একটি সাহিত্য সংকলনের আত্মপ্রকাশ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৪/১২/২০১৪ - ৬:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯। পুরোনো ঢাকার বনেদী আবাসিক এলাকা ওয়ারীর ৩ নং নবাব স্ট্রিটের 'দি অগ্রনী প্রিন্টার্স' নামের একটি মুদ্রন প্রতিষ্ঠান থেকে মুদ্রিত হল একটি সাহিত্য সংকলন।
মুদ্রনে বেশ অনাড়ম্বড় ভাব পরিলক্ষিত হলেও সংকলনটির বিষয়সূচিতে মনোমুগ্ধকর আড়ম্বড়তা বিদ্যমান। খ্যাতিমান রচয়িতাদের কবিতা, গল্প, প্রবন্ধে দারুণ সমৃদ্ধ সাহিত্য সংকলনটির সূচনা সংখ্যাটি।
শহীদুল্লাহ কায়সারের আমার লজ্জা, আল মাহমুদের সোনালী কাবিন, আহমদ রফিকের মায়া হরিণ, কামরুল হাসানের আমাদের সংস্কৃতি ও আমরাসহ মোট ২১জন রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তিত্বের সাহিত্যকর্মের যুথবদ্ধ উপস্থিতি গড়ে দিয়েছে সংকলনটির ব্যতিক্রমী চরিত্রের ভিত। বাংলা লোকশিল্পের সরল ভাবধারা অনুসরণে সংকলনটির প্রচ্ছদ করেছেন হাশেম খান।
কিন্তু ঠিক সেই মুহুর্তে, দেশের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি যখন তমসাচ্ছন্ন, তখন এমন একটি সাহিত্য সংকলন প্রকাশের দুঃসাহস কে দেখায়? কে দেখায় পরিবর্তনের প্রাণরসে উজ্জীবিত রচয়িতাদের সাহিত্যকর্ম সম্পাদনার স্পর্ধা?
এই দুঃসাহসী প্রকাশক, চেতনার শিখরস্পর্শী স্পর্ধায় অনুপ্রাণিত সম্পাদক শহীদ বুদ্ধিজীবী সেলিনা পারভীন। তাঁর অনন্য প্রয়াস শিলালিপি নামের এই সাহিত্য সংকলনটি সূচনালগ্ন থেকেই ধারণ করেছিল বাঙালির মুক্তি আকাঙ্ক্ষাকে, বহুপ্রার্থিত স্বাধীনতার সুপ্ত চেতনাকে।

১৯৬৯ থেকে ১৯৭০- অনিয়মিতভাবে হলেও শিলালিপি প্রকাশের কষ্টসাধ্য চেষ্টায় নিজেকে নিয়োজিত রাখলেন সেলিনা পারভীন।
১৯৭১। বাঙালি জাতিস্বত্ত্বার সাথে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরোধ চূড়ান্তে পৌঁছল। সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হল মার্চের শেষপাদে। স্বাভাবিকভাবেই কালো তালিকাভুক্ত হল শিলালিপি। পাকিস্তানি সামরিক কর্তৃপক্ষ তলব করল সেলিনা পারভীনকে। পাকিস্তানি ভাবধারার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ রচনায় সাজিয়ে নব আঙ্গিকে শিলালিপি প্রকাশের পরামর্শ দিলো কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সেলিনা পারভীন সেই পরামর্শ অগ্রাহ্য করলেন। স্বাধীনতার অম্লান চেতনাকে সমুন্নত রেখেই পরিকল্পনা করলেন শিলালিপি প্রকাশের। বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন স্বপ্নভূমির পতাকা এবং একটি শিশুর ছবি দিয়ে তৈরী হল শিলালিপির আগস্ট সংখ্যার প্রচ্ছদ। সেলিনা পারভীনের এই ধৃষ্টতা ক্ষমার অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হল পাকিস্তানি সামরিক কর্তৃপক্ষের কাছে। বিপুল সংখ্যক বাঙালি বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশায় তারা যুক্ত করল সেলিনা পারভীনের নামও।

১৩ ডিসেম্বর। নিশ্চিত পরাজয়ের মুখে পাকিস্তানিরা। বেতারযন্ত্রে কোণঠাসা পাকিস্তানি বাহিনীকে বাস্তবতা মেনে নেবার আহবান জানানো হচ্ছে বারবার। আত্মসর্মপণের নির্দেশ লেখা লিফলেট প্লেন থেকে নিক্ষেপ করা হচ্ছে ঢাকায়। ১১৫, নিউ সার্কুলার রোডের বাড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ এদৃশ্য দেখলেন সেলিনা পারভীন। কান পেতে শুনলেন কোন আওয়াজ! হ্যাঁ, বিস্ফোরনের আওয়াজই হবে এটা! শোনা যাচ্ছে, ভারত-বাংলাদেশ যৌথ সামরিক বাহিনী চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে ঢাকাকে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
স্বাধীনতার কথা ভাবতেই ভীষণ খুশিতে ভরে উঠল সেলিনা পারভীনের মন। অনাবিল এক সুখের দোলা লাগল হৃদয়ে। শীতের সকাল। ঘড়ির কাঁটা ১০টা অতিক্রম করেছে সবেমাত্র। এক টুকরো রোদ এসে পড়েছে ছাদের সমতলক্ষেত্রটিতে। সোনামাখা সেই রোদ শরীরে মেখে খেলছে সেলিনা পারভীনের একমাত্র শিশুপুত্র সুমন জাহিদ। কাছে এগিয়ে শিশুপুত্রকে পরম মমতায় কোলে তুলে নিলেন সেলিনা পারভীন। ছাদ থেকে নামলেন নিচে। স্বাধীন স্বপ্নভূমির কথা ভাবতে ভাবতে স্নান করালেন পুত্রকে। তারপর এক অভূতপূর্ব আচ্ছন্নতা নিয়ে প্রবৃত্ত হলেন রান্নার আয়োজনে।
দুপুর আনুমানিক ১টার দিকে ই.পি.আর.টি.সির ছোট একটি গাড়ি এসে থামলো সেলিনা পারভীনের বাসার সামনে। রুমালে মুখ ঢাকা কিছু লোক গাড়ি থেকে নেমে অস্থির ভঙ্গীতে হেঁটে এসে দাঁড়াল সেলিনা পারভীনের দরজায়। তারপর কড়া নাড়ল।
কড়া নাড়ার রুক্ষ শব্দে শংকিত হলেন সেলিনা পারভীন। সাদা শাড়ি পরনে ছিল তাঁর। অসম্ভব শীতকাতুরে তিনি। তাই পা-জোড়াও মোড়ানো ছিল সাদা মোজায়। পরিধেয় বস্ত্রের শুভ্রতা যাতে তেল-নুন-হলুদ মাখা হাতের স্পর্শে নষ্ট না হয়, তাই তিনি একটা গামছা রেখেছিলেন রান্নাঘরে। সেই গামছা দিয়ে হাত মুছতে মুছতে রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে দরজা খুললেন সেলিনা পারভীন।
মুখ ঢাকা লোকগুলোর নিষ্ঠুর চোখ। দরজা খোলার সাথে সাথেই নাম জানতে চাইল তারা। দুশ্চিন্তায় ভ্রু-পল্লব কুঞ্চিত করে নাম জানালেন সেলিনা পারভীন। এরপর আর দেরী করল না লোকগুলো। শিশুপুত্র সুমন জাহিদ, ভাতৃসম ওয়াজিরুল ইসলামের বিস্ফারিত দৃষ্টির সামনেই তারা ঘিরে ধরল সেলিনা পারভীনকে। হাতে থাকা গামছাটা কেড়ে নিয়ে চোখ বাঁধল তাঁর। তারপর গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে গেল অজানা গন্তব্যে।

১৪ ডিসেম্বর। চোখ বাঁধা অবস্থায় রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে নিয়ে যাওয়া হল সেলিনা পারভীনকে। পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক সেই বধ্যভূমিতে হাজির করা হল তালিকাভুক্ত বুদ্ধিজীবীদের একটি বিরাট অংশকেও। পাকিস্তানি বাহিনীর এদেশীয় দোসর রাজাকার আলবদর আলশামসদের সশস্ত্র সহযোগিতায় সবাইকে দাঁড় করানো হল সারিবদ্ধভাবে। তারপর উপস্থিত হল সেই ভয়াবহ লগ্নটি। অকম্পিত হাতে গুলি চালাল ঘাতকরা। সেই গুলিতে সেলিনা পারভীনসহ আমাদের প্রাণের মানুষগুলোর জাগতিক উপস্থিতির বিলোপ ঘটলেও তাঁদের চেতনার দীপশিখায় ভাস্বর বাঙালি অর্জন করল একটি নতুন মানচিত্র, একটি নতুন পতাকা, স্বাধীন-সার্বভৌম-চিরসবুজ একটি দেশ।

ছবি: সংগৃহীত

দীপংকর চন্দ

ছবি: 
01/06/2007 - 1:46পূর্বাহ্ন
01/06/2007 - 1:46পূর্বাহ্ন

মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

দুঃখিত। পোস্টটি পুনরায় সংযোজিত করা ছাড়া আর কোন উপায় খুঁজে পেতে ব্যর্থ হলাম।
ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বিষয়টিকে আশাকরি।

দীপংকর চন্দ

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি

দীপংকরদা, পোস্টের জন্য ভাল লাগা। কিন্তু আমি যতদূর জানি সচলে প্রকাশিত লেখা অন্য কোন ব্লগে ঐদিনই প্রকাশ করা যায় না। আপনার এই লেখাটা সম্ভবত আমি মাত্র সামুতে দেখে এলাম যা আপনি আজই পোস্ট করেছেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/chandadiponkarblog/29999238

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

অতিথি লেখক এর ছবি

শুভকামনা সুলতানা সাদিয়া। অনিঃশেষ।

প্রসঙ্গ: একটি সাহিত্য সংকলনের আত্মপ্রকাশ।

দীপংকরদা, পোস্টের জন্য ভাল লাগা। কিন্তু আমি যতদূর জানি সচলে প্রকাশিত লেখা অন্য কোন ব্লগে ঐদিনই প্রকাশ করা যায় না। আপনার এই লেখাটা সম্ভবত আমি মাত্র সামুতে দেখে এলাম যা আপনি আজই পোস্ট করেছেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/chandadiponkarblog/29999238

সচলায়তন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা নেই আমার। তবে লেখকদের উপস্থিতি এবং লেখার মান আমার ভেতর সংশ্লিষ্ট ব্লগ সম্পর্কে সুউচ্চ সম্মান প্রদর্শনের ক্ষেত্র তৈরি হতে সাহায্য করেছে।

এখানে সক্রিয় যারা, তাঁদের দৃষ্টি প্রখর না হওয়াটা বেদনাদায়ক হতো আমার মতো সামান্য মানুষের জন্য।

আমি যতদূর জানি সচলে প্রকাশিত লেখা অন্য কোন ব্লগে ঐদিনই প্রকাশ করা যায় না।

জানায় কোন ভুল থাকার কথা নয় আপনার। কারন সচলায়তনের নীতিমালা (২) অনুসারে

সচলায়তনে প্রকাশিত লেখাগুলি ৭২ ঘন্টার জন্যে অনন্য থাকতে হবে, এবং অন্য কোন কমিউনিটি ব্লগে, মুদ্রিত মাধ্যমে বা মুদ্রিত মাধ্যমের অনলাইন সংস্করণে পূর্বপ্রকাশিত হতে পারবে না। বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিগত ব্লগে প্রকাশের ক্ষেত্রে এ নিয়মটি প্রযোজ্য নয়।

সত্যতা মিলে গেল আপনার মন্তব্যের একটি অংশের। শ্রদ্ধা স্বাভাবিকভাবেই।

এবার আমরা একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসি। নতুন অতিথি সচলদের জন্য নির্দেশনা অংশটিতে। সেখানে স্পষ্টভাবে লেখা আছে, ‘অতিথিদের লেখা মডারেশন পার হয়ে আসে। তাই প্রকাশে বিলম্ব হয়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশিত না হলে, ধরে নিতে হবে লেখাটি আর প্রকাশ করা হবে না।’

সচলায়তনে প্রকাশিত আমার আলোচ্য লেখাটির মন্তব্য অংশের শুরুতেই প্রসারিত করুন সদয় দৃষ্টি। লেখকের একটি বক্তব্য পাবেন। বক্তব্যের পাশে মুদ্রিত

(তারিখ: শনি, ১৩/১২/২০১৪ - ১২:২৩পূর্বাহ্ন)

অর্থাৎ সচলায়তনে লেখাটি পাঠানো হয়, ১৩ ডিসেম্বর শনিবার ১২:২৩ পূর্বাহ্নে।
তারপর অপেক্ষার পালা, যাই ঘটুক মানতেই হবে, কারণ, ‘মডারেশন সম্পর্কে জবাবদিহি করতে সচলায়তন কর্তৃপক্ষ বাধ্য নন।’

