১.
কয়েকদিন ধরে ষ এর মনটা ভালো নেই। রাতে ভালো ঘুম হচ্ছে না। সকালে উঠে মুখে ফিতে চেপে ধরে চুল বাঁধছিলো সে, আয়নায় চোখ পড়তেই চমকে ওঠে ষ। তার চোখের নিচে কালি। সিরিশের মতো শুকনো দেখাচ্ছে মুখটা।
শ জিজ্ঞেস করছিলো নাস্তার টেবিলে, কী রে, মুখচোখ শুকিয়ে আমসি কেন? পেট খারাপ নাকি?
ষ শুকনোমুখেই খেয়ে চলে। উত্তর দেয় না।
স আড়চোখে তাকায় ষ এর দিকে। ষ আড়চোখে তাকায় শ এর দিকে। ক-এর কথা জেনে যায়নি তো ওরা?
নাস্তা খেয়ে ভার্সিটির দিকে বেরোয় ষ। আজ ক এর সাথে দেখা করা বড় জরুরি। ঠিক করেছে ক-এর ফ্ল্যাটে যাবে সে সন্ধ্যেবেলা। সব খুলে বলবে।
রাস্তায় নামতেই আবার অজানা আশঙ্কায় ষ এর বুক কেঁপে ওঠে। ঐ-তো লোকটা! সেই ণ! কেমন করে তাকিয়ে আছে তার দিকে!
ষ লক্ষ করছে কয়েকদিন ধরে, সে যেখানেই যায়, এই ণ ব্যাটা পিছু পিছু আসে। ভীষণে, পেষণে, শোষণে, ভাষণে, তোষণে! কোথাও গিয়ে শান্তি নেই ব্যাটার জন্য।
ক এর অফিস ছুটি হবে ঠিক পাঁচটায়। আজ ক-কে সব খুলে বলবে ষ। ণকে পেঁদিয়ে যদি মুশকো ক ঠাণ্ডা না করেছে তো ষ এর নাম মূর্ধন্য ষ-ই নয়!
২.
সন্ধ্যেবেলা ক এর ফ্ল্যাটের কলিং বেলে চাপ দেয় ষ। টুংটাং শব্দ হয় ভেতরে, একটু পর ক এসে দরজা খুলে দেয়, মুখে ব্রাশ, কাঁধে তোয়ালে, পরনে পায়জামা।
ক হাসিমুখে বলে, ভাগ্যিস কাঁধে পায়জামা আর পরনে তোয়ালে নয়! এসো, ভেতরে এসো!
ষ ভেতরে ঢুকে বসে। ক ফ্যান ছেড়ে দেয়, বলে একটু বসো ফ্রেশ হয়ে আসি।
ষ অপেক্ষা করে ক এর জন্যে।
ক একটু পর আসে ফিটফাট হয়ে, অর্থাৎ পায়জামার ওপর গেঞ্জি চাপিয়ে। বলে, কী খবর?
ষ ভেঙে পড়ে হু হু কান্নায়, বলে, আমাকে বাঁচাও! যেখানেই যাই ঐ বদমাশ ণ আমাকে তাড়া করে!
ক এর মুখটা কঠিন হয়ে আসে। কর্কশ গলায় সে বলে, কোথায় তাড়া করে? এত্তবড় সাহস, য়্যাঁ, আমার জিয়েফকে তাড়া করে সে? সে জানে না আমি সরকারী দলের ক্যাডার ছিলাম?
ষ মাথা নাড়ে।
ক কাছে এসে ষ এর মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়, বলে, এসো বারান্দায় এসে বসো, খোলা বাতাসে ভালো লাগবে।
ষ বারান্দায় গিয়ে বসে। তার কান্না থামে না।
ক মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে থাকে। দিতেই থাকে। মাথা ছেড়ে পিঠেও হাত বোলায়। কাটা পেটেও হাত বোলায়।
ফলে ষ একসময় কান্না থামিয়ে দেয়। তারপর ক এর শুঁড় জড়িয়ে ধরে। বলে, পিষে ফ্যালো!
জড়াজড়ি করে একসময় ক আর ষ মিলেমিশে পিষে ফেলে ক্ষ হয়ে যায়!
আর তখনই ষ দেখে, পাশের বারান্দায় দাঁড়িয়ে জুলজুলিয়ে তাদের দিকে তাকিয়ে আছে ণ। ক্ষণে, ক্ষীণে, ক্ষুণ্ণে, দক্ষিণে।
ষ চিৎকার করে ওঠে। ক ঝট করে ঘুরে দাঁড়ায়।
ণ গুনগুন করে ওঠে, যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক আমি তুমায় ছাড়বো না ষ ... !
অতএব, আমরা শিখলাম, ষ এর পেছনে সর্বদাই ণ বসবে, কখনও ন নয়। ষ ক-কে জাপটে ধরে পিষে ফেলে ক্ষ বনে গেলেও না।
মন্তব্য
চ্রম!
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
- ষ এর আকিকা দেয়া নাম আসলে "মূর্ধ্যন্য" ষ। (মুখতার স্যার তো তাই লিখেছিলেন বোর্ডে)
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মূর্ধন্য ... সংশোধন করে দিলাম।
ণ-ত্ব বিধানের উপর নেটে খুঁজে পাওয়া এই লিংকটা বেশ কার্যকরী মনে হতে পারে বানান শিক্ষার ক্ষেত্রে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
"কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে??"
এখানকার ঘটনা কী??
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
আরে রে তাই তো!
ক্ষান্ততে মনে হয় একটা অন্ত আছে ক্ষ-এর সাথে। ণ এর ঐদিন জ্বর ছিলো ডিউটিতে যায়নি।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
- সন্ধিজাত বা সাধিত শব্দের ক্ষেত্রে "ন" হবে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই সিরিজের পিচ্চিতোষ সংস্করণ চাই! পুলাপান তো পেকে যাবে!!
@ধুগোদা খাইসে! আরো নিয়ম?!!!
__________________________
হৃদয় আমার সুকান্তময়
আচরণে নাজরুলিক !
নাম বলি বোহেমিয়ান
অদ্ভুতুড়ে ভাবগতিক !
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
ইশকুলের পড়াগুলো এমন হলে জীবনটা কতো আনন্দময় হতো!!
-----------
"সে এক পাথর আছে কেবলি লাবণ্য ধরে"
-----------
চর্যাপদ
দারুণ হচ্ছে, ব্যাকরণের আরো বিষয় নিয়ে সিরিজ হয়ে যাক না!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
এই বইমেলায় তো হলো না, কথা দিচ্ছি যদি পরের বইমেলায় আপনার এমন লেখা নিয়ে বই বেরোয় আমি কিনবো। আর লেখাগুলো শিশুতোষ হলে কিনবো পরিবারের সব ছোটদের জন্য। আশায় রইলাম...
আমি আমার জন্য কিনব। বড্ড বানান ভুল হয়।
...........................
Every Picture Tells a Story
যেমনে শিখাইলেন এর পর আর ভুল হবে না!
===অনন্ত===
লেখাটা মনে হয় আমার জন্যই
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
বেশ বেশ৷ সুন্দর সহজভাষায় বোঝানো৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
অনেকদিন পর আপনার এই সিরিজ আবার পেলাম।
খুব ভাল লাগছে।
চ্রম ভাই, পুরাই চ্রম।
বোহেমিয়ান ভাই ঠিক কইসেন, এই নিয়মশিক্ষাপুস্তকের পিচ্চিতোষ সংস্করণ চাই।
কৌস্তুভ
বানানের এসব নিয়ম-নীতি শেষ হয় নিপাতনে সিদ্ধে গিয়ে। বানান শেখানোর আগে বানানের ভিত্তি শেখানো উচিত, বর্ণের শুদ্ধ উচ্চারণ শেখানো উচিত। নাহলে শেষ পর্যন্ত অভিধান মুখস্ত না করতে পারলে কোনো বানানেরই শুদ্ধতার নিশ্চয়টা পাওয়া যায় না।
যেমন, বিদেশি শব্দে ষ-ত্ব বিধান হবে না, হবে তৎসম শব্দে। অর্থাৎ ক্যাচাল শেষ পর্যন্ত ওই শব্দভাণ্ডার মুখস্তে গিয়ে দাঁড়ায়। অষ্টমে ষ হলে মাস্টারে ষ হবে না কেন? দুটোই তো শেষতক বাংলাভাষার শব্দ। যে শব্দটা ব্যবহার করছে, তাকে শব্দ ধরে ধরে তার উৎপত্তি শিখে তারপরে বানানের সিদ্ধান্ত নিতে হবে কেন?
ভাষাকে সহজ করার দরকার আছে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
- "মাস্টার" আংরেজী (বিদেশী) শব্দ বলাই'দা। সেইজন্য নো ষ-ত্ব বিধান।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সেটাই তো পয়েন্ট। আমি ধরো গাঁও গেরামের মানুষ, স্কুলের মাস্টার যে বৈদেশী সেটা বুঝুম কেমনে? সেই অভিধান মুখস্তেরই তো ব্যাপার।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
- আসলেই তো!
তবে আমার কি মনেহয় বলাই'দা, কিছু ভিত্তি কেন্দ্র আছে যেগুলো ঠাডা মুখস্ত ছাড়া গতি নাই। সেটা সব ভাষাতেই আছে, সবকিছুর বেলাতেই আছে। আমের মতো জিনিষটা দেখে আমরা যে মুখ দিয়ে "আম" উচ্চারণ করবো, এটাও তো মুখস্তই। এখানে বুঝার কিছু নাই, ঝাড়া মুখস্ত।
জার্মান-এ দেখেন না, সব শব্দের সাথে আর্টিকেল মুখস্ত করার নিয়ম। শব্দ শিখতে গেলে এক সাথে আর্টিকেল শুদ্ধা শেখা হয়ে যায়। "এই আর্টিকেল ক্যামনে হইলো", এই প্রশ্ন সামনে আসলে "এইটা আল্লার কুদরত" ছাড়া কিছু তো বলার নাই।
এইসব মুখস্ত করা ছাড়া কি আর কোনো বিকল্প আছে আদৌ!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
জার্মান বিশেষ্যগুলির আগে যে আর্টিক্যাল বসে তারো নিয়ম আছে। কিন্তু শুরুতে ওগুলি শেখানো হয় না। কারণ সেক্ষেত্রে প্রাথমিক ভোকবুলারি বাড়াইতে সমস্যা হয়। যে যুক্তিতেই হক প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু জিনিস মুখস্ত করতেই হয়। তারপর আসে ব্যাকরণের প্রশ্ন। বর্ণের উচ্চারণ সঠিকভাবে শেখানোর ব্যাপারটাও ব্যাকরণের আওতাতেই পড়ে।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
মন্তব্যে বাহবা!
ফাটাফাটি।
শিখলামও।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
এতক্ষণ ণ-ত্ব বিধাণ পড়ে এক্ষণ মাথা টণটণ করতেছে! সবই মূর্ধণ্য দেখতেছি। মণে হয় ব্যকরণ ইনফরমেশণ ওভারলোড!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
পিচ্চিতোষ সংস্করণের পক্ষপাতি নই। এক্কেবারে ভিন্নধাঁচের জিনিস মনে হল। চলুক।
কিছুটা সহমত। সচলায়তনে পিচ্চিতোষ সংস্করণের কোন প্র্রয়োজন নেই।
তবে সামনের বইমেলায় শিশুদের জন্য অনুরূপ একটা সংস্করণের দাবি জানাচ্ছি।
যাই হোক, ণ-ত্ব বিধান গল্পমালা ১ টা কোথায় পাওয়া যাবে?
===========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
ড্যাবস!
পুরাই গুরু...
ইশকুলের দিবা ফারাহ ম্যামের ক্লাসের চেয়েও বেশি আকর্ষণীয় লাগলো...
_________________________________________
সেরিওজা
ইষকুলটা জমাইছেণ ভালা
১-টা পড়েছিলাম আগেই। লেখায় লিংক দিয়ে দিলে ভালো হত অন্যদের জন্য।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
"ণ-ত্ব বিধান" ট্যাগে ক্লিক করলে ঐ ক্যাটেগোরির বাকি লেখাগুলোও চলে আসবে।
এখন থেইকা আর ভুলুম নাহ!!!!! কষা লেখা !!!!!!!! পুরা সিরিজ টাই চরম লাগছে !!!!!!
স্যালুট
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
থ্যাঙ্কু, থ্যাঙ্কু, উপকারী রচনা।
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আহারে........ চুডুকালে কেউ অ্যামনে শিখায় নাই।
ভাই হিমু, দশ বছর মাস্টারি করলে নাকি আদালতে সাক্ষ্য নেয়া হয় না, এইটা খেয়াল রাইখেন কিন্তু ! হা হা হা !
দারুণ হচ্ছে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এই লেখাটা আমি এই নিয়ে ১০ বার পড়লাম, আর ৬ জনকে পড়ালাম।
সবার মন্তব্য একটাই..
এইভাবে যদি ক্লাসে শিখাইতো, তাইলে আর জীবনেও ভুল করতাম না। :)
- মুক্ত বয়ান
সচলায়তনে আপনার লেখা প্রথম পড়ি এটাই। সেদিন করা মন্তব্যটাও আছে দেখলাম।
বুনোহাঁসের সৌজন্যে আরো একবার ঢু দেয়া হলো।
সিরিজের পরের লেখাটা কবে পাবো?
বুনোহাঁসকে বলেছি, আপনাকেও জিজ্ঞেস করে যাই, "২০০৯ বইমেলায় চারুলিপি থেকে বের হওয়া হায়াত মামুদের শব্দকল্পদ্রুম কি পড়েছেন?" আমার কাছে ওটাকে বড়ই কাজে লাগার মতো বই মনে হয়েছে।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন