• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'theme_imagefield_image' not found or invalid function name in theme() (line 669 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/theme.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

মিডওয়ের যুদ্ধ (প্রথম পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৭/২০১৫ - ৪:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে প্রবাল দ্বীপপুঞ্জ। চারপাশে হাজার মাইল জুড়ে শুধু জল আর জল- নীল অতল মহাসাগর। কিন্তু ১৯৪২ সালের এক শান্ত সকালে আমেরিকা এবং জাপান প্রশান্ত মহাসাগরের দখল নিয়ে যুদ্ধ করে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নতুন ইতিহাস রচিত হয়।

পার্ল হারবারে মার্কিন নৌবাহিনীর প্যাসিফিক ফ্লিটের উপর ভয়াবহ জাপানি হামলার ৫ মাস পূর্ণ হয়েছে। এখন জাপান পুরো পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরের উপর আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

পার্ল হারবারে মার্কিন নৌবাহিনীর সাইফাররা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সব থেকে বড় গোয়েন্দা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ফেললো। কোডেড মেসেজ থেকে তারা পরবর্তী জাপানি হামলার পরিকল্পনা জেনে গেল। জাপানিদের বিশাল এক নৌবহর ইতিমধ্যে দুর্বল আমেরিকান নৌবাহিনীর বিরুদ্ধে হামলার পরিকল্পনা করছে। যুদ্ধটি হবে মিডওয়েতে, ১৯৪২ সালের ৩ জুন। সময় এক মাসও হাতে নেই।

এখন আমেরিকানরা জানে তাদের সামনে কি অপেক্ষা করছে এবং তারা জাপানিদের উপর পাল্টা হামলার পরিকল্পনা গড়ে তুলল। তিনটি মার্কিন এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার ইউএসএস ইয়র্কটাউন, হোরনেট এবং এন্টারপ্রাইজের নেতৃত্বে বিশাল নৌবহর গড়ে তোলা হল। তারা রওনা দিল মিডওয়েতে ৩৫০ মাইল উত্তরপূর্বে।

তাদের পরিকল্পনা জাপানিদের এমবুশ করা। একই সময়ে চারটি জাপানি ক্যারিয়ার আকাগি, কাগা, হিরুয়ু এবং সরিয়ু এডমিরাল চুইচি নাগুমুর নেতৃত্বে এগুচ্ছে। কিন্তু আমেরিকানদের পরিকল্পনা সম্পর্কে তারা কিছুই জানে না। এরাই সেই জাহাজ এবং নৌবাহিনী যারা পার্ল হারবারে হামলা চালিয়েছে।

চুইচি নাগুমু ছিলেন যুদ্ধজয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। কারণ এখন পর্যন্ত জাপানি রাজকীয় নৌবাহিনী কোন যুদ্ধে পরাজিত হয় নাই আমেরিকানদের কাছে। কিন্তু ধীরে ধীরে আমেরিকান এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ারগুলো তার বাহিনীর দিকে এগিয়ে আসছে।

৪ জুন,১৯৪২। সকাল আটটা বিশ মিনিট। নাগুমুর কাছে খবর আসল। জাপানি স্কাউট বিমানের পাইলট একটি বস্তু দেখেছে যা জাপানিরা কল্পনাই করতে পারে নাই। একটি আমেরিকান এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার। নাগুমুর সামনে এখন দুটো প্তহ খোলা। তিনি কি আমেরিকানদের উপর হামলা করবেন নাকি আরও গুছিয়ে ওঠার জন্য তার সৈন্যবাহিনীকে সময় দিবেন? তিনি দ্বিতীয় পথ বেছে নিলেন যা যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিবে।

নাগুমু যখন অপেক্ষা করছেন আমেরিকান টর্পেডো বম্বারগুলো এগিয়ে আসছে জাপানি নৌবহরের দিকে। তারা তাড়াতাড়ি পৃথক হয়ে গেল একজন থেকে আরেকজন। তারা নিচু হয়ে আক্রমণ করতে লাগল জাপানি নৌবহরের দিকে। কিন্তু সামনে ছিল জাপানিদের বিমান বিদ্ধংসী কামানের গোলা এবং একের পর এক তারা আকাশে ধ্বংস হতে লাগল।

এন্টারপ্রাইজের টর্পেডো বম্বার স্কোয়াড্রন। ২৮ জনের ভিতর ১৮ জন নিহত হল।

ইয়র্কটাউনের টর্পেডো বম্বার স্কোয়াড্রন। ২৪ জনের ভিতর ২১ জন নিহত হল।

হোরনেটের টর্পেডো বম্বার স্কোয়াড্রন। ৩১ জনের ভিতর ১ জন বেঁচে ফিরতে আসল।

কিন্তু একটা টর্পেডোও টার্গেটে লাগতে পারল না। এত রক্তত্যাগের পর, এত আত্ম উৎসর্গের পরও আমেরিকানরা যুদ্ধে পরাজিত হতে যাচ্ছে।

এদিকে চুইচি নাগুমু নির্দেশ দিলেন নিজের লোকদের আমেরিকান এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ারের বিরুদ্ধে হামলা করার জন্য। জাপানিরা ১০০ এর উপর বিমানকে আকাশে উড়ার জন্য প্রস্তুত করতে লাগল। ডেকের উপর জ্বালানী আর বিস্ফোরক ছড়িয়ে ছিটিয়ে পরলো। বিপর্যয় ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র।

১০০ মাইল দূরে ১৯ হাজার ফুট উপরে ছিল আমেরিকানদের শেষ ভরসা। ডাইভ বম্বার। সহসা তাদের চোখের সামনে ধরা পড়লো চারটি জাপানি ক্যারিয়ার আকাগি, কাগা, হিরুয়ু এবং সরিয়ু। কোথাও জাপানি জঙ্গিবিমান দেখা যাচ্ছে না।

তারা আমেরিকানদের শেষ টর্পেডো বম্বার স্কোয়াড্রনের শেষ বিমানগুলোকে ধ্বংস করতে ব্যস্ত। ডাইভ বম্বার স্কোয়াড্রনের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট ডিক বেস্ট সেই দৃশ্য দেখার জন্য অনেক দিন অপেক্ষা করছিলেন। মার্কিন ক্যারিয়ারের ডেক ছিল প্রশান্ত মহাসাগরের নীল জলের মত নীল রঙের। কিন্তু জাপানিদের ক্যারিয়ারের ডেকের রঙ ছিল তাদের পতাকার মতঃ উদীয়মান সূর্য। আকাশ থেকে যেন মার্কিনীদের আহ্বান করছেঃ এই দেখো আমরা রাজকীয় জাপানি নৌবাহিনী।

ডিক বেস্ট সেই উদীয়মান সূর্যের দিকে বিমান নিয়ে গেলেন এবং তার বাকী সাথীরাও তাই করলো। এরপর বোমা বর্ষণ করলেন জাপানি ক্যারিয়ারের ডেকের উপর- যেখানে রয়েছে বিমান, জ্বালানি এবং মানুষ বিস্ফোরণের অপেক্ষায়........................

জাপানি জীবিত নৌসেনার ঘণ্টার পর ঘণ্টা জলে ভেসে রইলেন যখন কাগা জ্বলছিল। শত শত তরুণ সেনা মারা গিয়েছেন। অনেক বিমান ধ্বংস হয়েছে। কাউকে উদ্ধার করা গেল। বাকিরা আত্মহত্যা করল। মাত্র পাঁচ মিনিটের ভিতর আকাগি, কাগা এবং সরিয়ু ধ্বংস হল। অনেক জাপানি বিমান চালক আকাশে উড়তে রইলেন কারণ অবতরণের জায়গা ছিল না।

জাপানি রাজকীয় নৌবহরের প্রথম বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ 'আইজেএন হোশো' অপারেশনে আসে ১৯২২ সালে। এ থেকে বোঝা যায় জাপান কত আগেই নৌবিদ্যাইয় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছিল। ১৯০৪ সালে রাশিয়াকে জাপান নৌযুদ্ধে পরাস্ত করেছিল।

যে জাপানি নৌবাহিনী শত শত বছর ধরে ছিল অজেয়, তার শ্রেষ্ঠত্ব পাঁচ মিনিটের ভিতর শেষ হয়ে গেল।

একাকী মানব


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

(Y)

ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে লেখার সময় যদি তথ্যসূত্র উল্লেখ করেন, তাহলে পাঠকদের জন্য সুবিধা হয়।

