কী যে অস্থির একটা সময়!
বইমেলার উৎসবমুখর পরিবেশ আর জমজমাট আড্ডার ঝাঁঝ নিমেষে কেটে গেলো পিলখানা হত্যাকান্ডের তান্ডবে। কয়েকদিন দেখলাম অস্ত্রের মহড়া, তারপর দেখলাম গলিত লাশের ছবি, পিলখানার একটি ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষগুলির চেহারা পাল্টে গেলো, পাল্টে গেলো চোখ আর গাল, শুধু অশ্রু আর উৎকণ্ঠাই সব পরিবর্তনকে ঠেকিয়ে টিকে গেলো মহাকালজিৎ আরশোলার মতো। টেলিভিশনে আজ যাকে চোর বলছে কেউ, কাল তার মতোই দেখতে আরেকজন একই ফেনা মুখে নিয়ে তার বীরপূজায় মত্ত। দেখছি বিবৃতির পর বিবৃতিতে অবিব্রত এক একটা রাজনৈতিক মুখ, পড়ছি আর শিখছি কিভাবে গুজব আর উৎকণ্ঠা আলোর বেগে পার হয়ে আসছে দেশমহাদেশ।
আজ খবরের কাগজ খুলে দেখি খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকা দাবি করার অভিযোগ তুলেছে মেয়র পদে টিকিটপ্রার্থী এক ৩৮ বছরের কিশোর। নিচু দিয়ে চক্কর মারতে গিয়ে সেনা হেলিকপ্টার বিদ্ধস্ত হয়েছে অজপাড়াগাঁয়, কৃষক কাস্তে দিয়ে জঞ্জাল কেটে ধ্বংসস্তুপ থেকে বার করছে জেনারেলের মৃতদেহ। জনশক্তি রপ্তানির হার কমে এসেছে, মন্ত্রণালয়ের কর্তারা গম্ভীর বিষাদে জানাচ্ছেন বাইরের বাজারে বাংলাদেশী আদমের ক্রমহ্রাসমান চাহিদার কথা, হয়তো উল্টো হর্ষ নিয়ে রাজস্থানের কোন কালোয়াড় হিসেব করেছিলো বাংলাদেশের বাজারে উট আর গরুর ক্রমবর্ধমান চাহিদার কড়া-গন্ডা। এরই মধ্যে শনাক্ত করা হচ্ছে পিলখানা হত্যাকান্ডের দুষ্কৃতীদের, আইনমন্ত্রী জানাচ্ছেন কোর্ট-মার্শালের আভাস, কিন্তু পাটের মতো করে বিদ্যুৎও হাঁটু ভেঙে বসে পড়ছে অস্কার শিন্ডলার আর ভিলি ব্রান্টের মতো। এরই মাঝে লোকে পুরস্কার পাচ্ছে, খুন করে ফেরার হচ্ছে, বিনাপরাধে জেল খেটে বের হয়ে এসে প্রতিপক্ষকে খুঁজছে নির্দোষ মানুষ, যার অনেক আছে সে আরো অনেকের পেছনে ছুটতে গিয়ে এক কাতারে দাঁড় করাচ্ছে কিচ্ছু-নেইদের।
বিশাল উঁচু চারটা দেয়াল তৈরি করে ভেতরে ঢুকে যাই, যেখানে খবরের কাগজ পাবো না, যেখানে বাহিরের চিৎকার কানে আসবে না, যেখানে শুধু একগুচ্ছ বর্ষার সাদা ফুলের পল্লবিত হবার অপেক্ষায় সময় কাটাবো শুয়ে শুয়ে।
মন্তব্য
নাই, এমন জায়গা নাই। থাকলেও যাইতে চাইবেন না, গেলেও থাকতে পারবেন না। বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে।
- এই লেখায় ১ দেয়ার মানে বুঝলাম না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ
রেটিং নিয়া আমি নিজেও বহু কথা বলছি।
বেতরায়তনের সাক্ষাৎকারেও দাবী করেছিলাম, ভোটিং ঐচ্ছিক থাক, যে পোস্ট দিবে সে ভোটিং থাকবে কিনা তা পছন্দ করতে পারবে।
আমার এখনকার দাবী হচ্ছে: কে কী ভোট দিল তা প্রকাশ করা। তবে তা করার আগে, সন্দেশ জি একটা নোটিশ ঝুলিয়ে দিতে পারেন যে ভোটিং আর গোপন থাকবে না। তাতে ভোটদাতা আগে ভাগে জ্ঞাত থাকবেন।
আসলে সচলদের অধিকার আছে একটা লেখা ভালো না লাগলে সেটাকে "তেমন ভালো না" বলার। এতে লেখক একটু আহত হতে পারেন, কিন্তু মূল্যায়ন তো শেষ পর্যন্ত মূল্যায়নই। আপত্তিকর তখন হবে যদি নির্দিষ্ট কেউ নিরবচ্ছিন্নভাবে নির্দিষ্ট আরেকজনের লেখায় ১ দাগিয়ে যায়, লেখার মান বিচার না করেই।
আমার লেখায় যিনি ১ দিলেন, তিনি অধিকারটুকুরই চর্চা করেছেন শুধু। আমি এতে মনক্ষুণ্ণ নই। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
লেখকদের মনোভাবটা আসলে এমনই হওয়া উচিত। যিনি ১ দিয়েছেন, তার হয়তো ভালো লাগে নি খুব একটা। কিন্তু সেটা নিয়ে লেখক মনোক্ষুণ্ন হলে সমস্যা। অনেক লেখককেই দেখি সমালোচনা সহ্য করতে পারেন না। আপনার মন্তব্যটি সেদিক দিয়ে ভালো লেগেছে।
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
যিনি ১ দিয়েছেন, তাঁর সঙ্গত কারণ আছে ১ রেইট করার, আবার তিনি মুখ ফুটেও খারাপ লাগার ব্যাপারে বিশদ বলতে চাইছেন না। পাঠক জনারণ্যে লেখককে একটা চিমটি কেটে এই ভালো-না-লাগার ভারমুক্ত হতে পারছেন। রেটিং না থাকলে দেখা যেত তিনি হয়তো সংক্ষেপে এসে বলতেন, "ভালো লাগেনি।" আমি হয়তো জানতে চাইতাম কেন ভাল লাগেনি। কিন্তু সব ভালো-না-লাগার তো ব্যাখ্যা হয় না। তাই ১। এই ১ এ আমি তাই আহত হবার কোন কারণ পাচ্ছি না।
ভোটিং এর উপর একটা পরিসংখ্যান করে দেখা যেতে পারে আপনার কথা কতখানি ঠিক। আমার ধারণা ভোটিং এ করিলেশন আছে।
মন্তব্য করার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও রেটিং পদ্ধতির উপযোগিতা কী - আমি আসলেই বুঝতে পারি না।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ঠিক। তবে, অনেক সময় মন্তব্য করার ঝামেলায় না গিয়ে স্রেফ একটা রেটিং দিয়েই মত জানানো যায়, এটাই সুবিধা। বেখাপ্পা রেটিং হলে চোখে লাগে খুব। ব্যাপার না, সুলেখক কখনও এগুলার ধার ধারে না।
ব্যাপারটা ঝামেলার?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
না না না! সেই অর্থে ঝামেলা না। আলস্যের দেবতার কাছে আত্মসমর্পণ অর্থে বলছিলাম। স্রেফ "ভাল" বা "সহমত" লিখতে তো কিছু লাগে না। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ মন্তব্য লিখা হয়ে ওঠে না হয়তো। তাই অ্যাপ্রিশিয়েশনটা তারায় রেখে যাই।
ব্যক্তিগতভাবে আমি খুব ভাল লাগলে পাঁচাই, অন্যথায় কোন রেটিং-ই দেই না। রেটিং টুকু থাকলে পাঠকপ্রিয়তার মাপকাঠিতে লেখাটা উঠে আসে আর কি।
পূর্ণাঙ্গ মন্তব্য না হোক, "ভালো লেগেছে" বা "বাজে লেগেছে" লিখতে কতোক্ষণ লাগে? নাকি এর চাইতে গেরিলা কায়দায় করা দুর্বোধ্য রেটিং আপনার কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য?
তাই কি? মন্তব্য আর রেটিং - এই দু'টির ভেতরে কোনটি পাঠকপ্রিয়তার সঠিকতর মাপকাঠি বলে মনে হয় আপনার?