'২৪ ঘণ্টার নীতি'র পরিপ্রেক্ষিতে আমার সামান্য লেখাটির ভাগ্য নির্ধারিত হবার কথা ১৪ ডিসেম্বর রবিবার ১২:২৩ পূর্বাহ্নে।
আমি অপেক্ষায় রইলাম। সচলায়তনের পাতায় চোখ রাখলাম। পূর্বাহ্ন পেরিয়ে অপরাহ্নের শুরু যখন, তখন আমি নিয়ম অনুসারে নিশ্চিত হলাম, লেখাটি সচলায়তনের নির্ধারিত মান অতিক্রম করতে ব্যর্থ হয়েছে।

ভিন্ন চিন্তায় প্রবৃত্ত হলাম আমি স্বাভাবিকভাবেই। সামহোয়্যার ইন ব্লগের যে সূত্রটি আপনি উল্লেখ করেছেন, সেখানে লক্ষ্য করুন, লেখাটির প্রকাশকাল ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৬।

সময়ের ব্যবধান লক্ষ্য করুন স্বচ্ছ দৃষ্টিতে। নীতিমালা লঙ্ঘনের দায়ে আমাকে অভিযুক্ত করা যথোপযুক্ত হবে কী?

সচলায়তন কর্তৃপক্ষ লেখাটি প্রকাশ করেন, সময়কাল ১৪/১২/২০১৪, ৬:৫৩ অপরাহ্ন।

মন্তব্যে আপনার ভালো লাগার পাশাপাশি যে অভিযোগযুক্ত বিষয়ের উপস্থাপন অনুভূত হলো আমার উপলব্ধিতে, সে অভিযোগের কতটুকু আমার নতমস্তকে নিপতিত হয় অনুগ্রহ করে ভেবে দেখার অনুরোধ রইলো আপনার প্রতি, সচলায়তনে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি, অবশ্যই কর্তৃপক্ষের প্রতি।

কিছু লেখা নিয়ে বিশেষ অনুভব আছে আমার। এই লেখাটি সেই বিশেষ অনুভবের জায়গা স্পর্শ করে আছে। তাই খানিকটা তাড়না ক্রিয়াশীল ছিল লেখাটি জনসমক্ষে তুলে ধরার প্রতি। তুলে না ধরলেও ক্ষতিবৃদ্ধি হয়তো হতো না কারো। সুতরাং ক্ষমাসুন্দর দৃ্ষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো সকলের প্রতি।

প্রার্থণা করবেন আমার জন্য, আমি যেন লক্ষ্যচ্যুত না হই, পথভ্রষ্ট না হই। কেউ যেন ক্ষতিগ্রস্থ না হয় আমার মাধ্যমে। আমি যেন না হই কখনও কোন মানুষের মর্মবেদনার কারণ।

শুভকামনা পুনরায়। সকলের জন্য। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবাই। সবসময়।

দীপংকর চন্দ

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি

ধন্যবাদ আপনার সুন্দর ক্লারিফিকেশনের জন্য। আমিও সচলে নতুন সবে দু’তিন মাস হলো। এখনো সব নিয়ম বুঝে উঠতে পারিনি। খুব বেশি সময় দিতে না পারলেও কয়েকট অন লাইন পেইজে আমি নিয়মিত ঢু মারি। আপনার লেখার প্রতি সবার বিনম্র শ্রদ্ধা আছে বলেই এখনো লেখাটি পাঠকপ্রিয়তার শীর্ষে। আমার লেখাও বাদ পড়ছে, অপেক্ষায় থাকছি। অশেষ কৃতজ্ঞতা দাদা।
আমার জন্যও

প্রার্থণা করবেন আমার জন্য, আমি যেন লক্ষ্যচ্যুত না হই, পথভ্রষ্ট না হই। কেউ যেন ক্ষতিগ্রস্থ না হয় আমার মাধ্যমে। আমি যেন না হই কখনও কোন মানুষের মর্মবেদনার কারণ।

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

কাজের পোস্ট। এই কথাগুলো লিখে রাখা জরুরী।

অতিথি লেখক এর ছবি

শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

দীপংকর চন্দ

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

এভাবেই একে একে উঠে আসুক আমাদের সমস্ত বীরদের ইতিহাস।

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

অতিথি লেখক এর ছবি

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

দীপংকর চন্দ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।