একদিন বাস থেকে নেমে ট্রাম ধরতে গিয়ে সেই প্রশ্নের উত্তর মিললো। মাউয়ারষ্ট্রাসে থেকে বাঁয়ে ঘুরে কোয়নিগ্সপ্লাৎসের দিকে এগোচ্ছি, সোঁ সোঁ করে একটা ট্রাম এসে হাজির। দূর থেকে নাম্বারটা পড়ার চেষ্টা করতে গিয়েই বুঝলাম, চশমার পাওয়ার আর চোখের পাওয়ারে যে বনিবনা, যে সমঝোতা, যে অস্ত্রবিরতি, যে শান্তিচুক্তি নিয়ে দেশ ছেড়েছিলাম, সময়ের সাথে তা তামাদি হয়ে গেছে। দিনরাত সচলায়তনে দিস্তা দিস্তা গদ্যপদ্যদর্শনসাহিত্য পড়েই আমার চোখের এই করুণ হাল। সেদিন যেমন নাম্বার পড়তে না পেরে একছুটে কাছে গিয়ে দেখি, ভুল ট্রামের জন্যে এরকম হারেরেরে করে ছুট লাগিয়েছি। অবশ্য পরে মনে হলো, সারাজীবন তো এ কাজই করে গেলাম। ভুল ট্রামের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতেই জীবনটা পার হয়ে যাচ্ছে। ঠিক ট্রামটা বোধহয় একদিন এসে জীবনানন্দের মতো করে চাপা দিয়ে যাবে।
সেদিন বাড়ি ফিরতে ফিরতে নিজেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখলাম, ডান চোখটা বুড়িয়ে গেছে।
আজ চোখ দেখিয়ে এলাম। চক্ষুচিকিৎসক আমাদেরই ভাবী হন সম্পর্কে, ঘ্যাম বাংলা বলেন। বাংলাদেশের সাথে এখানকার পার্থক্য হচ্ছে, ডাক্তার ঘরের ভেতর জাঁকিয়ে বসে নেই, নিজেই বেরিয়ে এসে হাঁকডাক মেরে রোগীদের নিয়ে যাচ্ছেন চেম্বারে। যিনি রিসেপশনে বসেছিলেন, সেই টেকনিশিয়ান মহিলাই আমার খালি চোখ মাপলেন। আরেক টেকনিশিয়ান মহিলা আমার চশমা মাপলেন। ডাক্তার ভাবী একটা সফটওয়্যারে ঘচাঘচ কী যেন লিখে বললেন, কই আপনার চোখ আর চশমা তো মানানসই দেখা যাচ্ছে! চশমার বয়স বছর তিনেক হয়েছে জেনে আরো কীসব পরীক্ষা করতে যাবেন, আমি করুণ স্বরে আর্জি জানালাম, ট্রামের নাম্বার পড়তারিনা।
এবার ডাক্তার তাঁর যন্ত্রে থুতনি রাখতে বলে সেই আশৈশব পরিচিত পদ্ধতি চালু করলেন। বাংলাদেশে একটা E কে বিভিন্ন সাইজে রেখে তার ঠ্যাংগুলি কোনদিকে, সেটা জিজ্ঞেস করা হতো। এখানে এক কামরায় হরফ দিয়ে চোখ মাপিয়েছিলো, ডাক্তারের কামরায় পরীক্ষা হলো সংখ্যা দিয়ে। সব দেখেশুনে ভাবী জানালেন, হুঁ, চশমাকে কিছু ক্ষুদ্রঋণ দিয়ে পাওয়ার বাড়াতে হবে। রিপোর্টে দেখলাম হাফ ডায়প্টার বেড়ে গেছে ডান লেন্সের পাওয়ার। রেটিনা পরীক্ষা করার পদ্ধতিটা একটু সমস্যার, তাই পরে কোন এক সময় এসে সেটা করিয়ে যাবো ঠিক করলাম।
এখানে চশমার ফ্রেমের দাম মোটামুটি গগনচুম্বী। দেড় হাজার টাকা দিয়ে যে চশমা গড়িয়েছি ঢাকা থেকে, সে চশমার ফ্রেমের দাম এখানে দেড়শো ইউরোর মতো। গুণগত হেরফের আছে কি না খোদা জানে, কিংবা খোদাও জানে না। আর চশমা নতুন একটা করানো যাবে না, স্পেয়ার লাগবে। বিষম ফাঁপর।
চেম্বার থেকে বেরিয়ে কটকটে গ্রীষ্মের রোদে বেরিয়ে এলাম। আশেপাশে রোদের প্রশ্রয় পেয়ে স্বল্পবসনা ললনারা হেঁটে বেড়াচ্ছেন, সে এক মনোহর দৃশ্য। কবিগুরু বোধহয় এমন পরিস্থিতিতেই লিখেছিলেন, কিছু তার দেখি আভাস, কিছু পাই অনুমানে। পথ চলতে চলতে ভাবলাম, এই গ্রীষ্মের প্রকোপেই কি চোখ দুইটার এই চারিত্রিক অধঃপতন, নাকি জামাল ভাস্করের সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে বলবো, এর জন্যে সচলায়তনের ফ্যাসিস্ট মডারেটররাই দায়ী? আফটার অল, চোখ দুইটা তো দিনে একটা লম্বা সময় ওখানেই পড়ে থাকে!
মন্তব্য
দেড় হাজার টাকা দিয়ে কি চশমা বানাইছিলেন দেখতে মঞ্চাইতেছে ... বাংলাদেশে তো চশমাই একটা জিনিস যার দাম বাড়ে না, ক্লাস সেভেনে যখন প্রথম চশমা নেই তখন কিনছিলাম সাড়ে চারশো দিয়ে, আর তার এক যুগ পর দেশ ছাড়ার আগেও বানাইলাম পাঁচশো করে, যদিও টেকনোলজি ততদিনে কাঁচ থেকে প্লাস্টিকে চলে গেছে ...
চারটা চশমা নিয়ে আসছিলাম, একটা রিটন ভাইয়ের অটোয়া নদীর পাশে আড্ডা দেয়ার সময় জলাঞ্জলী দিছি, আরেক্টার দেখি নোজপ্যাড ভাংছে ... এইটার প্রতি মায়া আবার বেশি, তাই কালকে সুপারস্টোরে চশমার কাউন্টারে গিয়ে ভয়ে ভয়ে জিগাইলাম এইটা ঠিক করা যাবে কিনা ... হেভিপালিশ করা এক ছেলে, "ও নোজপ্যাড, কোন ব্যাপার্না" বলে হাতে নিয়া স্ক্রু ঘুরান শুরু করলো, চিন্তায় পড়ে গেলাম বিল কত করবে ... সে নতুন নোজপ্যাড লাগায়ে বলে, "উহু অন্যটার সাথে মিলে নাই, ঐটাও বদলায়ে দেই" বলে আমি কিছু বলার আগেই অন্যটারো স্ক্রু ঘুরায়ে কাজ শুরু করে দিল ... আমি ভাবতেছি, হইছে কাম, এইবার ডাবল বিল ... প্যাড লাগানোর পর কিজানি একটা স্প্রে করে ঘ্যাচ ঘ্যাচ করে কাঁচ মোছা শুরু করলো, আমি শিওর হয়ে গেলাম এর কোন পূর্বপুরুষ বাংলাদেশের নাপিত ছিল, চুল কাটার পর ঘ্যাচ ঘ্যাচ করে মাথায় শ্যাম্পু-সোডা সব ঢেলে তিনগুণ বিল করতো ... যাই হোক, সব শেষ হওয়ার পর জিগাইলাম সার্ভিস চার্জ কত, পোলা দাঁত ক্যালায়ে কয়, আরে এইটার আবার চার্জ কি, ইহা ফ্রী ... আহা কি ভালু একটা ছেলে ...
কপাল ভালো চশমার পাওয়ার এখনো বদলায় নাই, বদলাইলে ধরা ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আমাকে মগা পেয়ে ঠকিয়ে নিয়েছে, এমন সম্ভাবনাও প্রবল। চশমার ছবি তুলে আপলোডাবো পরে।
কাকে দোষ দেবেন? গ্রীষ্মকে, রমনীয় সৌন্দর্যকে, নাকি চোখকে? আর কিসেই বা দোষ? সেটিও আপেক্ষিক নয় কি?
আমার অবশ্য একটি পর্যবেক্ষণ আছে। অধিকাংশ জার্মান নারী গ্রীষ্মে খোলামেলা হলেও ভালগার নয়। কাজেই সৌন্দর্যকে নিষ্কলন্ক মনেই উপভোগ করুন।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
আমার ধারণা ভাল্গারিজমটা পরিবেশের উপর নির্ভরশীল ... যে খোলামেলা পোশাক এদেশের বালিকাদের গায়ে চমৎকার মানিয়ে যায় তার চেয়ে অনেক নির্দোষ পোশাকও দেশে আমাদের চোখে দৃষ্টিকটু ঠেকে ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আপনি যখন ভরসা দিলেন, তখন তো নিষ্কলঙ্ক মনে উপভোগ করতেই হচ্ছে !
- নিষ্কলঙ্ক মনেই আমি হা-হুতাশের জাল বুনি, "আহা কবে যে আমাদের দেশের পাবলিক (ললনাগণ) এগুলা বুঝতে শিখবে!"
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দুঃখের কতা মনে করাইলা দুস্ত! গতবার দেশে গিয়ে (২০০৬) চশমা নিয়া আসলাম। তার কত চন্দ্রভূকঅমাবস্যা গেল আর বাসায়+অফিসে কম্পউটার সামনে বসে থাকতে থাকতে, ছোটমাছ না খেতে খেতে চোখের অবস্থা হালুয়া। আমারে ইন্সুরেন্স থাকার পরও প্রায় ২৫০ ডলারের একটা ছিল দিছে এক জোড়া চশমার জন্য। পরে প্রেসক্রিপশন নিয়া বাংলাদেশ থেকে আরেক জোড়া আনাইছি।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই একাউন্টটি কোন মডারেটরের নয়। এই একাউন্ট থেকে মডারেশন করা হয়না, কিংবা এই একাউন্টের কর্মকান্ডের দায়ভার সচলায়তন নেবে না।
বুঝলাম, কটকটে হলুদ রঙের সাথে হিমুদের কানেকশনের ব্যাপারটার বাস্তব ভিত্তি আছে।
কানাডায় প্রথম এসে সবাইকে দেখতাম কী সুন্দর দুই জোড়া চশমা নিয়ে নেয় সেমিস্টারের শুরুতেই। দুই বছরের একবার নেয়া যায়। আমি ভাবি, হায়, আমার তো দুই জোড়া আছেই। দেশ থেকে আনানো। কী দরকার ইন্সুরেন্স কোম্পানীর ২৫০ডলার খসানোর?
আগে ছিলাম বোকা, চার বছর পরে হয়েছি বুদ্ধিমান। বউয়ের গুতানিতে শেষ পর্যন্ত চোখ দেখালাম (আমার চোখ সেই ১৯৯০ সন থেকেই একই রকম আছে, কোন পরিবর্তন নেই, শুধু এক্সিস ১০-১৫ ডিগ্রী এদিক সেদিক হ্ওয়া ছাড়া)।
হাকিম অপটিক্যালে ডিল ছিল। দুই জোড়া পেলাম ২৪৯ টাকায়। ট্যাক্সটা নিজের পকেট থেকে ভরতে হলো। একটা সাদা, আরেকটা রঙীন চশমা। আহা রঙীন চশমার কত শখ ছিল ছোটবেলায়। এখন পেয়েও আর পড়তে ভালো লাগেনা। মনে মনে ভাবি শৈশবের অপ্রাপ্তিগুলো আসলে খারাপ নয়। সবকিছু পাওয়ার আনন্দ বোধহয় অনেক কিছু হারানোর সূচনা মাত্র।
এই সুন্দর কথাটা যে কত দামী, সেই মূল্যটা একদম পরিশোধ করার বেদনা নিয়ে বুঝতে পারলাম ।
- নিউমার্কেট দোস্ত, রুমি অপটিক্যালস। দেশে পয়গাম পাঠায়া দেও। কইয়া দেও, "সাইজ ডাজন্ট ম্যাটার, চশমা পাঠাও!"
দেখবা নিরূপায় হইয়া ক্যামনে ঐ বেসাইজ চশমাই সাইজওয়াইজ ফিট খাইয়া গেছে তোমার খোমায়।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভাবতে বসালেন।
পড়লাম, আর হাসলাম। কমেন্টগুলিও ।
যেটা বুঝি না সেটা হইল, এত কিছু থাকতে জীবনানন্দ ট্রামের নিচে পইড়া মরলো ক্যান? ট্রাম তো বেশ নিরীহ জিনিস!
যে মন্তব্যটা করবো ভেবেছিলাম তা মামুন ভাই আগেই করে ফেলেছেন দেখতে পাচ্ছি।
আর চশমার ছবির সাথে চশমা দিয়ে যা যা দেখতে পাচ্ছেন (পড়ুন স্বল্পবসনা জার্মান ললনা) সেসব ছবিও আপলোডানো যায় না???
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
ছবিটা দেখবার পারি নাই ফ্লিকর ব্যানড থাকায়। পরে দেইখা নিম অহন!
এতো মহা সমস্যায় পড়ে গেলাম! জাস্টিফাইড করা পোস্ট পড়তে পারছি না। অক্ষর এই খানে তো আকার হ্রস্যইকার দশ মাইল দূরে। মাঝখানে আবার কী সব গোল্লা গোল্লা । যাকে বলে একেবারে ব্যারাছ্যারা অবস্থা।
এইটা কী ধরণের সমস্যা কিছুই বুঝতে পারছি না। কিভাবে এর প্রতিকার করা যাবে যদি কেউ জানান খুব উপকৃত হবো।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ওরে ঠিক হয়েছে রে...............
ফায়ারফক্স আপডেট করলাম আর ঠিক হয়ে গেল।
যাক বাবা মহা দুশ্চিন্তা থেকে বাঁচা গেল
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
যে কোন দেশে সুলভ মূল্যে প্রেসক্রিপশন গ্লাসের জন্য নিচের সাইটগুলোতে একটু ঢু মারতে পারেন
http://zennioptical.com/
http://www.glassesdirect.co.uk/
http://www.globaleyeglasses.co.uk/
http://www.optical4less.com
http://www.glasses2you.co.uk/
কীর্তিনাশা, আপনার সমস্যার কথা শুনে ইস্তক লেখা জাস্টিফায়েড করা ছেড়েছি। অবশ্য জীবনে কোন জিনিসটাই বা জাস্টিফায়েড! তবে সমস্যার সমাধান জানা নেই, সরি।
পরকলাপর্ব পাঠে প্রভূত পুলক পাইলাম।
সমস্যার সমাধান হয়েছে পাঠক'দা। এখন মনের সুখে লেখা জাস্টিফাইড করতে পারেন
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
চোখের ইন্সুরেন্স না থাকলে দেশ থেকে চশমা আনানোই বুদ্ধিমানের কাজ। তবে চশমা আনানোর সময় একটা ব্যাপারে সাবধান। চশমার ফ্রেমের আকৃতি যেন মুখের চাইতে খুব বেশি ছোট না হয়। এ ধরনের একটা ভুলের কারণে আমার চোখে মারাত্মক একটা ক্ষতি হয়ে গেছে।
দীর্ঘ একমাস মুখের আকৃতির চাইতে ছোট মাপের চশমা পরার কারণে (লেন্স বাঁকা হয়ে থাকার কারণে) আমার অপটিক নার্ভে কি যেন হয়েছে (এর কোন চিকিৎসা নেই)। আমি এখন আর তীব্র আলো বা সুচালো কোন কিছুর দিকে তাকাতে পারি না।
বিবাহিত পরহেজগার লুগ্জনের জন্য সেইটাই ভালো ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
পেট ফাইটা গেল
চোখ সামার গেলেগিয়া ঠিক হয়া যাইবো । এখন চারদিকে খুব গরম । চোখ সাময়িক ভাবে ঝলসায় গেছে ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
কয়দিন ধরে সব জিনিস দুইটা দেখা শুরু করছিলাম - সেটা হাতের আঙ্গুলই হোক আর সচলের লেখাই হোক। আপাতঃ দৃষ্টিতে একটারে দুইটা দেখা লাভজনক মনে হলেও জিনিসটা খূবই বিরক্তিকর। সুতরাং গেলাম এক ভাবীর কাছে। ভাবী ফরমালেন, চশমা লাগবে; সুতরাং আমিও ঠেলায় পইরা লইছি একটা, ফ্রেমের দাম ৫০ ইউরো + ২টা লেন্সের দাম ৮৮ ইউরো = মোটমাট ১৩৮ ইউরো। Abele দোকানের চিপেস্ট ডিল বলতে পারেন!
দেশে যেগুলা ফ্রেম ৩০০ টাকায় বিকোয় সেটাতেও নাকি লাভ থাকে প্রায় ২৮০ টাকা!! এই ব্যবসায় নাকি ফাস্টফুডের মতোন লাভ! বাকিটা আল্লায় জানে!
আমার চশমাও দেশ থেকে আনানো... ঃ)
ডরাইছি। আমি বিদেশে যাওয়ার আগে স্পেয়ার চশমা বানাই নিয়া যামু ভাবতাছি।
______________________________________
কি জানি কিসের লাগি প্রাণ করে হায় হায়
______________________________________
লীন
নতুন মন্তব্য করুন