পর্ন এবং প্রেমিক/প্রেমিকা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/০৩/২০১৪ - ১১:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছেলে/মেয়েদের (মেয়েদের তুলনামূলক কম) ভেতর সবারই পর্নের প্রতি কম অথবা বেশি কৌতূহল থাকে, আছে এবং থাকবেও হয়ত। কিন্তু বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার, পর্নে কারোর প্রাথমিক কৌতূহল থাকা আর তাতে আসক্ত হয়ে পড়া— দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। আমার আশেপাশের এমন অনেককেই জানি যাদের মোবাইলে বা পিসিতে শুধু পর্নে ঠাসা; এবং, তাদের এই পর্ন প্রিয়তা দু এক দিনের নয়, দীর্ঘদিনের।

বাজারে দু ধরণের পর্ন পাওয়া যায় আমার জানা-মতে:
১. পর্ন ফিল্ম
২. হ্যান্ড মেইড

পর্ন ফিল্মের পর্নগুলো হয় সাধারণত ইংরেজি, পাকিস্তানী, ইন্ডিয়ান, চাইনিজ, কোরিয়ান, থাই, অ্যারাবিয়ান...
আর হ্যান্ড মেইড গুলো হয় বিশেষ করে বাংলাদেশি আর ইন্ডিয়ান। অন্যান্য দেশেরও হয় কিন্ত আমার আশেপাশের মানুষগুলোর ঝোঁক থাকে বাংলাদেশি হ্যান্ডমেইডগুলোর প্রতি।

ফিল্মের পর্ন দেখতে দেখতে এক সময় চোখ পচে যায়। সবগুলো একি মনে হতে থাকে। তখন মন চায় এমন কিছু যা রিয়েল। তারা তখন ঝুঁকে পড়ে দেশি হ্যান্ডমেইডগুলোর দিকে। আর হ্যান্ডমেইডগুলোর প্রতি বরাবরই বিশেষ একটা গোপন আকর্ষণ থাকে সবারইঃ সেটা দুই নর-নারীর গোপন ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত দরজার ফুটো দিয়ে দেখার যে লোভ, সেই গোপন আকর্ষণ!

পর্ন, সে যে ক্যাটাগরিইই হোক, তাতে আসক্ত হয়ে পড়া যেমন নিজের জন্য তেমনি অন্যের জন্যও খুবই বিপদজনক। রুচি নষ্ট করে দেয়, জীবনের স্বাভাবিক সহজ আনন্দময় যৌনজীবন তখন আর তাদের কোনো আকর্ষণ করে না। কাম সংক্রান্ত সুক্ষ্ম অনুভূতি তাদের মাঝে কোনোপ্রকার চাঞ্চল্য তৈরি করেনা। তারা বোঝে যেকোনো উপায়ে দীর্ঘক্ষণ টিকে থাকা, বুকের দুই খন্ড মাংস মথিত করা, মাংসাশী প্রাণীর মতো মেয়েটির ঠোঁট কামড়ে কামড়ে খাওয়া!

প্রথমেই আসা যাক ফিল্মীয় পর্নের স্বভাব চরিতে।
এই পর্নগুলো তে আমরা কয়েকটা ব্যাপার লক্ষ্য করি—
তারা দীর্ঘক্ষণ ধরে সেক্স করে।
সেক্সের প্রায় আরম্ভকাল থেকেই মেয়েটি (পরে ছেলেটিও) উহ্ আহ্ নাহ্ ইত্যাদি প্রকার উত্তেজক সব এমন শীৎকার জুড়ে দেয়, স্বাভাবিকভাবেই বাইরে থেকে মনে হতে পারে, তারা যেন প্রতি মুহূর্তে অর্গাজমের (চুড়ান্ত পুলক) সুখে বিভোর হয়ে আছে।
এসব পর্নে নারী-পুরুষ উভয় স্টারই হয় দেখতে সুন্দর, সুঠাম দেহের এবং ছেলেটির শিশ্ন থাকে বিশাল মোটা আর বেশ দীর্ঘ।

এই ক্যাটাগরির পর্ন আমাদের যেভাবে প্রভাবিত করে—
মনে মনে ছেলেটি চায় তার পার্টনার হোক পর্ন স্টারের মত সেক্সি যে কিনা সেক্সের শুরু থেকেই উহ আহ না শব্দে রুম ভরিয়ে রাখবে। কিন্তু বাস্তবে প্রেমিকা বা বউয়ের সাথে সেক্স করার সময় হয়ত দেখে মেয়েটি মোটেও ওমন আচরণ করছে না, তখন হতাশ বোধ করে। মেয়েটির প্রতি শুরুতে যে চঞ্চলতা আগ্রহ দেখিয়েছিল, তা কমতে থাকে ধীরে ধীরে। আবার সে নিজেও অর্গাজমের আগে এমন কোনো আহামরি সুখোচ্ছ্বাসে ভাসে না যে পর্ন স্টারটির মত আহ উহ করবে— তখন হয়ত ভাবে, হয় তার ব্যর্থতা নাহয় মেয়েটির! তার ব্যর্থতা যে, তার অত বড় আর মোটা শিশ্ন নেই, তাই যে পরিমাণ সুখ-উত্তেজনা সে প্রত্যাশা করেছিল, তা নিজেও পাচ্ছে না, সঙ্গীকেও দিতে পারছে না। সে তখন একি সাথে হতাশা এবং হীনমন্যতায় ভোগে।

পর্নে আসক্ত মেয়েটিও ভাবে, তার সঙ্গীর অমন মোটা আর লম্বা শিশ্ন না থাকাতে সে প্রতি মুহূর্তে অর্গাজমের সুখ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

সবচেয়ে যে বিষয়টি নিয়ে ছেলেটি হীনমন্যতায় বেশি ভোগে তা হচ্ছে— বীর্যপাত ঘটার স্থায়িত্বকাল। তারা ধরেই নেয় আসল পুরুষ কখনো অন্তত ১৫ মিনিটের আগে কাইত হয় না! কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় মাত্র ৪০ কি ৫০ সেকেন্ডেই বীর্যপাত ঘটে গেছে। সঙ্গিনীর সামনে এতো ঘোরতর অপমানের বিষয়! ছেলেটি ভাবে, মেয়েটি কি ভাবছে সে ‘পারে না'! আর মেয়েটি যদি প্রেমিকা হয় তাহলে হয়ত একটা স্বান্তনা পাওয়া যায় কিন্তু নতুন বউ হলে প্রবল হীনমন্যতা বোধ ঘিরে ধরে।

এই যে উভয়ের প্রত্যাশা তা তারা পায় ফিল্মীয় পর্নের অভিনয় থেকে। কিন্তু সুস্থ একটা রিয়েল সেক্সের স্থায়িত্বকাল হচ্ছে সর্বোচ্চ ৩ মিনিট। এর বেশি কেউ টিকলে তাকে অতি সত্বর যৌন চিকিৎসকের সাথে দেখা করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। আরেকটা বিষয় মনে রাখা অত্যন্ত জরুরি, সুস্থ আর বাস্তব সম্মত অর্গাজমের জন্য লিঙ্গের আকার আকৃতি কোনোভাবেই প্রভাব ফেলে না। উভয়েই সমান অর্গাজম লাভ করে। আর, যেসব মেয়েরা ভাবে পর্ন স্টারের লিঙ্গেই সমস্ত সুখ, তারাও বোকার স্বর্গে বাস করে। যেসব মেয়েরা স্বমেহন করে থাকে, তাদের স্বহমেনের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে হাতের মধ্যমা আঙ্গুল। এবং তারা তাতে পূর্ণ অর্গাজম লাভ করে থাকে। এতেই বোঝা যায় অর্গাজমের জন্য লিঙ্গের আকার আকৃতি দায়ী নয়। ছেলে এবং মেয়ে— উভয়ই যদি দাবি করে লিঙ্গের আকৃতি তাদের অর্গাজমের পূর্ণ সুখ থেকে বঞ্চিত করে, তাহলে নিশ্চিতভাবে বলা যায়, সমস্যা আসলে লিঙ্গে না, সমস্যা হচ্ছে তাদের মানসিকতায়। আর এই মানসিকতা তাদের তৈরি হয়েছে পর্ন দেখে। মনে রাখা উচিৎ, সেক্স ৯০ ভাগ মানসিক, আর ১০ ভাগ শারিরীক। কোথাও কোথাও এর পারসেন্টেজ আরো কম পড়েছিলাম।

পর্নে আসক্ত হওয়ার আরো বাজে দিক হচ্ছে, এইসব ছেলেরা পরে পৃথিবীর সমস্ত মেয়েদের পর্ন স্টারের মত সস্তা আর অশ্রদ্ধেয় ভাবে। বন্ধুকেও একটানে বিছানায় নিয়ে যাবার কল্পনায় মেতে থাকে।

এবার আসা যাক হ্যান্ডমেইড পর্নের কথায়।
এইসব পর্নে কী থাকে? থাকে আমাদেরই মত সাধারণ ছেলে-মেয়ের গোপন মুহূর্তগুলো। হয়ত স্বামী-স্ত্রী এবং বেশির ভাগই অবশ্য প্রেমিক-প্রেমিকা। তাদের নিজস্ব রুমে একান্ত গোপন মুহূর্তগুলো। এইসব পর্নে মানুষ মূলত সেক্স দেখে কম; দেখে রাস্তায় বেরুলে, বাসার পাশে বা স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব মেয়ের সাক্ষাৎ মেলে তাদের মত অতি চেনা মেয়েদের ন্যাংটো হওয়াটাকে। দেখে সেক্সের পর্বটা মূলত তারা কীভাবে শুরু করছে, কীসব কথা বলছে, সেক্সের সময় মেয়েটির কী রকম এক্সপ্রেশন হয়, সেক্সের পর কী করে— এইসব। সেক্স এখানে উপলক্ষ্য, মূল আকর্ষণ মেয়েটির এক্সপ্রেশন এবং তাদের গোপন মুহূর্ত তাড়িয়ে ভোগ করা। কেননা, এইসব রিয়েল, ফিল্মীয় পর্নের মত অভিনয় নয়।

এইসব পর্নের আসক্ত যারা, তারা মেয়েদের প্রাইভেসিতে বিশ্বাস রাখে না। রাস্তার মোড়ে মেয়ে দেখলেই শিশ্ন উত্থিত হয়। সবচেয়ে ভয়ানক যে ব্যাপারটা ঘটে তা হচ্ছে, ফিল্মীয় পর্ন দেখার সময় সেইসব পর্ন স্টারকে ভোগ করার ইচ্ছা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠলেও সে জানে, তারা তার সাধ্যের বাইরে; কিন্তু এইসব হ্যান্ড মেইড পর্নের বাসিন্দারা তো তাদের অতি পরিচিত, তাই তীব্র এক ঈর্ষায় ভোগে এইসব দেখার সময়। আর সবাইকে তাদের কাছে এমন এভেইলেবল মনে হয়। কিন্তু সে হয়ত জানেই না, মেয়েটিকে বিছানায় নেবার আগ পর্যন্ত ছেলেটিকে কী পরিমাণ চতুরতা, অভিনয় আর বদমায়েশির আশ্রয় নিতে হয়েছে। তাই আসক্তরা যখন বাস্তবে মেয়েদের দিকে আগায় তখন কল্পনা আর বাস্তবায় ক্রাশ খায়, ব্যর্থ হয়ে খুঁজে শর্টকাট এবং গায়ের জোর দেখানো পথ: মানে ইভ টিজিং আর ধর্ষণ।