রেটিং পদ্ধতিটি আমি লক্ষ্য করি সচল হবার বেশ কয়েক মাস পর। ব্যাপারটিকে বরাবরই চরম গুরুত্বহীন এবং ক্ষেত্রবিশেষে কনফিউজিং মনে হয়েছে আমার। ফেব্রুয়ারি মাসে বইমেলা বিষয়ে আহমেদুর রশীদের একেবারেই সাদামাটা, নির্বিরোধ কয়েকটি লেখায় কে বা কারা গেরিলা পদ্ধতিতে এক দাগিয়ে গেছে। এমন উদাহরণ সচলে আছে অজস্র, আপনিও জানেন।
মন্তব্য করার অপশন না থাকলে রেটিং পদ্ধতিটি মেনে নেয়া যেতে পারতো। দু'টির সহাবস্থান আমার যুক্তিতে অর্থহীন।
আর রেটিং পদ্ধতি একান্তই যদি রাখতে হয়, সেক্ষেত্রে আমি আলমগীরের সঙ্গে একমত: "কে কী ভোট দিল তা প্রকাশ করা। তবে তা করার আগে, সন্দেশ জি একটা নোটিশ ঝুলিয়ে দিতে পারেন যে ভোটিং আর গোপন থাকবে না। তাতে ভোটদাতা আগে ভাগে জ্ঞাত থাকবেন।"
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমিও খুব দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি যে মন্তব্যই লেখক-পাঠক মিথষ্ক্রিয়ার শ্রেষ্ঠ উপায়। এ-জন্য যেকোন লেখায়ই দু'টো শব্দ হলেও লিখে যাওয়ার চেষ্টা করি।
রেটিং-এর অপশন লেখকের হাতে ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে আমিও সম্পূর্ণ একমত।
রেটিং ব্যাপারটা আমার কাছে "খারাপ" মনে হয় না, "দুর্বল" মনে হয়। কারণ, একে অপব্যবহার করার সুযোগ বেশি। যাচাই-বাছাই করে সচল করা হয় এবং পূর্ণ সচলরাই শুধু রেটিং দিতে পারেন, এই দু'টো কারণ মিলিয়ে আমি বেনিফিট অফ ডাউট দেই আর কি।
গেরিলা কায়দায় রেটিং (বা মন্তব্য) করাটা খুবই খারাপ। জঘন্য একটা কাজ। তবে ব্যক্তিগত ভাবে কারো কোন লেখা মন্দ লাগতেই পারে। একই লেখায় আমাকে কেউ "পাতি" লিখেছেন, "১" দিয়েছেন, আবার কেউ মাঝরাতে ফোন করে ভাল লেগেছে বলেছেন। মত ও পছন্দে এই ফারাকটুকু স্বাভাবিক। আমি মেনে নেই এখন। যদি কেউ ব্যক্তিগত ভাবে খারাপ লাগায় ১ দেন, আমার আপত্তি নেই তাতে। আমার শুধু চাওয়া এটাই যেন একজন সচল জেনে-বুঝে রেটিং-টা ব্যবহার করেন।
পাঠকপ্রিয়তার কথাটা বলছিলাম "গত ২৪ ঘন্টায় পাঠকের পছন্দ..." অংশের জন্য। আমার কাছে এটা বেশ লাগে। এক ঝলকে দেখে ফেলা যায় কোন ভাল লেখা থাকলে। "গুঁতোগুঁতির শীর্ষে" অনেক সময় পুরনো লেখাও থাকে। আর, সব দিন তো সব লেখায় ঢুকতে পারি না। সে-কারণেই একটা ধারনা পাওয়া যায়।
রেটিং-এর ক্ষেত্রে আমি এই 'বিশ্বাস'টাই ধারন করি আর কি। এক কালে আমিও ৪/৩/২/১ দিতাম লেখা কতটুকু ভাল লাগলো সেই বিচারে। এখন হয় ৫ দাগাই, নয়তো কিছুই না। কারণ, আমি ব্যাপারটাকে দেখি নতুন পাঠকের কাছে একটা ভাল লেখা রেফার করার সুযোগ হিসেবে। আমি একটা মন্তব্য করলে তা লেখকের জন্য করি। সময় সময় মন্তব্য না করে মেসেজ করি। কিন্তু একটা রেটিং দিয়ে আমি লেখাটা রেফার করে দেওয়ার চেষ্টা করি।
এই বিশ্বাস কেউ ভঙ্গ করলে কী আর বলবো...
আর, আমি প্রকাশ্য রেটিং-এর পক্ষে নই। বেনামেই থাকুক। নাম প্রকাশ করলে অযথা ইনফ্লেশন হবে।
রেটিং পদ্ধতিটিকে দুর্বল ঘোষণা দিয়েও তার পক্ষে যা সাফাই গাইলেন!
আমার মতো আরও অনেক-অনেক সচল রেটিং দেন না। সে-ক্ষেত্রে "গত ২৪ ঘন্টায় পাঠকের পছন্দ..." মডিউলটি কতোটা নির্ভরযোগ্য তথ্য সরবরাহ করে, তা নিয়ে আমার ঘোরতর সংশয় আছে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
অ্যাবিউজ করলে গণতন্ত্রও খারাপ, ঠিকমত কাজে লাগালে স্বৈরতন্ত্রও ভাল! মূল কথা সেটাই... রেটিং প্রথা আমি নিজে কীভাবে দেখি/ব্যবহার করি, সেটাই বলছিলাম শুধু।
মানে দাড়াচ্ছে এই - অধিকাংশ সচলই রেটিং পদ্ধতি ব্যবহার করেন না (এই মুহূর্তে দেখছি, হিমুর পোস্টটি পড়েছেন ৩৩১ জন। এঁদের ভেতরে নিদেনপক্ষে ৬০-৭০ জন সচল (আমার বিশ্বাস, আরও বেশি। তবু কম করে ধরলাম।)। রেটিং করেছেন নয়জন। ২০%-এরও কম।
আমার সর্বশেষ লেখাটি পড়েছেন ২৪৭ জন। এঁদের ভেতরে, ধরে নিই, ৫০ জন সচল। রেটিং করেছেন ৪ জন। শতকরা ১০ ভাগেরও কম।
তবু বলবেন, রেটিং-এর ভিত্তিতে প্রাপ্ত তথ্যের ওপর নির্ভর করা যায়?
দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ সচলই ব্যবহার করেন না রেটিং। তবে অপব্যবহার করেন কয়েকজন। তাহলে এটির যৌক্তিকতা কোথায়?
আরেকটি কথা। এখানে প্রকাশিত লেখাগুলো তো স্কুলে লেখা রচনা নয় যে নাম্বার দিয়ে ভূষিত করতে হবে সে-সবকে!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
একটা লেখার ফিডব্যাক কীভাবে আসবে সে সম্পর্কে কার মতামত প্রাধান্য পাওয়া উচিৎ: লেখকের না পাঠকের? এক ভোট পেয়ে একজন লেখক কী বুঝবেন?
ব্লগের প্রথম কথাটাই হলো মিথষ্ক্রিয়া। গোপন ভোটে সেটা কীভাবে সাধিত হয়?
রেটিং-আপত্তি নিয়ে দুটো স্কুল অব থট দেখতে পাচ্ছি আমরা।
১. আমরা যারা নিজেরা রেটিং করি না, কারণ আমরা একে রিডানড্যান্ট মনে করি, কিন্তু রেটিং দেখে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করি। উদাহরণ, সংসারে এক সন্ন্যাসী। তিনি রেইট করেন না, কিন্তু একটি সাধারণ পোস্টে "অযথা" কম রেটিং দেখে তিনি তা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছেন।
২. আমরা যারা নিজেরা রেটিং করি, এবং কোন কারণে এক বা একাধিক ১ বা ২ পেলে আমরা আহত হই। উদাহরণ, আলমগীর।
রেটিং পদ্ধতি না থাকলে বা ঐচ্ছিক করলে ব্যত্যয়টা কোথায় হতো? ধরা যাক আমি ১ রেটিং দিতে চাই একটা লেখাকে। তখন গিয়ে বলবো, ভালো লাগেনি। এরপর লেখক একই যুক্তি দিয়ে বলতে পারেন, "ভালো লাগেনি" শুনলে একজন লেখক কী বুঝবেন? তিনি কি তারপর বলতে পারেন না, কে লেখকের পোস্টে ফিডব্যাক দিতে পারবে, কে পারবে না, তার নিয়ন্ত্রণও লেখকের কাছে থাকতে হবে? মিথষ্ক্রিয়া কোথায় গিয়ে পৌঁছুবে তখন?
সচলায়তনে এই সুযোগটার ব্যবহার সবাই করেন না, এবং সেটা সবাই জানেন। রেটিং দিয়ে একটি লেখাকে আরেকটির চেয়ে "ভালো" বলা হচ্ছে না, কেবল কোন লেখা পাঠক অন্য পাঠকের কাছে সুপারিশ করছেন। ধরে নিচ্ছি যারা রেটিঙের ধার ধারেন না, তারা নিজেরা রেইট করেনও না, রেটিং দেখে পড়েনও না। কাজেই এ নিয়ে তাঁরা ভাবেনও না।
আমি যদি এমন একটা লেখা লিখি, যেটাতে প্রকাশিত বক্তব্য বা ভঙ্গি অনেকের পছন্দ হবে না, তাহলে সেটা তো তারা জানাবেনই। ১ দিয়ে জানানো আর মন্তব্য দিয়ে জানানো, একই তো মেসেজ বহন করে।
যিনি রেইট করছেন, তিনি মন্তব্যে হয়তো প্রকাশ করতে পারছেন না বা চাইছেন না, কিন্তু তার ভালো-না-লাগাকেও প্রকাশ করতে চাইছেন, তার জন্যেই একটা সুযোগ রাখে। এটাকে গেরিলা কায়দায় আক্রমণ হিসেবে না দেখে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কোন সচলের ইনপুট হিসেবে দেখতে পারি আমরা।
একটা লেখাকে সকলেই একভাবে দেখবেন না। আমার কাছে যে লেখাটি যথার্থ, আরেকজনের চোখে তা একেবারেই নাহক। আমরা কেউ কেউ মুখ ফুটে আলোচনা করছি, কেউ চুপ করে থাকছি। রেটিংটা দরজার নিচে রেখে যাওয়া চিরকুটের মতো।
আর সচলে পোস্ট রেইট করা হয় খুব কম, এর একটা বড় কারণ হচ্ছে অনেকেই অফলাইনে পড়েন। লগইন করার পর তারা হয়তো মন্তব্যে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, রেটিং সবসময় করা হয় না। আমি নিজেও বোধহয় ১০-২০% পোস্টে রেইট করি। খুব ভালো বা খারাপ লেগেছে কিন্তু রেইট করিনি এমন পরিস্থিতিই বোধহয় বেশি। ১ রেট করি বিশ্রী রকমের বানান ভুলঅলা পোস্টে, কোন দ্বিধা না করে।
একটি আশঙ্কা একাধিকবার উচ্চারিত হয়েছে, কোন ব্যক্তিবিশেষের পোস্টে নির্দিষ্ট কেউ চোখকান বুঁজে শুধু ১ দাগিয়ে যেতে পারেন। এ কারণে রেটিঙের নিয়ন্ত্রণ লেখক নিজে নিলে ভালো হয়। কিন্তু সেটা তো মন্তব্যের ক্ষেত্রেও করা যায়। কে বা কাহারা কোন ব্যক্তিবিশেষের পোস্টে লাগাতার বলতে পারেন, ভালো লাগেনি। আমরা ধরে নিচ্ছি রেটিং তথ্য উন্মুক্ত করা হলে সেটা হবে না, কিন্তু আমরা নিশ্চিত হচ্ছি কিভাবে?
রেটিংটাকে আমরা যদি পোস্টের মান নির্ধারণের জন্য "ভালো" "খারাপ" এর মানদন্ড ধরে নিই, অনেক আপত্তি করার সুযোগ আছে। কিন্তু "ভালো লাগা" বা "খারাপ লাগা"র কথা জানানোর একটা টুল হিসেবে আমি দেখি, তাই আমি এ নিয়ে বিচলিত নই।
মন্তব্যের সুযোগ আছে, তাই রেটিং থাকার দরকার নেই, এ যুক্তির পিঠে বলা যায়, তাহলে ইমো-র দরকার কী? মন্তব্যই তো করতে পারি। গুল্লি না বলে কেন দেখাই? দেখাই কারণ এটা পাঠক হিসেবে আমার হাতে একটা অপশন। এটা তুলে নিলে আমি হয়তো গুল্লিও বলবো না।
পরিশেষে সবার কাছে অনুরোধ রইলো, ফিডব্যাক দেয়ার টুলগুলির সদ্ব্যবহার করার জন্য। এগুলোর বদ্ব্যবহার মানে অযথা মনকষাকষি, তিক্ততা, ঝামেলা। ধন্যবাদ।
হিমু, আমার উষ্মা প্রকাশটি ছিলো রেটিং পদ্ধতিটির অকার্যকারিতা দেখাতে। কোথায় কোন লেখায় কতো রেটিং পড়লো, সেটি আমি আসলেই দেখি না, তবে সেই লেখায় এক মন্তব্যে "এক" দাগানো নিয়ে বক্তব্য ছিলো বলেই লক্ষ্য করেছি। আমার বক্তব্যকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন না করলেই খুশি হবো।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমি আপনার এ বক্তব্যই বোঝাতে চেয়েছি। ভিন্নার্থ প্রকাশ পেলে এখানে শুদ্ধিপত্র দিয়ে রাখলাম।
এক পেতে কোন আপত্তি নাই, যখন আমি জানি কী কারণে এক পাচ্ছি।
অন্যথায়, এক পাবার পাশাপাশি আমি একটা মন্তব্য আশা করি। মন্তব্য না পেলেই আমার আক্ষেপ হয়। অন্যের বেলাতেও আমার এ অসন্তুষ্টিটা কাজ করে।
ভোটের স্বাধীনতায় আমি বিশ্বাস করি। কিন্তু উপরে যেমন এসেছে, চোরা-গোপ্তা ভোট চাই না। আমি যদি কাউকে এক দিই তবে মন্তব্যে ব্যাখ্যা করব কেন।
আমি গুণবিচারে ব্লগার/লেখক কোনটাই না। আমার কোন সাধারণ লেখায় ১ দিলে মন খারাপ হয় না। কিন্তু যেদিন কস্কি মমিনে ১ তারা পড়েছে সেদিন আমার মন খারাপ হয়েছে। আমি সেই একতারাকারীর কাছ থেকে একটা মন্তব্য দাবী করেছিলাম।
সচলে যারা বিভিন্ন লেখা লিখে বিনোদন দেয়ার চেষ্টা করেন তাদের তো কোন স্বার্থ দেখি না আমি। লেখা পড়ে আমি আমোদিত হই, তাই আমি তাদের একটু উৎসাহ দিলে তো আমার লাভ নাকি?
--- বইমেলা বিষয়ে আহমেদুর রশীদের পোস্টে দুটো একতারা পড়েছিল, তাই নিয়ে অনেকে কষ্ট পেয়েছেন। কেন একতারা পড়েছিল আমরা জানি না। কিন্তু সে কষ্টের বদলা নিতে গিয়ে ঘোষণা দিয়ে আমরা অনেকেই তাতে পাঁচতারা দিয়েছিলাম।
-- হিমুর এ পোস্টেও হয়ত ১১ জন ভোট দিত না, আমিও দিতাম না। কেবল একতারা দেয়ার অন্যায্য (আমার মতে) কাজটাকে ঢাকার জন্য আমি ৫ তারা দিয়েছি।
- রেটিং ১ দেয়া হোক বা ৫, এর জন্য রেটদাতার পরিচয় প্রকাশটা প্রয়োজনীয় মনে করছিনা। থাকুকনা এই জিনিষটা গোপনই। কেউ যেমন ইচ্ছা বা নিজের ভালোলাগা অনুযায়ী ১ থেকে ৫ রেইট করে যাচ্ছেন, আবার এর পেছনের ব্যাখ্যা দেয়াটাও তার ইচ্ছের ওপরই ছেড়ে দেয়া উচিৎ। আমরা যেনো ভুলে না যাই, "যারা পূর্ণাঙ্গ সচল কেবল তারাই রেইট করতে পারেন, অতিথিরা নন।" পরিচয় প্রকাশ করে সচল পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বিরূপ মনোভাবটাকেই আসলে উষ্কে দেয়া হবে। কী দরকার এর!
হিমুকে উল্লেখ করেই বলি, কেউ ইচ্ছে হলেই যেমন ইমো গুলো ব্যবহার করছেন, রেটিংটাও তেমনি থাকুক। আমার ইচ্ছে হলে করলাম, ইচ্ছে হলো না করলাম না। ব্যবহার করলে যেটা খুশী সেটাই করলাম। তবে বটম লাইন ঐটাই, বদ্ব্যবহার না করি। ফুল থেকে মধুটাই নেই আমরা, বিষটা বরং তোলা থাকুক অন্য কারো জন্য, কোনো বন্ধু সচলের জন্য না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একদম ঠিক ধুগোভাই
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
হিমু ভাই এর দৃষ্টিভঙ্গি ভালো লাগলো। রেটিং পাঠক করবেন, নাম না জানিয়েই করবেন, প্রয়োজনে এক দেবেন, দুই দেবেন, রেটিং দেবেন না, এসব নিয়ে লেখক রিঅ্যাক্ট করলে ক্যামনে কী?
সব লেখা সবার ভালো লাগবে এমন কোনো কথা নেই, কারো খুব ভাল্লাগবে, কারো হয়তো পড়ে গা জ্বলে যাবে। এটা ঠিক যে অনেক সময় পাঠক লেখা যাচাই না করে অন্য কোনো কারণে ১ দেন। তবে লেখক হিসেবে এসব মেনে নিতে হবেই।
তুফানে বেঁধেছি লুঙ্গি...
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
আজ থেকে অমিত আহমেদ সার্বপোস্টিক গ্লোবাল এক ভোট পাবেন
অমিতের সাথে পুরা একমত ।
রেটিং নিয়ে চিন্তক হিটখোর হলে পাঠক হিসেবেই তার লেখা পড়তে বিব্রত বোধ করবো।
আর আমি শিমুল ভাইয়ের সাথে পুরা একমত।
অন্যদের কথা জানি না, তবে অনেক সময় আমার এমন হয়েছে যে, মন্তব্য করেও মন ভরেনি; দিই একটা পাঁচ তারা লাগিয়ে। অথবা, মন্তব্য পরে করা যাবে, আপাতত তারাবাজি করে রাখি। খুব বিরক্তিকর বা নেতিবাচক মনে না হলে একতারা আমি কোনো লেখায় দিই না।
তবে একতারা পেয়ে কোনো সচলের বাউল হয়ে যাবার খবর কিন্তু এখনো পাইনি।
.......................................................................................
আমি অপার হয়ে বসে আছি...
.......................................................................................
Simply joking around...
এসব দেখেশোনে কষ্ট পাই খুব, তবে পারতপক্ষে হতাশ হতে চাই না! কারণ বহুকিছু নিয়ন্ত্রণকারী কিছু এবং অনেকগুলো মানুষ পচে গলে নষ্ট হয়ে গেলেও এখনো এই বাঙালি জাতিটাকে বিশ্বাস করা যায় বলেই মনে করছি। এটাই তো আশার ভিত্তি। নইলে যে দলে দলে আত্মহত্যা করতে হবে...!
এভাবেই আমরা ফের সুন্দর একটা আগামীর জন্য অপেক্ষা করবো.....করতে থাকবো.....করতে হবে....
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সান্তনা তবু্ এটা ভেবে যে, মন আরো খারাপ হতে পারতো। বিডিআর সেনাবাহিনী মুখোমুখি লড়াই হলেতো পরিস্থিতি কি হোত কে জানে। আজ আনিসুল হকের (১০ই মার্চ) প্রথম আলোর লেখাটা পড়ে দেখুন সবাই, অত্যন্ত মর্মস্পর্শী
এই ভদ্রলোকের প্রোফাইল দেখে ও লেখা পড়ে আমার বেশ ভাল লাগল। এনার ব্লগ (প্রথম ও দ্বিতীয়) দেখলাম। নিজের ওয়েবসাইটটার লেখাগুলোও বেশ সুন্দর।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
হ্যাঁ, বেশ আধুনিক মনে হল। তবে, জানা দরকার তাঁর পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পণা কী কী, এবং এই ই-প্রচারণার কতটুকু বহির্বিশ্ব থেকে ধার করা চটকদারিতা ("ask not what your city can do for you...")।
একমত। তবে চটক্দারিতারও কিছু দরকার আছে ...
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
আমাদের অঞ্চলে এই টেম্পলেট ডায়লগটার প্রথম প্রবর্তক আইয়ুব খান । এর পরে ৮৭-৮৮র দিকে লেজে এরশাদ আবার এটার প্রচলন করার চেষ্টা করেছিলেন ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
এই লোকের বংশ-তালিকা আর বংশ গৌরব দেখে হাস্তে হাস্তে পইড়া গেলাম
আবু বকরের বংশধর, মোগল জমিদারের বংশধর!!! ... এমন -ও আছে এখনো দুইন্নায়!! হায়রে বাঙালীর আভিজাত্যের মোহ!
আমিও এমুন একটা তালিকা বানাইতাম ছাই ...খান বাহাদুর, রায় বাহাদুর, নবাব, সম্রাট, তুর্কি, আরব, মোগল সবই ঢুকামু ...আদম-সন্তান কেহই আমার আত্মীয় থেকে বাদ যাবে না
জটিল ... কঠিন মজা পাইছি দেখে
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
এই লোকটারে আমার ঠিক ভরসা হয়না । দিন দুনিয়ার হেন কোন জ্ঞান বিজ্ঞানের বিষয় নাই যা নিয়ে তিনি লেখা পড়া করেন নাই । তার দেহে নীল রক্ত । ইত্যাদি সমস্ত কথা আমার কাছে একটু বিরক্তিকর বলেই মনে হয়েছে ।
ফেসবুকে একবার এনাকে কিছু প্রশ্ন করেছিলাম, কোন উত্তর পাইনি । এনার সাইবার ক্যাম্পেইনটা মনে হয় অনেকাংশেই একমুখি । যা বলার তিনিই বলেন । কারো প্রশ্নের উত্তর খুব একটা দেননা ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমারে তালিকায় রাখবেন তো ???? মজা পাইলাম রে ভাই, ব্যাপক মজা
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
যে কারণে এঁকে কখনো কোন পাবলিক অফিসের জন্যে ভোট দেবো না, তা হচ্ছে, আমি একটি মন্তব্য করেছিলাম তাঁর এই পেইজে। সেটি ছিলো এমনঃ
It’s an impressive résumé that, nevertheless, manages to foster a few questions, which are not intended to be impertinent. I would really appreciate an answer from you.
1. The title of the first caliph was not Siddiky, to the best of my knowledge. It was As-Siddique, bestowed upon him by the Prophet for Mr. Bakr’s rock-solid faith in Islam. What you have mentioned in link number 51, doesn’t do much justice to the historical figure, disfiguring his title just for you to claim ancestry. What do you think of it?
2. What’s the relation between Mr. Abdur Rahman Siddiky and Hazrat Abu Bakr siddique? Link between 51 and 52 seems to be missing.
