সন্ধ্যা নেমে এসেছে । লেকের এপাশটায় মানুষের ভীড় অনেক কম । ক্যামেরাটা হাতে ধরে রেখেই যতটা সম্ভব লম্বা এক্সপোজারে একটা ছবি নেয়ার চেষ্টা করছিলাম । টলটলে জলে লেকের মাঝে ভেসে থাকা দ্বীপের গীর্জাটার একটা সুন্দর প্রতিচ্ছবি দেখা যাচ্ছে । সেটারই ছবি নেয়ার চেষ্টা করছিলাম । তখনই শুনলাম শব্দটা । ডং … ডং … ডং … । অনেক দুর থেকে ভেসে আসা ঘন্টার শব্দ । দ্বীপের গীর্জাটার দিকে তাকালাম । সেখান থেকে কি ? বোঝা গেল না । লেকটা চারদিকে পাহাড়ে ঘেরা । দুরের কোন গীর্জা থেকে হয়তো । গোধুলির আলো-আঁধারের আবছায়ার মাঝে ঘন্টার শব্দটা যেন লেকের টলটলে জলে ভেসে আসছে । হঠাৎ করেই চিন্তাটা এলো মাথায় । সেই ডুবে যাওয়া ঘন্টাটার আওয়াজ নয় তো !! সত্যি তো, ঘন্টার শব্দটা কেমন যেন জলের অতল তল থেকে উঠে এসে লেকের জলের ঢেউয়ে ভর করে ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে । শত শত বছরের আগের ডুবে যাওয়া ঘন্টা । কিন্তু তা কি করে হয় ! সে তো কেবলই রুপকথা ।
সে অনেক অনেক দিন আগের কথা । লেকের পাড়ের দুর্গে এক বিধবা মহিলা থাকতেন । দুর্বৃত্তরা তার স্বামীর সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে তাকে হত্যা করে তার মৃতদেহ লেকে ফেলে দিয়ে যায় । স্বামীর শোকে কাতর মহিলা স্বামীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিজের স্বর্নলংকার গলিয়ে গীর্জার জন্য একটা ঘন্টা বানিয়ে দেয় । নৌকায় চড়ে সেই ঘন্টা যাচ্ছিল দ্বীপের গীর্জায় । মাঝে ওঠে প্রচন্ড ঝড় । ঝড়ের কবলে পড়ে নৌকা সহ সেই ঘন্টা তলিয়ে যায় লেকের অতলে । মনের দুঃখে মহিলা তার সমস্ত সম্পত্তি বিক্রী করে দ্বীপের গীর্জায় দান করে, নান হয়ে বাকি জীবন রোমে কাটিয়ে দেয় । তার মৃত্যুর পর পোপ তার দুঃখের গল্প শুনে গীর্জার জন্য একটি ঘন্টা বানিয়ে দেয় । ব্লেডের লোককথার অনুযায়ী কেউ যদি কোন মনের ইচ্ছা পূরণের আশায় তিনবার ব্লেডের গীর্জার ঘন্টা বাজায় তার সেই ইচ্ছা একদিন সত্যিই পূরন হবে ।
কতক্ষন এমন ঘোর লাগা আচ্ছনতা নিয়ে লেকের জলের দিকে তাকিয়ে ছিলাম ঠিক মনে নেই । হঠাৎ পেছন থেকে শ্যামা এসে ডাক দিতেই বাস্তবে ফিরে এলাম ।
- ‘কিরে, কতক্ষন থেকে ডাকছি, শুনিস না ?’
ঘুরে আবার লেকের দিকে তাকাতেই ঘন্টার শব্দটা কোথায় যেন হারিয়ে গেল । এর পর আরো তিন দিন ব্লেডে ছিলাম । বহুবার গীর্জার ঘন্টার শব্দ শুনেছি, কিন্তু লেকের অতল থেকে ভেসে আসা গুরু-গম্ভীর শব্দটা আর পাই নি । আমার কল্পনাই ছিল হয়তো ।
গত বছর জুলাই এর শেষ দিকে চেক-প্রজাতন্ত্র, যাযাবরের স্বর্গরাজ্য, ভিয়েনা আর স্লোভেনিয়ায় ব্যাকপ্যাকিং এর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে ছিলাম । ভিয়েনা থেকে ৬ ঘন্টার বাস ধরে স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুবলানা । সেখান থেকে বাসে ১ ঘন্টা ব্লেড । লেকের পাড়ে ছোট্ট শহর । লেক ব্লেডের নামটা শুনেছিলাম সচল তারেক অণুর কোন একটা ছবি বা লেখায় । অণুদা বলেছিল ব্লেড ইয়োরোপের সুন্দরতম লেক । ব্লেড দেখার উদ্দেশ্যেই স্লোভেনিয়া যাওয়া । দিন তিনেক থাকা হয়েছিল ব্লেডে । লেকের চারধার ঘুরে, পাহাড়ে হাটাহাটি করে কখন যে তিন দিন কেটে গিয়েছিল টেরই পাই নি ।
ঘোরাঘুরির অভ্যাস আগ থেকেই ছিল । তবে সচল অণুদার অত্যাচারে আজকাল ঘরে বসে থাকা দায় । ঘরে বসে থাকলেই কেমন যেন মন খচ খচ করে আজকাল । তাই ঘোরাঘুরিটাও আজকাল বেড়ে গেছে । এই গল্পটা গত বছর সেই তারেক অণুর জন্মদিন উপলক্ষে লিখবো ভেবেছিলাম । সময় করে উঠতে পারি নি । এবারও দেরী হয়ে হয়ে গেলে । জন্মদিন চলে গিয়েছে ১ সপ্তাহ আগে । সচলের মডুরার বেড়া পার হয়ে পাবলিশ হতে কতক্ষন লাগায় কে জানে !! দেরীতে হলেও শুভ জন্মদিন অণুদা । ঘুর্নায়মান এই পৃথিবীর মতই চলতে থাক আপনার ঘোরাঘুরি আর অনুপ্রানিত করে যান আলসে বাঙ্গালীকে ।
সকালের ব্লেড
তপ্ত দুপুরে ছাউনির নিচে জিরিয়ে নিচ্ছে ব্লেডের মাঝি
ব্লেডের দ্বীপের গীর্জার ঘাট
ব্লেডের গীর্জার সেই বিখ্যাত ঘন্টা এই টাওয়ারেই
ব্লেডের ছই নৌকা
ব্লেড ক্যাসল থেকে সন্ধ্যার লেক ব্লেড
গোধুলির আলো ছায়া আর মেঘের ব্লেড
চারদিকের পাহাড় থেকে নেমে আসছে সন্ধ্যার আঁধার । মাঝে টিমটিমে আলো নিয়ে জেগে আছে লেক ব্লেডের দ্বীপের গীর্জা ।
পূর্নিমার আলোয় ব্লেড
ভিন্টার গর্জ
ভিন্টার গর্জ
অণুদার কথা কিন্তু ১১০% ভাগ সত্যি । ব্লেড আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দরতম লেক । ছবির ফ্রেমের মতই । কারো বিশ্বাস না হলে ঘুরে আসতে পারেন ।
ঘুরতে আগ্রহীদের উদ্দ্যেশ্যে ঃ
===================
কি করে যাবেন ঃ
কি করে যাবেন ঃ ব্লেড স্লোভেনিয়ার ছোট্ট একটা শহর । স্লোভেনিয়া মধ্য ইয়োরোপের একটি দেশ । উত্তরে অস্ট্রিয়া, পশ্চিমে ইটালি, পুবে আর দক্ষিনে ক্রোয়েশিয়া । রাজধানী লুবলানা । ইয়োরোপের অনেক শহর থেকেই সস্তায় ফ্লাইট মিলবে । ব্লেড রাজধানী লুবলানা থেকে বাসে ১ ঘন্টার পথ । অস্ট্রিয়া হয়ে আসলে ভিলাশ থেকেও বাসে আসা যায় । ঘন্টা দেড়েক লাগে ।
কোথায় থাকবেন ঃ
ব্লেড শহরেই থাকার অনেক হোটেল, বেড এন্ড ব্রেকফাস্ট রয়েছে । তবে ব্যস্ত সময়ে গেলে আগে থেকে বুক করে যাওয়া নিরাপদ । ব্লেড বলতে গেলে চারদিকেই পাহাড়ে ঘেরা । পাহাড়ের গায়ে অনেক ছোটখাটো ব্যক্তি মালিকানার কটেজ রয়েছে । আমার ব্যক্তিগত সাজেশন এগুলো । শহরের কোলাহল নেই । পাহাড়ের গা থেকে কটেজের বারান্দায় বসে এক গ্লাস ওয়াইন হাতে ব্লেডের অসাধারন দৃশ্যের তুলনা দুনিয়ার খুব একটা বেশি নেই । এয়াবিনবি বা বুকিং.কম থেকে সহজেই বুক করা যায় এই কটেজগুলো ।
কি করবেন ঃ
ব্লেডের চারপাশে হেটে, পাহাড়ে চড়েই বেশ কয়েকদিন কাটিয়ে দেয়া যায় । কাছাকাছির মধ্যে রয়েছে ভিন্টার গর্জ । গিরিখাদের মাঝ দিয়ে বয়ে চলা পাহাড়ী নদী । মাত্র ঘন্টা খানেক দুরত্বে রয়েছে লেক বোহিনি রয়েছে । লোকালয় ছেড়ে সবুজ আলপাইন আর লেকের রাজত্বে চলে যেতে চাইলে বাস ধরে চলে যেতে পারেন লেক বোহিনি ।
কি খাবেন ঃ
স্লোভেনিয়ার জাতীয় খাদ্য বেলা ক্রানিয়া পোভিটিকা ( ক্রানিয়ার মোড়ানো কেক ) মাংস বা ডিমের পুর দেয়া প্যাচানো পেটিসের মত একটা খাবার । আমার কাছে এতোই ভালো লেগেছিল যে, আমি ৩/৪ বেলা ঐ খেয়েছিলাম । এছাড়াও লেকের দুই ধারেই খাবার অনেক রেস্টুরেন্ট রয়েছে । হ্যা, তবে যদি অতদুর গিয়ে হালাল মুরগীর তরকারী আশা করেন তবে না যাওয়াই ভালো ।
মামুনুর রশীদ [ ভবঘুরে শুয়োপোকা ]
========================
mamun babu ২০০১ at gmail.com
হাজার মানুষের ভিড়ে আমি মানুষেরেই খুজে ফিরি
মন্তব্য
ম্যালা দিন পরে লিখলেন। কোন কারণে ছবিগুলো আসেনি (অন্তত আমি দেখতে পাচ্ছি না)। একটু মডুদের বলে দেখুন। ছবিসংক্রান্ত গিয়ানজাম কেটে গেলে কমেন্টে ক্রানিয়া পোভিটিকা'র ছবি আপলোড করবেন। লেখা একটু অগোছালো লেগেছে। একটা নতুন জায়গায় গেলেন আর সেখানকার মানুষের কথা কিছু বলবেন না!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
হ । পিএইচডি কাড়িয়া লইয়াছে আবেগ, দিয়াছে বেগ । শেষের পথে । আশা করি কয়েক মাসের মধ্যে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবো ।
“কোন কারণে ছবিগুলো আসেনি (অন্তত আমি দেখতে পাচ্ছি না)। একটু মডুদের বলে দেখুন। ছবিসংক্রান্ত গিয়ানজাম কেটে গেলে কমেন্টে ক্রানিয়া পোভিটিকা'র ছবি আপলোড করবেন।”
এখন মনে হয় ঠিক আছে । ক্রানিয়া পোভিটিকার ছবি ঃ
https://en.wikipedia.org/wiki/Belokranjska_povitica
অভিযোগ সত্য । খুব একটা সময় দিতে পারি নাই ।
এইটা অবশ্য ভালো পয়েন্ট বলছেন । একবার মনে হইছিল । তাড়াহুড়ায় ভুলে গেছি ।
স্লোভেনিয়ার মানুষ :
স্লোভেনিয়ার মানুষজন ( আমাদের ইন্টারেকশন মুলত ট্যুরিস্ট প্লেস গুলাতেই ) বেশ হাসিখুশি আর মিশুক । তবে একটা বিষয় ( মতামতটা আমার ব্যক্তিগত ) একটু আলাদা ভাবে নজরে এলো সেটা হলো ছেলে মেয়ে সবাই দেখতে খুব সুন্দর । হতে পারে তাদের হাসিখুশি আচরনের কারনেই দেখতে সুন্দর লাগে । আমরা ছিলাম লেকের পশ্চিম পাড়ে একটা কটেজে । বাড়ির মালিক ইরিনা নামের এক স্লোভেন মেয়ে । আমরা ব্রেকফাস্টের জন্য আলাদা করে বুকিং না দেয়া সত্ত্বেও পরের দিন সকালে আমাদের জন্য ডাইনিং টেবিলে এক গাদা ফল রেখে দিয়েছিল । ফেরার পথে বাসের টিকেট কাল্কেটর ছেলেটা বেশ সাহায্য করেছিল । ভুল বাসে উঠে পড়েছিলাম । নিজে ফোন দিয়ে এক এয়ারপোর্টের জন্য ট্যাক্সি বুকিং দিয়ে মাঝপথে বাস থামিয়ে ট্যাক্সিতে তুলে দিয়েছিল । উত্তর বা পশ্চিম ইয়োরোপের লোকজন সাধারনত অন্যকে সাহায্য করতে নিজের রুটিনের বাইরে যায়না । এড্রিয়াটিক বা মেডিটেরেনিয়ান সাগর পাড়ের লোকজন এই ব্যপারে অনেকটা আমাদের দেশের মানুষের মত ।
মামুনুর রশীদ [ ভবঘুরে শুয়োপোকা ]
========================
mamun babu ২০০১ at gmail.com
হাজার মানুষের ভিড়ে আমি মানুষেরেই খুজে ফিরি
অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ছবিটি আর এই আখ্যানটুকু জুড়ে দিতে পারলে লেখাটা সর্বাংশে সুন্দর হয়। মডুদের অনুরোধ করে দেখবেন নাকি?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ছবি দেখে তো ব্লেডের প্রেমে পড়ে গেলাম!
প্রেমে পড়ার মতই এক জায়গা ।
স্কটল্যান্ডের লেক ( লোকাল ভাসায় লখ ) গুলায় একটা বৃষ্টি-কুয়াশা মিলে একটা রহস্যময় পরিবেশ তৈরী হয় ।
স্ক্যান্ডেনেভিয়ান লেকগুলায় বিশাল আর কান পাতলে নীরবতার শব্দ শুনতে পাবেন হয়তো ।
ব্লেড পুরাপুরিই আলাদা । প্রানবন্ত এক জায়গা । খুবই রোমান্টিক ।
মামুনুর রশীদ [ ভবঘুরে শুয়োপোকা ]
========================
mamun babu ২০০১ at gmail.com
হাজার মানুষের ভিড়ে আমি মানুষেরেই খুজে ফিরি
চমৎকার লেখা, দারুন সব ছবি!
আপনার লেখা পড়ে উৎসাহী হয়ে একটু ঘাটাঘাটি করে কি রত্নখনির সন্ধান পেলাম দেখেন --
১। ১০টা লেকের দুর্দান্ত ৩৮টা ছবি
২। সংখ্যা দিলাম না, যতটা পারেন চোখের আশ মিটিয়ে নেন
****************************************
মরার পরে হইলেও বৈকাল হ্রদ দেখতে চাই। একটা গ্রীষ্মকাল সেখানে কাটাতে চাই। তার গভীরে নেমে তার অনন্য flora and fauna দেখতে চাই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
১০টার একটাও দেখি নাই । জীবন আর সামর্থ্যটা এতোই ছোট যে এক জীবনে এই সব দেখে শেষ হবে না ।
গুপী বাঘার মত একটা বর দরকার ।
মামুনুর রশীদ [ ভবঘুরে শুয়োপোকা ]
========================
mamun babu ২০০১ at gmail.com
হাজার মানুষের ভিড়ে আমি মানুষেরেই খুজে ফিরি
আপনি ব্যাটাছেলে মানুষ 'বর' দিয়া কী করবেন! এরচেয়ে ঘরে বউ না থাকলে ভূতের রাজার কাছে 'বউ' চাইয়া দেখেন। কিন্তু তারও আগে, আপনি কি গান গাইতে পারেন নাকি ঢোল বাজাইতে পারেন?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বাহ, যাওয়া হয়েই গেল! ব্লেড দুর্গ থেকে সেই দৃশ্যই আলাদা কী বলেন! ধন্যবাদ লেখার জন্য, এবং আরও লিখতে থাকুন-
facebook
মহাগুনী মহাজন, মহাজন যে পথে করেছে ভ্রমণ … বুঝেনই তো । আপনার কোন একটা লেখা বা ছবি দেখার পর থেকেই ইচ্ছা ব্লেড দেখার ।
গত বছর দেখে এলাম । ব্লেডের দুর্গ থেকে দৃশ্যটা আসলেই অসাধারন । ৪/৫ ঘন্টা বসে ছিলাম । তাও আশ মিটে নাই ।
আবার যাবার ইচ্ছা আছে ।
মামুনুর রশীদ [ ভবঘুরে শুয়োপোকা ]
========================
mamun babu ২০০১ at gmail.com
হাজার মানুষের ভিড়ে আমি মানুষেরেই খুজে ফিরি
হ, একবার শীতকালে যেতে চাই। স্লোভেনিয়া ভালো লেগে গেছিল।
facebook
জীবিত অবস্থায় বৈকাল দেখার প্ল্যান হইছে ব্যপক, এখন কোন গ্রীষ্ম ২০১৮ না ২০১৯- সেটাই প্রশ্ন!
facebook
কখনো টেকা থাকে না, কখনো সুমায় থাকে না, আবার কখনো শইলটা জুইত থাকে না। এই তিনটা একসাথ করতে করতে আমারে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে হইবো। তাই মরার পরে হইলেও বৈকাল যাইতে চাই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বায়ার্ন [১] [২] [৩] [৪], অস্ট্রিয়া [১] [২] [৩], সুইজারল্যান্ডের লেকগুলো [১] দেখতে আসেন একবার।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
জার্মানী দুই বার গেছি কাজে, কাজ শেষে সিধা ইউকে ফেরত । কিছুই ঘুরে দেখা হয় নাই ।
অস্ট্রিয়ায় খালি ভিয়েনা দেখা । আগামী বছর নিয়ত আছে তাবুটা গাড়ির পেছনে ফেলে ড্রাইভ করে ইয়োরোপের ২/১ টা রোড ট্রিপ মারার ।
মামুনুর রশীদ [ ভবঘুরে শুয়োপোকা ]
========================
mamun babu ২০০১ at gmail.com
হাজার মানুষের ভিড়ে আমি মানুষেরেই খুজে ফিরি
নাম দেখে হরর গল্প মনে করছিলাম
চমৎকার সব ছবি
..................................................................
#Banshibir.
সুন্দর সব ছবি, ব্লেডের ধারালো সৌন্দর্যে মুগ্ধ
---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।
ঘন্টা বেজে উঠুক।।।।
অপূর্ব! বাকেট লিস্টিতে টুকে নিলাম ব্লেড
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
আহা, বছর দুয়েক আগের কিছু সুখ স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন। বেশ লেখা এবং ছবি.
গুডরিডস
কী সুন্দর! ছবিগুলোও ভালো লেগেছে।
শুভেচ্ছা
নতুন মন্তব্য করুন