হ্যান্ডমেইড পর্নের ভেতর আরেক ধরণের পর্ন, যেটা সবচেয়ে উত্তেজক পর্ন হিসেবে আসক্তরা বিবেচনা করে, বিভিন্ন ধরণে রেইপিং পর্ন। মানে জোর করে সেক্সের সময় ভিড়িও কৃত পর্ন। এইসব পর্ন— আসক্তদের মাঝে সবচেয়ে বেশি উত্তেজনার সঞ্চার করে। তারা মূলত এখানেও সেক্স তেমন দেখে না, যতটা দেখার প্রবণতা হচ্ছে ছেলেটির পৈশাচিকতা এবং মেয়েটির অসহায়ত্ব।

এইখানে এইসব আসক্তদের মাঝে দুই ধরণের প্রবণতা দেখা যায়। এক ধরণের মাঝে ইল্যুশন ঘটে, তারা নিজেদের সেইসব রেপিস্টদের ভুমিকায় কল্পনা করে বিকৃত আনন্দ লাভ করে। আরেক প্রকারের আসক্তরা এই একি রেইপিং পর্ন দেখে রেপিস্টটার প্রতি ক্ষিপ্ত হয় আর মেয়েটার প্রতি আবেগ বোধ করে। এখানে তাকে সাধু ভাবার কারণ নেই। সে তখন ক্ষিপ্ত হওয়া আর আবেগ বোধ করার কারণ হচ্ছে, সে আসলে নিজেকে বঞ্চিত বোধ করে। ভাবে, এই বাঞ্চোত রেপিস্টটার জায়গায় সে নিজেও হতে পারত!

এখন কথা হচ্ছে— পর্ন আসক্ত, সে যে ধরণের পর্নেই আসক্ত হোক না কেন, তারাও ব্যক্তিজীবনে প্রেমিক/প্রেমিকা, স্বামী-স্ত্রী, বাবা-মা বিভিন্ন ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়। এদের ভেতর বাবা-মা অপশনটার ব্যাপারে চুপ থাকব। আমাদের দেশে কম করে ঘটলেও আরব দেশগুলোতে, বিশেষ করে সৌদি আরবে এই ব্যাপারটা খুব ঘটেঃ প্রায়ই শোনা যায় বাপে মেয়েরে রেইপ করছে, বাপে কিশোরী মেয়েকে এত দিন আটকে রেখে যৌননির্যাতন করেছে, বাপের ঔরশে কন্যার গর্ভে সন্তান ইত্যাদি। এইসব খুব সম্ভব আরবরা উত্তরাধিকার সূত্রে পাবার কিংবা তাদের প্রবল পুরুষতান্ত্রিকতার পাশাপাশি প্রচন্ড পর্ন আসক্তির ফলাফল।

এবার আসি প্রেমিক/প্রেমিকা অথবা স্বামী-স্ত্রীর ভুমিকায় তারা যখন—
এইসব প্রেমিকেরা তাদের প্রেমিকাদের ভাবে ‘একটা নিজস্ব সেক্স টয়'! মানুষ হিসেবে কোনো মূল্য তো নেই-ই, মূল্য নেই বন্ধু হিসেবেও। তাদের মনোভাব হচ্ছে, ‘তোমাকে অনেক কষ্ট করে অর্জন করেছি, আর অর্জন করার মূলে ছিল তোমাকে যখন তখন যেভাবে ইচ্ছে বিছানায় শোয়ানো! আর বেশি তেরিবেরি করবা তো, সব ফাঁস করে দেব, বাজারে ছেড়ির অভাব নাই!' কিন্তু যতটা তীব্র আকর্ষণ আর দ্রুততার সাথে তারা সঙ্গীর দিকে আগায়, ঠিক ততোটা দ্রুতটার সাথে মোহ হারিয়ে ফেলে তারা সঙ্গী/সঙ্গিনীর সাথে সেক্স করার পর। পর্ন তাদের (মানে আসক্ত প্রেমিক/প্রেমিকা অথবা স্বামী/স্ত্রী) মাঝে যে অতৃপ্ত আর আগ্রাসী মনোভাব তৈরি করে দিয়েছিল, তা পার্টনারের সাথে না পূরণ হওয়াতে মন অতৃপ্তই থেকে যায়। পার্টনারের গুরুত্ব কমে যায় তখন তাদের কাছে। তার অনুভূতির কোনো মূল্য থাকে না সেই আসক্তটির কাছে। বহুল আকাংখিত সেক্স অতৃপ্তিতে সমাপ্ত করার পর আসক্তটি পারলে পার্টনারটিকে শারীরিক/মানসিক অত্যাচার থেকে শুরু করে খুন পর্যন্ত করতে পারে, মানে অন্তত করার মনোভাব তৈরি হয় তাদের মাঝে। আসক্ত মেয়ের ক্ষেত্রে হয়ত শারীরিক কোনো একশনে যাওয়া সম্ভব নয় বাস্তবতার খাতিরে, কিন্তু তারাও রিএকশন দেখাতে পারে মানসিক পন্থায়।

তাই, প্রেমিক/প্রেমিকা বা স্বামী/স্ত্রী মানে এক কথায় জীবন-পার্টার খুঁজে নেবার আগে তার রুচি জীবন-যাপন ইত্যাদি তলিয়ে দেখুন। শুধু বাইরের শরীর এবং ভেতরের মেকি (যেটা সে আপনাকে ইমপ্রেস করার জন্য সুকৌশলে ব্যবহার করে থাকবে) আচার আচরণ হাব ভাব ফাঁকা বুলি ইত্যাদি দেখে ভাববেন না, এই তো সেই, যাকে স্বপ্নে আপনি খুঁজছেন। তাকে আপনার নিজের ভাবার আগে ভাল করে তলিয়ে দেখুন, সে আসলে কার? আপনার না পর্নের!

রিয়েল সেক্স আর পর্ন সেক্সের মাঝে যে আকাশ পাতাল পার্থক্য তা তারা না বুঝলেও আপনি তো বুঝেন? ফিল্মীয় পর্নে যা থাকে তার ৮০ ভাগ অভিনয়। ওরা বুঝে বিজনেস, জীবন নয়। আর হ্যান্ডমেইড পর্ন বিজনেস না করলেও আপনাকে রেপিস্ট করে তুলতে সাহায্য করবে দ্রুত। আর, ফিল্মীয় পর্নকে সত্য ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে রিয়েল লাইফে সেরকম জীবন যাপনের আশা করা একান্তই বালখিল্যতা। মাঝখান থেকে রিয়েল লাইফের যে সহজ সুন্দর মাধুয্যপূর্ণ আর কাব্যিক এক যৌনজীবন আপনার জন্য অপেক্ষা করে ছিল, পর্নের জাঁকজমকপূর্ণ ইল্যুশনে বিভ্রান্ত হয়ে তার স্বাভাবিকতাও হারাবেন, নিশ্চিতভাবেই।

পর্নে আসক্তরা কখনোই জানবে না, মুখের ওপর আছড়ে পড়া প্রেমিকার শ্বাসপ্রশ্বাসের রং কেমন কমলার গন্ধ ছড়ায়। প্রেমিকার চুলেরও যে অনুভূতি আছে, সেটা উত্তেজনায় বা আনন্দে চিকচিক করে, বিষন্নতায় মলিন হয়ে ওঠে— এবং সেইসব বাহারি রং প্রেমিককে কখনো করতে পারে কামোত্তেজিত, কখনো উদাস— তারা এইসব অনুভূতির খোঁজও পায় না! প্রেমিকার শরীরের প্রতিটা ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে যে কামোচ্ছ্বাস, আসক্তরা সেসবের খোঁজ পায় না, কেননা, তাদের শকুন চোখ রাত দিন বিদ্ধ থাকে শুধুমাত্র ঊরুসন্ধির ছোট্ট ত্রিভুজে আর স্তনের মত নিরীহ এক অঙ্গে। অথচ সমস্ত শরীরের তুলনায় এগুলো খুবই অল্প জায়গা। কারণ, পর্ন কবিতা পড়াতে অভ্যস্ত করে তোলে না, অবাস্তব এক মায়া-কল্পনার জগতের রেপিস্ট হতে সাহায্য করে। এখন সিদ্ধান্ত নিন, আপনি কাকে সঙ্গী করবেন,
কবি-কে
নাকি একজন রেপিস্টকে?

—কিঙ্কর আহসান


মন্তব্য

চরম উদাস এর ছবি

এইডা কি???? অ্যাঁ ... সচলায়তনও কি শেষ পর্যন্ত প্রিয় ডট কম/ অপরাধ জগত/ যাযাদি বিশেষ সংখ্যা/ অনলাইন ডেস্কের নারীপ্রুষ সেকশন ... ইত্যাদি ইত্যাদি হয়া গেল ইয়ে, মানে...

সাফি এর ছবি

সেইসব বাহারি রং প্রেমিককে কখনো করতে পারে কামোত্তেজিত, কখনো উদাস

চরম উদাস এর ছবি

ইয়ে, মানে...

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

সেইসব বাহারি রং কখনো কখনো প্রেমিককে করতে পারে চরম কামোত্তেজিত, চরম উদাস

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

শোয়ায় ফেলছে একেবারে!

সুস্থ একটা রিয়েল সেক্সের স্থায়িত্বকাল হচ্ছে সর্বোচ্চ ৩ মিনিট।

কস্কি মমিন!

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ সাফি।

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ সাফি।

-কিঙ্কর আহসান

অতিথি লেখক এর ছবি

এইডা একটা পর্ন বিষয়ক পোস্ট। ভাষায় সমস্যা? আরে ভাই, আপনি ভাষার খোঁজ নিলেন, ভেতরের কলকব্জার খোঁজ রাখলেন না— এইডা য় দুঃখজনক।

অতিথি লেখক এর ছবি

মনে হচ্ছে 'ডন জন' মুভি থেকে অনুপ্রানিত গড়াগড়ি দিয়া হাসি - সাংসদ

গৃহবাসী বাউল এর ছবি

ওককি? এইয়্যা আইলে কোম্বিত্তে?

সেইসব বাহারি রং প্রেমিককে কখনো করতে পারে কামোত্তেজিত, কখনো উদাস
- অণু আর উদাসের ছন্দময় সমন্বয় কোলাকুলি

মিজান, পিষে ফ্যালো

-----------------------------------------------------------
আঁখি মেলে তোমার আলো, প্রথম আমার চোখ জুড়ালো
ঐ আলোতে নয়ন রেখে মুদবো নয়ন শেষে
-----------------------------------------------------------

চরম উদাস এর ছবি

আমি আজকেই অ্যামনেষ্টি কাছে বিচার দিয়ে পুলিশ দিয়া লেখক ও তার সকল সাপুটারকে যদি জেলের খিচুড়ি না খাওয়াইছি তবে আমার নাম উদাস না ... রেগে টং

অতিথি লেখক এর ছবি

অণু আর উদাসের ছন্দময় সমন্বয় কোলাকুলি

তা যা বলেছো!!!!
উত্তম জাঝা!

---- মনজুর এলাহী ----

মেঘলা মানুষ এর ছবি

একটা ট্যাগ: পর্ন ফিল্ম হ্যান্ড মেইড রেপিস্ট প্রেমিক
অন্য ট্যাগ সববয়সী ??? এটা অন্তত ১৮+ হওয়া উচিত না?

@ উদাস: আপনাকে তো ভালো মানুষ বলেই জানতাম, আর আপনি কি না শেষ পর্যন্ত ... ...!

চরম উদাস এর ছবি

লইজ্জা লাগে

jantrik skar এর ছবি

যা শিখলাম, পর্ন দেখা খারাপ।
পর্ন দেখা লোক কবিতা পড়ে না, ভাল লাগবে না তার কবিতা।
কৈ পান ভাই এগুলা?

অতিথি লেখক এর ছবি

jantrik skar, ফেসবুকের মতো যা-ইচ্ছে-তাই এখানে মন্তব্য করাটা শোভন হবে না, নাহলে আপনার জন্য উপযুক্ত উত্তর অপেক্ষায় ছিল।

পুরো লেখাটা বুঝে পড়েছেন তো ভাই? এই লেখা থেকে আপনি যদি ‘পর্ন দেখা খারাপ' শিখে থাকেন, তাহলে বলতেই হচ্ছে, ভাই আপনার শিক্ষায় গলদ আছে! আপনার প্রশ্নের উত্তর লেখার প্রথম প্যারাতেই বলে দেওয়া হয়েছে। এটা ‘যারা পর্ন দেখে' যাদের মনস্তত্ত্ব নয়, ‘যারা পর্নে আসক্ত' তাদের মনোবিশ্লেষণ। আর কবিতা পড়ার কথা বলছেন? হায় হায় এতোক্ষণ তাহলে আপনি কী পড়লেন?

—কিঙ্কর আহসান

কল্যাণ এর ছবি

এই সব অখাদ্য কেমনে ছাড়া পায়!! অ্যাঁ

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

অতিথি লেখক এর ছবি

জনাব কল্যাণ, ঘি কারোর কারোর কাছে হতে পারে অখাদ্য কিংবা কুখাদ্য; আবার কারোর কাছে হতে পারে সুখাদ্য। আসলে পুরো ব্যাপারটা নির্ভর করছে, ইয়ে, যাকে বলে আপনার হজম শক্তির উপর! খাইছে

—কিঙ্কর আহসান

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

ব্লগ আপনার জন্য নয় কিঙ্কর আহসান। অন্তত যতক্ষণ ব্লগ কী জিনিস সেইটা না বুঝতে পারছেন ততক্ষণ!

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

কল্যাণ এর ছবি

হ্যা ভাই আমার হজম শক্তি খারাপ। আমি আপনার উচ্চমানের মনবৈজ্ঞানিক যৌনবিশ্লেষণের মাজেজা ধরতে পারি নাই।

তবে আপনি যেহেতু ঘি-তুল্য সাহিত্যের সমঝদার, আপনার কাছেতো কুকুরের থেকে ভাল হজম শক্তি আশা করতে পারি, নাকি? অবশ্য আপনার প্রতিমন্তব্যগুলো পড়ে মনে হল না যে আপনারও সে শক্তি কিছু মাত্র আছে। এখন ঘটনা হল মন্তব্যগুলো ঘি-কোয়ালিটির কিনা - সে প্রশ্ন আপনি করতেই পারেন।

যাহোক, একটা কথা পরিস্কার করা দরকার আছে মনে করি। আমি ধরে নিয়েছি লেখক হিসেবে আপনার আধিকার আছে পাঠকের কথা চিন্তা না করার এবং নিজের ইচ্ছেমত লেখার। আপনার লেখার বিষয় বা আপনার প্রকাশভঙ্গী বা শব্দের ব্যবহার এবং উন্মুক্ত মাধ্যমে লেখা প্রকাশ করা - সবই আপনার স্বাধীনতা। তো পাঠক হিসাবে আমারো অধিকার আছে যেটা আবর্জনা মনে হবে সেটা জন সমক্ষে আসলো কিভাবে তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করার। নাকি কিঙ্কর আহসান কিছু লিখলে তার সবই অতি উচ্চ-সাহিত্য-গোত্রের (ঘি) হয়ে থাকে? সেটা সব প্রশ্নের উর্ধে উঠে যায়?

ধরে নিচ্ছি আপনি আমাকে কুকুর বলছেন আপনার মন্তব্যে। কুকুর আমার অতি পছন্দের জীব। আপনাকে ধন্যবাদ। আরো বেশি করে এই রকম লেখা দিন যাতে নিজের কুকুরোপোলদ্ধি বেশি করে টের পাই।

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

অতিথি লেখক এর ছবি

বুঝলাম না সবার এত খারাপ লাগলো কেন ! আমার কাছে লেখাটা ভালো লেগেছে। খুব জরুরি কিছু পয়েন্ট উঠে এসেছে । সেক্স এডুকেশনের দরকার নেই ? নাকি সচলেও এসব নিয়ে কথা বলা ‌ট্যাবু ?

অতিথি লেখক এর ছবি

ভাই আপনিই কি সেই লেখক নাকি? কে জানে, হয়ত ছদ্মনামে কমেন্ট করে যাচ্ছেন হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ, নাম-না-জানা অতিথি লেখক।

— কিঙ্কর আহসান

চরম উদাস এর ছবি

আমি বলে দিলাম, এই লেখার জনপ্রিয়তা ডরাইলেই ডরকেও ছাড়িয়ে যাবে ...

অতিথি লেখক এর ছবি

এইডা কি দেখাইলেন???!!!!
গড়াগড়ি দিয়া হাসি

সুবোধ অবোধ

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

উদাসদা, আপনে একটা চলিন্সু অভিশাপোদ্রূম! কোত্থেকে যে এমন লাগসই উপমা বের করেন!!! ডরাইলেই--- বুকমার্ক করে রাখলাম ওখানকার মন্তব্যগুলোর জন্য!!!

____________________________

অতিথি লেখক এর ছবি

তিনি যেই রঙের ইডু হন না কেন, তিনি আসলে ঝিমাচ্ছিলেন, ভুলে ক্লিক পড়ে গেছে। পড়তে গিয়ে কখনো মনে হচ্ছিলো সান্ডার তেলের ক্যানভাস, মোটা আর বড় ইয়ে, কতক্ষন টিকতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। আবার কখনো মনে হচ্ছিলো কাশেম বিন আবু বকর, উরুসন্ধি, ত্রিভুজ। হরিবল। আগলিয়েস্ট এভার ইন সচলায়তন।

জনাব নামহীন অতিথি লেখক, "সেক্স নিয়ে কথা" সচলে ট্যাবু নয়, ট্যাবু নয় সমকামিতা বা লিভ টুগেদার নিয়ে কথাও। কিন্তু সে কথা বলা উচিত রুচিসম্মতভাবে। আর এই লেখাকে ভাই (আমি শিওর আপনি ভাই) যদি আপনি "সেকস এডুকেশন" বলেন, তাহলে সরি টু সে, আমি আপনার অন্যান্য এডুকেশন নিয়ে বেশ খানিকটা সন্দিহান

----ইমরান ওয়াহিদ

চরম উদাস এর ছবি

চলুক

কল্যাণ এর ছবি

চলুক

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক

ইভান

টিউলিপ এর ছবি

লেখা ভালো লাগে নি। তার কারণ বিষয়বস্তু নয়, বরং এইধরনের বিষয়ে আরও খোলামেলা আলাপ হওয়া দরকার বলেই মনে করি। ভালো লাগে নি তার কারণ এই ধরনের লেখায় ফলপ্রসূ আলোচনা চাইলে যে ধরনের নির্মেহ, নিরাবেগ, অ্যাকামেডিশিয়ান লেখা দরকার, এই লেখাটা সেইরকম হতে পারে নি। হয় তো নতুন লেখক বলেই।

___________________

রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি

অতিথি লেখক এর ছবি

জনাব টিউলিপ, অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য। আপনার অভিযোগগুলো সানন্দে মেনে নিচ্ছি এবং ভবিষ্যতে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার চেষ্টা করব।

-কিঙ্কর আহসান

অতিথি লেখক এর ছবি

জনাব ইমরান ওয়াহিদ সমীপেষু,
আপনার মূল্যবান কমেন্টখানার জন্য আন্তরিক মোবাররক বাদ জানাই। পর সমাচার এই যে, এটার লেখক উনি নন, ইনি মানে আমি। এর লেখক এতোই মেরুদন্ডহীন নহে যে, তাকে ছদ্মনামের আশ্রয় লইতে হবে।

দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, আমি সেক্স ইডুকেশন বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক নহে যে, মানুষকে যৌন বিষয়ক জ্ঞান প্রদান করে বেড়াইব। ইহা আমার যৌনবিষক শিক্ষা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে একান্তই উপলব্ধিজাত লেখা।

যাইহোক, আপনি যে সর্বদা সান্ডার তেলের ক্যানভাস, আবু বকর বিন কাসেম— এইসব শুনে আর পড়ে বেড়ান কিনা এই নিয়ে আমি পোষণ করলাম। বেশ্যালয়ের ভেতরের অবস্থা বর্ণনায় মাঝে মাঝে তাদের মত করে কথা বলতে হয়, বোধ করি আপনি উহা ভুলে গেছেন। আপনার অধিক সাহিত্য পাঠের অধিক প্রয়োজন। শুধু আবু বকর লইয়া থাকবেন না প্লিজ!

-কিঙ্কর আহসান

তারেক অণু এর ছবি

চরম অগোছালো লেখা --

কেবল বান্দরবান এসে হোটেলে উঠেছি, পড়েই ভাষা এবং পয়েন্ট আউট দেখে হা হয়ে গেলাম

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

লেখক এখনই আপনাকে জানাবে যে "কুত্তার পেটে ঘি সয়না' হাসি

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

কল্যাণ এর ছবি

চোখ টিপি

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ, জনাব তারেক অণু, লেখাটা যে কাঁচা হাতের লেখা সেটা আমিও জানি। আমি ভাইয়া নতুন লেখক। লেখার চেষ্টা করি আর কি। আপনি যে আর অন্যান্যের মতো ব্যাঙ্গ-বিদ্রুপে মেতে ওঠেন নি, এজন্য ধন্যবাদ। আরো বিস্তারিত মন্তব্যের দাবি রইল।

-কিঙ্কর আহসান

স্পর্শ এর ছবি

পর্ণ দেখা খারাপ কিছু না। তবে বোঝাই যাচ্ছে আপনি পর্ণাসক্তি নিয়ে লিখতে চেয়েছেন। সেক্ষেত্রেও বেশ কিছু জেনারালাইসড কথা বলা হয়ে গেছে। এ ছাড়া তথ্য উপস্থাপনের সময় কিছু সূত্রও যোগ করা উচিৎ। যেমন সৌদি আরবের খবর বললেন। সেখানে একটা নিউজ লিঙ্ক থাকতে পারতো। এই বিষয় নিয়ে টেড এ একটা টক দেখেছিলাম। লিঙ্ক http://www.youtube.com/watch?v=FV8n_E_6Tpc

যাইহোক গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়ে লিখতে চেয়েছেন। এবং লেখাটা বেশ অগোছালো হয়েছে। কিন্তু আমার মনে হয় না বুদ্ধিমান পাঠক লেখা পড়ে বিভ্রান্তির শিকার হবে। পরবর্তীতে আরো গোছানো লেখা পাবো আশা করি। সচলে স্বাগতম।

(অন্য মন্তব্যকারীদের প্রতি)
এইরকম প্যারানয়েড আচরণ করার অর্থ কি? এই লেখাটা কি মহাভারত অশুদ্ধ করে ফেলেছে নাকি? তেমন নিম্নমানের কিছু হলে মডারেশন পেরিয়ে আসতো না। ভুলত্রুটি যা আছে সেগুলো নিয়ে বস্তুনিষ্ট মন্তব্য করুন। আপনার মন্তব্যটি লেখককে আঘাত করে কোনো ধরনের 'সুখ' পাবার উদ্দেশ্যে করা নাকি কোনো গঠনমূলক সমালোচনার উদ্দেশ্যে করা সেটা নিয়ে কিছুক্ষন ভাবুন। এমনকি ভ্যালিড সমালোচনার মধ্যেও 'খোঁচাখুচির' ইলিমেন্ট ঢুকে যাচ্ছে কি না খেয়াল রাখুন।

নতুন লেখকদের কাঁচা লেখার প্রতি এই ধরনের আচরণ সচলায়তনে একটা রিপিটেড প্যাটার্ণ হয়ে যাচ্ছে। খারাপ লাগছে প্রিয় মানুষদের এ ধরনের আচরণ করতে দেখে।


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

অতিথি লেখক এর ছবি

জনাব স্পর্শ, যে কথাগুলো আমি বলতে চেয়েছিলাম সেগুলো আপনি বলে দিয়েছেন। আমি সচলের অন্যান্য সিনিয়র যারা এখানে কমেন্ট করেছেন, তাদের কাছে এমন মন্তব্যই আশা করেছিলাম।

—কিঙ্কর আহসান

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

আমারো মনে হয়েছে আমরা রসিকতা করতে গিয়ে নতুন ব্লগারের আত্ববিশ্বাস একেবারেই ভেঙে দিচ্ছি। লেখাটা ভালো লাগেনি। বক্তব্যটা অগোছালো। যে পরিমাণ সময় আর শব্দচয়নে সাবধানতা নিয়ে এধরণের লেখা আসা দরকার-সেটার অভাব দেখা গেছে।

পরের লেখাটা আরো গোছালো হবে, সেই আশা করি। সচলে স্বাগতম হাসি

দীনহিন এর ছবি

আপনার মন্তব্যটি লেখককে আঘাত করে কোনো ধরনের 'সুখ' পাবার উদ্দেশ্যে করা নাকি কোনো গঠনমূলক সমালোচনার উদ্দেশ্যে করা সেটা নিয়ে কিছুক্ষন ভাবুন।

কিঙ্কর আহসান হয়ত গুছিয়ে লেখেনি বা এমনটাও নয়, গুছিয়ে লিখলেই পাঠক তা পছন্দ করতে বাধ্য। পাঠকের ভাল লাগা একান্তই আপেক্ষিক, অনেক স্মরণীয় লেখা আছে, যা পাঠকপ্রিয় হয়নি।
কিঙ্কর আহসানের লেখার সমালোচনা হতেই পারে, কিন্তু লেখাটির জন্য তাকে অন্তত অপরাধীর কাঠগড়ায় দাড় করানো যায় না।
অন্যদের কথা জানি না, আমার তো অনেক সম্ভাবনাময় লেখক মনে হচ্ছে কিঙ্কর আহসানকে, তার অবাধ গতি সত্যি আশা-জাগানিয়া! আর এ সম্ভাবনার আলোটুকু দেখতে আলোচ্য লেখাটির ভক্ত না হলেও চলে মনে হয়!

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

স্পর্শ ভাই, আমার মনে হয় পাঠকদেরকে কীরকমভাবে লেখা গ্রহন করতে হবে তার কোন নীতিমালা না থাকাই ভালো। পাঠক অসীমরকম মানসিকতার অধিকারি। লেখকের বরং উচিত পাঠকের মন্তব্য কীভাবে নিতে হবে সেই বিষয়টা বুঝতে পারা। লেখক পাঠকের কাছে দায়বদ্ধ, উল্টোটা নয়।

এই লেখক সম্পর্কে আমার মনোভাব বলি। যে লেখক পাঠককে বলতে পারে "কুত্তার পেটে ঘি সয়না' তার প্রতি সহানুভূতির কিছু নাই। ব্লগ হচ্ছে ব্লগ, এইখানে আদর করে কারো গু সেবন করা হয় বলে জানা নেই। গু'তে হাত বুলানোরও কিছু নাই। সচলায়তন বলেই এই লেখক পাঠকের কটু মন্তব্যে ভেসে যায়নাই এখনো! সচলায়তন বলেই এই লেখক পুরনো সচলদের কাছে সহানুভূতি পাচ্ছেন। এরবেশি এই লেখকের কিছু প্রাপ্য বলেও মনে হয়না।

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

সাফি এর ছবি

আমার ধারণা, ওনার কিছু ফলোইং রয়েছে। ফেসবুক বা অন্য কোন মাধ্যমে লেখালেখি করে উনি বাহবা কুড়িয়েছেন, এবং এখানেও সেই প্রত্যাশাই করেছিলেন। উল্টোটা হওয়ায় বিগড়ে গেছেন।

স্পর্শ এর ছবি

না কোনো নীতিমালা দেবার আমি কেউ না। দিতে চাইও নি। স্রেফ সাজেশন। তাও শুধু নতুন লেখকদের লেখার ব্যাপারে।

অনেক সময়ই দেখি এক ধরনের "ল্যান্ড স্লাইড" শুরু হয়ে যায়। একজন কিছু একটা বলে, সেটা দেখে আরেকজন, সেটা দেখে আরোএকজন ততক্ষণে লেখকও বেফাস কিছু বলে ফেলে। তারপর তাই নিয়ে চলে আরো অনেক্ষণ। এই ব্যাপারটা স্বাস্থকর না। আর একটামাত্র লেখা পড়েই বা কয়েকটা মন্তব্য দেখেই কারো সম্পর্কে কোনোমতামতে পৌছানোর মত অভিজ্ঞ আমি না। প্রায়ই ভুল করি।


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

ভূমি এর ছবি

চলুক

অতিথি লেখক এর ছবি

আমি নিজেই বুঝি কম, তবুও যতটুকু বুঝি আমার কাছে মনে হয়েছে যে আপনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় কে খেলো বানিয়ে ফেলেছেন। ভাষা ভাল লাগেনি। এটাকে আর যাই হোক সেক্স এডুকেশন বলা যায় না। এই সচলায়তনে "লিভ টুগেদার " এর মত সাহসী এবং প্রথাবিরোধী লেখা কিন্তু এসেছে এবং প্রশংসিত হয়েছে। সেটা অণু দা লিখেছিলেন বলে নয় কিন্তু। বরং উনার লেখনির শালীনতার কারণে, ভাষা এবং উপস্থাপনার কারণে। আপনার উপস্থাপনা ভাল্লাগেনি...

সুবোধ অবোধ

অতিথি লেখক এর ছবি

জনাব সুবোধ অবোধ, মতামতের জন্য ধন্যবাদ। এই লেখায় ভাষাগত এবং উপস্থাপনায় ত্রুটি আছে, এটা সত্য। তবে, বিষয়টাকে খেলো বানিয়ে ফেলেছি, এটা আমার কাছে মনে হয় না। আর, আমি নিজেই এই লেখাটাকে ‘সেক্স এডুকেশন এর জন্য লেখা'— ট্যাগ দিতে রাজি নই। এই বিষয়টাকে নিয়ে যে অস্বস্তি ভোগার কারণ নেই, চুপ থাকার কিছু নেই, বরং আরো খোলামেলাভাবে আলোচনার দাবি রাখে— আমি শুধু এই ভাবনাকে উস্কে দিতে চেয়েছি। কতটুকু সফল কিংবা ব্যর্থ, তা জানি না।

আশা করি, ভবিষ্যতে আরো অনেক যোগ্যতর লেখকেরা এই নিয়ে বিস্তারিত, গোছানো আর মার্জিত লেখা উপহার দিবেন। ধন্যবাদ।

—কিঙ্কর আহসান

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখার উদ্দেশ্য টা আমার কাছে যথেষ্ট ভালো মনে হয়েছে, এবং ব্যাখাগুলো যথেষ্ট বাস্তবিক। কিন্তু আপনার ভাষা যথেষ্ট নিম্নমানের এবং অরুচিকর।আর মন্তব্যে আপনার সহনশীলতার যথেষ্ট অভাব পরিলক্ষিত হয়েছে। সহজ সরলীকরণ ও করেছেন অনেক জায়গায়। এমন লেখা সচলের মতো একটি মাধ্যমে চলনসই নয়। আশা করি পরবর্তী লেখায় ভাষার ব্যবহারে আরো যত্নবান হবেন।

মাসুদ সজীব

নীড় সন্ধানী এর ছবি

ইস্যু ঠিক থাকলেও উপস্থাপনার কারণে লেখাটা নিয়ে যে সুস্থ আলোচনা হতে পারতো সেই সম্ভাবনাটা মার গেল। এই ধরনের ইস্যু সচলোপযোগী হলেও ভাষাটা অনেক স্থানেই রসময়োপযোগী হয়ে গেছে। আপত্তির কারণ ওটাই।

অবস্থান ভেদে শব্দের ব্যবহার কিরকম হওয়া উচিত এটা সম্ভবত পোষ্ট লেখক জানেন না। আমার আশংকা এই পোষ্ট গুগলের বাংলা পর্ন সার্চের তালিকাভুক্ত হয়ে যাবে ওই বিশেষ শব্দগুলোর জন্য। এটা আখেরে ভালো হলো না মন্দ হলো বুঝতে পারছি না।

এই ইস্যুতে আলোচনার ইচ্ছে থাকলেও উপরোক্ত কারণে আলোচনার উৎসাহ হারিয়ে গেল।

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

এক লহমা এর ছবি

সহমত

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রেমিকার শ্বাসপ্রশ্বাসের রং কেমন কমলার গন্ধ ছড়ায়

কস্কি মমিন! আসলেও!!! শ্বাসপ্রশ্বাসের আবার রং হয় কেমনে?!?! রং আবার গন্ধ ছড়ায় কেমনে!!???!!

বিষয়বস্তু ঠিক থাকলেও, লেখা অনভিগ্গতার কারণেই হয়তো একটু যাযাদিয় হয়ে গেছে। নির্মোহ ভাবে যে উপস্থাপনটা হতে পারত সচলের প্রিয় একটা পোস্ট, স্রেফ ভাষা আর উপস্থাপনের দূর্বলতায় আর কিছু জায়গায় উদ্ভট দৃষ্টিভংগী পুরো লেখাটাকে গুবলেট করে ফেলছে।

অঃটঃ
পোস্ট পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল প্রথম কমেন্টটা চরম উদাসের হবে। হলোও তাই। নিজের দূরদর্শিতায় আমি নিজেই অবাক!!

---- মনজুর এলাহী ----

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

স্পর্শকাতর বিষয়ে লেখার সময় শব্দচয়ন, উপস্থাপনা, উদাহরণের প্রয়োগ ইত্যাদি বিষয়ে একটু বেশি সতর্ক থাকতে হয়। এই লেখাতে লেখক সেটা ততটা ছিলেন না, কিন্তু তাই বলে লেখা নিয়ে 'বুলি' করার কিছু নেই। আবার লেখক মন্তব্য সেকশনে যে অসহিষ্ণুতার পরিচয় দিচ্ছেন সেটাও ঠিক হচ্ছে না। আমি ধরে নিচ্ছি সচলের পরিবেশের ব্যাপারে লেখকের অনভিজ্ঞতা এর একটা কারণ।

লেখাটাকে যদি পর্ণাসক্তির কুফল বা ভয়াবহতা বিষয়ক বলে বিবেচনা করি তাহলে সেখানে অনেক অদরকারি প্রসঙ্গ এসেছে যেগুলো এড়িয়ে যাওয়া যেতো। ঐসব বিষয় অন্য কোন আলোচনার জন্য হয়তো প্রাসঙ্গিক, কিন্তু এখানে নয়। কথা আর না বাড়াই, জল অলরেডি অনেক ঘোলা হয়ে গেছে।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

এক লহমা এর ছবি

সহমত

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

দীনহিন এর ছবি

আমি ধরে নিচ্ছি সচলের পরিবেশের ব্যাপারে লেখকের অনভিজ্ঞতা এর একটা কারণ।

সেটাই।

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

katush এর ছবি

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর সাথে এক মত। লেখাটা র উপস্থাপনা খারাপ, এই রকম এক্টা বিষয়ে লেখার জন্নে যে পরিশিলিত উপস্থাপনা দরকার তার যথেস্ট ঘাটতি আছে । তারপর ও অতটা খারাপ লাগেনি কারন বিষয়্টা জরুরি।
আর অনেক সচল এর আচরন দেখে বিরক্ত হলাম।

অতিথি লেখক এর ছবি

অফটপিক: ফেসবুকের কথা বাদ দিলাম, ব্লগের অনেক পাঠকও যে লেখাটা ভাষা আর আঙ্গিক কে উৎরিয়ে বিষয়বস্তুকে স্বাগতম জানিয়েছেন, এটা বেশ উৎসাহ জুগিয়েছে। যদিও দ্বিতীয় নাম্বার ই-মেইলদাতার সাথে পুরোপুরি একমত নই। তারা ই-মেইলে জানিয়েছেন মতামত। বিশেষ কারণে নামগুলো প্রকাশ করছি না।

ইনি একজন মেয়ে—
Dear Kingkor,

I have just read your article in Sachalayatan. Its really a very good writing. So that I couldn't resist me to write you. Congratulations. Hope to read more from you on this type of recent, important topics! Keep writing.

Stay best, have a nice day!

Best regards,
==========

ইনি একজন ছেলে—
ওব্বাই, কি বসের মত জিনিসপত্র লিখছেন সচলে। সচলের তো পুরা ইজ্জত মাইরা দিছেন। এই লেখা ছাপায়া সচল এখন বিপদে হাসি লেখা মুছতেও পারতেছে না, না মুছলেও সচলের গায়ে অপরাধ কন্ঠের কালিমা লেগে যাচ্ছে। হাহাহাহা। সাবাশ ভাই, আপনার পর্ণ দেখা সার্থক

ধন্যবাদানান্তে
========

ইনি একজন ছেলে—
Dear Ahsan,

Brilliant article. Helped me a lot to see things from different light. Don't be disappointed by people who are criticizing you. Keep your motivation on.

Take Care
========

-কিঙ্কর আহসান

কল্যাণ এর ছবি

বাহহ, চমৎকার ফিডব্যাক পেয়েছেন। সবার সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্যে ধন্যবাদ। এখন কি করতে হবে কিঙ্কর ভাই?

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

হিমু এর ছবি

দ্বিতীয় ইমেইলদাতা মনে হয় আপনার লেখার মানবিচারের চেয়ে "সচলায়তন বাটে পড়ছে", এই আনন্দে হোগা ফেটে মারা যাচ্ছেন।

হিমু এর ছবি

কিন্তু সুস্থ একটা রিয়েল সেক্সের স্থায়িত্বকাল হচ্ছে সর্বোচ্চ ৩ মিনিট। এর বেশি কেউ টিকলে তাকে অতি সত্বর যৌন চিকিৎসকের সাথে দেখা করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

আপনি ম্যাগি নুডলস রান্নার সাথে গুলিয়ে ফেলছেন না তো?

কল্যাণ এর ছবি

এইগুলা নুডুলস না ঘি। আমি হজম করা শেখার চেষ্টায় আছি। লাইনে আসুন হিম্ভাই।

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনি ম্যাগি নুডলস রান্নার সাথে গুলিয়ে ফেলছেন না তো?

গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি
আপনে পারেনও!!!

সুবোধ অবোধ

অতিথি লেখক এর ছবি

ভাই কিংকর, আমি আব্দুল কাদির আপনাকে ২য় মেইলটা লিখেছিলাম। নাম মিলছে? কিন্তু আপনি যে এইটাকে পসিটিভ রিপ্লাই হিসেবে নিছেন এইটা ভেবেই অবাক লাগছে, এমনকি লাস্ট লাইনটা থাকার পরেও হো হো হো হিমু ভাই, সচলের বিপদে পড়া নিয়া আমার খুশি হওয়ার কোন কারন নাই, আমি শুধু কিংকর ভাইকে বুঝাইতে চাইছি উনি কোন লেভেলের লেখা দিছেন সচলে গড়াগড়ি দিয়া হাসি

হিমু এর ছবি

কাদির ভাই, জেনে ভালো লাগলো।

কিন্তু টিভি-দেখে-সেক্স-বিশেষজ্ঞ কিঙ্কর সাহেব সচলায়তনে পাঠকের নেতিবাচক মন্তব্যের জবাবে ওনার থলি ঘেঁটে এই বার্তাকে সম্বল হিসেবে বের করেছেন, যাতে সচলের পাঠকদের একটা কনি মেরে বোঝানো যায় যে তারা কী মণিমাণিক্য পায়ে ঠেলতেছে, যেখানে গোটা দুনিয়া তারে থ্যাঙ্কিউ দিতেছে। যারা তিন মিনিটের বেশি পারে না, তাদের আচরণ অবশ্য এমনই হয়, দুনিয়ার বাকি সবাইরে ডাক্তারের কাছে পাঠাইতে চায়।

হিমু এর ছবি

পর্নোগ্রাফি হচ্ছে যৌন অ্যাথলেটিক্সের মতো। সেটাকে সার্বজনীন যৌনতার স্ট্যান্ডার্ড ধরে নেওয়াটা ভুল। এটাই বোধহয় বলতে চেয়েছিলেন, কিন্তু বলতে গিয়ে নিজেকে সামলাতে পারেননি।

আগ্রহীরা জার্মেইন গ্রিয়ার আর অ্যানা অ্যারোস্মিথের এই বিতর্ক শুনে দেখতে পারেন।

অতিথি লেখক এর ছবি

এথলেটিক্সের সাথে তুলনাটা ভুল, বা অসম্পূর্ণ। বরং এটা একেবারেই শো-বিজনেস। এথলেটিক্সে বাস্তবতার ‌ব্যাপার আছে, যে আসলে ৯ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড়ায়, সে আসলেই তাই করে।

দীনহিন এর ছবি

এটাই বোধহয় বলতে চেয়েছিলেন, কিন্তু বলতে গিয়ে নিজেকে সামলাতে পারেননি।

চলুক

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

অতিথি লেখক এর ছবি

সবার প্রতি আলাদা আলাদা উত্তর দেওয়ার ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তিগত কারণে দেওয়া যাচ্ছে না। তবে এখানে একবারে দেবার চেষ্টা করছি।

প্রথম কথা হচ্ছে, আমি সচল বা ব্লগে একেবারে আনাড়ি, কিন্তু অন্তত সচলের প্রতি ধারণা ছিল এখানে একটা ‘চটি'ও যদি মডারেশন পার করে আসতে পারে, তবে সবাই, অন্তত সিনিয়র যারা আছেন তারা তো অবশ্যই, ওটা নিয়ে মূলক আলোচনা করে থাকেন। কিন্তু সেই ধারণা ভুল প্রমাণিত করে প্রথমেই চরম উদাস ভাই চরম বিদ্রুপগুলো শুরু করলেন। তারপর আরো অন্যান্যরা।

এখানে যারা সিনিয়র তারা হয়ত ভুলেই যান, এখানে যারা নতুন লেখক আসেন, তারা ক খ গ শিখেই এখানে ব্লগ করতে আসেন না; হয়ত অনেকেই অনেক ঘাটের জল খেয়েও আসতে পারেন। আর মুরুব্বিরা জুনিয়রদের সাথে যদি খোঁচা দিয়ে কথা বলেন, তখন তিনি আর মুরুব্বি থাকেন না, হয়ে যান মুরগি। আর সকলপ্রকার মুরগির সাথে আমি সর্বদা শেয়ালের মতো আচরণ করতেই অভ্যস্থ। এটা আমার সীমাবদ্ধতা হয়ত।

এবার আসল টপিকে ফিরি—
জনাব কল্যাণ,
আপনার মন্তব্যটিতে আমি সত্যিই অনেক আঘাত পেয়েছিলাম। তাই আমিও পাল্টা জবাব দিয়েছি। তবে তা অতি মাত্রায় রূঢ় হয়ে গেছে। এজন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। শুভ কামনা রইল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। হাসি

স্পর্শ ভাইকে আবারও ধন্যবাদ। এই পোস্টে আমার দৃষ্টিতে সবচেয়ে গঠনমূলক মতামত দিয়েছেন।

সোহান রিজওয়ান, ষষ্ঠ পাণ্ডব এবং katush ভাইকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা, যারা খোঁচানি বাদ দিয়ে গঠনমূলক মতামত দেবার চেষ্টা করেছেন, তাদের সবাইকে। ভালো থাকবেন।

হিমু, আপনাকে বলছি—
“হোগা" কী ভাই? আপনি বুঝি কখনো যেকোনো কিছুতে আনন্দিত হলে ‘হোগা' ফাটিতে তা প্রকাশ করেন? আমি ভাই এব্যাপারে একেবারেই অনবিজ্ঞ। আপনার মত মুরুব্বি তথা মুর্গি থাকতে, সচলের মান ডোবাতে এলিয়েন আনার দরকার নাই। আর হ্যাঁ, আমি তথ্য যা দিয়েছি তা গাঁজায় কয়েন টান দিয়ে ভাবের জগতে ভাসতে ভাসতেই দেইনি; জিওগ্রাফির সেক্স বিষয়ক অনুষ্ঠান, পত্রিকা, ম্যাগাজিন আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা-উপলব্ধি ইত্যাদি থেকেই দিয়েছি। তাই বলে সেগুলোই যে একমাত্র সত্য এবং সার্বজনীন— এমন বোকাটে দাবি করব না। ভালো থাকবেন এবং নতুনদের প্রতি আরো সহনশীল হবার অনুরোধ জানাচ্ছি।

দীনহিন ভাই,
৪ কি ৫ দিন আগে এই সচলেই ‘সোলাইমানের সাপ
এবং গোধূলি সন্ধ্যির
নৃত্য' নামে প্রকাশিত গল্পে আপনার সমর্থন পেয়ে ধন্য বোধ করেছি। এখানেও আপনার মতামতে অনুপ্রাণিত হলাম। কৃতজ্ঞতা রইল।

আমি প্রশংসার কাঙাল নই। এই বস্তু জীবনে এতো পেয়েছি যে এখন আর তেমন অনুভূতিই জাগে না এটা পেলেও। চেয়েছিলাম এবং এখনও চাই, গঠনমূলক আলোচনা। সেটা সমালোচনা হলেও গ্রহণ করতে রাজি আছি।

সবাইকে ধন্যবাদ। আমি আর মন্তব্য করতে আগ্রহী নই।

—কিঙ্কর আহসান

হিমু এর ছবি

হোগা হচ্ছে আপনার সেই প্রত্যঙ্গ, যেটা থেকে এই লেখাটা বের হয়েছে। আনফরচুনেটলি মাথা থেকে হোগা অনেক দূরে।

এবার বুঝতে পেরেছেন?

পুনশ্চ: "জিওগ্রাফি"র সেক্স অনুষ্ঠানের ওপর আপনার অশেষ আস্থা দেখে বিনোদিত হলাম। আশা করি ভবিষ্যৎ জীবনে কোনোদিন ভুলে কারো সাথে একশো একাশি সেকেণ্ড সঙ্গম করে ফেললে ডাক্তারের কাছে ছুটবেন।

অতিথি লেখক এর ছবি

এত খেপেছেন কেন? হোগা কেউ না চিনলে কি আপ্নে জোর করে চিনাবেন? আমাদের এক বন্ধু ছিল, যে বলতো, ইউনিভার্সিটি পাশ করেও সে পর্ন দেখে নাই! এইটা কি বিশ্বাস করবেন? আর যদি সত্য হয়, তাইলে কে বিকৃত, সে না আমরা? (আমার তো মনে হয়, ওই শালাই চোখ টিপি )

আমি প্রশংসার কাঙাল নই। এই বস্তু জীবনে এতো পেয়েছি যে এখন আর তেমন অনুভূতিই জাগে না এটা পেলেও।

কি বুঝলেন?

ধ্রুব।

হিমু এর ছবি

বুঝলাম যে উনি যখন জীবনে প্রথম প্রথম প্রশংসা পেতেন, তখন ৩ মিনিট পর একটা সমিস্যা হতো।

অতিথি লেখক এর ছবি

ছি: হিমু ভাই ছি:। একা হাতে সচলের মান ডুবিয়ে দিয়ে আবার কথা বলতে লজ্জা করলো না আপনার? একটু দেখে টেখে শিখতেও তো পারেন।

আরেকটা কথা এখন থেকে কিন্তু এটাও চেক করে দেখবেন সচলে কে কে গাঁজায় দম পোস্ট লেখে। নয়তো কোন তিন মিনিট বিশেষজ্ঞ মাইন্ড খেতে পারেন

----ইমরান ওয়াহিদ

মেঘলা মানুষ এর ছবি

আমিই মনে হয় একমাত্র ব্যক্তি যে এখানে মন্তব্য করেও কোন জবাব পায় নি। (১৩ নং মন্তব্য)

@কিঙ্কর আহসান সাহেব: সচলায়তনের বাম পাশের বার্তায় একটা আলোচনা চলছিল, যেখানে লেখা ছিল 'কিআ' এবং আমি যেটা মনে করেছিলাম 'কিশোর আলো' । তাই সেখানে লিখেছিলাম, "কিআ কেন কঠিন প্রশ্ন করে?" (বস্তুবাচক সর্বনাম)। পরে, আমি অবশ্য বুঝতে পেরেছিলাম 'কিআ' মানে কিশোর আলো ছিল না, একজন ব্যক্তি। পরে, মন্তব্য সংশোধন করে "করেন?" (সম্মানার্থক সর্বনাম) বসাই, এবং পরে আমি মন্তব্য সরিয়ে নিয়েছি। এতে আপনি আহত হয়ে থাকলে দুঃখিত। আমি বুঝতেই পারি নি, প্রথমে কিআ মানে কিশোর আলো ছিল না।

আপনার পরিবেশনার ভাষা নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেছেন, আমি আর কিছু বলছি না।
শিরোনামে "প্রেমিক/প্রেমিকা" দেয়ায় শিরোনামটা আরও চটকদার লেগেছে।
তবে, আপনি কেন এই লেখাকে 'সবববয়সী' ট্যাগ দিয়ে দিলেন সেটা বুঝিনি। হয়ত, বেখেয়ালে হয়েছে।
আপনি একটু যত্ন করলে হয়ত আপনার এই লেখা ব্লগ দুনিয়ার উল্লেখযোগ্য একটা মাইল ফলক হয়ে থাকতে পারত।
দুর্ভাগ্য, আপনি সেই সুযোগের খুব কাছাকাছি গিয়েও ফিরে এসেছেন।

আরেকটা বিষয়: চরম উদাস ভাই চরম বিদ্রুপগুলো শুরু করলেন
আপনি অন্য পোস্টগুলো পড়লে দেখবেন, এখানে এগুলো ঠাট্টার মত করেই করা হয়।
তারেক অণুর পোস্টে দেখবেন অনেকেই লিখছেন, "তারেকাণু একটা অভিশাপ", "তারেকাণু মরে না ক্যান"
রান্নার ছবিওয়ালা পোস্টে যদি দেখেন "এসব খেলে আপনার পেটে অসুখ হবে"
-এগুলো সবই এখানকার স্বাভাবিক বিষয়, এগুলো মেনে নিন।

অন্য কারও কথা বলব না, তবে উদাস'দার করা কমেন্টগুলো হাস্যরসাত্মকই ছিল। আপনি নিশ্চয়ই ভাবেননি চরম উদাস অ্যামনেস্টি আর পুলিশে নালিশ করবেন। আমিই আমার কমেন্টে লিখেছিলাম,

@ উদাস: আপনাকে তো ভালো মানুষ বলেই জানতাম, আর আপনি কি না শেষ পর্যন্ত ... ...!

উদাস দা কিন্তু এর জন্য রাগ করেন নি।

ভালো থাকুন লেখক, ভালো থাকুন সবাই।
শুভেচ্ছা সবাইকে হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

১। লেখার মান বা শব্দচয়নের আগেই যেটা বলা দরকার, শিরোনামের সাথে এই লেখার বিষয়বস্তুর মিল কোথায়? যদি আপনি পর্ন আসক্তি নিয়ে লিখতে চান, তবে প্রেমিক-প্রেমিকা আসলো কোথা দিয়ে? নাম তো হতে পারতো পর্ন আসক্তির কুফল।

২। আপনার প্রতিটি দাবি বা তথ্যের পেছনে রেফারেন্স কোথায়, যদি মতামত দিতে চান, দিন, কিন্তু তথ্য দিলে, রেফারেন্স লাগবে না? হুমায়ুন আজাদ পড়েছেন কি? বই লেখা কিন্তু কামলা খাটার মতই কষ্ট।

৩। অতিরিক্ত সবই তো খারাপ, এটা আর নতুন কি? আপনি শুধু পর্নকেই তুলে এনেছেন, তার কারন কি আপনি এটা দেখাকে বিকৃত মানসিকতা মনে করেন? আমার তো মনে হয়, এটাকে সারা দুনিয়া একটা এন্টারটেনমেন্ট বিজনেস মনে করে। কে কি দেখবে, কি দেখবে না, এটা তার নিজস্ব ব্যাপার। কেউ যদি তার আনন্দের জন্যে যৌন সঙ্গম করতে পারে, তো পর্ন দেখে হস্তমৈথুনও করতে পারবে না কেন? পতিতালয় থাকতে পারলে পর্ন পারবে না? আসক্তি তো হতে পারে সবকিছুতেই।

৪। আপনি তো আসক্তি ছাড়াই পর্নের অনেক অনেক দোষ দিলেন, কারন পর্ন দেখে যে ধারণাগুলো জন্মাতে পারে বলছেন, তার জন্যে আসক্তির প্রয়োজন নেই। ২-৪টা দেখেই আপনি মনে করতে পারেন, পর্দায় যা ঘটে, সেটাই বাস্তব। কিন্তু যারা 'হোম-মেড' গুলো দেখেন, তাদের কি হবে? তারা তো বাস্তবতার সাথেই আছেন‍! কেউ যদি পর্ন দেখে, এবং তার বান্ধবী বা বউয়ের সাথে মিলিতও হয় নিয়মিত, তাকে আপনি কি বলবেন? তারা তো আবার উভয়েই আনন্দ পেতে পারেন এতে (অনেকে নিয়মিত সঙ্গমদৃশ্য ভিডিও করেন, পরে আবার দেখে উত্তেজিত হন, আমার কাছে যা অত্যন্ত অরুচীকর মনে হয়, তবে কেউ বা কারা করে আনন্দ পেলে, আমি তাকে কেন বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবো বা আসক্ত/ বিকৃত বলবো?)।

৫। পর্ন ছাড়া কি অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে না? পর্ন আসক্তরা সমাজের জন্য, বা নারীদের জন্যে কতটা ক্ষতিকর, একজন সিরিয়াল কিলার থেকে? অনেক সিরিয়াল কিলার আছে যারা শুধু নারীদের যৌন অত্যাচার করে, নৃশংসভাবে হত্যা করতো। তাদের বিভিন্ন বিকৃত ইচ্ছা চরিতার্থ করার পেছনে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মনে হয় পর্নের প্রভাব নেই। তারা এমনিই বিকৃত ছিল।

পর্ন আসক্তির কুফল, বা কেন মানুষ আসক্ত হয়, বেড়িয়ে আসার উপায় নিয়ে লিখতে চাইলে লিখতে পারতেন, যদিও আমি জানি না, সচল কি এগুলো লেখার জায়গা নাকি? এগুলো কি ডাক্তারি সাইটে লেখা রয়েছে না, ইতোমধ্যেই?

আমি যদিও একদম নতুন, তাও মনে হয়, সচলে পর্নের বিপক্ষে বা সপক্ষে লিখতে পারেন, আলোচনা চলবে তখন। (আমি পর্ন নিষিদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াবো, পতিতালয় নিষিদ্ধের বিপক্ষেও আমি)

আমি যদি এক কথায় বলি, পর্ন হয়তো বিতর্কিত একটি বিষয় (আপনি কি তাই লিখেছেন, নজর কাড়বার লক্ষ্যে?); আর বিতর্কিত একটি বিষয়ে আসক্তি (সকল আসক্তিই খারাপ!) তো আরো খারাপ। জানি না, এটাকে নিয়ে কিভাবে আলোচনা করা যায়। তবে যেভাবে লিখেছেন, সেভাবে যে করা যায় না, সন্দেহ নেই।

ধ্রুব আলম।

অতিথি লেখক এর ছবি

সচলায়তন কে আমার কাছে পরিবারের মতই লাগে। প্রথম লেখা প্রকাশের পরে অনেকেই বলেছেন ''বানানে ভুল'', ''এক্সপ্রশনে সমস্যা'', ''হুমায়ূন আহমেদের প্রভাব'' এমনকী এক ভাই একটি যৌক্তিক কথা তুলে ধরে বলেছিলেন, ''হাসনাহেনা গাছ কি এতই বড় যে তার ফাঁক দিয়ে জোছনার আলো দেখা যায়?''! বিশাল লজ্জা পেয়ে মনেমনে ভাবলাম। আরে তাইতো।

যাইহোক, প্রসংগে আসি। আসলে একটি লেখা যখন ব্লগে আসবে তখন সেখানে মন্তব্য আসবেই। সেটা অনেক ব্যাথাতুর হতে পারে। বিশেষ করে সচলায়তনে এমনটা ঘটে বলেই আমার ধারণা। আমার লেখা দিয়েই বলতে পারি আস্তে আস্তে সবার সাথে পরিচিতি বাড়ছে। একটা প্রত্যাশা তৈরি হচ্ছে। কিঙ্কর আহসানকে ফেসবুক সুত্রেই চিনি। অনেক পরিশ্রম করে লেখেন। অনেক পড়েনও। তবে কিঙ্কর আহসানের সচলায়তনের যাত্রা আমার কাছে ভাল লাগলো না। উনি প্রথম লেখাতে একজন কে বেশ আক্রমনাত্বক ভঙ্গিতে উত্তর দিয়েছিলেন।
এই লেখাতেই কার পেটে কী ভাত সহ্য হবে না হবে এগুলা তুলে ধরেছেন। এগুলো বলার মানে ছিলোনা ভাই।

কিঙ্করের মত লেখক সচলায়তনে দরকার ছিলো। বড় ভাই বা আপু শুধু প্রকাশ্যেই থাকেনা; আমি এটাকে নীতিবাক্য হিসেবে মানি। আমাকে করা প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দিয়েছি হাসি মুখে। এখন সচলায়তনে ঢুকলে মনেহয় কোন সিনিয়র(লেখার ক্ষেত্রে) কী লিখলেন? সম্পর্কটা এভাবেই তৈরি হয়।

কিঙ্কর আহসান আবার তার লেখা দিয়ে ফিরে আসবেন আশা এটাই। সব কথা ভাল লাগতে হবে তার মানে নেই। সব কথাকে মেনে নেয়াতে ব্যাক্তিত্বের পচন হবে সেটাও আমি বিশ্বাস করিনা। বিশ্বাস করি একজনের সাথে সম্পর্কটা সুন্দর করার জন্যে ধৈর্য থাকতে হবে। শ্রদ্ধা থাকতে হবে। কিঙ্করের সেটা আছে। আমার ধারণা থেকেই বিশ্বাস করি কিঙ্কর আবার ফিরে আসবেন এবং সবাই তাকে সাদরে গ্রহন করবেন।

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

কেনো যেনো এই মন্তব্যটি পড়ে মনে হচ্ছে, ফেসবুক বা অন্য কোথাও কিঙ্কর আহসানের বহু ফলোয়ার আছে। তিনি প্রশংসা পেয়ে অভ্যস্ত। চটজলদি পরিচিতি পেয়ে যাওয়ার জন্যে ফেসবুক খুব ভালো জায়গা সন্দেহ নাই, কিন্তু নিশ্চিত ভাবেই- লেখালেখি যদি কেউ একটু গুরত্বের সাথে নিতে চান, ব্লগের মতো উপকারী মাধ্যম আর পাওয়া যাবে না।

... কাজেই ব্লগে লিখতে চাইলে মনে হয় শুণ্য থেকে শুরু করাই ভালো। হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

এই লেখাটা ফেসবুকে ছাপিয়ে সাতদিন বাসী করে সচলে দিলেন আবার? ফেসবুকে ৫০০ এর উপর লাইক এবং দেড়শোর উপর কমেন্টের অর্গাজম পাবার পরও আপনার তৃপ্তি হয়নি, মাল্টিপল অর্গাজমের জন্য আবার সচলের মতো পরিচ্ছন্ন ব্লগে দিয়ে গন্ধ ছড়াইলেন। ঘটনা কি ব্রাদার? পুরুষ মানুষের তো তিন মিনিটের বেশী সময় লাগার কথা না, আপনি কি পুরুষ নাকি সুপারপুরুষ?

আপনার শব্দচয়ন আর লেখার ধরন দেখে স্পষ্ট যে আপনি নিজেও পর্ন আর চটি আসক্ত। কোন বিকৃত মানসিকতার উন্নাসিক লোক ছাড়া এরকম লেখা সম্ভব নয়। আপনার দেয়া জবাবগুলো তাই প্রমান করে। ফেসবুকেও আপনি ভিন্নমতের লোকজনদের ধোলাই করেছেন, মন্তব্য মুছেছেন। যার ফলে ফেসবুকের লেখাটা দেখলে মনে হবে সবাই আপনার লেখা পড়ে বিশেষ অর্গাজম পেয়েছে। বিরোধী মন্তব্যগুলো সব গায়েব। আমি যে মন্তব্য করছিলাম সেটাও ডিলিট মারছেন, অন্য বিরুদ্ধবাদীদেরও একই অবস্থা। কিন্তু ভুল করছেন একটা, আপনি ওই সব মন্তব্যে নিজের ঝামটামারা জবাবগুলো মুছতে ভুলে গেছেন।

শুধু একটা উদাহরণ দেই বিরুদ্ধবাদীদের আপনার জবাবের নমুনার। আপনার ফেসবুকে এখনো আছে জবাবটা, মুইছেন না আবার এখন গিয়ে, স্ক্রিনশট নেয়া আছে।

এই মুহূর্তে আপনাকে ন্যাংটো করে পাছায় কষে কয়েকটা লাত্থি দিতে খুব ইচ্ছে করছে ভাইয়া। নিশ্চয় ভাইয়ের ছোট্ট এই আশাটা আপনি অপূর্ণ রাখবেন না?! কিন্তু আমি আপনার মত চুতিয়া না, তানিন যেহেতু আমার ফেসবুকে ভাল বন্ধু, তাই তার ক্লাশমেইট হিসেবে এইটুকু ছাড় দিলাম।

এই লিংকে গিয়ে যে কেউ দেখে আসতে পারেন।
https://www.facebook.com/kingkor.ahsan

এখন সচলায়তনের উচিত আপনাকেও ঠিক এরকম একটা সমাদর দিয়ে বিদায় করা।

-সামস

অতিথি লেখক এর ছবি

সামস,

উনি ভাল লেখেন সন্দেহাতীতভাবেই সেটা বলা যায়। পড়ালেখাও করেন অনেক। তবে একটা জায়গাতেই কষ্ট পেলাম তাহলো উনি কোনভাবেই উনার লেখার বিপক্ষে যারা মন্তব্য দেন তাদের ঠিকভাবে উত্তর দেননা। এটা দৃষ্টিকটু লাগে। ধৈর্য, সহনশীলতা, অন্যের মন্তব্যকে শ্রদ্ধার চোখে দেখা, প্রতিবাদের ভাষাকে সংযতভাবে উপস্থাপণ করা এগুলো ভাল লেখক হবার জন্যে অনেক জরুরী একটি বিষয় বলেই মনেকরি। দুঃখজনক। আসলেই দুঃখজনক। তবুও আশা উনি ফিরে আসবেন এইসব ইস্যুগুলো কে ঠিক করে।

Shah Waez (শাহ্‌ ওয়ায়েজ।)
Facebook

..............................................................................................
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষক ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল

অতিথি লেখক এর ছবি

হিমু ভাই, উদাস দা, তারেকানু ভাই, মেঘলা আপু ,সত্যপীর - এরা আমার কাছে আইডল। আমি প্রায়ই সচলায়তনের সাথেই সময় কাটাই অনলাইনে। সবসময় একটা প্রত্যাশা কাজ করে এই বুঝি উদাস দা লিখে ফেলল " এসো নিজে করি টাইপ এর কোন স্যাটায়ার কিংবা সহজ তরিকায় বাদর হবার নিয়মাবলী। কিংবা তারেকানু ভাই হয়তো তার লাল সবুজ টি-শাট টা পরে ছবি তুলে ফটাফট পোষ্টিয়ে দিল ব্লগে অথবা লিখে ফেলল বাবুই পাখীর রোজনামচা টাইপের কোন প্রবন্ধ, মাঝে মাঝে মেঘলা আপুর ভ্রমন গল্পগুলোও বেশ হয় , তবে উনার পোষ্ট পড়ার আগে চিন্তায় পড়ে যাই ভাষা নিয়ে , মাঝে মাঝে খুব কটমটে ভাষা ব্যাবহার করে উনি, আমি আবার বরাবরই বম্নিমচন্দ্র কে খুব একটা ভালো পাই না। আর হিমু দাকে ভালো লাগে স্টেটকাট কথা বলার জন্য।তবে উনার লেখা গুলোও কেমন জেন মন খারাপ ,মন খারাপ টাইপের। মনে হয় লেখার আগে কেউ উনাকে জোর করে কফের সিরাপ খাইয়ে দেয়।
আর সত্যপীর দাকে আমার কাছে জাফর ইকবাল স্যার এর ফিকসান গপ্লগুলোর ক্যারেকটার মনে হয়। সবসময় হয় তো ব্লাকহোল না হয়তো জগৎ -সংস্কার নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন ।

এতসব ভালো লাগার মাঝেও কখনো কখনো খারাপ লেগে যায় যদি প্রিয় কারো কাছ থেকে কোন অনাকাঙ্খিত কিছু পেলে। হইয়তো ঠিক খারাপ লাগা না কেমন জানি একটা কষ্ট হয়। আমরা যারা অনভ্যস্থ হাতে কিছু লিখতে যাই একটা প্রত্যাশা কাজ করে হয়তো উদাস দা কমেন্ট এ বলবে " লেখা তো বস্তাপচা হয়েছে !! এর থেকে ক্লাস ২ এর ৯৯ নাম্বার ছাত্র ও তো আমার গরু রচনা ভালো লেখে "। অথবা তারেকনু ভাই হয়তো একটা ইমো দিবে যেখানে কেউ রাগে পুড়ে যাচ্ছে।

এই ছোট ছোট ফীডব্যাক গুলো আমাদের মাঝে একটা অণ্যরকম আশা জাগায়। আমরা বুঝতে পারি হচ্ছে এবং হবে।
আমার মনে হয় সিনিয়ারদের এই জায়গাটায় এর একটু এগিয়ে আসা দরকার।

সজল // ইরন ।।

সত্যপীর এর ছবি

আর সত্যপীর দাকে আমার কাছে জাফর ইকবাল স্যার এর ফিকসান গপ্লগুলোর ক্যারেকটার মনে হয়। সবসময় হয় তো ব্লাকহোল না হয়তো জগৎ -সংস্কার নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন ।

খাইছে কন কি অ্যাঁ

অন টপিকঃ সিনিয়র জুনিয়রের কি আছে ভাই। আপনে লেখেন আমিও লিখি। আপনে কমেন্টান আমিও। আমরা আমরাই। হাত খুইলা লেখেন। খুশি হইলে আপনে যেমন পিঠ চাপড়ান ভালো না লাগলে ঝাড়ি মারেন, আমিও তাই। আমারে সচলে মুরুব্বি মানলে তো সমিস্যা চিন্তিত

..................................................................
#Banshibir.

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

অ্যাঁ
আপ্নে পীরালি ছাইড়া ব্লাকহোলে নজর দিতাছেন কিল্লাই চিন্তিত
ওইদিকে তো আমি নজর দিবার যাইতেছিলাম ওঁয়া ওঁয়া

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

চরম উদাস এর ছবি

ওই মিয়া, জীবনে দেখছেন আমি কাউরে বলছি - লেখা বস্তাপচা হয়েছে। আমি সাধারণত মাইরালাইছে, ফাডায়ালাইছে এই টাইপ কমেন্ট করি। মাঝে মাঝে কোন কোন লেখায় একটু পচানোর লোভ সামলাতে পারিনা। সেটা মনে করেন আমার ব্যক্তিগত দুর্বলতা। সেইদিন একজন মশকরা করে বলেছিলেন কথাটা কিন্তু আসলে খুবই সত্য, আমার মৃত্যু হবে ভুল জায়গায় ভুল রসিকতা করতে গিয়ে পাবলিকের হাতে ছেঁচা খেয়ে দেঁতো হাসি

সচলায়তন যদি একটা স্কুল হয় তবে সেইখানে নানারকম ছাত্র পাবেন। আমার ভুমিকা এখানে ব্যাকবেঞ্চার বুলি এর মতো। কাউরে পচাতে মন চাইলে হাজার চেষ্টা করেও থামতে পারিনা। সেটা দেখে ওভারঅল সচল সম্পর্কে ধারণা করা ঠিক না। যদি আসলেই কমেন্টের মাধ্যমে ফিডব্যাক পেতে চান তবে ষষ্ঠ পাণ্ডব, অনার্য, মাহবুব মুর্শেদ, স্পর্শ, সুহান এদের কমেন্ট ফলো করেন। এরা চিন্তা করে মাথা দিয়ে, যুক্তি যাচাই করে মাথা দিয়ে। আমি চিন্তা করি পেট দিয়ে। স্যাম্পল হিসেবে আমাকে, হিমুকে, তারকাণুকে বা পীরকে নিলে সবসময় যুক্তিযুক্ত জিনিস নাও পাইতে পারেন । দুই একটা ভালোভালো লেখা লিখে ফেলছি বলছে ঠেলেঠুলে মহাপুরুষ বানায়ে দেয়ার চেষ্টা করবেন, এইটা মানিনা। মাঝেমধ্যে একটু স্লিপ খাওয়া ও পাবলিককে একটু খোঁচাখুঁচির অধিকার চাই, দিতে হবে, দিতে হবে চাল্লু

এই লেখা সম্পর্কে বরং আর কিছু না বলি, বললেই তো পরে বলবেন বইলছে ... ইয়ে, মানে...

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

হাততালি

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

কল্যাণ এর ছবি

ঘি হজম না হওয়ার সাথে রসিকতার একটা সম্পক্ক থাকতে পারে। মোদ্যা কথা হল হজমশক্তি যেরকমই হোক, রসিকতা করা আমাদের অধিকার। এই জিনিসের এমন চমৎকার আর বুদ্ধিদীপ্ত প্রয়োগ সচলায়তনের বাইরে খুব কমই চোখে পড়েছে আমার। সুতরাং রসিকতা চলুক।

অফটপিকঃ
১। আপনার জন্যে সংশোধনী "বুল্লে পরে বুল্বেহেনি বুলছিল" চোখ টিপি
২। চন্ডিশীরা পড়তে পড়তে জগাখিচুড়ি খাইতে মুঞ্চায় উদাসদা শয়তানী হাসি

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

অনেক দেরী করে পড়লাম লেখাটা। আলোচনার জল ঝিরি থেকে সমুদ্রে পৌঁছে গেছে। তাই নতুন করে আর "রিপিটেশন" করছি না। শুধু এইটুকু বলি কেবলমা্ত্র উপস্থাপনার গুনে (বা দোষে) নিতম্ব হোগা হয়ে যেতে পারে! মডুদের সদয় দৃষ্টি আকর্ষন করছি সচলের লেখা ফিল্টারের দিকে।

____________________________

মাহবুব লীলেন এর ছবি

জ্ঞান পাইলাম কিন্তু পর্ন দেখব না কি দেখব না সেইটা তো বুঝলাম না

কল্যাণ এর ছবি

ঘি হজম হয় লিলেন্দা?

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

হিমু এর ছবি

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

মিজান, পিষে ফ্যালো
এই গ্রাফটা জীবনের নানা অংশে কাজে লাগবে! হো হো হো

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

চরম উদাস এর ছবি

অস্বীকার করবো না ব্যাপারটা আসলেই বুলি করা হইয়া যাইতেছে, লেখককে বেশী পচানো হয়ে যাইতেছে। কিন্তু গড়াগড়ি দিয়া না হাইসা পারতেছিনা গড়াগড়ি দিয়া হাসি

হিমু এর ছবি

চরম উদাস এর ছবি

গ্রাফের মূল অথরের পারমিশন না নিয়েই একটা বিন্দু যোগ করে দিলাম, সবাই মাফ করে দিয়েন ইয়ে, মানে...

কল্যাণ এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

উদ্ভ্রান্ত পথিক এর ছবি

মিজান, পিষে ফ্যালো

---------------------
আমার ফ্লিকার

মরুদ্যান এর ছবি

আমি নাই!!! হাসতে হাসতে মাথা ব্যাথা হৈয়া গেল!

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

কল্যাণ এর ছবি

গুরু গুরু গড়াগড়ি দিয়া হাসি মিজান, পিষে ফ্যালো

আপ্নে অমানুষ। এই গ্রাফ বান্ধায়া রাখুম।

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

উদ্ভ্রান্ত পথিক এর ছবি

গুল্লি

---------------------
আমার ফ্লিকার

রিসালাত বারী এর ছবি

মিজান, পিষে ফ্যালো গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

আজকে বাসে আশেপাশের লোকজন আমাকে পাগল ভাবছে বোধয়!!! এই গ্রাফ দেখে এমন হাসি পাইছিল বাসের মধ্যে, সামলাইতে পারি নাই নিজেরে!!!
গড়াগড়ি দিয়া হাসি

সুবোধ অবোধ

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

"আল্লাগো"!!!! হাহাহাহা

____________________________

অতিথি লেখক এর ছবি

গুল্লি গড়াগড়ি দিয়া হাসি =)) গড়াগড়ি দিয়া হাসি =)) গড়াগড়ি দিয়া হাসি =))

অতিথি লেখক এর ছবি

হিমুদা আপ্নি পারেন ও ভাই। আমি শতভাগ শিওর কংকর ভাই এখন গুগ লে খুজতাছে -- সুইসাইড খাবার ১০১ টি পদ্ধতি কিংবা যে ভাবে মনে রাখবেন নিজ পূর্বপূরুষের নাম সমুহ।

সজল // ইরন।

অতিথি লেখক এর ছবি

থাকি ক্রাকোতে, ঘুরতে বের হবো ইউরোপ, তার পরেও লেখার শিরোনাম দেখে ভাবলাম, ভাল কিছু হবে। পড়লাম, তারে গঠনমূলক সমালোচনাও করলাম, উনি ভাগলবা! ফেবুতে গিয়ে নিশ্চিত হলাম, উনি নিজের প্রশংসা ছাড়া আর কিছু সহ্য করতে পারেন না। আর এই লেখাগুলো অধিকাংশ তার স্ট্যাটাস, তাই হয়তো সাইজে ছোট। সুতরাং লেখার গভীরতাটুকু আমরা বুঝতেই পারি।

একটা স্ট্যাটাস দিতে কি মানুষ বইপত্র নিয়ে বসে? মাথায় যা আসলো দিয়ে দিলাম, কিন্তু সচলেও কি এমন করে নাকি কেউ?

উনাকে সচলের ফরহাদ রেজা ওরফে বরবাদ বেজা উপাধি দেয়া হউক!

ধ্রুব আলম

হিমু এর ছবি

এই কাঠবলদ তো সচলের কেউ নয়। সে ফেসবুকের ফরহাদ রেজা হতে পারে বড়জোর।

অতিথি লেখক এর ছবি

ডাক্তারের ফোন নাম্বারটা কি পাওয়া যাবে?
না মানে একটা এপয়নমেন্ট দিতাম। চোখ টিপি

--------------------------------------------
এই জগতে সবাই পাগল, আমি পাগল একলা না

#ননসেন্স

অতিথি লেখক এর ছবি

কিঙ্কর সাহেব এখন খোমাখাতায় লোকের স্ট্যাটাসে স্ট্যাটাসে গিয়ে ঝগড়া করে বেড়াচ্ছেন। এবং যথারীতি তাঁর কাছে আসা মেসেজ দেখিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন, তিনি কি বলেছেন তা নিয়ে কথা না বাড়িয়ে বরং তিনি কোন প্রসঙ্গে বলেছেন সেটা চিন্তা করে তাঁকে যেন থাম্বস আপ দেয়া হয়।

----ইমরান ওয়াহিদ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।