কাসেলে এখন বসন্ত।
দিন দীর্ঘ হচ্ছে ক্রমশ, ন'টার দিকে সূর্য ডোবে। রোদ থাকলে ব্যাপারটা সবসময় খারাপ লাগে না। মেঘলা দিনে অসহ্য মনে হয়। গ্রীষ্মের দিকে এগোচ্ছে সময়, কিন্তু কখনো কখনো ভোরে তাপমাত্রা দুই-তিন ডিগ্রী সেলসিয়াসে নেমে আসে, কুয়াশাও থাকে কোন কোন ভোরে। বৃষ্টির হাবভাবে কৈশোরের ছাপ পুরোপুরি মুছে গেছে, একেবারে তেড়েফুঁড়ে নামে মাঝে মাঝে। সেদিন এই দেশে পা দেয়ার পর প্রথমবারের মতো শুনলাম বজ্রপাতের শব্দ। রীতিমতো হাসি পাচ্ছিলো আকাশের হাবভাব দেখে। মনে মনে বললাম, পার্ট লস? বাংলাদেশে গিয়া দেহিস!
গ্রীষ্ম সেমিস্টারে কিছুটা হালকা থাকতে চেয়েছিলাম, কিন্তু শেষ পর্যন্ত যে লাউ সেই কদুই থেকে যাচ্ছে। সকালে ঘুম থেকে উঠতে কষ্ট হয় কেন যেন, মনে হয় মারি!
গ্রীষ্ম এলে কাসেলে আমরা যারা বদলোক আছি, তাদের ক্রিকেট খেলাটা একটু পোক্ত হয়। এদিকে ক্রিকেটের মাঠ দখল করে দালানকোঠা উঠে যাবার সংস্কৃতি স্পর্শ করেছে এই সুদূর ম্লেচ্ছদেশকেও, আগে লেগে তারের বেড়া নিয়ে সমস্যায় ভুগতাম, এখন অফে ল্যাবরেটরির দরজা। বিষন্ন মারকুটে ব্যাটসম্যানরা একেকজন ব্যাডমিন্টন ড়্যাকেট নিয়ে ঘোরাফেরা করছেন। ওদিকে গ্রীষ্মের সমস্যা হচ্ছে, সস্তায় যে লাখস আমরা সাধারণত মাঝে মাঝে ভেজেভুজে খাই, সেটা উধাও হয়ে গেছে বাজার থেকে। এখন তা প্রায় দেড়গুণ দাম দিয়ে কিনতে হবে টেগুট থেকে।
এখানে ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলোর মধ্যে রয়েছে আলদি, লিডল, এডেকা, রেভে, রেয়াল আর টেগুট। টেঙেলমান বা কারষ্টাট নেই কাসেলে। টেগুট কিছুটা ব্যতিক্রম, এটাকে বলা যেতে পারে নাকউঁচুদের দোকান। ওয়াইন ছাড়া আর সবকিছুর দামই টেগুটে অন্যান্য ডিপার্টমেন্ট স্টোরের তুলনায় অনেক বেশি। ভালো ওয়াইন বা ভালো সব্জি কিনতে হলেই কেবল টেগুটে যাওয়া হয় সাধারণত, তা না হলে রেভে বা রেয়াল থেকেই কেনাকাটা করি আমরা। আলদিতে যাই চকলেট ফুরালে। তাছাড়া এডেকা আর রেভে খোলা থাকে রাত দশটা (কোথাও কোথাও এগারোটা) পর্যন্ত, বাকিগুলো সন্ধ্যা আটটায় গুটিয়ে যায়।
ভদকা আবহাওয়া (বাইরে বরফের পুরু স্তর চারদিকে) কিংবা হুইস্কি আবহাওয়া (টিপটিপ বৃষ্টি পড়ে চলছে দিনমান) ফুরিয়ে বিয়ারের আবহাওয়ার রাজত্ব শুরু হয়েছে। চৌধুরীর বাড়িতে একের পর এক বোতল জমছে আপাতত। জার্মানিতে বিয়ারখোররা যাতে যত্রতত্র বোতল বা ভাঙা বোতল ফেলে উৎপাত না করে, সেজন্যে বোতলের ওপর ফান্ড (Pfand) ধরা হয়, অর্থাৎ বোতল ফেরত দিলে আট পয়সা ফেরত পাওয়া যায়, ক্যান ফেরত দিলে পঁচিশ পয়সা। এক কেস বিয়ারের বোতল ফেরত দিলে এক প্যাকেট বিয়ারের পয়সা উঠে আসে। লম্বা যাত্রায়, বিশেষ করে ফুটবল খেলা থাকলে ছেলেমেয়েরা কয়েক কেস বিয়ার নিয়ে ট্রেনে ওঠে, সারা পথ পান করতে করতে যায়, ট্রেন থেকে নেমে কেস জমা দিয়ে টাকা তুলে নেয় সেই শহরের দোকান থেকে। জার্মানদের আকারআকৃতি যেমনই হোক (এ কথা বলছি, কারণ সব জার্মানই দৈত্যের মতো নয়, ছোটখাটো জার্মানের সংখ্যাও অনেক), তারা বিয়ার পানে সিদ্ধকণ্ঠ, আমি সর্বোচ্চ তিন লিটার খেয়ে "আমি আজ পিয়েছি তো কী" শুরু করি, সেখানে একজন জার্মান অবলীলায় সাত থেকে আট লিটার টেনেও মোটামুটি লাইনে থাকে। কাসেলের স্থানীয় ভাঁটির বিয়ারের স্বাদ জঘন্য বললেই সুবিচার করা হয়, জার্মানিতে বিয়ারের মুল্লুক বরং বায়ার্ন। বায়ার্ন বা বাভারিয়ার ছোটবড়ো ভাঁটিগুলোর প্রায় সবক'টাই অত্যুৎকৃষ্ট বিয়ার তৈরি করে।
গ্রীষ্ম মানেই গ্রিলমহোৎসব, বাড়ির সামনে বা পেছনের জায়গায় গ্রিলের লোহালক্কর নিয়ে ছুটির দিনে বসে পড়ে সবাই, পাশে অবশ্যই একাধিক কেস বিয়ার। সসেজ গ্রিল চলছে একপাশে, অন্যদিকে বিয়ারের বোতল খালি হচ্ছে পটাপট। খেলার মাঠে ফুটবল বা ভলিবলের সরঞ্জাম নিয়ে গ্রিলবাজরা হাজির। সেদিন দেখি সোফাশুদ্ধু বয়ে এনেছে একদল।
আমাদের ক্রিকেটের মাঠ বেদখল হয়ে পড়ায় শহরের অন্যান্য মাঠ পরখ করে দেখতে বেরিয়েছিলাম আমি আর চৌধুরী। একটা মাঠ একটু দূরে, কিন্তু তা নিদারুণ অসমান আর ঘেসো। অবশিষ্ঠ মাঠগুলির পাশ দিয়ে আবার "নদী" বয়ে চলছে, বল খোয়া যাবার সম্ভাবনা সেখানে প্রবল, তাছাড়া বিশ-বাইশগজ সমতল পিচ পাওয়াও সহজ নয়। শুনেছি কাসেলে একটা ক্রিকেট ক্লাবও রয়েছে, কিন্তু বদস্বভাব পাকিদের আনাগোনা সেখানে। মাঠের অভাবে শেষমেশ হয়তো ক্রিকেট ফেলে ব্যাডমিন্টন আর টেবিলটেনিসই খেলতে হবে ভবিষ্যতে। "হাবিবুল বাশার ক্যাপ্টেনসি মেমোরিয়াল টুর্নামেন্ট" যদি হয়ও, অন্য শহরে হতে হবে।
মন্তব্য
অনেক স্পোর্টস স্টোরে টার্ফ কিনতে পাওয়া যায়। মাঠে বিছায় খেলা যায় কোনওরকমে।
এখানে অবশ্য সেদিন একটা মাঠে পিচের সন্ধান পাইলাম। বহুত দিন পর একটু খেললাম।
কী বিচ্ছিরি ব্যাপার। রাত নয়টা পর্যন্ত সূর্যকে দেখতে হয়।
চকোলেট খাওয়া বাদ দ্যান।
আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
আমরা ক'জন মিলে বাসার সামনের গাড়ী বারান্দায় ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করেছিলাম। এক ভারতীয় মাগী তার গাড়ীতে বল লাগার আগেই নালিশ ঠুকে দিয়ে এল।
ভারতীয় পোলাপাইন প্রতিদিনই ইউনিভার্সিটির মাঠে ক্রিকেট, ফুটবল খেলে। আমি তাকিয়ে থাকি। যে মাদারচোদ শিক্ষকের অধীনে আছি ক্রিকেট খেলা দুরে থাক, ভাত খেলেও খাঙ্কির পুলা মাইন্ড করে।
কি মাঝি? ডরাইলা?
বাপরে, ভূতোদা অন ফায়ার! এই কারণেই শাবনূরের-বুকে-মাথা-রেখে-রিয়াজের ছবির বদলে আদুল গায়ে বীরাপ্পানের ছবি আর জ্বলন্ত সব মন্তব্য!
ভারতীয় মহিলা আর প্রফ, দুইজনকেই একদিন ভাতটাত খেয়ে খালি গায়ে ল্যাঙ্গোট পরে "দর্শন" দিয়ে আসেন।
হাঁটুপানির জলদস্যু
মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে প্রফেসর খাঙ্কির পুলারে ধরে দেই গুয়া মাইরা। জীবনটা ফানা ফানা করে দিল।
কি মাঝি? ডরাইলা?
লেখাটা সেই রকম জাঝা।
---
বীরাপ্পান ওরফে দ্রোহী দা'র ফায়ারে মাঝি, যাত্রী, খেয়াঘাট, মায় পানির ঢেউ-- সবাই না আবার ডরায়!
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
গ্রীলমহোত্সবের বর্ণনা পড়ে শাশলিক* খেতে উতলা হয়ে উঠলো মন। অচিরেই আয়োজন লাগাচ্ছি সভোদকা শাশলিকোত্সবের। কে কে তোরা খাবি বল...
* Shashlik - A dish consisting of marinated cubes of lamb, pork or beef grilled or roasted on a spit, often with slices of eggplant, onion, and tomato. - American Heritage Dictionary
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব দেবো। কিন্তু কী পাবো তার বদলে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
শাশালিক পড়ে ভেবেছিলাম শ্যালিকা বিষয়ক কিছু হবে।
ল্যাম্ব ধুয়ে গ্রীল করলে খেতে আপত্তি নেই।
আমার এক আমেরিকান বন্ধু (এই ব্যাটাকে আমি পাক্কা ছয়মাস বিনে পয়সায় বাংলা শিখিয়েছি) ২০০৫ সালের বড়দিনটি বাংলাদেশে পালন করেছিল। বেচারা বড়দিন উপলক্ষ্যে আমাদের কয়েকজনকে তার বাসায় খেতে বললো। আমরা গেলাম। খাবার টেবিলে সাজিয়ে রাখা ভেড়ার মাংসের স্টেক দেখে জিবে পানি আসছে।
খেতে গিয়ে দেখলাম স্টেক থেকে বিটকেলে গন্ধ বেরুচ্ছে। জিজ্ঞেস করে জানলাম ব্যাটা মাংস কিনে এনে সরাসরি রান্না করে ফেলেছে। ধোয়াধুয়ির ভেতর দিয়ে যায়নি।
কি মাঝি? ডরাইলা?
ভেড়ার মাংসে জুইত পাই না বলে পারতপক্ষে এড়িয়ে চলি। তবে শুয়োরের মাংসের শাশলিক অসাধারণ, অপ্রতিদ্বন্দ্বী, তুলনাহীন...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব দেবো। কিন্তু কী পাবো তার বদলে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমাদের এখানে শুধু চিকেন আর বিফ শাশলিক পাওয়া যায়। সেগুলোও খেতে বেশ ভালো। আর দামও বেশ ভালো।...
---
দ্রোহী ও সন্ন্যাসী দা মন্তব্যে মনে পড়লো আরেক কথা।
বান্দরবানের দূর পাহাড়ে এক ম্রো পাড়ায় বেড়াতে গিয়েছি। গৃহকর্তা ম্রো বুড়ো অতিথি আপ্যায়নের জন্য পাশের ছড়া (পাহাড়ি নদী) থেকে ধরে নিয়ে আসলেন কিছু চাপিলা মাছ। তারপর মাছগুলো না ধুয়েই, কোনো রকমে একটু দা দিয়ে সাইজ করে গরম তেলে ভাজা শুরু করলেন!
