ঘন্টা দেড়েক হয় গরম জলে ডুবে আছি।
আলো-আঁধারি ঘর, মৃদু লয়ে একটা সুর বাজছে কোথাও, জানালার গোড়ার খিলানটা স্পাইডার প্লান্ট আর আইভি গাছে ভর্তি। জলাধারের একপাশে আমার সঙ্গীর জন্য একটা চেয়ার। সাথে লাগোয়া একটা ছোট টেবিলে ট্রে-তে সাজানো ঠান্ডা জল আর ফলের রস।
হ্যানার কথার মতোই শান্ত কোনো স্নেহ যেন মিশে আছে এ ঘরের গাছ গুলোয়, আইভির সুবাসে, আমার স্নানের ঊষ্ণ জলাধারে ।
পরশু ছিল ডিসেম্বরের এক। বৃহস্পতিবার, বিকাল প্রায় সাড়ে চারটা হবে, হঠাৎ মনে হল নিচের পেটে সূক্ষ্ম ব্যাথার চেয়ে সামান্য বেশি, এ ধরনের একটা ব্যাথা হয়ে আসছে বেশ কিছুক্ষন থেকে। বোন কে ফোন করলাম, ও বলল, হ্যা, এটাই। আমি বললাম, এটা যদি হয় তাহলেতো বিষয়টা সহনীয় পর্যায়ের। বোন হাসলো; “এটা ল্যাটেন্ট ফেজ, সময়ের সাথে সাথে ঘন ঘন হবে, তীব্রতা বাড়বে, স্থিতিকালও লম্বা হবে”।
আমি বিষয় গুলো নিয়ে অনেকবার পড়েছি, আবার জন্মপূর্ব প্রামান্যচিত্রের কিছু ক্লাসেও হবু বাবা-মা হিসেবে আমাদের সাথে বেশ ক’বার এসব নিয়ে আলোচনা করেছে ধাত্রী। তবুও জীবনে প্রথমবারের অভিজ্ঞতা! তাই সেই পরিস্থিতিতে অনেকটা বিভ্রান্ত ছিলাম সেদিন।
অ্যাডভেঞ্চারের আশায়, নতুন অভিজ্ঞতার খোঁজে, আবেগের বশে নতুন দেশে এসেছি। সুদূর দক্ষিণ দেশের চেনা এক মিষ্টি শহর ছেড়ে, ঢাউস একটা পেট নিয়ে সেদিন থেকে প্রায় দু মাস আগে কাজের প্রয়োজনে আসা জীবনসঙ্গীর সাথে দুম করে এই উত্তরে এসে পড়েছি।
যাইহোক, সেদিন সন্ধ্যা ছয়টা নাগাদ ব্যাথা আরো বাড়ল।
বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে যখন ফোন করলাম তখন সাড়ে সাতটা। রিং হবার সাথে সাথে ওপাশ থেকে একজন ফোন ধরল। কর্তব্যরত ধাত্রী একই কথা বলল, “ল্যাটেন্ট ফেজ, দুটো করে প্যারাসিটামল খাও ছ-ঘন্টা পরপর, যতটা পারো ঘুমানোর চেষ্টা করো।“
“যদি ঘু্মাই, তাহলে এ্যাক্টিভ ফেজ আসল কিনা আমি বুঝবো কিভাবে?" জিজ্ঞেস করলাম। ওপাশ থেকে হেসে উত্তর দিল, “চিন্তা করোনা, যতগুলো প্যারাসিটামলই খাও আর যতই ঘুমাও কথা দিচ্ছি এ্যাক্টিভ ফেজ তুমি মিস করবেনা।“ ফোন রেখে দেয়ার আগে আবার বলল, “যতটুকু পারো ঘুমিয়ে নাও, নয়তো পরে আফসোস হবে। শীঘ্রি দেখা হচ্ছে।"
মাত্র সন্ধ্যা, এখনি ঘুমিয়ে পড়তে হবে কেন? আমি প্রথমবারের মত বিষয়টা নিয়ে ভয় পেতে শুরু করলাম।
তার পরদিন। আমরা তৈরি ছিলাম যেকোনো সময় হাসপাতালে আসার জন্য। প্রথম ওই চব্বিশ ঘন্টায় বারো চোদ্দ মিনিট পরপর কন্ট্রাকশন চলেছিল। মুঠো ফোনে সময় গুলো লিখে রেখেছিলাম নিজের বোঝার জন্য। বিকাল চারটায় লেবার ইউনিটে আবার ফোন করলাম, ধাত্রী বিবরন শুনে বলল, আমি চাইলে দুই তিন ঘন্টা পর একবার হসপিটালে এসে অগ্রগতি পরীক্ষা করাতে পারি।
বাইরে শুন্যাঙ্কের নিচে ষোলো।
সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে গুছিয়ে রাখা ছোট একটা ব্যাগ নিয়ে আমরা হাসপাতালে আসলাম। ট্যাক্সিতে পাঁচ মিনিটের পথ। লেবার ওয়ার্ডে একজন আমাদের হাসি মুখে অভ্যর্থনা জানালো। রক্তচাপ মাপল, রেজিস্ট্রেশন ফর্মে কয়েকটা প্রাথমিক তথ্য বারবার জিজ্ঞেস করে নিশ্চিত হয়ে নিল, বলল, “ধাত্রী মারিয়া খুব তাড়াতাড়ি তোমার কাছে আসবে।"
