ফার্মভিল খেলতাম মাঝে খুব, বলাইনী একদিন এসে উঁকি মেরে দেখে নাক সিঁটকে "এগুলি কী খ্যালেন?" বলে চলে যাচ্ছিলেন, তাকে একটা ইনভাইটেশন পাঠালাম। কয়েকদিন পর দেখি তিনি স্নানাহার বাদ দিয়ে ফার্মভিল খেলছেন। ভোর রাতে ফেসবুকে হঠাৎ ঘটাশ করে শব্দ হয়, দেখি বলাইনী বলছেন, হিম্ভাই আমাকে একটা ছাগল গিফট করেন! ফেসবুকে বলাইনীকে অ্যাক্টিভ দেখলেই বুক কেঁপে ওঠে, এই বুঝি হাতিঘোড়া কিছু গিফট চায়! বলাইয়ের বাড়িতে গেলেই গঞ্জনা শুনতে হয়, আপনি গিফট দ্যান না ক্যান আপনি গিফট দ্যান না ক্যান? ভাবলাম বলাই নিশ্চয়ই বউকে অচিরেই এই হ্যাংলামো থেকে শাসনটাসন করে বার করে আনবে। কিন্তু কীসের কী! সেদিন গিয়ে দেখি তিনিও দুইটা অ্যাকাউন্ট খুলে তুমুল ফার্মভিল খেলায় মত্ত, একটা থেকে আরেকটায় সমানে গিফট পাঠিয়ে যাচ্ছেন। বলাইনী বিরাট ফিরিস্তি দিলেন, এই ক্রিসমাসে তিনি নতুন কোন কোন ডেকোরেশন পেয়েছেন। বরফজমাট লেক থেকে শুরু করে চকলেট দিয়ে সাজানো গেট, আরো কী কী হাবিজাবি যেন। আমার ক্রিসমাস গিফট খোলা হয়নি জেনে দুইজনই তদ্দণ্ডে আমাকে ফেসবুকে ঢুকিয়ে সেই গিফট খুলিয়ে ছাড়লেন। তারপর কী একটা আগে আসলে আগে পাবেন টাইপ জিনিস নিয়ে দুজনের মধ্যে একদফা মারপিটও হয়ে গেলো। আহত বলাই পরাজয় স্বীকার করে আমাকে দোষারোপ করতে লাগলেন, কেন তার বউয়ের সামনে এই গিফট খুললাম। ওদিকে ফেসবুকে আমার গোপন অ্যাকাউন্টে লুলুবৃত্তির ভিক্টিমারা এসে টোকা দিচ্ছে, শান্তিমতো যে দু'ফোঁটা লুলবর্ষণ করবো সে উপায়ও নাই!
অনেক রাতে ফিরছিলাম বদ্দার বাড়ি থেকে। সেখানে আমি, বলাই আর বলাইনী আজ অতিথি। বদ্দা কিঞ্চিৎ হাভানা ক্লাব সেবন করে পুরাই আউট অব টিউন, কী কী যেন খালি বলে! আমি বলাই আর বলাইনী হাসি শুধু, তাই দেখে সে আরো ক্ষ্যাপে, এবং আরো কী কী যেন বলে! শেষমেশ ফেসবুকে কিছু গোপন হাসির খোরাক বার করে অনেক হাসাহাসি করে তার বাড়ি থেকে বেরোলাম সবাই।
জিরো ডিগ্রীর সামান্য একটু ওপরে যখন ওঠে তাপমাত্রা, তখনকার মতো বিশ্রী পরিস্থিতি আর হয় না। বরফটা তখন গলে কাদা হয়ে যায়, তার তিন ভাগ জল এক ভাগ স্থল টাইপ অবস্থা, ভয়ঙ্কর পিচ্ছিল সবকিছু। হাতে ভারি ব্যাগ নিয়ে বহুদূর হেঁটে বাসের অপেক্ষায় আছি। একটা বাজে বাস আসার কথা, আর আসে না। এদিকে বাসস্টপে যেখানে চেয়ার আছে, তার ওপরে খোলা আকাশ, তুমুল বৃষ্টি পড়ছে। ছুটির মরশুম, একটা জনমনিষ্যি নাই আশেপাশে। পাঁচ মিনিট গেলো, দশ মিনিট গেলো, বাস আর আসে না। ভাবলাম, হয়তো বাস আগেই ছেড়ে দিয়েছে, পরের বাস আরো এক ঘন্টা পাঁচ মিনিট পর। একবার ভাবলাম হেঁটে চলে যাই, কিন্তু এই ভয়ঙ্কর কাদা গোটা শহর জুড়ে, সাহস হলো না। টিপটিপ বৃষ্টির মধ্যে বসে রইলাম।
একটা শহর যখন একেবারে নিরব হয়ে পড়ে, তখনই বোধহয় সেই শহরের আসল সুর কানে বেজে ওঠে। একটা কোনো গাড়ি নেই, মানুষ নেই, আলো নেই, চুপচাপ ভিজছে কাসেলের প্রধান চত্বরের পাশের রাস্তা, ল্যাম্পপোস্ট জ্বলছে দূরে অন্য রাস্তায়, একটু দূরে মাথায় গলতে থাকা বরফের চাঁই নিয়ে দাঁড়িয়ে সারি সারি গাড়ি। মাথার ওপর ঘড়িটাকে মনে হয় ভাসমান প্রেতের মতো, তার দু'টো হাত ভিজতে ভিজতে ঘুরছে। এই জঘন্য আবহাওয়ার মধ্যে হু হু বাতাসে কাসেল শহরের কান্না শুনতে পাই, মনে হয় সেও বসে আছে রাত দুটো পনেরোর বাসের আশায়।
ভুল জানতাম। রাতের বাস বন্ধ ছিলো আজ। এক ক্যাব ড্রাইভার চক্কর মেরে এসে দরজা খুলে বললো, আপনি হয়তো জানেন না, আজ আর বাস নেই। কোথায় যাবেন বলুন।
ক্যাবে চড়ে যখন ফিরছি বাসায়, ক্যাবচালকের বকবক শুনতে শুনতে হঠাৎ মনে হলো, আমার জীবনের সারমর্মটুকুই যেন পার করলাম এই পঞ্চাশ মিনিটে। যা কিছুর জন্যে অপেক্ষায় একা পড়ে পড়ে ভিজি, তা আর আসে না শেষ পর্যন্ত। গন্তব্য সে-ই একই, কিন্তু তাতে সঙ্গী হয় কেবল অনীপ্সিত, অপ্রতীক্ষিত কিছু।
মন্তব্য
ফার্মভিল তো মনে হচ্ছে ঢাকায়ও ব্যাপকতা নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে। কিছুদিন আগে এক মহিলা ফার্মভিল/গিফট টিফট, পাড়া-প্রতিবেশি ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে অনেক কথা বলল। আমি শুধু শুনি আর হাসি। শেষে যখন বললাম ফার্মভিল নিয়ে আমার বিন্দুমাত্র জ্ঞান নেই, যে দৃষ্টিতে তাকাল, দেখে মনে হল সিলেটের পাহাড় থেকে এই মাত্র নেমে এসেছি...।
লেখার শেষদিকটা মন খারাপ করে দেয়...।
ভালো লাগলো... শেষের কথা গুলো মন খারাপ করা ...
ফেইসবুকের কসম খেয়ে ঠিক করেছি যত যাই হোক ফার্মভিলে ঢুকবোই না। কৃষিকাজ অনেক পরিশ্রমের কাজ। যদিও এক বন্ধুর ঠ্যালাঠেলিতে এখন 'পেট সোসাইটি' তে উদ্ভট আকৃতির বিলাই টিলাই গোসল করাই...
মন খুব খারাপ ছিলো। আরো খারাপ করে দিলেন। আপনার প্রবাসের কথা পড়তে ভয় লাগে আজকাল, মন খারাপের ভয়।
মানুষজন তাদের ক্ষেত খামারের ছবি দিয়ে রাখে প্রোফাইল পিকে, এমন উন্মাদনা। তাও কেন জানি ফার্মভিলে ঢুঁ মারি নি আজ পর্যন্ত।
খাঁটি কথা।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
"ফার্মভিল" মহামারীর মাজেজা ঠিক ধরতে পারলাম না এখনো!
এমনিতেই খেলাধুলায় আগ্রহ জিরো লেভেলে...
শেষ কটা লাইনে বড্ড বিষাদের সুর!!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিহ্মা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃহ্মমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বিশ্বের পনেরো কোটি (নাকি আরও বেশি?) লোকের মত আমিও ফার্মভিল নামক মহামারীতে আক্রান্ত হয়েছি মাসখানেক আগে। পরিচিত একজন নিজের কম্পিউটারে জোর করে ফেসবুক খুলিয়ে বলেছিলেন, 'আরে দ্যাখেন না একটু। নাইবা খেললেন আপাতত আমাকে প্রতিবেশি বানান, আর একটা মুরগী পাঠান।' বলে নিজেই আমার ফার্মে ঢুকে টুকটাক জমি চাষ দিলেন, কলাটা মুলোটা লাগালেন।
এরপর ঘন্টা খানেক পর ফোন করে বললেন,'ফষল গুলো এবার ঘরে তুলুন, নয়ত সব নষ্ট হয়ে যাবে।'
ব্যাস ঐ একবারই মনে করাতে হয়েছিল। এরপর চাষাবাদে একেবারে জান প্রাণ দিয়ে লেগে পড়েছি। আর বুঝতে পারছি কীভাবে বন্ধুবেশী বদলোকদের প্ররোচনায় কোমলমতিরা সর্বনাশা নেশার জগতে পা দেয়।
লেখালেখি দুরে থাক, আপাতত সবই বন্ধ আছে।
কিছুক্ষণের মধ্যেই টমেটোগুলো পাকবে। ওগুলো বেচাবিক্রি করে দেখি চাষের জমি কিছু বাড়ানো যায় কি না!
আপা, আপ্নে লেখা দ্যান না ক্যান ?? সেই যে আতিফ আসলাম নিয়া এক লেখা দিলেন- তারপর আর খোঁজ নাই কেনু ?? একটা অনুবাদ গল্প হইলেও দ্যান...
মূল লেখা প্রসঙ্গেঃ ফার্ম্ভিল খেলিনা। খেল্মু না...
_________________________________________
সেরিওজা
- একটা ক্রিসমাস গেলো, তুই আমারে একটা গিফটুও পাঠাইলি না, গরু ছাগল তো দামী জিনিষ, বাদই দিলাম। শালা হামদু কোথাকার!
বল্লুরাম আর বলাইনিরে পাইয়া লৈ, খাড়া।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ইয়ে...আপনি কি ইয়োভিল এ আছেন নাকি?
তাহলে, নেইবার হিসেবে অ্যাড করে নেই? :|
ইয়োভিলে তো নাই আমি। কোনোকিছুর শেষে "ভিল" দেখলেই ঘাবড়ে গিয়ে দূরে থাকি। একবার শুরু করলে খাটতে খাটতে জান শেষ হয়ে যায় ।
এতো দারুণ করে কীভাবে যে অনুভূতিগুলো প্রকাশ করেন! শেষ প্যারা কয়টা একদম গদ্যকবিতার মতো... দারুণ লাগলো।
ফার্মভিল খেলার মত টাইম ও পান!!!!
পোলাপানরে দেখি হাতি পুষে!!!
যার যত শখ আছে সব পূরণ কইরা নিতাছে!!!
এই ধরণের লেখা গুলা এমন হয় । প্রথম দিকে খুব মজা, শেষে গিয়ে কেমন মন খারাপ করা সুর ।
মন খারাপ করা সুর ভাল লাগছে।
আমার সাথে কমন পড়ছে!
বোহেমিয়ান
নতুন একাউন্ট খুলে গিফট পাঠানোর বুদ্ধি আগে দিবেন না?!!!গিফট এর অভাবে আমার গাছটা বড়ই হলো না।
এইটা মনে হয় সবার জীবনেরই কথা
---------------------
আমার ফ্লিকার
হুম, আমি নির্দয়ের মতো আপনার কতগুলা ফার্মভিল আমন্ত্রণ উপেক্ষা করিয়াছি। কম্পিউটারে আমি গেইম খেলা সেই ছোটবেলাতেই ছাড়ছি।
শেষ অংশ নিয়া কিছু বলার মতো অবস্থা নাই
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ফার্মভিল জিনিসটা কী আসলে?
মানুষ দেখি পাগলের মতো খেলে
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
এই প্রশ্ন আজ আপনার মনে যখন জাগলো, তখন মনে হয় কয়েকদিন পরই আপনাকে পাগলের মতো সয়াবীন চাষ করতে আর মুরগির ডিম টোকাতে দেখা যাবে।
পিসি খেলাধূলার মধ্যে নাই।
শেষ প্যারাটা অসাধারণ।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
জীবনের তো আলাদা করে কোন গন্তব্য নাই রে ভাই। যাত্রাটাই তো জীবন। জীবনের গন্তব্যে পৌছানোর অপেক্ষা করাটাই অপচয়।
শেষ লাইনগুলো ভাল লাগল।
জীবনের একটাই সুর হিমুদা
সেই সুরের তাল কেটে গেলেও এক ই গন্তব্য
ঠিক সুরে গান গাইলেও এক ই গন্তব্য
প্রকৃতির গান বোঝা দায়
একটা কথা বইলা যাই প্রকৃতির সাথে খেলার মজা কিন্তু সাঙ্ঘাতিক।
জলপুত্র তথাস্থু,
উফ্ ! ফার্মভিল, কত কত আমন্ত্রণ যে জমা পড়ে।
খেলা হয়নি কখনও। কিন্তু কিছুক্ষণ পর পরই একেক জনের ফার্ম, গরু, ছাগল আরও কতকিছুর ছবি যে ভেসে ওঠে হোমপেজ এ
গন্তব্য সে-ই একই, কিন্তু তাতে সঙ্গী হয় কেবল অনীপ্সিত, অপ্রতীক্ষিত কিছু।
হুম................
-----------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
এমনি ফেসবুক ম্যালা সময় খায়। ভিলে আর না যাই। ফার্মভিলের কয়েকটা আমন্ত্রণ আছে। তারা দুঃখ নিয়েন না!
.........................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
দারুন লাগলো পড়ে !!
মানে লেখাটা পড়ে!
ফার্ম্ভিল অসহ্য!! আমি হাইড করে দেই কারো ফার্মভিল সংক্রান্ত যাবতীয় কিছুর দেখা পেলেই!!
আমার বেস্ট ফ্রেন্ড আমাকে কিছুদিন আগে তার বোনের বাসা থেকে কল দিয়ে বললো " তারু, আমার সব ফসল মরে যাইতেসে!!! তুই প্লিয আমার ফসলগুলা বাঁচা!!"
তারপর আমাকে তার পারওয়ার্ড দিলো!! আরামের ঘুমটা নষ্ট করে আধা ঘন্টা পিসিতে ঘুটাঘুটি করলাম!আমি কিছুই বুঝলাম না!তারপর ওকে কল দিয়ে একটা ঝাড়ি দিলাম!!! আর বললাম এই সব হেয়ার যেনো আমাকে আর কোন দিন না খেলতে দেয়!!
পরের দিন তাকে ফেইসবুকে দেখলাম!নক করতেই জানা গেলো এটা তার বয় ফ্রেন্ড!! সে এখন তার বয় ফ্রেন্ড কে পাঠাইসে ফার্মভিল খেলার জন্য!!! তথাস্তু!!!
যারা যারা এইটা খেলে সবাইকে গ্রামে পাঠায় দেওয়া উচিত!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
- দোস্ত, মাস্টারব্লাস্টারে তুমি তো দেখি গ্যারি কার্স্টেনের মতো এখনো শতকের পর একই অংকের রিপিটেশনে আটকাইয়া আছো। আহো, মাঠে নামো। টি-ব্রেকে গিয়া হাগুব্রেকে বইলানি?
৪২৪ হাঁকাইছি, রানের গড় স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের চেয়েও বেশি। উইজডেনে যেকোনো সময় ডাক পেয়ে বসতে পারি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এ লাইনগুলো লেখাটাকে একদম অন্যরকম করে দিল।
----------------------------------------------------------------------------
একশজন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।তাই কখনো বিখ্যাত হওয়ার চেষ্টা করতে হয় না--চেষ্টা করতে হয় খাঁটি হওয়ার!!
----------------------------------------------------------------------------
একশজন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।তাই কখনো বিখ্যাত হওয়ার চেষ্টা করতে হয় না--চেষ্টা করতে হয় খাঁটি হওয়ার!!
এটা চোখে পড়া ঠিক হয় নাই। একদম ঠিক হয় নাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন