ঠিক করলাম, বিরিয়ানির মশলার কম্পোজিশনটা জেনে নিই আম্মাকে ফোন করে। দারচিনি, এলাচি, গোলমরিচ, জায়ফল-জয়িত্রী, পোস্তদানা, আলুবোখারা, তেজপাতা, জিরা ... এসবই তো?
ফোন করে আম্মার কণ্ঠস্বর শুনে বুকটা ধ্বক করে ওঠে। সর্দি লেগেছে। প্রথমেই মনে পড়ে সোয়াইন ফ্লুর কথা। জিজ্ঞেস করি শ্বাসকষ্টের কথা। সেটা তাঁর বরাবরই আছে। তারপরও অস্থির লাগে। বারবার বলি, একটু জ্বরজ্বর ভাব হলেই কাকে ফোন করতে হবে, কোথায় নিয়ে যেতে হবে। আম্মা হাসেন। জিজ্ঞেস করেন কী খেলাম। পড়াশোনা আর কতদূর? খাবার নিয়ে কথা বলার রুচি চলে যায় আমার, একটু পর পর শুধু সোয়াইন ফ্লু এর লক্ষণ নিয়ে কথা বলি।
ফোন রাখার আগে আম্মা শুধু বলেন, আজকে কেউ আমাকে ফোন করেনি। তুমি করেছো, খুব ভালো লাগছে এখন।
এরপর আবার কাজে ঢুকি। সচল পড়ি। ফেসবুকে ঘোরাঘুরি করি। তারপর ঘুমিয়ে যাই। ভোর রাতে ঘুম ভেঙে যায়, হাউ হাউ করে কাঁদি। টের পাই, আম্মার সোয়াইন ফ্লু চলছে গত তিন দশক ধরে। আর ঐ সোয়াইনটা আমি নিজে। কথার ফানুশ ফোলাই, ঘোঁৎ ঘোঁৎ করি আর কাদা হাঁটকাই, আর আমার আম্মা অসুখ নিয়ে পড়ে থাকেন কয়েক হাজার মাইল দূরে।
কিছু ভালো লাগছে না। সবকিছু ভেঙে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে ইচ্ছা করছে।
মন্তব্য
আপনারেও রেনেট গোমেজ কামড়াইল মনে হয় ।
কামনা করি আপনার আম্মা দ্রূত ভাল হয়ে যাবেন, ঝড় বৃষ্টির মৌসুমে সামান্য যেই সর্দি কাশি হয় তার থেকে বেশি কিছু না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- দোস্ত, প্রায় একই কাহিনী ঘটে চলে আমাদের সবার সাথে... জীবনের প্রতিটা ঠোক্করেই নিজেকে সোয়াইন ফ্লু'র সোয়াইন মনে হয়।
মন খারাপ করিস না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হিমু, মন খারাপ করবেন না। চেষ্টা করুন বিদেশে আসার উদ্দেশ্যে যেন সফল হয়।
ব্লগের নাম দেখে ভাবলাম এক, পড়া শুরু করার পর ভাবলাম আরেক। দ্রুতই শেষ হল মন ভীষন খারাপ নিয়ে। সবই খুব দ্রুত। কী বলব…।
মাকে মনে পড়ে আমার মাকে মনে পড়ে....
হিমু, মন খারাপ করবেন না। ভালো থাকুন।
ঝিনুক নীরবে সহো, নীরবে সয়ে যাও
ঝিনুক নীরবে সহো, মুখ বুঁজে মুক্তো ফলাও।
কিন্তু কামড়টা আমাদেরও লাগল।
______________________________________________
to be or not to be - that was never a question (jean-luc godard)
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
এভাবে লিখেন কেনো? দুনিয়ার সব মায়েরাই বোধহয় এক রকম! দিলেন তো মনটা খারাপ করে! লেখাটা ছুঁয়ে গেলো কষ্টের বাতাস হয়ে! আমার মায়ের কথা খুব বেশী মনে পড়ছে এখন....... অ-নে-ক দিন মাকে দেখিনা!
-------------------------------------------------
আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কাব্য নিয়ে ঘুরি।
আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কব্য নিয়ে ঘুরি।
হিমু,
এত মন খারাপ করো না।
আমাদের মত যারা স্বজনদের কাছ থেকে স্থান-কালের অলংঘনীয় দূরত্বে আটকা পড়ে আছি, তাদের আসলে নিরন্তর মঙ্গল কামনা করে যাওয়া ছাড়া তেমন কিছু করার নেই। আজ যে কষ্ট তোমার চোখে পানি আনল, ঠিক একই কষ্টে দুই দিন আগে আমি কেঁদেছি, তিনদিন আগে হয়ত আরো কেউ কেঁদেছে, চারদিন পরে হয়ত আরো কেউ কাঁদবে----
শুধু এইটুকু আশায় বুক বাঁধা, একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে----
মা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন, তুমি চিন্তা করোনা। আমাদের সবার প্রার্থনা তাঁর জন্যে---
হিমুর আশঙ্কা বুঝতে পারি। বিদেশে থাকা আমাদের বেশিরভাগেরই মানসিক অবস্থা তাই। কারো কারো আরো খারাপ। কারো মা – বাবা হয়তো শুধু ওষুধের ওপরেই আছেন। আর ঢাকাতে সোয়াইন ফ্লু অনেক বেড়েছে, সেদিন পেপারে দেখলাম ৫০.০০০ হাজার। আশঙ্কাজনক বেশি।
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
এখনও পৃথিবীতে তাহলে এমন হয়, ছেলেরা মা'র জন্য কাঁদে। ভুলেই গিয়েছিলাম ।
ছেলেরা মা'দের জন্য প্রতিদিনই কাঁদে, প্রতিরাতেই কাঁদে, কখনও প্রকাশ্যে বা গোপনে, কখনও নিজের অজান্তে।
কাল বাদে পরশু রাতেই মায়ের সাথে দেখা হবে, ভাবতেই আমার গায়ের পশম দাড়িয়ে যাচ্ছে।
হিমু, আপনিও সময় সুযোগ করে খালাম্মাকে দেখে আসেন। সিরিয়াসলি।
মন খারাপ কইরেন না, আশা করা যায় সাধারণ ফ্লু- ঐটাই এখন চারপাশে বেশী হচ্ছে...
চাচী ভালো হয়ে যাবেন- শুভ কামনা।
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
mommy
ভাইরে, আমারো একই দশা, কয়েকদিন আগে বাবা বললেন তার জ্বর, তারপর থেকে খালি ভয়ে ভয়ে ছিলাম, আবার ডাক্তার না কয় সুয়াইন ফ্লু। এখন ভালো, তবে বাপের সাথে যোগাযোগহীনতা বিরাটভাবে টের পেয়েছি এই কয় দিনে।
আর মায়ের কথা কী বলব!
খালাম্মা শারীরিকভাবে সুস্থ্য হয়ে যাবেন দ্রুত-ই। আপনের দর্শন দেয়া উচিৎ উনার সার্বিক সুস্থ্যতার জন্য।
হিমু আপনার তো মা আছে ফোন করলেই কথা শুনতে পান। আমার আমার মত যাদের মা নেই তাদের কথা একটিবার ভাবুনতো। আজ না হোক কাল মায়ের দেখা পাবেন কিন্তু আমরাতো কোনদিনই পাবোনা।
আর সুয়াইন ফ্লু নিয়ে আমাদের আতংকিত হবার কিছুই নেই। আজ সন্ধ্যাতেই কথা হল আইইডিসিআর এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তার সঙ্গে। তাঁর মতে, সুয়াইন ফ্লু প্রভাব আমাদের দেশে কমে গেছে আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই সেটা শুন্যের কোটায় নেমে আসবে।
ভালো থাকবেন।
রেনেসাঁ
আরে টেনশন লইয়েন না, দেশের মানুষ এখন সোয়াইন ফ্লু প্রুফ হইয়া গেছে। আন্টি সুস্থ হইয়া উঠবো, আপনে থিসিসে মন দেন, মন খারাপ কইরেন না।
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
টেনশন কইরেন না। এইবার সোয়াইন ফ্লু নামক এই ভিনদেশী রোগটা এসেছে একদম সিজনাল ফ্লু এর সময়েই। কাজেই কোনটা যে সিজনাল ফ্লু, আর কোনটা যে সোয়াইন বোঝে যাচ্ছে না।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
প্রকৌশলবিদ্যা পড়তে গিয়ে মনে হয় একটা টার্মই শিখেছি... ট্রেড অফ... একদিক পাওয়ার জন্যে অন্য দিকে ছাড় দেওয়া। আমাদের জীবনটাতে এটার অনেক উদাহরণ দেখতে পাই। আপনারা বিদেশে থেকে দেশে আসার কথা ভাবছেন, আবার আমার মতো অনেকে উন্নত শিক্ষার আশায় বিদেশে পাড়ি জমাতে চাচ্ছি। একেকজনের পাল্লাটা একেক দিকে ভারি হয়ে পড়ে... সেই থেকেই আমাদের সিদ্ধান্তটা বের হয়ে আসে। জীবনের প্রায়োরিটি টেবিলে তাই একেক সময় একেকটা জিনিস ওপরে থাকে। আর সেটার উপরই নির্ভর করে আমাদের তখনকার কাজটি। মায়ের থেকে দূরে আছেন, এই কারণে আপনি সোয়াইন হয়ে যান নি, কারণ এই দূরে থাকায় হয়তো মায়ের অনেক স্বপ্নও সত্যি হয়েছে এবং হচ্ছে। আর কাছে থাকি আর দূরে থাকি, তাঁরা আমাদের জন্যে যতটা করেছেন তার কতটাই বা দিতে পেরেছি তাঁদেরকে।
প্রার্থনা রইলো আপনার মায়ের জন্যে, সেই সাথে পৃথিবীর সকল মায়ের জন্যে... তাঁরা ভালো থাকুন...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
লেখার শিরোনাম দেখে ভাবলাম কারো বুঝি সোয়াইন ফ্লু হয়েছে, যাই হোক অন্য সবার মতই বলি বেশী মন খারাপ করবেন না - সোয়াইন ফ্লু নিয়ে ও খুব বেশী আতঙ্খের কিছু নেই অবশ্য যদি অন্যতেমন কোন অসুখ বিসুখ না থাকে। আমার নিজের হয়েছিলো, প্রায় তিন সপ্তাহ মত লেগেছিল সম্পুর্ণ সুস্থ্য হতে ।
নন্দিনী
রাতে ঘুমের ঘোরে শুনি অনেক দূর থেকে আম্মা ডাকছে। ঘুম ভেঙ্গে উঠলে অস্থির লাগে। দেশে ফোন করে আম্মার সাথে কথা বলে একটু মনটা শান্ত হয়। এরকম অসংখ্যবার হয়েছে। মায়ের কাছ থেকে দূরে থাকার মত কষ্ট বোধ হয় আর দুটি নেই। কম টাকা থাকায় দুঃখটা তখনই বেশি পীড়া দেয় যখন দেখি অনেক টাকা থাকলে হয়ত ঘন ঘন মাকে দেখে আসতে পারতাম। দুই বছর হয়ে গেল যেতে পারছিনা। সব মায়েরা ভাল থাকুন। আপনার মাও অনেক ভাল থাকুন।
সবাই নানানরকম সান্ত্বনা দেবে, অনেককিছুই বলবে। আমি সেরকম কিছুই করবো না, আমি জানি কোন কাজে দেয় না এইসব।
মায়ের যত্ন নিতে পারে এরকম কারো সাথে কথা বলুন, ডাক্তার দেখাতে বলুন। নিজের অসুখটা দূর করার জন্যে একটা হাঁটা দিয়ে আসুন কাসেলের দূর্গ আর পাহাড় দেখতে।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
জীবনে এই প্রথম ঈদ করবো মা'কে ছাড়া। মা আমার বারাক ওবামার দেশে গেছেন। মনটা খারাপ। আপনার লেখা পড়ে আরো খারাপ হলো...
ভালো থাকবেন হিমু... সব ঠিক হয়ে যাবে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনার মন খারাপটা টের পাচ্ছি, আমি, আমরা সবাই। চিন্তা করবেন না, ভাল হয়ে যাবেন উনি খুব দ্রুত।
আর বেশি অস্থির লাগলে বলেন, আমরা গিয়ে দেখে আসি।
অজস্র ধন্যবাদ মেহদী।
আমার উৎকণ্ঠাটুকু আমি অতিক্রম করতে পারবো হয়তো, দুঃখটা পারছি না। আমি হয়তো নিজের উচ্চতা আরো বাড়ানোর জন্যেই দেশ ছেড়ে চলে এসেছি, কিন্তু এই উচ্চতা কী তুচ্ছ, নিরর্থক হয়, যখন আমার মা অসুস্থ, নিঃসঙ্গ, আর আমি তাঁর কাছে যেতে পারি না। যত দিন যায়, এই দূরত্ব শুধু বাড়ে। নিজের কাছে ছোট হয়ে যাই বারবার। বারবার।
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। আপনাদের সহানুভূতি আমাকে উপকৃত করেছে।
একবার ভাবলাম আম্মাকে বলি, এই পোস্টে যা বলেছি। সাহস হলো না, যদি দুঃখ পান, যদি আঘাত পান, এই ভেবে। কত কথা তাঁকে বলতে পারি না সংকোচে, চুপ করে বসে থাকি। কিন্তু কথাগুলি বললে হালকা লাগে। সেজন্যেই বলা।
ধন্যবাদ আবারও।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হিমুর কষ্ট সবার। কেউ বলে, কেঊ বলেনা। মার জন্য সবার হৃদয়ের হিউমিডিটি খুব হাই।
তবে সোয়াইন ফ্লু জ্বরটা একটু ওভার রেটেড। খানিকটা কারবারি ষড়যন্ত্র আছে। আমাদের দেশেই পাচ-ছয়টা কোম্পানি ৩০০ কোটি টাকার ঔষুধ বানাবে শুনলাম। এই ভাইরাসটারে ড্রাগ এডিক্ট থুক্কু রেজিস্টেন্ট না বানান পর্যন্ত থামাথামির লক্ষন নাই!
ফেসবুক স্টেটাস দেখেই বুকে একটা বাড়ি খেয়েছিলাম। এখানেও মন্তব্য করার সাহস নেই।
আপনার মায়ের সর্বাঙ্গীন সুস্থতা কামনা করি হিমু ভাই।
ভালো থাকবেন আপনিও।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
----------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
মাঝে মাঝে হিসাব মিলাতে পারি না। কোথায় থাকি? কেন থাকি? কি হবে থেকে?
এই অসহায়ত্ব থেকে সহসা মুক্তি নেই।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
শুধু অবসরের গান
এক নারীর টান
ভালোবাসা বা ভালো বাসা
কোথায় যেন কষ্ট বাধাঁ
মায়ের সে প্রান
বেশ মন খারাপ করা লেখা
আম্মা ভালোই আছেন। মন খাবাপ না কইরা অক্টোবর ফেস্টে আইসা পড়ো!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
হিমুদা, আশা করি দুঃখবোধের এই স্পেলটা জলদি কেটে যাবে। আপনি নিজের প্রতি যত্ন নিন আর জলদি জলদি যেজন্যে গিয়েছেন তার কাজ শেষ করেন। খালাম্মার কাছে সবাই আছেন। আমরাও থাকবো আপনার পক্ষ থেকে, আপনি চাইলে। উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন জলদিই, আশা করি। আমাদের শুভকামনা তা নিশ্চিত করবে। ভাল থাকুন।
---------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
Touched!! যদিও আমার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা এখন উল্টো। আমার জ্বর। আর মা ফোন করে।
মায়ের জন্য আমার একদম কষ্ট হয় না। শুধু মনে হয় বুকের ভেতরটা একটা ধারালো ছুরি দিয়ে কে যেন ফালা ফালা করে দিচ্ছে। সাড়ে তিনটা বছর দেখি না।
নতুন মন্তব্য করুন