ঘোড়াটির রং ছিল দুধ সাদা
শুধু লেজের দিকটা নীল
খেত সে যাই পেত এক গাদা
চিনি, চাল-গম-ভুসি তিল |
এক প্রত্যুষে সব ছেড়ে দিল
পেট ফুলে তার ঢোল
ডাক্তার এলো, হেকিমও জুটিল
হায় সেকি শোরগোল |
কেউ বলে গ্যাস কেউ কয় বায়ু
সকলেই হিমশিম
এই বুঝি শেষ হয় তার আয়ু ,
এই যা: এযে ডিম !
বাহিরিয়া এলো ডিমখানি ফেটে
উদ্ধত নব প্রাণ
সবি লেখা আছে সার্টিফিকেটে
ওটাই মোহামেডান |
মন্তব্য
বাহ্ কিন্তু আপনার নাম কই?
দেবদ্যুতি
এক লহমা জানেন
আমি জানি, মোখলেস হোসেন তবে আপনি যে গদ্য ছেড়ে আস্ত একখানা পদ্য লিখে ফেলবেন আশা করি নাইক্কা...
দেবদ্যুতি
প্রিয় মোখলেস হোসেন, আপনার আগের লেখাটাতে যতিচিহ্ন এবং লেখার শেষে নাম না দেয়া নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা হয়েছে। সেই আলোচনাতে মজা করার টোন থাকলেও বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে এই লেখাতেও আপনি যতিচিহ্নের আগে স্পেস দিয়েছেন এবং লেখার শেষে নাম দেননি। লেখকের সাথে পাঠকের যে মিথষ্ক্রিয়ার কথা সচলায়তনের পক্ষ থেকে বলা হয় সেটার একটা অর্থ হচ্ছে পাঠক লেখকের লেখা থেকে শিখবেন, এবং লেখক পাঠকের আলোচনা থেকে শিখবেন। দেখাই যাচ্ছে আপনার আগের লেখাতে পাঠকেরা এই বিষয়ে যে আলোচনা করেছেন সেটাকে আপনি কোন গুরুত্ব দেননি। পাঠকের প্রতিক্রিয়ার প্রতি এই অবজ্ঞা দুঃখজনক। পাঠকের প্রতি আপনার মনোভাব এই প্রকার হলে ভবিষ্যতে আপনার লেখায় পাঠকেরা আলোচনা করতে কম উৎসাহ বোধ করবেন।
ভালো থাকবেন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
ছড়া ভালো হয়েছে।
দাঁড়ির বদলে ভার্টিকেল বার দিলে পড়তে গিয়ে চোখে খোঁচা লাগে।
অভ্র ব্যবহার করেন না?
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
বুঝলাম না যে কিছু!
____________________________
বুঝতে পারিনি! এই ছড়ার মূল বক্তব্য কি "মোহামেডান একটা ঘোড়ার ডিম"? নাকি ঘোড়ার ডিম ফুটে মোহামেডানের সৃষ্টি!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ডিম আগে না মোহামেডান আগে সেটাই তো রহস্য!!
---মোখলেস হোসেন
নতুন মন্তব্য করুন