হ্যাশকারির গু ১.
একটু আগে পড়লাম, ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে উৎসুক বাংলাদেশ। নেপাল ও ভূটান থেকেও বিদ্যুৎ কিনতে চাই আমরা, ভারতের ভূমিতে সঞ্চালন অবকাঠামো ব্যবহার করে। নবায়নযোগ্য শক্তিবিদ্যার ছাত্র এবং তড়িৎকৌশলী হিসেবে আমি এই সিদ্ধান্তের সপক্ষে, কিন্তু একে নাংতি বেয়ে গড়ানো গু ছাড়া আর কিছু বলতে পারছি না। এই সরকার ক্ষমতায় এসেছে, দশমাস পেরিয়ে গেছে, এখন পর্যন্ত তারা নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে কোনো স্পষ্ট সিদ্ধান্তেই পৌঁছুতে পারছে না। ট্রাক ড্রাইভারকে রিকশা চালাতে দিলে শুনেছি সে নাকি প্রাইভেট কারের ওপরে রিকশা তুলে দিয়ে মরে, আমাদের বিদ্যুৎকর্তৃপক্ষও মহাজ্ঞানী সব উপদেষ্টার ভারে সেরকম বলীয়ান। সব লেজে গোবরে করে অবশেষে আমাদের তাকাতে হচ্ছে পড়শীদের দিকে। আঞ্চলিক সহযোগিতার অনন্য একটি দৃষ্টান্ত এটি, আমি সর্বান্তকরণে সমর্থন করি, কিন্তু নিজেদের অদক্ষতা আর সিদ্ধান্ত নেবার অক্ষমতাই এর চালিকাশক্তি, আঞ্চলিক সৌহার্দ্য নয়। দুইদিন পর পাছা ঢাকার কাপড়টুকুর জন্যেও হয়তো আমাদের ভারত, ভূটান আর নেপালের দিকে তাকাতে হবে।
গু আরো বেশি করে গড়িয়ে পড়ার আগে বাংলাদেশ তার তিন প্রতিবেশী ভারত, ভূটান ও নেপালের সাথে বসুক, হিমালয়ের বিপুল জলবিদ্যুতের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর কোনো বড় প্রকল্পে একমত হতে। জীবাশ্ম-জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিবর্তে এই একীভূত আঞ্চলিক জলবিদ্যুৎ প্রকল্প চারটি দেশের মানুষের জীবনযাত্রার ওপরই মোটের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করি। সম্ভাব্য নেতিবাচক দিকগুলি বিশ্লেষণ করে সেগুলিকে দূর করা বা তীব্রতা কমিয়ে আনা অসম্ভব কিছু নয়।
হ্যাশকারির গু ২.
আরো কিছুক্ষণ আগে পড়লাম, চট্টগ্রামে এক ধর্মশিক্ষক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে বিচিত্র এক বদখদ প্রশ্ন করেছেন। উদ্ধৃত করছি,
নিচের অনুচ্ছেদগুলো পড় এবং সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও: হাছিনা ও খালেদা দুজন বান্ধবী। উভয় টেলিভিশনের পর্দায় বসে আছে। এমতাবস্থায় মাগরিবের আযান হল। খালেদা অজু করে নামাজ আদায় করতে গেল। কিন্তু হাছিনা টিভি দেখতে থাকল। পরে খালেদা হাছিনাকে নামাজ না পড়ার কারণ জিজ্ঞাসা করলে সে বলল ‘মনে চাই নাই যে, তাই যায়নি।’ খালেদা বলল, কেন আত্মার কুমন্ত্রণার বিরুদ্ধে জিহাদ করতে হবে না? মূলতঃ জিহাদের গুরুত্ব অনেক বেশি। ক. জিহাদের সর্বশেষ পর্যায় কী? খ. জিহাদ কাকে বলে? গ. খালেদার কথা মতে হাছিনা কীভাবে জিহাদ করতে পারে? ব্যক্ত কর। ঘ. কুরআন ও হাদীসের আলোকে জিহাদের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
অষ্টম শ্রেণীর বালিকাদের জন্যে করা একটি প্রশ্ন এটি। প্রশ্নটির মধ্যে দুই রাজনৈতিক নেত্রীর নামকে চরিত্রের নাম হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র উইং ছাত্রলীগের ছেলেরা স্কুল ঘেরাও করেছে, এবং প্রশাসন সেই প্রশ্নকর্তা শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে।
আমরা দুইদিন আগেই কার্টুনিস্ট আরিফকে নিয়ে অনেক কথা বলেছি, সেই একই কাহিনী নতুন মোড়কে বিক্রি হচ্ছে এখন। হাসিনা আর খালেদা নাম দু'টি স্যাক্রোস্যাংট কিছু না। সবাই একমত হচ্ছে যে ধর্মে বলা আছে টিভি দেখার চেয়ে নামাজ পড়া জরুরি, এবং সেই শিক্ষায় ব্যবহৃত চরিত্রের নাম হাসিনা না খালেদা, আমেনা না খোদেজা, লোমেলা না পামেলা তাতে কিচ্ছু এসে যায় না। পড়লাম রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা পর্যন্ত করা হতে পারে। যেই দেশে সাকাচৌ এর চেয়ে শতগুণে অশালীন কথা টিভি ক্যামেরার সামনে উচ্চারণ করেছে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নামে, এবং তার সাধ্য হয় নাই সাকাচৌকে কিছু বলার বা করার, সেই দেশে এই সামান্য প্রশ্নপত্রে রাজনীতিগন্ধী রসিকতার কারণে ঐ ধর্মশিক্ষককে আরেকজন আরিফ বানানোর কোনো অর্থ হয়?
এই গু মোটে গড়িয়ে পড়া শুরু হয়েছে। এর শেষ হবে তীব্র মলস্রোতে। তার জন্যে আমরা দায়ী থাকবো, যারা শুধু দর্শক।
হ্যাশকারির গু ৩.
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলে দণ্ড থেকে মুক্তি পেয়েছেন আওয়ামী লীগনেত্রী সাজেদা চৌধুরীর ছেলে শাহাদাব আকবর। তার নামে অভিযোগ ছিলো কর ফাঁকি দেয়ার।
দেশে আরো এক আকবর কর ফাঁকির মামলায় ঝুলছে। তার নাম আকবর সোবহান ওরফে শাহ আলম, বসুন্ধরার চাঁই। মনে হচ্ছে যদি আদালতের রায়ে তার সাজাও হয়, কোনো এক নেতা বা নেত্রী তাকে দত্তক নিয়ে নেবে, এবং কে না জানে, নেতানেত্রীদের পুত্রকন্যাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি অন্তত একবার ক্ষমা করে দিয়েছেন। একবার যা ঘটে, তা বারবার ঘটতে পারে।
আইনের শাসন, আইনের শাসন করে আমরা চেঁচিয়ে শক্তিক্ষয় না করে আসুন, বরং সাজেদা চৌধুরীর পালিত পুত্রকন্যা হবার জন্যে চেষ্টা করি। তাতে করে আইনের শাসনও বজায় থাকবে, আবার সাজার হাত থেকেও রেহাই মিলবে।
মন্তব্য
কিছু বলার নাই। আপনার অবজারভেশন ভালো।
এখান থেকেইতো বোঝা যায় এটা ওনাদের নিয়ে না, কে কখন দেখেছে তাদের একসাথে বসতে?
বসেছে সাফি ভাই, বসেছে। ইতিহাসের দিকে তাকান। এরশাদ আমলে যখন দুইজনের কারো কাছেই ক্ষমতা ছিলো না তখনই তারা একসাথে বসেছে। সবই গদির টানে হয় রে ভাই...
মনজুর এলাহী
- খবরটা পড়ার পরেই মনে হৈছে, ধর্ম শিক্ষকের মনে বেশ রস আছে! যে সরকারের আমলেই সাজাপ্রাপ্ত আরিফ একই মামলায় আবারো সাজাপ্রাপ্ত হয়, সেই সরকারের উপর মহলকেই কিনা নামাজ না পড়িয়ে টিভির সামনে বসায়ে রাখলো! আরে বাবা নামাজ না পড়া, অন্তত জিকিরে আজগারে তো বিজি রাখ। কে কৈছিলো তারে টিভিতে কাসুটি জিন্দেগী কি'র চ্যানেল খুলতে। ইসলামিক টিভি (না কী জানি নাম চ্যানেলটার?)তে বসায়ে রাখলে কী হৈতো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দেখা গেল সেই টিভিতে খালেদা হাসিনা (নামের দুইজন) মাথায় আধহাত ঘোমটা (কিংবা বোরকাও হতে পারে) দিয়ে বসে টকশো করছে।
সামালকে পিপিদা, ধরে নিয়ে যাবে কিন্তু
ভাই আপনার বেশীর ভাগ লিখাই ভাল হয়। এই লিখাটিও ভাল। তবে গল্পের নামটা বুঝতে আমার একটু কষ্ট হয়েছে। সত্যি বলতে আপনার নামের জন্যই লিখাটা পরতে শুরু করেছিলাম। খারাপ লাগে কি জানেন এত লিখা লিখি করবার পরও দেখব আয়কর ফাকির দায়ে যারা দোষি হয়েছেন তারা বাইরে ঘুরছেন। আর সামান্য কার্টুন একে একজন জেলে পড়ে আছেন।
এই লেখাটাকে আপনার গল্প মনে হয়েছে জেনে পেরেশানিতে আছি।
গু আরো কিছুদিন চেপে রাখলে পোঙা বিস্ফোরিত হতে পারে। আমরা সেদিকেই এগুচ্ছি।
দেশ ও জাতির এই সংকটকালে রসিকতার কারণে আপ্নেরে ব্যান করা হঊক !!!
______________________________________________________
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
আঞ্চলিক সহযোগিতার অনন্য একটি দৃষ্টান্ত এটি, আমি সর্বান্তকরণে সমর্থন করি, কিন্তু নিজেদের অদক্ষতা আর সিদ্ধান্ত নেবার অক্ষমতাই এর চালিকাশক্তি, আঞ্চলিক সৌহার্দ্য নয়। দুইদিন পর পাছা ঢাকার কাপড়টুকুর জন্যেও হয়তো আমাদের ভারত, ভূটান আর নেপালের দিকে তাকাতে হবে। - আপনার ভাষা ব্যবহার করেই বলি, হাড়ে হাড়ে সহমত।
নবায়নযোগ্য শক্তিবিদ্যার ছাত্র এবং তড়িৎকৌশলী হিসাবে আপনিই ভাল বলতে পারবেন, কিন্তু জীবাশ্ম-জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিকল্পের জন্য সরকারিভাবে দেশে আসলেই কোন চেষ্টা কেউ করছে কিনা, কিংবা দায়িত্বপ্রাপ্তদের দ্বারা আসলেই বিকল্প কিছু করা সম্ভব কিনা সে ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ থেকেই যায়। সৌর বিদ্যুৎ এর খবর দেখি, আবার আনবিক-জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের খবরও শুনি, তারপর সব চুপচাপ। খবরে দেখলাম সরকার ৮৫০ মেগাওয়াট ('মেগা') বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ১০ টি কোম্পানীকে কাজ দেবে। (২৮ টা কোম্পানির কাছ থেকে বিড পেয়েছে)। ২০০ মেগা হবে ফুয়েল/গ্যাসে এবং বাকি ৬৫০ হেভী ফার্নেস অয়েলে। কাজ পাবার ৪৫০ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে, তার মানে কমপক্ষে, ৩মাস (প্রসেস) + ১৫মাস (৪৫০ দিন)+ ৬ মাস (এক্সেটেনশন)= ২ বছর, যদি সবকিছু ঠিকঠাক মত চলে...।
কোথায় দেখেছিলাম সরকার আগামী ২০১১ সালের মধ্যে ৭০০০ মেগা এবং ২০১৩ সালের মধ্যে ৯০০০ মেগা বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা করেছে (এর মধ্যে জীবাশ্মের বিকল্প কিছুর পরিকল্পনা আছে কিনা জানিনা)। সরকার যখন এরকম প্রাক্কলন তৈরী করে, নিশ্চিতভাবেই ধরে নিতে হয় তার পেছনে অনেক তথ্য-উপাত্ত এবং বিভিন্ন মেয়াদি পরিকল্পনা থাকে এবং মনে কিছুটা আশা জাগে। (যদিও...।)
আমরা চাইপে রাখুম, কারন হেঁগি-পেঁজি খাইয়া পেট আটকায়া রাখলে কয়দিন পর যা বাইরাইবো তা হইলো সুজা পাথথর। তখন 'অন্য' কাউরে ইটান যাইবো।
হিমু ভাই, পুরাই গু মার্কা পুষ্টরে ভাই। এতো গু রাখি কই???
-------------------------------------------------------
সকলই চলিয়া যায়,
সকলের যেতে হয় বলে।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
হিমু ভাই, আপ্নের লেখা অল্টাইম হিট।
অফটপিকঃ
ভাই কনতো, দেশে কয়টা দেশীমেড জাংগিয়া আছে? থাকলেও কয়জনে পরেন?
স্পার্টাকাস
হিম্ভাই,
আপনার শিরনামটা বুঝার জন্য ই পুরাটা পড়লাম।এখানে ভাল লাগার কোন অবকাশ নেই কারন কথাগুলা তিক্ত এবং সত্যি কথা।
লেখাটা প্রয়োজনীয়। কিন্তু শিরোনাম লেখার রূপ-রস-গন্ধ সব বদলে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। জরুরী বা জনগুরুত্বপূর্ণ লেখার নামকরনে আরেকটু সংবেদনশীলতা কামনা করি।
হিমু ভাই আপনার লেখা কথা গুলি খুবি সত্য মনে হলো। আমরা যদি কোনো নেত্রীর ছেলে মেয়ে হতে পারতাম, তাহলে কষ্ট করে চাকুরী করা টাকার কর দিতে হত না। কী মজা হত!!!!
রাষ্টপতি তাঁর ক্ষমতা বলে ক্ষমা করেছেন, ওনি রাষ্টের কর্তা ব্যক্তি, ছোট বেলায় পড়েছিলাম কর্তার ইচ্ছায় নাকি কর্ম। যা হবার তাই হয়েছে। এখন আপসোস করুন কেন নেতা-নেত্রীর ছেলে-মেয়ে হলেন না?
ধন্যবাদ।
দলছুট।
লেখাটা পড়ে ভালো লাগছে। তড়িৎ নিয়ে আমার কিছু বলার আছে। আমিও একজন তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের ছাত্র।
নবায়নযোগ্য শক্তি (সৌ্র, বায়ু) এবং bio-fuel + গতানুগতিক (জীবাশ্ম জ্বালানী এবং বর্জ্য জ্বালানী(-এ সম্বন্ধীয় আমার একটি পেপার আছে)) দিয়ে যে দেশের পুরো চাহিদা মেটানো সম্ভব সেটা আমি একবার আমার একজন শিক্ষককে প্রমাণ করে দেখিয়েছিলাম। উনি আমকে এ সম্বন্ধীয় আরেকটি পেপার লেখার উপদেশ দিয়ে বলেছিলেন, তোমার পেপার বাড়বে কিন্তু দেশ কখনো এমন হবে না।
একজন নীল ভুত।
আপনি চাইলে বর্জ্য জ্বালানি নিয়ে সচলেও লিখতে পারেন। আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি। আমরা নিজেরা যে বিষয় সম্পর্কে পড়াশোনা করেছি, সেগুলি নিয়ে গুছিয়ে বাংলায় লিখলে তার পরিণাম ভালোই হবে, মন্দ কিছু হবে না।
অনধিকার চর্চা মনে হলেও বলি, সচলে নিশ্চয়ই আপনি ভবিষ্যতে নিয়মিত লিখতে চান। স্বনামে লিখতে সঙ্কোচ বোধ করছেন কেন? আর নীল ভূত নিকে লিখতে চাইলেও আপনি স্বাগতম (আপনার নিক, আপনার সিদ্ধান্ত), বানানটা শুধু ঠিক করে নিন।
হিমু ভাই,
সচলে এসে আমার অবস্থা হইছে নদীর মাছ সাগরে পড়লে যেমন হয়... আমি আগের পোস্টগুলা ঘেটে এবং নতুন পোস্টের সাথে তাল মিলাইতে পারতেসিনা, তাই দেরী হয়ে গেলো জবাব দিতে।
আমি সত্যি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করবো যদি, আমার ধারণা গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পারি। ধন্যবাদ।
নীল ভূত।
আজকে সচলে কি হইছে, রম্য রসে ভরপুর। হাসতে হাসতে খিধা লেগে গেল।
লেখা চ্রমাইছে।
স্বপ্নদ্রোহ
শিরনাম কি পাঠক আকষনের জন্য ?
আপনি কি আকৃষ্ট বোধ করছেন?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
বিরক্ত হয়েছি......
কমেন্টের নিচে দেখবেন "জবাব" বলে একটা লিঙ্ক আছে, ওখানে ক্লিক করলে আপনি কোনো একটি মন্তব্যের প্রত্যুত্তর দিতে পারবেন। সেটা তখন একটু ইনডেন্টেড হবে।
আপনার প্রশ্ন তাহলে হওয়া উচিত ছিলো, "শিরোনাম কি পাঠককে বিরক্ত করার জন্যে?" আপনি সেটা করেননি। বলেছেন আকর্ষণের কথা। কারণটা কি ব্যাখ্যা করতে পারেন দয়া করে?
আসলে আপনে কার উপর বিরক্ত হলেন, কেমন যেন ব্রিটিশদের মত কথা অর্ধেক পেটের মাঝে রেখে কথা বলছেন, একটা করে প্রশ্ন করার পরে অর্ধেকটা উত্তর দিচ্ছে॥
বিরক্ত যদি শিরোনামে হয়ে থাকেন তাহলে তো সমস্যা, এর চেয়ে ভালো শিরোনাম মনে হয় না সম্ভব ছিল। আর যদি লেখায় উল্লেখিত অথরিটির উপর বিরক্ত হয়ে থাকেন, তাহলে ঠিকাছে।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
জটিল একখানা লেখা, ৩টা বিষয়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। ২ নং পড়ে খুব মজা পেলাম, এমন ধর্মশিক্ষক পেলে খুব ভাগ্যবান মনে করতাম নিজেকে। দু:খজনক ভাবে গভ: ল্যাব বা রেসিডেন্সিয়ালে মডেলে আমার ধর্মশিক্ষক ছিল খাস স্যাডিস্ট।
আমাদের দেশে আইন মনে হয় শুধুই আছে সাধারন মানুষকে পেইন দেবার জন্য।
লেখায় , আগেও বলেছি, এসব বিষয়ে আপনার লেখাগুলা হয় অনন্য॥
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
অনেকদিন পরে সচলে আসলাম। এই লেখাটা পইড়া নাক কুঁচকাইতে বাধ্য হইলাম। গন্ধ আমিও পাইতেছি।
হায়রে কফাল।
______________________________________
লীনলিপি
______________________________________
লীন
নতুন মন্তব্য করুন