ছবি তুলি আর এর বদৌলতে ঘুরাঘুরি করা হয়। পুরান ঢাকার রাস্তায় ছবি তুলে কাটছে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বেশিরভাগ সময়। অনেক দিন ধরেই ভাবছি দেশের বাহিরে ছবি তুলতে যাব।অবশেষে অনেক দিনের জমানো কিছু সম্বল আর কিছু ধার করে গেল অক্টোবর এ পাড়ি দিলাম নেপালের পথ। এখানে থাকছে কাঠমান্ডু এ তোলা ছবি।ভক্তপুর আর পোখারাতে তোলা ছবি গুলো জমানো থাকলো অন্যকোন সময়ের জন্য।
কাঠমান্ডুতে প্রথম সকালে তোলা ছবি। মহিলা খুব সুখী মনে ছবি তুলতে দেওয়ায় নতুন শহরের নতুন রাস্তায় ছবি তোলার সাহস বেড়ে গিয়েছিল।
হলুদ রঙের অনেক microbus চোখে পড়ল রাস্তায়। Public transport হিসেবে চলে এগুলো।
নেপাল যেন বৌদ্ধ আর হিন্দু সংস্কৃতির এক মোহনা। রাস্তায় যেমন দেখা পেয়েছি অসংখ্য মন্দির এর আবার তেমনি দেখেছি বৌদ্ধ স্তূপা(stupa)। ছবিটি বৌদ্ধনাথ(Boudhanath) এ তোলা। এটি বৌদ্ধদের অন্যতম পবিত্র জায়গা বলে বিবেচিত।
কবিতর আর কুকুর দুটোই খুব করে চোখে পরে নেপালে। ছবিটি বৌদ্ধনাথ(Boudhanath) এ তোলা। বৌদ্ধনাথ মূলত একটি building complex,World heritage site এবং এর ভিতরে বই এর দোকান থেকে খাবার দোকান, money exchange সবই রয়েছে।
monk হেঁটে যাচ্ছেন হাসিমুখে।
মন্ত্র জপার পাশাপাশি মোবাইল এ ভিডিও দেখা হচ্ছিল বেশ। আমাকে দেখে অবশ্য তারা আবার মন্ত্রজপায় মনোযোগ দেন।
বৌদ্ধনাথ এর ভিতরের একটি বুকষ্টোর ।
ছবি তুললেই টাকা দাবি করেন তারা। তাদের কাজও সাধু সেজে পর্যটকদের কাছে থেকে কিছু পয়সা কামানো।
পশূপতিনাথ (pashupatinath ) মন্দির এ তোলা।
গল্প আড্ডা চলছে। দরবার স্কোয়ার পাটানে তোলা।
Swayambhunath Temple. যা monkey temple নামে পরিচিত। দুটো সিঁড়ি বেয়ে উঠা যায় এই মন্দির এ। যার একটির ধাপ সংখ্যা ৩৬৫।
Swayambhunath থেকে তোলা কাঠমান্ডু শহরের ছবি।
পেইন্টিং এর দোকান চোখে পড়লো মাঝে মাঝেই।
রাগী বানর।
একটি বানর পরিবার।
অতিথি লেখকঃ
জাভেদ
ঢাকা।
মন্তব্য
ধন্যবাদ।
সবাই নেপাল!!!!
____________________________
হুম নেপাল গিয়ে দেশি অনেক মানুষের সঙ্গেই দেখা হয়েছিল ।
ধন্যবাদ
কিছুদিন আগে ঘুরে এলাম, ছবিগুলো দেখে মজা লাগলো।
ছবিতে মনোযোগ আরেকটু বেশী হলে আরও জমত, হনুমানের সাজের মানুষ দেখে মজা পেলাম, আগে দেখি নাই। রাগী বানর টা দুর্দান্ত
facebook
ধন্যবাদ অণুদা। আপনার লেখা আর ছবি খুবি প্রিয়। আর আপনাকেই মনে হয় আজকে আমি দেখেছি
ফেসবুক সূত্রে দেখেছিলাম, অক্টোবরে ঈদের ছুটিতে সবাই দলবেঁধে নেপাল যাচ্ছে। অনেক বাংলাদেশীই তখন নেপালে ছিলো। ব্যাপারটা মজার, নেপালের রাস্তায় দলে দলে বাংলাদেশী।
পোখারার ছবি দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
শব্দ পথিক
নভেম্বর ৭, ২০১৩
শেষের ছবিদুটি চমৎকার হয়েছে! রাগী বানরটার এক্সপ্রেশন যেকোন টপ মডেলকে হারিয়ে দিবে।
......জিপসি
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ভালো লাগলো ছবিগুলো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সচলায়তনে প্রচুর ভ্রমণ বিষয়ক পোস্ট প্রকাশিত হয়। ছবির বৈচিত্রগুণে আপনার পোস্ট প্রথম শ্রেণীর (যদিও বর্ণনার পরিমাণ আশংকাজনকভাবে কম)।
বিষয়বস্তু নির্বাচনের ক্ষেত্রে আপনার চোখ সফল। এই ছবিগুলো অসাধারণ লেগেছে -
* কাঠমান্ডুতে প্রথম সকালে তোলা ছবি
* বৌদ্ধ স্তূপ (যেখানে গাঁদা ফুল আর রং মিস্ত্রী দেখা যাচ্ছে)
* বানর পরিবার
এই ছবিগুল্লো ন্যাশনাল জিওগ্রাফির "Your Shot" সেকশানে পাব্লিশ করতে পারেন।