পার্ল হারবারে মার্কিন নৌবাহিনীর সাইফাররা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সব থেকে বড় গোয়েন্দা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ফেললো।

এই ঘটনাটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু এককভাবে এটা "সব থেকে বড় গোয়েন্দা অভ্যুত্থান"-এর দাবিদার কিনা, সে ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ আছে। ব্রিটিশ গুপ্তচর বিভাগ কর্তৃক জার্মান সামরিক বাহিনীর "এনিগমা" কোড-ব্রেকিং, অথবা রিচার্ড সর্জ যখন আবিষ্কার করেন যে সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণের কোন পরিকল্পনা জাপানের নেই (সর্জের এই তথ্যের ভিত্তিতে সোভিয়েত হাইকম্যান্ড সাইবেরিয়া এবং দূরপ্রাচ্য থেকে বিশাল সামরিক বাহিনী পশ্চিম রণাঙ্গনে স্থানান্তর করে, যার ফলে জার্মানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের মোড় ঘুরে যায়) - এই ঘটনাগুলিও সমান গুরুত্বের দাবিদার। তবে মিডওয়েতে পরাজয়ের পরেই যেহেতু জাপানী বাহিনী পিছু হটতে শুরু করে, সুতরাং প্রশান্ত মহাসাগরিয় রণাঙ্গনে এটাকে "সব থেকে বড় গোয়েন্দা অভ্যুত্থান" বলা যেতে পারে।

Emran

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

মোডুরা কেউ নীড়পাতার ছবিটা ঠিক করে দেবেন?

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

লেখাটা অগোছালো। আরেকটু সময় নিয়ে, পটভূমি সহকারে একটু গুছিয়ে লিখুন না!

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

অতিথি লেখক এর ছবি

(Y)
আরও বিস্তারিত লিখলে অনেক তথ্য বহুল হতো।
Jaraahzabin

অতিথি লেখক এর ছবি

চমৎকার লেখা। ভালো লাগলো।

সাদা মেঘদল

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রশান্ত মহাসাগরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে একটা চমত্কার মিনি সিরিজ আছে - The Pacific - HBO র প্রোডাকশন ৷ কারো আগ্রহ থাকলে দেখতে পারেন ৷

মরুচারী

অতিথি লেখক এর ছবি

মিনি সিরিজটি দেখেছি যদিও HBO র Band of Brothers দেখার পর দেখেছি বলে প্রত্যাশাটা অনেক বেশী ছিল ফলে The Pacific অতটা ভাল লাগেনি।

আমি তোমাদের কেউ নই -> আতোকেন

অতিথি লেখক এর ছবি

ব্যক্তিগত ভাবে আমার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ আছে। মিডওয়ের যুদ্ধের আর কয়েকটি বিষয়ের একটু বিষদ বর্ণনা আসতে পারতো এই লেখায়।

প্রথমত, এই যুদ্ধের পটভূমি। পার্ল হারবারে মার্কিন নৌবাহিনীর প্যাসিফিক ফ্লিটের উপর ভয়াবহ আঘাতের পরও অ্যাডমিরাল নাগুমো জানতেন তারা পুরোপুরি সফল হতে পারেননি কারণ, হামলার সময় জাপানি আক্রমণের প্রধান লক্ষ্য আমেরিকান এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারগুলো বন্দরে ছিলনা। পার্ল হারবারে হামলার পর, আমেরিকান নৌবাহিনীর উপর আরেকটি হামলা চালানোর পরিকল্পনায় জাপান সরকারের অনুমতি লাভের জন্য অ্যাডমিরাল নাগুমো ক্রমাগত চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। এই দ্বিতীয় হামলার অনুমতি প্রদানে জাপান সরকারের উচ্চ পর্যায়ে অনীহা ছিল। কিন্তু পার্ল হারবার আক্রমণের চার মাস পর আমেরিকান বি-২৫ বম্বার, এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার থেকে উড়ে গিয়ে টোকিও এর উপর বোমা ফেললে জাপান সরকার অ্যাডমিরাল নাগুমোর মিডওয়ে আক্রমণের পরিকল্পনা অনুমোদন করে। আগ্রহী পাঠকরা পার্ল হারবারে জাপানি হামলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এই মুভিটি এবং টোকিও এর উপর আমেরিকান বোমা হামলার ঘটনাকে উপজীব্য করে তৈরী এই মুভিটি দেখতে পারেন।

দ্বিতীয়ত,মিডওয়ে যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার উল্লেখ থাকলে এই লেখাটি আরো সমৃদ্ধ হত। মিডওয়ে যুদ্ধের আগে আমেরিকান নেভী,জাপানীজ নেভাল কোড ভাঙ্গার সক্ষমতা অর্জনের সুবাদে একটি দ্বিতীয় আক্রমণের ব্যাপারে অবগত থাকলেও হামলার স্থান সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে জানত না,কারণ জাপানীজরা আক্রমণের স্থানকে অন্য নামে (ধরি এক্স) অভিহিত করছিল। এমতাবস্থায় আমেরিকান নেভী জাপানী আক্রমণের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য স্থান হিসেবে মিডওয়েকে চিহ্নিত করে এবং রটিয়ে দেয় মিডওয়েতে সুপেয় পানির সমস্যা আছে 8) । কিছুক্ষণের মধ্যেই বড়শিতে টোপ গেলা মাছের মতো জাপানীদের কণ্ঠ আকাশে বাতাসে ভেসে আসে – “ এক্স দ্বীপে সুপেয় পানির সমস্যা আছে ” :)) । ব্যস,হয়ে গেল চিচিং ফাঁক ;) !!! মিডওয়ে যুদ্ধের খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জানতে আগ্রহী পাঠকদের এই মুভিটি দেখার অনুরোধ রইলো।

আপনার লেখার দ্বিতীয় পর্বে উপরোক্ত বিষয়গুলো আসতে পারে এই ব্যাপারটা মাথায় রেখেই বলছি – ইতিহাসের বর্ণনা ভিত্তিক লেখাগুলোয় একটা ধারাবাহিকতা বজায় রাখলে পাঠকের সুবিধা হয়। লেখা (Y) ।

আমি তোমাদের কেউ নই -> আতোকেন

আনন্দ এর ছবি

(y)

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

ফেসবুকে আপনার লেখাটা পড়েছি। এখানে দ্রুত একবার চোখ বুলিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ বলে যাই।

বর্ণনার মাঝে প্রায়শই একটা একঘেয়ে সুর চলে আসছে। যেমনঃ

পার্ল হারবারে মার্কিন নৌবাহিনীর প্যাসিফিক ফ্লিটের উপর ভয়াবহ জাপানি হামলার ৫ মাস পূর্ণ হয়েছে। এখন জাপান পুরো পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরের উপর আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে উঠেছে

অথবা

পার্ল হারবারে মার্কিন নৌবাহিনীর সাইফাররা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সব থেকে বড় গোয়েন্দা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ফেললো। কোডেড মেসেজ থেকে তারা পরবর্তী জাপানি হামলার পরিকল্পনা জেনে গেল

এইসব জায়গায় ক্রিয়াপদের স্থানের সামান্য আগপিছু করে নিলেই পাঠকের পড়াটা একঘেয়ে হয়ে ওঠে না।

আর সচলে চমৎকার সব ছবি ব্লগ আছে। সেগুলোর দেখাদেখি সময় নিয়ে ছবিও যুক্ত করা যেতো লেখায়।

অন্যান্য পাঠকদের মন্তব্যগুলোও ইতিবাচক ভাবে কাজে লাগাতে পারেন। ফেসবুক আর ব্লগের চরিত্র আলাদা, চটজলদি লেখার চেয়ে গুছিয়ে একটা ভালো মনে রাখার মতো লেখা দিলেই পাঠক সেটা বেশি কাছে টানবে :)

মন মাঝি এর ছবি

একদম শুরুতেই ছবি থাকলে আমার মতে সেটা প্রস্থে ৫৫০ পিক্সেলের বেশি না হওয়াই ভাল। পরের পোস্টে আশা করি খেয়াল রাখবেন।

****************************************

নজমুল আলবাব এর ছবি

২য় পর্ব অবশ্যই আরো গুছিয়ে লিখবেন। বিষয়টা চমৎকার।

এক লহমা এর ছবি

(পপ্পন)

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

কর্ণজয় এর ছবি

পড়লাম।। বাকিগুলোও নিশ্চয়ই মজারই লাগবে-

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।