৩ | লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: সোম, ২৪/০৩/২০০৮ - ৩:১২পূর্বাহ্ন)
The population is about 3,700 and most of them are fishermen belonging to 535 families. One hundred eighty-two species of wildlife are recorded from the island. Of these, 4 species are amphibians, 28 reptiles, 130 birds and 20 mammals.
আমি রিনিউয়েবল এনার্জি কোর্স নিয়েছিলাম মাহবুবুল আলম স্যারের কাছে। আমি যতদূর জানি, সেন্ট মার্টিনসে তাদের স্টাডি অনুযায়ী সুবিধে মত উইন্ড এনার্জি এক্সট্র্যাক্ট করতে পারেনি। পরবর্তীতে তাই ছোট স্কেলে (ছোট ছোট উইন্ড টারবাইন দিয়ে, ১ থেকে ২ ফুট ব্যাসের) উইন্ড টারবাইন বানাতে চাচ্ছিলেন। জাপান থেকে এক প্রফেসর এসেছিল এরকম একটা প্রোটোটাইপ দেখাতে। সে ব্যাটার ইংরেজীতে কিছুই বুঝাতে পারল না।
যাইহোক, সোলার এনার্জি কিছু পড়েছিলাম। কোন সাহায্য লাগলে জানিও।
৭ | লিখেছেন হিমু (তারিখ: সোম, ২৪/০৩/২০০৮ - ৫:৪২পূর্বাহ্ন)
টেকনাফ আর সেন্ট মার্টিনের বায়ুর বেগের তথ্যগুলি আমি হাতে পেয়েছিলাম, আসলেই বিস্ময়কর রকমের কম। আমি ঠিক জানি না কোন পদ্ধতিতে এই বেগ মাপা হয়েছিলো, তবে অ্যানেমোমিটারের উচ্চতা বেশ কম ছিলো। বাতাসের বেগ উচ্চতার সাথে লগারিদমিকভাবে বৃদ্ধি পায়, আর সমুদ্রপৃষ্ঠের "কর্কশতা" বিচার করলে দেখা যায়, ১০০ মিটার উচ্চতায় বাতাসের বেগ প্রায় ১১ থেকে ১২ মিটার/সেকেন্ড। তবে এক্ষেত্রে আর অনশোর প্রকল্প কার্যকর হবে না, অফশোর হতে হবে।
৮ | লিখেছেন দুর্দান্ত (তারিখ: সোম, ২৪/০৩/২০০৮ - ৬:২৭পূর্বাহ্ন)
এগ্মন্ড আন যেই আর লন্ডন এরে - দুটিকেই খুব কাছ থেকে দেখছি। অফশোর প্রজেক্টের ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার সমুদ্রের গভিরতা, জোয়ারভাটা আর তলদেশের মাটির ভার নেবার ক্ষমতার ফাংশান, ইউরোপের ৩০ ইউরো মেগাওয়াট ঘন্টার পরেও, খরচের এক তৃতিয়াংশ ভর্তুকি না হলে পোশায় না। আগে সাঙ্গুর ড্রিলিং এর সময় উত্তর মেঘনা এস্টুয়ারির এই তিনটি মাত্রার ওপর আমার যা অভিজ্ঞতা, বাংলাদেশের পুর্ব সৈকতে ওফশোর এ ৫০-৬০ ইউরো মেগাওয়াটের নিচে পোশাবে না।
আরও একটা ফ্যাক্টর বস, প্রকল্পের তটদূরত্ব (নিমজ্জিত হাই টেনশন কেবল ব্যবহারের কারণে)। উত্তর সমুদ্রের ব্যাদিমেট্রির সাথে বঙ্গোপসাগরের ব্যাদিমেট্রি তুলনা করলে দেখা যায়, কক্সবাজার সংলগ্ন সাগর (৫-১০ কিমি দূরত্বে) মোটামুটি অনুকূল গভীরতার, ৫-১৫ মিটারের মধ্যে। আর উত্তর সাগরের অফশোর বায়ুশক্তিপ্রকল্পগুলি ৩৫-৪০ মিটার গভীর সাগরে, তট থেকে ৭০ কিমি দূরত্বে। তাছাড়া উত্তর সাগরের বায়ুপ্রকল্পগুলির আরেকটা প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে আইসিং।
১০ | লিখেছেন দুর্দান্ত (তারিখ: সোম, ২৪/০৩/২০০৮ - ৭:৩০অপরাহ্ন)
গভীরতার হিসাবটা ঠিক। তবে সাগরের তলার মাটির ভারবহন ক্ষমতাটা বাংলাদেশের ১৭/১৮ নং ব্লকে খুবই নাজুক। ওখানের জিওফিজিক্সের সাথে ব্লাকফরেস্টের লেয়ার কেক এর সাথে তুলনা চলে। পোক্ত কাঠামো খাড়া করতে পানির ১০ মিটার আর "ভ্যাদভ্যাদাইন্না ক্যাদা" মিশানো মিহি বালির ২০-২৫ মিটার যাবেই।
১১ | লিখেছেন হিমু (তারিখ: সোম, ২৪/০৩/২০০৮ - ৭:৩৮অপরাহ্ন)
হুমম, এখানেই মার খেয়ে যাবে প্রকল্প।
ড্যানিশদের অফশোর প্ল্যান্টগুলিতে পড়েছিলাম ফাঁপা কংক্রীটের একটা শেল টো করে নয়ে যাওয়া হয় জায়গামতো। তারপর আবার কংক্রীট ঢেলে সেটাকে পানির নিচে সেট করে তার ওপর টারবাইনের টাওয়ার বসানো হয়। উত্তর সাগরের তলদেশ বোধহয় পাথুরে, তাই না?
১২ | লিখেছেন থার্ড আই (তারিখ: সোম, ২৪/০৩/২০০৮ - ৪:০০পূর্বাহ্ন)
এই পোস্ট মু্ছে ফেলবো কাজ শেষ হলে।
এই রকম হুমকি দিয়া পোষ্টান ক্যান ভাই??
আপনের কাজে লাগলেই হইবো ?? এই তথ্যতো অন্যকারো যে কোন সময়ই কাজে লাগতে পারে, তাইনা ? যদি এই তথ্যগুলোদিয়া সচলে পোষ্ট দেন তাইলে ঠিকাছে, নইলে সচল থাইক্যা তথ্য সংগ্রহ কইরা কাইটা পড়া শুভ লক্ষণ না। পোষ্ট তথ্য বহুল হলে যে কেউ রেফারেন্স হিসাবে যেন কাজে লাগাতে পারে সেই সুযোগটাও দেওন দরকার।
১৪ | লিখেছেন পরিবর্তনশীল (তারিখ: সোম, ২৪/০৩/২০০৮ - ৭:৪৭অপরাহ্ন)
হিমু ভাই...
একটু বাইরের কথা বলছি।
শিঙালো ছড়া কিংবা মজার কোন লেখা দ্যান তাড়াতাড়ি।
এইরকম মুখ গোমড়া করে বসে থাকতে আর ভাল্লাগছেনা।
তাড়াতাড়ি...তাড়াতাড়ি...
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
মন্তব্য
এখানের তথ্যগুলো কি কাজে আসবে কিছুটা ?
অসংখ্য ধন্যবাদ। কিছুটা না, পুরোই কাজে আসবে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
The population is about 3,700 and most of them are fishermen belonging to 535 families. One hundred eighty-two species of wildlife are recorded from the island. Of these, 4 species are amphibians, 28 reptiles, 130 birds and 20 mammals.
উইন্ড এনার্জি নিয়ে কাজ করছ?
প্রফেসর মাহবুবুল আলম এ নিয়ে অনেক দিন হল কাজ করছেন। তাকে নক করে দেখতে পারো।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হ্যাঁ, স্যার সেই ২০০৪ সালেই এ নিয়ে খুব ব্যস্ত ছিলেন। তাঁর কিছু স্টাডি আমি ইতিমধ্যে ব্যবহার করেছি, যদিও পরোক্ষ সূত্রে।
তবে এবার বিপদে পড়েছি সৌরতাপ নিয়ে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আমি রিনিউয়েবল এনার্জি কোর্স নিয়েছিলাম মাহবুবুল আলম স্যারের কাছে। আমি যতদূর জানি, সেন্ট মার্টিনসে তাদের স্টাডি অনুযায়ী সুবিধে মত উইন্ড এনার্জি এক্সট্র্যাক্ট করতে পারেনি। পরবর্তীতে তাই ছোট স্কেলে (ছোট ছোট উইন্ড টারবাইন দিয়ে, ১ থেকে ২ ফুট ব্যাসের) উইন্ড টারবাইন বানাতে চাচ্ছিলেন। জাপান থেকে এক প্রফেসর এসেছিল এরকম একটা প্রোটোটাইপ দেখাতে। সে ব্যাটার ইংরেজীতে কিছুই বুঝাতে পারল না।
যাইহোক, সোলার এনার্জি কিছু পড়েছিলাম। কোন সাহায্য লাগলে জানিও।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
টেকনাফ আর সেন্ট মার্টিনের বায়ুর বেগের তথ্যগুলি আমি হাতে পেয়েছিলাম, আসলেই বিস্ময়কর রকমের কম। আমি ঠিক জানি না কোন পদ্ধতিতে এই বেগ মাপা হয়েছিলো, তবে অ্যানেমোমিটারের উচ্চতা বেশ কম ছিলো। বাতাসের বেগ উচ্চতার সাথে লগারিদমিকভাবে বৃদ্ধি পায়, আর সমুদ্রপৃষ্ঠের "কর্কশতা" বিচার করলে দেখা যায়, ১০০ মিটার উচ্চতায় বাতাসের বেগ প্রায় ১১ থেকে ১২ মিটার/সেকেন্ড। তবে এক্ষেত্রে আর অনশোর প্রকল্প কার্যকর হবে না, অফশোর হতে হবে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
এগ্মন্ড আন যেই আর লন্ডন এরে - দুটিকেই খুব কাছ থেকে দেখছি। অফশোর প্রজেক্টের ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার সমুদ্রের গভিরতা, জোয়ারভাটা আর তলদেশের মাটির ভার নেবার ক্ষমতার ফাংশান, ইউরোপের ৩০ ইউরো মেগাওয়াট ঘন্টার পরেও, খরচের এক তৃতিয়াংশ ভর্তুকি না হলে পোশায় না। আগে সাঙ্গুর ড্রিলিং এর সময় উত্তর মেঘনা এস্টুয়ারির এই তিনটি মাত্রার ওপর আমার যা অভিজ্ঞতা, বাংলাদেশের পুর্ব সৈকতে ওফশোর এ ৫০-৬০ ইউরো মেগাওয়াটের নিচে পোশাবে না।
আরও একটা ফ্যাক্টর বস, প্রকল্পের তটদূরত্ব (নিমজ্জিত হাই টেনশন কেবল ব্যবহারের কারণে)। উত্তর সমুদ্রের ব্যাদিমেট্রির সাথে বঙ্গোপসাগরের ব্যাদিমেট্রি তুলনা করলে দেখা যায়, কক্সবাজার সংলগ্ন সাগর (৫-১০ কিমি দূরত্বে) মোটামুটি অনুকূল গভীরতার, ৫-১৫ মিটারের মধ্যে। আর উত্তর সাগরের অফশোর বায়ুশক্তিপ্রকল্পগুলি ৩৫-৪০ মিটার গভীর সাগরে, তট থেকে ৭০ কিমি দূরত্বে। তাছাড়া উত্তর সাগরের বায়ুপ্রকল্পগুলির আরেকটা প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে আইসিং।
হাঁটুপানির জলদস্যু
গভীরতার হিসাবটা ঠিক। তবে সাগরের তলার মাটির ভারবহন ক্ষমতাটা বাংলাদেশের ১৭/১৮ নং ব্লকে খুবই নাজুক। ওখানের জিওফিজিক্সের সাথে ব্লাকফরেস্টের লেয়ার কেক এর সাথে তুলনা চলে। পোক্ত কাঠামো খাড়া করতে পানির ১০ মিটার আর "ভ্যাদভ্যাদাইন্না ক্যাদা" মিশানো মিহি বালির ২০-২৫ মিটার যাবেই।
হুমম, এখানেই মার খেয়ে যাবে প্রকল্প।
ড্যানিশদের অফশোর প্ল্যান্টগুলিতে পড়েছিলাম ফাঁপা কংক্রীটের একটা শেল টো করে নয়ে যাওয়া হয় জায়গামতো। তারপর আবার কংক্রীট ঢেলে সেটাকে পানির নিচে সেট করে তার ওপর টারবাইনের টাওয়ার বসানো হয়। উত্তর সাগরের তলদেশ বোধহয় পাথুরে, তাই না?
হাঁটুপানির জলদস্যু
এই রকম হুমকি দিয়া পোষ্টান ক্যান ভাই??
আপনের কাজে লাগলেই হইবো ?? এই তথ্যতো অন্যকারো যে কোন সময়ই কাজে লাগতে পারে, তাইনা ? যদি এই তথ্যগুলোদিয়া সচলে পোষ্ট দেন তাইলে ঠিকাছে, নইলে সচল থাইক্যা তথ্য সংগ্রহ কইরা কাইটা পড়া শুভ লক্ষণ না। পোষ্ট তথ্য বহুল হলে যে কেউ রেফারেন্স হিসাবে যেন কাজে লাগাতে পারে সেই সুযোগটাও দেওন দরকার।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
ঠিকাছে, পোস্টাবো। যুগিয়ে দেয়া তথ্য মেরে পালাবো না। খুশি তো?
হাঁটুপানির জলদস্যু
হিমু ভাই...
একটু বাইরের কথা বলছি।
শিঙালো ছড়া কিংবা মজার কোন লেখা দ্যান তাড়াতাড়ি।
এইরকম মুখ গোমড়া করে বসে থাকতে আর ভাল্লাগছেনা।
তাড়াতাড়ি...তাড়াতাড়ি...
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও হিডেন ক্যাম রহস্য হলে কেমন হয়?
তবে ২৭ তারিখের আগে না।
হাঁটুপানির জলদস্যু
দারুণ হয়!!!
তয় আর তর সয় না
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
নতুন মন্তব্য করুন