একজন লেখক কোথায় লিখবেন, এ সিদ্ধান্তের স্বাধীনতা যেমন তাঁর থাকে, তেমনি পাঠক তাঁর এ সিদ্ধান্তকে মূল্যায়নের স্বাধীনতাও রাখে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামের বিরোধিতাকারীরা এদেশে এক সময় দু'টি পত্রিকার মাধ্যমে তাদের প্রোপাগাণ্ডা ফ্রন্ট খুলেছিলো। একটি ছিলো তাদের একদা নিষিদ্ধঘোষিত সংগ্রাম, অপরটি আলীম চৌধুরীর হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত ঘৃণিত গণধিকৃত মওলানা মান্নানের ইনকিলাব। দীর্ঘ সময় ধরে এই দুটি পত্রিকা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বিদ্রুপ করে গেছে, মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়েছে, ধর্মীয় বিদ্বেষের বীজ রোপণের কাজে সচেষ্ট থেকেছে। আমি জানি না ক'জন লেখক তাঁদের চোখের সামনে সংঘটিত মুক্তিযুদ্ধের এই অবমাননা ছাপা হরফে চোখের সামনে দেখেও অম্লানবদনে সেইসব কাগজে লিখতে পেরেছেন। আল মাহমুদ তাদের একজন, এবং এখনও পর্যন্ত এ কারণে আল মাহমুদ আমার চোখে ধিকৃত, ঘৃণ্য একজন কলমচী। তিনি কত বড় কবি, সে আলোচনাতেই আমি যাবো না, যখন আমি দেখবো এই লোক ব্যবহৃত হয়ে চলছে ঘাতকদের হাতে।
নিজেদের কাগজ থেকে আঁশটে গন্ধ সরানোর জন্যে এই স্বাধীনতাবিরোধীরা খুলেছে তাদের নতুন কাগজ, নয়া দিগন্ত। সেই নয়া দিগন্তে নির্বিকারচিত্তে যারা লিখে চলেছেন, তারা জানেন এই নয়া দিগন্ত কাদের, কী তাদের উদ্দেশ্য। তারপরও তারা ভাড়া খেটে চলছেন এই কাগজে, কোনো বিকার নেই। দেশের প্রথম সারির বরেণ্য সব বুদ্ধিজীবী এঁরা, কাগজে, পর্দায় এরা আসেন নিজেদের সৌম্য চেহারা নিয়ে, কত কথা বলেন, কত জ্ঞান বিতরণ করেন। এদের কয়েকজন সক্রিয় মুক্তিযোদ্ধা, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন, স্বাধীনতাবিরোধীদের বিরুদ্ধে হাল ধরেছেন বছরের পর বছর। জীবনের মধ্য বা শেষভাগে এসে তারা কেন হাল ছেড়ে দিচ্ছেন?
বাংলাদেশে কাগজের অভাব নেই। তাঁদের মাপের লেখকরা যেখানে লিখতে চাইবেন, সেখানেই লিখতে পারেন। তার পরও তাঁরা সব জেনে হাত মিলিয়েছেন এই নৃশংস খুনীদের সাথে। কেন? এ পাপ তো না জেনে কৃত নয়, এ তো সব জেনেবুঝে সহযোগিতা!
এই আলবদরের কাগজে যাঁরা লিখছেন, তাঁরা প্রত্যেকে রায়েরবাজার আর মীরপুরের বধ্যভূমিতে দাঁড়িয়ে আছেন দেখতে পাচ্ছি। দাঁড়িয়ে আছেন খালেক মজুমদার, চৌধুরী মঈনুদ্দিনদের পাশে। তাঁদের হাত মঈনুদ্দিনদের অস্ত্রের ট্রিগারে। তাঁরা এই চতুর হায়েনাদের সহচর।
ধিক্কার জানাই এই সাহিত্যবেশ্যাদের। তাঁদের অতীত সব কৃতকর্মের কথা স্মরণে রেখেই থুথু দেই এই সাহিত্যবেশ্যামোর ওপর, আর থুথু দেই সেই দালালদের মুখে, যারা এই সাহিত্যবেশ্যাদের আর তাদের সাহিত্যবেশ্যামোর দালালি করে চলে। এই কাপুরুষ, অবিবেচক, অতীতবিস্মৃত, লোভী, নামের কাঙালদের মুখে দিনের পর দিন থুথু ফেলে যাক ভাবী প্রজন্ম।
মন্তব্য
ধিক্কার জানাই।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সহমত জানিয়ে যাই।
...........................
Every Picture Tells a Story
এই কাগজগুলোর ঈদ সংখ্যার সূচিপত্রের ছবি প্রয়োজন। সবার কাছে সহযোগিতা চাই, অনুগ্রহ করে ছবি তুলে বা স্ক্যান করে পাঠান।
আবর্জনার স্তুপ কই পাই...।
ধিক্কার
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সত্যি বুঝি না, এই বিখ্যাত লেখকরা যখন চাইলেই যে কোনো কাগজে লিখতে পারেন, কেন তাঁরা ঘাতক-দালাল আর তাদের সহচরদের কাগজে লিখবেন ! লেখার সাথে সহমত।
সহমত
লিখে রাখ, এক ফোঁটা দিলেম ধিক্কার...
_________________________________________
সেরিওজা
সভ্যতার সৃষ্টি আর ধ্বংস দুইই হয় মেধাবীদের হাত ধরেই। হিরোশিমা-নাগাসাকির মৃত্যুর গন্ধ কি সেই ক্ষুরধার বিজ্ঞানীরা পাননি? অবশ্যই পেয়েছেন। তবু তারা মেধা বিক্রি করেছেন নিজেদের তেলেসমাতি দেখানোর লোভে। বর্তমানে এই বুদ্ধিজীবিরাও একই ভাবে আত্মপ্রসাদের লোভে (অথবা অন্য কোন কারণে যা বোঝার ক্ষমতা আমার নেই) ধ্বংসের রসদ যোগাচ্ছেন ঘাতকদের কাছে। উনাদের এখন উচিৎ নিজেদের অবস্থান নিশ্চিত করা। হয় তারা এমন স্ববিরোধী কার্যকলাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবেন নয়তো একাত্তরের প্রতি তাদের অতীত অবস্থান ভুল ঘোষণা করে ঘাতকদের সারিতে দাঁড়াবেন। "গাছেরটাও খাব, তলারটাও কুড়াব" এই নীতি তো চলবে না।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
একবার একটা ভালো কাজ করা সহজ। সারা জীবন ধরে ভালো কাজ করে যাওয়াটা কঠিন।
- মাও সে তুঙ
: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: :
'Cinema is over' - Master Godard
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
হিমু ভাই, াল মাহমুদ বুঝে শুনেই জামাতি, তাকে এগুলো নিয়ে প্রশ্ন করা হলে যেভাবে পিছলান তাতে সে বিষয়ে নিঃসন্দেহ হওয়া যায়। সুতরাং উনি ব্যবহৃত হয়ে চলেছেন বললে মনে হতে পারে যে এখানে উনি আপাত-নিষ্ক্রিয়।
লেখার সাথে পরিপূর্ণ সহমত, ন্যূনতম লজ্জা আর বিবেচনাবোধ থাকলে কারো পক্ষে জামাতি-পত্রিকায় লেখালেখি করার কথা না। এদের সাথে নমনীয় হওয়ার কোন কারণ নাই।
সহমত...
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সহথুথু...
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
বুদ্ধিজীবী লিখতে গিয়ে অনেকেই ভুল করে বুদ্ধিজীবি লিখে ফেলেন। বুদ্ধিটা যখন জীবিকাতে গিয়ে ঠেকে। তখন তাকে বুদ্ধিজীবিই লেখা উচিত, "জীবী" না...
আর জীবিকার প্রশ্ন হলে সময়মতো অবসর গ্রহণটাও বাধ্যতামূলক করা উচিত।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হায় হায় দুইটা আলাদা নাকি? জানতাম না!
সামসাদ ডিকশনারী অনুযায়ী বুদ্ধিজীবী মানেই যিনি বুদ্ধি দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করেন।
বুদ্ধি (p. 0781) [ buddhi ] ̃জীবী a. earning one's livelihood by means of one's intel lect; (loos.) intellectual.
বুদ্ধিজীবি শব্দটা এই ডিকশনারীতে নাই।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
সহমত
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
সংগ্রাম পত্রিকার কয়েকজন হকারকে চিনতাম, এখন তারা দৌড়ের উপর আছে।
হা হা হা
চৌধুরী মইনুদ্দিন ও কবিতা লিখতো।
শিবিরের সভাপতি একলাখ লাশের হুমকী দিয়েছে। যদি ১০০ জন কবি-সাহিত্যিক ও লাশ হয় '৭১ এর মতো-এদেরকে চিনিয়ে দেবে মইনুদ্দিনের মতো কবিতা পড়া মানুষেরাই- সেই '৭১ এর মতো।
কে কি করেছিলেন সেটা যেমন জরুরী, তেমনি অধিকতর জরুরী কে কি করছেন এই মুহুর্তে- যখন আমাদের ক্রান্তিকাল ফুরোয়নি।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
আমি অনেক প্রগতিশীল মানুষকে ঘৃনিত নিরপেক্ষ হতে দেখেছি 'বৃহত্তর' স্বার্থে। ঐক্যের স্বার্থে। থু তাদের জন্য।
সাহিত্য বেশ্যাদের বই বর্জন করা উচিত।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ঘৃণা
-স্নিগ্ধা করবী
- সামুতে প্রকাশিত ফকির ইলিয়াসের লেখার একটা অংশ কোট করি,
বরাহের বাচ্চা বরাহ মুজাহিদ কয়দিন আগেই তো বলেছে স্বাধীনতা তারা এনেছে। এই শুয়োরের বাচ্চা যখন সবার সামনেই, সব মিডিয়ার সামনেই বেহায়া, বেলাজের মতো দুর্গন্ধযুক্ত মুখ খুলে এই দাবী জানাতে পারে, তখন এদের মুখপত্র নয়া দিগন্তও ভোল পাল্টাবে, এতে আর নয়া খবর কী!
এই পাল্টানো ভোলের চাকচিক্য দেখেই ভুলের বশে গুণ, য়াজাদ কিংবা চৌধুরীদের মতো বরেণ্য ব্যক্তিরা সেদিকে পা দিচ্ছেন। কিন্তু পদক্ষেপটা যে ভুল, এটা তাঁদের মতো প্রতিভাবানকে তো বুঝিয়ে বলতে গেলে বিরাট সমস্যা। তাঁরা নিশ্চই তাঁদের বুদ্ধি, জ্ঞান, প্রতিভা কোথাও বন্ধক রেখে দেন নি! তারপরেও তাঁরা কাজটা করছেন। তবে কি তাঁরা নিজের বুদ্ধি, এতোদিনের আহরিত জ্ঞান, অভিজ্ঞতা সব নষ্টদের কাছে বন্ধক রেখে দিলেন!
বরাহ এবং তাদের সংশ্লিষ্ট যেকোনো কিছুকেই, যেকোনো মূল্যেই আমাদের প্রতিহত/বর্জন করতে হবে। এটা আমাদের জন্মের ঋণ, এটা আমাদের জন্মগত কর্তব্য। এই কর্তব্যে অবহেলা করে কেউ যদি বরাহদের কাতারে নিজেকে শামিল করার জুররত করে, তাহলে সে/উনি/তিনি যতোই বিখ্যাত/প্রিয়/আধুনিক/সেক্যুলার হিসেবে পরিচিত হয়ে থাকুন না কেনো, বরাহদের সাথে সাথে তাঁকেও ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করাই হবে আমাদের উচিৎ কর্তব্য, দেশের প্রতি, ত্রিশ লাখ স্বজনের লাল রক্তের প্রতি আনুগত্য।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আগাচৌ..
যেই লুক মনে করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হইলে আউমীলীগরে আরো দুই টার্ম ক্ষমতায় থাকা লাগবো।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানার পাশাপাশি রাজাকার আল-বদরদের কুকর্ম জানা যেমন জরুরী, রাজাকারের দোসর ঐ কুলাঙ্গারগুলোকে চেনাও আমাদের কর্তব্য।
আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে এই তথ্যগুলো পৌছানো হোক আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার।
ঠিক তাই।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
টিক টিক টিক
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ফকিরদের আর কী দোষ...তাদের নেতা-নেত্রীরাই বেশ্যাগিরি করে...আজ গোয়াজম, কাল এরশাদ...ওরা করলে লীলাখেলা (ভুট দাও দলে দলে), আর ফকির লিখলেই দুষ?
শুনেছি ঢাকা-কলিকাতার বহু ওজনী সাহিথ্যিক ন্যুওর্কে নাকি কার কার বাসায় গিয়ে বিরিয়ানী, ইলিশ-পোলাও খেয়ে আসে। বঙাল দেশে ফিরে সেসব গল্প নিয়ে পত্রিকায় দু'চার লাইন লেখাও হয়, আর জ্যাকসন হাইটসের কোনো এক বাসায় সেই পত্রিকার ক্লিপ ল্যামিনেটিং করে রাখা হয়। ছবিগুলোও অ/প্রাসঙ্গিকভাবে আসে নানা পোস্টে। হে হে।
টিকটিকি ভাল প্রাণী না। ইব্রাহিম নবীর আগুনে নাকি ফু দিয়েছিল কবে ঃ) তবে সাহিত্যবেশ্যারা টিকটিকিকে ভয় পায় দেখে মজা পেলাম ঃ)
ব্যাপারটা সম্ভবত এরকম-
মওলানা মন্নানের পত্রিকা ইনকিলাব ছিল জামিয়াতুল মুদাররেসিনের (মাদ্রাসা শিক্ষকদের সমিতি) ফান্ডে করা।
পরে এ দেলোয়ার হোসেন সাঈদীদের সঙ্গে ইনকিলাব গং এর কোনো এক দ্বন্দ্ব নিয়ে সাঈদী করে 'মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ'। আর সাঈদীরই কাগজ হলো নয়াদিগন্ত।
এই টয়লেট টিস্যুতে জারা লেখে তারা জারজ।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
ধন্যবাদ হিমু। লেখাটা দরকার ছিলো।
হাসবো না কাদবো সেইটা বুঝতেছি না!
---------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
আমারো ঐ একই অবস্থা। থ হয়ে গেছি উনার জ্ঞানের পরিধি দেখে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
এত দিকে নজর দিলে এরকম একটু আধটু ভুল হতেই পারে
এইটা কেকৈছিলো রে?
ব্লগবাড়ি । ফেসবুক
আজকের এই দিনে কাসু তোমায় পড়ে মনে।
ব্লগবাড়ি । ফেসবুক
সহমত। নয়া দিগন্ত পত্রিকাটার নাম শুনেছি কোনদিন পড়িনি, এই লেখাগুলি পড়ে বুঝতে পারলাম। উদ্ভট উটের পিঠে আজও চলেছে স্বদেশ বিরানায়...আগে মুক্তিযুদ্ধের সাথে বেঈমানি করেছে শাসককুল আর এখন সুধী সমাজ।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
বস্
সুধী সমাজের কিছু প্রতিনিধি আর কতিপয় বুদ্ধিজীবি মুক্তিযুদ্ধের সময় ও অনেক কাণ্ড করেছেন।
পত্রিকার পাশাপাশি জামাতের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং প্রকাশনা সংস্থার উপরও নজর রাখা দরকার একই সাথে
সেখানেও গতায়াত করেন অনেকেই
লেখাটা প্রয়োজন ছিলো। ওজনদার মানুষ ভ্রান্ত পথে যাওয়া দেখিয়ে দেওয়ার মতো সাহসী টিকটিকি এ-যুগে বিরল। অনেক অভিনন্দন।
ছোট মনের মানুষ আমি, তাই ছোট একটা তথ্য জানতে মন চায় -- নয়া দিগন্তে যে-সকল যশস্বী লেখক লিখে ওদের প্রগতিশীল বানালেন, তাঁদের কতজনের লেখা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ছিলো? নাকি স্রেফ ফুল-গাছ-লতা-পাতা ও পাতি প্রেমের উপন্যাস ছিলো?
দূর্দান্ত হিমু ভাই!.
--------------------------------------------------------
যখন প্রাণের সব ঢেউ
জেগে ওঠে, কথা বলে, রক্তের আশ্চর্য কলরবে
বৃষ্টির দুপুরে মনে পড়ে
বর্ষার মতন গাঢ় চোখ মেলে তুমি আছ দু'দিনের ঘরে।।
[শামসুর রাহমান]
-----------------------------------------------------------------------------
বুকের ভেতর কিছু পাথর থাকা ভালো- ধ্বনি দিলে প্রতিধ্বনি পাওয়া যায়
অতি প্রয়োজনীয় লেখা। সহমত জানাই, এবং ধন্যবাদ।
আসলে এসব তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের পেটের আকার বরাবরই মাথার চেয়ে বড়, তাই পেট ভরার জন্য যেখানে যা আবর্জনা পায়, তাতেই মুখ দেয়। মগজ বেচা হল কীনা, কী খেল, না খেল সেটা বড় কথা নয়, পেট ভরাটাই আসল। এদের কাছে নীতি-নৈতিকতা আশা করা অন্যায়। এরা মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের পাতে পেট পুরে খেয়ে ঢেঁকুর তুলতে তুলতে অবলীলায় মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে গলা ফাটাতে পারে। পয়সা ছাড়া আর কোনও নীতি নেই এদের। পয়সার জন্য পারে না, এমন কোনও কাজ নেই এদের পৃথিবীতে। এদের জন্য থুথু খরচ করতেো ঘেন্না হয় আমার।
ট্যাকা রে ট্যাকা! তোর কারণেই কত কিচু করি।
যার যত আছে তার আরো চাই। হায়!
.
___________________________________________
ভাগ্যিস, আমার মনের ব্যাপারগুলো কেউ দেখতে পায় না!
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
সহমত
---------------------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
আলু পত্রিকার সম্পাদকীয় পাতার কোণায় যে কয়টা উদ্ধৃতি ভাঙ্গা রেকর্ডের মত বাজতে থাকে, তার একটা এরকম, "লিবারেল তিনিই যিনি কোন্দলের সময় নিজের পক্ষ নিতে পারেন না।" আমার ধারণা ছিল আমিই দুনিয়ার একমাত্র লিবারেল, এখন দেখি আমি একা নই! (ইয়েএএএ)
ধিক্কার..
ফকির ইলিয়াস সাহেব, আপনি নাকি চে-এর আদর্শ লালন করেন। এগুলো কোথাও বইলেন না। হাসি পায়।
পান্থ রহমান রেজা ২০০৮ সালের নয়া দিগন্তের ঈদসংখ্যার সূচি স্ক্যান করে পাঠিয়েছেন। তাঁকে অজস্র ধন্যবাদ।
১.
২.
৩.
৪.
৫.
৬.
- ফাদার বেঞ্জামিন কস্তা কি সেই ফাদার বেঞ্জামিন কস্তা, যিনি আমাদের সময়ে সহকারী অধ্যক্ষ ছিলেন? তিনিই তো বোধ'য় এখনকার অধ্যক্ষ! বেশ ভালোই জাতে উঠলো তবে নয়া দিগন্ত! হানিফ সংকেত, আবুল হায়াৎকেও দেখলাম মনেহয়।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সেন্ট জোসেফে অনেকদিন ইসলাম টিচার ছিল একটা জামাতি।
উনাদের সবাইকে অভিনন্দন। উনাদের নয়া দিগন্ত উন্মোচিত হলো। কিছু কিছু নাম দেখে সত্যিই খুব দুঃখ হলো। নির্গুণ, মামুনুর রশীদদেরকে এই শিবিরে দেখতে সত্যিই খারাপ লাগে তবু।
বিএনপি জামাতী বুদ্ধিজীবী চক্রটারে সংগঠিত করে মূলত কবি আব্দুল হাই শিকদার, রেজাউদ্দিন স্টালিনরা। নজরুল ইনসটিটিউটরে ঘাঁটি বানায়া বছরের পর বছর তারা একটা গোষ্ঠী তৈরি করতে চাচ্ছে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমোদের বিষয় আছে কিছু --
১) প্রতিটা বিষয়ে প্রধান লেখক হলেন বিএনপি-জামায়াতের কেউ না কেউ। প্রবন্ধে এমাজুদ্দীন, বিশেষ রচনায় মনিরুজ্জামান মিঞা, উপন্যাসে আল-মাহমুদ, স্মৃতিকথায় মিজানুর রহমান শেলী, সংস্কৃতিতে খুরশীদুজ্জামান উৎপল, ...
এমন কোথাও কি বাকিদের লেখা খুব জরুরী ছিলো? তাঁদের নাম ব্যবহৃত হলো শুধু।
২) "মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র" ছাড়া আর কোথাও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কিছু আছে কিনা স্পষ্ট হলো না।
যদি মুক্তিযুদ্ধের কথা স্পষ্ট করে না-ই বলা, তাহলে কী যুক্তিতে জামাতী পত্রিকায় লেখা জায়েজ হতে পারে?
লিষ্টি দেইখ্যা মাথা খারাপ হওয়ার অবস্থা। কৈ যাই এতো রাইতে! আজকের নয়াদিগন্তে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চে ভাষণের জামাতী সংস্করণ ছাপা হইছে। লিষ্টের জ্ঞানীগুনিরা কাম ভালই আগাইছে। মারাহাবা!!!
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
এই সূচিতে যাদের নাম দেখছি তারা সবাই তাহলে সাহিত্য বেশ্যা? হিসাব মেলাতে পারছি না...
এক কাজ করা যায়- দেশের সকল সাহিত্যিকদের বলা হোক তারা যেন সচলায়তন থেকে সার্টিফিকেট নিয়ে যায় কোথায় লিখবে আর কোথায় লিখবে না। অবাক হই এরা নিজেরা মুক্তবুদ্ধি বা মুক্তবাক্যের চর্চা করতে পারবেন আর স্বনামধন্য লেখকদের মুক্ত কলম চর্চায় তাদের এতো সমালোচনা। বোঝা যাচ্ছে নয়া দিগন্তের ঐ ঈদ সংখ্যায় যেসব প্রথিতযোশা লোকজন লিখছেন তারা সবাই এখানকার লেখক থেকে বুদ্ধি কম রাখেন ঘটে। আমি অতি সত্ত্বর সচলায়তন থেকে একটা সার্টিফিকেশনের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করছি...
শুভ্র, মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে গিয়ে যখন আপনি আলবদরের কোলে গিয়ে চড়বেন, আপনাকে কেউ না কেউ কটু কথা বলবে। ঐ কটু কথাটা বলার দায়িত্ব সচলায়তনের বাইরে কেউ নিচ্ছে না, এটা কি আপনার কাছে আপত্তিকর মনে হয় না? স্বনামধন্য লেখকদের কেউ একজন কলমটাকে অতটুকু মুক্ত করে সহলেখকদের উদ্দেশ করে কিছু বলেন না কেন?
ঐ প্রথিতযশা (প্রোথিতযশা বললেও চলে) লেখকরা ঘটে বুদ্ধি কতখানি রাখেন জানি না, বিবেক রাখেন খুবই কম। আর স্মরণশক্তি আরো কম।
"ঐ কটু কথাটা বলার দায়িত্ব সচলায়তনের বাইরে কেউ নিচ্ছে না, এটা কি আপনার কাছে আপত্তিকর মনে হয় না?"
সচলায়তনের বাহিরে কেউ নিচ্ছে না মানে আপনাকে বুঝে নিতে হবে, হয় এখানকার সবাই ভিন গ্রহের মানুষ অথবা যারা নিচ্ছে না তারা ভিন গ্রহের মানুষ। যাদের সমালোচনা করে একটা উপাধী দিলেন এখানে, তাদেরকে এই সমালোচনার বা কারো আলোচনার বিষয়বস্তু হবার জন্যে অনেক ত্যাগ এবং সময় স্বীকার করতে হয়েছে, আপনি যদি তাদের এখন বিবেক দিতে চান সেটা কি একটু বেশী হয়ে যাচ্ছেনা? অনেকের কথা বাদ দিলাম, সদ্য একুশে পদক পাওয়া হানিফ সংকেতের লেখাও আছে ওখানে। আপনার কি মনে হয় তার বিবেক বুদ্ধি সচলায়তন থেকে অনেক কম?? নাকি আমরা ধরে নিব- সচলায়তন আমাদের জাতীয় বিবেকের মাপকাঠি??
শুভ্র. আপনি মানুষকে তার অর্জন দিয়ে বিচার করে তার কৃতকর্মকে তো হালাল করতে পারেন না। একুশে পদক খুবই সম্মানজনক পুরস্কার, কিন্তু একুশে পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তির প্রতিটি কাজই আমাদের "উচিত" বলে মেনে নিতে হবে, এ-ই কি বলতে চাইছেন? হানিফ সংকেত যদি আপনার পশ্চাদ্দেশে একটা লাত্থি মারেন কষে, আপনি হাসিমুখে মেনে নেবেন উনি একুশে পদকপ্রাপ্ত বলে?
আর সচলায়তন তো কোনো ব্যক্তি নয়, একটা লেখক সমাবেশ, তার নিজস্ব বিবেক বুদ্ধি নেই, সদস্যদের বিবেক বুদ্ধিই তার সম্মিলিত বিবেক বুদ্ধির নির্দেশকাঠি । আর আমার পোস্টের বক্তব্য আমার, সচলায়তনের নয়। আপনি প্রশ্ন করতে পারতেন, হানিফ সংকেতের বিবেক বুদ্ধি আমার চেয়ে কম কি না। এর উত্তরে আমি বলতাম, হ্যাঁ, কম। একুশে পদক পাওয়ার যোগ্যতা নিয়ে যে লোক আলবদরের কাগজ নয়া দিগন্তে লেখে, তার বুদ্ধি কতটুকু জানি না, বিবেকগুণ আমার চেয়ে অনেক অনেক কম।
সোয়াদকে বলছি, অন্য একটি পোস্টে আমরা তর্ক করছিলাম একটি প্রসঙ্গে। আপনি দেখুন, কীভাবে ছাগুদের পক্ষে সমর্থন তৈরি হয়। এই শুভ্র [ধরে নিচ্ছি ইনি নিজে ছাগু নন] দাঁড়িয়েছেন নয়া দিগন্তের সাহিত্যবেশ্যাদের পক্ষে, যেহেতু তাদের জীবনে অনেক অর্জন রয়েছে, এবং তারা নানা পুরস্কারে ভূষিত। তারা তাদের এই সম্মানকে আলবদরের কাগজের ঢাল হিসেবে ব্যবহৃত হতে দিচ্ছেন। তাদের কণ্ডম হিসেবে ব্যবহার করে আলবদরের মিডিয়া দেশটার পশ্চাৎ মেরে চলছে। ব্যবহৃত কণ্ডম যদি কথা বলতে পারতো, এই শুভ্রদের সুরেই চোখ রাঙাতে আসতো, বলতো জানছ আমি ক্যাঠায়?
দুঃখিত শুভ্র, দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য। পুরস্কার আর অর্জন মানুষকে বড় করে, কিন্তু ভুল জায়গায় গিয়ে দাঁড়ালে সেই মাহাত্ম্য অপব্যবহৃত হয় কেবল। জাতীয় বিবেকের মাপকাঠি বলে কিছু নাই, কিন্তু এর অনুপস্থিতির ইন্ডিকেটর থাকতে পারে। আপনি যেমন নির্বিচারে ছাড়পত্র দিচ্ছেন ঐ ব্যক্তিদের, এতে বোঝা যায়, হয় আপনি অগ্রপশ্চাৎবিবেচনাবোধশূন্য মূর্খ, কিংবা নয়া দিগন্তের অ্যাপলজিস্ট।
জনাব শুভ্রের কথা বার্তা মন দিয়ে পড়লেই বোঝা যায় কেমন করে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মানুষের ভুলের ফলে নয়াদিগন্তের মত পত্রিকা ও তার পেছনের অপরাধীদের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে যায়! শুভ্র যেভাবে ভাবছেন যে ওনারা মহামানব, সম্ভবত তাদের লেখা ছাপানোর ফলেই নয়াদিগন্ত নিষ্কলুষ ও নিরপরাধী হয়ে গেছে! এই রকম অন্ধবোধ ও বিচার বুদ্ধিহীন কথা বার্তা শুনলে এখন আসলে অবাক হওয়া যাবে না।
আর পদক পাওয়া সব ব্যাক্তিই শ্রদ্ধেয়, এটা বিশ্বাস করি না। এই পদক তালিকায় কোন একবার জনৈক পীরও ছিলো, একাত্তরে যার রাজাকারি তান্ডবের কথা সবাই জানে।
-----------------------------------
আমার জানলা দিয়ে একটু খানি আকাশ দেখা যায়-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
নয়াদিগন্তের নিষ্কলংক বা তার পেছনের অপরাধীদের প্রয়াসে যদি তারা লিখে থাকেন নয়াদিগন্তে তাহলে সেই প্রয়াস তার লেখায় ফুটে ঊঠবে। আপনি তার লেখা পড়ুন, সেটার সমালোচনা করুন, কোথায় লিখলো এটা একজন মুক্তচিন্তার অধিকারীর চিন্তা হতে পারেনা। ধরুন, যুদ্ধাপরাধীর বিচার হয়ে গেল এবং যাদের বিচার চাওয়া হচ্ছে তাদের বিচার হয়ে গেল তারপরও নয়াদিগন্ত টিকে থাকলো তারপর কি বলবেন যে তারা এখনও বাংলাদেশীদের কুচক্রিমহলের মুখপাত্র?? সেই হিসেবে বাংলাদেশের সব পত্রিকাই কোন না কোন কুচক্রিমহলের মুখপাত্র এখন কি তাহলে সব মুক্তচিন্তার লেখকেরা হাতে বেরী পড়ে বসে থাকবে। আপনি মতিউর রহমানের ৩০ মিনিট কাপানোকে ইতিহাসের ধর্ষন বলবেন কিন্তু তার পত্রিকায় যদি তারা লিখেন তখন কি বলবেন তারা ইতিহাসের ধর্ষনকে সহায়তা করছেন...
আপনি নয়াদিগন্তকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন কেন বলুন তো? সেখানে কি আপনার বাপচাচা কেউ আছে রে ভাই?
কোথায় লিখলো, এটা একজন "মুক্তচিন্তার অধিকারীর" চিন্তা হতে পারে না কেন, একটু বুঝিয়ে বলেন না কেন? আপনি যদি সমাজের চোখে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি হন, এবং একজন নারীধর্ষণকারীর সাথে ঘোরেন, তাহলে এ কথা পরিষ্কার যে আপনি তাকে আপনার সুনাম দিয়ে আড়াল করার চেষ্টা করছেন। তাই না?
আপনার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সংক্রান্ত কথাটা খুব বালসুলভ। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হলেও কুচক্রীদের কাজ কি থামবে?
আপনার শেষের কথাটা গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু। এবং আসলেই তাই। আপনি যদি প্রতিবাদ না করেন, মৌন থাকেন, তার অংশ হন, তাহলে আপনি আসলেই তো সেই কাজটিকে সহায়তা করছেন। যেমনটা করছেন এই নামী লেখকেরা।
তবে হ্যাঁ, যেসব পদকপ্রাপ্ত সম্মানিত সমাজের মস্তক ব্যক্তিরা সেখানে গিয়ে নিজের বেশ্যাবৃত্তি করবেন আর যারা সেই বেশ্যাবৃত্তির দালালি করবেন তাদের কথা ভিন্ন। তারা এখন যেমন নয়া দিগন্তকে সকাল সন্ধ্যা পেন্নাম দিয়ে জলপান করেন, তখনও করবেন। নয়া দিগন্ত টিকে থাকবে তাদেরকে চেনাতেই। ঘাতক-রাজাকার-আলবদরদের বীজ কি এতো সহজেই শেষ হয়ে যাবে, আপনিই বলেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্রথমত, আমি নয়াদিগন্ত বা রাজাকার কারোই স্বার্থ উদ্ধার করার জন্যে লিখছি না। আমি এখানে 'সচলায়তন' কথাটা ব্যবহার করেছি যে আপনাদের লেখার ব্যাপারে আপনাদের ভিতরে কোন মতবিরোধ খুব একটা চোখে পড়েনা। এই যেমন আপনার লেখায় সবাই মোটামুটি সহমত দিয়ে গেছেন তার মানে ধরেই নেয়া যায় যারা সচলায়তন লেখা বা পড়ার সাথে জড়িত সবাই একই মানসিকতার লেখক। সেই হিসেবে আপনারা যেহেতু আরেক স্বনামধন্য লেখকদের মুক্তচিন্তা বা মুক্তলেখার চর্চা নিয়ে সমালোচনা করছেন তাতে ধরে নিচ্ছি আপনারাই সবচেয়ে বেশি বিবেকবান এবং দেশ আপনাদের মত বিবেকবান পেয়ে সত্যি ধন্য।
দ্বিতীয়ত, আপনি পাছায় লাত্থি মারার উদাহরন টেনেছেন। অযথা কারো পাছায় লাত্থি মেরে বোধহয় তারা সেই পর্যায়ে যাননি। আর যদি কোনো কারনে আমার পাছায় লাত্থি মারে, আমি তাহলে সেই কারনেরই অনুসন্ধান করব আগে।
তৃতীয়ত, আপনি বলছেন নয়াদিগন্তে লেখাটাই তাদের বড় অপরাধ। নয়াদিগন্তের অপরাধ কি?? সে আল-বদরদের/আল-শামসের মুখপত্র। এখন কথা হলো এই আল-বদর বা আল-শামসদের মুখপত্র কিভাবে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হলো সেটা নিশ্চয় ঐ লেখকদের দোষ না। তাদের একজন ভক্তপাঠক অবশ্যি তাদের লেখা পড়তেই যাবেন, নয়া দিগন্তে তারা নিশ্চয় নিজামী-মুজাহিদদের সাফাই গাওয়ার খবর পড়তে যাবেন না। আপনার কথামত নয়াদিগন্ত পাকিস্তানী স্বার্থরক্ষা করে তাই সেখানে লেখা যাবেনা, কিছু পত্রিকা যে ভারতের স্বার্থ রক্ষা করে- আপনার কি মনে হয়না সেখানেও তারা লিখলে সমালোচনার স্বীকার হবেন অন্য কোন সচলায়তনে, নাকি সেই সমালোচনা আপনাদের কাছে মূল্যহীন। এখন বলুন উনারা কোথায় লিখলে আপনারা খুশি হোন?? কবীর হোসেন জাতীয় অধ্যাপক, যেহেতু আপনার কাছে তার বিবেকবোধও তুচ্ছ তাহলে ভাই আপনি আর সচলে পড়ে কেন?? দেশের সরকার এতো সমস্যার মধ্যে- আপনাকেই তার দরকার।:-P মোদ্দাকথাঃ নিজেকে বেশি সুপারিয়র না ভাবাই ভালো...
শেষ থেকে শুরু করি। কেউ যখন বার বার এসে নিজেকে ইনফিরিয়র প্রমাণ করতেই থাকে করতেই থাকে করতেই থাকে, তখন না চাইলেও নিজেকে সুপিরিয়র মনে হতে থাকে। আরো বড় হোন। আমাদের এই নিজেদের সুপিরিয়র ভাবার হাত থেকে রক্ষা করুন।
আপনার মন্তব্য পড়ে হাসলাম। এই তো ধরতে পেরেছেন আমার বক্তব্যটা। আলবদরের কাগজ লোকে বাল দিয়েও পুঁছবে না, যদি সেখানে নিজামী মুজাহিদ কামারুজ্জামানদের কথাই কেবল ছাপা হয়। তাই গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতেই এই সাহিত্যবেশ্যাদের ব্যবহার করা হয়। বুঝতে পেরেছেন এবার? বাংলা কথা বোঝা যায়? নক নক, এনিবডি হোম?
কোথায় সমালোচিত হবেন, এই চিন্তা মাথায় রেখে আমি বুদ্ধিজীবীদের লিখতে বলছি না। বলছি নিজের বিবেকের কাছে স্পষ্ট হতে। বাংলাদেশে গণহত্যার সাথে জড়িত বাহিনীর প্রোপাগান্ডা পেপারে লেখাকে আপনি ভারতের স্বার্থ পাকিস্তানের স্বার্থ ভূটানের স্বার্থের প্রেক্ষিতে না দেখে বাংলাদেশে স্বার্থের আলোকে বিচার করেন না কেন?
কবীর হোসেন বলে কেউ আছেন কি না আমি জানি না। লেখকরা এই আলবদরের কাগজে না লিখে অন্য যে কোনো কাগজে লিখলেই আমি পাঠক হিসেবে খুশি। বাংলাদেশে প্রচুর কাগজ এখন, আলবদরের কাগজ বাদ দিয়ে যে কোনোটাতেই তারা লিখুন না?
আমি সচলে পড়ে আছি, কারণ বাংলাদেশের প্রায় সবজায়গাতেই আপনার মতো অগ্রপশ্চাৎবিবেচনাবোধশূন্য মূর্খের ভিড়। তারাও পদক দেখে, পুরস্কার দেখে, সেসব যারা ঝুলিয়ে ঘোরে তাদের কাজের ঔচিত্য নিয়ে প্রশ্ন তোলে না, আর যারা তোলে তাদের পিছে লাগার চেষ্টা করে। আর আমার মতো লোক বাংলাদেশের সরকারে আসার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আপনার মতো লোক বাংলাদেশের সরকারে না থাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লেই সবাই শিক্ষিত হয় না। গুছিয়ে চিন্তা করতে শিখুন, সেগুলো গুছিয়ে প্রকাশ করতেও শিখুন। নাহলে সার্টিফিকেটধারী মূর্খ হতে পারবেন বড়জোর। এখনও তা-ই আছেন।
ভালো থাকুন।
বিশ্বাসযোগ্য মিথ্যে বলার একটা কৌশল আছে। আপনি নয়টা ভীষণ দুঃসাহসী সত্য বলে একটি মিথ্যে বলুন। আপনার সত্যবচনের সাহসিকতায় অপরপক্ষ ইতোমধ্যে বিমোহিত। আপনার মিথ্যেটিকেও তারা সত্য ধরে নেবে। এই নয়টি ভীষণ সত্য বলার জন্য ঐ প্রতিষ্ঠিত সাহিত্যিকদের প্রয়োজন। আমি কি বোঝাতে পারলাম?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আপনার কথাটা অনেক সোজাসাপটা। এত সোজা কথা বুঝার সময় বুদ্ধিজীবীদের নাই।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
ভাই শুভ
ভেবেছিলাম আপনি যুক্তি দিয়েই কথা বলবেন। আচ্ছা বলেন তো এই সব পত্রিকায় লিখতে কি আপনার বিবেকে বাধে নাকি বাধেনা?
আমি কারণ অনুসন্ধান করতেই চাই, কিন্তু তাই বলে যারা স্বাধীনতা বিরোধী তাদের পত্রিকায় লিখতে হবে এটা কোন যুক্তি হলো? আমি ঠিক বুঝতে পারছিনা।
@শুভ্র, আপনি একজন নিরীহ ভক্ত পাঠক হিসেবে তাদের লেখা পড়ার জন্য ওই পত্রিকাটি কিনবেন, তারপর আপনি যে তাদের স্লো পয়জনিং টাইপ খবরগুলো একসময় বিশ্বাস করতে শুরু করবেন না, তার নিশ্চয়তা কি? এটা পড়ব, এটা পড়বনা, এভাবে বেছে বেছে কি পড়া সম্ভব?
আপনি আপনার প্রিয় লেখকদের লেখা পড়বার জন্য ঈদসংখ্যাটি কিনলেন, সেই টাকা রাজাকাররা দিচ্ছে শিবির কে, কোন এক বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন একজনের রগ কাটতে। তাহলে সেই লেখককে আমরা সাহিত্যবেশ্যা ডাকবনা কেন?
তাদের পুরস্কারটাই শুধু দেখলেন? পুরস্কারের পেছনে আমাদের বিশ্বাসটুকু দেখলেন না? পুরস্কার মানে কিন্তু দায়িত্বও অনেক। আমরা ছোট মানুষ, ছোট মুখ, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস যারা ভাঙলেন, সেইসব বড় বড় মানুষদের কি খুব দরকার ছিল ওখানে লেখার?
কোনরকম সুপিরিয়টি থেকে না বরং যে বেদনা থেকে, ক্রোধ থেকে লেখাটি লেখা হয়েছে, সেই বোধটি বুঝবার সুমতি হোক, সেই আশা রাখছি।
-------------------------------------------------------------------
স্বপ্ন নয় — শান্তি নয় — ভালোবাসা নয়,
হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়
এরা কিভাবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে সেটা দিবালোকের মত স্পষ্ট, সে নিয়ে কোন তর্ক নেই, সকল বড় রাজনৈতিক দলের সাহায্য আছে তাতে, মুক্তিযুদ্ধকে জাতীয় ঘটনা থেকে রাজনৈতিক ঘটনা করা হয়েছে। কিন্তু এরপরও রাজকাররা রাজাকারই থাকে, মানুষে উত্তীর্ণ হয় না, সাধারণ মানুষ এদের শুয়োরের বাচ্চাই বলে। কতকগুলো ভালো লেখকের লেখা দিলেই এদের চরিত্র ঠিক হয়ে যায় না। এই লেখকগুলোকে ১৯৭১ ডিসেম্বরে পেলেই এই শুয়োরগুলো কিন্তু মেরেই ফেলত।
আল-বদরদের পত্রিকায় লেখা দেওয়ার পিছে অনেক যুক্তি দেখান যায়।
লেখা না দেওয়ার পিছে একটা যুক্তিই যথেষ্ট, যারা আমার ভাইকে হত্যা করেছে, বোনকে ধর্ষন করেছে, মাকে বিধবা করেছে, তাদের বিচার হোক আর নাই হোক, তাদেরকে আমি শুয়োরের বাচ্চা বলব। আমাদের এই প্রিয় লেখকদের উচিত ছিল এটা বলা যে আমাদের আত্মসম্মান আছে, আমরা শুয়োরের কাছে লেখা বেচি না। বিবেকহীন জাতিও উপরে উঠতে পারে কিন্তু আত্মসম্মানহীন জাতির কপালে দুঃখই থাকে।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধুরো বাল! আপ্নে খালি কথা প্যাচান ক্যা? নয়া দিগন্তরে গাইলাইলে আপ্নের গোয়া ব্যাথার কারণ খোলাখুলি কইতে সমস্যা কী?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
দুঃখিত হিমু ভাই, মন্তব্য খেয়াল করছিলাম না।
শুভ্র সাহেব ভালো বিপদে ফেললেন আমাকে , আপনাকে ছাগু ধরে নিতে হবে এখন আমার নিজের থিয়োরিমতেই।
যদি শুভ্র মনে করে থাকেন যে যেহেতু হানিফ সংকেত জামাত সমর্থক পত্রিকায় লেখেন আর হানিফ সংকেত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক, তাই একমাত্র উপসংহার এই যে- জামাতীরা এখন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান করে, তাহলে শুভ্র হয় (হিমু ভাইয়ের কথামতো) দেশের অনেক বেকুবের একজন, নয়তো জ্ঞানপাপী।
যে দ্বিতীয় উপসংহারে আমি পৌঁছুতে চাই (জানি না শুভ্র চান কি না) তা হচ্ছে- হানিফ সংকেত, আবুল হায়াত, লোদী, গুন এরা টাকা পেয়েছেন, লিখেছেন। লোদীর দুটা কবিতা টেনে বের করে পড়লাম, কল্পনা করলাম সচলায়তনের প্রিন্টআউট পড়ছি, বাকী পত্রিকা ফেলে দিলাম। ব্যাপারটা কীভাবে যে এর চেযে জটিল হতে পারে এটা আমার মাথায় ঢুকছে না। (আমি কি বেকুব আসলেই? স্কুলের মাস্টাররাই ঠিক বলতেন?)
আমার জামাত বিরোধীতা আমার প্রিয় লেখকের অবস্থানের অনুপাতে কখনও বাড়ে কমে না ।
তর্ক অহেতুক টেনে নেবার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। ভালো থাকুন।
লেখক দেখি বেশ্যা শব্দটি খুবৈ ঘৃণ্য বলে মানেন। বেশ্যাদের এভাবে অপমান করা কেন?
লেখককে ও তার সঙ্গে যারা সহমত তাদের ধিক্কার।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
মন্তব্যকারী দেখি বেশ্যা আর সাহিত্যবেশ্যার পার্থক্য নিরূপণে অপারগ।
ধিক্কারের খাতিরে ধিক্কার জানানোর এহেন পাকনামির জন্য প্রতিধিক্কার।
'খাতির" শুনে মজা পেয়েছি।ঃ)
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
আচ্ছা একটা জিনিস বুঝলাম না। নয়া দিগন্ত এমন কি বালের মাথা যে প্যাটের ধান্দা করতে ঐখানে লেখা লাগবো?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
হ। হেইডাই প্রশ্ন।
সুমন, এখানে ব্যাপার মনে হয় টাকার অঙ্কে, প্যাটের খাই তো নির্দিষ্ট না। যতো বেশি, ততো লাভ।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
কিন্তু ওরা কত কৈরা দেয় পার লেখা?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
যতো দিলে এরা বিক্রি হয়।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
সেইটাই তো জানতে চাইতেছিলাম।
আমি জানতাম যে অন্তত শূণ্য দশকের শুরুতেও প্রথম আলো- ডেইলি স্টারের পেমেন্ট সব থিকা বেশী।
ঠিক কতটা দিলে জাতির বিবেক বিক্রি হন সেইটাই জান্তে চাইতেছিলাম। জান্তে চাইতেছিলাম তাঁরা কতটা সস্তা ...
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
জর্জ বার্নাড শ'র সেই কৌতুকটা মনে পড়ে গেল।
আমাদের বুদ্ধিজীবীরাও যথেষ্ঠ পরিমাণ টাকা পেলে যার তার সাথে শুয়ে পড়েন।
পোস্টোটা ২ দিন ধরে পড়তেছি, তারপরে ফকু ইলির সামু থুক্কু ছাগুব্লগে গিয়ে শীৎকার ম্যাৎকারও দেখলাম, আপনার সাথে একমত, তবে এইসব সাহিত্য বেশ্যাদের মুখে থুতু দিয়েন না, থুতুর দাম আছে, এরচেয়ে ছ্যাড় ছ্যাড় করে মুতে দেওয়া ভালো লাগবে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
নামগুলো দেখার পর আতংকিত বোধ করছি, জাতোর বিবেক আজকাল বড় বেশি সস্তা হয়ে গেছে। কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, নির্গুণ, আবুল হায়াত, হানিফ সংকেত, হুমায়ুন আহমেদ, আসাদ চৌধুরী, মামুনুর রশীদ---- বাহ বাহ! এই দেশে রাজাকার জন্মাবে না তো কোথায় জন্মাবে? আর জনৈক শুভ্র'র এঁড়ে তর্ক দেখে (যদি তিনি নয়া দিগন্তের সোল এজেন্ট না হয়ে থাকেন) বোঝা যায়, রাজাকাররা সফল, এসব খ্যাতনামা ব্যক্তিদের খ্যাতির ঝলকে চোখ ধাঁধানোর কাজটা তারা ভালভাবেই করতে পেরেছে।
নয়া দিগন্তের সার্থকতাই এখানে যে তারা শুভ্রর মত কিছু বিবেকবোধহীন সমর্থক তৈরি করতে পেরেছে। বুনোহাঁসের যুক্তি ধরেই বলি, ন'টা সত্যের সঙ্গে একটি মিথে্য জুড়ে দেওয়ার মত একগাদা মিছরির ভেতর আলগোছে একচামচ গোচনা ঢেলে ওরা যে সুধামৃত তৈরি করেছে, তাই গিলিয়ে শুভ্রর মত লোকেদের মগজ ও বিবেক কিনে নেওয়ার চেষ্টা করছে। সফল যে হচ্ছে, তার প্রমাণ তো ঐসব সাহিত্যবেশ্যা আর শুভ্রর মত মাসীরা। বিদ্বান আর বিবেকবান কিন্তু এক জিনিশ নয়। শুভ্ররাও যে এসব বোঝেন না, তা নয়। তবে তিনি তো মাসীর ভূমিকায়, এসব বুঝলে তাঁর চলে? নয়া দিগন্ত তো চাইবেই সেকুল্যার ও বাঙালি ঘরাণার সাহিতি্যকদের লেখা ভুক্ত করে নিজে জাতে উঠতে, তবে তাদের উদ্দেশ্য কিন্তু শুধু জাতে ওঠা নয়, সেসব সাহিতি্যকের জাত নষ্ট করা। এসব নামীদামী মানুষেরা যত তাড়াতাড়ি তা বুঝবেন, ততই তাঁদের মঙ্গল। আর দেশের মঙ্গল তো বটেই। হিমুর কথার চাবুক যদি তাঁদের জাগাতে পারে, সেখানেই লেখাটির সার্থকতা। আর আমরাও যে কিছু শুভ্রর মুখ থেকে মুখোশ খুলে খসে পড়তে দেখলাম, সেটা তো উপরি।
তালিকায় সিরাজুল ইসলাম চৌধুরির নামটা দেখে মনটা বেশ খারাপই হলো । আমি তাঁর লেখার বিশেষ ভক্ত ছিলাম। এই কয়েকদিন আগেই হিমু ভাইয়ের একটা ব্লগে তাঁর প্রবন্ধ থেকে উদ্বৃতি দিয়েছিলাম । তাঁর মতো লেখকের পক্ষে কিভাবে এত বড় ভুল করা সম্ভব হলো?
অনেক ধন্যবাদ হিমু ভাই এই পোষ্ট এর জন্য।
----------------------------------------------------------
তারাপ কোয়াস
"আসলে আমাদের আবেগের বশবর্তী হয়ে মন্তব্য না করে ব্যাপারটা বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে ... ব্লা ব্লা ব্লা"
অসহ্য এই ভণ্ডামি।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
জাতির বিবেক যাদের হবার কথা তারাই যদি বেশ্যার মত অর্থের কাছে বিকিয়ে দেয় তাহলে যাই কোথা ।
কিন্তু হুমায়ুন আহমেদের তো জামাতীদের সাথে মিশে কিছু করার কথা না । উনি নিজে মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীদের বিপক্ষে সবসময় কড়া অবস্থান নিয়েছেন , মুক্তযুদ্ধ নিয়ে সিনেমা , উপন্যাস করেছেন । তার বাবার হত্যাকারীদের সাথে হাত মেলানোর হিসেব টা আমি মেলাতে পারছি না ।
- মুক্ত বয়ান
অতীতেও ইনকিলাব গোষ্ঠীর পূর্ণিমাতে তিনি লিখেছিলেন। জাহানারা ইমাম অনুরোধ করেছিলেন না লিখতে, তারপর সম্ভবত তিনি বিরত হন।
আমার এই পোস্টটি সম্ভবত বেশ কিছু মানুষকে পীড়া দিয়েছে। আমি তাদের সবাইকে এই পোস্টে মন্তব্যে অংশগ্রহণ করতে দেখিনি। সচলায়তনের অন্যত্র, ফেইসবুকে, মেইলে এবং মেসেঞ্জারে তারা আমাকে তাদের আপত্তির কথা জানিয়েছেন।
তাদের পয়েন্ট হচ্ছে এমন, যারা ওখানে লিখছেন, তারা দেশের কৃতবিদ্য মানুষ, একসময় তারা সশরীরে পাকিস্তানী বাহিনী আর তার দোসরদের বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন, কীভাবে নয়াদিগন্তে লেখার কারণে আমি, এক তুচ্ছাতিতুচ্ছ ব্লগার, তাদের সাহিত্যবেশ্যা ডেকে বসি? এ তো ফ্যাসিজম!
আমি তাদের সবাইকে অস্বস্তি সরিয়ে রেখে এই পোস্টে বিতর্কে অংশগ্রহণ করতে অনুরোধ করবো। আমি তাদের যুক্তি শুনতে চাই। ভক্তির কথা নয়।
আমার দুটি প্রশ্ন,
১. আমরা কি মানুষের আচরণকে তার অতীত অর্জন দিয়ে সবসময় জাস্টিফাই করতে পারি?
২. যে মহান ব্যক্তিবর্গ মহৎ সব কাজ করে এসেছেন সারাজীবন, আজ কেন তারা একটি কুকর্মে লিপ্ত হচ্ছেন? কেন ভাবছেন না নিজেদের সম্মান আর অর্জনের কথা?
যারা অস্বস্তিতে ভুগছেন, তারা একটু চিন্তা করে দেখবেন তো, নয়া দিগন্তের উদ্দেশ্য আপনারাই বাস্তবায়ন করছেন কি না। এই আপনারাই ঐ কৃতবিদ্য মানুষদের সম্মান নিয়ে টানাটানি পড়ায় রুখে দাঁড়িয়ে প্রকারান্তরে পক্ষ নিচ্ছেন নয়া দিগন্তেরই, বলতে চাইছেন ওখানে বড় মানুষরা লিখলে সমস্যা কোথায়। ঠিক এটাই হয়তো তারা চায়।
ঐ বড় মানুষরা থাকবেন না আজীবন। তাঁদের মৃত্যু হবে। নয়া দিগন্ত থাকবে। তখন সে ভবিষ্যতে তার কুকীর্তি হালাল করবে অতীতের উদাহরণ টেনে এনে। বলবে দেখুন, কারা লিখেছেন আমাদের এখানে। আমাদের কৃতবিদ্য মানুষেরা সচেতন বা অচেতনভাবে ছাড়পত্র দিয়ে চলছেন এদের। পারলে তাদের কানের কাছে চিৎকার করে গিয়ে বলুন এ কথা।
দেশকে কতটুকু দিলে দেশের ক্ষতি করার অধিকার অর্জন করা যায়? দেশের জন্য যুদ্ধ করলেও কি সেই অধিকার চিরকালের জন্য পাওয়া যায়? এই প্রশ্নটার উত্তর ভেবে দেখলেই এই পোস্ট খারাপ লাগার কথা না আর। একজন ব্যক্তি যত বড়ই হোন না কেন, দেশ তারচেয়েও বড়।
আমি খুব সহজ একটা উদাহরণ দেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমান একজন সশস্ত্র যোদ্ধা ছিলেন। তাই বলে কি যুদ্ধের মাত্র ৬ বছর পর তিনি রাজাকার পুনর্বাসন শুরু করার দায় থেকে মুক্তি পাবেন? কাগুজে লেখকেরা এক আমলে বরাহদের বিরোধিতা করেছেন বলেই কি আজকে তাঁরা বরাহদের ফাঁদে পা দিলে সমালোচনা করা যাবে না?
এইটা একটা সত্য কথা। আমার খটকা হইলো, অভিযুক্ত সবাই কি জানে নয়াদিগন্ত কাহিনী? আমি একজন সোনার বাংলাদেশে লেখিয়েকে জামাত সংশ্লিষ্টতা নিয়ে সতর্ক করে নিস্তার করেছি। আমাদের উচিত অভিযুক্তদের থেকে এ বিষয়ে তাদের ধারণা ও অবস্থানের স্পষ্ট বক্তব্য আদায়। তবেই অভিযোগ আরো মজবুত হয়।
ধ্রুব, ওনারা তো আমাদের চেয়ে অনেক বেশি খোঁজখবর রাখা মানুষ। ৫-৬ বছর ধরে বেরোচ্ছে পত্রিকাটা, আর ওনারা জানবেন না এটা কাদের? এতোই কি নাঈভ তাঁরা?
বিশ্বাস্য নয়।
এই চিন্তা আমিও করেছি। দুদিক দিয়েই তাদের অবস্থান সংকটপূর্ণ। নায়িভ হলেও সেটা তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক ব্যর্থতাই। তাদের সম্মান, অবস্থান তাতে আপনা থেকেই ছোট হয়ে আসে। আর না হলে তারা যে কি করছে ... ।
গুণবাবু কি ভেবে ঐখানে লিখবেন, মাথায় ঢুকছে না। পয়সা বেশি দিচ্ছে? সব কিছু ভেঙ্গে পড়ছে রে ভাই।
একটা মানুষ যে একটা একক অস্তিত্ব নয়, এটাই প্রমাণ হচ্ছে। ১০ বছর আগের মানুষ আর ১০ বছর পরের মানুষ দুইটা ভিন্ন সত্তা। একটা পাথর থেকে মূর্তি বানালে একই ম্যাটেরিয়াল যেমন ভিন্ন এনটিটি হিসেবে পরিগণিত হয়। সেইখানে সম্মানিত ব্যক্তি হলো এট্টা ভ্রান্ত-ধারমা।
আশা করি এই হেভিওয়েটরা আজকের প্রথম আলো পড়বেন। সেখানে তারা তাদের পূণ্যপেপার নয়া দিগন্তের চাঁই মীর কাশেমের পলায়নের খবর পাবেন। এতদিন হাবাগোবা থাকার একটা সুযোগ ছিলো, আজ থেকে মনে হয় তা-ও আর নাই।
ঘণ্টা বাজা শুরু হয়েছে তাহলে।
রাজাকারদের পচতি হুমায়ূন সাহেবের সফট কর্ণার আছে সেটা পরিস্কার। তার চলচ্চিত্রেই এর প্রমান আছে। কোন এক মুক্সিতিযুদ্ধভিত্তিক সিনেমাতে দেখেছিলাম রাজাকারদের ভালো দেখানোর চেষ্টা করেছেন। সিনেমার নাম মনে নেই - যুদ্ধের সময় একটি নৌকাভর্তি পলায়নপর কতগুলো মানুষকে পারাপারে সহযোগীতা করে এক কুখ্যাত রাজাকার। হাস্যকর! তখন টাসকা খেয়েছিলাম। আজকে হিসেব মেলালাম। তখন অবশ্য ন.দি. ছিল না, পূর্ণিমা অবশ্য ছিল।
(.....) ব্রাকেটে একটা গালি দিলাম। বেশ্যারা নিজেদের মান অনুযায়ী বসিয়ে নেবেন।
বি.দ্র. আজকাল মিসির আলী পড়ছি। লেখাটা পড়ে মুখটা তেতো হয়ে গেল হিমু। এখন কি করি!! এমন একটা মাসলা কেউ দেন যেন মিসির আলী কন্টিনিউ করা সম্ভব হয়! LOL
মিসির আলী হইলো ওনার চর্চিত বিজ্ঞানচিন্তার সাথে অমোচনীয় অন্ধকার-ভীরুতার একটা দ্বন্দ্ব। উনি মূলত ভীতু মানুষ। তবে পাঠকের জন্য উনি বিশেষভাবে কিছু ধোঁয়াই শেষে রেখে গেছেন। মাঝে মাঝে যুক্তি অনেকটাই জিতেছে। যেটা পড়ছেন সেটা সেগুলোর একটা হতে পারে ভেবে পড়তে পারেন।
- নতুনগুলা পইড়েন না সুজন ভাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দেরিতে হলেও এই পোস্টটাতে পূর্ণ সহমত জানিয়ে গেলাম।
না, অতীতের অর্জন দিয়ে মানুষের আচরনকে জাস্টিফাই করা যায় না। তবে মানুষের পক্ষে জীবনে প্রতি পদে থিওরেটিকালী পারফেক্ট হওয়া সম্ভবপর হয় না, দুঃখজনক সত্য। নয়া দিগন্ত বা ইনকিলাবে লেখা প্রকাশিত হবার তাদের একান্ত কোন প্রয়োজন না থাকলেও, ব্যাপারটার তীব্রতার মাত্রা হয়তো তারা ধরতে পারেন নি। সেজন্য, আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি, তাদেরকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা উচিত। সবকিছু এতো অবভিয়াস হিসেবে নেওয়ার পূর্বে আমাদের উচিত হবে তাদের সবার কথা শোনা...
রায়হান, যে সূচির স্ক্যানড কপি সংযোজন করা হয়েছে, সেটি ২০০৮ সালের। তমিজউদদীন লোদীর ভাষ্যানুসারে, ২০০৯ সালেও এনারা নয়া দিগন্তের ঈদ সংখ্যায় লিখেছেন। ২০০৭, ২০০৬ এর কথা আমি জানি না। সম্ভাবনা প্রবল যে আলবদরের কাগজের ২০১০ এর ঈদ সংখ্যাতেও তাঁরা লিখবেন।
ওনারা যদি কোনো কিছুর তীব্রতার মাত্রা ধরতে ব্যর্থ হন, কিংবা স্রেফ পাত্তা না দেন, তাহলে তাদের বিবেচনাবোধের ওপর আস্থা রাখা যায় কি?
পান্থ রহমান রেজার শ্রমলব্ধ কপির স্ক্যান। ২০০৬ এর নয়া দিগন্তের ঈদ সংখ্যার সূচিপত্র।
১.
২.
৩.
৪.
৫.
৬.
পান্থ রহমান রেজার শ্রমলব্ধ কপির স্ক্যান। ২০০৯ এর নয়া দিগন্তের ঈদ সংখ্যার সূচিপত্র।
১.
২.
৩.
৪.
৫.
৬.
ঘুরে ফিরে একই লেখক আসছে বারবার
ওনারা কি নিয়া লিখসেন বলতে পারতেসি না, বাট এখানে লেখা একভাবেই জায়েজ হইতে পারে: বাচ্চু বা মইত্যা রাজাকার নিয়া ফিচার আর্টিকেল, একাত্তরে জামাত, মুজাহিদ আর কাশেম আলীর ভূমিকা, ছন্দে ছন্দে বরাহশিকার, যুদ্ধাপরাধীরা কে কোথায়, মহানবীর মৃত্যু পরবর্তীকালে সাহাবীগণের অন্ত:কোন্দলের ইতিহাস অথবা বিবর্তন বা বিজ্ঞানের দর্শন নিয়া কয়েকটা আর্টিকেল। ভুল কৈলে জানায়েন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াত এর ভূমিকা জানবার পরেও কোন বিবেকবান মানুষ তাদের সাথে সম্পর্ক আছে এমন কিছুতে অংশ নিতে পারেন না। তাদের কোন যুক্তি-ই আসলে গ্রহণযগ্য নয়। যতই কেউ প্রতিষ্ঠা করতে চান না কেন যে, আমি পেশাদারী মনোভাব থেকে কাজ করছি- সেটা গ্রহণযোগ্য নয়। মনে করুন কেউ আপনার ভাইকে আপনার চোখের সামনে খুন করল। আপনি কি তার বদলা নেবার পরিবর্তে তার সাথে লাভজনক কোন ব্যবসায় নামবেন?
এখানে শুভ্র সাহেব যে টোনে কথা বলছেন তাতে বুঝতে পারছি উনি থিউরিটিক্যালি ব্যাপারটাকে ব্যাখ্যা দিতে চাইছেন। কিন্তু ভাইসাহেব, আমরা বাংগাল, থিউরি কম বুঝি। আমরা সোজাসাপ্টা। যে আমার দেশের শত্রুর সাথে জেনেশুনে হাত মিলায় সে-ও পরিত্যাজ্য। যুক্তি শোনার টাইম নাই।
আশা করি বাংলাদেশের একজন হিসেবে কথাটা বুঝবেন।
বুদ্ধিবেশ্যাদের একটা আশ্রয় কাসের রাজাকারের ফাঁসির রায় হলো আজ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
হ
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
নতুন মন্তব্য করুন