ঐ যে বন্দরের ভিতরে একটা মাছের বাজার, কি নাম যেনো?
-লাল বাজার?
-হুম লালবাজার। লালবাজারের তখন মাংস ও বিক্রী হতো। কিন্তু ঐ সময় বাজারে মানুষ আসতো খুব কম। দুএকজন এলে ও মাছ-মাংস নিয়ে ঘরে ফেরার উপায় ছিলোনা কুকুরগুলোর যন্ত্রনায়।
ইব্রাহিম আলী গল্প বলছিলেন একাত্তুরের। না, মুক্তিযোদ্ধা নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, '৬৯ এ আসাদ শহীদ হলেন যে মিছিলে, ছিলেন তাতে। বন্ধুত্ব ছিলো শহীদ মানিকের সাথে, যার নামে মানিকনগর। থাকতেন মহসীন হলে, সিলেট এসে পৌঁছেছিলেন ২৫ মার্চ সকালে বাবার অসুস্থতার সংবাদে। চট্রগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ূয়া বড় ভাই বাড়ি ফিরেননি, ওখানে থেকে সীমান্ত পেরিয়েছিলেন প্রশিক্ষন নিতে। অসুস্থ বাবাকে ফেলে যুদ্ধে যেতে পারেননি ইব্রাহিম আলী। অবরুদ্ধ শহর সিলেটের স্বাক্ষী, অধোগামী সেইসব দিনের কথা শুনি তার কাছে।
-কুকুরের যন্ত্রনায়? ঠিক বুঝিনি
কথক হাসেন।
-হোটেল, রেস্টুরেন্ট সব বন্ধ দিনের পর দিন। অনেকের ঘরের পোষা কুকুর। বেশীর ভাগ মানুষ মরে গেছে পাক আর্মির গুলিতে, যারা বেঁচে ছিলো প্রান নিয়ে পালিয়েছে, কুকুরের খবর কে রাখবে? না খেতে খেতে কুকুরগুলো পাগল হয়ে গিয়েছিলো। লাল বাজার থেকে কেউ মাছ মাংস কিনে বের হলেই ঘিরে ধরতো।
অবিশ্বাস্য না হলে ও এই কথন আমার কাছে অপরিচিত ঠেকে।
ইব্রাহিম আলী বলে চলেন
-আরেকদিন তোপখানার পাশের এক গলিতে লুকিয়ে আছি, দেখি একপাল কুকুর সাঁতরে সুরমা নদী পার হচ্ছে, অথচ পাশেই কীনব্রিজ
-হয়তো ব্রীজে উঠার চেয়ে সাঁতরে পেরুনোই কুকুরের জন্য সহজ
আমার সহজ সমাধানে কথক এবার বিরক্ত হন।
- ঘোর বর্ষাকাল আর তখনকার সুরমা ছিলো এখনের চারগুন চ্যাপ্টা
-তাহলে?
-কিনব্রীজের নিচে ঐ যে সার্কিট হাইজ, সার্কিট হাঊজে ছিলো পাঞ্জাবীদের ক্যাম্প। ক্যাম্পে বসে তারা টার্গেট প্র্যাক্টিস করতো, গুলী করে মারতো ব্রীজ পেরুনো মানুষ ও কুকুর
- ওহ!
ইব্রাহিম আলী একটু থামেন। চায়ের কাপে চুমুক দেন। আমাকে ও ইশারা দেন চা নিতে।
-কাষ্টঘরের ভিতর দিয়ে সুপানীঘাট গেছে যে রাস্তা, চিনেন?
-জ্বি চিনি।
- ঐ রাস্তা ভর্তি থাকতো বেওয়ারিশ কুকুরে। সার্কিট হাউজ থেকে আর্মির জীপ যখন বের হতো অপারেশনে, কুকুর গুলো তখন চার ঠ্যাং উঁচু করে মরার ভান করতো
-কেনো?
