রং ক্ষয়ে যাওয়া ফ্যাকাসে সাদা বিল্ডিংটার তিনতলায়, দক্ষিণ পার্শ্বে যে ছোট্ট বারান্দাটা আছে না, ঐটার এক কোণে পড়ে থাকা ফুলের টবগুলোর গোড়াতেই মিন, মিনু, মিনিদের বাড়ি। উড়াউড়ি শেখার পর থেকে তিন ভাইবোন এখানেই রাজ্যের দুষ্ট কার্যকলাপ সম্পন্ন করে এবং তা অবশ্যই মায়ের চোখের আড়ালে। দুষ্টামির মিটার স্কেলে অন্য বাচ্চা মশাদের চেয়ে এরা অতিঅবশ্যি এগিয়ে থাকলেও চ্যাম্পিয়ন হিসেবে মিনির কাছে অন্য সবাই ফেল! এইতো সেদিন মায়ের তত্ত্বাবধানে উড়াউড়ি শেখার সময় পাওয়ার বুস্ট মেথড অ্যাপ্লাই করতে গিয়ে মিনকে সাত ঘন্টার জন্য হাসপাতালে পাঠিয়ে দিয়েছিলো সে। এরপর থেকে উড়াউড়ির সময় মিনুও ওর কাছ থেকে একহাত দূরে দূরে থাকে আর মিনের কথা নাই বা বললাম।
***
সূর্য ডুবুডুবু। সন্ধ্যা নেমে আসতে আর বেশি দেরি নেই। ডাব্বুমশা হোৎহোকাৎ খেলাটা প্রায় মাঝামাঝি। এমন সময় মা মশা ডাক দিলো। তিড়িংবিড়িং করতে করতে তিনজনে সামরিক মশাদের মত লাইন করে দাড়ালো মায়ের সামনে।
- শোন তোরা, আজকেই তোদের বাইরে নিয়ে যাওয়ার পালা, তাই যা বলছি তা খুব মন দিয়ে শুনবি.. এই মিনি মিনের পেটে গুঁতো মারবি না খবরদার..! (চোখ মুখ কুঁচকে বললো মা মশা)
আবারো একখানা গুঁতো দেওয়া শেষে মুখ ভার করে মিনি বললো,
- কই মা, আমিতো টিপে দেখছিলাম ওর ব্যাথাটা কমেছে কিনা..
ব্যাথা নাকি কাতুকুতু কোনটা পেয়েছে বোঝা ভার, তবে এ সুযোগে মা’কে দেখানোর জন্য সমানে গুঙিয়ে উঠলো মিন। অবস্থা দেখে মিনু সরে গিয়ে মা’র পাশ ঘেষে দাঁড়ালো আর রুটিন মোতাবেক মিনের দিকে তাকিয়ে একটা ভেংচি কেটে দিলো।
অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনতে তৎক্ষণাৎ একখানা মৃদু ধমক সহকারে মা আবার বলা শুরু করলো –
- মশা সমাজের হান্টিং গাইড লাইন অনুসারে এতদিন তোদেরকে গরু ছাগলের রক্ত টেস্ট করালেও আজকে তোরা নিজে হুল ফুটিয়ে রক্ত খাবি..
ভাইবোন তিনজনেই নিজেদের হুলটা একটু করে নাড়িয়ে দেখে, মিনু হঠাৎ করে প্রশ্ন করে বসে –
- আচ্ছা মা, আমরা হুল ফুটানোর সময় কি ওরা ব্যাথা পাবে না? আর ব্যাথা পেলে ওরা আমাদের মারবে না?
- হু ব্যাথা তো একটু পাবেই, আর আজকে যেহেতু তোদের ফার্স্ট প্র্যাক্টিক্যাল লেসন, তাই সবচেয়ে সহজ শিকার মানুষকে দিয়েই শুরু হবে। এরা সারাক্ষণ ঘোরের মধ্যে থাকে, তাই গরু ছাগলের চেয়ে কম মারামারি করে...
পাখাটাকে একটু নাচিয়ে মিনি বলে উঠলো –
- কিন্তু ওরাতো আমাদেরকে মারার জন্য কতসব স্প্রে দিয়ে ঘর বোঝাই করে রাখে! আর আমাদের কাছে তো ওয়াটারপ্রুফ জ্যাকেট ছাড়া আর কিছু নেই...
- (মুচকি হেসে মা বললো) আরে ধুর পাগলি! এই মানুষগুলো না অনেক বেশি বোকা আর স্প্রেগুলোও সব ভেজালে ভর্তি, তাই এসবে এখন আমাদের কিছুই হয় না। এছাড়াও বিজ্ঞানী মশকুইনের মিউটেশানের বড়ি খেয়ে আমরা এখন অনেক বেশি সহ্যশীল, তবে...
- তবে কি? (মায়ের মুখে চিন্তার ছাপ দেখে তিনজনই একসাথে জিজ্ঞেস করে উঠলো)
- তবে কিনা মানুষের রক্ত পানের সময় কিছু ঝুঁকিও আছে, এ ব্যাপারগুলো তোদের মাথায় রাখতে হবে..
- কিরকম ঝুঁকি মা? (ভয়ে ভয়ে প্রশ্ন করলো মিন)
- হু শুন মন দিয়ে, এই মানুষগুলোর রক্ত তো খুব সুস্বাদু, তাই এটা আমাদের জন্য ড্রাগসের মত। একবার চুমুক দিয়ে পান করা শুরু করলে আর থামতেই ইচ্ছা করবে না। আর এসময় মানুষগুলো টের পেয়ে গেলে একেবারে পিটিয়ে ভর্তা করে দিবে... এছাড়াও নতুন কিছু ইলেকট্রিক ব্যাট আছে ওদের কাছে... (মা বলেই চলেছে)
এদিকে মিন, মিনু, মিনিরা যেরুপে ভেবেছিল, মানুষ শিকার করাটা হবে বিশাল মজার ব্যাপার কিন্তু এখন তো ভয়ে ওদের বুক ধুকপুকানি শুরু হয়েছে! মশা সমাজের উপর যুগযুগ ধরে চলে আসা বিশাল বিশাল মানুষগুলোর নিষ্ঠুরতার বর্ণনা শুনতে শুনতে হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছিলো ওদের। বিশেষ করে ওদের জন্মের কিছুদিন আগে মশা কলোনীর দাদু মশার পাখা ছিড়ে যে নারকীয় অত্যাচার করেছিল ঐ দয়ামায়াহীন মানুষেরা সেই কাহিনীটা ছিল সবচেয়ে ভয়ানক। এমন সময় মা বললো –
- সবই তো শুনলি তোরা, তাই মানুষের রক্ত পানের সময় আত্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আয়ত্ব করতে হবে তোদের। আজকেই যেহেতু তোদের প্রথমবার তাই মাত্র এক চুমুক করে রক্ত পান শেষেই হুল সরিয়ে নিয়ে চলে আসবি, খবরদার এক চুমুকের চেয়ে এক ফোঁটাও বেশি না...
***
সন্ধ্যা নেমেছে কিছুক্ষণ হল। তিনতলার ছোট্ট বারান্দাটার পাশের রুমটাতে উড়ে এলো মিন, মিনু, মিনি ও তাদের মা। মাঝারি সাইজের রুমটা যেমন অগোছালো, তেমনই উদ্ভট দেখতে। এপাশে বই, ওপাশে বই আর রুমের মাঝামাঝি একটা টেবিলে কি এক বড় মেশিনের উপর টুকটাক আওয়াজ করে চলেছে উশখু খুশখু চুলের পাগলা টাইপ চেহারার একটা মানুষ। ওটাকে দেখিয়ে মা মশা বললো –
- এই মানুষটাই হচ্ছে তোদের আজকের শিকার। যা যা বলেছিলাম সব মনে আছে তো?
- হ্যা মা (গুনগুন করে ভয়ে ভয়ে তিনজনই উত্তর দিলো)
- আরে অত ভয় পাস না তো, এরকম পাগলাটে মানুষগুলো একটু বেখেয়ালি ধরণের হয়। তোরা সোজা যাবি আর বাম হাতের কবজির সাথে লাগানো শিরা থেকে এক চুমুক রক্ত খেয়ে আবার সোজা চলে আসবি, মনে রাখবি কোনরকম আওয়াজ যাতে না করিস আর শুধুই এক চুমুক... যা মিন তুই যা প্রথমে...
মিন আস্তে আস্তে উড়ে যায় মানুষটির দিকে। দুই হাতের আশেপাশেই কিছুক্ষণ ঘুরপাক খায়, তারপর আস্তে করে বাম হাতের কবজির উপর বসে। কিছুক্ষণ সময় পর দক্ষতার সাথে এক চুমুক রক্ত পান করে বিজয়ীর বেশে ফিরে আসে মিন, হাত তালি দিয়ে উঠে বাকিরা। এবার মিনুর পালা। মাঝপথে শিকারকে নড়ে উঠতে দেখে মিনু একটু ঘাবড়ে গেলেও শেষের দিকে বেশ সফলতার সাথেই রক্তপান পর্ব সম্পন্ন করে সে। সবশেষে এলো মিনির পর্ব।
ছোট্ট পাখাগুলো নাড়িয়ে ধীরে ধীরে উড়ে যায় সে। কিছুদূর যাওয়ার পর পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখে মিন আর মিনু তার দিকে তাকিয়ে হাত নাড়িয়ে নাড়িয়ে শিষ দিচ্ছে। মুখ ফিরিয়ে সামনের দিকে তাকালো মিনি। পাগলাটে মানুষটা এখনো একমনে টুকটাক আওয়াজ করে চলেছে মেশিনটার উপর। ভাই বোনের পারফর্মেন্স দেখে এতক্ষণে ভয় কেটে যাওয়ার কথা মিনির। কিন্তু কেন জানি মনে হচ্ছে ও হুল ফুটানো মাত্র মানুষটার ঘোর ভেঙ্গে যাবে আর তারপর বড় বড় হাতগুলোর আঘাতে জ্যন্ত পিষে ফেলবে তাকে।
উড়তে উড়তে মানুষটার একেবারে কাছে চলে এলো মিনি। সুবিধামত স্পট ঠিক করার জন্য মানুষটার আশেপাশে বাতাসে কিছুক্ষণ ভেসে বেড়ালো সে। তারপর আস্তে করে বাম হাতের কবজির উপর বসে সদ্য গজিয়ে উঠা হুলটা ধীরলয়ে শিরাতে প্রবেশ করিয়ে দিলো। অতঃপর চুমুক দেওয়া শুরু করতেই মানব রক্তের স্রোত কন্ঠনালি হয়ে পাকস্থলীতে প্রবেশ করে তার শরীরকে একেবারে উষ্ণ করে তুললো। এত উষ্ণতা, এত স্বাদ সে আগে কখনোই অনুভব করেনি। মোহনীয় এক অদ্ভুত স্বাদের তীব্রতায় চোখ ক্রমশ বুজে এলো মিনির। হিতাহিতজ্ঞান হারিয়ে পেটপুরে রক্ত পান করতে লাগলো সে, রক্তের নেশায় একদমই ভুলে গেলো মায়ের দেওয়া সতর্কবাণী।
অনেকক্ষণ ধরে রক্তপান শেষে হুশ ফিরে এলো মিনির। আশেপাশে তার মা ও ভাইবোনের চিৎকার শুনতে পেলো সে। এতক্ষণে মনে পড়লো মায়ের বলা কথাগুলো। তাড়াহুড়া করে হুল সরিয়ে উড়তে যাবে, এমন সময় মিনির মনে হল শরীরটা অনেক অনেক বেশি ভারী হয়ে গিয়েছে তার। এত ভারের বিপরীতে পাখাগুলো ঠিকমত কাজ করছে না। পায়ের উপর ভারসাম্যটাও কেন জানি নষ্ট হয়ে গেছে। মাথাটাও কেমন যেন ঝিমঝিম করছে। হঠাৎ করে মানুষটার কবজি থেকে পিছলিয়ে পড়লো মিনি। ক্রমশ নিচের দিকে পতনের সময় প্রচন্ড আতঙ্কে মিনি তাকিয়ে দেখলো পাগলাটে মানুষটার বিশাল হাতটা আস্তে আস্তে নেমে আসছে তার উপর...
***
অনেকক্ষণ ধরে মশার গল্পটা লিখতে লিখতে হাঁপিয়ে উঠেছে দীপ। আরে ধুর, আজকালকার দিনে এত বড় গল্প কেউ পড়ে নাকি! জানে গল্পটা প্রকাশের পর বরাবরের মত এবারও বিশাল একটা ফ্লপ খাবে। কিন্তু তারপরও কেন জানি মায়া জড়িয়ে গেছে এই মশাময় কাহিনীতে। শেষ না করে উঠাই মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর মশার গল্প লিখছে বলেই কিনা কে জানে দর্শকের অভাব পূরণে দুনিয়ার যত মশা আছে সবগুলো যেন তার রুমেই জট পাকিয়েছে। এমনিতে মশার কামড় তার খুব একটা খারাপ লাগেনা, মৃদু চুলকানিই তো। তার উপর একদম ঠাই বসে থেকে জীবসেবা করার এমন অনন্য সুযোগ আর মিলবেইবা কোথায়!
খুট করে দরজা খুলে দীপা ঢুকলো রুমে। দীপের ছোটবোন। দুজনে বয়সের বেশ পার্থক্য থাকলেও এখনকার সময়ে কে মানে এসব। টেবিলের উপর চায়ের কাপটার দিকে আঙ্গুল উঁচিয়ে চোখমুখ কুঁচকে চিল্লিয়ে বললো দীপা –
- কি ব্যাপার! চায়ের কাপ দিয়ে গেছি ঘন্টা পার হল, এখনো একটা চুমুক দিস নাই। তোকে বারবার চা গরম করে কে দিবে শুনি?
- আহা তুই এত চেঁচামেচি করছিস কোন দুঃখে, আমি কি তোকে আবার গরম করে আনতে বলছি নাকি। ঠান্ডা চা খেতেই আমার ভালো লাগে, গরম চা’য়ে ঠোট পুড়ে যায়।
- হুহ আসলে বুঝলি তুই একটা সাইকো... আবার নতুন করে কি লিখছিস? তোর ঐ সুপার ফ্লপ গল্পগুলো? (বলেই খিলখিল করে হেসে উঠলো দীপা)
- ভাগ এখান থেকে, মেজাজ গরম করে খালি.. (চোখ পাকিয়ে বলে উঠে দীপ)
- হ্যা যাচ্ছি যাচ্ছি.. তোর সাথে সুস্থ মানুষ পাঁচ মিনিটের বেশি কথা বলতে পারে নাকি!
চলে যেতে যেতে হঠাৎ কি যেন খেয়াল করে দীপা বলে উঠলো –
- এই তোর বাম হাতের নিচে ওটা কি রে? মশা নাকি?
- কই? ও হ্যা মশা’ই তো দেখি... একেবারে খেয়াল ছিল না.. (হেসে মশাটাকে হাতের উপর নিয়ে টেবিলের উপর রাখে দীপ)
- রক্ত খেয়ে একেবারে ফুলে আছে.. দেখ না কি পিচ্ছি কিউট একটা মশা! (আদুরে গলায় বললো দীপা)
- হ্যা, বাচ্চা মশা এটা। জন্ম হয়েছে বেশিদিন হয়নি। বেফাঁসে বেশি খেয়ে ফেলেছে তাই আর উড়তে পারছে না।
- এটা কি আর উড়তে পারবে না নাকি? (উদ্ভিগ্ন হয়ে বললো দীপা)
- আরে পারবে পারবে। অতিরিক্ত রক্ত পানের সাইড ইফেক্ট কিছুটা কেটে গেলেই আবার উড়তে পারবে আস্তে আস্তে। (বিশেষজ্ঞের মত করে বললো দীপ)
- আরে ঐতো দেখ না অল্প অল্প লাফাচ্ছে.. এবার মনে হয় উড়বে.. (প্রশান্তির হাসি হেসে বলে উঠলো দীপা)
- অন্য কেউ হলে এতক্ষণে ঠুশ করে চাপ দিয়ে এটাকে ভর্তা বানিয়ে দিতো..
- হু.. কিন্তু এই সুইট মশাটাকে মারতে ওদের হাত কাঁপবে বোধহয়.. একেবারে বাচ্চা..
টেবিলের উপর ছোট ছোট লাফ দিতে থাকে বাচ্চা মশাটা। আর দুই ভাইবোনই একমনে পর্যবেক্ষণ করতে থাকে এটার কান্ডকারখানা। প্রথম কয়েকবারে ব্যর্থ হলেও কিছুক্ষণ পর সফলভাবে উড়তে থাকে মশাটা। হালকালয়ে কিছুক্ষণ বাতাসে উড়ে বেড়াবার পর মশাটা দ্রুত উড়ে চলে যেতে থাকে কোণার বারান্দার দিকে। দীপ দেখতে পায় আশেপাশে আরো তিনটা মশা এসে ঘিরে ধরে বাচ্চা মশাটাকে। হঠাৎ কি যেন ভেবে মুচকি হাসির রেখা ফুটে উঠে ওর ঠোঁটে।
***
দ্রুত থেকে দ্রুততর হতে থাকে মিনির উড়ে চলার গতি। ছোট্ট মাথাটার ভিতর একিসাথে অনেক চিন্তা খেলা করতে থাকে। এই বড় বড় মানুষগুলো চাইলেই তো তাকে পিষে ফেলতে পারতো, চাইলেই তো পাখাগুলো ছিড়ে নিতে পারতো তার, যেমনটা নিয়েছিল দাদু মশার। কিন্তু তারা কিছুই করেনি। চোখের পানিতে মিনির দৃষ্টি অনবরত ঝাপসা হয়ে যেতে থাকে। মা, মিন, মিনু যে সেই কবে তার পাশে পাশে উড়ে চলেছে তা এতক্ষণ পর খেয়াল হয় তার। উড়তে উড়তে কৃতজ্ঞতাবশে মানুষ দুইটির দিকে আরেকবার ফিরে তাকালো মিনি।
হ্যা, বড় বড় মানুষদের নিয়ে মশারা আসলেই খুব কম জানে। বড় মানুষরা নিষ্টুর হতে পারে, অনেকে তাদের চেয়েও কম বিবেকবুদ্ধিসম্পন্ন হতে পারে কিন্তু মিনির মানুষেরা সবসময়ই আলাদা। তারা কিছুটা বোকা বোকা ধরনের, তারা কৌতুহলী, তারা ধ্বংস করে না, তারা সৃষ্টি করে। সংখ্যায় তারা যত কমই হোক না কেন তাদের জন্যই মিনিরা বেঁচে থাকতে পারে সুন্দর এই পৃথিবীতে।
সদস্যনামঃ সেভেরাস স্নেইপ
মন্তব্য
আমার তো দারুন লাগলো, ভালো মানুষ ক্যারেক্টারের আগ পর্যন্ত। গল্প বলা আর মিনি চরিত্রটা দাঁড় করানোর কুদরতিটা জমসে ব্যাপক।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
- সেভেরাস স্নেইপ
ভালো লাগা রইলো
-হিমাদ্রি
- সেভেরাস স্নেইপ
শেষ প্যারাটা না থাকলেও ক্ষতি হত না তেমন, যা বলার তা আপনার গপ্পেই চলে এসেছিল। মশক-চরিত্র-চিত্রণ, প্রাশিক্ষণিক বিবরণ, কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন-এর মধ্যমে মশকানুভূতি ভাল ফুটিয়েছেন
আপনার লেখাটা পড়ে আবার মিঁয়াও লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে। মিনি আর মিঁয়াও-এর কোথাও একটু মিল আছে বলেই বোধ হয়
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
আপনি তো দেখি রীতিমত বিশেষজ্ঞ!
ধৈর্য্য সহকারে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
- সেভেরাস স্নেইপ
নতুন মন্তব্য করুন