মারিয়া এসে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলল, "সার্ভিক্স তৈরি হচ্ছে, কিন্তু এখনো তোমাকে হাসপাতালে ভর্তি নেয়ার পর্যায় আসেনি, বাড়ি যাও।"
বাসায় ফিরতে ভরসা পাচ্ছিলামনা। আমি করুন মুখ করে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে ওর দিকে তাকিয়ে থাকলাম। লাভ হলোনা, বলল, "ফিরে যাও।"
বাধ্য হয়ে বাসায় ফিরলাম। আমার লেবার কিছুটা ধীরে অগ্রসর হতে থাকে, তাই হাসপাতালে বেশ কবার ফোন করে নিশ্চিত হতে হয়েছিল। তাদের একই কথা, "প্রথম অবস্থায় যতটা সম্ভব বাসায় থাকো, রেস্ট নাও, এখনো তোমাকে হাসপাতালে ভর্তি নেয়ার পর্যায় আসেনি।"
ডিসেম্বরের তিন তারিখ। ওরা বলল, "বিশ্রাম নাও, বিশ্রাম নাও।"
কি মুশকিল, কি বিশ্রাম নিব, আজবতো!
ধীরে ধীরে আট-দশ মিনিট পরপর কন্ট্রাকশন শুরু হলে বিকাল চারটায় আবার লেবার ওয়ার্ডে ফোন করলাম। ওরা বলল, আমি চাইলে তখন একবার হাসপাতালে আসতে পারি অগ্রগতি পরীক্ষার জন্য।
ধাত্রী মারী পরীক্ষা করে বলল “এখন দু সেন্টিমিটার। চার সেন্টিমিটারের আগে তুমি হাসপাতালে ভর্তি হতে পারবেনা।"
“মানে কি, পাগল নাকি? দু-দিন ধরে আসছি যাচ্ছি, রেকর্ডে দেখোনা? খুব আরামে আছি মনে হচ্ছে তোমার? এখন আবার বলো মাত্র দুই, আরো দুই লাগবে, যত্তসব!” বললাম আমি।
মারী আমার পিঠে আলতো চেপে বলে, “বাড়ি যাও, ঘুমানোর চেষ্টা করো। তবে হ্যাঁ, বাসায় যাওয়ার পর রাতে যদি দুশ্চিন্তিত বোধ করো তবে চলে আসতে পারো। কারণ আশা করছি আজ রাত বাড়লে তোমাকে আমরা ভর্তি করে নিতে পারবো।"
আবার বাসায় ফিরলাম। ধীরে ধীরে কন্ট্রাকশন চার পাঁচ মিনিট পরপর আরো তীব্রতা সহ শুরু হল। রাতের খাবার কোনোমতে সেরে, প্রায় সাড়ে আটটার দিকে হাসপাতালে ফোন করে আবার আমরা আসলাম। বিব্রতকর ব্যাপার হলো হাসপাতালে আসার পর সিটিজি মনিটরিং শুরু হলে দেখা গেল কন্ট্রাকশন অনিয়মিত হচ্ছে, প্রত্যেক বারই।
হ্যানা বলল, “তুমি তোমার নিজস্ব পরিবেশ থেকে অন্য পরিবেশে আসায় এটা হচ্ছে এবং এই কারনেই আমরা বলি যতক্ষন যতটা অবধি সম্ভব বাসায় থাকো।“
আমার মাথায় হাত রেখে বলল, “জানো, কিভাবে কন্ট্রাকশনটাকে এখন নিয়মিত করতে পারবে? কেবল তুমিই পারবে কাজটা।” বলে চলল ও, "আমাদের কে বিশ্বাস করতে হবে, ভরসা রাখো আমার ওপর। এই জায়গাটাকে বাড়ি মনে করো।"
কিছুক্ষন পর ও আমাকে ডাকতে আসলো স্নানের জন্য।
সেই থেকে ঘন্টা দেড়েক হয় গরম জলে ডুবে আছি।
রাত দশটা, হ্যানার ডিউটি শেষ। যাবার সময় বলে গেল এখন ক্যাথরিন আসবে। হ্যানা ফিরবে আগামীকাল সকাল সাতটায়। প্রায় দু-ঘন্টার ঊষ্ণ স্নানের পর আরো দুটো প্যারাসিটামল খেয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করতে পারলাম। একটা অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করলাম; আমি তিন মিনিট, পাঁচ মিনিট করে ঘুমানোর মত একটা ক্ষমতা রপ্ত করে ফেলেছি। মানুষের আশ্চর্য অসীম ক্ষমতা!
এক সময় ক্যাথরিন আমাকে ডেকে তুললো। রাত প্রায় আড়াইটা। ও নাকি এবার গরম ঝর্ণায় গোসল নেয়াবে।
বিশ্রাম নেওয়াটা ভীষন জরুরী, তাই ক্যাথরিন লাফিং গ্যাস নেওয়া শুরু করতে পরামর্শ দিল। ‘জন্মদান পরিকল্পনা ইচ্ছা’ ফর্মে এই বস্তুটিকে ব্যাথা নাশকের তালিকায় প্রথমে রেখেছিলাম।
তবু জিজ্ঞেস করলাম, “হাসতে থাকব নাকি?”
“না সে সুযোগ নেই, লাফিং গ্যাসের হাসি উদ্রেককর বৈশিষ্টটা এক্ষেত্রে বহিপ্রকাশিত হবেনা, তুমি নিশ্চিন্ত থাকো," বলল সে।
বড়জোড় ত্রিশ চল্লিশ মিনিট ঘুমিয়েছিলাম সেই রাতে।
ডিসেম্বর চার, রবিবার, ভোর প্রায় সোয়া পাঁচটা। আরো একটা পরীক্ষার পর ক্যাথরিন বলল, "পাঁচ সেন্টিমিটার।" আমাদের নিয়ে এবার প্রসব কক্ষে ঢুকলো ও।
অনেক স্বপ্ন নিয়ে একটা বেদনা উপশমককে তালিকায় দ্বিতীয় তে রেখেছিলাম। প্রায় ঘন্টা খানেক আগেই অ্যানাসথেটিস্ট এসে সেটা আমার সঙ্গে গেঁথে দিয়ে গেছে। তবে সেই স্বপ্ন ভঙ্গ হতে আমার মাত্র আধা ঘন্টার মত সময় লাগলো! সকাল আটটা বাজে। পরীক্ষা করে ক্যাথরিন জানালো, দশ সেন্টিমিটার।
ফলের রস হাতে গতরাতের হ্যানা এলো, ফিরে এসেছে সকালের কাজে। ক্যাথরিন শুভকামনা জানিয়ে বিদায় নিলো। কপালে আর ঘাড়ে হ্যানা বরফের পট্টি চেপে দিতে দিতে আমার সঙ্গীর দায়িত্বে সেটা দিয়ে এবারে আইস্ক্রিম নিয়ে আসতে গেল।
সকাল প্রায় দশটা-সাড়ে দশটার দিকে দুজন নার্স; ফ্রেইডা আর টিল্ডা এসে যোগ দিল হ্যানার সাথে। ওদের চেহারার আন্তরিক ও সেই সাথে প্রস্তুতিপূর্ন গাম্ভীর্যই বলে দিচ্ছে আর বুঝি বেশী বাকি নেই, এবারে কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে।
স্বদেশের মাটি থেকে অনেক দূরে, সুমেরুবৃত্তের কাছে হ্যানার হাত ধরে সামীন এর জন্ম হল সকাল সাড়ে এগারোটায়। ওর ছোট্ট, ভেজা তুলতুলে শরীর, সদ্য শিখে ওঠা কান্নার শব্দ যেন দূর্লভ কষ্টের রোমাঞ্চকর যাত্রা শেষে পাওয়া জীবনের নীলকান্তমনি। ওর মোমের পুতুলের মতো সুবর্ণ আলো ছড়ানো ছোট্ট মুখ আমার বিগত জনমের চেনা; এই জনমের বিস্ময় আর উল্লাস নিয়ে ওর আমারই কাছে ফিরে আসা!
বেলা তখন দ্বি-প্রহর, বাইরে ধুসর অন্ধকার। জাঁকাল বরফ পড়ে চলছে।
ওর জন্মের প্রায় পাঁচ মাস পর, পাছে ভুলে যাই তাই এসব লিখে রেখেছিলাম। লিখতে বসে হ্যানার কথাটা মনে পড়েছিল। হ্যানা বলেছিল; "এই ব্যাথা তুমি মুহূর্তেই ভুলে যাবে। যদিও কখনো ব্যাখ্যা করতে পারবেনা তবুও আজকের দিনটা তোমার সবসময় মনে থাকবে।" তাই সেদিনের অভিজ্ঞতা ঠিকঠাক ব্যাখ্যা করা হলনা, হ্যানা দের অবিশ্বাস্য রকমের যত্নআত্তি, তত্ত্বাবধান, সহানুভূতি এসবকিছুই হয়ত ঠিকমত বলা হলোনা। জানি ওটাই ওদের পেশা। ওরা সত্যিই পেশাদার।
যাইহোক। সেদিন কেবল মা নয়, মেয়ে হিসেবেও আমার জন্ম হয়েছিল।
লোকমুখে শোনা ‘মা হওয়া সহজ কাজ না’; এখন সত্যিই বুঝি কি তার অর্থ। সন্তানদের পেছনে সদা ব্যস্ত আমার মা যেন তাঁর “সব গান দুঃখ-জাগানিয়া কোনো কাঠের সিন্দুকে রেখেছেন বন্ধ ক'রে আজীবন, এখন তাদের গ্রন্থিল শরীর থেকে কালেভদ্রে সুর নয়, শুধু ন্যাপথলিনের তীব্র ঘ্রাণ ভেসে আসে!”
মাঝে মাঝেই আকুল হয়ে ভাবি কবে ফিরব আবার তাঁর কাছে! দুদন্ড গল্প করবো শান্তিমত। শীতের সকালে ভেজা শিশিরে পা গলিয়ে অনেকটা হাঁটবো। বাড়ি ফিরে গায়ে চাদর জড়িয়ে বারান্দায় চা খাবো একসাথে...
-- জে এফ নুশান
মন্তব্য
অসাধারণ লেখা। অভিনন্দন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
--জে এফ নুশান
অভিনন্দন নুশান। তাইতো বলি, হঠাৎ এমন হাওয়া হয়ে গেলেন কেন। অসাধারণ লেখা।
---মোখলেস হোসেন
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য। ।
-- জে এফ নুশান
ভালো লাগলো লেখাটা। পড়া শেষ করে চট করে ওপরে গিয়ে দেখে নিলাম গল্প আছে কি না ট্যাগে। দেখলাম- স্মৃতিচারণ।
একটা কথাই মনে হলো, আপনি এবং আপনার মা, দুজনেই ভাগ্যবতী।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
অনেক ধন্যবাদ কনফুসিয়াস!
-- জে এফ নুশান
লেখা ভালো লেগেছে - বিষয়, লেখার শৈলী - দুই-ই। ৫ তারা।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এক লহমা
-- জে এফ নুশান
চমৎকার লাগলো। সেই সঙ্গে শুভকামনাও রইল। আমার নিজের জন্মতারিখও ডিসেম্বর মাসের চার তারিখ।
আপনি কি আগেও লিখেছেন সচলে?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
অনেক ধন্যবাদ তাসনীম। বাহ!!
সামান্যই, অতি অকিঞ্চিৎ।
-- জে এফ নুশান
চমৎকার একটা লেখা! শেষটা খানিক তাড়াহুড়ো করে শেষ হয়ে গেল বলে মনে হলো!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
অসংখ্য ধন্যবাদ অনার্য সঙ্গীত
-- জে এফ নুশান
অনেক কাল আগে সচল দিহান 'আ ম্যাজিক্যাল জার্নি' নামে তাঁর গর্ভাবস্থাকাল ও সন্তান জন্মদানের ওপর একটা সিরিজ লিখেছিলেন। ঐ সময়ে সচলের পাঠকেরা অধীর আগ্রহে সিরিজটার পরের পর্বের জন্য অপেক্ষা করতেন। আপনার বর্ণনাগুণে এই লেখাটায় সেই অনুভূতি ফিরে এলো।
আপনাকে আভূমি প্রণাম, আপনার জীবনসঙ্গীকে অভিনন্দন আর পৃথিবীর সব শুভ কামনা সামীনের জন্য!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
অসংখ্য ধন্যবাদ ষষ্ঠ পাণ্ডব! আপনার মন্তব্যের সূত্রে দিহান এর লেখা পড়ারও সৌভাগ্য হলো। অসাধারণ!
অভিনন্দন আর শুভ কামনা যথাস্থানে চলে গেছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও!
-- জে এফ নুশান
অভিনন্দন!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ তিথীডোর
-- জে এফ নুশান
নতুন মন্তব্য করুন