ইরাকে মার্কিন বাহিনী জবরদখল ও হামলা চালানোর পর সিরিয়া-ইরাক সীমান্তে একটি টহল দল আচমকা আবিষ্কার করে একটি প্রাচীন পাথরের গর্ভগৃহ। তারা প্রথমে আলকায়েদার আস্তানা ভেবে সেখানে বিমান হামলার পরিকল্পনা করে, কিন্তু কী ভেবে তাদের ইউনিটের প্রধান ব্যাপারটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনে। পেন্টাগন থেকে তখন নিয়োগ করা হয় কয়েকজন পুরাতত্ত্ববিদকে। তারা সেই গর্ভগৃহ থেকে উদ্ধার করেন একটি মাত্র কাদার চাকতি, যার ওপর কিউনিফর্ম লিপিতে খোদিত রয়েছে একটি বিশাল বাণী।
পরিবহনের সময় চাকতিটির বেশ কিছু অংশ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়, অক্ষত অবশিষ্টাংশ এবং টুকরোগুলো নিয়ে স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউটকে দায়িত্ব দেয়া হয় এ লিপি পাঠোদ্ধারের। টুকরোগুলোকে কীভাবে আবার জোড়া দিয়ে পাঠোদ্ধার করা যায়, সে নিয়ে গবেষণা চলছে, অক্ষত অংশটুকুর বঙ্গানুবাদ তুলে দিচ্ছি।
"... দেবতা নাবুর স্নেহধন্য সম্রাট নাবু-কুদুরি-উসুর এর প্রধান অভিলেখাগারে এখন হাবুরু নামের একটি পাইরেটেড স্টাইলাস দিয়ে ইউনিকোড কিউনিফর্ম লিপি খোদাই করা হচ্ছে। আমি, জব্দফা মুশতার এর বিরোধিতা করি, এবং সম্রাট নাবু-কুদুরি-উসুরের পদতলে লম্বালম্বি শুয়ে পড়ে কাতর কাকুতিমিনতি করি, এই হাবুরু নামক পাইরেটেড স্টাইলাসটিকে ধ্বংস করে আমি, ডিজিটাল ব্যাবিলনের প্রণেতা জব্দফা মুশতার কর্তৃক উদ্ভাবিত বিজিহি স্টাইলাস দিয়ে অভিলেখাগারের সকল কাদার চাকতি লিপিবদ্ধ করা হোক। এই হাবুরু স্টাইলাসের কারণেই অভিলেখাগারে সেদিন দুইটি তস্কর প্রবেশের সুযোগ পেয়েছিল। নাবু ও মারদুকের কসম, হাবুরু স্টাইলাস ধ্বংস হোক, তার প্রণেতা দুষ্ট বালকগুলির দুই হাত ধ্বংস হোক।
সম্রাট নাবু-কুদুরু-উসুরের পদতলে শুয়ে আমি আরো জানাতে চাই, হাটবাজারে প্রচলিত গুজব, যা দুষ্ট মানুষরা ছড়ায়, যারা কি না মেদেস রাজ্যের কুষ্ঠ রোগাক্রান্ত গাধার লেজে মাছির মতন ভনভন করে, সেই গুজব, অর্থাৎ আমার বিজিহি স্টাইলাসটি আমি আমার স্ত্রীর ভগ্নির স্বামীর কাছ থেকে প্রতারণাপূর্বক আদায় করেছি, তা সর্বৈব মিথ্যা। সম্রাটের প্রতি অনুরোধ, হাবুরু স্টাইলাসকে ধ্বংস করুন, এর প্রণেতাদের গেহেন্না মরুভূমিতে নিক্ষেপ করুন, গুজব রটনাকারীদের মস্তক ছিন্ন করতে আদেশ করুন।
মারদুক সম্রাট নাবু-কুদুরু-উসুরের আয়ু অক্ষয় করুন। মারদুকের দুয়ারে কাতর মিনতি জানায় জব্দফা মুশতার, তার কৃপাপ্রার্থী ..."
টীকাঃ
নাবু-কুদুরু-উসুর নেবুচাদনেজারের ব্যাবিলনীয় নাম।
মন্তব্য
হে হে হে হে...
এইটা কাগুরে মেইল করে দেন...
অবশ্য হালার মাথায় এই গল্প বুঝনের মতো ঘিলু নাই...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- সেইটাই।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
রাত জেগে সচলে ঘুরছিলাম এই গল্পটাই পড়ার জন্য। রাত জাগাটা সার্থক হলো।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
বুঝেছিলাম আস্তেসে। আগ্রহী পাঠকের জন্য একটা লিংক ছুড়ে দেই।
আসন্ন সাইবার যুদ্ধে ডিজিটাল বাংলাদেশের সর্বাধিনায়ক কাগুরে নিয়ে মস্করা করায় তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
অভিলেখাগারের পাঠোদ্ধার শেষে পড়ার পরে মন্তব্য করা যাবে। তবে কিউনিফর্ম লেখার মাহাত্মটা বর্ণনা করলে ভালো হতো।
গল্পের টীকা অংশে এসে আমি ভিমরি খাওয়া থেকে বাঁচলাম!
ভালো লাগল। বন্ধ দিনের মাথাটা একটু খাটানো গেল।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
আরে, আমি রাতে তো এই টীকার মাহাত্ম্য খেয়াল করি নাই।
Oh God Nabu, save my "firstborn son"
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
কয়েকজন তরুণ রাতের পর রাত জেগে নিজেদের পড়াশোনার কাজ সরিয়ে রেখে একটা বিনামূল্য সফটওয়্যার তৈরি করছেন, যাতে ইন্টারনেটে লোকে সহজে বাংলা ভাষা ব্যবহার করতে পারে। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানানোর মাহাত্ম্য কাগুর না থাক, আমাদের আছে।
অভ্র-ডেভেলপারদের জানাই, আমি আপনাদের পাশে আছি। আমি অভ্রের একজন নগণ্য কিন্তু কৃতজ্ঞ ব্যবহারকারী। আপনারা হতাশ হবেন না এইসব ছোটোলোকি দেখে।
পাশে খাড়াইলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কৃতজ্ঞতা জানবেন হিমু ভাই। সকাল থেকে মেজাজটা খারাপ হয়ে ছিল। কাগু জনকণ্ঠে তার লেখাটার জবাব এক মাস পর পাবে। ওনার ডিজিটাল চোখ ট্যারা করে দেয়ার জন্য নতুন অভ্র আসতেছে।
অপেক্ষায় আছি, এবং অবশ্যই সাথে আছি।
______________________________________
লিনলিপি
______________________________________
লীন
আমিও আছি!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
- অভ্র'র পাশে সবসময় আছি মেহেদী ভাই। এক ফোঁটাও ভয় পাইয়েন না জব্বর কাগুদের হাদুমপাদুমে। এইসব হাদুমপাদুমই বলে দিচ্ছে অভ্র সঠিক পথেই আছে।
জয়তু ওপেন সোর্স, জয়তু অভ্র।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মোক্ষম।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
'কড়া' হয়েছে!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কাগু আসলে ভয়ে আছে।
কাগু তার পুত্রকে কোলে বসিয়ে জাতিকে কম্পিউটার শেখানোর সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না। কাগুর সন্দেহ অভ্র নামক পাইরেটেড সফটঅয়্যারটির জনপ্রিয়তায় বিভ্রান্ত হয়ে বিটিভি কতৃপক্ষ অচিরেই জাতিকে কম্পিউটার শেখানোর গুরুদায়িত্ব অর্পণ করতে পারে মেহদীর হাতে। অবিবাহিত মেহদীর যেহেতু ছেলেপুলে নাই তাই সে এনকিদুকে কোলে বসিয়ে জাতিকে কম্পিউটার শেখাবে।
কাগু এই দৃশ্য দেখামাত্রই মৃত্যুবরণ করবে। এই সুন্দর ভুবনে কে সেধে মরতে চায়? তাই জীবন রক্ষার্থে কাগুর এই সাইবার যুদ্ধের পাঁয়তারা।
_________________________________________
সেরিওজা
দৃশ্যটা কল্পনায় আনার চেষ্টা করছি, বিটিভির কম্পিউটার শিক্ষা অনুষ্ঠানে মেহেদী ভাইয়ের কোলে দাড়ি সহ এনকিদু ভাই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
বিষয়টা কল্পনাতীত
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অভ্র প্রনেতাদের জানাই অশেষ কৃতজ্ঞতা। আপনারাই ৫২ এর ভাষা সৈনিকদের যোগ্য উত্তরসূরী।
---
জনকন্ঠের লেখাটিতে যেমনটি দেখলাম, ইনি কি সত্যিই আমাদের 'ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা'? যদি তাই হয় তাহলে তো শুধু এই মাকালফল প্রসব করে জনগনের এতগুলো টাকা পানিতে ফেলার জন্যই এর নামে জনস্বার্থে মামলা করা চলে।
কাগুর কাছ থেইকা কম্পুটার কিনছিলাম ....... সেই ৯৭ এর দিকে। মাত্র ৬ মাস পরে ডেলিভারি দিসিলেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের সেনাপতি নিজে কতটা কম্পুকানা, কথা কইলে তৎক্ষণাৎ টের পাওয়া যায়।
মুক্ত কণ্ঠে স্বীকার করি, অভ্র বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সফটওয়্যার। অন্যের কথা জানি না, অভ্র ছাড়া আমি কোনদিন বাংলা টাইপ করতে পারতাম না।
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
লেখা পড়ার পরেই জবুখাঁর কথা মনে পড়ছিল। "সাফি [অতিথি]" এর দেওয়া লিংকটা পড়তেই হাসি সামলানো মুশকিল হয়ে পড়ল। এই লোক সম্ভবত বিশ্ব বেহায়ার যোগ্য উত্তরাধিকারী ।
মেহদীর কোলে সদাড়ি এনকিদু, সামনে কাগুর প্রতীক মরা কচ্ছপ... তাইলে সিন কমপ্লিট।
সাথে আছি, মেহদী।
.......................................................................................
Simply joking around...
.......................................................................................
Simply joking around...
শুধুমাত্র এই লেখায় মন্তব্য করার জন্য লগ ইন করলাম। আজ আমি যে স্বাচ্ছন্দ্য আর আনন্দ নিয়ে কম্পিউটারে বাংলা লিখতে পারছি তা অভ্রের অবদান। যিনি কাদা ছুঁড়ে গাত্রদাহ প্রকাশ করছেন তার কাজ আমাকে অনুপ্রাণিত করতে পারে নি, বরং বাংলা টাইপিং এ একধরনের অস্বস্তি আর ভীতি তৈরি করেছে। সেজন্য তার কাজকে ধিক্কার দিয়ে তার প্ররিশ্রমের প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করবো না। তবে নিজের কাজের মান উন্নত না করে অন্যের ভালো কাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অসৎ মানসিকতা দেখে বিবমিষা হয়।
অভ্র-ডেভেলপারদের প্রতি রইলো আমার সশ্রদ্ধ ধন্যবাদ।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
অভ্রের সাথে আছি, কৃতজ্ঞচিত্তে। সাথে থাকবো আজীবন। কাগুরে গুল্ডেন হেনশেক দিয়ে জাতিকে তার ভাঁড়ামো থেকে মুক্ত করার সময় চলে এসেছে।
এই ভণ্ডকে বাংলাদেশের মানুষ, বাংলা ভাষী মানুষ, বাঙালি ঘৃণা করে যাবে।
হিমু ও নজরুল ভাই এর সাথে গলা মিলিয়ে বলতে চাই
অভ্র-ডেভেলপারদের জানাই, আমি আপনাদের পাশে আছি। আমি অভ্রের একজন নগণ্য কিন্তু কৃতজ্ঞ ব্যবহারকারী। আপনারা হতাশ হবেন না এইসব ছোটোলোকি দেখে।
_________________________________________
ৎ
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
এই ধরনের প্রতিক্রিয়া একটু অপরিমিত হয়ে যায়, কারণ এখন পর্যন্ত ছাপাখানায় কাগুর প্রোডাক্ট বেশ দাপটের সাথে রাজত্ব করছে। যদিও পুরনো প্রফেশন্যালরা ম্যাক মেশিনে কাজ করেন, তারপরও একটা বিরাট অংশ কাগুর পদ্ধতিতেই কাজ করে চলছে। অ্যাডোব আর কোরেল তাদের সফটওয়্যারগুলোর ইউনিকোড-সমর্থিত সংস্করণ বের না করা পর্যন্ত কাগুর হাউকাউ থামবে না। তবে বাংলা সফটওয়্যারের বিকাশকে যেভাবে কাগু প্রতিহত করার ফিকিরে থাকেন, ঘৃণা না হলেও প্রচুর পরিমাণে বিরক্তি তার প্রাপ্য।
ইউনিকোডেড বাংলার এখন প্রয়োজন একটা খুব সুন্দর ফন্ট। যেটা সুতন্বীর সাথে পাল্লা দিতে পারবে। আমরা মোটামুটি জেদ ধরে গত বছর দু'টো বই প্রকাশ করেছি ইউনিকোড কাঠামোর ভেতরে থেকে (প্রচ্ছদে যেহেতু ইলাসট্রেটরে কাজ হয়, সেখানে আবার কাগু ভরসা)। যেহেতু বেশিরভাগ বইতেই গ্রাফিক্সের কাজ ন্যূন থাকে, আর পেজমেকিং মাইক্রোসফট ওয়ার্ডেই করা সম্ভব হয়, তাই একটা ভালো ফন্ট পেলে এই ইউনিকোডকে রূপান্তর করে কাগুর কাঠামোতে নিয়ে যাওয়ার বিরাট হাঙ্গামা থেকে মুক্তি সম্ভব। আমি অভ্র-ডেভলপারদের অনুরোধ করবো, একটা ভালো ফন্ট তৈরি করতে ঠিক কী সহায়তা প্রয়োজন, তা জানাতে। আমরা সকলে মিলে একটা কিছু নির্মাণ করতে পারি।
নতুন বাংলা ফন্ট তৈরি করতে লাইনে দাঁড়ালাম।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
মেহদী ঢাকার বাইরে গেছে। যাওয়ার আগে সুখবর দিয়ে গেলো। একজন প্রতিভাবান, অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফন্টশিল্পী এ ব্যাপারে সচলে আলোচনায় যোগ দেবেন শিগগীরই। তিনি গাইড করলে, আশা করা যায় আগামী কয়েক বছরে আমরা তুখোড় সব ইউনিকোড বাংলা ফন্ট নিয়ে আসতে পারবো ইন্ডাস্ট্রিতে। ফন্ট নির্মাণ একটা পরিশ্রমের কাজ, সেই শ্রমটুকু সবাই ভাগ করে নিলে আমরা প্রকাশনার উপযোগী কিছু ফন্ট উপহার দিতে পারবো সবাইকে।
সচলের শিল্পীরা সবাই একজোট হোন। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
আলমগীর ভাইও এইরকম কিছু কাজ করেছে। অমিক্রনল্যাবের কমিউনিটিতে সম্ভবত এরকম কিছু আলোচনাও দেখেছিলাম। ফন্ট তৈরি বিশাল ঝক্কির কাজ। একবার ঝোঁকের বশে বানাবো বলে নেটে গুতাতে থাকলাম। পরে দেখলাম অপনা ফন্টটা বানাতে নাকি ছয়মাসের মতো সময় লেগেছে। ভয়েই পিছিয়ে গেলাম। আশা করি অসংখ্য বাংলা ইউনিকোড ফন্ট হাজির হবে অচিরেই।
তবে সোলায়মানলিপি ফন্টটা বেশ লাগে কিন্তু।
ইংরেজি ফন্টের কিছু সাইট আছে, ওরা হাতের লেখাকেও ফণ্ট হিসাবে বানায়। ইউজারকে শুধু হাতের লেখা সাইজমতো ইনপুট দিতে হয় ছবি আকারে। বাংলাতেও এরকম কিছু করতে পারলে খুব ভাল হতো, জানি না সম্ভব কিনা!
একজন একা হাতে করলে প্রচুর সময় লাগবে ঠিকই। কিন্তু আমরা যদি অনেকে মিলে করি, সময় আর মাথাপিছু শ্রম দুটোই কমে আসতে পারে।
দেখি ফন্টশিল্পী ভাই কী বলেন।
আপাতত যা প্রয়োজনঃ
১. সুতন্বীকে টেক্কা দিতে পারবে এমন একটা মারদাঙ্গা ফন্ট।
২. একটা কমিক্যাল ফন্ট, কার্টুন, কমিক্সের বাবল টেক্সটে ব্যবহারের উপযোগী
৩. একটা রাবীন্দ্রিক হাতের লেখার ফন্ট
আমি একটা ফন্টের নকশা দাঁড় করালাম। ট্রায়াল ভার্সন। কোন পদের হয় নাই। তবে কিছু একটা হয়েছে। এখন একে ফন্টায়িত করা লাগবে। ফন্টশিল্পী ও সফটওয়্যারের অপেক্ষায় ...
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ঐ কাজতো আর পারবোনা... তোমাদের জন্যে পানির বোতল টানাটানিতে আছি!
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
"প্রচ্ছদে যেহেতু ইলাসট্রেটরে কাজ হয়, সেখানে আবার কাগু ভরসা"
আমার অভিজ্ঞতা সীমিত, তার পরেও একটা বুদ্ধি দিয়ে যাই। ইনকস্কেপ নামে একটা উম্মুক্ত সফটওয়্যার আছে যাকে ইলাস্ট্রেটরের সমমানের বলে মনে করেন অনেকে।
http://www.osalt.com এই ঠিকানায় অনেক দামী সফটওয়্যারের ওপেনসোর্স বিকল্প খুঁজে পেতে পারেন।
না রে দাদা। ইঙ্কস্কেপ ব্যবহার করি আমি। ইলাসট্রেটর অনেক, অনেক, অনেক উন্নত জিনিস। ইঙ্কস্কেপে খুব বেসিক কিছু জিনিস আছে কেবল। নিচে ধূসর গোধূলির মন্তব্যের উত্তরে দেখুন কী বলেছি।
হিমু ভাই আপনার এই পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
কিন্তু এই পোস্ট প্রদান ই কি এর একমাত্র সমাধান । পত্রিকা গুলোর তেমন কোন মেরুদন্ড নেই অভ্র বিষয়ে এই মিথ্যাচারের প্রতিবাদ করার । মেহদী কে আমি যতটুকু জানি ওর পক্ষেও এর প্রতিবাদ করা সম্ভব নয় ( আমি বলছি না মেহদীর ও মেরুদন্ডের জোর কম, কিন্তু খুঁটির জোর কম ) ।
শুধু ব্লগ এ লিখেই এর এই মিথ্যাচারের ( এই মিথ্যাচার এখন পাপাচারে পরিণত হয়েছে )প্রতিবাদ কিন্তু আমাদের মেরুদন্ড নামক বস্তুটির অসারতা প্রমাণ করে । আমি ব্লগার নই কিন্তু ব্লগের শক্তি সম্পর্কে কিছুমাত্র ধারণা আমি বিভিন্ন ঘটনায় দেখেছি ।
আমরা কি পারি না অন্তত আমাদের ঘৃণাসমগ্রটুকু একসাথে করে জনকন্ঠের সম্পাদক বরাবর পাঠিয়ে দিতে । জানি এদের চক্ষুলজ্জাটুকুও নেই তবুও আমাদের ঘৃণাটুকু প্রকাশ করি ।
কেউ কি পারে না একটা শক্তিশালী লেখা লিখে সব পত্রিকা সম্পাদক বরাবর না ছাপানো পর্যন্ত পাঠাতে থাকতে । আমি ভালো লিখতে পারি না । কেউ লিখে দিলে আমি পাঠানোর দায়িত্বটুকু সযত্নে নিতে পারি ।
সকলকে ধন্যবাদ ।
আমি আপনার বক্তব্যের সাথে একমত নই সাকিব। মেরুদণ্ডের "অসারতা"র কারণে লোকে ব্লগে লেখে না। দৈনিক পত্রিকাগুলোতে লেখা ছাপা হয় তাদের মর্জিমাফিক। তারা যদি কাগুবান্ধব অবস্থান নেয়, তাহলে আপনি শয়ে শয়ে লেখা পাঠিয়েও লাভ হবে না, সেগুলো ছাপা হবে না।
আর ঘৃণাপ্রকাশের চেয়ে জরুরি অভ্র সম্পর্কে সত্যভাষণকে ছড়িয়ে দেয়া। ব্লগে লিখে আপনি যদি ৫ হাজার মানুষকেও জানাতে পারেন, সে-ও যথেষ্ঠ। এঁরা বাকি কাজটুকু এগিয়ে নিতে পারবেন।
তবে আমি চেষ্টা করবো অভ্রের নতুন রিলিজ নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখে কোনো দৈনিকে পাঠানোর। যোগাযোগ করে দেখবো।
হিমু ভাই আমি একান্ত দুঃখিত, আমি যেভাবে বলতে চেয়েছিলাম শব্দের ব্যবহার বা অন্য কোন কারণে হয়তো তা ব্লগ লেখা এবং মেরুদন্ডের অসারতার সাথে একাকার করে ফেলেছে । আমি সত্যিই লজ্জিত ও দুঃখিত আমার প্রকাশের অক্ষমতার জন্য । আমি মূলত বোঝাতে চেয়েছিলাম শুধু ব্লগ লিখেই নয় অন্য কোন উপায়েও এর প্রতিবাদ করা উচিৎ ।
সত্য ভাষণ যেমন জরুরী তেমনি মনে হয় মিথ্যার প্রতিবাদটাও । হা হয়তো আমাদের লেখা, কোন পত্রিকাই ছাপাবে না । অন্তত মিথ্যার প্রতিবাদ করেছি এই আত্মপ্রসাদটুকু থাকবে ।
"আর ঘৃণাপ্রকাশের চেয়ে জরুরি অভ্র সম্পর্কে সত্যভাষণকে ছড়িয়ে দেয়া" - পত্রিকাতে নিউজটা পড়ে মাথায় এই সহজ ও সুন্দর সত্যটুকু আসে নি (রেগে অন্ধ হওয়া যাকে বলে) ।
ধন্যবাদ হিমু ভাই এই সহজ কথাটাকে সুন্দর করে বলার জন্য ।
অভ্রে লেখা কোনোকিছু পড়লে মোস্তফা জব্বারের চোখেও ভাইরাস ঢুকতে পারে।
পত্রিকাওয়ালারা খবর/ফিচার ছাপায় তাদের বিবেচনামত। তাদের বিবেচনায় ব্যবসাটাই প্রধাণ। সেখানে সত্যাসত্য বিচার খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়। হিমুর এর আগের লেখা "সাহিত্যআমজাদ"-এর উৎস খবরটি আর তার নানা রকম ফলোআপে তার প্রমাণ মেলে।
মুক্ত সফট্ওয়্যার কী আর পাইরেটেড সফট্ওয়্যার কী তা জানার বা পাঠকদের জানানোর মাথাব্যথা সম্পাদক সাহেবদের নেই। অভ্রকে গালি দেয়াটা যৌক্তিক কিনা সেটা বিচারের কোন চিন্তা তাদের মাথায় আসেনা। কারণ তারা সেভাবে ভাবতে শেখেননি। তারা জানেন বেশি ঝামেলা হলে বড়জোর ১৭'র পাতার নিচের দিকে এক কলাম ইঞ্চির একটা প্রতিবাদ/দুঃখপ্রকাশ ধরণের খবর ছাপালেই হবে।
কাগুদের দলের কেউ কেউ নিজেদের বিপদটা টের পেতে শুরু করেছেন। তারা বুঝতে পেরেছেন মুক্ত সফট্ওয়্যার বা অভ্র তাদের রুটিরুজিতে হাত দিয়ে বসেছে। তাই তাদের প্রলাপ বকা শুরু হয়ে গেছে। এতে দুঃখ পাবার কিছু নেই। মুক্ত সফট্ওয়্যার বা অভ্র অলরেডি তাদের জায়গা করে নিয়েছে। আগামী দিনগুলোতে তারা অপ্রতিরোধ্য হবে।
বয়সে আমার চেয়ে একযুগেরও বেশি ছোট, হালকা-পাতলা গড়ণের, হাসিখুশী যুবক মেহেদী হাসান খান তার অজান্তেই আমার মত আরো শত শত জনের জীবনে যে মৌলিক পরিবর্তণ এনে দিয়েছেন তা হয়তো নিজেও জানেন না। এই অবসরে তাকে আমার কৃতজ্ঞতা জানাই আবারো। মেহেদীর মত মানুষদের দেখলে মনে হয় আমাদের হতাশ হবার কিছু নেই। কাগুদের দিন শেষ!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
মেহদী ভাই, আমি জানি, এই কথা শুধু আমি না, আরো হাজার হাজার লোক বলবে---অভ্র না থাকলে জীবনে কোনদিন কম্পিউটারে বাংলা লেখার সাহসই করতাম না...আজীবন বাংলিশ লিখেই কাটিয়ে দিতাম।
যেকোন নতুন কম্পিউটারে বসেই আমি প্রথম যে কাজটা করি, তাহলো অভ্র ইন্সটল করে ফেলা। অভ্র ছাড়া কম্পিউটার এখন আমার কাছে ইন্টারনেট ছাড়া কম্পিউটারেরই সমতুল্য।
ভালো কাজ কখনও দুষ্টদের চক্রান্তে থেমে যায় না। অভ্রও থামবে না।
মন খারাপ করে থাকবেন না, প্লিজ।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
খবরটা পড়ে মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেল। ছ্যাচরামীর একশেষ।
অভ্র'র জনকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
সেই চারআটছয় প্রসেসর আর দুই মেগা র্যামের যুগ থেকে কম্পিউটার ব্যবহার করি। আর বাংলা টাইপ করা শুরু করলাম গত বছর থেকে। অভ্র ফোনেটিক ছাড়া মনে হয় না কম্পিউটারে বাংলা লেখা কখনোই আমার পক্ষে সম্ভব হতো। আমার নতুন নেটবুকের প্রথম ইন্সটল করা সফটোয়ার হলো অভ্র।
সেইদিন মেহেদির সাথে লাচ্ছি খাইতে খাইতেই ওরে কইতেছিলাম যে মিয়া জব্বার কাগু তো মনে হয় তোমার সফটওয়ারের ডরে সারারাত ফোঁপায় ফোঁপায় কান্দে আর বালিশ ভিজায়- আর এখন তো দেখি ছাগলটা দিনের বেলাতেই আবোলতাবোল কথা বলতেছে। লিঙ্ক পড়ে তো এক্কেরে আক্কেলগুড়ুম! অভ্র নাকি পাইরেটেড সফটওয়ার! ব্যাটা
যেই ব্ল্যাক বেঙ্গলটাকে দিয়ে আমার ব্যাগটা বানানো হইছে সেই বেচারা বেঁচে থাকলেও তো এইরকম আবোলতাবোল কথা বলতো না!
মেহদির জন্য মেসেজঃ
মন খারাপ কইরো না মেহদীভাই- এইসব ম্যাৎকারে কান দিও না। ভালোমত সানবাথ করে আসো। সবজান্তাকে হাঙ্গরটাঙ্গর টেনে নিয়ে যেতে থাকলে ওকে বাঁচাতে গিয়ে নিজের মূল্যবান জীবনটারে বিপন্ন কইরো না।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ব্রাদার, হৃদয়ে বড় বেদনা দিলেন !
আপনি আপনার অনাগত হিমালয় যাত্রা সঙ্গীকে এইভাবে হাঙ্গরের পেটে যাইতে দিতে রাজি হইলেন
যাই হোক, কাগু যদিও ট্যুরের মাঝখানে আমাদের বিরক্তির কারণ হইসে, তবুও আমরা ওই "বুইড়া লুজারের" জন্য নিজেদের মজা এক ফোঁটাও নষ্ট করি নাই
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ব্যাপক হাসি পেল একসময় উনি বলতেন ইউনিজয় লে-আউট ওনারটার কপি। এখন লেগেছেন অভ্রের পিছনে।
এই লেখা ব্লগের জন্যই বেশী উপযোগী। ব্লগ এখন অলটারনেটিভ মিডিয়ার মতো। যারা ব্লগে লেখে, অভ্র তারাই বেশী ব্যবহার করে। তবে পত্রিকাতে একটা প্রতিবাদ যাওয়া উচিত। ওরকম একটা লেখার আদলেই।
এখান থেকে
এই বক্তব্যের জন্য কাগুর নামে মামলা করা উচিত।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
পাইরেটেড মানে তো প্রকারান্তরে চোর বলাই...
অবশ্যই এর জোড়ালো প্রতিবাদ হওয়া উচিত। প্রয়োজনে কারণ দর্শায়া উকিল নোটিশ পাঠানো উচিত...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- আমিও সেটাই বলছি। জব্দফা কাগুকে এমনি এমনি বকে যেতে দেয়া উচিৎ না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কাগু : তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, কলামিস্ট, দেশের প্রথম ডিজিটাল নিউজ সার্ভিস আবাস-এর চেয়ারম্যান-সাংবাদিক, বিজয় কীবোর্ড ও সফটওয়্যার এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা!! হা হা হা!! শেখ হাসিনা মনে হয় এখনো খবর পায় নাই যে কাগু এইবার তার জিনিষ মাইরা দিছে!
@ মেহদি, অভ্র বিজয়ের পাইরেটেড ভার্সন? তাইলে তো পাখিরেও তেলাপোকা কইতে হয়। কাগু আসলেই ডরাইছেরে, পোলারে কোলে বসাইয়া টাকা খাওয়ার দিন শেষ হইয়া গেছেতো। এক মাস পরে বাইর হবে শিওর তো? ২ বছর ধইরা বইয়া আছি কিন্তু!
@ সাকিব, শোন, ব্লগে প্রতিবাদ হওয়াটাও কম না। খবরের কাগজগুলা একটাও নিরপেক্ষ ভাবে লিখেনা, যার কাছে টাকা আছে, ক্ষমতা আছে তার কথাটাই লিখবে। তুই জনকন্ঠে প্রতিবাদ পাঠায়া দেখ ওরা ছাপায় কিনা। কিন্তু এখনকার দিনে তুই ব্লগে নির্দ্বিধায় যুক্তি ও প্রমান সহ চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখায় দিতে পারবি। আর ব্লগে তরূন প্রজন্মই আসে বেশি। তাদের জানাটাই বেশী জরূরী।
অভ্র আমার জীবন বদলে দিয়েছে। সেজন্য এর সাথে জড়িত সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি মনে করি সর্বস্তরে বাংলা ছড়িয়ে দেওয়ার এই প্রয়াসের জন্য এক সময় অভ্রকে একুশে পুরষ্কার দেওয়া হবে।
আপাতত অভ্রর ফেসবুক পেজ-এ যোগ দেই গিয়ে সবাই। অভ্র কতজন মানুষের জীবন বদলেছে তার তালিকা থাকুক।
মেহদীর পি-আর খ্রাপ। কেউ ওরে একটা এজেন্ট ধরে দেন।
জব্বার কাগুর তো এজেন্ট লাগে না...স্বয়ংসম্পূর্ণ...এমনকি খোঁজ নিলে দেখবেন উনার রান্নাঘরে ১২৮ বিটের প্রসেসর জ্বাল দেওয়া হচ্ছে...
এ পর্যন্ত একাধিক পত্রিকায় মেহদীর ইন্টারভিউ নেওয়ার প্রস্তাব দিছি, বইমেলায় একদিন কালের কণ্ঠর এক সাংবাদিকের লগে বসায়া দেওনের প্লান পর্যন্ত করছিলাম, মেহদী দৌড়ায়া পলাইছে। সে কোনো পত্রিকাতেই সাক্ষাতকার দিতে রাজী না।
সাপ্তাহিক ২০০০ এ অভ্র আর মেহদীরে নিয়া বড় স্টোরি করার সব আয়োজন রেডি, শুধু মেহদীই রাজী হয় না...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- জব্দফা কাগুরে এই অফার গুলোর একটাও যদি দেয়া হতো, তাইলে সে কী পরিমান বাকবাকুম করতো ভাবতেই আমার কইলজা ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বাচ্চা পোলাপানরে এত লাই দেওয়ার কিছু নাই। কষে দুইটা চড় মেরে ইন্টারভিউ দিতে বসায় দিবেন। তাতে যদি কাজ না হয় তো বলেন, দ্রোহী মেম্বরকে বলি মেহদী সেজে কিছু বলে দিতে। জান এবং মানের ভয়ে তখন ঠিকই প্রচারবিমুখতা ছেড়ে দিবে।
আমি কিন্তু উইন্ডোজ-৭ এ অ্যাডোব প্রিমিয়ার + অভ্র ব্যবহার করেছিলাম। একটু ঘেঁটে দেখেন তো এই দিকটা।
সেটাই। কাজটা নজু ভাইরে দেওয়া হোক। মেহেদীরে ধইরা বাইন্ধা ইন্টারভিও দেওয়নের ব্যাবস্থা হোক।
লেখাটার চাইতে এই মন্তব্যে বেশি মজা পাইলাম। ইশতি ভাইরে আসলেই সচলে মিস্করি... !!!
_________________________________________
সেরিওজা
ব্যাপক!!!
- কাগুরে ব্যবিলনের দেশে নির্বাসনে পাঠানো উচিৎ হাইগ্যানি হাবাজনের লগে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি ছোটবেলায় ভাইয়াকে দেখেছি, অফিসের জন্য বিজয় দিয়ে বাংলা টাইপ করতে, বিজয় কিবোর্ডও কেনা হল। একটা ইংরেজি যন্ত্রে বাংলা টাইপ করা যায়!! আগ্রহী হয়ে আমিও বসলাম, একটা যুক্তাক্ষর দিব....অল্টার+২৬৫৪, আরেকটা দিব, আবার লিস্টি বের কর, অল্টার+১৩৫৭ ৫ মিনিট পর..."আমার বাংলা টাইপিং দরকার নাই"।
অভ্রের স্রষ্টাদের প্রতি আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা যে আমি এখন এই মন্তব্যটা ৫ মিনিটে টাইপ করে শেষ করতে পারছি। আমার মত এমন আরও অনেককে সাথে পাবেন, দুশ্চিন্তার কারণ নাই।
কাগুর প্রতি আমার এতটুকু কৃতজ্ঞতা ছিল যে সে বাংলা টাইপিং জিনিসটা শুরু করেছে, কিন্তু তার ছ্যাবলামিতে সেটা আস্তে আস্তে উবে যাচ্ছে।
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
মেহেদীকে আগেও একটি ব্লগে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছিলাম অভ্রের জন্য, এখানে আবারো জানাচ্ছি। অনেকের মত আমারও বাংলায় লেখা হত না অভ্র যদি না পেতাম। আরো খুশি হবো যদি কোনভাবে কোন কাজে আসতে পারি। বাংলা ভাষা সকলের কাছে ব্যবহার যোগ্য করে দেওয়ার জন্য আমি মনে করি তোমার নাম ইতিহাসে চলে আসবে। উপরে নজু ভাইয়ের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আমার অনুরোধ থাকবে পত্রিকাগুলোতে ইন্টারভিওগুলো দিতে। সরাসরি না দিলেও ওদের থেকে প্রশ্নগুলো নিয়ে ধীরে সুস্থে লিখিত উত্তর দিতে পারো। আজকের এই মিডিয়ার যুগে প্রচারণারও দরকার আছে। না হলে এরকম কাগুর মত কেউ হুট করে একটা কথা বলে বসবে আর মানুষ সেটাই পড়বে, জানবে। তাই নিজের কথা, অভ্রের কথা, অভ্রের সৃষ্টির প্রেরণা, উদ্দেশ্য এগুলোও মানুষকে জানানোর প্রয়োজন আছে। অভ্রের সাথে আছি, মেহেদীর সাথে আছি ।
অভ্রর জন্য সম্মান আরো কয়েকগুণ বেড়ে গেলো। অভ্র না থাকলে আমি কোনওদিন বাংলা টাইপ করতে পারতাম না বলেই আমার বিশ্বাস। বিজয় শেখার চেষ্টা করেছি বেশ কয়েকবার কিন্তু বলাই বাহুল্য এটার মতন জটিল সফ্টওয়্যার জীবনে দেখিনাই। কাগু নিজে যে বিজয় নিয়া ফালাফালি করতেসে শোনা কথা এইটাও নাকি তার একলার বানানো না। যাই হোক অভ্র তোমাকে অনেক অনেক ভালবাসা এবং সাথে থাকবো আজীবন।
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
অভ্র'র সাথে পরিচয় অনেক আগে থেকেই। কিন্তু খুবই অবাক হয়েছিলাম যেদিন এর স্রষ্টার সাথে দেখা হয়েছিলো। কতটা বড় মন হলে এমন একটি সফটওয়্যার কেউ বিনামূল্যে বিতরনের জন্য তৈরি করে - সেটা ভেবে খুব আশ্চর্য হয়েছিলাম। আমি আমার অবস্থান থেকে 'বিজয়' নামক এই COMPLETE PAIN টাকে সরানোর যতো ব্যাবস্থা আছে নিয়েছি & নেবো। যেখানেই যাই চেষ্টা থাকে খুব ভালো ভাবে মানুষের মাথায় অভ্র ঢুকিয়ে দিতে। তবে একটাই যন্ত্রনা - পুরানা পাব্লিকগুলা কম্পিউটারে বাংলা মানেই বিজয় বোঝে কিন্তু নতুন প্রজন্মের লোক-জন যেহেতু বাংলিশে চ্যাট করে অভ্যস্ত তাই খুব সহজেই অভ্র গিলে ফেলে। ইনশাল্লাহ, এই মাসের মধ্যেই আমাদের মালয়শিয়া অফিসেও 'অভ্র' বিষ্ফোরণ ঘটাবে।
'কাগু'র কাছে হয়তো বিনামূল্যের যে কোনো সফটওয়্যারকেই 'পাইরেট' মাল মনে হয়। আসলে কিছু মানুষ আছে না, যারা মনে করে টাকাই সব, বেশি দামের জিনিশ হলো আসল জিনিশ - কাগু সেই পদের লোক। নিজে তো টাকা ছাড়া আর কিছুই বোঝেনা। বেটা আরেকজনকে চোর বলার আগে নিজের দিকে একবার তাকালেই তো পারে - কত মানুষের তৈরি করা ফন্ট বেটা চুরি করে নিজের নামে রেজিসট্রেশন করেছে, সেটা কি মনে নেই???
এইসব ফাতরা বাঁকা মেরুদন্ডের বুইড়া হারামী গুলোর জন্যই দেশ আজ এতো পিছিয়ে। আমরা যতদিন এইসব 'আধমরা শম্ভুক'দের তথাকথিত 'অভিজ্ঞতা'র পিছে পিছে হেঁটে নিজেদের 'ক্ষীপ্র ঘোড়ার দল'কে আস্তাবলে রেখে দেবো ততদিন আমাদের কোনো উন্নতিই হবে না।
===============================================
রাজাকার ইস্যুতে
'মানবতা' মুছে ফেলো
টয়লেট টিস্যুতে
(আকতার আহমেদ)
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
ব্যাপারটা দুঃখজনক।
এরকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সাংকেতিক নাম বা পটভূমি ব্যবহার করার দরকার আছে কোন? জব্বার কাগু তো একটা ভয়ংকর মিথ্যে কথা বলেছে অভ্রকে পাইরেটেড সফটওয়্যার বলে। তার ভ্রান্ত আর স্বার্থপর মনোভাবের প্রতিবাদ আর খবরটা ছড়িয়ে দেয়াই যদি উদ্দেশ্য হয়, সেটা আরও সহজ আর সরাসরি ভাষায় বললে বেশি মানুষের কাছে পৌঁছতো না?
আমি যে এই লেখার লিঙ্কটা ফেসবুকে শেয়ার করবো, আমি ঠিক শিওর না আমার অব্লগীয় বন্ধুরা যারা ইউনিকোডে বাংলায় টাইপিং-এ আগ্রহী তারা কিছু বুঝবে কী না। আসল খবরটা আগে না দেখে না থাকলে আর কিছু ব্যাকগ্রাউণ্ড না জানলে এরকম ক্রিপ্টিক লেখা আমিই হয়তো বুঝতাম না।
- সেক্ষেত্রে এই লেখার লিংকের সাথে দৈনিক জনকণ্ঠের খবরের লিংকটাও শেয়ার করতে পারেন যুধিষ্ঠির'দা।
প্রথমে খবরের লিংক তারপর এই লেখাটা। অনেকটা মেইন কোর্স খাওয়ার পরে ঢেঁকুর তুলে একটু মিষ্টান্ন খাওয়া আরকি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার ব্যাক্তিগত প্রশ্ন ছিল, বাংলা বাদেও বড়সড় ইউজারবেস সহ আরো বেশকিছু নন-রোমান ভাষা আছে, চীনে, হিন্দী, আরবী ইত্যাদি। প্রশ্ন হল, এডোবি কি সেসব ভাষার আদব মানে নাকি বাংলার মত সেগুলোতেও বেয়াদবী করে?
কারণ হিসেবে সেসব ভাষার জন্যও ইউনিকোড ছাড়া নিস্তার নেই। তবে কি সব ভাষার জন্য আলাদা লোকালাইজড ভার্সন ছাড়া হয় নাকি প্রধান ভাষাসমূহের সাপোর্ট থাকে? ছাপাশিল্পের অভিজ্ঞ কেউ থাকলে এট্টু আওয়াজ দিয়েন।
- সেগুলোতে কোনো সমস্যা হয় না যতোদূর জানি। ইউনিকোড বাংলায়ও কোনো সমস্যা হয় না যতোক্ষণ না যুক্তবর্ণ গুলো লেখা হয়।
যুক্তবর্ণের জায়গাতে এসেই বাংলা ইউনিকোড ওখানে মার খাচ্ছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দুটো তথ্য দিই।
১. আমি ইঙ্কস্কেপে ইউনিকোড বাংলা ব্যবহার করতে পারি। কিন্তু দাঁড়ি এলেই ঘাপলা শুরু হয়ে যায়। যেসব বাক্যে দাঁড়ি আছে, সেগুলো ভচকে যায়। আর ওখানে লেখা যায় না, অন্য কোথাও লিখে পেস্ট করতে হয়।
২. অ্যাডোব সিএস৪ এ শুনলাম ইউনিকোড স্বচ্ছন্দে ব্যবহার করা যায়। কেউ একটু পরীক্ষা করে জানাবেন, ঘটনাটা কী? যদি সত্যিই যায়, কিছু প্রেসের কাজ ইউনিকোডে করে আমরা দেখতে চাই।
সিএস৪ যুক্তবর্ণ ভেঙ্গে ফেলে। আর সব কাজ করা যায়।
১. ইন্কস্পেসে দাড়ি সমস্যা বটে । এক্ষেত্রে কিবোর্ড পরিবর্তন করে ইংরেজিতে নিয়ে আবার বাংলায় নিয়ে আসলে সমাধান হয় । (অন্তত লিনাক্সে) । লিনাক্সে সোলায়মানলিপি ফন্ট ডিরেক্টলি ব্যবহার করলে ঝামেলা হয় । শব্দের মাঝখানে বিশাল বিশাল স্পেইস থাকে । এটা এড়াতে ফন্ট monospace সিলেক্ট করতে হয় ।
২. সিএস৪এ ইউনিকোড দিয়ে এখনো কাজ করার উপযোগী পরিবেশ হয়নি ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
অবশেষে অ্যাডোবি তাদের সিএস৫ এর সবগুলো অ্যাপ্লিকেশনকে ইউনিকোডবান্ধব করেছে। বর্তমানে সিএস৫ প্রি-অর্ডার করা যাচ্ছে। প্রি-অর্ডারকারীদের আগামী মাসের মাঝামাঝি নাগাদ নতুন পণ্য ঘরে পৌঁছে দিতে পারবে বলে ঘোষণা দিয়েছে অ্যাডোবি কতৃপক্ষ। খুচরা বাজারে সিএস৫ আসতে আসতে জুন/জুলাই মাস হয়ে যেতে পারে।
তাহলে এর জব্দফা মুশতারীয় সংস্করণ কবে নাগাদ হাতে পাওয়া যেতে পারে?