3. From 51 to 68, we are talking about almost 1000 years, just within 17 generations. From 68 to 88, it’s 21 covering a span of only around 400 years. The distribution looks lopsided. Have you ever pondered on this?
However, such minute records still demand an applause. I read you are trying to run for the office of Mayor of Dhaka. As a voter, I could not have cared less about your recorded ancestry spanning over a Millennia and half the breadth of Asia, but I appreciate your inquisitive mind and literary vigor. Wish you all the best.
তিনি আইটালিক অংশটুকু রেখে বাকিটা মুছে আমার কমেন্ট অ্যাপ্রুভ করেছেন। ফলে তা দাঁড়িয়েছে এমন,
Dear Mr. Siddiky,
It’s an impressive résumé. Such minute records demand an applause. I read you are trying to run for the office of Mayor of Dhaka. As a voter, I could not have cared less about your recorded ancestry spanning over a Millennia and half the breadth of Asia, but I appreciate your inquisitive mind and literary vigor. Wish you all the best.
তিনি চাইলে পুরোটাই মুছে দিতে পারতেন বা প্রকাশ করতে পারতেন। তা না করে নিজের পছন্দমতো অংশ প্রকাশ করে আমাকে বুঝিয়ে দিলেন, মেয়র কেন, ক্লাসক্যাপ্টেন হিসেবে নির্বাচিত হবার যোগ্যতাও তাঁর আমার চোখে নেই।
ম্যানিপুলেশন মাস্টার!
হাহ হাহ! শ্যালো ওয়াটার পাইরেটই বটে!
হুমম, ভালো লাগে না...
হুমমম আসলেই, এ সব কিছু ঠিক হয়ে দেশটা আবার নতুন বাংলাদেশ হতে পারেনা যেখানে সবাই স্বাধীনতার কথা মনে রাখবে?
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
এইসব সত্যিই আর ভালো লাগে না...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
হ ভাল্লাগে না; চারিদিকে দুঃসংবাদ.
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
খবরের কাগজ আর পড়তে ইচ্ছা করেনা আজকাল। তবুও যেন খারাপ খবরগুলো চেপে ধরতে চায়। না শুনতে চাইলেও এসে আপনা-আপনি কানে ঢুকে যায়। খালি গিয়াঞ্জাম ... জঙ্গলে চলে যেতে ইচ্ছে করে মাঝেসাঝে ।
-------------------------
--------------------------------------------------------
আমাদের সময় কলেজে একটা চাল্লু ডায়লগ ছিল কি আছে জীবনে, আয় না মরি ......
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আগের থ্রেডটা লম্বা হয়ে গেল দেখে আলাদা করে বলি।
খুব কম মানুষ রেটিং ব্যবহার করেন, এটা সত্য। তবে ঐ যে বললাম, যে-ক'জন রেটিং করছেন, তাদের সবার উপরই আস্থা আমার অনেক। অতএব, যেই ৩/৪ জন রেটিং করেন, তাঁদের উপরেই আস্থা রাখি। তবে হ্যাঁ, অনেক বেশি ইম্পারফেক্ট এটি। সেভাবে দেখলে কতবার পঠিত, কতগুলো মন্তব্য, ইত্যাদিও অনেক কিন্তু অবান্তর। তবুও যত অপশন থাকে ততই ভাল মনে করি আমি।
মত প্রকাশের অনেক উপায় আছে। একেকজন একেকটা ব্যবহার করেন। কেউ ইমো, কেউ মন্তব্য, কেউ রেটিং। ব্যাপারগুলো সাবজেক্টিভ দেখেই এই বিশ্বাসটুকুর বাইরে কিছু নেই। যেমন, বদ্দার একটা "হ" দেখলেই অনেক উৎসাহ নিয়ে পড়ি। বদ্দা মন্তব্য করেন কম, তাই ওনার "হ" বিশাল ব্যাপার। ধুগো দা'র মন্তব্য আছে মানেই লেখায় শ্যালিকা পাওয়ার সুযোগ আছে, তাই ওদিকটায় নজর বেশি থাকে।
আপনার শেষ কথাটা ভাল লেগেছে খুব। সংখ্যায় কিছু ব্যবহার করলে সেটা পরীক্ষার খাতার মত হয়ে যায়। ডিলেমাটুকুর কোন শেষ সমাধান আমার কাছে নেই। এখনও ভাবছি।
ক্ষরা সময়ের অনুভব...।
সংবাদপত্র এখন দুঃসংবাদপত্র হয়ে গেছে।
.......................................................................................
আমি অপার হয়ে বসে আছি...
.......................................................................................
Simply joking around...
নতুন মন্তব্য করুন