ব্লগে আমি যে নিরর্থক হাবিজাবি লিখে যাই, সেই লেখালেখির শুরুটা হয়েছিলো কবিতা দিয়ে! সেসময়ে আমি বিস্তর কাব্যস্রাবে আশপাশ ভিজিয়ে দিয়েছি পৃথিবীর সব নতুন কবিদের মতো। পাঠের অযোগ্য সেসব কবিতার বেশিরভাগই পরে আমি নিজের হাতে নষ্ট করে ফেলেছি, অন্য কারো কবিতা পড়ে খুব ভালো লাগলে ওরচেয়ে বাজে যতগুলো কবিতা লিখেছি সব একসাথে নষ্ট করে ফেলতাম। আমার লেখালেখির সমস্ত পর্বই কম্পিউটারে কম্পোজ করা, কাগজের ওপর কলম দিয়ে দুয়েকটা গদগদ চিঠি ছাড়া আর কিছু লিখিনি। কিন্তু প্রিন্ট আউট নিতাম, ফলে কবিতাগুলি নষ্ট করার পর্বটা একটু ঝামেলারই ছিলো। ভোরবেলা আমার মা জেগে উঠে এসে বলতেন, পোড়া গন্ধ পাচ্ছি মনে হয়?
নমস্য কবিদের কিছু কবিতা পড়ে আমি একদিন হতাশ হয়ে উপলব্ধি করলাম, কবিতা লেখার চেয়ে কবিতা পড়া উত্তম। তাতে কাগজ পোড়াতে হয় কম, কম্পিউটারে ফাইল মুছতে হয় কম। আমার কবিজীবনের সাক্ষীর সংখ্যা অত্যন্ত নগণ্য, তারাও বিস্মরণপ্রবণ, তাই তাদের খুন করে লাশ গুম করার ঝামেলায় আমাকে যেতে হয়নি। একদিন এক সুন্দর সকালে কবিতা লেখার দায় স্কন্ধচ্যুত করে আমি কোথায় যেন বেরিয়ে গেলাম। আজও তাই আমি কবিতা লিখতে সংকোচ আর গ্লানি অনুভব করি, মনে হয় যেন অপরের পায়জামা পরে ঘুরে বেড়ানোর চেষ্টা করছি।
কিন্তু সেই অসফল কবিজীবনে আমি কিছু কবিতা পড়েছি। পড়তে গিয়ে আমার মনে হয়েছে,
পরবর্তীতে আমি আবিষ্কার করি, আমার পরিচিতমহলে কিছু ব্যক্তি কবিতা লেখেন, কিন্তু তারা আমার মতো অনধ্যবসায়ী নন। বেশির ভাগই মনে করেন, তারা স্রেফ অনুগ্রহ করেই বড় বড় কবিদের ভাত মারছেন না। তারা সচরাচর গায়ে পড়ে কবিতা শোনাতেন, এমন নন, কিন্তু কবিতা প্রসঙ্গ উঠলেই ভুরু কুঁচকে তাকাতেন, যার অনেক অর্থের একটি ছিলো, তুই জানস কী? এমনই একজনকে একদিন তেল দিয়ে তার একটি কবিতা বেছে দিতে বললাম, তিনি আমাকে চক্ষু দিয়ে আগাপাস্তলা পরিমাপ করে কী যেন ভেবে বার করে দিলেন একটি আস্ত খাতা। ঘরের এক কোণে সেই খাতার প্রথম কবিতা পড়েই আমার পেট-মাথা উভয়েই চক্কর দিয়ে উঠলো। বহু কষ্টে আরো দু'য়েক পাতা উল্টে বিদায় নিলাম, প্রতিজ্ঞা করলাম, কবিতা পড়ি আর না পড়ি, কবিদের ধারেকাছে আর নাই। সেই থেকে আজ অব্দি, সুন্দরী বালিকাদের ব্যতিক্রম ছাড়া, কেউ আমাকে কবিতা পড়াতে বা শোনাতে এলেই আমি ফসকে যাই। লিখিত কবিতার অনেক গুণ, চাইলে পড়ো, না চাইলো পড়ো না, কিন্তু যে কবিতার পরিণতি শ্রুত হওয়া, তার অনেক হ্যাপা, কান তো বুঁজে থাকা যায় না।
ইতোমধ্যে যে সত্যটি আবিষ্কার করেছিলাম, কবিতার গুণ শুধু কবিতাতেই থাকে না, গদ্যেও থাকতে পারে। শীর্ষেন্দুর আশ্চর্য ভ্রমণ আমার খুব প্রিয় এক উপন্যাস, সেখানে একটি পংক্তি ছিলো অনেকটা এমন, "... এক গভীর আনন্দ স্টীমারের মতো আলো ফেলে যায় অন্ধকার বুকে।" এই কথাটা আমার কাব্যান্ধ বুকেও যেন এচ করে বসে যায়। আমি টের পেলাম, সরল ভাষায় লেখা এই মিহি উপন্যাসে কবিতার পায়ের ছাপ আছে, তার ফেলে রেখে যাওয়া গন্ধ আছে, যিনি লিখছেন আর যে পড়ছে, আর যে পারিপার্শ্বিক, এই তিনের মধ্যে সেই অলিখিত চুক্তিটুকু যেন সই হয়ে যাচ্ছে মহাকালকে সাক্ষী রেখে। এখনও মনে আছে, আশ্চর্য ভ্রমণ পড়ছিলাম এক মেঘলা দিনে, শোবার ঘর থেকে উঠে গিয়ে ড্রয়িংরুমে, মাঝে পান করেছিলাম এক পেয়ালা গরম চা, আমার ভাই অফিস থেকে ফিরেছিলেন বৃষ্টিতে ভিজে সপসপে হয়ে।
পরে আমি যখন দুয়েকজন কবিকে, যাদের লেখা ছাপার হরফে পড়তে মেলে, চোখের সামনে দেখি, তাদের কথাবার্তা শুনি, এবং কৌতূহলী হয়ে তাদের কবিতা পড়ি, তখন কবিতার প্রতি আমার যা ক্ষীণ আকর্ষণ, তাকে ভর্তুকি দিয়ে রক্ষা করার জন্যই ঠিক করি, কবিদের সংসর্গ এড়িয়ে চলতে হবে, তা না হলে জীবনে কবিতার রসাস্বাদন সম্ভব হবে না। আমি এখনও এই নীতি অনুসরণে আগ্রহী। কবিদের সাথে কবি বা কবিতা বিষয়ে আলাপে আমি প্রথম সুযোগেই মৌন মেরে যাবার পক্ষপাতী। কবিদের সঙ্গে শ্রেষ্ঠ যোগাযোগ সম্ভব তাদের কবিতা পাঠেই, কবিতা নিয়ে তাদের বুকনিতে নয়। এই কথাটা সাহস করে কোন কবির সামনে বলার ঝুঁকি যে আমি নিইনি, তা বলা বাহুল্যমাত্র।
যখনই আমি কবিদের লাইনের ওপারে পাঠিয়ে দিলাম, তখনই দেখলাম, কবিতা ব্যাপারটাকে যত জটিল বলে মনে করা হয়, বা বলা হয়, তার লেশমাত্র আর থাকে না। কোথাও কবিতাটা লেখা থাকতে হবে, কবি থাকবেন দূরে, নাগালের বাইরে, হাতপাচোখকান পোঁছোয় না এমন জায়গায়, আর পাঠক কবিতাখানি নিজের মনে পড়বেন। প্রতিটি কবিতার সার্থকতাই হয়তো পাঠককে স্পর্শ করার মধ্যে, সেটি সবচেয়ে ভালোভাবে সম্ভব যদি কবি এদের দু'জনের কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখেন। কবিতা লিখে ফেলার পর কবি গোটা ব্যাপারটায় সেই দ্য ত্রো, বাহুল্যমাত্র, কাবাবে হাড্ডি, চাঁদে কলঙ্ক।
তারপরও নির্লজ্জের মতো মাঝে মাঝে কবিতা লিখে ফেলেছি। সন্তর্পণে প্রিন্ট আউট নিয়ে নিজে বার তিনেক পড়েছি আবার, গভীর রাতে ফোন করে জাগিয়ে তুলেছি কাউকে, কবিতা পড়ে শুনিয়েছি। পৃথিবীটা এতো সুন্দর, কারণ প্রতিটি মানুষই আলাদা, যাদের ফোন নাম্বার জানতাম তারা আমার মতো হিসাবকিতাব করেনি কবিতা নিয়ে, চুপচাপ শুনে গেছে, এমনকি এই যন্ত্রণার হাত থেকে রক্ষার জন্যে প্রশংসা পর্যন্ত করেছে। কবিতা লেখার পড়ার শোনানোর ভালোলাগানোর গভীর আনন্দ নিয়ে ভোরবেলা ঘুমাতে গেছি, বা আদৌ ঘুমাইনি, চলে গেছি ক্লাসে। কবিতা লিখে পোস্ট করে পাঠিয়েছি, মেইল করেছি, নির্জন নিরিবিলিতে স্মৃতি থেকে শুনিয়েছি অনেককে। ব্লগে কবিতা লিখে চুপ করে সরে গেছি, বহুদিন পর সলজ্জ ক্লিকে খুলে দেখেছি, কেউ পড়লেন কি না। নিজে মূল্য দিয়ে জানি, প্রতিটি কবিতাই কিভাবে আমাকে কাতর আর নিঃস্ব করে তোলে পাঠকের জন্য। এর মূল্য স্তুতিতে মেলে না, কোন দাবিও খাটে না এক্ষেত্রে। ঐ যে পাঠক আর তার পারিপার্শ্বিকের সাথে চুক্তি, তা চোখে না দেখলে, কানে না শুনলে শান্তি মেলে না। উপন্যাস বা গল্পের সমালোচনা লোকে মুখ নিচু করে মেনে নিতে পারে হয়তো, কবিতার সমালোচনা আত্মায় আঘাত করে, এ তো আর গীতায় বর্ণিত আমজনতার আত্মা নয় যে নৈনং ছিন্দন্তি নিন্দাণি!
কবিতাকে সম্মানজনক দূরত্বে রেখেই চলতে চাই। একে লিখে যেন নষ্ট করতে না হয়, একে পড়ে যেন বিরক্ত হতে না হয়, এর রচয়িতার মুখোমুখি হয়ে যেন একে নিয়ে আলাপ করতে না হয়। ওতে শুধু বিষের গ্রন্থির গুরুত্ব বাড়ে, ভালোবাসা লাঘব হয়। তারপরও বলি, মানুষের জীবনে গ্লানিময় অতীত থাকেই। আমারও দুয়েকটি অতি নাখাস্তা কবিতা ছাপার অক্ষরে পাঠকের চক্ষুস্পর্শ করেছে। কপাল ভালো তখন ব্লগ ছিলো না, থাকলে আমি নিশ্চয়ই প্রচুর বাজে কবিতা লিখে পাঠকের কালোফর্দে নাম তুলতাম, কিংবা কবিতা লেখার ব্যর্থতা ঢাকতাম কবিতা নিয়ে কলতলার কলহের বুলন্দিতে।
মন্তব্য
গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় গাইড লাইন। খুব খুব খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
আপনার এই মন্তব্যে আমি শঙ্কিত। আমি কোনোভাবেই কারো জন্যে কোনো গাইডলাইন টানতে চাইনি লেখায়। কবিতার পাঠক হিসেবে নিজের গন্ডির দাগটুকু এঁকে দেখাতে চেয়েছি কেবল।
--- বোল্ডাক্ষরে চিরকাল লিখে রাখার মতো একটি মন্তব্য।
লেখাটা অসম্ভব ভাল লাগলো। পাঁচের ওপরে আর কিছু দেয়ার সিস্টেম নেই, থাকা উচিৎ ছিলো।
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ঠিক!
হুমম। মন্তব্য লিখতে ইচ্ছে করছেনা।
লেখাটা খুব ভাল লাগলো হিমু ভাই।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
সব ঠিকাছে । কিন্তু ঐ "গদগদ চিঠি" বিষয়টা নেক্সট টাইম একটু খোলাসা কৈরা ...
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
কবিতা নিয়া উত্সাহ নাই... গদগদ চিঠিগুলার প্রাপকের কথা ঝান্তে মঞ্চায়...
লেখা ভালো লাগছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কবিতাগুলা নষ্ট না করলেও হইতো হিমু ভাই! আপনি এমুন ক্যান?
ক্যান কইলাম জানেন? এমন অনেক জিনিস আছে হয়তো শর্ট টার্মে নিজেরই ডিসগাস্টিং লাগে, কিন্তু পরে আবার ভালোও লাগে; আমার হয় এরকম, ওই জন্য। আপনে নিজেই তো কইলেন ডিফারিং রুচির কথা।
যাই হোক, আপনি বুদ্ধিমান মানুষ, আপনার রুচি; এমনিই আজিরা কইলাম কিছু কথা।
লেখাটা কেমন জানি একটু মেলানকোলি ছিল, একটু ইগোটাস্টিকও, কিন্তু পইড়া দারুন ভালা লাগলো!
খুব, খুব ভালো লিখেছেন।
...কবিতার ভুত আমায় ছেড়ে গেছে সেই কলেজ জীবনেই। তবু কবিতার অবসেশন থেকে যেনো কোনো রেহাই নেই!...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ভালো লাগলো লেখাটা। নিজের সাথে বহুত মিল খুঁজে পাইলাম।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
লোকজন যেই বয়সে কবিতার ভূত ছাড়ে... আমি সেই বয়সে লেখা শুরু করি, ছাইপাশ... বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের বছরখানেক পরে শুরু করে এখনো জ্বালিয়ে যাচ্ছি সবাইকে সেসব প্রাণান্তকর প্রচেষ্টায়। লেখাগুলো এখনো কবিতা হয়ে উঠেনি, কিন্তু একটা জিনিস টের পাই, যেটা লিখতে যাচ্ছি, সেটা আমার কাছে এক ধরণের আবেদন নিয়ে আসে। অন্য কেউ হয়তো অন্য কোন ভাবে ফিল করে ব্যাপারটা। কবিতার এই যে প্রত্যেকের নিজের মত দেখা... এই রূপটাই ভাল লাগে...
"প্রতিটি ভালো লাগা কবিতাই আসলে কবি, পাঠক আর পাঠকালীন পারিপার্শ্বিকের মধ্যে একটা চুক্তির মতো। "
তীব্রভাবে সহমত!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
লেখা শেষে ঘুম আসছিলো?
মনোযোগ দিয়ে পড়েছি .... ।
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
উপন্যাস বা গল্পের সমালোচনা লোকে মুখ নিচু করে মেনে নিতে পারে হয়তো, কবিতার সমালোচনা আত্মায় আঘাত করে, এ তো আর গীতায় বর্ণিত আমজনতার আত্মা নয় যে নৈনং ছিন্দন্তি নিন্দাণি!
ঠিক।
সকলকে ধন্যবাদ জানাই।
লেখাটা পড়ে কেমন একটা শান্তি লাগলো। যেন মনে হয় বলতে চাই অথচ বলতে পারি না, এমন সব কথাই লেখক অপূর্ব মুনশিয়ানায় ভারী সুন্দর করে বলে দিয়েছেন।
লেখককে অনেক শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আমি একেবারেই কবিতা-মূর্খ, তাই এই যন্ত্রণাগুলোর কোনটাই সইতে বা দিতে হয়নি। লেখাটা খুব ভালো লাগলো।
হিমু ভাইজানের রিডার-পোয়েটিক্স জাইনা খুব ভাল লাগলো। এস্কেপিস্ট যদিও, হাহাহা।
তবে, কথা হইলো, বেশ লাগলো।
অনেক পরে হলেও এই লেখাটা আমার পড়ার মনে হয় দরকার ছিল।
লেখকের সাথে সহমত...কিন্তু কবিতা ছাড়ে না! জ্বালায়া মারে!
____________
..........সবটুকু বুঝতে কে চায়!
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
কবিতা ভালু পাই, তবে কবিদের ডরাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন