১.
অলিম্পিয়া পার্কের অদূরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নানা ধ্বংসস্তুপের ওপর মাটি ভরাট করে তৈরি হয় একটি কৃত্রিম টিলা। সেটার আধাআধি ওপর থেকে মিউনিখের অলিম্পিয়াটুর্মের ছবি।
২.
অলিম্পিয়াপার্কের উল্টোপ্রান্ত থেকে তোলা।
৩.
অষ্টমীর দিন হানা দিয়েছিলাম বাংলাদেশীদের একটি মণ্ডপে। প্রতিমার কয়েকটি ছবির একটি।
৪.
পূর্ণাঙ্গ।
৫.
লক্ষ্মী, যার সাথে আজও ভাব হয়ে ওঠেনি ।
৬.
হ্রদটার নাম ভুলে গেছি। কিছুক্ষণের জন্যে থেমেছিলাম এর পারে।
৭.
৮.
৯.
সব ব্যস্ততার মাকে ভালুবেসে মনে হয় এই বেঞ্চে বসেই পার করে দিই বাকি অপরাহ্নগুলি।
১০.
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ বেয়ে আরেকটু ওপরে উঠে এসেছিলাম আমরা। পথের পেছনে আকাশে হেলান দিয়ে ঘুমাচ্ছে একটা পাহাড়।
১১.
সেই হ্রদটাই ওপর থেকে। আমি ছবি তুলি, বাকিরা বিড়ি টানে।
১২.
ভালখেনজে-র পাশে।
১৩.
শরৎ চলে এসেছে। কিছু পাতা চুপচাপ খসে পড়ছে নিজ থেকেই।
১৪.
হ্রদের ছবি।
১৫.
একটা স্যুভনির শপের পেছনে ডেক থেকে তোলা। বাকিরা কফি খায়, আমি ছবি তুলি। কফিটা পরে ঠাণ্ডা হয়ে গেস্লো ।
.
.
.
আরো কিছু ছবি আছে। সেগুলো অক্টোবরফেস্ট নিয়ে বিস্তারিত ভ্রমন্থনে যোগ করবো।
মন্তব্য
দারুন!! ৬,৭ আর ১৪ অসাধারণ লাগলো!!
ফাটাফাটি ছবি তুলেছেন!
৬, ৯, ১৪, ১৫ তুলনাহীন!
অসাধারণ ছবিগুলি। ৬, ৭, ৮ , ৯ ও ১১ বিশেষ ভালো লাগলো।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
২,৯,১৪
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
দুর্দান্ত সব ছবি!
কোনটা ছেড়ে কোনটা দেখি। ভয়ংকর সুন্দর ছবিগুলো।
৭,৯,১২,১৪ তে ইষ্টার দিলাম।
-----------------------------------------------------------
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
সুন্দর ছবি হিমু। কয়েকটা তো খুবই সুন্দর।
য়্যাঁ য়্যাঁ য়্যাঁ ... তারা কই, তারা?
ন্যান, দিলাম একখান পাঁচতারা। খুশি?
আরে একি, হিমু ভাইরে দি' আমার রোগে ধরসে!
হিমু ভাই, আমি কিন্তু পাঁচ তারাইসি। কলিগগো ডাইকা দেখাইসিও।
এক বালতি হিংসা নেন! আর আমার লেখা নিয়া ফিডব্যাক দেন, ভালা লাগলে 'তারা'ন!
তারা তো ফ্লিকারে দিয়েছিলাম (ফেভারিট করেছিলাম)। তারা দেয়ার কথা আমার মনে থাকেনা। নেন এখানেও দিলাম।
সেইরকম। ১৪ নং টা বেস্ট!
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
না না না! আট নম্বরটা।
অফিসে বসে মিউনিখ ভ্রমন!
ওহ, ১১ আর ১৫-ও। তবে, কিছু কিছু ছবি এরকম পিক্সেলেটেড লাগছে কেন?
৭ আর ১৪ পুরোই অপার্থিব
২, ৬, ৭, ৮, ১৪ অসাধারন লাগল তবে, ১৪ কে আমি পছন্দের তালিকায় ১ নং এ রাখব। নমস্য আপনার ছবি তোলার ক্ষমতা।
কঠিন অবস্থা! বিশেষ করে ৭ আর ১৪!
ওরে ওরে ওরে! ছবির ঘায়ে তো মইরা যামু ।
এতো সুন্দর ছবি তুলেন কেমনে হিমু ভাই ।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
৭+৮+১৪+১৫= ইশশ ... ইশশ !!!!
---------------------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
ছবি নিয়ে মন্তব্য করব না। কিন্তু ৬,৭,৮,৯,১০,১২,১৩,১৫ নম্বর ছবি দেখা মিউনিখে একবার যাবার আকুলতা পেয়ে বসেছে।
ছোটবেলা থেকেই দুষ্টু পোলাপাইনরা আমারে হিংসুটে বলতো, এখন তো দেখছি ওরা ঠিকই ছিল বলে মনে হচ্ছে। এমুন হিংসা লাগতাসে রে ভাই! কেম্নে মানুষ এইসব ছবি উঠায়, কেন আমি এইরকম পারি না??? :'(
সবগুলাই দারুন তবে... ১৪ নম্বরটা অসাধারন সুন্দর !
প্রথম লেকটির সাম kochelsee. মিউনিখ থেকে প্রায় সত্তুর কিলোমিটার দূরে। এরপর প্রায় আট কিলোমিটার পাহাড়পথ ও একহাজার মিটার উচ্চতা পেরিয়ে পরের লেকটির নাম Walchensee. এটি প্রথমটি থেকে প্রায় তিনশো মিটার উঁচুতে অবস্থিত। এই উচ্চতার তারতম্যকে কাজে লাগিয়ে একটি জলবিদ্যুতকেন্দ্র রয়েছে সেই এলাকায়।
হিমুরা ফিরে যাবার পরদিনই কবি শাহীন হাসানকে নিয়ে সেদিকেই গিয়েছিলাম আবার। সেদিন অষ্ট্রিয়া অবধি ছিল আমাদের চলাপথ। আগের দিন সময় কম থাকায় ততদূর যাওয়া হয়নি।
ছবিগুলো এক কথায় অসাধারণ হিমু!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
সব ছবি দারুন লাগলো। তবে এর মধ্যে ৬, ৭, ৯ আর ১৪ নাম্বার অনেক বেশি ভালু লাগসে হিমু ভাইয়া।
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
১৪, ৭, ৮ ... এবং আরো অনেকগুলো...
একটা শব্দই মাথায় আসছে... স্বর্গীয়!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
সম্পূরক প্রশ্ন: আপনিও দেখি ক্যানন ইউজার। লেন্স কোনটা ব্যবহার করেছেন ছবিগুলোতে?
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
সিগমা ১০-২০ মিমি, ৪-৫.৬।
দারুন লাগলো।
ভাল একটা ক্যামেরা আর না কিনলেই নয়।
পোলাপাইন সব পাঙ্খা লয়!
ছবিগুলা দারুন হিমু ভাই
তয় ১,৪,৬ ----------অপূর্ব আর
৭,১৪ ----------মাথা আউলাইয়া দিছে....
৭-১০= সিরাম!
----------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
১,২,৪,৬,৭,৮,৯,১১,১৪.
এর মধ্যে পুরা পাঙ্খা ৭,৯, ১৪, ১৫।
বাকীগুলার ফোকাসে সমস্যা লাগে আমার চোখে।
তারপরেরও ৫তারা।
অদ্ভূত সুন্দর। এসএলআর স্বার্থক।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
উল্লেখ গুনলাম। দেখি পাবলিক অপিনিয়নের ঝোঁকটা কী । এখন পর্যন্ত -
১৪ সর্বোচ্চ - ১৪ বার ; ৭ - ১৩ বার ; ৯ - ৮ বার ; ৬ - ৭ বার ; ৮ - ৭ বার ; ১৫ - ৫ বার ; ২- ২ বার ; ১২ - ২ বার ; ১০ - ২ বার ; ১১ - ২ বার ; ১,৪,১৩ - ১ বার কইরা
আমি বলসিলাম ২,৯,১৪ -- সবদিকেই একটা কইরা রাখসি দেখি, সুবিধাবাদী
: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: :
'Cinema is over' - Master Godard
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
- ৯ নাম্বার বেঞ্চটা তেমনই একটা জিনিষ যেটা দেখার পর আমার নটিং হিলের কথা মনে হয়েছিলো। 'জুনের জন্য, যে এখানে বসতো; জোসেফের পক্ষ থেকে, যে সবসময় জুনের পাশে বসে থাকতো!"
ছবিগুলো দারুণ আসছে। সারাটা রাস্তায় গাড়ির পেছনের সীটে তোর গুঁতাগুঁতি সহ্য করে নেয়া হলো।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দারুন ফাটাফাটি সব ছবি ...শুধু তাকায় থাকতে মঞ্চায় !
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
আপ্নে বেহেস্তে গেলেন কবে, কীভাবে এবং কেনু? ফেরত আইলেনই বা কোন বেদনায়?
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
ল্যান্ডস্কেপ যেহেতু খুব ভালবাসি - ৭ & ১৪ নম্বরটা ভাল্লাগসে। বাকী গুলোও জোশ।
আমার একটা পাকনা কথা আছে - কোন সফটওয়্যার দিয়া HDR করছেন? Light distribution খুব একটা even মনে হচ্ছেনা। আর ৮,৯,১০ নম্বর ছবিতে বেশ ভালো রকমের "হলো" চলে এসেছে। If it is with Photomatix 2.5, then upgrade it to the new Photomatix Pro 3.2 and try to tweak some settings. It will turn ur Tone mapped image to an great piece of art.
-----------------------------------------------------------------------------
সকলই চলিয়া যায়,
সকলের যেতে হয় বলে।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
সুহাস ভাই, পোস্ট প্রসেসিঙের ওপর কিছু লিখুন না। খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি। এইচডিআর নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা খুব একটা গভীর নয়। নতুন কিছু শেখার অপেক্ষায় রইলাম।
ভেবেছিনু ঘরে বসে লিখে ফেলি পদ্য,
কবিতাটা থেমে গেল দেখে ছবি "১৪"!!!
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
প্রথম ছবিটায় কি HDR করেছেন ? দারুন হয়েছে । রেট্রেসিং দিয়ে রেন্ডার করা ছবির মত লাগছে ।
পরের দিকেও কয়েকটি ছবিতে মনে হয় HDR দিয়েছেন । কিন্তু ঝাপসা হয়ে গেল কেন ছবি গুলো, ক্যামেরা হাতে নিয়ে তুলেছিলেন নাকি ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
মনে হয় সামান্য কেঁপে গিয়েছিলো ক্যামেরা। আমার কেবল রিলিজ নাই, ফলে এক্সপোজার পরিবর্তনের সময় একটু কেঁপে যাবার কারণে এই হাল হতে পারে।
ক্যামেরা হাতে তুলে এইচ ডি আর করার মতো পরপর পাঁচটা ছবি তোলার মতো স্টেডি হাত কারো আছে কি না জানি না, আমার নাই।
৩ আর ৫ বাদে বাকিগুলি এইচডিআর। বিকট আপদ গেছে ছবি তুলতে গিয়ে। দুইটা তোলার পর লোক চলে আসে ফ্রেমে, গাড়ি চলে আসে। একটা এইচডিআর ছবির জন্যে পাঁচটা শট নিতে মিনিট পাঁচেক লেগে গেছে।
৭,১৪ পরাবাস্তব মনে হল। দেখে কেমন যেন গায়ে কাঁটা দেয়া অনুভূতি হয়।
১০ সবচেয়ে ভাল লাগলো।
সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অসাধারন লাগল, তবে ১৪ কে আমি সবার থেকে এগিয়ে রাখব। অনুমতি পেলে ডেস্কটপ ওয়ালপেপারে লটকাইতে চাই
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
মেইল অ্যাড্রেসটা দিয়েন, একটা হাই-রেজ সংস্করণ পাঠাবোনি।
ধন্যবাদ বস।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ভয়ঙ্কর সুন্দর সব ছবি! পুরাই দেখি বিদেশ!
হায় রে, জীবনে মনে হয় ব্যস্ততা আর দুরবস্থাদের কারো মাকেই ভালুবাসা হবে না আমার, আর যাওয়াও হবে না কোথাও!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আপনে যে সর্বকাজের কাজি, আজকে টের পাইলাম।
মাথা নষ্টের কাজ কারবার, দুনিয়াটারে বেহেস্ত বানায় ফেলসেন ...
কিন্তু খালি ছবি দিলে তো চৈলত ন, অক্টোবর ফেস্টের লেখার জন্য বসে আছি।
মনটাই খারাপ করে দিলেন হিমুদা।
যে দেশ আমার নিজের দেশের চাইতে রূপবতী, সে দেশকে আমি ঘৃণা করি।
আমারই দোষ।
নতুন মন্তব্য করুন