আজ লিখছি পারকি সমুদ্র সৈকত নিয়ে। গেল মে মাসে যাবার সুযোগ হয়েছিল সেখানে। সম্প্রতি সৈকতটি কিছুটা পরিচিতি পেলেও অনেকের কাছে এটি এখনো অজানা রয়ে গেছে। চট্টগ্রামের আনোয়ারায় এ মনোরম সমুদ্র সৈকতটির অবস্থান। স্থানীয়রা যাকে পারকির চর নামে চেনে। তাহলে হলে চলুন ঘুরে আসা যাক পারকি সমুদ্র সৈকত থেকে।
গুগল ম্যাপ আর অন্য কিছু সাইট ঘেটেঘুটে যাওয়ার রাস্তাটি একটু ঝালাই করে নিলাম। তারপর সকাল ৯ টায় দুই কাজিনসহ বেরিয়ে পড়লাম আমি। পাক্কা দেড় ঘন্টা ভ্রমণ শেষে পৌছে গেলাম পারকি সমুদ্র সৈকতে। এক কথায় বিচটা অসাধারণ। সৌন্দর্যের দিক থেকে এটি কোনো অংশেই কম নয়। মানুষের আধিক্য কম। সুন্দর সারিবদ্ধ ঝাউ গাছ দিয়ে প্রায় পুরো বিচটি বেষ্টিত। যা পারকি বিচের সৌন্দর্য অনন্য করে তুলেছে। প্রথমে বিচটির দক্ষিণ দিকে সমুদ্রের পানিতে পা ভিজিয়ে এগিয়ে যেতে থাকলাম আমরা। মাথার উপর দিগন্তজোড়া নীল আকাশ, একপাশে সুন্দর সারিবদ্ধ ঝাউ গাছ অন্যপাশে বঙ্গোপসাগরের বিশাল জলরাশি, দূরে গভীর সমুদ্রে নোঙর করা ছোট-বড় জাহাজ, জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য ও তাদের বিচিত্র জীবনযাপন, বালুচরে লাল কাঁকড়ার ছুটাছুটি মুগ্ধতা জাগায়। এভাবে বেশ কিছুটা সময় হেটে যাত্রার ইতি টানলাম।
তখন ভর দুপুর। পেট পূজোর জন্য ফিরে আসতো হলো মূল বিচে। স্থানীয় হোটেলে খাবার ব্যবস্থা হলো। এদিকে সময় বাড়ার সাথে সাথে গরমও তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। তাই এ সময়টিতে ঝাউ বনের শীতল হাওয়ায় চলল বিশ্রাম, আড্ডা আর সমুদ্রের মনোরম সৌন্দর্য উপভোগ। যা মনকে আনন্দে পরিপূর্ণ করে দেয় নিমেষেই।
বিকালে হাটা শুরু করলাম বিচটির উত্তর দিকে। এদিকেই বিচটির মূল সৌন্দর্য। একেবারে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন আর জনমানবহীন। এখানে লোকজন বলতে শুধু আমরা তিনজনই। কদাচিৎ দু একজনের দেখা মেলে। বেশ কিছুক্ষণ পর্যন্ত আমরা হাটলাম। হাটতে হাটতে বিচের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত গেলাম। যেখান থেকে দেখা মেলে বঙ্গোপসাগর ও কর্ণফুলি নদীর মোহনা আর হাজারো পাখির ঝাঁক।
পড়ন্ত বিকালে আবার ফিরে এলাম মূল বিচে। বিকালের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে জন সমাগম, বড়েছে কোলাহল। সেই সঙ্গে অশান্ত করে তুলেছে স্পীড-বোট আর সী-বাইকের যান্ত্রিক শব্দ। আর কয়েক মিনিটের মধ্যে সূর্য অস্ত যাবে। কিন্তু এখনি রওনা হতে হচ্ছে আমাদের ফিরতি পথে সিএনজি না পাওয়ার আশংকায়। সিএনজি থেকে যখন সমুদ্রে সূর্য ডোবার দৃশ্যটি দেখলাম তখন আফসোসের সীমা রইল না
hasibbd
মন্তব্য
ছবিগুলো চমৎকার।
একেবারে শেষে যদি ফুটনোটাকারে পারকি সৈকতে যাওয়ার সিস্টেমটা বলে দিতেন, যাঁরা বেড়াতে যেতে চান তাঁদের জন্য ভালো হতো মনেহয়। আবার, এটাও মনেহয়- আমাদের তো খাইছলত খারাপ। এতো সুন্দর আর পয়পরিষ্কার জায়গাটারে হেগেমুতে একাকার করে ফেলতে বেশি দিন লাগবে না আমাদের। যাওয়ার সিস্টেম না জানানোই ভালো।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার প্রথম পোষ্টের প্রথম মন্তব্যকারী আপনি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কষ্টকরে আমার লেখা পড়ার আর মন্তব্য করার জন্য।
পরবর্তী পোষ্টগুলোতে চেষ্টা করবো যাওয়ার রাস্তাটি বাতলে দিতে। ভালো থাকবেন।
hasibbd
পারকি সৈকতে যাওয়া সহজ। কম খরচে যেতে চাইলে চট্রগ্রাম নতুন কর্ণফুলি ব্রীজে চলে যাবেন। সেখান থেকে চাতরা-চৌমুহনী যেতে হবে। লোকাল সিএনজি আছে কর্ণফুলী ব্রীজ থেকে, জনপ্রতি ২৫-৩০ টাকা নিবে। চৌমুহনী থেকে পারকি সৈকতে যাওয়ার নানান ধরনের যানবাহন আছে। রিজার্ভ সিএনজি আছে ২০০-২৫০ টাকা নিবে। শহর থেকে সরাসরি সিএনজিও যায়, সেক্ষেত্রে টাকাটা একটু বেশি গুণতে হবে এই আর কি!
এছাড়া চট্রগ্রাম বিমানবন্দরের সামনে ১৫ নাম্বার ঘাট থেকে নৌকা করে আপনি নদী পার হলেই সেখান থেকে সিএনজি করে সৈকতে যেতে পারবেন।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
১৫ নম্বর ঘাট দিয়ে যাওয়ার রাস্তাটি আমার কাছে সহজ মনে হয়েছে। জনপ্রতি ৮ টাকা দিয়ে নদী পার হবেন। তারপর একশ থেকে দেড়শো টাকার মধ্যে রিজার্ভ সিএনজি নিয়ে পৌছে যেতে পাবরেন পারকি সমুদ্র সৈকত। পৌছাতে সময়ও লাগবে অনেক কম।
hasibbd
বছর ৬-৭ আগে প্রথম গিয়েছিলাম তারপর দু-বছর আগে শেষবার গিয়েছিলাম। প্রথমবার মানুষ তেমন দেখিনি, ফলে প্রাকৃতিক নিস্তব্ধতা আর পরিচ্ছন্নতা মন জুড়িয়ে দিয়েছে, আর পরেরবার অসংখ্য মানুষের কোলাহোল আর অবহেলা সেই সৈকততে আমি আর খুঁজে পাইনি। তাদের উপস্থিতির প্রমাণ রেখে এসেছে যেখানে সেখানে ময়লা ফেলে। চট্রগ্রামে আরো একটি সুন্দর ছোট সৈকত আছে, কিন্তু সেটা নিয়ে আমি লেখিনা কোথাও। কারণ সেটার সাথে সবাইকে পরিচিত করিয়ে দিলে ও তার অবস্থাও খুব সহসাই মূল সৈকত কিংবা পারকির মতো হবে।
প্রথম লেখায় অভিনন্দন। লেখালেখি চলুক
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ মাসুদ সজীব ভাই। এটা ঠিক মানুষের অসচেতনার জন্য প্রতিনিয়ত সৌন্দর্য হারাচ্ছে আমাদের দেশের টুরিষ্ট স্পটগুলো। পারকিও এর বিপরীত নয়। এ মাসেও যাওয়া হয়েছে সেখানে। দেখেছি কিছু স্থাপনার কাজ শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। এখন গেলে দুবছর আগের পারকির সাথে এখনের পারকিকে মেলাতে পারবেন না আপনি। এটি হয়তো এখনো বেচে আছে যোগাযোগ অব্যবস্থার কারণে। তবুও বাঙালি একদিন সচেতন হবে এমন আশা দূরাশা নিয়ে থাকতে হচ্ছে........
hasibbd
কোনটার কথা বলছেন, হালিশহরের ওদিকটায় নয়তো?
ঐ বিচটা খুবই সুন্দর। কিন্তু যথাযথ ব্যবস্থাপনার অভাবে অরক্ষিত, নোংরা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
গাছগুলো বড় থেকে আস্তে আস্তে ছোট হয়ে গেছে--এই ছবিদুটো বেশ লেগেছে। আর বাকীগুলো দেখে বাংলাদেশের সৈকতের ঘ্রাণ পেলাম।
ভাল লাগাতে পেরেছি এজন্য ভাল লাগছে.........ভালো থাকবেন।
একটু হলেও ভালো লাগাতে পেরেছি এজন্য ভাল লাগছে.............ভালো থাকবেন।
hasibbd
সচলায়তনে স্বাগতম!
লেখা ভালো লেগেছে, ছবিগুলোও। ধূগোদার সাথে একমত।
আর একটা কথা - বারবার বিচ শব্দটা পড়তে ভালো লাগেনি, সৈকত শব্দটা ব্যবহার করলে ভালো হতো না?
আরো লেখা আসুক।
____________________________
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পরবর্তী কোন লেখায় সময় "বিচ" শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবো।
hasibbd
বছর দুয়েক আগে গিয়েছিলাম। চমৎকার জায়গা। তবে আমার ভ্রমনভাগ্য বরাবরই খারাপ, এইবারও তার ব্যাতিক্রম ছিলোনা। বিশাল আয়োজন করে বিচে নামতেই আসমান ভাইংগা বৃষ্টি পড়া শুরু করলো। । ভাতের হোটেলের আদলে করা একটা চায়ের দোকানে বসে বসে সিগারেট টেনেই কাটাতে হয়েছিলো অনেকটা সময়। পরে কিছুক্ষন ঘুরেছিলাম কিন্তু আপনার মতো আরাম করে ঘুরতে পারিনি। তবে এই বিচের সবচাইতে ভালো দিক হইলো, লোক কম। সমুদ্র আর প্রকৃতি দেখতে লাইন ধরা লাগেনা এইখানে। যারা প্রেম পিরীত করছেন তারা বেড়াতে যেতে পারেন, বিবাহিতরা যেতে পারেন যদি আপনাদের কাছে নাগরিক সুবিধাটাই ঘুরার পূর্বশর্ত না হয়ে থাকে।
আরেকবার যাবার ইচ্ছা আছে, পরেরবার রেইনকোট নিয়া যামু
------------------------------
আশফাক(অধম)
আমার ভ্রমনভাগ্য বরাবরই ভাল বলতে হয়। এ মাসেও যাবার সুযোগ হয়েছিল সেখানে। সেদিন আকাশে মেঘ ছিল বটে কিন্তু যেয়ে দেখি মেঘটাও একটা আলাদা সৌন্দর্য তৈরী করেছে। তারপর আধঘন্টা বৃষ্টি নেমে মেঘের আড়াল থেকে ঠিকই সূর্য বেরিয়ে আসলো।
hasibbd
ছবির জন্য
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
ধন্যবাদ,,,,,,,ভালো থাকবেন।
hasibbd
ঘোরাঘুরি জারি থাকুক
facebook
স্বয়ং অণুদা যে!!! অনেক অনেক ধন্যবাদ অণুদা!
ঘোরাঘুরি জারি থাকবে
hasibbd
পোষ্টের জন্যে
মাসুদ সজিব ভাইকে তথ্যের জন্যে আর হিংসেমির জন্য
________________________
সেই চক্রবুহ্যে আজও বন্দী হয়ে আছি
ধন্যবাদ আপনাকে,,,,,,ভালো থাকবেন।
hasibbd
বিষয়টা হিংসেমির নয়, প্রকৃতিকে তার মতো থাকতে দেওয়ার চেষ্টা মাত্র। মাইক বাজিয়ে, চিৎকার আর হট্রগোল করে প্রকৃতির নিস্তব্ধতা আর ইচ্ছেকৃত অবহেলায় পরিবেশের বারটা বাজিয়ে দিবে এটা কাম্য নয়।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
এই সৈকতটাতে কখনও যাওয়া হয়ে ওঠেনি। আপনার ছবি-ব্লগ দেখে কিছুটা হলেও শখ মিটলো। ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
শেষের ছবি দুটা দেখে মন ভরে গেল।
ধন্যবাদ
কয়েকটা ফটুক দারুণ সুন্দর হয়েছে
সচলে স্বাগতম! হাতপা খুলে লিখতে থাকুন
সাহস দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ,,,,,ভালো থাকবেন
সচলায়তনে স্বাগতম!
কয়েকটি ছবি বেশী ভাল লেগেছে।
'সৈকত', 'বালুবেলা', 'বেলাভূমি' - এইসব রোমান্টিক শব্দ ছেড়ে বিচ, যতই সেটা বহুল ব্যবহৃত হোক
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আসলে বুঝে উঠতে পারিনি। পরবর্তী কোন লেখায় "বিচ" শব্দটা মাথা থেকে ডিলিট করে দেব
ভালো থাকবেন
অন্য অনেকের মত আমিও আজ প্রথম জানলাম বাংলাদেশের একটি নতুন সমুদ্র সৈকতের নাম। তবে-ওখানে যাবার সকল প্রকার যানবাহন এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধার বিস্তারিত জানালে ভাল হত।আশা করি বিস্তারি তুলে ধরবেন-যাবার ইচ্ছা রইলো!!ধন্যবাদ
প্রথমে চট্টগ্রাম চলে আসুন।
রুট-১ (এ রুটটি আমার কাছে সহজ মনে হয়েছে)
চলে আসুন কর্ণফুলী নদীর ১৫ নম্বর ঘাটে। জনপ্রতি ৮ টাকা দিয়ে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় নদী পার হবেন। তারপর একশ থেকে দেড়শো টাকার মধ্যে রিজার্ভ সিএনজি নিয়ে পৌছে যেতে পাবরেন পারকি সমুদ্র সৈকত। পৌছাতে সময়ও লাগবে অনেক কম।
রুট-২
চট্টগ্রাম শহরের যেকোন স্থান থেকেই বাস অথবা টেম্পুতে করে চট্টগ্রাম শাহ আমানত সেতু বা তৃতীয় কর্ণফুলি সেতুর কাছে যেতে পারেন। সেখানে গেলেই আপনি বটতলী মহসিন আউলিয়ার মাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া বাস দাঁড়িয়ে থাকতে দেখবেন। পারকি বীচে যেতে হলে আপনাকে বটতলী মহসিন আউলিয়া মাজারগামী বাসে উঠতে হবে। বাসে উঠার আগে কনফার্ম করে নেন ‘সেন্টার’ নামক স্থানে এটি যাবে কিনা। কন্ডাকটরকে বলে রাখবেন ‘সেন্টার’ নামক স্থানে যেন আপনাকে নামিয়ে দেয়। জায়গাটির প্রকৃত নাম মালখান বাজার, তবে এটি সেন্টার নামেই পরিচিত। এতটুকু পর্যন্ত আসতে বাসে জনপ্রতি ২৫-৩০ টাকা করে নিবে। সেন্টারে নেমে বীচে যাবার জন্য সি এন জি পাবেন। রিজার্ভ করলে ১০০-১৫০ / শেয়ার্ড ভাড়া ১৫-২০ টাকা। পৌঁছে দেবে পারকি সমুদ্র সৈকত।
এছাড়া চট্টগ্রাম শহর থেকে সিএনজি রিজার্ভ করে সরাসরি যেতে পারেন পারকি বীচ। ভাড়া ৪০০-৫০০ টাকা করে নিবে।
দূরত্ব বেশী হওয়ার কারণে এভাবে যেতে সময় বেশী লাগবে।
খাবার জন্য একটি মাত্র ভাল হোটেল আছে। নাম মনে নেই। সৈকতের উত্তর দিকে গেলে বাশের তৈরী যে সুন্দর হোটেল দেখতে পাবেন সেটিই। সঙ্গে ওয়াশরুম পাবেন ফ্রী
পারকিতে রাতে থাকার কোন ব্যবস্থা নেই। রাতে থাকার জন্য আপনাকে চট্টগ্রাম শহরে ফিরে আসতে হবে। সেখানে থাকার জন্য প্রচুর হোটেল পাবেন।
গেলে অবশ্যই ময়লা, প্লাস্টিক জাতীয় কোন কিছু ফেলে আসবেন না। শুভকামনা রইলো............
ভালো থাকবেন
hasibbd
পারকির সৈকতটা আসলেই সুন্দর। আমি দু বার গিয়েছি। তবে জায়গাটা একটু বিপজ্জনক। প্রায়শই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে সন্ধ্যার পরে।
তাই উচিত সূর্য ডোবার সঙ্গে সঙ্গে ফিরে আসা............
সচলায়তনে নতুন নতুন মানুষ দেখলে খুব ভালো লাগে। আরও ভালো লাগে যখন কেউ বিদেশ বিভূঁইয়ে থাকা মানুষদের দেশ দেখার সুযোগ করে দেয়।
ফাহিমা দিলশাদ
বিদেশ বিভূঁইয়ে থাকা মানুষদের দেশ দেখার সুযোগ করে দিয়ে আমারও ভাল লাগছে। ভাল থাকবেন
Hasibbd
নতুন মন্তব্য করুন