-যেনো পাকসেনারা গুলী না করে।
পাকিদের নিউক্লিয়ার আব্বা কাদের খান জানিয়েছেন তখন হাতে পরমানু বোমা থাকলে বাংলাদেশের জন্ম তারা ঠেকিয়ে দিতেন।
কুকুরদের পরম্পরা থাকে কিনা জানিনা। যদি থেকে থাকে ৭১ এর সেই ভয়ার্ত কুকুরেরা হয়তো তাদের পরবর্তী প্রজন্মকেও জানিয়ে গেছে মানুষরূপি একদল দানবের কথা, যাদেরকে মানুষ তো মানুষ, বাংলার কুকুর ও ঘৃনা করেছে।
দানবদের রাষ্ট্রটি প্রতিদিন অনেকটুকু করেই তলিয়ে যাচ্ছে রসাতলে। অথচ স্বাধীন বাংলাদেশ নিয়ে তাদের মাথাব্যথা কমেনি ৪০ বছর পর ও।
সত্য ও শুভবোধের জয়ের জন্য এই দানব রাষ্ট্র পাকিস্তান ও এর দর্শন,ভাবনা, অনুসারীরা ধ্বংস হোক।
কাদের খান ঝুলে থাকুক নিউক্লিয়ার মমি হয়ে।
মন্তব্য
আমেন।
****************************************
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমরা যে কবে নিঊক্লিয়ার বানামু। ওই হালাগোরে ডর দেখাইতে আমাগো জলদি নিউক্লিয়ার দরকার।
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
উঁহু নিউক্লিয়ার বানিয়ে পাকিস্তানের কাতারে নাম লেখানো বরং আমাদের পরাজয়।
একটা শুভবোধ সম্পন্ন, দারিদ্রমুক্ত মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে নিজেদেরকে উন্নীত করতে পারাই হবে আমাদের কৃতিত্ব।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হাঁটু
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
আরে লিখে ফেলছো? গল্পটা কিন্তু শুনতে ভয়ংকর লাগছে। লেখাটা ততটা লাগেনি। তারপরও লিখতেতো পারলা।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
হুম, এই কারনেই সিনেমার চেয়ে লেখা টিকে থাকে বেশিদিন, মুখে মুখে বলা গল্প আরো দীর্ঘদিন।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
এই ব্যাটা ওখানে বোঝাতে চেয়েছে, যে একাত্তর হল অখণ্ড পাকিস্তানের উপর ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী হামলা। আসলে যে নিজেরাই ভারতের উপর প্রি-এম্পটিভ হানা দিয়ে যুদ্ধটা লাগিয়েছিল ওই ফ্রন্টে, সে কথা বলে কে?
আর ব্যাটা যে পরমাণু-গবেষণা নিয়ে বিজ্ঞানী হয়েছে সে তো চীন থেকে চোথা মারা, চীনেরই টাকায়, চীনেরই যন্ত্রপাতির সাহায্যে। তাই নিয়ে এত ফাল পাড়বার কী আছে? এসব শোনাতে হয় ইরানকে গিয়ে শোনাক, যেখানে আবার এই জিনিস পাচার করে পাকিরা বড়ভাই সেজেছে।
ব্যাটা কোন বিজ্ঞানীই না -- স্রেফ একটা চোর, টাউট ও ক্রিমিনাল। একটা পোটেনশিয়াল মাস মার্ডারার বা জেনোসাইডাল মনস্টার। এই হলো গিয়া একটা পাকিস্তানি বিজ্ঞানী ও জাতীয় হিরোর সংজ্ঞা।
ইরানকে ওই জিনিষ পাকিরা দিবে বলে মনে হয় না। ইরানকে পাকিরা বিভিন্ন স্ফেয়ায়ারেই সিরিয়াস প্রতিযোগী ও থ্রেট বলে বিবেচনা করে। ইরানিরা মনে হয় চীন বা নর্থ কোরিয়ার সাহায্য পেয়েছে। আল জাজিরার একটা ডকুমেন্টারিতে দেখলাম - বার্মাও নাকি এখন নর্থ কোরিয়ার সাহায্যে ঐ জিনিষ বানানোর চেষ্টা করছে ।
****************************************
এইখানে দেখেন। এই লোক ইরাককে নিউক্লিয়ার টেকনোলজি অফার করেছিল, ইরান সফর করেছিল, ইরানও যে টেকনোলজি পেয়েছিল তাতে পাকিদের হাত আছে, বিশেষ করে এই আব্দুল কাদের খানের। লিবিয়া আর উত্তর কোরিয়াতেও পাকি টেকনোলজি গেছে।
ধাক্কার মত লাগলো।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
একই আশা রাখি ....
"সত্য ও শুভবোধের জয়ের জন্য এই দানব রাষ্ট্র পাকিস্তান ও এর দর্শন,ভাবনা, অনুসারীরা ধ্বংস হোক।"
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
এরপরো বাংলাদেশে পাকিপ্রেমিদের সংখ্যা কমে না
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
প্রথম আলো ও হামিদ মীরের জন্য খুব মায়া লাগছে। তারা রিকনসিলিয়েশনের কাজ এতোটা এগিয়ে আনার পরেও এই বিজ্ঞানী ছাহেব যে কতোটা পিছিয়ে দিলেন, তাতে তাদের বুক ফেটে যাওয়ার কথা। ব্লগের মানবতাবাদী সুশীলরাও একটু বিপাকে পড়ে যাবে। একাত্তরের গণ্ডগোল যে শুধু পাকি আর্মিদের কীর্তি, পাকিজনতা যে তাদের বাঙালি ভাইদের জন্য কেঁদেকেটে আকুল, সেই তত্ত্ব পুরা লেজেগোবরে হয়ে গেলো।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
যে জাতির জাতীয় পশু হচ্ছে ছাগল, এদের কাছ থেকে এর বাইরে কী আশা করা যায়?
ছাগলের বাচ্চারা নিজেদের লুঙির কাছা সামলাইতে পারতেছে না, আন্তর্জাতিক োগামারা খাইতে খাইতে অবস্থা জেরবার, এরা আইছে নিউক্লিয়ার পাওয়ারের হিসাব কষতে।
আমাদের রাস্তার কুত্তারাও যে সেনাবাহিনীরে ঠ্যাঙ উঁচা কইরা দেখাইছে, হেরা নিউক্লিয়ার দিয়া কী ছিড়তে পারত, সেটা ভালোই বুঝা আছে।
শুয়োরের বাচ্চার সাহস কত!!!!
আমি বিশ্বাস করি- এরা নিজেদের কর্মফলে একসময় 'সম্পূর্ণরূপে পরিত্যক্ত রাষ্ট্র' হয়ে যাবে!
"সত্য ও শুভবোধের জয়ের জন্য এই দানব রাষ্ট্র পাকিস্তান ও এর দর্শন,ভাবনা, অনুসারীরা ধ্বংস হোক।"
এইসব বরাহদের প্রলাপে কান না দিলেও হয়...আবারও বলি, ফাকিস্তান নিপাত যাক।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
আমার মনে হয় ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের পরমাণুবোমা না থাকার শোকে আমাগো গইড়াইয়া কান্দা উচিত
অজ্ঞাতবাস
এই মন্তব্য পইড়া গইড়ায়া হাসলাম কিছুক্ষণ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
No Qadeer Khan if his parents didn't have sex that night ~ Syeed Ahmed
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কুকুররা তাদের পরের প্রজন্ম কে জানিয়ে গেছে বলেই ধারণা করছি, কিন্তু মানুষেরা ঠিকমতো জানাতে পারেনাই বলে মনে হয় আমার।
নিউক্লিয় আব্বাহুজুর জনাব কাদের খান
এটমবোমার ভয় দেখাইয়া বীর সাজবার চান
একাত্তরের করছি যুদ্ধ অস্ত্র হাতে লইয়া
ন্যুকফ্যুকের ভয় দেখাইলে দিমু হান্দাইয়া।
চ্চু চ্চু চ্চু.....এ যে দেখছি 'গরু হারালি অমনি হয়, মা!' দশা হয়েছে বেচারার।
পাকিস্তান এখন আর কার্যত রাষ্ট্রের সংজ্ঞার মধ্যে নেই। ব্যর্থ রাষ্ট্র বললেও একটা সান্ত্বনা থাকত, এখন কেবল একটা ইতিহাসের জায়গার নাম, কাজীর গরুর মত খাতাকলমে আছে, বাস্তবে নেই। মাথামোটা একদল মধ্যযুগীয় লোককে অত্যাধুনিক সব অস্ত্র ধরিয়ে দিয়ে বলা হয়েছে, তোমরা পিতিমির সবচে' সেরা সেনাবাহিনী, তারাও খুশীতে বগল বাজাতে বাজাতে নিজেদের নিরস্ত্র লোক মেরে বীর সাজছে, সমাজটাকে ধর্মের আঁকশী দিয়ে টেনে নিয়ে যাচ্ছে সুদূর অতীতের খুন-ধর্ষণ-লাশ-রক্তে ভরা নরকের চেয়েও অন্ধকারময় এক কাল্পনিক বেদুইন স্বর্গে, আর ওদিকে প্রতিদিন মুঠোর ভেতর সিকিটা আধুলিটা গুঁজে দিয়ে বেলায় বেলায় লুঙ্গি তুলে পেছন দিয়ে কী যেন একটা করে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নামের জ্যাঠামশাই। নানারকম জন্তুজানোয়ারে ঠাসা পাকিস্তান নামের এই নাপাক ভূখণ্ডটি ক'দিন বাদে তিন টুকরো হল বলে, আর চুরার চুরা এই খান কি পুত কীনা গাইছে চল্লিশ বছর আগের গু-হারা হেরে যাওয়া এক খেলার গীত!
আরে ব্যাটা, বুইল্লে পরে বুইলবেনে বলে বুইলেছে, তোদের পিল্ড মার্শাল আর জেনরেলদের গুহা দিয়ে যে আমাদের লুঙ্গিগেঞ্জিপরা খালিপায়ের মুক্তিযোদ্ধারা (যাদের অধিকাংশই জীবনে প্রথম অস্ত্র দেখেছে একাত্তরের গণহত্যা শুরুর পর) আস্ত বাঁশ ঢুকিয়ে পাতলা হাগা বের করে দিল, সে খেয়াল আছে? শুধু পরাজয় হলে না হয় কথা ছিল, তোরা যে একেবারে 'আত্মসমর্পণের চুক্তি' সই করে ফেললি হাঁটুর বয়সী ছেলেদের বাপ ডেকে, সেটা গোটা বিংশ শতাব্দীতে দুনিয়ার আর কোন জাতি করেছিল, সেটা জানিস? দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে এক জাপান ছাড়া আর কেউ করেনি। তাও গোটা দুনিয়া মিলে ছয় বছর ধরে এশিয়ার আধখানা জুড়ে যুদ্ধ করে ওদের পরাস্ত করেছিল, আর তোরা গোটা দুনিয়া সঙ্গে নিয়ে (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবরকম সমর্থন, চীনের অস্ত্র আর আরব বিশ্বের পয়সা) আমাদের দু'আনার কিশোরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেও মাত্র ন'টা মাস টিকতে পারলি না। হেগে পেদে পোঁদমাথা এক করে কেৎরে বসে রইলি। অ্যাটম বোমা দিয়ে কী কেশটা ছিঁড়তিস রে ব্যাটা? যত্ত সব ননগেজেটেড কথাবার্তা!
তোদের ঘরের চালা খুবলে নিয়ে যাচ্ছে অন্য লোকে, দু'দিন পর লোটাকাঁসাও তো কেড়ে নেবে, সেদিকে খেয়াল নেই, তুই কীনা বলতে নেগেছিস চল্লিশ বছর আগে কী করলে কী হতে পারত! হুঁ হুঁ, দাদার আগে জন্মালে আমিও জ্যাঠা হতে পারতুম।
নে খা, স্বপ্নেই যদি খাবি, পোলাওই খা।
নিতান্তই গেরস্ত মানুষ, চারপাশে কেবল
শস্যের ঘ্রাণ পাই।
লেখাটা ভালু পেলাম। কাদের খানের এই বইটা কিনেছি কিন্তু এখনও পড়া শুরু করতে পারিনি। দেখি, পড়া হলে চেষ্টা করবো ওর পাগলামীর আরও কিছু কাহিনী তুলে ধরার।
৫ মাস কাটিয়ে আসলাম কাদের খানের প্রতিবেশী হয়ে। আমার অফিস আর কাদের খানের কারাগারের মাঝে মাত্র একটা বাড়ি ছিলো। ওটাকে কারাগারের থেকে ভালো কিছু বলতে পারছি না, যেমনটা দেখেছিলাম কাবুলে জেনারেল রশীদ দোস্তামের বিলাসবহুল বাড়ি কাম কারাগার। বাস্তবতা হচ্ছে অধিকাংশ পাকিস্তানীদের কাছে কাদের খানের বর্তমান অবস্থান কুকুরের থেকে ভালো কিছু না। সে এখন পাকিস্তানের জাতীয় বেঈমান হিসেবেই গণ্য হয়।
বান্দর বুড়ো হলেও গাছে ঝোলে। আর কাদের খান তো ......................!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
No Qadeer Khan if his parents didn't have sex that night ~ Syeed Ahmed
he took a different route
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
সাধারণত পাকিদের আমি ঘৃণা করেও কিছু লিখিনা। কেননা তাদের ঘৃণা করতেও রুচি হয় না।
অবশ্য এটা ঠিক ৭১ এ তাদের কাছে পরমানু বোমা থাকলে তারা অবশ্যই সেটা বাগালীর উপর নিক্ষেপ করত। তাতে বাঙ্গালীর বিজয় রোধ করা না গেলেও নরহত্যার সুখ তারা প্রান ভরে উপভোগ করতে পারত।
তবে কাদির সাহেবের দুসচিন্তার কিছু নাই।
পাকিরা তাদের পরমানু আস্ত্র হয়ত আচিরেই ব্যাবহার করবে, তাদের নিজেদের ই কোন না কোন অংশের বিরুদ্ধে।
নতুন মন্তব্য করুন