"কী চাই?"
পুরু চশমার উপর দিয়ে তাকিয়ে আছেন বজলুর রহমান স্যার। বজলুর রহমান তিতুমীর কলেজের প্রিন্সিপাল। মাথা জুড়ে চকচকে টাক, সৈয়দ হকের মত। সৈয়দ হকের মতই তার অবয়ব, তবে তিনি কিঞ্চিত খর্বকায়। শীত -বর্ষা গরম, সবসময়ই সাফারি পড়েন (তখন এরশাদের আমল চলছে)। দেখলেই মনে হয় রেগে আছেন। বজলুর রহমানের বড় মেয়ে তিতুমীর কলেজেরই ছাত্রী। কোনো এক বিচিত্র কারণে ছেলেরা মেয়েটিকে বি ফিফটি টু বলে ডাকে। বি ফিফটি টু একটি বোমারু বিমানের নাম, এতে রাগার কী আছে!
ঃ স্যার আমরা আপনার পারমিশন নিতে এসেছিলাম।
আজাদ ভাই পারলে বিনয়ে প্রায় নুয়ে পড়েন। আজাদ ভাই আমাদের ট্রুপ লিডার। আমাদের মানে তিতুমীর কলেজ রোভার স্কাউটসের। প্রতিদিন সকালবেলা কলেজের মাঠে ছাত্রদের দুটো দল লেফট রাইট করে। একদিকে বি এন সি সি অন্যদিকে স্কাউটস। আমি শুরুতে বি এন সি সি তে ছিলাম, শুনেছি বছরে একদিন বি এন সি সির ছেলেরা চাঁদমারিতে যায়। তিনটা করে গুলি বরাদ্ধ থাকে সবার জন্য, সত্যিকারের রাইফেল আর সত্যিকারের গুলি। সেই গুলির লোভেই আমার বি এন সি সি তে যাওয়া। বিমানবাহিনীর একজন হাবিলদার ছিলেন আমাদের ট্রেনার। লেফট রাইট না বলে বলতেন এক দো, এক দো । প্রথম দিন, হাবিলদার বাঁজখাই গলায় সাবধান বলেই এক দো এক দো শুরু করে দিয়েছেন। আমি হাত তুলে বললাম,
ঃ এক দো এক দো করছেন কেন? অ্যাক দুই বলেন, এটা কি পাকিস্তান? হাবিলদার থতমত খেয়ে গেলেন ঃ কী বলতে চাও তুমি? ব্যাপার টা জটিল হবার আগেই বি এন সি সির বড় ভাই রা 'বাদ দেন ওস্তাদ, নতুন ছেলে, মাত্র কলেজে ভর্তি হয়েছে' বলে সামাল দিলেন। ওই দিন আর এক দো এক দো হলনা, কলেজের মাঠে দশটা চক্কর দিয়ে হাঁপাতে হাঁপতে শেষ করলাম সকাল। পরেরদিন হাবিলদার আর আসেন নি। তৃতীয় সকাল, হাবিলদার হাজির, একা নয়, সাথে নিয়ে এসেছেন আরেক হাবিলদার কে। দুটো দলে ভাগ হয়ে প্যারেড করছি আমরা। হাবিলদারের দলে যে আমি নেই সেটা বলাই বাহুল্য। নতুন হাবিলদার বাম ডান আর পুরনো হাবিলদার এক দো বলে শুরু করেছেন। আমরা বাম ডান করছি এবং থেকে থেকে খিক খিক করে হাসছি। আমাদের হাবিলদারও হাসছেন, তবে মুচকি মুচকি। হাসার কারণ রয়েছে। কারণ হলো সাগর, আমারি মত নতুন ছাত্র, সেও গুলির লোভে বি এন সি সি তে যোগ দিয়েছে। পুরনো ঢাকার ছেলে, উর্দু ভালই জানে। হাবিলদার যখনি বলেন এক দো এক দো, সাগর পিন পিন করে বলে উঠে "ইয়ে সালেকো ফেক দো, ফেক দো"। শেষমেষ প্যারেড বন্ধ করে হো হো করে হাসা শুরু করে দিলাম আমরা। আমাদের হাবিলদারের অবস্থা আরো খারাপ, সে হাসতে হাসতে মাটিতে বসে পড়েছে। পুরনো হাবিলদার রেগেমেগে অস্থির। উত্তেজনার চোটে কী কী যে বলছেন বোঝাই যাচ্ছেনা। যাই হোক, আমরা বিদ্রোহ করে বেরিয়ে এলাম, সাগরের ভাষায় "গুল্লি মারি গুলি করার"।
বেরিয়ে যে এলাম এখন যাই কোথায়? রিপন এসে জানালো স্কাউটসরা নাকি মাঝে মাঝেই ক্যাম্পিং যায়। পরদিন যোগ দিলাম স্কাউটস এ, আমাদের কোনো ট্রেনার নেই, একটু আধটু বাম ডান করি আর দূর থেকে বি এন সি সি দের নিয়ে মশকরা করি। আর শিখি গিঠ দেওয়া। স্কাউটস এ যোগ না দিলে জানতেই পারতামনা দুনিয়াতে কত রকমের গিঠ রয়েছে। এই অভিজ্ঞতা পরবর্তিতে আমার দারুন কাজে লেগেছিল। একবার যখন ছাত্র রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়লাম, আরেকবার বাংলাদেশ ডিবেট ফেডারেশনে। সেসব কথা এখন থাক।
গিঠ দিতে দিতে দিতে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়লাম। কবে কখন বন্যা হবে তখন সাঁকো বাঁধব, সেই জন্য গিঠ দিতে শেখা। নতুন একটা কিছু করা দরকার। কে যেন বলল, মনে হয় জুয়েল নাকি মোহন? গাছ লাগালে কেমন হয়? আমাদের কলেজটা বিশাল, সেই তুলনায় গাছ পালা তেমেন একটা নেই বললেই চলে।
চাইলেই তো আর বৃক্ষরোপণ হয়না, অনুমতি চাই, টাকা চাই।
ঃ স্যার আমরা একটা বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি করতে চাই, আপনি যদি অনুমতি দেন।
ঃ তা বেশ তো। গাছ লাগবে এটাতো ভালো কথা, বাজেট নিয়ে এস আমি সই করে দিচ্ছি।
আজাদ ভাই ভাবতেই পারেননি এত সহজে কাজ উদ্ধার হয়ে যাবে। কিছুক্ষণ বাকরুদ্ধ হয়ে থাকার পর...
ঃ কোনো চিন্তা করবেন না স্যার। আমার ট্রুপে ষোলো জন আছে, গাছ লাগিয়ে একদম জঙ্গল বানিয়ে ছাড়ব।
ঃ না না, জঙ্গল বানাতে হবেনা। আমি এলাকার এমপি কে আসতে বলব। কোনো রকম ঝামেলা যেন না হয়, খবরদার।
বজলুর রহমানের এত সহজে রাজি হবার কারণ তাহলে এম পি। এমপি আমাদের সিরাজ ভাই। কলেজের পুরনো ছাত্র, নতুন বাংলা ছাত্র সমাজের প্রাক্তন নেতা। কিছুদিন আগেও কলেজের ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন। কেমন করে যেন আটাশিতে এমপি হয়ে গিয়েছেন। অবশ্য ছাত্র থেকে টুপ করে এমপি কেন একেবারে মন্ত্রী হয়ে যাবার উদাহরণও রয়েছে বাংলাদেশে, জিয়াউদ্দিন বাবলু। এরশাদের মন্ত্রী হবার আগে বাবলু ছিলেন সমাজতন্ত্রী!
বিপুল উৎসাহে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। সিরাজ ভাই কী ভাবে যেন রওশন এরশাদ কে নিয়ে এসেছিলেন। বজলুর রহমান স্যার এর অবস্থা সেদিন আজাদ ভাইয়ের মত, এই তেলতেলে তো এই গদগদ। অতিথিরা চলে গেলেন একটি গাছ লাগিয়ে। গাদা গাদা গাছের চারা পড়ে আছে মাঠের মাঝ খানে। আজাদ ভাই, পলাশ ভাই, ফারুক ভাইয়ের মত সিনিয়ার স্কাউটসরা দাড়িয়ে দাড়িয়ে সিগারেট ফুঁকছেন। ফয়সাল গিয়ে জিগ্গেস করলো "গাছ লাগাবেন না আজাদ ভাই?"
ঃ তোরাই কর, না পারলে আমরা তো আছিই। বড় ভাইদের মনে মনে গালি দিয়ে আমরা গাছ লাগানো শুরু করলাম। আমি, মোহন, রিপন, জুয়েল, টিপু, ফয়সাল, রাইসুল, নিপু, আলিমুল, ...............ফার্স্ট ইয়ারের ছেলে সব।
দশ বছর পর। নতুন বিয়ে করা বউ কে নিয়ে রিক্সা করে যাচ্ছি তিতুমীর কলেজের পাশের রাস্তা দিয়ে। হঠাৎ চোখ পড়ল কলেজের দিকে, গাছের আড়াল থেকে মূল ভবন টা প্রায় দেখাই যাচ্ছেনা। আজাদ ভাইয়ের কথা সত্যি হয়েছে। আমরা আসলেই একটি জঙ্গল বানিয়ে ফেলেছি। চারিদিক জুড়ে গাছ, গাছ আর গাছ। ঘন সবুজ পাতায় ছাওয়া বড় বড় গাছ। বৈশাখের ঝড়ো হাওয়া লেগে দুলছে, যেন সবুজের ঢেউ খেলে যাচ্ছে কলেজ জুড়ে। গাছের ডালে আটকে রয়েছে লাল টুকটুকে একটি ঘুড়ি। আমি আমার স্ত্রী কে বললাম,
ঃ এই যে গাছ গুলো দেখছ এগুলো সব আমি লাগিয়েছিলাম।
মেয়েরা বড়ই নিষ্ঠুর। আমার স্ত্রী খিল খিল করে হেসে দিয়ে বলল,
ঃ বিয়ে করে ফেলেছ, এখন আর মিথ্যে কথা বলে পটাতে হবেনা।
.............................................................................তারপর আরো পনের বছর। গাছ গুলোর কথা মনে পড়ছে খুব। আছে তো!
---মোখলেস হোসেন
মন্তব্য
হ। এখন মিথ্যা বলতে হবে আত্মরক্ষার লাইগা
facebook
কেমন আছো লীলেন?
--মোখলেস হোসেন
আরে। পয়লা তো চিনতে পারিনি। এখন তো মনে হচ্ছে পুরাপুরি চিনি। দিন তারিখ বয়স ছাড়া আমি আগের মতোই আছি...
সচলে স্বাগত
ভালো লাগলো লীলেন।
-মোখলেস হোসেন
কয়টা মিথ্যা বলেছিলেন বিয়ের আগে? জংগল যখন বানিয়েছেন একেবারে সাফ হয়ে যাবে ,মনে হয় না। দেখেই আসুন না।
এ্যানি মাসুদ
কয়টা বলেছিলাম কে জানে! সময় এবং সুযোগ পেলে যাবো, ধন্যবাদ।
--মোখলেস হোসেন
সোহেল ইমাম
ধন্যবাদ সোহেল ইমাম।
--মোখলেস হোসেন
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
ধন্যবাদ এক লহমা।
--মোখলেস হোসেন
মোখলেস হোসেন, একটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন জিজ্ঞেস করি, ইচ্ছে হলে উত্তর দেবেন। আপনি কি তীতুমীরের '৮৯-'৯১ ব্যাচ? এবং পরবর্তীতে এনএসইউ'র প্রথম ব্যাচ?
জী ভাই।
ধন্যবাদ রকিবুল ইসলাম কমল
---মোখলেস হোসেন
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ধন্যবাদ সাক্ষী সত্যানন্দ।
--মোখলেস হোসেন
অত্যন্ত সুদর্শন কামাল আতাউর রহমান (ওরফে কনক রেজা) স্যার এখন কোথায়, কেমন আছেন জানেন? সিরাজুদ্দৌলা (নাকি লালসালু?) কি দারুন পড়াতেন উনি, উচ্চমানের কবিতা আবৃত্তি বা থিয়েটারে কোন পারফর্মেন্স দেখার মতই মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনতাম। মনেই হতো না পড়াচ্ছেন!
আপনি বলাতে বজলুর রহমান স্যারের কথাও মনে পড়লো। আরও দুয়েকজনের চেহারা / সিলহ্যুট আবছা মনে পড়লেও আর কারও নাম-টাম বা চেহারা মনে পড়ছে না আজ আর। একজন খুব রক্ষণশীল ম্যাডাম ছিলেন ইংরেজি পড়াতেন। একটা ইংরেজি কবিতায় একজন প্রেমিকের উল্লেখ ছিল মনে হয়। এই কবিতাটা পড়তে গিয়ে ছেলেরা 'লাভার' কথাটা উচ্চারণ করে ফেললেই (যা প্রাঙ্গিকভাবেই আসতো) ম্যাডাম ক্ষেপে-টেপে অস্থির হয়ে যেতেন। রাগে কাঁপতে থাকতেন - যেন কি ভয়ানক বেয়াদবি করে ফেলা হয়েছে। তাঁর কাছে 'লাভার' শব্দটা ছিল গুরুজনের সামনে অনুচ্চারণীয় ভীষণ অশ্লীল বা গর্হিত একটা শব্দ। কিন্তু পড়াতে তো হবে! তাই আমাদের কঠোরভাবে বলা ছিল আমরা যেন এর ঢাকা-ঢুকা দেয়া ভদ্রসভ্য আদব-সম্মত বোরকাপরা সংস্করণ "বিলাভেড" ব্যবহার করি। কখনও মুখ ফস্কেও 'লাভার' বলে ফেললে সেদিন খবর হয়ে যেত। এখন একথা ভাবলে হাসি পায়। কেন যেন তিতুমীর সম্পর্কে আর কিছুই মনে নেই!
****************************************
কলেজের কথা খুব বেশি মনে থাকার কথা নয়। স্কুল আর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝখানের এই সময়টা দেখতে দেখতে চলে যায়। কামাল আতাউর রহমান কে মনে নেই, তিনি দেখতে কেমন ছিলেন জানিনা। দশ বছর ছেলেদের স্কুলে কাটিয়ে জীবনের প্রথম কো এড ভাই মন মাঝি, প্রথম কো এড। আশেপাশে ইলা, নীলা, লীলা, কেয়া, খেয়া, যূথী, বীথি, তিথিরা থাকতে আমার আর খেয়ে দেয়ে কাজ নেই যে পুরুষ শিক্ষকদের রূপের তালাশ করবো। হা হা হা।
---মোখলেস হোসেন
অতি সত্য কথা!
****************************************
আপনার তিতুমীর কলেজে মাত্র একবার গিয়েছিলাম বছর দুয়েক আগে। গাছ এখনও আছে বেশ, জঙ্গল কিন্তু নেই।
...............................................................
“আকাশে তো আমি রাখি নাই মোর উড়িবার ইতিহাস”
গাছ যে টিকে আছে এতেই আমি অভিভূত। ধন্যবাদ দেবদ্যুতি।
-- মোখলেস হোসেন।
হে হে ... প্রায় বছর দশেক আগে স্কাউটে যোগ দেবার পর আমারও প্রথম এই কথাটা মাথায় এসেছিল। এসব গিঁটফিঁটে আমি আবার বেশ দূর্বল। ফলে অনেক কষ্ট করে কয়েকটা শিখে নিয়েছিলাম এবং ক্যাম্পিংয়ের এক মাস পর সব ভুলেও গেছিলাম!
কৌতূহলী মন একটা জিনিস জানতে চায় - তিতুমীর কলেজের সাথে যেহেতু জড়িয়ে আছেন সেহেতু 'বাঁশের কেল্লা'র অ্যাক্টিভিটি দেখলে 'তিতুমীর'-এর ছাত্র হিসেবে ঠিক কেমন অনুভূতি জাগে মনে? দেশপ্রেমী কিংবা সচেতন নাগরিক হিসেবে নয়, বরং 'তিতুমীরিয়' দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাপারটা জানতে চাই।
☼ মানুষিক সৈনিক ☼
তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা আর শিবিরের বাঁশের কেল্লা এক নয়। সেজন্য আলাদা করে তিতুমীরিয় দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিষয়টি ভাবিনা। কীভাবে ভাবি?
দেশ মানে কী? দেশ যদি একটা ভূখণ্ড হয় তাহলে আমার দেশ তোমার দেশ বাংলাদেশ, বাংলাদেশ। আর দেশ যদি হয় একটা স্বপ্নের নাম, তাহলে? আমার স্বপ্নের সাথে কারো কারো স্বপ্নের মিল থাকলেও অনেকে নিশ্চয়ই ভিন্ন স্বপ্ন দেখেন। সেই স্বপ্নেও থাকতে পারে বৈচিত্র্য। আমি যখন বলি আমি বাংলাদেশকে ভালবাসি, তখন কেবল একটি মানচিত্র নয়, সাড়ে সাত কোটি স্বপ্ন আর তিরিশ লক্ষ স্মৃতি নিয়ে গড়ে উঠা একটি অস্তিত্বের কথা ভাবি। যদি আমাদের স্বপ্ন হয় বিপরীত, স্মৃতি হয় সাঙ্ঘর্সিক (ষ লিখতে পারছিনা কেন!) তাহলে আমি আর তুমি একই দেশকে ভালবাসিনা। আমি বলছিনা তুমি দেশপ্রেমিক নও।
বাঁশের কেল্লা পৃথিবীর সকল বাঁশ ধারণ করে থাকুনা, তাতে তিতুমীরের কী? নাহয় আরও কিছু বাঁশ আমরা ওদের জুগিয়ে যাবো, কী বলেন মানুষিক সৈনিক?
-----মোখলেস হোসেন
s = স
sh = শ
shift+s = ষ
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ধন্যবাদ সাক্ষী সত্যানন্দ, একটা নতুন জিনিষ শিখলাম।
-মোখলেস হোসেন
ধন্যবাদ কেহেরমান।
---মোখলেস হোসেন
নতুন মন্তব্য করুন