আঁকাআঁকি জিনিসটা ছোটবেলা থেকেই ভাল লাগতো । চেষ্টাও করেছিলাম কিছুদিন। কিন্তু সুবিধা করে উঠতে পারি নি । কিন্তু, ইচ্ছাটা এখনো রয়ে গেছে । পরবর্তীতে শুরু করলাম ছবি তোলা । একটা সময়ে এসে মনে হল, ছবি যখন তুলছিই আর ফটোশপ আর এর জাতীয় সফটওয়্যার এর উপরেও যখন কিছুটা ধারণা আছে তাহলে দেখি চেষ্টা করে ক্যামেরায় তোলা ছবিগুলোকে কিছুটা অন্যভাবে প্রকাশ করা যায় কিনা ।
আমি জানি না কাজটা কতটা ঠিক বা ভুল। শুধু নিজের ভাল লাগা থেকেই করা। সত্যি বলতে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর চেষ্টা আর কি । সত্যিকারের ক্যানভাসে তুলির আঁচড় তো দিতে পারি না । তাই, ফটোশপের কাল্পনিক ক্যানভাসেই কাল্পনিক তুলির আঁচড় কাটি ।
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
-------
অনুপম শুভ
মন্তব্য
অসাধারণ, মুগ্ধ হলাম
আপনার এমন কাজ আরো আরো দেখতে চাই।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
অনেক ধন্যবাদ।
চেষ্টা করবো
- অনুপম শুভ
শুভ মিয়া, আমি দেশে ফেরার পর এইসব এডিটিং হাতে ধরে শেখাবে। বহুৎদিন ধরে বলছি, মুরুব্বিদের কথা না শুনলে আখিরাতে দিশা পাইবা না..
খুব খিয়াল কৈরা।
শেষ ছবিটা একদম ভাল্লাগেনি।
সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে ১, ৫, ৬।
কিপিটাপ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঠিকাছে
- অনুপম শুভ
১,৫,৬ এর সাথে ৭ ও ভালোলেগেছে!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
খুব ভালোলেগেছে! ছয় এতো মারাত্মক লাগলো যে কি বলবো! কিভাবে কি করেছেন কিছুটা বুঝতে পারছি মনে হয়!
৬ দেখে একটা টিশার্ট বানাতে ইচ্ছা করছেরে ভাই তাতে আমার শহর এর গানের কথা থাকবে!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
১,৫,৬ সুন্দর ।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
অনেক ধন্যবাদ
- অনুপম শুভ
"আমি জানি না কাজটা কতটা ঠিক বা ভুল।" - কি হিসাবে? মানে কি হিসাবে ঠিক বা ভুল? ছবিগুলি যখন আপনি নিজেই তুলেছেন এবং গোড়াতেই বলে দিচ্ছেন যে 'ফটোশপ'-এ 'প্রসেস' করেছেন তখন 'ঠিক' হ'তে অসুবিধা কোথায়?
শিল্প হিসাবে আমি সব কটা ছবি-ই চমৎকারভাবে উপভোগ করেছি। আরো এরকম দেখতে পাওয়াটাই ঠিক হবে এবং দেখতে পাওয়া যাবে এই আশায় থাকলাম।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
অনেক ধন্যবাদ
অবশ্যই চেষ্টা থাকবে ।
- অনুপম শুভ
চমৎকার লেগেছে ছবিগুলোকে নতুন রূপে।
- অনুপম শুভ
বাহ! চমাৎকার
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সুন্দর, অন্যরকম। আলোকচিত্রের ব্যাকরণ আমি জানি না, তবু বলছি ৮ নম্বর ছবিটা সবচেয়ে ভাল লাগল।
ক্যানভাসে আঁকাআঁকি আরো চলবে আশা করি!
শুভকামনা
------------------------------------------
'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)
ছবি গুলো অন্যরকম সুন্দর। খুবই ভাল লাগল।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
বাপরে!! আপনি কম্পিউটরে এঁকেছেন এ জিনিস! মাউস দিয়ে!! ওরে দাদা রে!!!
____________________________
এগুলো কি আঁকা ছবি? নাকি ক্যামেরার ছবিকে এরকম রূপ দিয়েছেন? চমৎকার লাগছে।
৫ নাম্বার ছবিটা চমৎকার।
আচ্ছা, ৮ নাম্বার ছবিটা তোলার সময়ে আপনার কি খারাপ লেগেছিলো? মানে, একজন মানুষ, বোঝা টানতে গিয়ে পেছন দিয়ে যার দম বের হয়ে যাওয়ার উপক্রম, তার ছবি তোলার জন্য সেটাই যথার্থ সময় মনে হয়েছে আপনার কাছে?
অনেক ক্যামেরাওলাকেই দেখি তো এরকম ছবি পোস্টাতে। তাই কৌতূহল মেটাতে আপনার কাছেই সবিনয়ে জানতে চাইলাম, যদি কিছু মনে না করেন আরকি।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগোদা, এই প্রশ্নটা আমার মাথায়ও আসে। একটু আলোচনায় ঢুকে যাই। আমি নিজেও টুকিটাকি ছবি তোলার চেষ্টা করেছি, তবে তার বেশিরভাগই প্রকৃতি, মানুষের ছবি তোলার মত কামেল হই নাই। তবুই, কথার মাঝে বাগড়া দিয়ে কিছু কথা বলি।
এর দিকে তাকানোর দু'টো দৃষ্টিভঙ্গি আছে।
১। একদল আছে যারা দেখাদেখি ছবি তোলে। অমুকে তুলেছে, ঠিক আছে আমিও একটা তুলি বলে লাফ দেয়। শাঁখারিবাজারে প্রতিমা-অসুর আর মূর্তি গড়ার সময় ডিএসএলআর বাগিয়ে কারিগরকে বলে, "এই যে, এই দিকে তাকান তো।"
আমার এক পরিচিত ফটুতুলিয়ের ভাষায় এরা ছবির সাবজেক্টকে কোন সম্মান করে না। সাবজেক্টের কাজের পরিবেশ, এথিক্সকে কোন সম্মান করে না। জুতো পায়ে যত্রতত্র ঢুকে পড়া নিয়ে এদের কোন ভাবনা নেই। রেল স্টেশনে কোঁচকানো চামড়ার বৃদ্ধকে দেখে সাবজেক্ট পেয়েছি ভেবে এদের দুটো হার্টবিট মিস হয়। বুড়ামিয়া এই দিকে তাকান তো বলে ডিএসএলআরের শাটারটা টিপেই এরা বিদায় হয়। বাসায় গিয়ে ছবিটা সাদাকালো করে, ফেসবুক আর ফ্লিকারে আপলোড দিয়ে লাইক আর ফ্যাভস কামায়।
২। আরেকদল আছে, যারা শ্রমজীবী মানুষের সাথে মিশে সেই ছবিটা তোলে। ছবির সাবজেক্ট এদের কাছে সম্মানের। এরা কোন পথশিশুর ছবি তোলার আগে তার নামটা শুনে নেয়। কোঁচকানো চামড়াঅলা বুড়োর ছবিটা তোলার আগে জিজ্ঞেস করে, "চাচামিয়া, নাসতা খাইছেন নাকি সকালে?" কষ্ট করে রিকশা টেনে নিয়ে যাওয়া মানুষটার ছবি তোলার সময় তার সংগ্রাম, তার কষ্টটা অনুভব করে, তারপর শাটারটা টেপে -সাথে এই আশাটা করে যে এই মানুষটার কষ্টের কথা, সংগ্রামের কথা বাকি সবাই জানবে।
[এখানে অনেকগুলো লাইনই ইথার নামের একজন ফটোগ্রাফারের লেখা থেকে অনুলিখিত]
শুভেচ্ছা
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ভাই! তিথীর চেয়ে আমার দোয়ার পাওয়ার বেশি কিন্তু বিশ্বাস না হলে আমাকে শিখিয়েই দেখেন
একটা কোচিং সেন্টার খোলেন শুভ আমরা ভর্তি হই
ব্যাপক পছন্দ হইসে, ভবিষ্যতে আরো দেখবো আশায় রইলাম
________________________
সেই চক্রবুহ্যে আজও বন্দী হয়ে আছি
ছবিগুলো আসলেই অনেক ভালো হয়েছে । আপনার দেখাদেখি এখন আমারও ইচ্ছে হচ্ছে একটু করে দেখার।
ফাহিমা দিলশাদ
নতুন মন্তব্য করুন