কিছু ছোট-খাট টেকনিকাল সমস্যা আছে (বিশেষ করে ফ্রেমিং আর পার্সপেক্টিভ)। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় প্রথম ছবিতে ছাগলের পা টা কেটে গিয়েছে, সাইকেলটা ডিস্টার্বিং।
লেগে থাকেন, ম্যান। পরের পর্বে ফাটায় দিয়েন।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ ফাহিম ভাই। আসলে আমি লেখালেখি তে কখনোই ভাল নাহ। আর যেকোনো ধরণের ব্লগে এবারই প্রথম ছবি দেওয়া। ভাল লাগছে সবার রেসপন্স দেখে। চেষ্টা থাকবে বর্ণনা দেওয়ার।
আপনার পোস্ট যখন পড়ি তখন কম্পিউটারে অভ্র ছিল না। তাই কমেন্ট করতে পারিনি। নাহলে প্রথম কমেন্টটাই আমার হত। যাই হোক, ইটস বেটার লেইট দ্যান নেভার।
আমার বলতে চাওয়া কিছু কথা ফাহিম বলে গেছে। ছবি নিয়ে আমার টেকনিক্যাল গ্যায়ান ফাহিমের টাকনুর নিচে। তাই ঐ বিষয়ে আর কিছু বল্লাম না। তবে ছবি আমার সবই ভাল লেগেছে।
আমি যেটা বলতে চাচ্ছিলাম সেটা হচ্ছে লেখা/বর্ণনা। নেপাল নিয়ে সচলে মুড়ি মুড়কির মত পোস্ট হয়েছে; নেপালের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণেই হোক, অথবা "ঘরের কাছে তাই ঘুরে এলাম" কারণেই হোক, হয়েছে। সব পোস্টই অসাধারণ। ছবিতে, বর্ণনায়। এখনও এই রকম দুই একটি পোস্টের সি্রিজ চলছে। নজরুল ভাই অলস মানুষ বলে ছবি কম, লেখেন বেশি, আবার অনেকের লেখা ছবি সমান। এই প্রথম আপনি দিলেন মোটামুটি ছবি পোস্ট। ভাল লাগল। তবে আরো ভাল লাগত যদি ছবির সাথে আরো বর্ণনা থাকত, প্রতিটা ছবির পার্স্পেক্টিভ থাক্ত, ছবি তোলার স্থান ও সময় থাক্ত। শুধু ছবি হলে পাঠক শুধু ঐ সময়টূকু দেখতে পারেন। আর যদি ছবির সাথে বর্ণনা থাকে, তাহলে পাঠকও আপনার সাথে ঘুরে বেড়াতে পারেন।
যাই হোক, শুধু ছবির গুণেও আপনার পোস্ট ভাল লাগল। আশা করি পরের পোস্টে লিখে ফাটিয়ে ফেলবেন।
-----------------------------------------------------------
আঁখি মেলে তোমার আলো, প্রথম আমার চোখ জুড়ালো
ঐ আলোতে নয়ন রেখে মুদবো নয়ন শেষে
-----------------------------------------------------------
ধন্যবাদ বাউল ভাই। লেখালেখি তে আমি একদমি পারদর্শী নাহ। তবে চেষ্টা থাকবে বর্ণনা দেওয়ার।
ছবি ভাল লেগেছে।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
ধন্যবাদ
প্রথমে শিরোনাম টা আমার কাছে অসম্পূর্ণ লাগলো। পাহড়ে আর মানুষে? কেমন জানি অসমাপ্ত !
পাহাড়ের ছবি খুব একটা নেইপ্রথম সিরিজে। তাই পাহাড় নামটা কেন এলো ঠিক বুঝলাম না, হয়তো পরের সিরিজে আসবে। তবে যে ছবিগুলো দিয়েছেন বিষয় বৈচিত্র্যতায় দারুন। ছবি বাছাইয়ে আরেকটু সচেতন হবেন আশা করি। কিছু অসাধারন ছবির সাথে কিছু খুব সাধারন ছবি চলে এসেছে যেমন আড্ডার ছবি, মন্ত্রজপা, ইত্যাদি। রাগী বানর, বানরের পরিবার, বুকষ্টোর, বৌদ্ধস্তুপার ছবিগুলো অসাধারন। ছবির সাথে একটু বর্ণনা না থাকলে সেটা শেষ পর্যন্ত ছবির প্রদর্শনী হয়ে যায় ভ্রমন হয়ে ওঠে না পাঠকের কাছে। অন্যভাবে নিবেন না, কারন আমরা চাই লেখকের সাথে ভ্রমনে যেতে ছবি আর ছবির পেছনের গল্প শুনে। ভালোথাকবেন।
মাসুদ সজীব
মাসুদ সজীব
ছবিগুলো ভালো লাগলো, আরেকটু যত্ন নিলে আসলেই খুব সুন্দর হতো। ফাহিম ভাইয়া এবং বাউল ভাইয়া, পারফেক্ট বলেছেন।
বর্ণনা আরো চাই। অপেক্ষায় আছি নেক্সট পর্বের। আর হ্যা, ভালো থাকুন, খুব।
-এস এম নিয়াজ মাওলা
পশুপতিনাথে গেলেন, মগনলাল মেঘরাজের সাথে দেখা হয়নি?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
চলবে।
-------------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ
নতুন মন্তব্য করুন