আমি বললাম, বাবু, মাছগুলো ধুলেন না যে!
গম্ভীর মুখে ম্রো বুড়োর উত্তর, মাছ তো সারা জীবন পানির মধ্যেই থাকে। ওকে আবার ধুবো কী?...
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আমরা টেনিস কোর্টে ফ্লাড লাইট জ্বালিয়ে খেলতাম। ইদানিং কন্সট্রাকশনের জন্য বন্ধ। আর সব জায়গায়ই দেসি ভাইদের ভীড়। আমাদের মধ্যে খেলুড়েরা মাঝে-মধ্যে যায়। আর লিকপিকে বিধায় কেউ কেউ বসে আছি টেনিস কোর্ট মেরামত শেষ হবার! তবে সকার খেলা হয় টুকটাক। সেদিন জোশের আতিশয্যে দুই মার্কিন ষন্ডাকে নিয়েছিলাম সাথে। আমরা ঘেমে গলে যাবার পরও দেখি বেটাদের কোন বিকার নেই। শেষতক জানা গেল, তাহারা আর্মি কোরের রেসিডেন্ট স্টুডেন্ট!
লেখার এক পর্যায়ে "বিয়ারফেস্ট" সিনেমার কথা মনে পড়ে গেল।
ওখানে ক্রিকেট খেলা নিয়ে এত ঝক্কি! এত ঝামেলা না পোহায়ে রুম ক্রিকেট শুরু করে দেন।
রাত নয়টা পর্যন্ত সূর্য দেখতে হয়! খাইছে!
বর্ণনাটা আরামদায়ক। মগার বেশরিয়তি জিনিসে ভরপুর।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
এই খেলাটির জন্যে কষ্ট পাই খুব। দেশে খুব খেলতাম।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
তীরুদা, তীরধনুক নিয়ে চলে আসেন কোন এক ভখেনএন্ডেতে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আপনি আর চৌধুরীর আর কাজ নাই খায়া দায়া, খালি মাঠ খুজে বেড়ান?
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
- রেভে তো দামী, ঐখানে মরতে যাস ক্যান? পেনি খুঁইজা বাইর কর, সস্তায় মরতে পারবি।
রিয়েল এস্টেট বিজনেস তাইলে কাসেলেও গিয়া বাসা বাঁধছে। এতোদিন তো মনে করতাম ঐ ব্যবসাটা কেবল আশুলিয়াকে ঘিরাই বেদম চলতাছে।
গরমের দিনে খালি বিয়ারের বর্ণনাই দিলি, তোর ভাবীরা কেমন কাপড়চোপড় পরে, দেখতে কেমন, কী করে, কতোটুকু ঢাকা থাকে- এগুলাতো কিছুই বললি না ব্যাটা!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
১৯৯৯ একবার বাস ভুল কইরা রামু যাইতে গিয়া কক্সবাজারে গেছিলাম গা। আমি আমাগো কর্ণজয় আর সেলিম ভাই। বাসস্টপ থিকা রিক্সা নিলাম। রিক্সাআলা কয় আপনেরা কি একা? আমরা কৈলাম আমরা তো তিনজন! সে কয় আরে না! ভাবী নাই সাথে? আমরা কৈলাম না। সে কয় , তাইলে ভাবীআলা হোটেলে নিয়া যাই? আমরা কৈলাম সেইটা কি? ভদ্রলোক রহস্যময় হাসি দিলেন। সেদিন রাত্রে আমরা তিনজন কোরাসে গাইছিলাম,
নিশিথ নিরজনে গুফনে গুফনে
করিব প্যামের আলাপন
এ দেহ যৈবন করিব অর্পণ
যদি পাই ভাবীর দরশন!
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
- বদ্দা জানি কী!
সবার সামনে হিমুর সেইরম চরিত্র নিয়া কথা কয়! আরে আমি তো হিমু'র 'সেইরম' ভাবীগো কথা কই নাই। ঐযে আছে না, "ব্রখেন জি নখ এটভাস", সাদা টাইট ফিটিং জামাপরা ঐরূপ 'ভাবী'র কথা না কই!
আহারে, মেরা দিল খো গেয়া মোড়ের ঐ ক্নাইপেতে। কী জানি আছিলো বালডার নাম?
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একটা আইরিশ পাব। নাম ভুইলা গেছি।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
তিষ্ঠ। গরমটা আরেট্টু পড়ুক।
হাঁটুপানির জলদস্যু
প্রেরিত উস্কানি আসে শীতরাষ্ট্র থেকে!
আমরা এখন মুরগি এঁকে দেয়ালে, আপন মনে চাটতে থাকি খেয়ালে। মাগর খেয়াল খেলার ফুয়েল পাই কোত্থেকে!
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
আমাগো মুরগীও আসলে নিজস্ব দেওয়ালে চোখমারে....
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবণ...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধুরো... অন্য পোস্টের মন্তব্য এইখানে কপিত হইছে... স্যরি... এইবার এইখানকার মন্তব্য ঝাড়ি...
আবহাওয়া বার্তাটা ভালো হইছে... চৌধুরী সাবদের বাড়ির প্রতি ঈর্ষা বর্ষণ করি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
লেখাটি পড়ে খুব ভালো লাগছে।
একটা মানুষ সাত আট লিটার একসাথে কিভাবে খায়?
অফ টপিক: পিসিতে বাংলা সেট আপ না থাকলে শব্দগুলো box আকারে আসে। কিন্তু কোন ধরণের সেট আপ ছাড়া সচল ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে একদম ঠিক দেখা যায়। কাহিনী টা কি?
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।
ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।
পানির অপর নাম জীবন!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
এইরকম ছোট ছোট পোস্ট দিলে রেটিং কমিয়ে দেব।
উব্বাবা ভয় পাইষি
!
একটা মহাগল্প লিখবো ভাবছি। হাজার দশেক শব্দের। খালি জুইৎ পাচ্ছি না। দেখি, ঝাকানাকার সাথে আলাপ করে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
জার্মানিতে হালাল বিয়ার পাওয়া যায়?
আমি এখানে হালাল পর্ক খুঁজতেছি। (জাপানে নাকি হালাল পর্ক পাওয়া যায়।)
আর আমি খুঁজতেছি হালাল কনডম
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব দেবো। কিন্তু কী পাবো তার বদলে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
হুম। তাতে সমস্যা আছে।
মোল্লার পোলার চেহারা ব্যাঙ্কারদের মতো হৈতারে.....
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
মিউনিখের সব বিয়ার হালাল! একেবারে খাটি রস। ফালতু উপাদান মেশায় না।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
ক্রিকেট মাঠের খবর শুনে মন খারাপ হলো। ভেবেছিলাম সামারে ওখানে যাবো শুধু ক্রিকেট খেলতে। সাথে অবশ্যই কিছু গ্রীল তো থাকবেই ;)।
এইদিকেও ব্যাপক সামার। এক বড় ভাইকে ফোন দিয়ে বল্লাম-বাইরে তো হেভী রোদ উঠছে। চলেন সাইকেল নিয়ে নদীর পাড়ে। সাথে সাথে উনার উত্তর- এখনো তো খুলে না। শুনে প্রথমে বুঝতে পারিনি। একটু পরে বুঝলাম ঘটনা কোনদিকে মুড় নিতেছে।
সব হবে। চইলা আসেন একদিন।
ফ্রাঙ্কফুর্ট বা ডার্মষ্টাটে মাঠ খালি পাওয়া গেলে আমরাও একদিন হামলা করতে পারি।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- ফিরিলিংক কি বেলাস্ট ছাড়া টিউব লাইট হৈয়া গেলোগা নিকি? আরে সামারের মূল কথাই তো ঐখানে।
আমি আইজকা একটা জিনিষ খেয়াল করলাম ভালো কৈরা। সামারে সব ললনারেই সৌন্দয্য লাগে। শীতের দিন লাগে না। এইটা কি ঝলমলে আবহাওয়ার কারণে নাকি অন্য কোনো কারণে, সেইটা নিয়া বিশাল থিসিস হৈবার পারে!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন