আজি হতে কত বর্ষ আগে?
সার্ধশতবর্ষ তো অবশ্যই।
১৮৯৮ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক সম্মেলনে যোগ দিতে এসেছিলেন তিনি। অবিভক্ত ভারতবর্ষের প্রেক্ষাপটে রচিত 'ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন' নাট্যের একটি অঙ্কের পার্শ্বচরিত্র হিসেবে এসেছিলেন প্রথমবার।
দ্বিতীয়বার ১৯২৬ সালে।
দ্বিতীয়বার যখন তিনি ঢাকায় এলেন, তখন বহুমাত্রিক কর্মকাণ্ডে সমৃদ্ধ, অতলান্ত অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ তাঁর জীবন। এবারের সফরে তিনিই সকল ঘটনার কেন্দ্রীয় চরিত্র। সাধারণের উম্মাদনা, সুধী সমাজের আগ্রহের সমস্তটাই তাঁকে ঘিরে।
কলকাতা থেকে গোয়ালন্দ হয়ে স্টিমারে নারায়নগঞ্জ। সেখান থেকে সুসজ্জিত মোটর শোভাযাত্রা সহকারে ৭ ফেব্রুয়ারির পড়ন্ত দুপুরে ঢাকা পৌঁছলেন তিনি। ব্যস্ত কর্মসূচীর ঠাসবুননে পরবর্তী দুটো দিন পার করে ১০ ফেব্রুয়ারি সকালে পাটুয়াটুলীর ব্রাহ্মসমাজে যোগদানের পর বাঙালির প্রাণের মানুষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পা রাখলেন ওয়ারীর এককোণে ভাওয়াল পরগনার বলধার জমিদার নরেন্দ্র নারায়ণ রায়চৌধুরীর পরম যত্নে গড়ে তোলা বিচিত্র উদ্ভিদরাজ্য বলধা গার্ডেনে।
পড়ন্ত বিকেলের নরম আলো গায়ে মেখে ঐতিহাসিক সেই উদ্ভিদরাজ্যের সামনে এসে দাঁড়ালাম আমরা। উদ্ভিদরাজ্যটি দুটি অংশে বিভক্ত। এর মধ্যে অপেক্ষাকৃত ছোট এবং সাধারণের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত অংশটির নাম 'সাইকি'- বাংলায় যাকে ডাকা যায় 'মানস' নামে! আর মোটামুটি আয়তাকার বৃহত্তর অংশটির নাম 'সিবিলি'- ফ্রিজিয়ার পৌরাণিক কাহিনীতে বর্ণিত উর্বরতার দেবী সিবিলির নামানুসারে। উদ্ভিদরাজ্যের এই অংশে প্রবেশাধিকার অবাধ সকলের।
উদ্ভিদরাজ্যের ভেতরে ঢুকলাম আমরা। পা বাড়ালাম অসংখ্য বৃক্ষের ছায়াঘন পথে।
১৯০৯ সালে ৩.৩৮ একর জমির উপর জমিদার নরেন্দ্র নারায়ণ রায়চৌধুরী সূচনা করেন এই বৃক্ষসংগ্রহশালার।
তারপর ১৯৪০ সাল পর্যন্ত বাগানের শ্রীবৃদ্ধির যুগ। বৃক্ষপ্রেমী জমিদারের ঐকান্তিক প্রয়াসে বলধা গার্ডেনে সংগৃহীত হয় প্রায় ৮০০ প্রজাতির উদ্ভিদ।
দেশী, বিদেশী, শঙ্কর জাতের ফলজ বনজ ঔষধি বৃক্ষ-গুল্ম-লতার পাশাপাশি উদয়পদ্ম, নাগেশ্বর, রাজঅশোক, স্বর্ণঅশোকসহ নানা ধরনের গাছে সমৃদ্ধ হয় বলধা গার্ডেন!
১৯৪০ সালে এই বাগানটিতে সংঘটিত একটি হত্যাকাণ্ড যতি টেনে দেয় শ্রীবৃদ্ধির ইতিহাসে। প্রতিষ্ঠাতা নরেন্দ্র নারায়ণ রায়চৌধুরীর একমাত্র পুত্র নৃপেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরীকে হত্যা করা হয় বলধা কালচার হাউজের শয়নকক্ষে।
স্বাভাবিকভাবেই পুত্রশোকে ভেঙ্গে পড়েন বৃক্ষপ্রেমী জমিদার। সেই সাথে ব্যাধি-বার্ধক্যও আঘাত হানে তাঁর শোকসন্তপ্ততায়। ১৯৪৩ সালের ১৩ অগাস্ট নরেন্দ্র নারায়ণ রায়চৌধুরী পতিত হন মৃত্যুমুখে।
জমিদারের মৃত্যুর পর বলধা গার্ডেনের দায়িত্ব অর্পিত হয় অমৃতলাল আচার্যের উপর। বৃক্ষপ্রেমী ছিলেন তিনিও। তাই হয়তোবা বাগানের ক্ষয়িষ্ণুতার গতি থমকে যায় কিছু সময়ের জন্য!
কিন্তু অমৃতলাল আচার্যের মৃত্যুর পর বলধা গার্ডেনের করুণ পরিণতি নিশ্চিত হয়ে যায়। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের সময় প্রায় পরিত্যক্ত উদ্যানে পরিণত হয় এটি। ১৯৫১ সালে পূর্ববঙ্গের পরিস্থিতি খানিকটা স্থিতাবস্থায় এলে বাগানটিকে ন্যস্ত করা হয় কোর্ট অব ওয়ার্ডসের অধীনে। ১৯৬২ সালে বলধা গার্ডেনের দায়ভার গ্রহণ করে বন বিভাগ।
ঐতিহাসিক এই বাগানের ছায়াঘন পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে শঙ্খনদের কাছে পৌঁছাই আমরা। 'শঙ্খনদ' সত্যিকার অর্থে নদ নয়। চারদিক বাঁধানো একটা ছোট্ট পুকুর। অপরূপ সেই পুকুরের দুপাশে নানা রকম নকশা আঁকা দুটো ঘাট। ঘাটদুটোর সিড়ি নেমে গেছে বহুদূর- জল অবধি- যে জলে ভেসে আছে দেশী প্রজাতির শাপলা, আফ্রিকার দানবাকৃতি পদ্মপাতা।
শঙ্খনদের একপাড়ে 'আনন্দভবন'। দ্বিতল এই ভবন থেকে বাগানের শোভা ভালোভাবে অবলোকন করা যায়। আনন্দভবনের সামনে দাঁড়িয়ে কথা হলো বনবিভাগের একজন কর্মচারীর সাথে। তিনি জানালেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এখানে বসেই লিখেছিলেন তার ক্যামেলিয়া কবিতাটি।
সত্যি? সংশয় প্রকাশ করলাম আমরা।
আমাদের সংশয় প্রকাশে তিনি অসন্তুষ্ট হলেন। অনেকটা জোর করেই আমাদের নিয়ে চললেন বাগানের পেছন দিকে। মোটা তারের জাল দিয়ে ঘেরা একটা ঘর সেখানে। ঘরটির নাম ক্যামেলিয়া হাউজ। ক্যামেলিয়া হাউজের ভেতর ঘন সবুজ রংয়ের শক্ত পাতাযুক্ত কিছু গাছ। গাছগুলোর প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বললেন, এই হচ্ছে সেই ক্যামেলিয়া গাছ, যার ফুল দেখে মুগ্ধ হয়ে কবি লিখেছিলেন কবিতাটি!
ক্যামেলিয়া হাউজের চারপাশ জুড়ে শাপলা হাউজ। নানা প্রজাতির শাপলার বীজ জলপূর্ণ প্রতিটি হাউজে। একটি হাউজে আমাজন লিলি। বিস্মিত হওয়ার মতো বিশাল বৃত্তাকার অবয়ব তার! তবে বিস্ময় উপকরণের যেন শেষ নেই উদ্যানটিতে! আমাদের বিস্ময়ের মাত্রাকে আরো বাড়িয়ে দিল লাল রংয়ের একটি সূর্যঘড়ি!
বিপুল বিস্ময় নিয়ে উদ্যান ঘুরে দেখলাম আমরা। শুধু বিস্ময়ই নয়, পাশাপাশি উদ্যানের অনাকাঙ্ক্ষিত অবনমনচিত্রও চোখে পড়ল আমাদের! চোখে পড়ল উদ্যান ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন বিশৃঙ্খলা!
ক্রমবর্ধমান অবনমন, বিশৃঙ্খলা সত্ত্বেও বাগানের বিচিত্র প্রজাতির সবুজ বৃক্ষ নিবিড় স্নেহের ছায়ায় আপন করে নিতে উদ্যত অবুঝ নগরবাসীকে!
বৃক্ষ কি এমনই হয়! স্নেহময়, মমতাশীল!
জীবনের অপরিহার্য প্রপঞ্চ সেই বৃক্ষের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হওয়া তো অবশ্যই উচিত আমাদের!
দীপংকর চন্দ
মন্তব্য
বলধা গার্ডেনে রবীন্দ্রনাথের পদধূলি পড়েছিল জেনে রীতিমত শিহরিত হচ্ছি। এই বলধা গার্ডেন যেখানে অনেকবার গেছি, সেখানে কবিও এসেছিলেন, আমি যে পথ ধরে হেটেছি, সে জায়গা দিয়ে কবিও হেটেছিলেন! সত্যি অন্যরকম একটা অনুভূতির জন্ম দিল লেখাটা, অথচ কবি সংক্রান্ত বর্ননাটা অল্পতেই শেষ হয়ে গেল। কবি কি কিছু বলেছিলেন? লিখেছিলেন কোন কবিতা? বা, গান? কবিতার বিশাল কাব্যসিন্ধুর কোথাও স্থান পেয়েছে এই বলধা গার্ডেন বা এর কোন বৃক্ষ, ফুল, পাতা?
ক্রমবর্ধমান অশ্লীলতা নিভৃতচারী নিসর্গপ্রেমীদের দীর্ঘদিন ধরে বলধা গার্ডেন থেকে দূরে সরিয়ে রাখছে!
লোক-লোকান্তর
শুভকামনা জানবেন লোক-লোকান্তর।
উত্তরের বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থণা করছি।
বলধা গার্ডেনে কবিগুরুর যাপিত সংক্ষিপ্ত সময় সম্পর্কে কিছু নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র আমাদের আশ্বস্ত করলেও বলধা গার্ডেনের বিশেষ কোন স্মৃতি কিংবা বিচিত্র এই উদ্ভিদরাজ্যের বিশেষ কোন জীব বা জড় উপাদানের প্রভাব তাঁর সুবিশাল কাব্যসিন্ধুর কোন অংশকে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষে সুনির্দিশ্টভাবে আলোকজ্জ্বল করেছে কিনা, সে সম্পর্কে প্রচলিত তথ্যসমূহ আমার জানার স্বল্প পরিধিতে বিশেষ স্বচ্ছ নয়।
বিচ্ছিন্নভাবে বলধা গার্ডেন সম্পর্কে কবি গুরুর উচ্ছসিত প্রশংসার কথা প্রাসঙ্গিকভাবে উঠে আসে কিছু সূত্রে, তবে নির্ভরযোগ্য সূত্র সমর্থিত না হওয়ায় বিষয়টি সম্পর্কে খানিকটা সংশয় রয়েই যায় চেতনে-অবচেতনে।
বলধা গার্ডেনে ক্যামেলিয়া হাউজে প্রস্ফুটিত ফুলের অপরূপ শোভা দর্শনে কবিগুরু তাঁর পাঠক নন্দিত ক্যামেলিয়া কবিতাটি রচনা করেছিলেন বিচিত্র এই উদ্ভিদরাজ্যের শঙ্খনদের পাড়ে অবস্থিত আনন্দভবনে বসে, এমন একটি তথ্য সুপ্রচলিত কবি অনুরাগীদের মধ্যে। এধরনের তথ্য-উৎকীর্ণ একটি ফলকের উপস্থিতিও লক্ষ্য করেছেন হয়তো বলধা গার্ডেন পরিদর্শনার্থীদের কেউ কেউ, কিন্তু নির্ভরযোগ্য সূত্রের মুখাপ্রেক্ষি হলে খানিকটা মুশকিলে পড়তে হয় সম্ভবত তাদের, যাদের বসবাস নয় পঠন প্রাচুর্যে।
সংশয়ের উল্টো পিঠেই সম্ভাবনার উপস্থিতি অফুরন্ত। কারণ, কোন নির্ভরযোগ্য সূত্র সমর্থন না করলেও কোন ঘটনা সংঘটিত হবার সম্ভাবনা উপেক্ষা করা যায় না কখনওই।
বলধা গার্ডেনে কবির পদার্পণের সময় উল্লেখ করা হয়েছে নিবন্ধে। ক্যামেলিয়া কবিতাটির পুনশ্চ-এ অন্তর্ভুক্তি লক্ষ্য করা যায় ১৯৩২ সালে।
ক্যামেলিয়া কবিতাটি কবির অনান্য কবিতার চেয়ে খানিকটা ভিন্ন আঙ্গিকের। কবিতার রূপ সম্পর্কে কবির এক ধরনের বিশেষ উপলব্ধির সময় এটি। পুনশ্চ-এর ভূমিকায় এই প্রসঙ্গে স্বল্প কিছু শব্দ যোজনও করেছেন কবিগুরু।
ভালো লাগার এই বিশেষ কবিতাটি কী আরো একবার পড়েই ফেলবো আমরা! পঠনে উন্মোচিত হয় যদি নতুনভাবে বোঝার কোন ভিন্ন দিগন্ত!
উল্লেখ্য নিবন্ধের অভিলক্ষ্য বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী স্থানের প্রতি আমাদের বিরাজিত ভালোবাসা পুনঃস্মরণের ক্ষীণ চেষ্টা, ক্ষীণ চেষ্টা বৃক্ষের প্রতি প্রকৃতির প্রতি আমাদের বিরাজিত মমত্ববোধের পুনঃস্মরণ।
এই চেষ্টা নিজেদের স্বার্থে। আত্মরক্ষার স্বার্থে।
ভালো থাকবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
দীপংকর চন্দ
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
কেমন আছেন ভাই?
আশাকরি ভালো অনেক।
অনেক ভালো লাগা আপনার উচ্ছল উপস্থিতিতে।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
দীপংকর চন্দ
ভাল লাগলো।
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
শুভকামনা সুলতানা সাদিয়া।
আমি এরমধ্যে কয়েকটি ভিন্নস্বাদের কাব্যিক লেখা পড়েছি, যেগুলোর রচয়িতার নামের সাথে আপনার নাম মিলে যাচ্ছে হুবহু।
জানিনা আপনিই সেই লেখাগুলোর রচয়িতা কিনা!
যাই হোক। ভালো থাকবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
দীপংকর চন্দ
যদ্দুর জানি খুনটা নাকি দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী করায়। নরেন্দ্রনারায়ণ নাকি বুঝতে পেরেছিলেন, স্ত্রীকে বের করে দেন। মুনতাসীর মামুনের বইয়ে পেয়েছিলাম মনে পড়ে।
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তথ্য নির্দেশের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
ঢাকা গবেষক হিসেবে মুনতাসীর মামুন স্বনামধন্য। বলধা গার্ডেন অথবা ঢাকা সম্পর্কে আগ্রহীদের অন্যান্য তথ্যের পাশাপাশি অন্তত একবার দৃষ্টিপাত করা উচিত মুনতাসীর মামুনের গবেষণাকর্মে।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
দীপংকর চন্দ
এরকম একটা জায়গা উন্নত দেশে থাকলে সেটাকে তারা পর্যটন স্হানে পরিণত করতো এবং এর আয় দিয়েই স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারতো।
শুভকামনা প্রকৃতিপ্রেমিক।
যথার্থ বলেছেন আপনি।
আমাদের দেশের কতো ঐতিহ্যবাহী স্থান কেবলমাত্র সচেতনতার অভাবে রিক্ত নিঃস্ব হয়ে রইলো!
বিদেশ ভালো, তবে শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নিজের দেশ নিজের মাটি উত্তম সম্ভবত!
ভালো থাকবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
দীপংকর চন্দ
আজ থেকে বহু বছর আগে নারায়ন গঞ্জ থেকে ঢাকায় কলেজে যেতাম। মাঝে মধ্যে ট্রাফিক জ্যামের কারণে হন্টন পথে রওয়ানা হতাম। লক্ষ্য সামনে কোথাও থেকে আবার গাড়ি ধরা। তখন বলধা গার্ডেনের পাশ দিয়ে যেতে হত। যত বার তার পাশ দিয়ে গিয়েছি একবার করে ঢুঁ মেরে গেছি। সম্ভবত ২টাকা করে প্রবেশ মূল্য ছিল। ভেতরে একা একা ঘুরে বেড়াতাম আর নানা রকম গাছ গাছালি দেখে মুগ্ধ হতাম। কত পুরানো স্মৃতি! বলধা গার্ডেন সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানতাম না। আপনার লেখার কারণে জানলাম।
ধন্যবাদ!
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
শুভকামনা সোহেল ভাই।
এই মুগ্ধ হবার মনটুকুই মানুষের প্রধান শক্তি সম্ভবত!
তথ্য হয়তো মুগ্ধতার সাথে সামান্য ব্যঞ্জন যুক্ত করে!
আপনার মুগ্ধ মনের প্রতি শ্রদ্ধা রইলো।
ভালো থাকবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
দীপংকর চন্দ
আরো কিছু ছবি দিলে ভালো হতো...........................
শুভ কামনা সব সময়।
এহসান সাবির
নতুন মন্তব্য করুন