সময়ের হাতে নির্মিত মানুষ। অধিকাংশ মানুষ। তবু কোন কোন মানুষ সময়কে বিনির্মান করার স্পর্ধা ও ধারন করেন। সেইসব সাহসী মানুষদের কেউ কেউ ও আবার বিস্মৃত হয়ে যান সময়ের প্রতিশোধে।
টুপাক আমারোকে তিনশো বছর ভুলে ছিলো ল্যাটিন আমেরিকা। স্পেনিশ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়েছিলো টুপাক। স্পেনিয়ার্ডরা ফাঁসিতে ঝুলানোর মুহুর্তে টুপাক আমারো মাতা ধরিত্রীকে স্বাক্ষী রেখে বলেছিলো- 'আমি আবার ফিরে আসবো'
টুপাক ফিরে এসেছিলো তিনশো বছর পরে, সিমন বলিভারের নেতৃত্বে যখন গোটা ল্যাটিন আমেরিকাজুড়ে তুমুল স্বাধীনতার যুদ্ধ তখন টুপাক আমারোর আত্নদান হয়েছিলো তাদের অনুপ্রেরনা।
পৃথিবীর দেশে দেশে সকল সময়ে, সকল মানুষের শুভবোধের পক্ষে, অসুন্দর ও অকল্যানের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের গল্পটা মুলতঃ একই। এই প্রতিরোধ কখনো ফুরোয়না, শুভবোধের পক্ষে সংগ্রাম তাই একটি নিয়ত চলমান প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই স্মৃতি সংরক্ষন করতে হয় , কোন কোন সময় স্মৃতিকে পাহারা দিতে হয় কেননা ঘাতকেরা চায় প্রতিরোধের স্মৃতি মুছে দিতে, যে সমুহ স্মৃতি থেকে জন্ম নিতে পারে নতুন প্রতিরোধের চেতনা।
এই শহর, এই মায়াবী মনোটোনাস শহর দীর্ঘ বাইশটি বছর বিস্মৃত থেকেছে একটি শোকার্ত দিন, তার তিনটি সন্তানের বিভৎস খুন যারা মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বীজানুবাহী ঘাতক দালালদের প্রতিরোধে ব্যারিকেড হয়ে দাঁড়িয়েছিলো মিথিক্যাল সাহসে ভর করে।
এই শহর, এই বিস্মৃতির বিমর্ষ শহর তার সন্তানের ঘাতকদের তুমুল আস্ফালন দেখে গেছে কেবল, যাদের প্রতিশোধ নেয়ার কথা ছিলো তাদের আপোষ, নিবীর্যতা, অসহায়ত্বের স্বাক্ষী হয়েছে কেবল। যেমন এই রাষ্ট্র ভুলে থেকেছিলো তার ৩০ লক্ষ সন্তানের নাম, মুছে ফেলতে চেয়েছিলো মানচিত্রে লেগে থাকা গনহত্যার দাগ।
কিন্তু মানুষ, শুভবোধের সপক্ষের মানুষ সেই আশ্চর্য্য আগুন পাখী- সহস্র বিস্মৃতির ব্যারিকেড ভেঙ্গে যে বেরিয়ে আসে, ছাইভস্ম থেকে জন্ম নেয় নতুন করে বারবার। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবী তাই রুদ্ধ করা যায়নি কোন ষড়যন্ত্রেই ,থামানো যায়নি মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্ন।
এই স্বপ্নযাত্রায় প্রতিটি প্রতিরোধ ও আত্নদানের স্মৃতিই এক একটি স্মারক। প্রতিটি স্মারককে স্পষ্ট করে তুলতে হবে নিজেদের প্রয়োজনে। এই স্মারকগুলো বাতিঘর হয়ে পথ দেখাবে, চিনিয়ে দেবে প্রগতির পথে কে ভাই, কে দুশমন।
সেপ্টেম্বর ২৪ তাই ভুলা যাবেনা। বিস্মৃতির ছাইভস্মে আর ঢেকে রাখা যাবেনা শহীদ মুনির, তপন জুয়েলের আলোক প্রতীমা। জীবিত জুয়েল, মুনীর, তপন একটি রাজনৈতিক দলের কর্মী ছিলেন, সেই রাজনৈতিক দলের প্রতি কারো সমর্থন নাই থাকতে পারে কিন্তু শহীদ মুনীর, তপন, জুয়েল দলীয় পরিচয়ের সীমানা পেরিয়ে একটা পরিচয়েই অমর হয়ে গেছেন- মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী সংগ্রামের সাহসী সৈনিক তারা। রাজনীতির নামে, ব্যক্তিগত হিসেব-নিকেশে এইদিনকে ভুলে থাকা মানে ঘাতক-দালালদের জন্য আরেকটু পথ ছেড়ে দেয়া। যারা এইভাবে আত্মাবিক্রী করেছেন বা করবেন সময় তাদের গুনে নেবে নীলডূমো মাছি হিসেবেই- সে তারা আজ যতোবড় রথি-মহারথিই হোন না কেনো।
মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী সংগ্রামের যদি কারো সমর্থন থাকে, শুভবোধের প্রতি থাকে পক্ষপাত তবে সেপ্টেম্বর ২৪ এ শহীদদের স্মৃতিতে একটু আণত হোন, বুকের ভেতর লালটুকটুকে স্বপ্নটাকে আবার হাত বুলিয়ে প্রত্যয় নিশ্চিত করুন- 'নো পাসারানো'- মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার প্রশ্নে ন্যুনতম কোন আপোষ নয়।
মানুষের শুভবোধের জয়হোক।
মন্তব্য
সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদী বিরোধী লড়াইয়ের তিন শহীদের স্মরনে আজ় সন্ধ্যায় সিলেট শহীদ মিনার থেকে আলোর মিছিল। এই আলো ছড়িয়ে পড়ুক সবখানে...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
কুটুমবাড়ি
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
অসাধারণ একটা লেখা!
মানুষের সুকুমারবৃত্তি আর শুভবোধের উপর আমার অগাধ আস্থা।
এই মৌলবাদ বিরোধী আন্দোলনের এই তিন সাহসী সৈনিককে শ্রদ্ধা।
জাগ্রত হও আগুন পাখি--------
মানুষের শুভবোধের জয়হোক।
-----------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মানুষের শুভবোধের জয়হোক।
মেীলবাদ নিপাত যাক।
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
মানুষের শুভবোধের জয়হোক।
অনন্ত
কাকস্য পরিবেদনা
চেতনার তীব্র লালে জালো আগুন
মৌলবাদ নিপাত যাক।
মানুষের শুভবোধের জয়হোক।
...........................
Every Picture Tells a Story
শ্রদ্ধা। শহীদদের সম্পর্কে আরেকটু বিস্তারিত জানতে পারলে ভাল হত।
তারা তিনজন
মুনির ই কিবরিয়া
মুনির ই কিবরিয়া চৌধুরী ছিলেন সিলেটের পরিচিত মুখ। তিনি এমসি কলেজের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পাশাপাশি জাসদ ছাত্রলীগের রাজনীতি করতেন। ভালো অ্যাথলেট হিসেবে কলেজে তাঁর নামডাক ছিল। এমসি কলেজের অভ্যন্তরীণ খেলায় মুনির ই কিবরিয়া ১০০ ও ২০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় পরপর তিনবার চ্যাম্পিয়ন ছিলেন। এ ছাড়া তিনি সিলেটের সংস্কৃতি পাড়ার প্রিয়মুখ ছিলেন, জড়িত ছিলেন লিটল থিয়েটার সিলেটের সঙ্গে। এ ছাড়া তিনি আর্তমানবতার সেবায় জড়িয়ে ছিলেন এবং লিও ক্লাব অব সিলেট মিডটাউনের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন। সিলেটের জকিগঞ্জে পৈতৃক বাড়ি হলেও মুনির ছোট থেকে বড় হয়েছেন সিলেট নগরীর মিরাবাজারে। ভাইবোনদের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট।
তপন জ্যোতি দে
তপন জ্যোতি দে মদন মোহন কলেজের ছাত্র ছিলেন। তিনি মদন মোহন কলেজ জাসদ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। তিনি খুব ভালো গান গাইতেন। সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় তপনের বাড়ি। তপনের মৃত্যুর পর তাঁর ছোট ভাই মদন মোহন কলেজে লেখাপড়া করতে এসে শিবিরের হাতে নানাভাবে লাঞ্ছিত হন। বর্তমানে তপনের পরিবারের সদস্যরা বিশ্বম্ভরপুরে নিজেদের বাড়িতেই থাকেন।
এনামুল হক জুয়েল
এনামুল হক জুয়েল এমসি একাডেমির নবম শ্রেণীর ছাত্র ছিল। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করে মাধ্যমিকের লেখাপড়া করার জন্য জুয়েল সিলেট শহরে তার বোনের বাসায় আসেন। পরবর্তী সময়ে তার মা অসুস্থ হয়ে পড়লে সে গোলাপগঞ্জে ফিরে গিয়ে এমসি একাডেমিতে ভর্তি হয়। নিহত হওয়ার দিন সে বড় বোনের বাসায় বেড়াতে যাচ্ছিল। ছয় ভাইবোনের মধ্যে জুয়েল ছিল পঞ্চম।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার প্রশ্নে ন্যুনতম কোন আপোষ নয়।
মানুষের শুভবোধের জয়হোক।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মৌলবাদ নিপাত যাক।
আমরা সবাই সত্যিকারের মানুষ হয় উঠি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
পড়েছি দুপুরে।
কি মন্তব্য করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না!
মাঝে মাঝে আমার কেবলই মনে হয়, আমার যদি একটা স্টেনগান থাকতো!!
লেখা খুবই ভালো হয়েছে!
এই পোস্টটা দু-একদিন স্টিকি থাকতে পারে!
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
শুভবোধের জয়হোক।
এইমাত্র ফিরলাম। আমরা যে এখনো হারিয়ে যাইনি তা আবারো প্রমাণিত হল।
আগুনের পরশমনি ছোয়াও প্রাণে!
আরো ছবি নিয়ে আলাদা করে পোস্ট দিন।
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
এই তারুণ্যের সবুজে রাঙানো শহীদ মিনার আজ উপরে কেমন দ্রোহের আগুনে লাল হয়ে গেছে ! শহীদ মিনার, তুমি আরো লাল হয়ে ওঠো এবার যতোসব জান্তব কালোর বিপক্ষে ! এমন নিরিবিলি নিস্তব্ধ থেকোনা আর !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এই প্রতিরোধ কখনো ফুরোয়না, শুভবোধের পক্ষে সংগ্রাম তাই একটি নিয়ত চলমান প্রক্রিয়া।
বাংলার মাটিতে হায়েনাদের বিচার একদিন হবেই।
মানুষের শুভবোধের জয়হোক
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
সচল জাহিদ ব্লগস্পট
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
শিবির ও মৌলবাদ বিরোধী যুদ্ধের সাহসী সেনানী তিন যোদ্ধা তপন,মুনির ও জুয়েলের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাতে আলোর মিছিলে আগত শত শত মানুষের ঢল প্রমাণ করেছে "হে সাহসী বীর সেনানীরা আমরা আজো তোমাদের ভুলি নি ভুলবো না ।আমরা ভয়কে জয় করতে জানি ।" এতে তপন,মুনির,জুয়েলের খুনিদের পুনঃবিচার এবং ২৪ সেপ্টেম্বরকে ঘাতক-দালাল বিরোধী দিবস হিসেবে ঘোষণা করার দাবি সমস্বরে উচ্চারিত হয়েছে বারবার ।
আমি শোকে মূহ্যমান হতে চাই না, আমি চাই ক্রোধের আগুনে প্রজ্জ্বলিত হতে। আমি চাই সেই আগুনে পুড়ে ভষ্ম হয়ে যাওয়ার আগেই মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িকতাকে লালন করা প্রতিটা মানুষরূপী হায়েনা বাংলাদেশের মাটি ছেড়ে পালিয়ে যাক।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার প্রশ্নে ন্যুনতম কোন আপোষ নয়।
আচ্ছা, কেউ কি বলতে পারেন, এই মঙ্গল মিছিলের উৎপত্তি কোথায়?
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা।
এই শপথ আজীবন।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার প্রশ্নে ন্যুনতম কোন আপোষ নয়।
facebook
তাঁদের প্রতি
ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হোক !
অজ্ঞাতবাস
ইফতি
শুভবোধের জয় হোক।
মানুষের শুভবোধের জয়হোক।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
মানুষের শুভবোধের জয় হোক...
মানুষের শুভবোধের জয়হোক।
মৌলবাদ নিপাত যাক, মানবতা মুক্তি পাক
ওরা তিনজন! মৌলবাদ বিরোধী আন্দোলনের এই তিন সাহসী সৈনিককে শ্রদ্ধা!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
কে বলে বাঙ্গালী পরাজিত হতে শিখেছে! মৌলবাদ নিপাত যাক। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা আর শ্রদ্ধা তাদের প্রতি যারা বুকের ভেতর এখনও আগুন নিয়ে পথে হেঁটে যান।
দেবা ভাই
-----------------------------------------
'দেবা ভাই' এর ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন