আমার বিয়ের সময় কোন লাইটিং কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ করি নাই। অন্যদের বিয়ে করার সময় ব্যবহার করতে দেখেছি, হাস্যকর লাগত। কিন্তু মনে মনে মজাও লাগত। এটা আমি সারা জীবন মনে রাখব, যে সারাদিন কাজ করে, এত এত দৌড়াদৌড়ির মধ্যে কিভাবে সময় বের করে, নিজের বড় ভাগ্নের বিয়েতে লাইটিং এর ব্যবস্থা করেছিল কায়কোবাদ মামা, কাওকে না জানিয়ে, আমাকে খুশি করতে। আমার লজ্জা লাগছিল, কেন এটা করলা মামা – প্রশ্ন করলে বলেছিল – আরে মামা তুমি কি বল, তুমি আমার ভাগ্নে না। আমি মনে মনে হেসে ভেবেছিলাম, ও এইরকম ই। ছোট, বড় যা কিছু করবে তা হবে least expected.
মামার মত ডানপিটে আর ফানি প্রকৃতির মানুষ আমি জীবনে কম দেখেছি। কারেন্ট চলে গেলে চিৎকার দিয়ে মানুষকে ভয় দেখানোর কথা মনে পড়ছে আমার। বাসায় ঝালমুড়ি বানাচ্ছে, অধীর আগ্রহে বসে আছি কখন খাব আমরা সবাই, মামা কোত্থেকে এসে ইয়া বিশাল মুঠ করে প্রায় পুরোটা একবারে মুখে দিয়ে দিল, আর খালামনি ওই হারামি ওই বলতে বলতে... মামা দিল দৌড়। আমরা হতাশ নয়নে ঝালমুড়ির গামলার দিকে তাকিয়ে আছি।
এই গল্পটা আমার মনে পড়ছে। আমাদের ফার্মগেটের বাসায় চাম্পা কলা বিক্রি করতে এক লোক আসত। লোকটা খুবি খাট প্রকৃতির ছিল, মাথায় ডালাতে কলা রেখে হাক দিত, কলা কলা... চাম্পা কলা। একদিন মামা আর আমি বাজার এ গিয়েছি, সামনে দেখি ওই লোক হেটে যাচ্ছে। মামা দেখলাম পিছনে পিছনে হাটছে আর কলা তুলে খাচ্ছে। আমি ফিসফিস করে বলার পর ও বলল, আরে ও টের পাবে না, তুই ও খা। আমাকে হাতে একটা কলা দেবার পর আমি হা করে তাকিয়ে ছিলাম, করে কি মামা।
এটা বলা ঠিক হবে কিনা জানিনা, তাও বলি। একবার শবে বরাতের বা কদরের রাত্রে মসজিদে গিয়েছি মামার সাথে। বরাবরের মত আমাদের টার্গেট মিলাদ শেষে জিলাপী খাব। মিলাদ শেষ হল, স্পেশাল রাত, তাই অনেক জিলাপী আর মিষ্টির প্যাকেট। এক হুজুর মিষ্টি বিলানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আমি অপেক্ষা করছি, আর ঐসময় মামা উঠে গিয়ে ঐ হুজুরকে বলল, আমাকে একটা প্যাকেট দেন, আমিও বিলাই। হুজুর তো ভালো মনে করে দিল এক প্যাকেট, জানিনা এর মধ্যে মিষ্টি নাকি জিলাপী। হুজুর তখন মিষ্টি বিলানো মাত্র শুরু করেছেন, এসময় মামা বলল, বাবু তুই এদিকে আয়। আমি ভাবলাম, হুদাই এই কাজ করতেছে, এখন আমাকেও মিষ্টি সাপ্লাই করতে হবে। আচ্ছা ঠিকাছে, আমি ফলো করতেছি ওকে, ও কাওকে মিষ্টি তখনো দেয় নাই, পেছন থেকে দেয়া শুরু করবে তাই মসজিদের একেবারে দরজার কাছে পৌছে গেল, আর আমি পিছে পিছে। এসময় আমার দিকে ফিরে বলল, বাবু দৌড় দে। আমি এতক্ষনে বুঝলাম ব্যাপারটা কি। কিন্তু ওকে নিরস্ত করার আগে ও দিল দৌড়, এখন আমিও তো accomplice. আমিও দিলাম জান হাতে নিয়ে দৌড়। তারপর বাসায় গিয়ে আমাদের জিলাপী বিলাস। আজো হাসি, এত দুঃখের ভেতরেও।
