অনেক্ টা হটাৎ করেই ওর সাথে দেখা,
যেন বজ্রপাতের সময় রাস্তা খূঁজে পাওয়া – বনের মধ্যে ।
আমি হেঁটে যাচ্ছিলাম টি,এস,সি, থেকে ফুলার রোডের দিকে –
বিভ্রান্ত, অন্যমনস্ক্যভাবে ।
যেন পৃথিবীতে এসেছি কোনো কারণ ছাড়া –
ঘুরতে, দেখতে, অনুভব করতে, কিন্তু কোনো কিছু পেতে নয় ।
নিঃস্ব হয়ে আবার ফিরে যাব – কোথাই ? তাও জানিনা ।
হটাৎ, যেন সৃষ্টিকর্তা অথবা প্রকৃতির কল্যানে অথবা নাস্তিকের কাছে বিসৃঙ্খলভাবেই –
তুমি আমার সামনে পরলে,
নাকি আমিই পড়লাম তোমার সামনে, দুড়ুম করে – বাজের মত ।
কোন শব্দ হয়নি । কিন্তু তালা লেগে গেছে
কানে, চোখে, মুখে, চিন্তায়, চেতনায়, অস্তিত্বে ।
আমি চেয়ে থাকলাম অপলকদৃষ্টিতে ।
তুমি বোধহয় বিরক্তই হলে – এভাবে কেউ তাকাই ?
কিন্তু আমার তো কিছু করার নাই,
আমিতো একজন অভাগা পুরুষ – যার ভাগ্যে লেখা আছে তোমার সামনে আত্মসমর্পণ ।
তুমি ভ্রুকুতি করে চলে গেলে,
আমাকে আবার সেই আগের পৃথিবীতে ফেলে ।
ওহ, না! এখন বোনাস হিসেবে যোগ হয়েছে তোমার কষ্টোকর কল্পনা ।
মন্তব্য
ভাই নামটা কি আপনার। চমৎকার কবিতাটা দিলেন, নাম দিলেন না!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হে নামহীন কবি,এই অভাজন পাঠকের অভিনন্দন গ্রহন করুন । আগামীতে এইরকম বজ্রপাতময় কবিতা আরো পাঠের সুযোগ দেবেন ভরসা রাখি, সেই সাথে কিছু কিছু বানানে একটু খেয়াল দেবেন
(নো অফেন্স,পাঠকের কাজই তো হলো এইসব অকাজ )
-----------------------------------
'আমি ও অনন্তকাল এইখানে পরস্পর বিস্ময়ে বিঁধে আছি'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
ভালই লাগলো কবিতাটা। একটা মজা মজা ভাব আছে
যায় ভেসে যায় স্বপ্ন বোঝাই, নৌকা আমার কাগজের...
ধন্যবাদ আমার অখাদ্য কবিতা পড়ার জন্য । প্রসংসাগুলো মধুর লাগলো...হেহে ।
নাম দিতে ভুলে গেছিলাম ।
অতিথি লেখক দ্বিধা
নতুন মন্তব্য করুন