বিপিএল এর স্বার্থ রক্ষার দায় কেন বাংলাদেশের আইকন ক্রিকেটারদের?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/১০/২০১৫ - ১২:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক বছর বিরতির পর ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) তৃতীয় সংস্করণ। ২২ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয়টি দল টি-২০ ফরম্যাটের এই টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর এর মাঝেই বিপিএল এর গভর্নিং কাউন্সিল দাবি করেছে, বিপিএলের টিকে থাকার জন্য আপাতত সাকিবের মতো বাংলাদেশের ‘আইকন’ ক্রিকেটারদের কম টাকা নিতে হবে [১]।আর এই বক্তব্য এসেছে মোঃ ইসমাইল হায়দার মল্লিকের কাছ থেকে যিনি একই সাথে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) একজন পরিচালক ও বটে [২]। টুর্নামেন্টকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে বাংলাদেশের বিশ্বমানের খেলোয়াড়দের বৈষম্যের স্বীকার হতে হবে- এ ব্যাপারে কথা বলার আগে খেলার ফরম্যাট, খেলোয়াড়দের তালিকা আর পারিশ্রমিকের পরিমাণের দিকে চোখ বুলিয়ে নিই।

চিটাগং ভাইকিংস, ঢাকা ডাইনামাইটস, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস, বরিশাল বুলস, রংপুর রাইডারস, আর সিলেট রয়ালস – এই ছয়টি দলের মধ্যকার সর্বমোট ৩৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা এবং চট্টগ্রামে। খেলোয়াড়দের নিলাম হবে ‘প্লেয়ার্স বাই চয়েস’ সিস্টেমে ২৬ অক্টোবর [৩]। নিলামের জন্য দেশি আর বিদেশি খেলোয়াড়দের তালিকা প্রকাশ করেছে গভর্নিং কাউন্সিল। ১৯৬ জন বিদেশি খেলোয়াড়ের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে পাকিস্তানের ৫৩ জন, ইংল্যান্ডের ৫৩ জন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩৪ জন, শ্রীলংকার ২৫ জন, দক্ষিণ আফ্রিকার ৪ জন, অস্ট্রেলিয়ার ৪ জন, জিম্বাবুয়ের ৬ জন, নিউজিল্যান্ডের ২ জন, আর বাকি ১৫ জন আফগানিস্তান, স্কটল্যান্ড, কানাডা, আয়ারল্যান্ড এবং নেদারল্যান্ডের খেলোয়াড় [৪]। অন্যদিকে দেশি খেলোয়াড়দের তালিকায় জায়গা হয়েছে বাংলাদেশের ১২২ জনের [৫]

বিদেশি খেলোয়াড়দের ভাগ করা হয়েছে এ, বি, সি, আর ডি গ্রেডে। দেশি খেলোয়াড়দের ভাগ করা হয়েছে আইকন, এ, বি, সি, ডি গ্রেডে। বিদেশি খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক হবে গ্রেড এর নিম্নক্রম অনুসারে সর্বোচ্চ ৭০ হাজার, ৫০ হাজার, ৪০ হাজার আর ৩০ হাজার ডলার। প্রতিটা দল ১২ জন বিদেশি খেলোয়াড় নিতে পারবে, তবে এক ম্যাচে ৪ জনের বেশি বিদেশি খেলোয়াড় খেলতে পারবে না। ন্যূনতম ৩ জন খেলোয়াড়কে কিনতে হবে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের দেয়া তালিকা থেকে [৬]। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো তালিকার বাইরে থেকে আরো বেশি পারিশ্রমিকের খেলোয়ার সংগ্রহ করতে পারবে, তবে তাদের পারিশ্রমিক পাওয়ার নিশ্চয়তা বিসিবি দেবে না। অন্যদিকে, দেশি খেলোয়াড়দের মাঝে আইকন ক্রিকেটার হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হয়েছেন মাশরাফি, সাকিব, তামিম, মুশফিক, নাসির এবং রিয়াদ যারা ছয়টি ভিন্ন দলে খেলবেন। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল বলেছে, আইকন খেলোয়াড়রা সর্বোচ্চ ৩৫ লাখ টাকা পাবে যা ৪৪ হাজার ডলারের কিছুটা বেশি। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, আইকন খেলোয়াড়রা বিদেশি বি গ্রেডের খেলোয়াড়দের সমতুল্য পারিশ্রমিক পাবেন। এর পক্ষে একটাই যুক্তি টুর্নামেন্টকে টিকিয়ে রাখা। আর এখানেই এক ঝাঁক প্রশ্ন নাড়া দিয়ে যায়।

প্রথমত, আইকন খেলোয়াড়দের সাথে বৈষম্য করে টুর্নামেন্টকে কিভাবে টিকিয়ে রাখা হবে সেটা বোধগম্য হচ্ছে না। ছয়জন আইকন খেলোয়াড়কে এ গ্রেডের সমান পারিশ্রমিক দিতে অতিরিক্ত খরচ হবে ১২০ লাখ টাকা যা কিনা দুই থেকে তিনজন বিদেশি এ/বি গ্রেড খেলোয়াড়ের পারিশ্রমিকের সমান। দুই থেকে তিনজন বিদেশি খেলোয়াড় কম খেললে ফ্র্যাঞ্চাইজিদের কতটা ক্ষতি হবে? যেখানে ফ্র্যাঞ্চাইজিদের বলা হয়েছে খরচ ৬ থেকে ৭ কোটির মধ্যে সীমিত রাখতে, সেখানে একজন আইকনের জন্য ২০ লাখ টাকা অতিরিক্ত দিলে কতটা ব্যাবসায়িক ক্ষতির মুখে পড়বে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা?

দ্বিতীয়ত, আইকন খেলোয়াড়দের সাথে বৈষম্য করে এই বার্তাই জানানো হচ্ছে, আপনি মহাবিশ্বমানের খেলোয়াড় হতে পারেন, কিন্তু বাংলাদেশের নাগরিক হওয়াতে আপনাকে ঘরের মুরগির চেয়ে অধিক মূল্যায়ন করা হবে না। উদীয়মান তরুণ ক্রিকেটাদের জন্য বেশ 'উৎসাহব্যাঞ্জক' বটে। যদিও মল্লিক সাহেব বলেছেন, দুই একটা আসর হয়ে যাক, এসব ঠিক হয়ে যাবে। এর মাধ্যমে তিনি কি বোঝাতে চাইছেন, আইকন খেলোয়াড়রা দুই এক আসরে যতটুকু কম পাবেন, এরপর থেকে অন্য সমমানের খেলোয়াড়দের চেয়ে এসব আইকনদের ততটুকু বেশি পারিশ্রমিক প্রদান করা হবে?

তৃতীয়ত, চিহ্নিত আর প্রমাণিত চোরদের [৭] পৃষ্ঠপোষকতার গুরু দায়িত্ব কেন বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল নিচ্ছে? তালিকায় দেখা যাচ্ছে, মোহাম্মদ আমির (সি গ্রেড) আর মোহাম্মদ আসিফের (বি গ্রেড) নাম! কাউন্সিলের যুক্তি, এরা এদের প্রাপ্য শাস্তি পেয়েছে এবং আইসিসি থেকে বিপিএল এ খেলার অনুমতি যোগাড় করেছে। তখনই মাথায় আসে, চিহ্নিত আর প্রমাণিত চোরদের পুনর্বাসন করাও টুর্নামেন্ট টিকিয়ে রাখার জন্য জরুরি কিনা? আর নিতান্তই যদি নিতে হয় (!), এসব চোরদের কেন ডি গ্রেডে রাখা হবে না (ডি গ্রেডের অন্য খেলোয়াড়রা আপত্তি জানালে 'চোর' গ্রেড বলে একটা ক্যাটাগরি রাখা যায়)? এর সাথে যোগ করি একটু, প্রতিভাবান চোর মোহাম্মদ আমির এর মধ্যে পাকিস্তানের ঘরোয়া লীগে স্লেজিং আর বাজে কথার দায়ে ম্যাচ ফি এর ১৫০ শতাংশ গুনেছেন [৮]। প্রতিভাবান এই অসভ্য চোরকে খেলার সুযোগ দেয়াটা টুর্নামেন্টের টিকে থাকার জন্য কতটা জরুরি?

সর্বশেষ, এরকম আত্ম-অবজ্ঞাকারী টুর্নামেন্ট কেন মানুষ বর্জন করবে না? আইকন খেলোয়াড়দের মূল্যায়ন তো শুধু বাংলাদেশের সেরা খেলোয়াড় বলে করা হচ্ছে না। তারা যে বিশ্বমানের সেটার প্রমাণও তো ইতোমধ্যে তারা দিয়েছেন। তাহলে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল আমাদের আইকন ক্রিকেটারদের অবজ্ঞা আর অপমান করার ‘হ্যাডম’ কোথা থেকে পায়? আইকন ক্রিকেটারদের ন্যায্য পারিশ্রমিক না দিয়ে আর পাকি চোর ছ্যাঁচড়দের সমাবেশ করে বিপিএল এর কোন স্বার্থ রক্ষা হবে?

কৃতজ্ঞতা- হাঁটুপানি

তথ্যসূত্রঃ
[১] http://bangla.bdnews24.com/cricket/article1040179.bdnews
[২] http://www.tigercricket.com.bd/bcb/directors
[৩] http://www.espncricinfo.com/bangladesh/content/story/912403.html
[৪] http://www.tigercricket.com.bd/news/509/bpl-3rd-edition-overseas-players-2015
[৫] http://www.tigercricket.com.bd/news/510/bpl-3rd-edition-bangladeshi-players
[৬] http://www.thedailystar.net/sports/bpl-draws-closer-157414
[৭] http://www.espncricinfo.com/infocus/content/story/infocus.html?subject=44
[৮] http://www.espncricinfo.com/pakistan/content/story/929113.html

-হুঁকোমুখো হ্যাংলা


মন্তব্য

টিউলিপ এর ছবি

এই টুর্নামেন্ট বর্জন করলে কি শাস্তি পেতে হবে? না হলে দেশি ক্রিকেটারদের উচিৎ টুর্নামেন্ট বর্জন করা। এইরকম অপমান ঘাড়ে পেতে নেওয়ার মানেই হয় না।

___________________

রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি

হাসিব এর ছবি

এইটা যে অপমান সেইটা আগে বোঝার বিষয় আছে। সেইটা বোঝে সংশ্লিষ্ট লোকজন? আমার সন্দেহ আছে এই ব‍্যাপারে।

অতিথি লেখক এর ছবি

টুর্নামেন্ট বর্জন করলে শাস্তি পেতে হবে কিনা সেটা কোথাও দেখি নি। স্থানীয় ক্রিকেটারদের কাছে এটা রুটি-রুজি। পাঁচশ টাকাও টাকা, পাঁচ টাকাও টাকা। কিছু না এর চেয়ে সেই পাঁচ টাকাটা তো বেশি। তাই ক্রিকেটাররা বর্জন করবে এই আশা আমি করি না (আশা করাটা অন্যায় মনে হয় আমার কাছে)। তার উপর কাউন্সিল ভর্তি দেখি বিসিবি ডিরেক্টর। কার সাধ হবে বাঘের লেজ দিয়ে কান চুলকানোর!
-হুঁকোমুখো হ্যাংলা

অতিথি লেখক এর ছবি

দেশি-বিদেশি আলাদা তালিকা করে নিয়েছে। গ্রেড কিন্তু এ বি সি ডি, কিন্তু দুই তালিকার এ বি সি ডি আবার সমমানের না।
এদের কাজকর্মই শুরু হয়, মনে করি, আমাদের চারিদিকে অনেক 'ভোদাই'। সুতরাং,,,,,,,,,
-হুঁকোমুখো হ্যাংলা

হাসিব এর ছবি

দেশি জিনিস খারাপ বিদেশি জিনিস ভাল এটা আমাদের কলোনিয়াল দাসবৃত্তির উত্তরাধিকার চিন্তাপদ্ধতি। বড় বড় প্রতিষ্ঠানের মাথাগুলো পর্যন্ত ভারত থেকে আসে। তারা বেশি বেতন বেশি সুবিধা পায়। ক্রিকেটে যা দেখা গেল সেটা এই প্রাকটিসের আরও একটা উদাহরণ মাত্র।

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
-হুঁকোমুখো হ্যাংলা

অতিথি লেখক এর ছবি

তবে এটা ঠিক যে এদেশে বহুত "বাঙ্গাল আদমি" আছেন যারা ঐ পাইক্ক্যা চোরাদের একপলক দেখে "জীন্দেগী কাফি" করার জন্য লাইন দিয়ে টিকেট কিনবে। ব্যবসা করতে গেলে কে চোর কে সাধু এগুলা ভাবলে চলে?

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখাটা দরকার ছিল। সঙ্গে প্রাসঙ্গিক কিছু যোগ করি।

১। পাকিস্তান বর্তমান ও ডি আই র‍্যাঙ্কিয়ে বাংলাদেশের চাইতে নীচে; তারপরও বিপিএল এর বিদেশীদের তালিকায় এ ৫৩ জন পাকিস্তানী। এর বিপরীতে আবুধাবীতে অনুষ্ঠিতব্য পাকিস্তানের টি২০ লীগে বাংলাদেশীর সংখ্যা মাত্র একজন (সাকিব)।

২। মোহাম্মাদ আমীর সহ অন্যান্য পাকিস্তানী খেলোয়াড়রা যতই ঘুষ খাক, চুরি করুক, মারামারি করুক, ঢাকার মাঠে বাংলাদেশী জাতীয় দলের খেলোয়াড়কে ব্যাট দিয়ে মেরে আহত করে দিক তবুও বাংলাদেশের মানুষদের একটা বড় অংশের কাছে তারা আজীবনের নায়ক। বাংলাদেশে এই সমর্থক দলের দৈনিক পত্রিকাও আছে।

্৩। বিসিবি’র পায়াভারী কর্মকর্তারা কষ্টও করে ঢাকা চট্রগ্রামের বাইরে যেতে চায়না তাই সম্ভবত খুলনা, সিলেট, রাজশাহীতে বিপিএল এর কোন ম্যাচ নেই। খুলনা-রাজশাহীর দল না থাকাটাও অসামঞ্জস্যপূর্ণ।

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
১। এটা টি-২০ ফরম্যাট হওয়াতে ওডিআই র‍্যাংকিং এর প্রসংগটা আর টানি নি। ৫৩ জনের খোরপোষ দেয়ার দায়িত্ব বিসিবি পিসিবির সাথে ভাগাভাগি করেছে কিনা কে জানে। ৫৩ জনের বড় একটা অংশই সম্ভবত খেলবে বিপিএল এ। আবার আবুধাবীতে গিয়েও নিশ্চয়ই কামাবে।

২।এই পয়েন্টে বলার কিছু নেই। ভুট্টো সায়েব বলেই গেছে, শুয়োর কা বাচ্চে। তাতে কী!!

৩।ঢাকা-চট্টগ্রামের বাইরে ম্যাচ হয়ত ফ্র্যাঞ্চাইজিদের জন্য লাভজনক না এখনও (কোন তথ্য ছাড়াই বললাম)। তবে একটা কথা ঠিক, আইকনদের অথবা স্থানীয় খেলোয়াড়দের যদি নিজেদের মাঠেই না দেখে কিশোর তরুণেরা তাহলে কিভাবে তারা উৎসাহ পাবে, কিভাবে তারা বিশ্বাস করতে শিখবে তারাও একদিন মাঠ মাতাতে পারবে। খুলনা, রাজশাহীর দল কেন নেই সেটা সম্পর্কেও ধারণা নেই।

আবার ও ধন্যবাদ পয়েন্টগুলো তুলে ধরার জন্য।

-হুঁকোমুখো হ্যাংলা

সাফি এর ছবি

৬টা দল। তাহলে ৬*২০=১২০ জন খেলোয়াড় হবে সর্ব্বোচ্য প্রতি দলে। বাংলাদেশী খেলোয়াড় নিলামে আছে ১২২ জন। এদের মধ্যে ১০০জনের অন্তত দল নিশ্চিত করা উচিত। বাকী ২০ জনার জন্য প্রতি দলে সর্বোচ্য বিদেশী খেলোয়াড় ৩ এর বেশী যেন না হয় সেইটা নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

১। দর্শকের বিনোদন (এবং বাণিজ্য) বাদ দিলে বিপিএল জিনিসটা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশি খেলোয়াড় খুঁজে বের করা এবং বিশ্বমানের খেলোয়ারদের সাথে তাদের যোগসূত্র স্থাপনের একটা প্ল্যাটফর্ম হবার কথা ছিল। (আইপিএল মোটামুটি এই কাজই করে, সেদেশে)। সেখানে, এত বিশাল সংখ্যায় ভিনদেশী খেলোয়ারের সমাগম দেখলে আসলেই সিঁদুরে মেঘের মত ভয়ঙ্কর লাগে। এই সংখ্যাটা নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। ইয়ে, মানে...

২। কয়েকটা আসর, হুমমম! গত বিপিএল-এর (দেশীয়) বকেয়া পাওনার কি হল শেষমেশ? চিন্তিত

৩। চোরেদের "বাজারমূল্য" এবং "খবরমূল্য" দুটিই সম্ভবতঃ বেশি। আর, জনমতও সেদিকেই। মন খারাপ

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।