মামা খেলাধুলাতে ছিল ওস্তাদ। একদিনের কথা বলি, সেন্ট যোসেফ স্কুলের মাঠে একবার বাইরের কিছু ছেলে এসে ক্রিকেট প্র্যাক্টিস করছিল। মামা দেখলাম ওদেরকে কনভিন্স করে কাঠের বল হাতে নিয়ে বলিং করা শুরু করল। তার একটা বলও আমি দেখিনাই, ঐ ব্যাটসম্যান রাও দেখেনাই। আমি তখন নটরডেম এ পড়ি, মামাকে সম্ভবত ওরা চাকিং করছে বলে নিরস্ত করেছিল। কিন্তু আমি শিওর ছিলাম, ওরা আসলে ঠেকাতে পারছিল না মামার বল।
মামার গল্প বলে ফুরানো যাবে না। আমি তাকে বলেছি সবসময়, তোমার পোটেনশিয়াল সেরকম। তুমি লেখাপড়া বা খেলা কিছু একটা তে কাজে লাগাও। ও শুধু শুনত আর হাসত।
তোমার সাহসিকতা আমাকে ভয় পাইয়ে দিয়েছে মামা। তুমি কেন এত ডানপিটে ছিলে মামা, কেন এত সাহসী ছিলে। কে বলেছিল তোমাকে সাহস দেখাতে এত। নিজের জীবনের পরোয়া তো কখনই করনি, এখন নিজের পরিবারকে, আমাদেরকে পরোয়া করলে না এতটুকু।
আমার গর্বের কষ্টে ছেয়ে আছ তুমি কায়কোবাদ মামা।
-- আজাদ রাজিব
মন্তব্য
না জানা, না চেনা এই ডানপিটে মামার জন্য আমার আজকে বুক ফেটে কান্না এলো। সেই সাথে মনে হলো এরকম লোক এখনো দেশে আছে বলে এখনো আমাদের আশা আছে. আজ বা কাল আপনি আমি আমরা সবাই চলে যাব। বড় ইচ্ছে আমার মৃত্যুর পর অন্তত একজন অচেনা মানুষ হলেও যেন আমার জন্য কষ্ট পায়। তবেই বুঝব একেবারে বৃথা যায়নি জীবন। আর আপনার মামাকে দেখুন আজকে, লক্ষ লক্ষ লোক আজ তার জন্য কষ্ট পাচ্ছে , লক্ষ মানুষ তাকে স্যালুট জানাচ্ছে। বড় ছোটো হয়ে গেল তার জীবন। আফসোস আমাদের সিংহরা বড় জলদি চলে যায়, শুয়োর এর পাল বেচে থাকে দিনের পর দিন.
আমাদের সিংহরা বড় জলদি চলে যায়, শুয়োর এর পাল বেচে থাকে দিনের পর দিন.
পরের তরে যে মামা করছেন জীবন উৎসর্গ
পরম করুণাময় নিশ্চয় দেবেন উপহার স্বর্গ।
শ্রদ্ধা রইলো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা
ভাল মানুষ আসলে ভাল মানুষ'ই। তার দেশ থাকে না। ধর্ম থাকে না। নাম থাকে না।
ঋনী হয়ে থাকলাম আপনার মামার কাছে, ভাল মানুষগুলো পৃথিবীতে খুব অল্প সময়ের জন্য আসেন আর হুট করে চলে যান।
শান্তিতে থাকুন আপনার মামা আত্মা।
.............
শ্রদ্ধা আর আক্ষেপ। ভালোমানুষেরা এই নষ্ট পৃথিবীতে টেকেনা বেশিদিন
যত দিন যায়, শুধু মনে হয় অল্প কিছু লোক পৃথিবীটাকে ঘোরায়, আকাশটাকে ভেঙে পড়া থেকে ঠেকিয়ে রাখে।
জনাব কায়কোবাদকে তাঁর অবদানের জন্য সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মানে ভূষিত করার অনুরোধ করি রাষ্ট্রপতির কাছে।
হিমু ভাই, দেশপ্রেমের জন্য বীর উপাধিগুলো কি শুধু মুক্তি্যুদ্ধের জন্য সংরক্ষিত?
না। মুক্তিযুদ্ধের পরেও সামরিক ও বেসামরিক ব্যক্তিরা বীর বিক্রম বা বীর প্রতীক পেতে পারতেন। তবে বীর শ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম আর বীর প্রতীক, এই চারটি খেতাব সম্ভবত আর কনটিনিউ করা হবে না। এর পরিবর্তে সশস্ত্রবাহিনীতে বীরত্বের জন্যে নতুন চারটি খেতাব প্রবর্তন করা হয়েছে, বীর সর্বোত্তম, বীর মৃত্যুঞ্জয়ী, বীর চিরঞ্জীব ও বীর দুর্জয়।
বেসামরিক ব্যক্তির বীরত্বে মনে হয় নীতিনির্ধারকদের আস্থা নাই। তাই তাদের জন্যে কোনো খেতাবের নতুন বন্দোবস্ত হয়েছে কি না, জানি না।
দুঃখজনক যে বেসামরিক ব্যাক্তিবর্গের বীরত্বের স্বীকৃতি মেলেনা। নীতিনির্ধারক শ্রেণীর লোকেরা কখনো বীরত্ব দেখানোর মতো বিশেষ কিছু করেনা, তাই মনে হয় এই অবস্থা।
নীর্জা ভনতকে তার দেশ পোস্ট হিউমাস অশোক চক্রে সন্মানিত করে আর আমরা চেয়ে চেয়ে দেখি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
জনাব আজাদ রাজিব অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই অসাধারণ মানুষ কে নিয়ে কিছু তথ্য জানানোর জন্য। আপনার সাথে আমাদেরো সবার ভীষণ মন খারাপ। এই সময় কিছুটা কেটে গেলে - আরো একটু বিস্তারিত তার সন্মন্ধে জানতে চাই। বাসার অন্যদের সাথে কথা বললে তার ছোট বেলা, বড় হয়ে উঠা , ইত্যাদি জানতে পারবেন নিশ্চয়ই। 'কায়কোবাদ' শুধু একটা নাম হিসেবে মনে থাকুক - এরকম চাই না , মানুষের জন্য জীবন দেয়া এই সত্যিকারের মানুষটার জন্য মন থেকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
facebook
শ্রদ্ধা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
কিছু কিছু মৃত্যু জীবনের চেয়ে বড়। ওনার প্রতি রইলো শ্রদ্ধা।
কায়কোবাদ মামার মতো মানুষগুলোর কারণেই পৃথিবীটা নষ্ট হয়ে যায়নি এখনো।
কায়কোবাদের মতো মানুষরাই আমার দেশ।
হিমুর দাবির সাথে সহমত - জনার কায়কোবাদকে রাষ্ট্রীয় সন্মানে ভূষিত করা হোক।
শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা......
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
সেখানে ভালো থাকেন কায়কোবাদ মামা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আজাদ, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের জাতীয় বীর এজাজউদ্দীন কায়কোবাদের গল্পটি বলার জন্য। তিনি বেঁচে থাকবেন আমাদের সবার মধ্যে। বেঁচে থাকবেন সাধারণ মানুষের হৃদয়ে। তাঁর স্মৃতিতে রেখে যাই তর্পণ।
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুন।
শ্রদ্ধা জানাই।
এমন একটা সময়ে আপনি বেদনাকে বুকে ধরে রেখে যে লিখলেন, আমাদেরকে এই অসাধারণ মানুষটার কথা জানালেন এজন্য ধন্যবাদ জানবেন। আশাকরি সবকিছু সামলে নিয়ে আরও লিখবেন।
ভালো থাকুন। শোক জয় করুক আপনার পরিবার।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অজস্র মানুষ সারা জীবন বেঁচে থেকে যা করতে পারে না, তোর মামা মাত্র কয়েকটা দিনে তার চেয়ে অনেক বেশি করে গেলেন। ওনার জন্য অনেক দোয়া ও শুভ কামনা রইলো।
স্রেফ বিবেকের টানে ছুটে যাওয়া এই ত্যাগী মানুষটার জন্য সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননার দাবি রাখছি। পাশাপাশি, সরকার যেন তাঁর পরিবারের সদস্যদের দিকেও খেয়াল রাখেন।
বিনম্র শ্রদ্ধা ----
শ্রদ্ধা জানানোর ভাষা আমা জানা নেই। বিশ্বাস করতে ভাল লাগে এরকম সব মানুষ নিয়েই বাংলাদেশ। উনি বেঁচে থাকবেন আমাদের হৃদয়ে, বাংলাদেশের হৃদয়ে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
যেন কেউ কেঁচোর মত না বাঁচি, - যে নিজের স্থূলতার বাইরে কিছু অনুভব করতে পারে না, নিজের সুড়ঙ্গের বাইরে কিছু আস্বাদন করতে পারে না। বাঁচলে বাঁচব ঈগলের মত, - সীমাহীন আকাশের উদ্দামতা গায়ে মেখে, - আদিগন্ত পৃথিবীর বিরাট ছবি চোখে রেখে।
সম্রাট দাশুগুপ্ত
যেন কেউ কেঁচোর মত না বাঁচি, - যে নিজের স্থূলতার বাইরে কিছু অনুভব করতে পারে না, নিজের সুড়ঙ্গের বাইরে কিছু আস্বাদন করতে পারে না। বাঁচলে বাঁচব ঈগলের মত, - সীমাহীন আকাশের উদ্দামতা গায়ে মেখে, - আদিগন্ত পৃথিবীর বিরাট ছবি চোখে রেখে।
সম্রাট দাশুগুপ্ত
যেন কেউ কেঁচোর মত না বাঁচি, - যে নিজের স্থূলতার বাইরে কিছু অনুভব করতে পারে না, নিজের সুড়ঙ্গের বাইরে কিছু আস্বাদন করতে পারে না। বাঁচলে বাঁচব ঈগলের মত, - সীমাহীন আকাশের উদ্দামতা গায়ে মেখে, - আদিগন্ত পৃথিবীর বিরাট ছবি চোখে রেখে।
সম্রাট দাশুগুপ্ত
যেন কেউ কেঁচোর মত না বাঁচি, - যে নিজের স্থূলতার বাইরে কিছু অনুভব করতে পারে না, নিজের সুড়ঙ্গের বাইরে কিছু আস্বাদন করতে পারে না। বাঁচলে বাঁচব ঈগলের মত, - সীমাহীন আকাশের উদ্দামতা গায়ে মেখে, - আদিগন্ত পৃথিবীর বিরাট ছবি চোখে রেখে।
সম্রাট দাশুগুপ্ত
বিনম্র শ্রদ্ধা হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে
Apnar mama kub valo manush cilan allah jano unake jannt bashi koren amin?
মামা তুমাই হাজার সাঁলাম রইলো।
যুগে যুগে এমন লোকের পদ চারণায় জাতি পেয়েছে যুগের শ্রেষ্ঠ বীর । আর তাদের চলে যাওয়া আমাদের করে তলে কাঁতর। কায়কবাদের অবদানের সঠিক মূল্যায়ন কামনা করছি। আল্লাহ তায়ালা তাকে বেহেশত নসীব করেছেন। আমিন
মানুষ বাঁচাতে গিয়ে যিনি মৃত্যুবরণ করলেন তিনি অনেক বড় একজন মানুষ। সে মানুষকে বাঁচাতে গিয়েছিলেন তিনি যাকে তিনি কোনদিনও দেখেন নি, যার সাথে তাঁর কোন নাড়ীর সম্পর্ক ছিল না, জানার প্রয়োজনও মনে করেন নি ঐ মানুষটি নারী কি পুরুষ, ধার্মিক কি নাস্তিক। কায়কোবাদ অনেক বড় হৃদয়ের মানুষ; তাঁকে আমি প্রণাম জানাই।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
সাহসী মানুষ টির কথা যতবার ভাবছি কষ্টে ভরে যাচ্ছে বুক। স্যালুট জানাই।
আমি স্যালুট জানাই , এই সাহসী মানুষটাকে, জানি আর কখনো ফিরে পাব না, এই মানুষটাকে, ভগবান জেন উনাকে স্বর্গ দান করেন,।
মামা, তোমাক কিভাবে সম্মান জানাবো সেই ভাষা হারিয়ে ফেলেছি I তুমি ভালো থেকো I আল্লাহ তোমাক জান্নাত দান করুন I
আমি তাঁকে ধন্যবাদ দেব না শুধু দোয়া করি আল্লাহ্ যেন তাঁকে ধন্যবাদ দেন। ----আমীন
সংশপটক
May Allah bless him zannah. my mama also left us very soon. he was as like your mama.
মনটা খারাপ হয়ে গেল, শ্রদ্ধা
নতুন মন্তব্য করুন