গত কয়েকদিন ধরে রিভিউ পেপার কীভাবে লিখতে হয় তা নিয়ে ভাল প্যাড়ায় আছি। অনেক নিয়ম কানুনের ডামাডোল পিটিয়ে যখন লেখা শেষ হয়, নিজেই নিজের রিভিউ দেখে বলে উঠি, "ক্যামনে কি?"। যাই হোক রিভিউ নামে এই অখাদ্য জমা দিয়ে হাতে খালি সময় নিয়ে ব্লগ ফেবুতে নিয়মিত হওয়া শুরু করলাম কিছুদিন আগে। গত ৪ মাসের স্বভাববশতঃ শুরুতেই একটু অনুপ্রেরণা তথা বিখ্যাত "motivation of study" মার্কা ছোট একটি প্যারা দিতে মন আনচান করে উঠছে।
কিছুদিন আগে কারো ফেবু স্ট্যাটাস অথবা ব্লগে একজনের কমেন্ট দেখে আঁতকে উঠলাম। সারসংক্ষেপ হল, কোন এক ছাত্র বুয়েট থেকে পাশ করে দেশে থাকতে চায়। তবে তার রেজাল্ট ভাল, থিসিসেও ভাল করেছে, এখন বিদেশ গিয়ে একটা পি এইচ ডি বাগানো ম্যাটার অব ইজ্জত। তা না হলে সম্মান থাকেনা। বন্ধুরা টিপ্পনী কাটে, পাশের বাসার আন্টিও মাকে কি যেন বলে, ঘরভেদী বিভীষণ তো আছেই। এখন সে গ্রে পড়ে বিদেশ পাড়ি দেবার তালে ব্যস্ত। এই ব্যাপারটা হজম করে হালকা হবার আগেই এক বন্ধুর সাথে ফেবু চ্যাট হল। অনেকদিন পর দোস্তর সাথে কথা বলে খুশি খুশি মনে অনেক কথা বলছিলাম, সেখানে হঠাৎ সে বলে আমি বিদেশ চলে গিয়ে ভাল করেছি, দেশে চাকরি করে তার আর ভাল লাগছে না। তারপর কিছু সময় কাটালাম বন্ধু মহলের বিশিষ্ট সদস্য ও আমার সাথে বিদেশে আসা দেশী পি এইচ ডি প্রার্থীদের সাথে আলোচনা করে(ডাটা গ্যাদারিং আরকি)।
যাদের সাথে আমি কথা বলেছি তাদের দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। এই দুটি ভাগের ভিতরে আরো অনেক ভাগ করা যায়, সেসব ক্যারিকেচার করতে গেলে ৩০ পৃষ্ঠা ব্লগ জন্ম নিবে। জনগণ ও আমার কল্যাণ সাধনে এই দুটি ভাগেই আপাতত আলোচনা সীমিত করব (ডাটা লিমিটিং)। একটি ভাগ হল দেশের দেশী, আরেকটি বিদেশের দেশী। দেশের দেশী ও বিদেশের দেশীদের পি এইচ ডি করার তাড়না, পি এইচ ডি করার উদ্দেশ্য, অনুপ্রেরণা, এসবের মধ্যে অনেক মিল থাকলেও কিছু কিছু বিষয়ে অস্বাভাবিক মাত্রায় বিপরীত ধারণা বিদ্যমান।
উভয় দলেই এমন অনেকে আছে যারা রিসার্চ থেকে বিদেশ যাওয়ায় আগ্রহ বেশি, ধরি তারা বিদেশ যামু পার্টি। বিদেশ থেকে দেশে ফোন দিয়ে আত্মীয় স্বজনদের সাথে ভাব নেয়াটা খুবই মজার। মনে হয় কি যেন উদ্ধার করে ফেললাম। এদের ক্ষেত্রে এইসব রিসার্চ নিমিত্ত মাত্র, আসল উদ্দেশ্য একটু বিদিশি জল-পানি খাওয়া। এক্ষেত্রে দেশের দেশীর মনে ধারণা থাকে বিদেশের মাটিতে পা দিতে পারলে হল, তারপর আর পায় কে! এরপর শুধু ফুর্তি আর ফুর্তি। বিদেশের দেশী দেশে থাকতে এই চিন্তা করে বিদেশে এসে টের পায়, এই জীবনে যাই থাকুক ফুর্তি নাই। বড় ভাইদের এই পার্টি সেই পার্টির ছবি দেখে যে ছোকরা ভাবত আহা কি আনন্দ, সে জানতে পারে এহেন পার্টি বছরে হাতে গুণে ৪-৫টার বেশি হয়না। বিদেশের দেশী দেশের জন্য হাহাকার করে, রেজাল্ট না দেখালে ফান্ড বন্ধ হয়ে যাবে বলে গাধার মত খাটে, পার্টির কথা শুনলে বলে ঘুমানোর সময় দরকার। বিদেশের দেশী দেশে যেতে পারেনা শুরুতে ভাব খাওয়ার বদৌলতে, বিদেশও তার অসহ্য লাগে।
এরপর আসি ইজ্জত পার্টিতে। এই দলটা সবচেয়ে বেশি পেইন খায় বলে ধারণা করা যায়। দেশের দেশীর কাছে রিসার্চ করতে যাওয়া জীবন মরণ সমস্যা। হয় বিদেশ যাবে নইলে গলায় দড়ি দিবে, এরকম এক জগতে তাদের বাস। এদের যেকোনো মূল্যে সাত সমুদ্র পাড়ি দিতে হবে, নইলে ঘরের বাইরে মুখ দেখানো বন্ধ হয়ে যাবে। বিদেশ যামু পার্টির সাথে এই পার্টিকে গুলিয়ে ফেলছেন? না না এরকম হবার কারণ নেই। এরা ফুর্তি করতে বিদেশ যায়না, এরা ইজ্জত বাঁচাতে বিদেশ যায়। সব বন্ধু বিদেশ চলে গেছে, আর সে যে বসে আছে দেশে একা একা, এই অনুভুতি থেকে দেশের দেশীরা এই পার্টিতে যোগ দেয়। ইজ্জাত পার্টির বিদেশের দেশীদের অবস্থা আরও ডেঞ্জার জোনে। তাদের শুধু পেপার বের করা চাই। উঠতে পেপার, বসতে পেপার, খাইতে পেপার, আর না বলি। তারা মনে করে যত পেপার তত ইজ্জত। এরকম আমার এক বন্ধু ছিল, এসে ৫ মাসের মাথায় ইন্টারনেট ঘেঁটে একটা পেপার লিখল, প্রফেসরকে দেখানোর পর তিনি কমেন্ট এ লিখলেন, "take more time to study the topic with depth"। অবশ্যই তিনি বাঁশ দিতে কমেন্ট করেননি, লেখকের বিষয় নিয়ে দক্ষতার স্বল্পতা দূর করতেই তিনি কমেন্টটা করেছিলেন। তবে বন্ধু এই কমেন্ট পেয়ে নাওয়া খাওয়া ছেড়ে দিল, এত বড় বেইজ্জতি মেনে তার বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে গেল। হীনমন্যতায় ভুগে ভুগে তার আত্মবিশ্বাসও কমতে লাগল এক্সপোনেনশিয়াল হারে। এরা দেশে যেতে চায়না, তবে কথায় কথায় এদের ইজ্জতে অনেক হামলা হচ্ছে বলে আঁতকে উঠে।
শেষমেশ দেখা যায় হাহাকার পার্টি। এদের জীবনে শুধুই হাহাকার, কোন অদৃশ্য কারণে এদের কোথাও গিয়ে শান্তি আসেনা। এক্ষেত্রে দেশের দেশী কাঁদে তার চাকরি করতে হয়, বস বকা দেয়, রাস্তায় এত জ্যাম, এত কষ্টের চাইতে বিদেশেই মনে হয় শান্তি অপেক্ষা করছে। সে বিদেশ যেতে চায়, রিসার্চের প্রতি ভালবাসা থেকে না, শান্তি খুঁজতে। তাদের ভাবনা এমন, বিদেশে গিয়ে সারাজীবন পি এইচ ডি রিসার্চ করে কাটিয়ে দিবে। তাদের ধরে বলতে ইচ্ছা হয়, "আরে পাগলা, ডিগ্রীটা যেদিন ধরাই দিবে তার পরের দিন তো চাকরি খুঁজতেই দের হতে হবে, হোক দেশে নয়তো বিদেশে।" বিদেশের দেশীর অবস্থা একি রকম। এত রিসার্চ কোর্সওয়ার্কের প্যাড়া তার বিরক্ত লাগে। তার মন বলে সে দেশেই ভাল ছিল। দেশে অনেক শান্তি ছিল, সুখ ছিল। এরা আসলেই হাহাকার পার্টি, এদের পাশে কিছুক্ষণের জন্য দাঁড়াতেও বিরক্তি জাগে। এরা নিজেরাও হতাশায় ভুগে, অন্যকেও হতাশায় ভোগানোর প্রাণপণ চেষ্টা করে।
এসব মানুষের মাঝে কখনো কখনো রিসার্চ করার বাসনায় আসা কিছু খাঁটি পাগল দেখি। এদের ল্যাবে থাকতেই মজা। ল্যাবের জিনিস ঘেঁটে কিছু না কিছু এরা ঠিকই বের করে আনে। এদের মেধার জোড়ে এরা এসব করে বলব না, এদের এই রিসার্চের প্রতি একটা অন্যরকম ভালবাসা আছে। এক বড় ভাই আছেন, তার ভাষায় ল্যাবের গন্ধ তাকে ডাকে। এই পাগলগুলোরই রিসার্চ করতে আসার কথা, এদেরই পি এইচ ডি ডিগ্রী বগলদাবা করে বের হবার কথা। "রিসার্চ করতে ভাল লাগে বলেই পি এইচ ডি রিসার্চ করতে আসলাম", এটাই তো উদ্দেশ্য হবার কথা ছিল। ফুর্তি করতে, ইজ্জত বাঁচাতে, শান্তি খুঁজতে তো রিসার্চ করতে আসার কথা ছিলনা।
মালাউন
(They gave me a cloak of shame, and I wear it like an armor)
মন্তব্য
আপনার নিকটা ভয়াবহ রকমের দৃষ্টিকটু। আশা করি এটা পরিবর্তন করবেন।
আর মডারেশনে যারা আছেন তাদেরকে অনুরোধ করব এই জাতিয় নিক সচলায়তনের পরিপন্থী কি না ভেবে দেখার জন্য।
সাইদ
সবার দৃষ্টিকটু লাগতে লাগতে হয়তো সবাই বলা বন্ধ করবে, সেদিন নিক পাল্টে যাবে। আপাতত এইটা দেখেন
https://www.youtube.com/watch?v=R6aQBWMN7UE
মালাউন
আমিও আঁতকে উঠলাম - আপনার নিক দেখে!!! রাস্তার কুকুর তো ঘেউঘেউ করবেই, তাই বলে কুকুরের দেখাদেখি মানুষকেও পাল্টা ঘেউ করতে হবে নাকি? ঢিল ছুঁড়ে তাড়িয়ে দেয়াটাই কি কাম্য নয়?
লেখাটা মোটেও ভালো লাগেনি। এই লেখার উদ্দেশ্য কি বুঝতে পারলাম না। ফেসবুকের স্ট্যাটাস হিসেবে হয়তো যায়, সচলের লেখা হিসেবে মনে হলো না আমার কাছে।
লেখকের উদ্দেশ্যে বলছি - আপনার লেখা বেশ সাবলীল। লেখার মধ্যে ধারাবাহিকতা আছে। ভালো থিম নিয়ে যত্ন করে গুছিয়ে লিখুন, ভালো হবে।
____________________________
ঢিলটা মারবে কে - আপনি, নাকি "মালাউন" নামধারী এই লেখক? উনি নিজে (এবং হয়ত আপনিও) ভাল করে জানেন যে ঢিল মারতে গেলে উনার সারভাইভ করার সম্ভাবনা কম। তার চেয়ে বরং উনি বাস্তবতার সঙ্গে আপোষ করেছেন (নিকের নীচে লেখা বাক্যটি পড়ুন), এবং একই সঙ্গে চোখে আঙ্গুল দিয়ে আমাদের অসঙ্গতিগুলি দেখিয়ে দিচ্ছেন।
Emran
লেখার উদ্দেশ্য, গবেষণার প্রতি আগ্রহের চাইতে উল্লিখিত বিষয়গুলোতে প্রাধান্য দিয়ে গবেষণা করতে আসার মত ভুল অনেকে করছে। তাদের সঠিক পথ দেখানো দরকার। তাদের ও তাদের চারপাশের সবার ধারণা বদলানো দরকার
নিক- আঁতকে উঠুন, শুধু নিকটা দেখে না, কেউ আপনার সামনে কাউকে এরকম বিশেষণ দিয়ে কথা বললেও আঁতকে উঠুন, থামান তাকে। বাজি ধরে বলতে পারি দেশের একটা ভয়ংকর রকমের বড় অংশই এই বিশেষণে কখনো না কখনো কাউকে না কাউকে সম্বোধন করেছে। এদের সবাইকে কুকুর ধরে ঢিল ছুড়তে গেলে পুরা দেশ খালি করা লাগে
ভাই, আমি নিজেকেও সংখ্যালঘু মনে করি। কারণ আর যাই করি, ভিন্ন ঈশ্বরের অর্চনা করে বা কোন ঈশ্বরেরই অর্চনা করে না বলে আমার মত আরেকজন মানুষকে ভিন্ন চোখে দেখতে পারি না। আর যারা এভাবে দেখে, যখন যেখানে যেভাবে পারি তার প্রতিবাদ করি। নিজেকে সংখ্যালঘু মনে করি কারণ আশেপাশের বেশীরভাগই আমার সাথে একমত না। তাই বলে থেমে তো থাকিনি! নিজের সাধ্যের মধ্যে যেটুকু পারি করেছি। আমি ঢিল ছোঁড়ার কথা বলে সেটাই বুঝিয়েছি। আশা করি এবার পরিস্কার?
নিকটা দেখে আঁতকে ওঠার কারণ এটাই যে, যে সাম্প্রদায়িকতাকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করি, নিকটা সেটাকে সচলায়তনে সামনে এনেছে কিছুটা খোঁচা দেয়ার ভঙ্গিতে। সচলায়তনে এটা আশা করি নি। সচলের এখানে আমরা সবাই মানুষ। আরো সুনির্দিষ্টভাবে বললে এখানে আমরা লেখক এবং পাঠক। এটাই আমাদের একমাত্র পরিচয়, এটাই আমাদের সচল পরিবারের মূল ভিত্তি। তাই নিকটাকে আমার কাছে বাইরের কিছু মনে হয়েছে, যেটা সচলের সাথে যায় না। যাই হোক, আমার বোঝায় ভুলও থাকতে পারে, হয়তো আমি আমার মত করে বুঝেছি।
ফেসবুক বা এরকম কোন জায়গায় যদি নিকটা ব্যবহৃত হয়, সেখানে আমিও বুক ফুলিয়ে বলবো আমি মালাউন।
____________________________
লেখার বিষয়বস্তু বেশ আগ্রহোদ্দীপক । কিন্তু সত্যি বলতে কি লেখাটা কিছুটা অগোছালো ঠেকেছে । নিকের ব্যাপারে, মালু নামটা আমার কাছে কিন্তু মধু মধু লাগে !! ধরুন ফেবুতে কোন মালু সাহসী গলায় মনের কথা লিখলে , ইনবক্স আসে, ফ্যামিলির বিপদ ডেকে আনছিস কেন ? মালুর বাবা-মা রা ছোট বেলা থেকে উপদেশ দেয়, দুইটা মার খেলেও , আপস করবি , কিছুটা ভয়ে ভয়ে থাকবি । যাক গে সেসব ।
শেষ লক্ষ্যটা যদি আর দশটা সাধারণ চাকুরির মতো চাকুরি করাই হয় তাহলে গবেষণা নিয়ে বেশি মাথা না ঘামানোই ভালো।
কারো লক্ষ্য যদি বিদেশ যাওয়া বা বিদেশে স্থায়ী হওয়া হয়, এবং তার জন্য যদি পিএইচডি'র দ্বারস্থ হতে হয় তাহলে মন্দ কী! এভাবে যারা যায়, তারাও তাদের অর্থ, মেধা, সময়, শ্রম ঐ গবেষণার জন্য ব্যয় করেন। শুধু চেহারা দেখিয়ে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া বা টিকে থাকা বা ডিগ্রি অর্জন - কোনটাই সম্ভব না।
পরম শান্তি বা পরম অশান্তি বলে কিছু নেই। দেশে দেশের মতো করে শান্তি ও অশান্তি আছে, যেমন বিদেশে বিদেশের মতো করে শান্তি ও অশান্তি আছে। এই দুইটার মধ্যে কম বা বেশি বলে কিছু নেই - সবই আপেক্ষিক ব্যাপার।
কিছু জ্ঞানী লোক আছেন যারা অনবরত এই উপদেশ দিয়ে যান যে, আসলে বিদেশে গিয়ে লাভ নেই। সেখানে কোন সুখ-শান্তি নেই। এককালে এই জাতীয় লোকেরা জাত যাওয়া, ধর্মচ্যুতি ইত্যাদির দোহাই দিতেন। আজকাল জাত-ধর্মের দোহাই দিয়ে লাভ হয় না বলে শান্তি-অশান্তির দোহাই দেয়া হয়। যদিও এইসব জ্ঞানী লোকদের মধ্যে যারা বিদেশে থাকেন তারা কখনো বেশি শান্তি লাভের জন্য দেশে ফিরে আসেন না, এবং যারা দেশে থাকেন তারাও শান্তি-অশান্তির কথা না ভেবে আর দশটা বেকুবের মতো বিদেশে যাবার কথা ভাবেন।
১৪৪,০০০ বর্গকিলোমিটারের দেশে যদি ১৮০ মিলিয়নের মতো লোক থাকে যেখানে প্রতি বছর আড়াই মিলিয়ন করে নতুন মুখ যোগ হয় সেখানকার মানুষদের উচিত জাহাজভর্তি করে অন্য দেশে পড়তে, কাজ করতে, থাকতে যাওয়া। তার জন্য পিএইচডি'র দারস্থ হওয়া খুবই ঠিক কাজ।
যাদের ইজ্জত ঠুনকো জিনিসের ওপর নির্ভর করে তাদের ইজ্জতের লুঙ্গি সকাল-বিকাল খুলে পড়ে।
পোস্টলেখকের নিক যতোটা বিরক্তিকর লেগেছে তারচেয়ে বেশি বিরক্তিকর লেগেছে এই ব্যাপারে পাঠকদের প্রতিক্রিয়ায় দেয়া তার উত্তরগুলো।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
এইটা একটা বাজে পোস্ট। আর নিকটা অশ্লীল।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
আপনার শিরোনামের মতই লিখতে ইচ্ছে করছে “একটি নিক ও একটু আঁতকে উঠা”!!! লেখার ধারাবাহিকতা বেশ ভালো... বিদেশের দেশীদের আপনি যেভাবে ভাগ করে বিশ্লেষণের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন তা প্রশংসার যোগ্য। ভবিষ্যতে আরও ভালো বিষয়বস্তু নিয়ে লিখবেন বলে আশা করছি... শুধু একটা অনুরোধ,দয়া করে নিকটা পরিবর্তন করুন।
খেয়ালী পথিক
নতুন মন্তব্য করুন