সুহাসিনীদের কাছে প্রতিজ্ঞা করি চীনেমাটির ঠুনকো পেয়ালা আমি, প্রতিজ্ঞা ভাঙার আগে নিজে ভেঙে ভেঙে পড়ে যাবো
সুভাষিণীদের নরম চোখগুলির নিচে আঁজলা পেতে বসি দুমড়ে যাওয়া পুরনো খবরের কাগজের মতো, এতো এতো পিপাসা আমার সারা শরীরে
এক টুকরো ফর্সা মেঘকে শপথ করাই যাত্রাপথে মাতাল হয়ে টলে না পড়ার, আর তাকে করি দূত
প্রতিজ্ঞা ছড়িয়ে দিই প্রতীক্ষিত ভাঁপা পিঠার ঘ্রাণের সাথে শীতের রৌদ্রের স্তবকে
একদিন তোমাদের কোন এক জড়বস্তুর সাথে ঠেসে ধরে চুমো খাবো অনেকক্ষণ ধরে, ততক্ষণ রিকশাওয়ালা রোদ ছেড়ে সীটে বসে গামছা ঘুরিয়ে বাতাস খাবে, আর তোমাদের বারান্দায় শালিক এসে জানতে চাইবে চড়াইয়ের ঠিকুজি, আর স্মৃতির বদলে তোমরা আমাকেই রোমন্থন করো সেই সময়টুকু।
মন্তব্য
কিহে নারিলিপ্সু -শুধু কথা, হাসি আর চোখের পানিতেই কাইত?
-----
ইয়ে জো মহাব্বাত হায়, ইয়ে উনকা হায় কাম... নস্টালজিয়া আহ!
জার্মান ভাষায় Gruppen, না কী যেন বলে?...
আপনার এই সাবলীল কবিতাকে এক হ্যাঁচকায় vulgarizeকরে ফেললাম। কী করবো রে ভাই? আমার চিন্তাধারাটাই যে অশ্লীষ!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আপনি সঠিক লাইনে আছেন :)।
হাঁটুপানির জলদস্যু
হুউউ!
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
ভাল্লাগ্লো
বুঝলাম
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
নতুন মন্তব্য করুন