হুমায়ুন আজাদের পর এবার ব্লগার অভিজিৎ ও তার স্ত্রী বন্যার ওপর আক্রমন হলো। আক্রমনের উদ্দেশ্য-পদ্ধতি-কারণ একই। এরা কারোও কোন ক্ষতি না করে কিছু একটা লিখেছেন এবং এতে ধর্মের নিশানওয়ালাদের অনুভুতি আহত হয়েছে। আগে এই আহত অনুভুতির মাশুল দিতে হয়েছে হুমায়ুন আজাদকে, ব্লগার রাজীবকে। আজ এই মাশুল দিতে হলো অভিজিৎ দম্পতিকে। হুমায়ুন আজাদ প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। অভিজিৎ প্রাণে বাঁচতে পারেননি।
এখনও পর্যন্ত যা খবর তাতে জানা যাচ্ছে হুমায়ুন আজাদ আর অভিজিতের ওপর হামলা কাছাকাছি জায়গাতেই, অর্থাৎ বইমেলা থেকে ফেরার পথে টিএসসির আশপাশে হয়েছে। বাঙ্গালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উৎসব বই মেলা থেকে ফেরার পথেই তাদের ওপর আক্রমন হলো।
কোন কিছু লেখার অপরাধে মাথার মূল্য ধার্য্য করা মৌলবিদের এই দেশে কিছু হয় না। ব্লগার রাজিব, অভিজিতদের কুপিয়ে মারা হয় আর ফারাবিরা নির্ভয়ে ঘুরে ফিরে এর ওর ঘাড়গর্দান নামানোর ফতোয়া দেয়। এই ফারাবিরা এখন বাংলাদেশ থেকে শুরু করে ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, মধ্যপ্রাচ্য সব জায়গাতেই ছড়িয়েছে।
ফারাবিদের ভোজালি সেই লেখালেখির শুরু থেকেই অসংখ্য লেখকের মাথা নামিয়েছে। এক বইয়ের এইসব পাঠকেরা হয়তো ভাবে এভাবে হুমায়ুন, রাজীব, অভিজিতকে সরিয়ে দিলে ভয় পেয়ে বাকিরা থেমে যাবে। ওদের এই হুঙ্কারে আসলে কখনোই কাজ হয়নি। আজকে অভিজিতের মৃত্যুর পর আরো দুটো অভিজিত গজাবে এটা নিশ্চিত করে বলা যায়। এই বিশ্বাসটা থেকেই আমি ফেইসবুকে এই মৃত্যু উপত্যকা আমার না এই শ্লোগানে আমি গলা মিলাইনি। এই উপত্যকাটা আসলে আমারই। এই উপত্যকার দখলটা আমরা এই কীবোর্ড কলম দিয়েই রাখবো।
মন্তব্য
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
একটা সংহতি প্রকাশ প্রয়োজন। আমরা সবাই একটি কমন কভার পিক ব্যবহার করতে পারি, কিংবা একটি ব্যপক মিছিল, অথবা অবস্থান, কিংবা অন্য কিছু। তাতে হয়তোবা তেমন কিছু হবে না, তবু পাষণ্ডরা দেখুক --
"থামা, খানকির পোলা তোর ইলাবিলা থামা । মানুষের ঢল
দ্যাখ নোনা দইরার মতো কূল ভেঙে কেমন গর্জায়ে ওঠে ।
কেমন শিমুল দ্যাখ, রক্তজবা কি রকম রাঙা হয়ে ফোটে ।
খুনের বদলে খুন, জুলুম চালালে নেবো জুলুমে বদল--"
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
সহমত।
এখন বাংলাদেশের মানুষ এবং মিডিয়া বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ত। তার উপর যখন তারা জানবে মুক্তমনায় নিয়মিত ধর্মকে সমালোচনা করা হত/হয়, তখন সবার ঈমান চেগায় যাবে। রাজীবের মৃত্যুর পর খুনীদের ধরার বদলে সবাই যেমন একেকজন ইসলামী চিন্তাবিদ হয়ে গিয়েছিল, তেমনই এখন "অভিজিতকে হত্যা করা ঠিক হয় নাই, কিন্তু মুক্তমনায় তাঁর ধর্মকে আক্রমণ করাও ঠিক হয় নাই"-জাতীয় সুশীলীয় বাণীবর্ষণ করা হবে।
Emran
ধর্মীয় সন্ত্রাসের বিষয়ে এ দেশে দুটো দল-ই বেশ উদার। তাদের রক্ষার জন্যে ৫৭ ধারার সৃষ্টি হয়, তাদের দাবিতে রোদেলার বই বন্ধ হয়। সুতরাং লেখালেখির জন্যে খুন কোন ঘটনা নয়। রাষ্ট্র এর চেয়ে বড় কোন সমস্যায় কালকেই এটিকে দামা চাপা দিবে, আমরাও ভুলে যাবো। মানুষের জন্যে রাজনীতি করে তারা, আর নাস্তিকরা তো মানুষ নয়। আমার শুধু একটাই দাবি তারা নিজেদের আর প্রগতিশীল না বলুক, বলুক আমরাও প্রতিক্রিয়াশীল দল। গন্ডমূর্খদের দেশে ভন্ড প্রগতিশীলতা কট্টর মৌলবাদীদের থেকেও জঘন্য।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
এগারো বছর হয়ে গেলো, হুমায়ুন আজাদ হত্যা মামলার সুরাহা হয়নি। দুই বছর হয়ে গেলো, রাজীবের খুনীদের নামে এখনও অভিযোগই গঠন করা হয়নি। অভিজিৎ রায়ের খুনের বিচার আমরা কবে পাবো?
এই হত্যাকাণ্ডগুলোর মামলা অবিলম্বে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নিয়ে যাওয়া হোক।
ধাক্কা খেলাম খবরটা পড়ে!
এই উপত্যকাটা আসলে আমারই। এই উপত্যকার দখলটা আমরা এই কীবোর্ড কলম দিয়েই রাখবো।
কিন্তু মৃত্যুর হিসেবগুলো? বাড়তেই থাকবে??
দেবদ্যুতি
মুক্তমনায় ঢুকতে পারছিনা, অথচ ফারাবি ক্লিক করলেই ওপেন!!!
এমন নির্মম বাতি আর কত জ্বালাবো !!!!
মজিবুর রহমান
ব্লগবাড়ি । ফেসবুক
এসো আমরা আমাদের আঙুলগুলো কেটে ফেলি।
এসো আমাদের কানের লতিকে কানের ভেতরে গুঁজে দেই পরম নিশ্চিন্তে।
এসো আমরা আমাদের বর্ণমালা শোভিত আদর্শলিপি আর অভিধানগুলো পুড়িয়ে ফেলি।
এসো আমরা মিশে যাই শকুনের ঝাঁকে, খুবলে নেই একে অন্যের চোখ, মুখ থেকে শুরু করে আপাদমস্তক।
এসো আমরা দিনভর চাপাতি, কিরিচ, ফালা, চায়নিজ কুড়ালগুলো শান দেই বাংলার লাল সবুজ জমিন, আসমানে।
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
আবার! আহত অনুভূতির মাশুল দিতে হয় প্রাণ দিয়ে। আর নিহত প্রাণের জন্য?
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
কলম চলবে, এটাই শেষ কথা।
/----------------------------------------------------
ওইখানে আমিও আছি, যেইখানে সূর্য উদয়
প্রিয়দেশ, পাল্টে দেবো, তুমি আর আমি বোধহয়
কমরেড, তৈরি থেকো,গায়ে মাখো আলতা বরণ
আমি তুমি, আমি তুমি, এভাবেই লক্ষ চরণ।।
বাঙালি হিসেবে নিজের জন্মতে লজ্জিত... এ দেশে সবচেয়ে বড় প্রতিক্রিয়াশীলের নাম হেফাজত-জামাত নয়। সবচেয়ে প্রতিক্রিয়াশীলের নাম আওয়ামিলীগ-বিম্পি। এরাই প্রতিক্রিয়াশীল দের হর্তাকর্তা আর ভাগ্য বিধাতা। কেউ প্রকাশ্যে আর কেউ কৌশলে মৌলবাদীদের পক্ষে দাঁড়িয়েছে চিরকাল, আগামীতে ও দাঁড়াবে। বাংলাদেশের রাজনীতি কে এক বুক ঘৃনা।
সরকার যায় সরকার আসে তসিলমা দেশে ফিরতে পারে না, ফিরতে পারে না দাউদ ইব্রাহিম। আসিফ দের দেশ ছাড়তে হয়। বিচার হয় না আজাদ হত্যাকারীদের, বিচার হয় না রাজীব হত্যাকারীদের গুরুদের। আমি জানি কোন দিন বিচার হবে ও না। বিম্পি আমলে কোপানো হয় আসামী গ্রেফতার হয় না, আওয়ামিলীগ আমলে মৌলবাদীদের হুমকিতে প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায়। দুটোই প্রায় সমার্থক। ফারাবীরা বুকে হু হু বাতাস লাগিয়ে ঘুরে বেড়ায়, তাদের জন্যে ৫৭ ধারা জন্ম হয়। এ দেশ তাদের, তাদের জয় কামনা করি।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
পুরা একটা সন্ধ্যা বইমেলায়; তারপর বের হয়ে চা খেতে খেতে এই সংবাদ...
এই উপত্যকাটা আসলে আমারই। এই উপত্যকার দখলটা আমরা এই কীবোর্ড কলম দিয়েই রাখবো।- ঠিক। এটাই শেষ কথা।
ঐক্য দিয়ে বোঝাতে হবে, হত্যাকাণ্ডের বিচার গুলো আমাদের ধর্তব্যের মধ্যে নিয়েই করতে হবে। একপেশে মৌলবাদের কথামাথায় রেখে যখন রোদেলা বন্ধ বা লতিফ সিদ্দিকীকে, বা আসিফ মহিউদ্দিনকে আটক করা হয় তখন এটা স্পষ্ট হয়ে যায়, শক্তি শক্তির কথাই শোনে। মুক্তমনারা যতদিন এক না হচ্ছে (আক্ষরিক অর্থেই, শক্তির হিসাব অনুযায়ী), ততদিন এটা চলতেই থাকবে। হাজারতো হাজার, লক্ষবার বলেও বিচার হবে না। ফারাবিরা ঘুরে বেড়াবে দিব্যি। আর আমরা এক, দুই, তিন গুনতেই থাকবো।
বোঝাতে হবে, উপত্যকাটা আমারও, আর আমি এই দেশের তাবৎ সমীকরণেরই একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
স্বয়ম
কলম চলতেই হবে
_____________________
Give Her Freedom!
প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দিয়ে ফারাবির মত কীটেরা দিব্বি গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়ায় বাংলার আলো বাতাস খেয়ে পড়ে।
আর অভিজিৎদের জীবন দিতে হয় মানবতার কথা বলে।সেলুকাস!
আর কত রক্ত পেলে এই ফারাবিদের আইনের সামনে দাড় করানো হবে?
কিচ্ছু হবে না, কোনো বিচার হবে না!
*লের দেশ, *লের মানুষ!
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
প্রথমে টিভিতে দেখলাম যে তিনি গুরুতর আহত, আশা করেছিলাম হয়তো বেচে যাবেন, কিন্তু মর্মাহত হলাম একটু পরেই যখন দেখলাম যে তিনি আর নেই । তার মৃত্যুর শোক কি আমাদের জন্য শক্তি হতে পারে না????
বেচে থাকুন অভিজিৎ
মহাবিশ্বের পরিব্রাজক
আমরা একজোট হয়ে প্রতিবাদ করবো -
____________________________
মুক্তমনা বন্ধ, ফারাবীব্লগ চলছে- চলবেই।
চলুক, লেখকদের লেখা থামবে না।
রাসিক রেজা নাহিয়েন
এই উপত্যকাটা আসলে আমারই।
কলম চলবে, চলতেই হবে।
আজ পর্যন্ত কি কোন উদার মানুষগুলোর হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে? কালকে অভিজিত দাকে কুপিয়ে হত্যা করছে অথচ মানুষ কি ওখানে ছিল না? ছিল কিন্তু শুট্যিং দেখছিল। এভাবে এদেশে মানুষ শুট্যিং দেখবে আর হুমায়ুন আজাদ , অভিজিত ও রাজিব রা মরবে। আর জয় হবে তেতুল ভক্তদের।
--------------------
রাধাকান্ত
চলবে। চলুক...
ঢাকাতে গেলেই বড় ভাইরে বলি তাড়াতাড়ি অফিসটা শেষ কর, শাহবাগের দিকে যাব চা খাব আড্ডা দিব , তাও ছয়টা বেজে যায় দুজনে মিলত হতে । চা খায় আড্ডা দেয় দেশ বিদেশ সমকাল উদ্ধার করি , মানুষ দেখি , আড্ডাগুলি দেখি , বড় ভাইরে বলি কেন এই খণ্ড সেকুলার শাহবাগ সমগ্র বাংলাদেশ হয় না ভাই হাসে উত্তর পায় না । অভিজিৎদা খুন হওয়ার ১০০ কদম দুরুত্বে শাহবাগ থানা , মানুষের সাথে মানুষ ধাক্কা খায় , ঢাবির সিকিউরড এরিয়া এই জনাকীর্ণ পরিবেশের মধ্যে ৯ঃ১৫ টার দিকে এলোপাতারি কুপিয়ে সাক্সসেস্ফুল মিশন শেষ করে চলে গেল কেউ দেখেনি কিছু , হত্যাকান্ডের সময় বড়জোর ১০ মিনিট, এই সময়ে কেউ রাস্তার পাশে ছিল না , হাজারটা প্রশ্ন মনে উকি দেয় , বোবা হয়ে যাচ্ছি , অসহায় লাগছে । অভিজিৎদা আমাদের কুমিরের কান্না থেমে থাকে নি , আমরা ভাত খেয়েছি , বই মেলায় গিয়েছি , তোমাদের লেখক শিবির থেকে কোন প্রতিবাদ আসে নি , মাইক নিয়ে দলাদলি থেমে থাকে নি , মুখে মুখে ২৪টা ঘণ্টা পার হয়ে গেছে কাওকে গ্রেফতার এর খবর শুনি নি , একজন ভালো মানের বিজ্ঞান লেখকের পরিচয় কালিমা দিতে আমারা থেমে থাকি নি , মৃত ছেলের পাশে এক বাবার সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়ার আহাজারি আমারা শুনি না , দিদি কিভাবে সারভাইব করবে বাকি জীবন এইসব ভেবে আমাদের মনে আকুলতা ধরা দেয় না । অভিজিৎদা খুব বেশী ভুল হয়েছে এইখানে জন্ম নিয়ে , এইখানে প্রতি ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে একজন চরম প্রতিক্রিয়াশিল বাস করে , এইখানে একটা মানুষ দিনের বেলাতেয় বন্য হয়ে যায় , কি দরকার ছিল এত দিনতা দেখার বইয়ের আলোয় , আমাদের মাফ করবেন দাদা হাজারটা অভিজিৎ মরে গেলেও এইখানে কুমিরের কান্না আমাদের থেমে থাকবে না , আমারা ভুলে যেতে চায় না এই অপবাদে আরো বেশী অভিজিৎ জন্ম নিবে না , বড্ড ভুল হয়েছে এইখানে জন্ম নিয়ে দাদা ।
বাংলাদেশের ৯৮% লোকই মৌলবাদী। এরা খুনী,লম্পট,চোর-ডাকাত মরলে দল বেধে জানাজায় যায় অথছ একজন প্রগতীশীল যে কারও কোন ক্ষতি করে নাই বরং উপকার করছে তার মৃত্যুতে বিন্দুমাত্র দু:খবোধ করেনা।অভিজিতদার খুনের বিচার চেয়ে লাভ হবেনা কারন এদেশে সরকারের চেয়ে মৌলবাদীরা অনেক শক্তিশালী।সব কিছুর বিচার হয়ত সরকার করতে পারবে কিন্তু মৌবাদীদের বিচার কোন সরকারই করার সাহস রাখেনা।
মুক্তচিন্তার এপিটাফ
----------------------
১
অভিজিৎরা মরে না কোনদিন,
এরা জিতেন্দ্রিয় হয়,
এরা মানবিক মুক্তচিন্তার মানুষ,
জ্ঞান মূলত অক্ষয়।
এরা বেঁচে থাকে,
জীবিত আর বেঁচে থাকার সুক্ষ সেতু,
এরা অতিক্রান্ত করে যায় অবলীলায়
অমরত্বের বাঁকে।
২
বাংলার ভাষা জানে, জানে রাড়িখালের চাঁদ,
আমাদের মাঝে বেঁচে আছেন হুমায়ূন আজাদ।
৩
ব্যাক্তির প্রয়াণে মতবাদ মরেনি কোনদিন,
সময় ঠিক শোধ দেয় তাঁদের সোনালী ঋণ।
@কালের লিখন
বর্তমান আওয়ামী লীগ একটা মূর্খ ভণ্ড সুবিধাবাদীর দল। ড. অভিজিৎ রায় কত বড় মাপের মানবতাবাদী বৈজ্ঞানিক লেখক ছিলেন তা তারা বুঝতে অক্ষম। দেশ তার কতবড় সোনার সন্তান হারালো তা তারা বুঝতে অক্ষম। প্রধানমন্ত্রী কোন শোক প্রকাশ করলেন না, কোন মন্ত্রী করলেন না, কয়েকজন উল্টো রাজনীতি করতে চাইলেন, সুবিধাবাদী হয়ে। লাভের গুড় তারা খাবে প্রয়োজনে, অন্য সময়ে নিশ্চুপ। গণজাগরণ মঞ্চ যখন তাদের দরকার ছিল তখন রাজিবের বাসায় চলে গেলেন আর এখন একটা শোক প্রস্তাব দেওয়া গেল না। নিকুচি করি এই লীগের।
নতুন মন্তব্য করুন