জনৈক নেংটুশ পথিক দুই হাতে পাছা ঢেকে ছুটছিলো। তাকে থামিয়ে বললাম, পথিক, তুমি কি প্যান্ট হারাইয়াছো?
সে উত্তর না দিয়ে ছুট দিলো।
পেছনেই আরেক নেংটুশ তারচেয়েও ভীমবেগে কুদে কুদে এলো আমার কাছে। তাকেও পাকড়াও করে বললাম, রোসো পথিক, তুমি কি প্যান্ট হারাইয়াছো?
সে-ও উত্তর করলো না, আরো শশব্যস্ত হয়ে পাছা ঢেকে ছুট দিলো কোথায় যেন।
হাতের প্যান্টখানা মাথায় বেঁধে তাই আনমনে উল্টোবাগে হাঁটতে হাঁটতে দেখা মিললো নিয়তির সাথে। তার হাতে একটি বাঁশ, মুখে একটি টুথপিক।
তাকে শুধাতে যাবো, হে নিয়তি, তুমি কি প্যান্ট হারাইয়াছো ... আর অমনি নিয়তি হো হো করে হেসে বললো, ওরে তোরা দেখে যা, কে এসেছে, শুধু পথ উজিয়েই আসেনি, পরনের প্যান্ট মাথায় বেঁধে এসেছে।
টুথপিকের ভয়ে দিলাম ছুট।
মন্তব্য
দুইহাতে পশ্চাদদেশ ঢাকার চাইতে সামনের দিকটা ঢাকলেই কি বেশি ভাল হতোনা ?
--------------------------------------------------------
ভাল পর্যবেক্ষণ, তবে গল্পেই বলা আছে...
বাকিটা বললাম না।
কিন্তু হিমুদা তো টুথপিক দেইখা দৌড় ঝাড়লো... মনে প্রশ্ন জাগে, বাঁশ কি তার কাছে বেশ সহজপাচ্য?
_________________________________
| সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরনঃ উড়াধুড়া ব্লগ পড়া বিপজ্জনক। | বাংলা ব্লগস্ফিয়ার
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
আবার জিগায় ... জন্ম থেকে খাচ্ছি মাগো ... এখনও আঙুল দিলে চল্টা পাওয়া যাবে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- প্যান্টের জায়গায় লুঙ্গি করে দে, বাঁধতে সুবিধা হবে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হুমম মেজাজ মনে হয় ভীষন খারাপ?
বুঝতে পারিনি
টুথপিকের ভয়ে ভীত হলে চলে? আজন্ম হোগামারা খাবার জন্যই জন্ম মোদের!
শেষ পর্যন্ত গুঁড়ো দুধও হোগামেরে দিল!!!!
কী ব্লগার? ডরাইলা?
হায়রে ........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হাহাহা
অনেকদিন পরে সচলে এসে কিছু বুঝবো না, সেটা হবে না ... ... না বুঝলেও বুঝছি
ভালো হইছে।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
হিমু, YOUR ARE A VERY DANGEROUS MAN!
হাসলাম, পড়লাম। এরকম একটা লেখায় কোথাও কোনো অশ্লীলতার গন্ধ নাই! YOU ARE VERY VERY DANGEROUS MAN!!
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
আজ না বোঝার দিন! কীর্তিনাশা হায়রে..........তারপর কি হল।
বাঁশ টা তবে সামনে ছিল কিন্তু টুথব্রাশটা কি ইসতিয়াক ভাই?
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
দুইটা লোকরে খোলা-প্যান্ট নিয়া উল্টো দিকে দৌড়াইতে দেখার পরও লেখক কীসের আশায় নিজের প্যান্ট খুলল খালি এইটা বুঝলাম না। বাকী গল্প মনে হয় বুঝতে পারছি। হ্যাইদা কেউ দিতে যায়?
কোন প্যাচঘোচ নাই জটিল গল্প।
প্রকৃতই হিমু ভাই আলোর দিশা খুঁজে পেয়েছেন অমিত (রহঃ) এর সান্নিধ্যে। নচেৎ, জাহেল যুগের সেই হিমু হলে লেখার শিরোনাম নিশ্চিত ভাবেই হতো, "পথিক, তুমি কি তোমার অন্তর্বাস হারাইয়াছো ?"
শোকে, দুঃখে লেখক বিস্মৃত হয়েছেন, এখনো অবধি ভদ্র সমাজে ডাবল লেয়ার প্রোটেকশন ( পড়ুন প্যান্টের তলায় অন্তর্বাস ) পড়া বন্ধ হয় নি। তাই প্যান্ট হারালেই যে কেউ মেরে দিয়ে যাবে, এমন আশংকা অমূলক।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আরে পোলায় কয় কী? লুহার তালা মারো জলদি। কত লোক তোমার মতো নিশ্চিন্ত থেকে পরে ভুগলো।
হাঁটুপানির জলদস্যু
হু, লোহার জাইঙ্গা একটা বানাইতেই হইবো এইবার।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
বাঁশ নয়, টুথ পিক!
জট্টিলেশ্বর।।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
পোলাটা আর ভালো হইলো না, স্বপ্নেও হাবিজাবি দেখে। কতো বল্লাম আয়াতুল কুরসী পইড়া বুকে ফু দিয়া শুইতে।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
অন্যের নেংটামী দেখতে দেখতে নিজের নগ্নতা আর ঢাকা হলো কই !
শুনেছি দরবেশ টাইপের লোকেরা চিন্তার এতো উচ্চমার্গে উঠে যান যে, সাধারণ মানুষগুলারে গরুছাগলের চাইতে বেশি কিছু দেখেন না। তাই লোকালয়ে এইসব গরুছাগলের সামনে এরা আর নেংটা থাকতে লজ্জাবোধ করেন না।
পরহেজগার লেখকের কি সেই মহামার্গে উন্নতি ঘটেছে !
আহা, তাহলে তো বড়োই সুসংবাদ !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বঙ্কিমের প্রশ্নকর্তৃ ছিলনে নারী। তাই তার নামও ছিলো কপালকুন্ডলা। হিমুর কাহিনীতে প্রশ্নকর্তা একজন নর। তার নামটা কি চান্দিছিলা?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
হামাগুড়ি দিয়া লই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
কাছে আসেন, দোয়া পইড়া মাথায় ফুঁ দিয়া দেই। বালা মছিবত থেইক্যা পথে ঘাটে রক্ষা পাইবেন।
জটিল লেখছেন তো!!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হা হা প গে
আপনার বাঁশখোর দাঁতালের জন্মের সুত্রপাত কি এখানে হয়েছিল?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
নতুন মন্তব্য করুন