অনলাইন জুড়ে ১১ বছরের শিশুকে ধর্ষন আর ধর্মান্তরকরনের খবরে তোলপাড়...
যারা এখনো মুখ দিয়ে সমানে মেয়েদের বেপর্দা থাকাকে ধর্ষনের পরোক্ষ কারন বলে দাবি করতেছেন, তাদেরকে দূর্বা জাহানের একটা স্টেটাসের কিছু অংশ ডেডিকেট করলামঃ
"তোমার কয়েকইঞ্চি যন্ত্রের কোন দোষ নাই?সব দোষ আমার উচুনিচু শরীরের?
যেসব ছেলেরা দেখেনা তারা দেখেনা ভদ্রই থাকে, দৃষ্টিতে শ্রদ্ধা থাকে আর যারা দেখে তারা ঘরের মা বোইনের সাইজ চিন্তা কইরাও হাত মারে ।
আমি কালকে সন্ধ্যায় যখন আড্ডা দিয়া ফিরছি বাসে আমারে রেইপ কইরা ফালায় রাখলে সবাই মনেহয় এইটাই কইতো দূর্বা শরীর দেখায় বেড়াইসে বলে রেইপ হইছে । যে মেয়েটা আজকে মারা গেছে কেউ তার প্রিয়মানুষরে ঐখানে চিন্তা কইরা দেইখেন । ডঃ সাজিয়া কিন্তু পর্দা করতো, তবুও তাকে রেপ করে মেরে ফেলছিল ।
সুশীলদের কথা ছাড়ান দিলাম ।
সমস্যা আমার শরীরে না সমস্যা তোমার দৃষ্টিভঙ্গিতে!”
এই ধরনের ঘটনা গুলো ঘটে, কিছু দিনের জন্য সামান্য তোলপাড় হয় তারপর আবার আমরা সব ভুলে গিয়ে অবচেতন মনে আরেকটা ঘটনার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। ধর্ষনের শক্ত শাস্তি, বিচার নিয়ে রাজপথে কখনোই কোন বড় ধরনের আন্দোলন হয় না, প্রতিবাদ হয় না, ধর্ষনের ঘটনা গুলো যেন একটা ট্যাবু' এটাকে যতটা চেপে যাওয়া যায় ততই ভালো।
বাংলাদেশে এত এত নারী সংগঠন, মহিলা পরিষদ ইত্যাদি ইত্যাদি সেই সব সংগঠনের জ্বালাময়ী নারী নেত্রীরাও শুধু 'নারীর প্রতি সংহিসতা রোধ' নামের গোলটেবিল বৈঠক করেই কাজ শেষ করে, ধর্ষন নামের এই জঘন্য অপরাধের যে পর্যাপ্ত শাস্তির বিধান নেই দেশে সেই বিষয়ে তাদের তেমন কোন আগ্রহ নেই।
এই ভাবে আর কতদিন চলবে? কতদিন আমাদের বাচ্চারা, বোনেরা স্কুলে পড়তে গিয়ে,রাত শেষে কাজ করে বাসায় ফিরতে গিয়ে এই ধর্ষনের শিকার হবে? কতদিন তাকেই প্রমান করতে হবে যে সে ধর্ষিতা? এটা কেমন বিধান, কেমন বিচার?
অতি সুশীল কেউ কেউ আবার বলে এইসব ঘটনা এভাবে স্টেটাস দিয়ে শেয়ার দিয়ে ভিকটিমের পরিবারকে আরো অপদস্থ হতে হচ্ছে। একজন তো বলেই বসলেন, সে যদি আমার পরিবারের কেউ হত, অতি সমবেদনা মুলক স্টাটাস কমেন্ট দিয়ে সারা বাংলাদেশকে জানানোর পর আমার পরিবারের আত্মহত্যা ছাড়া আর কোনো পথ খোলা থাকতো কি?" অপরাধী আর তার পরিবার সমাজে বুক ফুলায়া ঘুরবো আর ভিকটিম তার পরিবার সহ সুইসাইড খাইবো? কি চমতকার নীতি! এই নীতির কারনেই তো শতকরা ৮০% রেপের খবর কেউ জানতে পারে না। পরিবার থেকে চেপে যায় মান সম্মানের ভয়ে, সমাজের জুজুর ভয় দেখায়া চাপায়া রাখা হয় ঘটনাটা। এইসব প্রাচীন ধ্যান ধারনা ছাড়েন ভাই। এমন একটা সমাজের স্বপ্ন দেখেন, যেখানে ধর্ষকের পরিবারকে সামাজিক বয়কট করা হবে, কেউ সেই ধর্ষকের সাপোর্ট দিবে না।
আমরা বাঁচতে চাই নামক ইভেন্টের ব্যানারে মানববন্ধন করেছিলাম আমরা সংসদ ভবনের সামনে, ধর্ষকের ফাঁসী চাই এই শ্লোগান নিয়ে। সব মিলিয়ে ২০০ লোকও হয়নি। তারপরেও দাঁড়িয়ে ছিলাম দিনভর। পুলিশ খেদিয়ে দিয়েছে, একটু সরে গিয়ে আবার দাঁড়িয়েছি। অনলাইনের পরিচিত মুখেরা অনেকেই ছিলেন, আবার অনেকেই ব্যাক্তিগত রেষারেষি থেকে বের হতে না পারায় আসেন নি। যাইহোক, যেটা বলতে চাচ্ছিলাম, ইভেন্ট খোলাটাই বড় কথা না, বড় হল সচেতনতা। মানুষ যখন ধর্ষক আর ধর্ষিতার মানবিক পরিচয় ভুলে গিয়ে ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে চায়, তখন আসলে সঠিক বিচার আশা করা অনুচিত।
মাননীয় আদালত আপনাদের ধর্ষন সংক্রান্ত বিচারের এই প্রহসন আমি মানি না। জানি আমার কোন ক্ষমতা নেই, আমি শুধু বলতেই পারি, আমি তাই বলেই যাবো.......ধর্ষন এক ধরনের হত্যা, মানুষের মনকে হত্যা, তার শরীরকে হত্যা। আমদের দেশের হত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যেহেতু মৃত্যুদন্ড তাই আমি সেই সর্বোচ্চ শাস্তিটাই চাই ধর্ষকের।
ধর্ষনের স্বীকার হয়েছে এই প্রমান দেবে ধর্ষিতা; এই বর্বর নিয়মের অবসান চাই........ধর্ষকই প্রামাণ করবে সে ধর্ষন করে নাই.......
ধর্ষিতা বা ধর্ষণের চিত্র নয় ! ....এবার ধর্ষকের বর্ণনা চাই ...চাই চাক্ষুষ সর্বোচ্চ শাস্তি ...চাই ধর্ষকের সবধরনের তথ্যের পূর্ণ বিবরণ ....
আমাদের বোঝা উচিত ধর্ষকের ধর্ম নেই, কোন গোত্র নেই.....সে কোন মানুষ্য প্রজাতির মধ্যে পরে না। এই প্রজাতির ধ্বংস চাই আমি........
ওর জন্যে মানবতা শব্দটা প্রযোজ্য নয়, ও একটা নরাধম পশু। জলাতঙ্ক আক্রান্ত কুকুরকে যেভাবে মেরে ফেলা হয় দয়ামায়া উপেক্ষা করে, তেমনিভাবে ধর্ষকের ক্ষেত্রেও একই রকম ভাবে বিচার করা উচিত। আর এটা যে শুধু আদালতেই করতে হবে, তা নয়। সামাজিকভাবে ধর্ষকের উদ্দেশ্যে নিরঙ্কুশ ঘৃনা ছড়িয়ে দিতে হবে। কোন ধর্ষক যেন পরিবার, সমাজ, রাজনৈতিক দল বা যে সংগঠনই হোক না কেন, সেখানে আত্মগোপনের সুযোগ খুজে না পায়।....
শুধুমাত্র একটা ধর্ষককেই ঝুলাতে পারলেই হবে ,আমি পরখ করে বলতে পারি আমাদের দেশে ধর্ষণ ৮৫ % কমে যাবে....আর এই যে আমাদের সম্মলিত পদক্ষেপ সবার ক্ষোভ জন্ম নিয়েছে এখন.. তাই এই সময়টায় মধ্যেই এই ধর্ষককে একটা শাস্তি দিয়ে একটা প্রচলন শুরু করার পারফেক্ট সময়...
.সবাইকে বলব যার যার জায়গা থকে ধর্ম বর্ণ বিবেধ ভূলে গর্জে উঠুন....কোনো মেয়ে যেন ভুলেও আর বুঝে না এ দেশে মেয়ে হয়ে জন্ম হওয়া পাপ!!!!!বার বার আর যেন আমাদের দেশের মা বোনদের প্রতি অবজ্ঞার অপমানের চোখে দেখার সাহস না পায় কোনো কাপুরুষ .....
জানি না এই ইভেন্টটা কতদূর সামনে যাবে। তবে আশা করি এই ইভেন্টের জন্য হলেও আমাদের মাঝে কিছুটা সচেতনতা বাড়বে।
শেয়ার করুন। ছড়িয়ে দিন। আওয়াজ তুলুন। এখানে কোন লীগ বিএনপি নাস্তিক আস্তিক নেই। আছে ১১ বছর বয়সি একটি শিশু আর ৫৫ টি রাতের আর্তনাদ।
শেয়ার করুন-
ইভেন্ট লিংক: https://www.facebook.com/events/578344498866355/
-সাদাত আহমেদ-
http://www.facebook.com/sadat.ju
মন্তব্য
অবাক করা বিষয় হচ্ছে একমাত্র কালের কণ্ঠ বাদে আর কোন জনপ্রিয় দৈনিকে এই খবর টা তেমন ভাবে আসে নি!!!
আর ধর্ষকের শাস্তি আমার কাছে মনে হয় ধর্ষককে আজীবনের জন্য 'খোজা' করে দেয়া!! পুরুষাঙ্গ কেটে দিতে পারলে আরো ভালো। যদিও এইসব শুধুই ক্ষোভের কথা!!
কখনই বাস্তবায়ন হবে না। সবার থেকে কম শাস্তি হতে পারে ফাঁসি।
-------------------------
সুবোধ অবোধ
-------------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
আমাদের সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হল আমরা খুব তাড়াতাড়িই ভুলে যাই সবকিছু। এ ঘটনাটা ভুলে যেতেও খুব বেশী দিন লাগবে না আমাদের। ধর্ষক আর তার পরিবার ঠিকই সমাজে ঘুরে বেড়াবে বুক ফুলিয়ে।
যদি এটি ইসলামী রাষ্ট্র হতো তাহলে ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ড হতো
ইসলামী রাষ্ট্র হলে এটাকে অপরাধ হিসাবে দেখা হতো কিনা সন্দেহ আছে, মৃত্যুদণ্ড তো পরের কথা।
রু
একমত!
ইসলামী রাষ্ট্রে ধর্ষণ প্রমাণ করতে হলে ধর্ষিত ব্যক্তিকে চারজন প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী যোগাড় করে আনতে হয়। আপনি বরং এখানে ইসলামী রাষ্ট্রের গুণকীর্তন না করে এই ধর্ষণের প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী খুঁজতে বেরিয়ে পড়ুন।
ঠিক আছে
..................................................................
#Banshibir.
একমত! কেউ নিশ্চই চারজন সাক্ষী রেখে ধর্ষন করে না। ধর্ষককেই প্রমান করতে হবে যে, সে ধর্ষন করে নাই।
সুমন সাহেব, পরিসংখ্যান বলে ইসলামী রাষ্ট্রতে যতগুলো ধর্ষনের ঘটনা ঘটে, তার ৫% ও প্রকাশিত হয় না, যেগুলো প্রকাশিত হয় তার মধ্যে বেশিরভাগে ধর্ষক নির্দোষ প্রমানিত হয়। গত এক দশকে ইসলামী দেশ হিসেবে পরিচিত যে দেশগুলো সেগুলোতে কয়টা ধর্ষনের খবর পড়েছেন মিডিয়াতে? হাতেগোনা দু'একটা। বাট তাই বলে "ইসলামী রাষ্ট্রতে ধর্ষন হয় না", এ কথা বলে হাসির পাত্র হয়েন না সবার সামনে।
দূর্বা জাহান কে? কোন পাবলিক ফিগার? কারো ফেসবুক স্ট্যাটাস ব্লগে তুলে আনার ব্যাপারটা ভাল লাগল না।
নাস্তিকতা আটকাতে জিহাদে নামে লাখো মোল্লা, তবে ১১বছরের শিশুকে ৫৫দিন আটকে রেখে জানোয়ারের মত ছিঁড়েখুঁড়ে খেলেও তাতে ধম্মোব্যবসার লস হয় না। এর নাম বঙ্গদেশ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ব্লগে লেখার অভ্যাস নেই একেবারেই। এ ধরনের ভুল ত্রুটিগুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি। দুর্বা জাহান পাবলিক ফিগার না। কিন্তু তার কথাগুলো ভালো লেগেছিলো, তাই নামটা উল্লেখ করেছিলাম মাত্র।
মোল্লা আর মৌলভীরা তো মৌ-লোভী, অনেক আগেই নজরুল বলে গেছেন। মৌ এর সাপ্লাইতে টান পড়ার আশংকা থাকলে তারা মাঠে নামবেই। শুধু বংগদেশ কেন, মুসলীম অধ্যুষিত সকল দেশেই এমনটা চলছে। মুসলিম পরিচয়টা সেখানে মানবতার আগে বিকোয়।
“আমাদের বোঝা উচিৎ ধর্ষকের কোন ধর্ম নেই, কোন গোত্র নেই” লেখকের এই কথার সাথে আমি একমত, ধর্ম নেই মানে নাস্তিক। একমাত্র নাস্তিকরাই একমাত্র এ ধরণের নোংরা কাজ করতে পারে।কারণ তারা ঈশ্বরের শাস্তিকে বিশ্বাস করে না তাই তাদের দ্বারা যে কোন নোংড়া কাজ করা সম্ভব।
নাস্তিকের ধর্ম মানব ধর্ম। কোনো সুস্থ চিন্তার অবিশ্বাসীকে দেখেছেন "যে কোন নোংড়া কাজ" করতে?
একমত!
আপনে কোন ধর্মের হে ! জানেন না , শুনেন না ফালুত বাকোয়াজ করছেন তখন থেকে।
একমাত্র নাস্তিকরাই একমাত্র এ ধরণের নোংরা কাজ করতে পারে। -- একটা উদাহরণ দেন, যেখানে একজন সুস্থ চিন্তার নাস্তিক একটা নোংরা কাজ করেছে তার নাস্তিকতার কারণে। একটা দিলেই হবে- আর উত্তর দেবার আগে প্রশ্নটা বুঝে তারপর দেবেন
facebook
একমত!
আপনার অবগতির জন্য জানাই। যাঁরা সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করেননা তাঁদেরকেই নাস্তিক বলা হয়। যেমন, বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীগণ। আপনি কি বলতে চান বৌদ্ধ ভিক্ষুদের দ্বারাই ধর্ষণ সম্ভব ! যে কোন অন্যায় কাজ মানুষই করে থাকে। এখানে ধর্ম কোন মুখ্য বিষয় নয়। মানুষটার মানসিকতাই মূল বিষয়। আর এ বিষয়টাও আপনাকে জানাই, ইসলামে 'জিনা'র বিচারে সাক্ষীকে জেরায় প্রশ্ন করা হয়, 'আপনি কি এমনটি দেখিয়াছেন, যেমন কুয়ার ভীতর বালতি প্রবেশ করে ? এখন বলুন, ধর্ষক ঐ সব সাক্ষীদেরকে ডেকে বলবে, আপনারা দেখুন, আমি কুয়ার ভীতর বালতি প্রবেশ করাচ্ছি ! হা হা হা ।
একমত!
মজার ব্যাপার হচ্ছে, "একমাত্র নাস্তিকরাই একমাত্র এ ধরণের নোংরা কাজ করতে পারে" এই কথাটা রেফার করলেন একজন "মুসলিমের" অপকর্মের।
রু
একমত!
@সুমন- সব কিছুর মধ্যে আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচাল লাগান কেন। আর আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন যে এই আকামটা একজন নাস্তিক করেছে। আপনি কেমন ধরনের নাস্তিক হে।
আর হ্যাঁ , একজন আস্তিক হিসেবে আপনাকে বলছি, এই পৃথিবিতে ধর্মের কারণে যত আকাম হয়েছে তা আর অন্য কোন কারণে হয়নি।
সুমন সাহেব,আমার লেখাতেই উল্লেখ ছিলো, "এখানে কোন লীগ-বিএনপি আস্তিক-নাস্তিক নেই। আছে ১১ বছর বয়েসী একটি শিশু আর ৫৫টি রাতের আর্তনাদ।"
আপনি উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে এখানে আস্তিক নাস্তিক প্রসংগ টেনে এনেছেন। আপনার করা দুটো মন্তব্যের একটিতেও আমি বাচ্চাটার প্রতি সহমর্মিতা খুঁজে পেলাম না, ধর্ষকের প্রতি ঘৃনার লেশমাত্র খুঁজে পেলাম না।
মানুষ হতে হলে তার মাঝে মানবিক মুল্যবোধ থাকতে হয়। ধর্ম-বর্ন-গোত্রের আগে মানুষ হিসেবে চিন্তা করতে হয়। সেভাবে জদি না চিন্তা করতে পারেন তবে বলবো বিবর্তনের অনেকগুলো ধাপ আপনার এখনো পেরোনো বাকি।
লক্ষ্মীপুরে যৌন নির্যাতনের শিকার শিশুটির অবস্থা আশংকাজনক
৬ জুন, ২০১৩ || ১২:৩১ মিনিট — 0 Comments
লক্ষ্মীপুরে যৌন নির্যাতনের শিকার শিশুটির অবস্থা আশংকাজনক। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে মেয়েটি। পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক নুর ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে।
প্রতিদিনের মত বুধবার সকাল সাড়ে আটটায় রাখালিয়া মাদ্রাসায় পড়তে যায় প্রথম শেণীর শিশুটি। মাদ্রাসা ছুটি হলে শিক্ষক নুর ইসলাম তাকে ডেকে নিয়ে যায় তার কক্ষে, এ সময় শিশুটি পাশবিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। শিশুটির চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে। পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বুধবার বিকেলে তার মা বাদী হয়ে শিক্ষক নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে রায়পুর থানায় একটি মামলা করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর চিকিৎসকরা জানান, প্রাথমিকভাবে নির্যাতনের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। শিশুটির অবস্থা আশংকাজনক। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে, হায়দারগঞ্জ এলাকা থেকে অভিযুক্ত নুর ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে। অভিযুক্ত নুর ইসলামের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেছে শিশুটির পরিবার ও এলাকাবাসী।
মাদ্রাসার শিক্ষক এই নুর ইসলামকে কি আপনার নাস্তিক মনে হয়? পছন্দমত কাজ করলে সে সাচ্চা মুসলমান আর আকাজ করলে সে যেহেতু আকাজ করছে তাই সে নাস্তিক বলে তাকে নাস্তিকের দলে ঠেলে দিবেন? ঈশ্বরের শাস্তিকে বিশ্বাস করেও যুগ যুগ ধরে রিপুর হাতে ভয়ঙ্করভাবে পরাজিত হয়ে আসছে এইসব মানুষেরা। এদের জন্য প্রয়োজন শক্ত আইন আর আপনার মতো মানুষ যারা বিশ্বাস করে একমাত্র নাস্তিকরাই পারে এরকম আকাজ করতে তাদের জন্য দরকার আয়োডিনযুক্ত লবন।
কাঠাল পাতার চেয়েও দেখি ছাগলের পরিমাণ দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে!!! এদের ভবিষ্যৎ কি??!! দুই দিন পর কি খেয়ে বাঁচবে??!!!
------------------
সুবোধ অবোধ
--------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
বিচিত্র এই দেশে সকিছুই সম্ভব। এগার বছরের শিশু হোক আর সত্তুর বছরের বৃদ্ধা ওইসব শয়তানদের কাছে মেয়ে শব্দটাই উত্তেজক।।।।।। এদের একমাত্র শাস্তি ফাঁসি।
ন্যুনতম শাস্তি
ধর্ষকদের ধরে ধরে ঐটা কেটে ফেলে তারপর শরীরের সব কাপড় খুলে শহরময় (পারলে দেশময়) ঘোরানো উচিৎ। ফাঁসি দিলে তো একবারেই মরে (হ্য়তো) বেঁচে গেলো। এমন শাস্তি দিতে হবে যেন প্রতি পলে পলে জ্বলে আর সে জ্বলুনী সবাই দেখে।
@সুমন: নাস্তিক হোক বা আস্তিক, তারা তো মানুষ। আর ধর্ষকরা মানুষ না, তাদেরকে কুকুর বলে গালি দিলে কুকুরেও রাগ করবে। আপনার বোঝা উচিৎ ধর্মের বুলি আওড়ে দুনিয়ার বড় বড় অধর্মের কাজ গুলো হয়েছে। মানবধর্ম হচ্ছে সবচেয়ে বড় ধর্ম - যে মানবধর্মে বিশ্বাসী, সে সব ধর্মের কাছে শ্রদ্ধার পাত্র/পাত্রী, কারন সে যে কাজগুলি করে এবং যেভাবে করে, সব ধর্ম তার অনুসারীদেরকে শেখায় সেই কাজগুলোই করতে। কেন বলেন "আমি মুসলিম" বা "আমি হিন্দু" বা "আমি খ্রীস্টান" অথবা "আমি আস্তিক"? সবার আগে বলুন "আমি মানুষ, এটাই আমার বড় পরিচয়"
Spreading of poronography is one of the biggest problem in theis regard. Elimininate pornography to stop women harassment
নতুন মন্তব্য করুন