• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

।। ঘৃনামাতৃক ।।

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: রবি, ১৩/০৭/২০০৮ - ৭:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ হিসেবে বড় সামান্য আমি।সমষ্টির জন্য কৃত কোন কর্ম নেই আমার । জীবনের তলানী ঘেঁটে খুঁজে পাই,শেষ কৈশোরে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে মিছিলে নামা আর প্রথম তারুন্যে শহীদ জননীর ডাকে প্রস্তুত হওয়া-এ ছাড়া আর কোন অর্জন ও নেই । আর যা কিছু তা কেবলই ব্যক্তিগত স্বার্থপরতা,একটু ভালো করে বাঁচার তাগিদ আর আরেকটু আয়েশ ।

আমার বাবার মতো যে মানুষেরা নিঃস্ব থেকে থেকে ফুরিয়ে গেছে,সেইসব আপাতঃগুরুত্বহীন নিম্নমানের মানুষদের ও একটা রাষ্ট্র জন্মদেয়ার অহংবোধ ছিলো । পরাজয়ের বলয়ের মধ্যে বড় হতে হতে আমাদের অন্তরাত্না শুকিয়ে গেছে, ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হয়ে গেছে বোধ ।

আমার মানুষ জন্ম ফুরিয়ে যাবার আগেই এইসব উপহাস শুনে ফেলতে হয়েছে -জন্মযোদ্ধারা যুদ্ধে গিয়েছিলো নারীলোভে! প্রচারযন্ত্র এইসব প্রচারকরে, রাষ্ট্রযন্ত্র তাদের রক্ষা করে । ময়মনসিংহের ইশ্বরগঞ্জের যুদ্ধে আমার যে চাচাতো ভাই গুলীতে ঝাঁঝরা হয়ে গিয়েছিলো অথবা আমার যে মামাকে দালালেরা টুকরো টুকরো করে ঝুলিয়ে রেখেছিলো সুনামগঞ্জের এক বাজারে- আহা,সেই মানুষেরা বড় তুচ্ছ ছিলো!

আমি পরাজিত মানুষ, আমি জেনে গেছি পরাজয়ের গোপন ইতিবৃত্ত । একাত্তরের ডিসেম্বর ষোল বিকেলে যারা বিজয়ী হয়েছিল, আদতে তারা হেরে গেছে মাত্র তিনবছর আটমাস পরের সকালে । তারপর থেকে যা কিছু,যতোসব বিজয় বিজয় ভাণ,গল্প ও কবিতা, পতাকা উত্তোলন,স্মৃতির সৌধে পুস্পমাল্য,হুইলচেয়ার সম্বর্ধণা এইসব আর কিছুই নয়-উপহাস, কেবলই উপহাস মাত্র ।

মুক্তিযোদ্ধার ভাংগা কোমরে আরো কষে জোরালো লাথি তাই আর নতুন করে ব্যথিত করেনা, যেহেতু মোদাচ্ছের একা নয় । ঐ যে রাষ্টের কর্ণ ধরে আছে লোল-চর্ম, নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়েছে হায়েনা-শাবক, ধর্মের ধ্বজা উড়ায় পুরনো শকুন, সুগন্ধী রুমাল উড়ায় সুশীল শৃগাল- সকলে মিলেই তো ফেটে পড়ে অট্টহাসিতে ।

আমি জেনে গেছি পরাজয়ের তকমা মুছে ফেলার সুযোগ আমাকে দেবেনা জীবন, সম্মিলিত কোন প্রতিরোধ আর হবেনা সহসা,গর্জে উঠবেনা আর অভিজ্ঞ হাতিয়ার-ভাংতে ভাংতে নিঃশেষ হয়ে যাবে সবটুকু স্মৃতিচিহ্ণ ।

আমি ও ফুরিয়ে যাবার আগে খুব গোপনে আমার সন্তানদের কাছে পাচার করে যাবো ঘৃনার বীজমন্ত্র । তারা দিয়ে যাবে তাদের সন্তানদের,সেই সন্তানেরা তাদের পরম্পরাকে ।এই নিষিদ্ধ চাষাবাদ থেকে একদিন জানবে তারা- পুর্বপুরুষেরা ঘৃনাটুকু বাঁচিয়ে রাখতে পারেনি বলেই ভালোবাসাটুকু হারিয়ে ফেলেছিলো বড় অবেলায় ।


মন্তব্য

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ভালো লাগলো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

দৃশা এর ছবি

উদ্ধৃতি
আমি ও ফুরিয়ে যাবার আগে খুব গোপনে আমার সন্তানদের কাছে পাচার করে যাবো ঘৃনার বীজমন্ত্র । তারা দিয়ে যাবে তাদের সন্তানদের,সেই সন্তানেরা তাদের পরম্পরাকে ।এই নিষিদ্ধ চাষাবাদ থেকে একদিন জানবে তারা- পুর্বপুরুষেরা ঘৃনাটুকু বাঁচিয়ে রাখতে পারেনি বলেই ভালোবাসাটুকু হারিয়ে ফেলেছিলো বড় অবেলায়-

ভাইরে সত্যি কথাগুলা এভাবে বলতে নাই...কোথায় গিয়া জানি লাগে।

দৃশা

দৃশা এর ছবি

উদ্ধৃতি
আমি ও ফুরিয়ে যাবার আগে খুব গোপনে আমার সন্তানদের কাছে পাচার করে যাবো ঘৃনার বীজমন্ত্র । তারা দিয়ে যাবে তাদের সন্তানদের,সেই সন্তানেরা তাদের পরম্পরাকে ।এই নিষিদ্ধ চাষাবাদ থেকে একদিন জানবে তারা- পুর্বপুরুষেরা ঘৃনাটুকু বাঁচিয়ে রাখতে পারেনি বলেই ভালোবাসাটুকু হারিয়ে ফেলেছিলো বড় অবেলায়-

ভাইরে সত্যি কথাগুলা এভাবে বলতে নাই...কোথায় গিয়া জানি লাগে।

দৃশা

দৃশা এর ছবি

উদ্ধৃতি
আমি ও ফুরিয়ে যাবার আগে খুব গোপনে আমার সন্তানদের কাছে পাচার করে যাবো ঘৃনার বীজমন্ত্র । তারা দিয়ে যাবে তাদের সন্তানদের,সেই সন্তানেরা তাদের পরম্পরাকে ।এই নিষিদ্ধ চাষাবাদ থেকে একদিন জানবে তারা- পুর্বপুরুষেরা ঘৃনাটুকু বাঁচিয়ে রাখতে পারেনি বলেই ভালোবাসাটুকু হারিয়ে ফেলেছিলো বড় অবেলায়-

ভাইরে সত্যি কথাগুলা এভাবে বলতে নাই...কোথায় গিয়া জানি লাগে।

দৃশা

পলাশ দত্ত এর ছবি

পড়ে মন খারাপ হচ্ছে। তবু আপনার সত্যকথনের জন্য ধন্যবাদ।

আমরা আসলেই কখনো আর কিছু করতে পারবো না, না?

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

কীর্তিনাশা এর ছবি

দৃশার সাথে একমত।
---------------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

আহমেদুর রশীদ এর ছবি

তবুও পেতে পথের খোঁজ
মনের গোপনে রেখো এতটুকু আশা

---------------------------------------------------------
আমাকে ডাকে আকাশ, বোঝে মাটি হাওয়া জল
বোঝে না মানুষ আর বিনাশী মুদ্রার ছল

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

আপনার আবেগ ও গ্লানিবোধ আমাদের অনেকরই। কিন্তু এটাই শেষ কথা নয়, পরের কথাটি কি, কাজটাই বা কি, কীভাবে নিজেদের পরাজিত দশা থেকে বেরিয়ে আসবো, সেটাও তো বলা দরকার। নইলে হতাশাই স্থায়ি হবে যে!

আরেকটা কথা,

একাত্তরের ডিসেম্বর ষোল বিকেলে যারা বিজয়ী হয়েছিল, আদতে তারা হেরে গেছে মাত্র তিনবছর আটমাস পরের সকালে ।

শেখ মুজিবের মৃত্যু মধ্যে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পরাজয় ঘটেছে, আর তার আগে মুক্তিযুদ্ধ বিরাট বিজয়ী ছিল, তা মনে করতে পারছি না। শেখ মুজিব আর মুক্তিযুদ্ধকে একাকার করারও পক্ষপাতি আমি নই। মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পরাজয় ঘটে নাই, ঘটতে পারে না। যেটা ঘটেছে সেটা বিরাট পশ্চাদপসরণ। মুক্তিযুদ্ধকে যদি অধিকাংশ মানুষের অর্থনৈতিক (অবশ্যই অর্থনৈতিক, কেননা স্বাধীনতার আন্দোলনের গোড়ায় ছিল পূর্ব-পশ্চিমের আর বড়লোক-গরিবের মধ্যেকার বৈষম্যের কথা, নইলে ২২ পরিবারের কথা বা সোনার বাংলাকে কারা শ্মশান করলো, এমন ধ্বনি উঠতো না।) এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বাধীন-সার্বভৌম প্রগাতিশীল যাত্রার প্রতিশ্রুতির দিক থেকে দেখি, তাহলে মুজিবনগর সরকারের মধ্যেই তার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতার বীজ ছিল। একাত্তরের প্রতি প্রথম বিশ্বাসঘাতকতা কিন্তু ১৯৭২ সাল থেকে আওয়ামী লীগের লোকেরাই করেছিল। এখানে গণতন্ত্র বিকশিত হওয়ার সকল পথ, শিল্পায়ন ঘটানোর সকল সুযোগ এবং ধর্মীয় প্রতিক্রিয়াশীলতাকে সমাজের ভিত থেকে উচ্ছেদ করার সকল উদ্যোগ তারাই ভেস্তে দিয়েছে। পরের সরকারেরা এটারই খোলাখুলি অনুসরণ করেছে। সুতরাং আপনার ঐ মন্তব্য মানতে পারছি না।
আর মুক্তিযুদ্ধ যে কারণে পরাজিত হয় না, তার প্রমাণ রাষ্ট্রের অস্তিত্বে এবং এই জনগোষ্ঠীর স্বাধীন ভাবে বাঁচবার জেদের মধ্যে আছে। সময়ে আবার তা মাথা তুলবে। তার সমস্ত আলামত দেখা যাচ্ছে। কিন্তু সেই জাগরণ একাত্তরের শত্রুদের বিরুদ্ধে যে যাবেই তা নিশ্চিত, কিন্তু যারা একাত্তরে নেতা-বন্ধু ছিল তাদের নের্তৃত্বে বা তাদের পথে হবে যে হবে না তাও সন্দেহাতীত। যাদের সেনাশাসনের বিরুদ্ধে রা করার ক্ষমতা নাই, ক্ষমতায় পুনর্বাসিত হওয়ার লোভে যারা মার্কিনীদের আর তাদের লেঠেলদের পদচুম্বন করে মুক্তি নেয়, তারা আবার দেশোদ্ধার করবে এটা রমনার কাকও বিশ্বাস করবে না।

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

মুজিব মেহদী এর ছবি

যাদের সেনাশাসনের বিরুদ্ধে রা করার ক্ষমতা নাই, ক্ষমতায় পুনর্বাসিত হওয়ার লোভে যারা মার্কিনীদের আর তাদের লেঠেলদের পদচুম্বন করে মুক্তি নেয়, তারা আবার দেশোদ্ধার করবে এটা রমনার কাকও বিশ্বাস করবে না।

নির্মম সত্য কথা। কিন্তু মানতে কষ্ট হয়।

................................................................
সবকিছু নষ্টদের অধিকারে গেছে

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

হাসান মোরশেদ এর ছবি

চেখভকে একবার এক তরুন সমালোচক প্রশ্ন করেছিলেন-'আপনি তো শুধু সমস্যার কথা বলেন, সমাধান তো দেননা ' । জবাবে তিনি বলেছিলেন- বাপু হে,আমি লেখক মানুষ, যা দেখি তাই লিখি । ডাক্তার তো নই যে, প্রেস্ক্রিপশন দেবো '

আমি মেট্রিক্সের খুব নীচের মানুষ । সমাধান কি আমার জানা নেই, যারা সমাধান দেবে আমি তাদের একজন ও নই । কিন্তু বিশ্বাসযোগ্য কোন প্রতিরোধের ডাক যদি আসে আমার জীবদ্দশায়, নিজের অবস্থান থেকে সেই ডাকে সারা দেবার ভরসা রাখি, এই এতোটুকুই । কিন্তু আয়ুস্কালে তার কোন চিহ্ন দেখিনা বলেই সম্ভাবনাহীন ক্ষোভে আক্রান্ত হই ।

যা হোক,
আওয়ামী লীগ দলটিকে নয়,ব্যক্তি মুজিবকে আমি মুক্তিযুদ্ধের জন্য অপরিহার্য্য বলেই মনে করি । আপনি করেননা সেটা আপনার বিবেচনা । তবে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা যারা করেছিল,যারা এখনো করে-তারা ও কিন্তু উদ্দেশ্য হাসিলে ব্যাটা মুজিবরকেই অন্তরায় ভাবতো ।

বিশ্বাসঘাতকতার বীজ তো মুজিব নগর সরকারের মধ্যে ছিলই, ছিল ৭২-৭৫ এর মুজিব সরকারে ও । তাই ১৫ আগষ্টে মুজিব অপসারিত হয়েছে , আওয়ামী লীগ নয় । পনের আগষ্টের সকলা বেলা যখন মেজর ডালিম রেডিওতে ' পিপলস রিপাবলিক। বাংলাদেশকে 'ইসলামিক' রিপাবলিক ঘোষনা করলো তখন কেবল মুজিবই নিহত,আওয়ামী লীগ নয় । কয়দিন পর যখন সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ছাটা হলো, পাকিস্তান থেকে এয়ার মার্শাল তাওয়াব কে নিয়ে আসা হলো আর ঈদে মিলাদুন্নবীর জশনে জুলুশের নামে পালিয়ে থাকা সব ঘাতক দালালেরা এক হলো, সেই সময় নিহত হয়েছেন জেলখানার ভেতর তাজউদ্দিন সহ তারা চারজন,আওয়ামী লীগ কিন্তু তখনো ক্ষমতায় ।

প্রাতিষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের অর্জনকে গুঁড়িয়ে দেয়ার জন্য মুজিব ও তার চারজন সহকর্মীকে হত্যা করা জরুরী ছিলো- হত্যা করা হয়েছে । হাসান-হোসেনের ইসলাম ও ইসলাম ছিলো, ইয়াজিদের ইসলাম ও ইসলাম আছে ।
তাই

কিন্তু সেই জাগরণ একাত্তরের শত্রুদের বিরুদ্ধে যে যাবেই তা নিশ্চিত, কিন্তু যারা একাত্তরে নেতা-বন্ধু ছিল তাদের নের্তৃত্বে বা তাদের পথে হবে যে হবে না তাও সন্দেহাতীত।

এই মন্তব্যে আমারো জোরালো সহমত । সেই সাথে যোগ করতে হয়- ৭২-৭৫ এর আওয়ামী লীগের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার তৎকালীন মস্কোপন্থী কমিউনিষ্টদের বর্তমান ভগ্নাংশ কিংবা পিকিং পন্থী কমিউনিষ্ট যাদের একাংশ একাত্তুরেই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করেছিল, ৭২-৭৫ সময়ে যাদের বিরুদ্ধে পালিয়ে থাকা রাজাকারদের পৃষ্ঠপোষকতা করার অভিযোগ আছে --তাদের বিষয়ে সন্দেহাতীত থাকা যায় ।

বিএনপির যে রাগী তরুনেরা দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে ও ৯২ এর গন আদালতে ছিলো, তারা ও হজম হয়ে গেছে জামাতী পিরানহার পেটে ।

ব্যক্তিগত পর্যায়ে ঘাতক দালালদের প্রতি ক্ষোভ এখনো এদেশের প্রায় সকল মানুষের, এখনো প্রায় সকল মানুষেরাই সেই নির্মমতার বিচার চান । কিন্তু একদল সংগঠিত অপরাধীর বিরুদ্ধে অসংগঠিত ক্ষোভ কোন ফলাফল বয়ে আনেনা, যার প্রমান বার বার পাওয়া যাচ্ছে ।
তাহলে রমনার কাক আর কাকে বিশ্বাস করে?

সে প্রশ্নের উত্তরে আবারো চেখভ !

-------------------------------------
বালক জেনেছে কতোটা পথ গেলে ফেরার পথ নেই,
-ছিলো না কোন কালে;

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।