খুচরা বাজারে আসার দিন সাতেকের ভেতর ক্র্যাকসহ টরেন্টে উঠে যাবার কথা।
- নন-ফাইনাল ভার্সন একটা পাইছি, তিন দিন আগে আপানো। নামাবো কিনা কাল রাত থেকে ভাবতেছি যদিও। সাইজ বিশাল, তায় আবার বলতেছে অনেক অদরকারী কিছু বাদ দেয়া। এখন ঐ বাদের লিস্টে কী কী আছে কে জানে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ওইটা নামায়েন না। হ্যাং করে খালি....সাথে ভাইরাস/ম্যালওয়্যার ফ্রি।
- হে হে হে
প্রায় নামায়া ফেলছিলাম!
ইলাস্ট্রেটরের কিছুই বুঝি না, তবে এখানে একটু কারিকুরি করে সেটা ফটোশপে ফেললে খারাপ হয় না!
আর বিজয়কে এবং এর ফন্টকে ঠাশ করে, ইউনিকোড ফন্ট দিয়েই যুক্তবর্ণ এন্ড কোং লেখার সিস্টেম পাইছি। কিন্তু একটু কষ্ট সাপেক্ষ। ছোটখাটো কাজ যেমন, বইয়ের প্রচ্ছদ প্রভৃতি করে ফেলা যাবে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
- ফটোশপ সিএস৫ এ কী অবস্থা?
ইলাস্ট্রেটর সিএস৪ এ দেখলাম, ভেঙে যায়। "চিত্ত যেথা ভয়শূন্য" বাক্যটার ই-কার, এ-কার, ূ-কার, য-ফলা সরে যাচ্ছে, যুক্তবর্ণ ভেঙে যাচ্ছে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শুধু এইটুকু বলতে পারি অভ্র না থাকলে আমার লেখালেখি হতোনা। মেহেদি কে স্যালুট সেজন্য।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জব্বার কাকুর বিজয় এর সিডি কিনসিলাম, ইন্সটল করতে গিয়ে দেখি সিডিতে ভাইরাস। কাকুরে মেইলাইলাম। উত্তর দিলো, অই ভাইরাসে কিছু হবে না, এন্টি ভাইরাস চালায় দেখ। কোন দুঃখ প্রকাশ না কিছু না। যতদিন না অভ্র আসল, প্রতিবার কম্পিউটার এ উইন্ডোজ ইন্সটল করলে বিজয় ইন্সটল করার পর ভাইরাস ঝাড়ু দিতে হইত। বেটা নিজে ভাইরাস অয়ালা সফটয়ার বেচে আবার চ্যাটাং চ্যাটাং কথা কয়।
* আর কারো এই অভিজ্ঞতা আছে? বিজয় এর সিডির ফন্ট এর ফোল্ডারে ছিল ভাইরাসটা। এমনি ফন্ট ইন্সটল দিলে ভাইরাস শুদ্ধা ইন্সটল হইত। আর আগে থেকে জানলে, ফন্ট সব কপি করে (ভাইরাস ফাইল টা বাদ দিয়ে) উইন্ডোজ এর ফন্ট ফোল্ডারে পেস্ট করলে ভাইরাস এড়ানো যাইত।
কাগুর রিপ্লাইটা কি আছে আপনার কাছে এখনও? থাকলে বলতাম ফরোয়ার্ড করতে।
পাইরেটেড ওপেন সোর্স সফটওয়্যার!!!! ব্যাকরন বই এ আছে সোনার পাথরবাটি, এইটা তার থেকে অনেক ডেঞ্জারাস কারন ইনি একজন তথাকথিত কম্পিউটার ওস্তাদ।
এত্ত বড় ব্যাক্কেল বাংলাদেশের সাইবার গুরু........
লেখার নিচে নিজের ইমেইল ঠিকানা দিয়ে দিয়েছেন ভদ্রলোক, আমাদের মতামত তাঁকে জানানো হোক।
"mustafajabbar@gmail.com"
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
পাইরেটেড ওপেন সোর্স সফটওয়্যার!!!! ব্যাকরণ বই এ আছে সোনার পাথরবাটি, এইটা তার থেকে অনেক ডেঞ্জারাস কারন ইনি একজন তথাকথিত কম্পিউটার ওস্তাদ।
এত্ত বড় ব্যাক্কেল বাংলাদেশের সাইবার গুরু........
লেখার নিচে নিজের ইমেইল ঠিকানা দিয়ে দিয়েছেন ভদ্রলোক, আমাদের মতামত তাঁকে জানান হোক।
"mustafajabbar@gmail.com"
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
শুধুমাত্র অভ্রর কারণেই বাংলায় টাইপ করছি, লিখছি।
মূলত বিজয়ের উপর বিরক্তির কারণেই এতবছর বাংলায় লেখা হয়নি।
মেহদী হাসান খান কে কৃতজ্ঞতা।
অভ্রর প্রণেতাদের অবশ্যই একুশে পদক পাওয়া উচিত।
মেহদীকে ধরে বেঁধে প্রচারকাজ শুরু করা হোক। নাইলে এনকিদুকে কোলে নিয়ে থাকা তার ছবি প্রচার করে দেওয়া হবে
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
দৃশ্যটা অত্যন্ত কুৎসিত হবে । অবশ্য কুৎসিত হওয়ার কারনে আরো বেশি জনপ্রিয়তা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
দৃশ্যটা থেকে থেকে মাথায় উঁকি দেয় আর আমি ফ্যাক ফ্যাক করে হাসতে থাকি। আমার ধারণা এরপর যখনই তোমার সাথে দেখা হবে আমার মাথায় ওই দৃশ্যই ভেসে উঠবে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
হিমু ভাই,
মোস্তফা জব্বারের লেখাটার একটা প্রতিবাদ লেখা উচিত। ওয়েব সাইট এর হ্যাকিং/সিকিউরিটি নিয়ে আমার কিঞ্চিত পড়াশোনা করতে হচ্ছে। তাই পরিচিত ও সবচেয়ে বিধ্বংসী হ্যাকিং এর পদ্ধতিগুলো ও ওয়েবসাইট এর কি কি দুর্বলতার জন্য হ্যাক করা সহজ সে ব্যপারে আমি অংশ নিতে পারবো। রাগিব হাসান স্যরের রিসার্চ ইন্টারেস্টও দেখলাম সিকিউরিটি সম্পর্কিত।
তবে ইউনিকোডের ব্যপারে আমি ক অক্ষর গোমাংস। এই মূহুর্তে আমার পক্ষে এই ব্যপারে জ্ঞান আহরন করা এতো দ্রুত সম্ভব না, সময় ও দিতে পারবো না। এই ব্যপারে যারা জানেন তাদের সহযোগিতা কামনা করছি।
ভাইজান,
অভ্র, মেহেদী, অমিক্রন ল্যাব এগুলার নাম জানি কিন্তু ঐ জব্বর কাগুটা ক্যাঠা? এরে চেননের কুনো দরকার আছে নি!
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
বস, এতদিন দরকার আছিল না, কিন্তু যখন মেহদীকে চোর হ্যাকার আর অভ্রকে পাইরেটেড ঘোষনা করল, তখন আর পারা গেল না। বলদ যতক্ষন বলদ থাকে, ততক্ষন সব ঠিক, কিন্তু গুতাইতে আসলে আপনে কি বসে থাকবেন? বলদের যেমন বি*তে গুঁতা দেওয়া লাগে লাইনে আনার জন্যে, জব্বার মিয়ারের একই ভাবে অপদস্থ করা জরুরী হয়ে দাড়াইছে।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমারো একটাই কথা, অভ্র আছে বইলাই লিখতাছি
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
মিঠু। ধন্যবাদ ভাই মেহেদী
ধন্যবাদ হিমু ভাই।
ওই প্রতিবেদনটার প্রতিবাদে কিছু করতে পারছিলামনা দেখে সারা গা জ্বলছিল, আপনার লেখাটা পড়ে শান্তি পাইলাম।
এই সুযোগে মেহদি সহ অমিক্রন ল্যাবের সবার প্রতি আবারো কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমাদেরকে বাংলা লেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
জনাব মোস্তফা জব্বার-এর প্রতি আমার একটু হলেও শ্রদ্ধাভক্তি ছিলো, জনকণ্ঠে তার লেখা রিপোর্টটি পড়ে এবার সেটায় টান পড়ে গেলো। টাকার জন্য যে মানুষ পিশাচ হয় তার সর্বশেষ ডিজিটাল নমূনাটাও তিনি দেখালেন বৈকি !
আইটি সেক্টরে যারা কাজ করেন তারা একটু কষ্ট করে দেখাবেন কি, বাংলাকে আন্তর্জাতিক বা বিশ্বময় ব্যবহারে সহজলভ্য করার ক্ষেত্রে জব্বার সাহেবের অবদান কতটুকু আর অভ্র'র মেহেদীর অবদান কতটুকু ?
আমি তো একবাক্যে স্বীকারোক্তি জানাই যে অভ্র না হলে আমার অনলাইনে লেখালেখি না করে বসে বসে ভেরেণ্ডা ভাজতে হতো। জব্বার সাহেবদের কাছে নিজের হিসাব যে আঠারো আনাই হবে এটাই স্বাভাবিক। ওনাদের ফাঁদে পড়েই দেশের সর্বস্তরে বাংলা টাইপিং ইউনিকোডের আন্তর্জাতিক মানে যেতে পারছে না। চৌদ্দ বৈতাল ভাজতে ভাজতে অফিস আদালতের একেকটায় একেক কাসুন্দির রান্না শেষপর্যন্ত লাবড়া হয়ে যাচ্ছে।
অভ্র'র সাথে আছি তো অবশ্যই, সাথে সাথে দেশের সর্বক্ষেত্রে ইউনিকোড প্রচলনের দাবীটাকেই আজ উচ্চকিত করতে চাই। এক্ষেত্রে সেসব কুমিররা যত দূরে থাকবে তত মঙ্গল। সরকারেরও আজ এটা বুঝা উচিত।
ধন্যবাদ হিমু। অসুস্থতার জন্য পূর্ণ বিশ্রামে আছি বলে অনেক খবরই জানি না। মন্তব্যগুলো না পড়লে সত্যিই লেখার মাজেজাটা বুঝতে কষ্ট হতো আমার। আর মেহেদী হাসান খানের প্রতি কৃতজ্ঞতার অন্ত নেই।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এই লেখাটা প্রতিবাদের প্রথম পদক্ষেপ ছিল, এজন্যে লাল সেলাম, খোমাখাতায় ঝুলাইলাম
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
প্রথম বাংলা লিখি বিজয়ে, সেই ২০০১ থেকেই। সেই থেকে এখনো, কারণ, কার্যালয়ে ওটাই কেনা হয়। তবে, ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করি অভ্র, ব্লগে এবং আন্তর্জালে। কিন্তু, আমার কার্যালয়ের পিসিতে অভ্র ইনস্টল করা যায় না, তাই ব্যবহার করতে পারি না।
মোস্তফা জব্বার যে তাঁর একমাত্র প্রথম সন্তানকে আপ্রাণ রক্ষার চেষ্টা করবেন, তাতে আপত্তির কিছু দেখি না, কিন্তু, মেহদীর বোধহয় এসবে মাথা না ঘামালেও চলবে। আমি কিন্ত অভ্রে সহজে টাইপ করতে পারি বিজয়ের লে-আউট অধিকাংশ অনুসরণ করায়। নইলে বিশ বাঁও পানিতে পড়তাম। তাই, মোস্তফা জব্বার আর মেহদী-দুই ম'কেই ধন্যবাদ জানাই। আমার অনুবাদগুলো প্রায় সবই বিজয়ে করা। হিমু, মোর্শেদ এবং অরূপের কল্যাণে সেগুলো ব্লগে প্রকাশোপযোগী হয়। তাই, তাদেরও ধন্যবাদ।
আর, এখন আমি ল্যাপিতে উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহার করি, ওতে বিজয় চলে না। তাই অভ্রই ভরসা।
জয়তু অভ্র।
---মহাস্থবির জাতক---
যাঁরা ইউনিকোডে অভ্যস্ত, কিন্তু বিজয় প্রয়োজন হয় মাঝে মাঝে, তাঁরা অনেকেই জানেন না যে একটি চমৎকার কনভার্টার টুল রয়েছে ইউনিকোড থেকে বিজয়ে রূপান্তরের জন্যে। এটি ডেভেলপ করেছেন সচলের দুই স্থপতি, এস এম মাহবুব মুর্শেদ ও আহমেদ অরূপ কামাল।
সিম্পলি এখানে গিয়ে ইউনিকোডে লিখুন (এমনকি অভ্রও ইনস্টলড থাকার প্রয়োজন নেই ওখানে লেখার জন্যে), তারপর কনভার্ট করে নিন। এরপর যেখানে প্রয়োজন সেখানে পেস্ট করে দিন।
কোনো বাগ চোখে পড়লে মুর্শেদকে জানান মেইল করে।
ধন্যবাদ।
এটা আমি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করি। কিন্তু কনভার্ট করলে কিছু সমস্যা হয়। তখন পুরোটা আবার ধরে ধরে ঠিক করতে হয়। যেমন কিছু যুক্তাক্ষর ভেঙ্গে যায়। বাক্যের শুরুর 'ে' কারের উপরে মাত্রা বসে যায়... এরকম কিছু ঝামেলা হয়...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বস, বাগগুলো লিস্ট করে মুর্শেদকে মেইল করে দ্যান। সকলে উপকৃত হবেন।
অভ্র-ডেভেলপারদের জানাই, আমি আপনাদের পাশে আছি। আমি অভ্রের একজন নগণ্য কিন্তু কৃতজ্ঞ ব্যবহারকারী। আপনারা হতাশ হবেন না এইসব ছোটোলোকি দেখে।
ভালো কিছুর বিরুদ্ধে সবসময় বাঁধা আসে। বাঁধা আসলেই প্রমাণিত হয় কাজটা ভালো। এসব সময়ের ধান্ধাজীবিরা কখনই মাথা তুলতে পারে না, হাদুপ-পাদুম পর্যন্তই। শুভকামনা ও সাপোর্ট রইলো অভ্রটিমের প্রতি।
(এই লেখাটাও অভ্র দিয়ে লিখতাম।)
বিজয় সম্ভবত ১মাস ব্যবহার করেছিলাম, তখনই বিরক্ত এসেছিল বাংলা লেখা নিয়ে, পুচকে একটা সফটওয়ার তারও আবার পিসি রিস্টার্ট নেয় সেটআপে। এক হাত বাঙ্গীর তের হাত বিচির মত। পরে অভ্র পাওয়ার আগে বাংলাওয়ার্ড ব্যবহার করতাম। এরপর প্রিয় অভ্র পেলাম, এখনও আছি অভ্র নিয়ে।
কাগু কুথায়। এহনি আস মুনাজাত করি - হাবুরু স্টাইলাস ধ্বংস হউক।
নতুন মন্তব্য করুন