এই যে কথাগুলো বলছি, এ সবই হচ্ছে ছিলকামাত্র। প্রথম পাতায় যাতে ছড়াগুলির পায়ের গোছ দেখা না যায়, সেজন্যে পুশিদামূলক ব্যবস্থা।
লিমেরিক লিখতে খুব ভাল্লাগে আমার। ভাল্লাগে শব্দ নিয়ে খেলতেও। পড়েছিলাম, লিমেরিক নাকি ঐতিহ্যগত অশালীন ছড়া, শুধু ককখখক ছন্দসজ্জা হলেই চলবে না, একটু খাইষ্টুপিষ্টু হলেই ছড়াখানার লিমেরিকত্ব ফুটে উঠবে ঠিকমতো। আমি এটাকে এক ধাপ ওপরে চড়াতে চাই বলে নামটাকে একটু ঘষে হিমেরিক করে নিয়েছি।
এবার আপনারা পর্দা মোচন করে ছড়া তিনটি পড়ে নিন। ফেসবুকে স্ট্যাটাস হিসেবে লেখা। কোনো উদ্দেশ্য নাই লেখার পেছনে, অযথা, হুদাই লেখা। ধন্যবাদ।
১.
গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা,
কোলে একা বসে থাকো, নাহি ভরসা
রাশি রাশি ভারা ভারা
লুল ফেলা হলে সারা
কামড়ে করিবো লাল গাল ফরসা ...
২.
কিছুদিন আগে যখন ছিলাম ল্যাদাপ্যাদাগ্যাদা, ছুডু
সুডুকু কী চীজ, বুঝি না বলিয়া খেলিতাম শুধু লুডু
ছিলাম শিষ্ট, শান্ত-ললিত
সকলেই মোরে ভদ্র বলিত
আজ সেই আমি তামুকের সাথে সাথে পান করি ডুডু ...
৩.
একা পেয়ে ছুঁচটিকে ডেকে বলে চালুনি,
কীরাম আছিস পোঁদে-ফুটো-অলা, ভালু নি?
ছুঁচ বলে ওরে শালা,
নিজ পাছা ফালাফালা,
লয়ে দূর করবি কী কাটাঘায়ে আলুনি?
মন্তব্য
সবগুলাই পুরা পাংখা হৈছে।।।।
শেষেরটা পৈরা হাসি আর থামতেছে না, ককককককররররা!!!!
প্রথম ছড়াখানা ব্যাপকই ভালু পাইসিলাম। এই স্ট্যাটাসের কমেন্টে আরেকখানা ছড়্ড়া লিখেছিলেন (ওটা বোধহয় হিমেরিক নয়)। ওখানাও শিল্পোত্তীর্ণ। সেটাও দিয়ে দিতে পারেন।
তৃতীয়টি তো সৃজনশীল ব্যবস্থায় ভাবসম্প্রসারণ হিসেবে লিখতে দেয়া যায়।
***********************************************
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???
ঐটা তো যৌথ রচনা । দেখি পরে শেষ করে লুলের তরী নাম দিয়ে পোস্টাবোনি।
'লুলের তরী'...... চ্রম হৈসে নামটা।
আরো কিছু লুলের্তরী লিখা স্ট্যাটাস দ্যান। ভালো ভলিউম দাঁড়াবে একখানা।
***********************************************
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???
ঠাই নাই ঠাই নাই
ছোট সে তরী
বালিকার ক্রোড়ে* লোল পড়ে
গিয়েছে ভরি।
*কপিরাইট: ধুগোবাই
খেকজ!!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
নাক-মুখ কুঁচকে হাসছি।
বুনোহাঁস
- নাহ্, তোগো মতো খাইষ্টা আদমিগো লাইগ্যা শান্তিমতো ইট্টু ধর্মকর্ম করোন ঘটান যাইবো না হালায়!
খাড়া আমিও একটা ধুমেরিক লাগাইঃ
হিমেরিক পড়তে গিয়ে-
হয় চরিত্র নষ্ট
বুকের ঠিক লেফ্ট সাইডে,
লাগে ভারী কষ্ট!
কতো বলি আয় তবে
বলি দলে হরি বোল হরি বোল।
না, কীসের কী আছে ভবে
না ফেলিলে বালিকার ক্রোড়ে, এক গামলা লোল।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প'ড়ে হিমু ভাইয়ার হিমেরিক
এক বিষম খেলাম বড় বিগ।
অজানা ছন্দে
লেখা আনন্দে
হলো কি এ খানা লিমেরিক?
(ভূমিকায় এটাও যোগ করলে ভালো হত- কিছু খেতে খেতে বা গিলতে গিলতে হিমেরিক পড়া মানা!)
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
খ্যাক খ্যাক খ্যাক খ্যাক খ্যাক
(ধুগো'দাকে দেখে আমারও সমেরিক লিখতে খায়েশ হইলো...)
বলেছিলে তুমি আসবে ফিরে পূর্ণিমাতে
সেই আশাতেই রইনু পড়ে বেলতলাতে
আশার চারা যাচ্ছে মরি
হঠাৎ যদি, ভাবছি, হরি,
আসো তুমি অচিন ছেলের বাপ বলাতে
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
খাসা হয়েছে ভায়া!
১নংটায় "কোলে একা বসে থাকো, দিনু ভরসা" হলে ঠিক হতো না? বালিকারা ভরসা না পেলে তো আখেরে লোল্কবিরই ক্ষতি।
অতি খাসা বিকল্প!
ভয় একটাই, বালিকারা যদি আবার "দ্দীণূ ভরসা" বোঝে! তাহলে আমছালা সবই যাবে।
অনেক দিন পরে আপনাকে পেলাম। কলেজ স্ট্রীটের পরের পর্ব কবে আসছে।
অনেক দিন পরে আপনাকে পেলাম।
মহামতি হিমু শেষমেশ নিজেকেই দিয়ে দিল?
তোমার মাথায় কেম্নে যে এত কিছু আসে---সেইটা একটা রহস্য!
লেখা হয়েছে জবরদস্ত
কেউ বলে লিমেরিক করছে কাব্যের খবর
জানলো না তারা এটা চীজ যে জবর
ছোটও তাই এটা এতো চাখতে মজা
কিন্তু কি লেখা কি তা বলে খুবই কি সোজা
হিমোরিক আছে বলে খাই গাবর গুবর...
ফেসবুকে পইড়া ফালাইছি! তবু এইখানে ব্যাপক ভালু পাইলাম...
আপ্নারে ফেসবুকে লাইক দেয়া বড়ই বিপদজনক...লাখো বালিকা কমেন্ট করে!...এমন হইলে বউ জুটবেনা কইলাম...
-------------------------------------------------------------
স্বপ্ন দিয়ে জীবন গড়া, কেড়ে নিলে যাব মারা!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
যার বউ নাই তার আল্লা আছে
আর লাখো বালিকা পাইলা কই? দুই-তিনজন ফরজ মনে করে গালাগালি করে যায় ... এ-ই
হাহ্ হা-হা-হা-হা-হা-----------------পেঠে খিল পড়ে গেল যে হিমুদা!!!!
এস হোসাইন
--------------------------------
"মোর মনো মাঝে মায়ের মুখ।"
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
ওহে হিমুভাই- আপনি কীসেরো আশায় ,
লিখিয়াছেন হিমেরিক প্রেমেরো ভাষায় ??
আহা, যদি থাকতো আপনের লুলের সাথে ছানা,
লুল ফেলেই কাটতো জীবন- বালিকা হৈতো ফানা।
_________________________________________
সেরিওজা
কি লেখলেন!! চেয়ার থিকা পইড়া গেলাম!!
---------------------
আমার ফ্লিকার
শুনেচ কি ব'লে গেল হাঁটুপানি বদ'টা?
কামড়ে নাকি করবে লাল সুন্দরী গালটা?
ওরে বদ, সেই ভয়ে মেয়েরা তো যাবে দূর
কাছে টেনে নিতে হলে ছিটাতে যে হবে গুড়
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
গুড় ছিটিয়ে গেলেম শুধুই
পারলেম না হায় হুর জোটাতে ... হায় ♪♫
আপনি তো আর প্রভাবিত করতেসেন্না আমারে। আপনার বউরে বল্লাম, সেও দেখি ফস্কায়। আপনেরা দুইজন পাইসেন্টা কী?
আমরা দুজনে দুজনরে পাইছি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হিমুদার হিমেরিক ভালাইছে!!
হিমুদার কষ্ট(!) অনুধাবন করে উনার জন্যে একটা তিমেরিক!!!
****
একখানি ছোটো হিমু (দা), ছিল একেলা---
চারি দিকে শত মেয়ে করিছে খেলা।
পরপারে আছে হুর,
ভাবিয়া সেই সু্র্,
হিমুদার গা খানি-
করে শুধু কুরকুর!
এপারেতে ছোটো হিমু(দা), আছে একেলা॥
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
তিমেরিকে ২ লাইন গেটিস মারলেন দেখি।
ওসিরিস এরচে ভালো একটা বানিয়েছিলো। সেটাতে একটু শল্যচিকিৎসা মেরে দিলাম।
একখানি যে তরুণী, হাঁটু একেলা
দোরখানি দিয়ে তারা করিছে খেলা
ও গালেতে তিল আঁকা
রূপ-প্রসাধনী মাখা
হাঁটুপানি করে খেলা
...... বেলা-অবেলা-
এগালেতে ছোট টোল, হাঁটু একেলা ।।
চুলদাড়ি লুলধারী হাঁটুরই কোলে
বসে যেন মনে হয়, শুলেও চলে
ভরা লুলে ভেসে যায়
কোনোদিকে নাহি চায়
হাতদু'টি নিরুপায়
কোথা যে খেলে
আরো বেশি মনে হয়, শুলেও চলে ।।
ওগো মেয়ে কোথা যাও এ ক্রীড়া শেষে
বারেক ভিড়াও তরী কোলেতে এসে
যেও যেথা যেতে চাও
আগে কোলে বসে যাও
গালে হামি দিয়ে যাও
ক্ষণিক হেসে
হাঁটুর গালেতে হামি কোলেতে বসে
যত চাও তত লও তরণী-পরে।
আন্টি আছে?--- আন্টি নাই, গেছে বাজারে॥
এতকাল হাঁটু কোলে
যাহা লয়ে ছিলো ভুলে
সকলি দিয়াছে তুলে
থরে বিথরে---
এখন হাঁটুরে লহো তাড়না ক'রে॥
ভাই নাই, বোন নাই, বাসাটা খালি
হাঁটু দিলো দরজায় আগল তুলি
পাশের জানালা ধারে
প্রতিবেশী আড়ে আড়ে
কেন শুধু ফুচি মারে
বেহায়াগুলি?
যবনিকা টানে হাঁটু-ছেয়লছাবিলি।
আগুন!!
=======================
ছায়ার সাথে কুস্তি করে গাত্রে হলো ব্যাথা!
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
এহহ!!!!!! জঘন্য সাহিত্যে তো আপনার হাত অনেক ভালো!
---- মনজুর এলাহী ----
আর বুঝি বাঁচা গেলো না!!
আমি আজকে মরেই যামু হাসতে হাসতে
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
_________________________________________
সেরিওজা
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
আগুন!!!
+
সবগুলাই পুরা পাংখা হৈছে।।।।
হ, 'লুলের্তরী' হইসে এক্ষান।
***********************************************
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???
লুলের জোয়ার !
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
লুলতরঙ্গের ঝিলিমিলি ঝিলিমিলি ঢেউ খেলিয়া যায়
এহহে...
হাসবোনা হিমেরিকে
এই ছিলো মনে,
মুখ ভরা গুল্লি
হাসি ঠোটের কোনে।
আরেক্টা হয়ে যাক---
প্রভু, বল দাও বল দাও
চেয়েছিলেন রবিদা,
মানলে না দেবতায়
দিলে মাথা ভরা কবিতা।
---- মনজুর এলাহী ----
লিমেরিক "খায় না পিন্দে" এটাই জানা ছিল না। এটা পড়ে রথানন্দ (রথ দেখার আনন্দ) আর কলানন্দ (কলা বেচার আনন্দ, অন্যকিছু না) দুটোই পেলাম।
আরো জানলাম, রবীন্দ্র কিংবা শেক্সপীয়ার, সবার বিষয়ই- সেক্স, পেয়ার
---------------
"সে এক পাথর আছে কেবলি লাবণ্য ধরে"
-----------
চর্যাপদ
পুরাই দুম্বা!!!!!!
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
হুট করে লুলহিমু পেল এক বালিকা
কী কী ভাবে কামড়াবে গড়ে তার তালিকা
গতকাল শেষ রাতে
শান দিয়ে হাতে-দাঁতে
গিয়ে দেখে, সেই মেয়ে গোধূলির শালিকা!
হিমেরিক অতি খতরনাক হয়েছে। আরো চলুক।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
মাশীদ আপুরটা বেস্ট !!!
শিউর, কুনো সন্দ নাই !!!!!
_________________________________________
সেরিওজা
সুহান ঠিক কইসস... মাশীদাপুরটা হিমুদারে উড়াইয়া দিসে
---- মনজুর এলাহী ----
হিমুর ওপরে চড়ি মেয়ে সাজে চালিকা
দুইজনে হুটোপুটি একেবারে খালি গা
গোধূলি হঠাৎ এসে
বলে দেঁতো হাসি হেসে
এতোক্ষণ হামি খেলি, এইবারে গালি খা!
হি হি হি!
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ধুগোদা কই? শালি তো বেহাত হইয়া যাইতেছে।।
***********************************************
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???
মাশীদ,
সুহানের সাথে এক্মত---এইটাই সবচাইতে দারুণ হয়েছে---!!!
কী যে কন!
হিমুর্থেকে বেশি খতর্নাক হওয়া সম্ভব না না না!
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
এই পোস্টে ঢুইকা এখন মনে হইতেছে লুলের সাগরে ভাসতেছি
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হাহাহাহা সবারটাই ভাল হইছে!
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
বেশ ভালোই খাইষ্টুপিষ্টু হয়েছে
খাইছে!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
(মাঠে কি হচ্ছে না হচ্ছে তার জন্য ধারাভাষ্যকার দায়ি নয়> )
হিম্ভাই গোপনেতে শালী নিয়ে ভাগলো
গোধূলি'দা শেষ মেশ গুগলেতে খুঁজলো
পেল শেষে সচলে
আধমরা বিকেলে
হিমু'র কোলেতে শালী দেখে খুব খেপলো
গোধুলী'দা বলে, রেগেমেগ করে ধুপধাপ
"এ বালিকা শালী মোর, নয় তোর ললিপপ
ছেড়ে দিয়ে ভেগে যা"।
শালীকা, "তু, আভি যা..."
এরপর কি হইবে ভাবতেছি চুপচাপ
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
লাস্টের টা তো সেইরকম
স্পার্টাকাস
নতুন মন্তব্য করুন