আপনার জীব্রানের অনুবাদটুকু পড়লাম ।
বলেছেন তীব্রসমালোচনা করার জন্য ।
করছি, তার আগে ছোটো কটা কথা:
কবিতা পড়ি, তীব্র ভাবে পড়ি । পড়তে পড়তে মাতাল হই। সত্যি মাতাল হই ।
মনে করেন পেগ কয়েক ব্রান্ডি গিললে যতটা ...... কয়েক লাইন জীবনানন্দ , কয়েক লাইন আবুল হাসান , টুকরো কয়েক জীব্রান পড়লে তার থেকে বেশী ।
এতটা মাতাল কেনো হই? লিখতে পারিনা বলে? হয়তো তাই ।
আর মাতাল হয়ে যাই বলেই ভালো মন্দ বোঝিনা কবিতার । যখন পড়ি --- 'আমাদের অন্তর্গত রক্তে খেলা করে এক বিপন্ন বিস্ময় ' --আমি তখন আর বোঝিনা তার শব্দ চয়ন, বাক্য বিন্যাস কিংবা অনুপ্রাস।
আমি কেবল ও ই বিপন্ন বিস্ময় টুকু টের পাই । বোঝি ওটা আর কিছু নয়, একটা নিরেট কবিতা ।
আপনার অনুবাদটুকু কবিতা ।
তেমনি নিরেট কবিতা ।
দু:খিত যা আমাকে মাতাল করে আমি তার সমালোচনা করতে পারিনা ।
মৃদু অথবা তীব্র।
মন্তব্য
মোরশেদ ভাই,
আপনার বাচ্চারাও বাসা বদল করলো!
-------------------------------------
রামছাগলের সামনে, খচ্চরের পেছনে আর নিবোর্ধের ধারেকাছে না থাকাই শ্রেয়!
আরে, আরে কেমনে কি ?
-----------------------------------
'পড়ে রইলাম বিধির বামে,ভুল হলো মোর মুল সাধনে'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হযুদা যদি কয় তিনি কোবতে লিখতে পারেন না, তাইলে কেমনে কি? উনার এখন দেখা পাওয়া যায় না কেন? বেশি ব্যস্ত নাকি?
রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
নতুন মন্তব্য করুন