যখন ডুবিয়া গিয়াছে পূর্নিমার চাঁদ , আকণ্ঠ সূরা পানের তাঁর হয়েছিলো সাধ..
তিনি কবি শেখ জলিল । এই ব্লগের প্রধান কবি( আমার বিবেচনায় যেহেতু সূরা নিয়ে তিনিই প্রথম লিখেছেন কবিতা) ।
তো আমি ও নাদান ,বোঝিনা কবিতা তবে সূরা য় ছিলো কিঞ্চিত আসিকি । তাই ঢুকে পড়েছিলাম তার বৈঠকখানায় ।
মান্যবর কবির অনুমতিক্রমে শুরু করেছিলাম সূরা পান । এর আগে তাঁর মতামত নিয়ে আরেক কবি ওমর খৈয়ামের নামে এক পেগ উৎসর্গ হয়েছিল ভূমিতে । যেহেতু সেই শায়ের এক শায়েরীতে দূনিয়ার সব সূরাপ্রেমিককে মিনতি করেছিলেন যেনো তার নামে দুই েক পেগ ঢালা হয় ভূমিতে। তিনি কব্বরে থেকে ও দূনিয়ার সূরা আশেক করেন যেহেতু শরাবন তাহুরা পাবার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীন বেচারা কবির ।
এরই মাঝে এসে অনুপ্রবেশ করেছিলেন কৌশিক হাঁসের ভোনা মাংস নিয়ে । বিস্ফোরক সব কবিতা লিখলে ও সেই আসরে কৌশিক কাব্য নয় সূরা নিয়েই মত্ত ছিলেন ।
পথ ভূলে চলে এসেছিলেন আরেক কবি পথিক ও । প্রথমে বেশ কেরদানী মারলে ও শেষে আর সাহসী হননি হয়তো সঞ্চিত রাখছিলেন সোনা-রুপার জন্য ।
ইত:মাঝে একবার বাচ্চা মিয়া গোধূলী ও এসে উঁকি দিয়েছিল । সে অবশ্য ভেবেছিল বড়রা বোঝি বিশুদ্ধ খনিজ জল পান করছে!!!
জলিল ভাই সূরা রসিক হলে ও মুলত : কবি । তার ইচ্ছে ছিল সূরা পানের সাথে সাথে তাঁর কবিতা নিয়ে আলোচনা । আমি নাদান আবার ও সব বোঝি কম, কৌশিকের ও তেমন আগ্রহ ছিলনা ।
তবে অনুপ্রবেশ করেছিলেন আরেক কবি ভাই আলীপ্রান । তিনি সূরা নয় জলিল ভাইয়ের কবিতা নিয়ে তীব্র আলোচনা করেছিলেন । যদি ও জলিল ভাইয়ের মনমতো হয়নি ।
অপছন্দের আলোচক থেকে মাতাল ই স্রেয় ।
সেই আসরে কবি প্রধান শেখ জলিল ভাইকে কথা দিয়েছিলাম আরো জিনিস আসবে তাঁর জন্য ।
ব্যক্তিগত সংগ্রহ শালা থেকে সামান্য উপঢৌকন হে কবি আপনার জন্য ।
গ্রহন করে কৃতার্থ করবে ন ।
তবে সূরা পর্বে সাথী করলে আরো ধন্য হবো ।
অবশ্য আর কোনো সূরা রসিক থাকলে তিনি ও অংশ নিতে পারেন, অতি অবশ্য ই কবি র অনুমতিক্রমে ।
ছবিস্বত্ব: একেবারেই নিজস্ব । আমি চুরি করে মদ খাইনা ।
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন