে যত' বলতে 'যেখানে' 'যত'ই বোঝায়।
২. তো অবিবেচক অশোভন অননুসরণীয় আইনের সাফাই গাইছেন কেন?
৩. সম্মান এবং পূজা দুই মূর্তিই ভাঙ্গলেন। [পূজা নিয়ে এক্সট্রা ত্যানা প্যাঁচায়েন না। প্রতিমা রাস্তার পাশে বসাবে নাকি চিলেকোঠায় বসাবে সেটা পূজার্থী আর ট্রাফিকের সিদ্ধান্ত। আপনাদের না। আপনি ভাঙারি পার্টি।]
এখন বলেন দেখি, হেফাজতের সাথে আপনার কোন পার্থক্য আছে?
উনার সাথে হেফাজতের একটাই পার্থক্য উনি ভাঙ্গার পর জ্বিন ডাকেন, হেফাজতিরা অতো ডাকাডাকির ঝামেলা করেনা।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
হেফাজত ভণ্ড ।
মন্দিরের মূর্তি (যেইটা মূলতঃ প্রতিমা) ভাঙ্গা তাইলে যায়েজ আছে?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
না। ধর্মের ব্যাপারে কোনো জবরদস্তি নাই। কেউ মূর্তিপুজা করলে সেটা তার ব্যাপার।
কোনো মুসলমানের ওপর চাপিয়ে না দিতে এলে অন্যের মূর্তি ভাঙার কোনো নির্দেশ আল্লাহ দেন নাই।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
পোস্ট লেখকের সাথে সম্মতি প্রকাশপূর্বক দেশের সকল পূজার/উপাসনার মূর্তি ভেঙ্গে দেয়ার জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলা হোক। একইসাথে জ্বিনদের দ্বারা ভাস্কর্য নির্মানের পন্থা অবলম্বন করে দেশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা হোক।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ইয়ে মানে... নিস্পাপ মনে একখান প্রশ্ন আছিলঃ আমাদের তো ছোলেমান পয়গম্বর নাইক্ক্যা... টেন্ডার কি তাইলে (কংগ্রেস সার্টিফায়েড) উনুছ নবী পাইবেন??
দয়া করে নেগেটিভ চিন্তাধারা বর্জন করুণ। আপনার মত নেগেটিভ চিন্তাধারার শিক্ষিত ব্যক্তিরা ঐ অশিক্ষিত কাঠমোল্লাদের চাইতে বেশি ক্ষতিকর।
পোস্টের কোথাও কি পূজার মূর্তি ভাঙ্গার কথা আমি লিখেছি ? দুই লাইন কম বুঝলে ভাল হয়, দুই লাইন বেশি বুঝে অন্যকে উস্কে দেয়ার প্রবণতা ছাড়ুন।
জ্বি ভাই, আমি নেগেটিভ চিন্তা ধারার মানুষ, তবে আপনার মতো শিক্ষিত আমি নই। তবে এটা ঠিক আমি অশিক্ষিত কাঠমোল্লাদের থেকেও বেশি ক্ষতিকর। দুই লাইন বেশি বোঝা তো দূরে থাক আমি আপনার থেকেও দুই লাইন কম বুঝি বলেই মনে হলো।
তবে আমিও আপনার মতই জ্বিন দ্বারা ভাস্কর্য নির্মানের পক্ষে।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
দয়া করে আমার ৯ নং মন্তব্যটি পড়ুন। আপনার নেগেটিভ প্রশ্নের পজিটিভ উত্তর পাবেন।
ভাই আমি উত্তর আপনার লেখাতেই পাইছি, চিন্তা নাই। তার জন্যই তো দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে বললাম।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
"প্রতিমা ভেঙ্গে ফেলা জায়েজ/উচিত কিনা" এমন প্রশ্ন যারা করেছেন তাদের জন্য -
কোনো বিধর্মী উপসনালয়ে সাধারণ অবস্থা তো দূরের কথা যুদ্ধাবস্থায়ও হামলা করা যাবে না। কোনো পুরোহিত বা পাদ্রীর প্রতি অস্ত্র তাক করা যাবে না। কোনো উপসনালয় জ্বালিয়ে দেয়া যাবে না। হাবীব ইবন অলীদ থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৈন্যদল প্রেরণকালে বলতেন,
انْطَلِقُوا بِسْمِ اللَّهِ وَبِاللَّهِ، وَفِي سَبِيلِ اللَّهِ، تُقَاتِلُونَ مَنْ كَفَرَ بِاللَّهِ، أَبْعَثُكُمْ عَلَى أَنْ لَا تَغُلُّوا، وَلَا تَجْبُنُوا، وَلَا تُمَثِّلوا، وَلَا تَقْتُلُوا وَلِيدًا، وَلَا تَحْرِقُوا كَنِيسَةً، وَلَا تَعْقِرُوا نَخْلًا
- তোমরা আল্লাহ ও আল্লাহর নামে আল্লাহর পথে যাত্রা কর। তোমরা আল্লাহর প্রতি কুফরকারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে। আমি তোমাদের কয়েকটি উপদেশ দিয়ে প্রেরণ করছি : (যুদ্ধক্ষেত্রে) তোমরা বাড়াবাড়ি করবে না, ভীরুতা দেখাবে না, (শত্রুপক্ষের) কারো চেহারা বিকৃতি ঘটাবে না, কোনো শিশুকে হত্যা করবে না, কোনো গির্জা জ্বালিয়ে দেবে না এবং কোনো বৃক্ষও উৎপাটন করবে না।
[আবদুর রাযযাক, মুসান্নাফ : ৯৪৩০]
যে মূর্তি পূজার জন্য তৈরি করা হয়, তাকে সম্মান ও পবিত্রতার সাথেই উপসানালয়ে সংরক্ষণ করা হয়। তাই নয় কি ? এমন পূজার প্রতিমা ভাঙ্গা সম্পূর্ণ নিষেধ। কিন্তু, কেউ যদি উপসানালয়ের পরিবর্তে জনসাধারণ চলাচলের স্থলে পূজার উদ্দেশ্যে প্রতিমা স্থাপন করে তবে সেটি করতে দেয়া যাবে না। এর মানে এই নয় ভেঙ্গে ফেলতে হবে, পরে না ভেঙ্গে আগে বাঁধা দেয়াই শ্রেয়।
---------------------
আমার ফ্লিকার
পোস্টে এরকম কিছু পেলাম না। খামাখা লেখককে আক্রমণ করার কারণ বুঝলাম না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
অর্ফিয়াস ভাই আপনার এই সারকাজমটার প্রথম লাইনটা অপ্রয়োজনীয় মনে হল (একান্তই ব্যক্তিগত মত)।
ব্লগ আর ফেসবুক ভইরা গেল ভার্চুয়াল মাওলানায়। আগে বলতো দেশে সবচেয়ে বেশী ডাক্তার, আর এখন হইছে সবচেয়ে বেশী মাওলানা। যে যার মত ফতোয়া দিয়া ফাডায়ালাইতাছেন।
মনের দুক্ষে দেয়ালে মাথা ঠুকা কি জায়েজ? ( আবার বইলেননা দেয়াল পুজা করতেছি )
facebook
আপনার লেখাটা আবার মন দিয়ে পড়লাম। বেশি মন দিতে হল না কারণ মৌলিক লেখা ছয় লাইন -
পুরো লেখায় কোথাও মূর্তি ভাঙ্গার কথা বলা হয়নি সেটা ঠিক। তবে আপনার এই ছোট লেখায় বেশ খানিকবার হোঁচট খেয়েছি। খুলে বলি - - -
- পূজার জন্য মূর্তি তৈরিতে কোন সমস্যা নেই, সমস্যা থাকতে পারেনা। দেশে আগেও মূর্তি তৈরি হয়েছে, এখনো হচ্ছে, ভবিষ্যতেও হওয়া উচিৎ। এতে কোন সমস্যা নেই। ইসলামের দৃষ্টিতে সমস্যা আছে একজন ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী যদি মূর্তিপূজা করে তখন। আপনি হয়তো এটা মিন করতে চেয়েছেন কিন্তু আপনার এক লাইনে সেটা বোঝান হয়েছে বলে মনে হয়নি আমার।
-এই লাইনে কোন সমস্যা নেই।
- সব সমস্যার সমাধান কোরআনে আছে এটা ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা মনে করে। হিন্দু ধর্মের অনুসারী হয়তো সমাধান খুঁজবে গীতায়, খৃস্টান খুঁজবে বাইবেলে। হ্যত এভাবে বলা যেত, আপনি যদি সত্যিকারের ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী হন তবে ...
-এটা এভাবে বললে হয়তো হত, ইসলামে ভাস্কর্য নির্মাণ করা সম্পূর্ণ জায়েজ বা বৈধ। যেহেতু সমস্যাটা ইসলামের দৃষ্টিতে সেটা ঠিক কিনা তা নিয়ে। অন্য ধর্মের যে মানুষ বা যে কোন ধর্মে বিশ্বাস করেনা (এরকম বহু লোক সচলের লেখক পাঠক) তার কাছে গিয়ে এটা জায়েজ বলার কোন মানে হয়না। ব্যাপারটা অনেকটা আপনি যদি এসে আমাকে বলেন, ভাই পানি পান করা জায়েজ বা বৈধ। আমার উত্তর হবে, তো?
- আবারো সেই বিশ্বাসের ব্যাপার। আপনি বিশ্বাস করেন হযরত সুলায়মান (আঃ) জ্বিনদের দ্বারা ভাস্কর্য নির্মাণ করিয়েছিলেন অথবা কোন জায়গায় বর্ণিত আছে হযরত সুলায়মান (আঃ) জ্বিনদের দ্বারা ভাস্কর্য নির্মাণ করিয়েছিলেন এভাবে বললে হয়তো হত। ইসলামে বিশ্বাসীরা যেমন বীর হনুমান গন্ধমাধন পর্বত কাঁধে করে লঙ্কা গিয়েছিলেন এটা বিশ্বাস করেনা, তেমনি অন্য ধর্মের বিশ্বাসীদের পূর্ণ অধিকার আছে হযরত সুলায়মান (আঃ) এর ঘটনা অবিশ্বাস করবার।
- আবারো সেই ছোট সমস্যা, আগে ইসলামে কথাটা লাগাতে হবে। সচলে একটা লেখা দিয়ে ঘোষণা দিয়ে দিলেন মূর্তির ইবাদত করা করা সম্পূর্ণ হারাম এবং নিষিদ্ধ। তখন হিন্দু ধর্ম পালনকারীদের কি অনুভূতি হবে? হয়ত আপনি এটা মিন করেননি। কিন্তু আপনার মনের কথা তো আমরা জানিনা, আপনার লেখায় কি প্রকাশ পাচ্ছে সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।
-ঠিক আছে।
এবারে আপনার আগের লেখায় যাই - ভুঁইফোড় মাহমুদুর এবং হেফাজতে মুনাফেকী।
এটাও লাইন বাই লাইন বিশ্লেষণ করা যেত তা না করে শুধু এক লাইন নিয়ে কথা বলি -
নাস্তিক ব্লগার বা নাস্তিক কোন কিছুতে সমস্যা কোথায়? এখানে কি আপনি নাস্তিক অর্থে ইসলামের অবমাননাকারী বুঝিয়েছেন? তা বুঝালে এরপরে অবমাননার সংজ্ঞা ধরে আবার বহুদূরে চলে যাওয়া যায়। কিন্তু আমার কাছে পড়ে নাস্তিক মানে নাস্তিক যে কিনা কোন ধর্মে বিশ্বাস করেনা তাই মনে হয়েছে। সেই অর্থে কেন নাস্তিককে শাস্তি দিতে হবে তা বুঝার চেষ্টা করতে ঐযে উপরে মাথা ঠুকে যাচ্ছি। দেখি মাথা ঠুকতে ঠুকতে উত্তর খুঁজে পাই কিনা।
পরিশেষে বলতে চাই, এরকমের পাঁচ ছয় লাইনের আপাত নিরীহ লেখা যার প্রায় প্রতি লাইনই সরলীকরণে দুষ্ট বোধহয় সচলে না ছাপানোই ভালো। যেই লেখার চেয়ে তার মন্তব্যের ওজন বেশী সেটা হয় মারাত্মক নোবেল পাবার মত কোন লেখা নয়ত কোন কিন্তু আছে। এ ধরণের কিন্তু লেখা থেকেই অযথা ক্যাচাল তৈরি হয়।
আমি যা বুঝাতে চেয়েছি আপনি ঠিকই বুঝেছেন। আমি ব্লগে একেবারেই নতুন, আমার লেখার হাত কাঁচা হওয়াই মনে হয় স্বাভাবিক। আর, এখনকার পোস্টগুলোর মূল উদ্দেশ্য আমার প্রোফাইলকে চালু করা, এজন্য "অতিথি লেখক" হিসেবে কোনরকম পোস্ট দিয়ে যাচ্ছি।
গঠনমূলক সমালোচনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
কোনরকম পোস্ট দেবার কি দরকার !!!! ভালো পোস্ট দিন। সচলে মনে হয় না কেবল একগাদা কোনরকম পোস্ট দিয়ে কেউ সচল হয়েছে
facebook
উনি হাগছেন, হাগার কোয়ালিটি উনার বিচারের দায়িত্ব না !
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আরো দ্রষ্টব্য অংশটুকুর সোর্স উল্লেখ করতে পারতেন, জানেন কি?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
@চ.উ. দার মন্তব্যকে
হেফাজতে ইসলামের দাবীগুলোকে যুক্তি খণ্ডন করে সচলায়তনে কয়েকটি পোস্ট এসেছে। একই ধারায় মোল্লাবাদীর সাম্প্রতিকতম দুটি লেখা প্রকাশ করা হয়। দেখা যাচ্ছে পোস্টদুটিতে যুক্তিখণ্ডনের পাশাপাশি সুক্ষ্মভাবে হলেও মৌলবাদী চিন্তাধারা উপস্থিত। এধরণের চিন্তাধারা সচলায়তনে আমন্ত্রিত নয়।
এই পোস্টদুটির মাধ্যমে সচলায়তন পাঠককে অযাচিতভাবে আহত করে থাকলে আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভবিষ্যতে এ ধরণের পোস্ট আরো যত্ন নিয়ে বিবেচিত হবে, এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
সন্দেশকে ধন্যবাদ।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
এই লোকের কোন পোস্ট আর প্রকাশ না করার অনুরোধ জানাই, এ প্রকাশ্যেই বলতেছে কখন মূর্তি ভাঙ্গা যাবে আর কখন যাবে না।
..................................................................
#Banshibir.
facebook
---------------------
আমার ফ্লিকার
নতুন মন্তব্য করুন