বিশ্বের পয়সাওয়ালা দেশগুলির ব্যাঙ্কনোটের ছবি দিচ্ছি, কারণ গরীবের বউ সবার ভাবী।
শুরু করি অস্ট্রেলিয়া দিয়ে।
- অস্ট্রেলিয় এক ডলারের নোট, ১৯৮৩ সালে ইস্যু করা। রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ একা থাকলে কথা ছিলো, সাথে আবার কোট অব আর্মসের দুই পাশে ক্যাঙারু আর এমু। শুধু তা-ই নয়, উল্টোপিঠে আদিবাসীদের শিল্পকর্ম, সেখানেও নানা জীবজন্তুর ছবি।
- এক ডলারের কথা ছাড়ি, আসুন দুই ডলারের কথা বলি। অস্ট্রেলিয় দুই ডলারের নোট, ১৯৮৫ সালে ইস্যু করা। এখানেও এক পিঠে জন ম্যাকআর্থার আর একটা আস্তভেড়া, উল্টোপিঠে উইলিয়াম ফারার আর গমের শীষ।
- পাঁচ ডলারের নোটটা দেখুন, ১৯৯০ সালে ইস্যু করা। এখানে এক পিঠে জে. ব্যাঙ্কস, উল্টোপিঠে সি. কিশোম। আরো কিছু ইকড়িমিকড়ি চামচিকড়িও রয়েছে। অনেক আদমসন্তানের মাথা দেখা যায়
-
- ১৯৯২ সালে ইস্যু করা পাঁচ ডলারের নোটে আবার রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ। রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ রাষ্ট্রের মাথা, তাঁর মাথা তো নোটে থাকবেই। তাঁর মাথা থাকবে না তো কার মাথা থাকবে? কিন্তু কেন তাঁর মাথা থাকবে?
-
- কী আপদ, ১৯৯৮ সালে ইস্যু করা নোটেও রাণীমা। এদের রাণীমা ফেটিশ তো কিছুতেই যাচ্ছে না নোট থেকে। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। কিন্তু নোট ওদের, ভক্তি ওদের, আমার কী বলার থাক্তে পারে? ওরা চাইলে রাণীর ছবি দিক, চাইলে ক্যাঙারুর ছবি দিক, আমার কী?
-
- ২০০১ সালে এসে ইস্যু হওয়া পাঁচ ডলারের নোট থেকে অবশেষে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথে হঠেছেন, কিন্তু আপসোস, তাঁর জায়গা দখল করে বসেছেন দুইজন ব্যক্তি, এইচ. পার্কস আর সি. এইচ. স্পেন্স।
-
- ১৯৯১ সালে ইস্যু করা দশ ডলারের নোটের দুই পিঠে গ্রীনওয়ে আর লসনের ছবি। নাহ, প্রাণীর প্রতিকৃতি হঠছে না নোটের গা থেকে। এদের রগে রগে মজ্জায় মজ্জায় বাতিল-বেদাতের জীবাণু।
-
- আর ১৯৮৮ সালে ইস্যু করা দশ ডলারের নোটে ক্যাপ্টেন কুক। ক্যাপ্টেন কুক একা নন, একজন আদিবাসীর আবক্ষ প্রতিকৃতিও দেখা যাচ্ছে। সে আবার বেপর্দা। বোঝাই যাচ্ছে আমল-আকিদার ব্যাপারে অস্ট্রেলিয়ানদের কোন হুঁশ হয় নাই এখনো।
-
- ১৯৯৮ সালে ইস্যু করা দশ ডলারের নোটে প্যাটারসন, গিলমোর আর ঘোড়া। ঘোড়া একা নয়, ঘোড়ার পিঠে ঘোড়সওয়ার রয়েছে। একে রামে রক্ষা নাই, সুগ্রীব দোসর। কে এদের বোঝাবে. কে দেখাবে সত্যের সরল পথ, আর আলো?
-
- ২০০৬ সালে ইস্যু হওয়া দশ ডলারের নোটে দেখতে পাচ্ছি এবি "ব্যাঞ্জো" প্যাটারসন আর মেরি গিলমোরকে। এঁরাও বিভিন্ন কারণে স্মরণীয়, বরণীয়।
-
- ভেবেছিলাম ১৯৯৮ সালে ইস্যু হওয়া কুড়ি ডলারের নোটে এসে বোধহয় এদের একটু হুঁশজ্ঞান হবে, কিন্তু ওখানেও মেরি রাইবি আর রেভারেন্ড জন ফ্লিনের চেহারা, আর পবিত্র প্রাণী উট (পবিত্র জকিসহ)।
-
- ১৯৯৫ সালে ইস্যু হওয়া পঞ্চাশ ডলারের নোটেও বেদাতি কাজকর্ম চলছে সমানে। ডি. উনাইপন আর ই. কাওয়ান এর ছবি দেখা যাচ্ছে দু'পিঠে।
-
- ১৯৯৬ সালে ইস্যু হওয়া একশো ডলারের নোটে এন. মেলবা আর জে. মোনাশের ছবি শোভা পাচ্ছে। হায় রে, কোথায় যাই? বড়লোক হয়েও শান্তি নাই।
-
আমার কেন যেন মনে হয় অস্ট্রেলিয়ায় কোন মুমিন ব্যক্তি বাস করলে পদে পদে গুনাহগার হন
।
ছবিসৌজন্য ব্যাঙ্কনোটস ডট কম।
মন্তব্য
দেখেন। এসব নাপাক ছবি আপ্নে আর সচলে দিবেন না।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
ব্যাটারা বিশ ডলারের নোটে উটের ছবি দিলো, পঞ্চাশ ডলারের নোটে দুম্বার ছবি দিলো না। ফাউল কতগুলা।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
শুধু অস্ট্রেলিয়া ক্যান? সৌদি ভায়েরা কি করছে দ্যাখেনঃ
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...
আই লা! এখন কী হবে??
হাঁটুপানির জলদস্যু
- তওবা ছাড়া গতি নাই। আইচ্ছা জার্মান নোটের কী অবস্থারে? আমাগো ধর্ম-কর্ম ঠিকঠাক আছে তো নাকি সব মকরূহ হইয়া গেছেগা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমরা সচলায়তনে লিখছি যখন, তখন আমরা অনন্তকাল দোজখের আগুনে বার্বিকিউ হবো দোস্ত, কাজেই নোটে জানওয়ারের তাসবীর নিয়ে চিন্তিত হইস না।
আমি দুশ্চিন্তায় আছি আমাদের হাজি ভাইদের নিয়ে, যাঁরা মুসলিম জাহানের চিরশত্রু আমেরিকার প্রেসিডেন্টদের খোমার ছাপমারা মার্কিন ডলার অথবা সৌদি বাদশার প্রতিকৃতি অঙ্কিত রিয়াল নিয়ে হজ্জ করতে যাবেন তাঁদের নিয়ে। তাঁদের হজ্জ কি আদৌ কবুল হবে? লালনের ফাঁড়া তো কাটলো, কিন্তু নোটের ফাঁড়া কিভাবে কাটানো যায়?
সমমূল্যের খোরমা নিয়ে গেলে কি চলবে?
হাঁটুপানির জলদস্যু
হুজুর, আমাদের এই পাক মাটিতে আমাদের যে দ্বীনি ভাইয়েরা সবসময়ই নানাপ্রকার জীব-জন্তুর ছবিওয়ালা বা হাসিনার বাপের ছবিওয়ালা টেকা জেবে নিয়া নামাজ আদায় করেন তাতে নামাজ কবুল হবে তো? আর নিজের টেকা নিজের কাছে না রাইখা অন্যের কাছে রাইখা নামাজ পড়তে দাঁড়াইলেতো মন টেকার দিকে চলে যাবে। উপায় বাতলান।
তোমার সঞ্চয় দিনান্তে নিশান্তে পথে ফেলে যেতে হয়
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
নাহ। সৌদি ভাইদের নোটে দুম্বার ছবি আছে।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
নাউজুবিল্লাহ মিন জালেক
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
বরং বাংলাদেশের শুরুর দিকের নোটগুলিতে এইসব বেদাতি কারবার ছিলো না।
১৯৭৩ সালের এক টাকার নোট দেখেন।
হাঁটুপানির জলদস্যু
এই নোটটা মুছে ফেলুন ।
নইলে মদুয়া মহাসচিব বলতে পারে এই নোটে ধানের শীষ আছে বলেই ষড়যন্ত্র করে নোট বাজেয়াফত করা হয়েছে । তাই এখন ইলেকশনে যামু না ।
এমনিতেই যন্ত্রনার শেষ নেই ।
তবে ঐ বছর থেকেই তাগুতি পুরোদমে শুরু হয়।
তবে বাংলাদেশের নোটে পবিত্র প্রাণী উট আর দুম্বার ছবি অন্তর্ভুক্ত করার তীব্র দাবি জানাই। শাপলা ধান পাট এইসব হাবিজাবি অনেক দেখেছি, আগামী নোটগুলিতে খেজুর দেখতে চাই।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- নাউযুবিল্লাহ্
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
টাকায় মসজিদের ছবি থাকলে মসজিদের অবমাননা হয়না?
কত রকম চোর-ছ্যাঁচোড় টাকাপয়সাকে কতভাবে বে-ইজ্জতি করে ...
এইটা নিয়া একটা আন্দোলন গড়া যাইতে পারে ... বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু কাঁচ-টাঁচ ভেঙে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
সাদা গোল্লাটার মধ্যে জলছাপ হিসাবে তো সব নোটেই বাঘের মুখ ছিল, এবং এখনও আছে।
কাজেই শরিয়ত তো ঠিক কখনই ছিল না।
এতেই বোঝা যায় যে আমাদের কী পরিমাণ তাগুতের মধ্যে নিমজ্জিত করা হয়েছে। আপনিই বলেন, বাঘের মতো একটা নাপাক জীবকে এতো খাতির করার কী আছে? বাঘ, বান্দর এইসব থাকবে চিড়িয়াখানায়। বাঘ সন্ত্রাস হানাহানির প্রতীক। শান্তির প্রতীক হচ্ছে উট। অত্যন্ত শান্ত প্রাণী। তাছাড়া উটের দুধ খাওয়া যায়, মাংস খাওয়া যায়। অবিলম্বে বাংলাদেশের টাকায় উটের জলছাপ মারা হোক।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ছাগল কী দোষ কর্লো? দেশে এইটার চাষ সবচেয়ে বেশি হয়। রাষ্ট্র তাদেরকে সম্মান করে। তারা এক্টু ম্যাঁ ম্যাঁ কর্লেই সরকারের ব্যালান্স উল্টাপাল্টা হয়ে যায়। তারপরেও উট ক্যানো?
আমি ছাগল রে এনডোর্স করলাম।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
আপনে মনে হয় উটের খুব ভক্ত হয়া গেছেন।
উট-সুন্দরী প্রতিযোগিতার এই খবরটা আগে পড়ে না থাকলে পইড়ালান এই চান্সে।
উটের কন্যা উট সুলতানা উটের চেয়েও জ্যোতি ...
হাঁটুপানির জলদস্যু
তা ছাড়া উটের প্রস্রাবও অতীব পবিত্র শরবত। যাকে বলে শরবত-এ-রুহানী।
বেশ ক'বছর আগে বিশ্ব জাকের মঞ্জিলের ওরস উপলক্ষে পাকিস্থান থেকে আনা বেশ কিছু উট ঢাকা স্টেডিয়ামে রাখায় এই পবিত্র তরলের প্রতি ঈমানদারদের আগ্রহ উপচে পড়েছিলো বলে শুনেছিলাম। এ ব্যাপারে হয়তো রিটন ভাই বলতে পারবেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
অস্ট্রেলিয়ার ৫ডলারের নোটটারে ভাঁজ করলে রাণীমার গলাটা একটা বিশেষ আকৃতি ধারণ করে। এইটা নিয়া এডাল্ট কৌতুক আছে
শুন্তেচাই।
এই কৌতুক কইলে মজা লাগবে না, দেখতে হবে।
ইউটিউবে খুঁজলাম বের করতে পারলাম না।
আপনাদের ধৈর্য থাকলে CNNNN (চারটা এন) দিয়া সার্চ দেন, অনেকগুলার ভীড়ে ওই স্কিডটা পাইতে পারেন।
এই অস্ট্রেলিয়ানরা এত ঘনঘন টাকার চেহারা বদলায় কেন?
আমি জাপানে আইলাম তেরো বছর, এগোর নোটে তো কোন পরিবর্তনই দেখিনা!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
হিমুর গদ্য-পদ্যর একজন অনুরাগী পাঠক আমি।
এই পোস্টের বিষয়টি খুবই ইন্টারেস্টিং।
বাংলাদেশের সব আমলের সমস্ত টাকার একটি করে কপি আমার সংগ্রহে ছিলো।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
রিটন ভাই, আমার কাছেও (একশো টাকা পর্যন্ত, পাঁচশো টাকার নোট জমিয়ে রাখার সাধ্য আসলে কয়েন জমানোর বয়সটাতে ছিলো না ), একটি পঞ্চাশ টাকার নোট বাদে। সেটি এক পানওয়ালার স্টলের ডিসপ্লেতে সাজানো ছিলো। আমি হাজার ঝুলোঝুলি করেও সেটা আমার কাছে বিক্রি করাতে তাঁকে রাজি করাতে পারিনি।
হাঁটুপানির জলদস্যু
লেখা পইড়া মজা পাইলাম, যেসব নোটস প্রতিদিন ব্যবহার করে যাচ্ছি সেগুলো নিয়ে তো লেখা দেখলে মজা লাগারই কথা, অস্ট্রেলিয়ান কয়েকটা নোটে এলিজাবেথের ছবি বাদ দিলেও প্রত্যেকটা কয়েনে আমাদের এলিজাবেথের ছবি আছে। কোট অফ আর্মসের ছবি না দিলেও রানীর ছবি দিতেই হবে। সেই ব্যাপারে কোনও ছাড় দেয়নি ওরা। এলিজাবেথকে এখনো আমাদের রানী হিসেবে মানা হয়। এক ডলার আর দুই ডলার নোটস এখন আর আমাদের এখানে বাজারে নেই। পাঁচ-দশ ডলারের পুরানো নোটস দেখেও চমকৃত হলাম। আরেকটা মজার কথা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ান সব গুলো কয়েন ব্রিটিশ কয়েনের আদলে বানানো হয়েছে। এলিজাবেথ ফেটিশ আর কাকে বলে বোঝেন এইবার !
--------------------------------------------------------
মুমিন ব্যক্তিদের পদে পদে গুনাহ হবে না।
নোটের মধ্যে শ্যারন স্টোনের বেসিক ইনিস্টিংস বিজ্ঞাপন দিলেও, অইটা হালাল করে নেয়ার তরীকা বাইর করে নিবে। গোলাম হোসেনের উপায় থাকে না যখন, তখন ফাঁক-ফোকরই ভরসা।
পোস্টের জন্য হিমু ভাইকে জাঝা। সচলে অনেক দিন পরে ভিন্ন মাত্রার পোস্ট আসলো ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
তা হয়তো হন। তবে গুনাহ ব্যালান্স করার, কমিয়ে আনার বা শূন্যতে নামিয়ে আনার বেশ কয়েকটি তরিকা তো আছে
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ব্যাপক শরিয়তি পোস্ট।
আমি খুব দুঃখ পাইলাম। কেউ ছাগলের কথা কয় না কেনো? কোন দেশের টাকায় ছাগলের ছবি নাই?
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
স্যার, আপনার জন্য বারমুডা রহস্য দিলাম।
নেপালের নোট।
আরিব্বাস, স্যার আপনি তো জ্যামিতি ভালোবাসেন দেখি।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
জ্যামতি কঠিন লাগে। [R]
চরম!
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
- গরম
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কইনচেন দেহি এহানে কয়ডা ত্রিভুজ আছে?
- চাইরটা (তিনটা সোজা একটা উলটা!)
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভূল, তয় আমি কমু না, খুঁইজা বাইর করেন
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
নাহ্, হিমু, আপনাকে আবারও বলতে বাধ্য হচ্ছি - আপনি মানুষ ভালো না
পুরা আইয়ামে জাহেলিয়াত!!
অস্ট্রেলিয়ার প্রধান মন্ত্রির ফাঁসি দাবী করতাছি, সেই সাথে রানী এলিজাবেথরেও লটকানো চাই, তাইলে যদি ধর্ম বাঁচে।
নাউযুবিল্লাহ্ মিন যালিক !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
দেশে এখন ১০০০ টাকার নোট ছাড়া হইতেছে...
একপাশে শহীদ মিনার, আর পাশে কার্জন হলের ছবি সম্বলিত।
এবং এই নোটেই প্রথমবারের মতো বাঘের জলছাপের বদলে শাপলার জলছাপ মারা হচ্ছে।
এই নোট নাকি নাড়াচাড়া করলে রঙ পাল্টাইবো...
২৭ অক্টোবর থেকে বাজারে আসবে এই বস্তু...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ওহহো ! শহীদ মিনার দিয়া আবার বেদাতি কাম হইয়া গেলো না ? কেমন মূর্তি মূর্তি ভাব আইসা যায় ! নাফরমান আদমরা আবার ফুলও দেয় এইখানে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হাহাহা দারুন লাগল, এত আগের নোটগুলো জানতাম না। ছবির মানুষ গুলিকেও চিনতাম না। ধন্যবাদ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ভাই আমি নতুন এই হানে...জব্বর মজা পাইলাম।
ব্যাপক অবস্থা দেখি! ইন্টারেস্টিং পোস্ট। তবে এতো এতো টাকার নোট দেখে তো লোভ বেড়ে গেলো। এখন উপায়??
অনেক জ্ঞান ও দ্বীন অর্জিত হইল
অন্যরকম লেখা
ভালো লাগলো
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
হিমু ভায়ের এই পোষ্ট অফিসে বসে দুইবার পড়েছি। লেখা, কমেণ্ট দুটাই জম্পেস হইছে।
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
ভাই, কী আর কমু...
আপনে মিয়া চরম জিনিস... আমি হাসতে হাসতে মারা যাইতেছি...
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
- খাইছে।
নোটওয়ালারা দেখি লাল ছাপ্পর মাইরা দিছে রে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হুম, হটলিঙ্ক দিসে তাই ধরছে ব্যাটারা। কোনও ইমেজ হোস্টিঙ্গে দিলে থাইকা যাইতো।
--------------------------------------------------------
আরে,আরে! নোটগুলা গ্যালো কই?
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
নতুন মন্তব্য করুন