প্রিন্ট আর ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নাম-চেহারা তোলার একটা আকুতি কাজ করে অকৃতী মানুষদের মধ্যে। সাধারণ মানুষ, যাদের সাধারণ চেহারা হারিয়ে যায় ভিড়ের মধ্যে, তাদের ছবি কিংবা নাম পত্রিকায় বা টিভিতে এলে তারা একদিনের জন্যে বিশেষ হয়ে ওঠে। আমি দেশে আর প্রবাসে দেখেছি, শিক্ষিত মানুষও পত্রিকায় নিজের ছবি ছাপা হবার পর সেটা কেটে এনলার্জ করে বাঁধিয়ে রেখেছে ঘরে। এই সাইনবোর্ডপ্রীতিতে দোষের কিছু নেই অবশ্য, কিছু আত্মপ্রসাদের প্রয়োজন আছে সবারই।
কিন্তু কৃতী মানুষেরা যদি এই মোহ কাটিয়ে উঠতে না পারেন, তাদের প্রতি প্রথমে বিরক্তি, তারপরে করুণা জন্মায়। টিভির টক-শোতে যারা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন, তারা যে দর্শকশ্রোতার করুণার পাত্র হয়ে প্রভূত বিনোদন যোগান, সেটা তারা সম্ভবত সবসময় উপলব্ধি করতে পারেন না। কিন্তু তারপরও এদের প্রতি ক্রোধ জন্মায় না, বিনোদনমূল্যটুকুর জন্যেই।
ক্রোধ জন্মায় সেইসব কৃতী মানুষদের ওপর, যারা বাংলাদেশের সক্রিয় স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর মালিকানাধীন পত্রিকা আর টিভিতে গিয়ে ধর্ণা দেন। এরা জীবনে অনেক কিছু পেয়েছেন, কিন্তু আরেকটু পাওয়ার লোভকে জয় করতে শেখেননি। তাই আলবদরের মালিকানার মিডিয়ায় নিত্যই হাসিমুখে উপস্থিত থাকেন, লেখায় কিংবা শরীরে। হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশে প্রবল নন্দিত সাহিত্যব্যক্তিত্ব, তিনিও নিয়মিত লিখতেন ড: আলীম চৌধুরীর ঘাতক মৌলানা মান্নানের পত্রিকা ইনকিলাবের সাময়িকী "পূর্ণিমা"তে। কথিত আছে, শহীদ জননী জাহানারা ইমাম তাকে অনুরোধ করে ঘাতকদের পত্রিকায় পৃষ্ঠপোষকতা থেকে বিরত করান।
নব্য আলবদর মিডিয়া হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে নয়া দিগন্ত আর দিগন্ত টিভি। এই প্রতিষ্ঠানে পাকিস্তান থেকে লোক এসে কাজ করে না, বাংলাদেশের লোকজনই সেখানে চাকরি করে, করে কর্মে খায়, আর বাংলাদেশের কৃতীরাই সেখানে লেখেন। এ নিয়ে সীমাহীন ক্ষোভ থেকে অনেক আগে একটা লেখা লিখেছিলাম [১], তাতে ক্ষোভপ্রকাশই হয়েছে কেবল, মিডিয়ার রোদ পোহানোর লোভ দূর হয়নি আমাদের কতিপয় কৃতীর। তারা লোমপড়া কুত্তার মতো নয়া দিগন্তের পাতায় ভুক ভুক করেন, দিগন্ত টিভিতে বত্রিশ দাঁত দেখিয়ে ক্যামেরার সামনে হাজির হন।
আজ যখন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কীর্তি দেখে চরম বিরক্ত-হতাশ-ক্রুদ্ধ, তখন মনটা আবার চাঙা হয়ে গেল, যখন দেখলাম, ফেসবুকে একটা ভিডিও শেয়ার করেছেন কয়েকজন। মুহম্মদ জাফর ইকবালের একটি ছোট্ট ক্লিপ। দিগন্ত টিভি থেকে এক সাংবাদিক স্যারকে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছে, তিনি সাক্ষাৎকারে অসম্মতি জানিয়ে তাকে সোজা হাঁকিয়ে দিয়েছেন এই বলে, আপনি একজন ইয়াংম্যান, জামাতে ইসলামীর কাজ করেন, আপনার লজ্জা করে না?
ধন্যবাদ, স্যার। কাতার ভেঙে গুণী মানুষেরা যখন নিজেদের কর্তব্যবিস্মৃত হয়, তখন আপনি একটা ছোট্ট কিন্তু শক্ত উদাহরণ রাখলেন। আপনার ওপরও নানা সময়ে টুকিটাকি ক্ষোভ জন্মায়, কিন্তু এরকম কিছু দেখে সেগুলো কার্পেটের নিচে চাপা দিয়ে রাখি আবার। অনাগত দিনে আপনার সাথে আমাদের বাকি কৃতীরাও নব্য আলবদরদের বর্জনের সামর্থ্য পাক, এই কামনা করি।
আর আপনিও যেন এই অবস্থান থেকে সরে না আসেন, সেই আশাবাদটুকুও রাখতে চাই স্যার। ধন্যবাদ আবারও।
মন্তব্য
মুহম্মদ জাফর ইকবালকে অনেক ধন্যবাদ।
নয়া দিগন্ত পত্রিকা আর দিগন্ত টিভির অ্যাপলজিস্টদের সরাসরি গদাম।
ছাগুদের জন্য গদামের বিকল্প নাই।
স্যারকে কুর্ণিশ।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
স্যারকে
ধন্যবাদ, স্যার!
ওখানে ব্রাত্য রাইচুতিয়ার কমেন্টটা দেইখা আসেন গিয়া...
কদমবুসি!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
৭১ সালে ড, জাফর এর পরিবারের যে ত্যাগ, সে অনুযায়ী ওনার মন্তব্য ঠিক আছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে আরিয়াল বিল আন্দোলনে ওনার নিশ্চুপ ভূমিকা আমাদের হতাশ করে।
প্রিয় মানুষ মুহম্মদ জাফর ইকবালকে সশ্রদ্ধ অভিবাদন।
স্যালুট, স্যার...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
হাজারো কুর্নিশ আপনার জন্য, স্যার।
ছাগু, ছাগুপেমি, ছাগুবান্ধব মানসিকতার নপুংশক গুলাকে খাড়া গদাম !!!
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
ধন্যবাদ, স্যার!
হুমায়ুন আহমেদ আর জাফর ইকবাল দু ভাই হলেও অনেক তফাত।
কিছুটা অফটপিক একটা কথা না বলে পারছিনা । ঢাকা শহর সজ্জিত করনে বিসিবির প্রধান স্পন্সর হল ইসলামী ব্যাঙ্ক বাংলাদেশ। রাস্তায় যখন দেখি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষনের নিচে জামাতের প্রধান অর্থনৈতিক পৃষ্ঠপোশক ইসলামী ব্যাঙ্কের লোগো তখন বিস্মিত হই কিছুদিন আগে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ইসলামী ব্যাঙ্কের অনুদান গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছে সেখানে বিসিবি এমন একটা কাজ কেন করল বুঝলাম না
এটা আমিও বুঝি না।
জাফর স্যারকে স্যালুট।
না বোঝার কিছু নাই। রাজাকারদের রক্ষার সবচেয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ আমাদের মুজিব-জিয়ারাই নিয়ে গেছেন, হাসিনা-খালেদারা ব্যতিক্রম হবেন কেন?
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
স্যারের প্রতি শ্রদ্ধা।
সোনাব্লগ বা ছাগুসমাজের প্রতিনিধি দের ভাষ্য কী
স্যার কে।
শ্রদ্ধা জানবেন স্যার
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
হিমুভাই আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ক্রিকেট খেলায় বাংলাদেশের ফলাফল দেখে মন কিছুটা খারাপ ছিল কিন্তু এই পোস্টের ভিডিও দেখে একদম চাঙ্গা হয়ে গেছে।
স্যালুট...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
জাফর ইকবাল স্যার কে ধন্যবাদ এরকম সাহসিকতার জন্য।
আর বোকা মদনাদের পিচে লাথ্থি ...
স্যার অনেক ধন্যবাদ
স্যালুট স্যার!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
হিমু ভাই,
মন ভালো করা একটি লেখা দিলেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। স্যারেকে অনেক
সবার স্যারের নিরাপত্তার দিকে লক্ষ রাখা উচিত
যখনি দেখিবে কোন দেখিবে ছাগু,করিবে তাহার মুখে হাগু... ছাগু পোন্দানোর কোন বিকল্প নাই...
স্যারর প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা...
এই বিষয়ে নিশ্চিত, অন্তত স্যার আপোষ করবেন না।
স্যালুট...
ভালো লাগলো খুব।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমার মাথা নত করে দাও হে প্রভূ।
স্যালুট
ধন্যবাদ স্যার, অনেক অনেক ধন্যবাদ।
THANKS
জাফর ইকবাল স্যারকে
amra apner moto nirver hobo abong nirvoy hobo.....promise
যেসব বুদ্ধিজীবী দিগন্ত টিভির টক শোতে দাঁত কেলায়ে হাজির হন আর দিগন্ত পত্রিকায় লেখেন, তারা শিখুক
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বার বার দেখছি, মনটা আসোলেই ভালো হয়ে যাচ্ছে। স্যারকে ধন্যবাদ।
ইউটিউবে রাইছু'র কথাগুলো পড়লাম। পাকমনপেয়ারুদের ব্যাপারেও ব্যবস্থা নিতে হবে।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
যতবার দেখছি বুকটা ভরে উঠছে বিশুদ্ধ বাতাসে, মাথা নত হয়ে আসছে শ্রদ্ধায়।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
খেলার সাথে রাজনীতির কোনো সংশ্রব নাই, অতীত মনে রেখে কি হবে...পাকপনপেয়ারুদের এভাবে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার বিরুদ্ধে এটা একটা সপাট চপেটাঘাত।
হ্যাটস অফ স্যার...
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
ড: মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারকে অনেক ধন্যবাদ।
হিমু ভাইকেও ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
স্যার কে সালাম পুরা বাংলার পক্ষ থেকে...
আর বাকি দের জন্য আমরা স্বশরীরে আছি
ধন্যবাদ হিমু আপনাকে এই লিঙ্কটি শেয়ার করার জন্য । জাফর ইকবাল স্যারকে আর ধন্যবাদ দিচ্ছি না । মনে হয় না তার প্রয়োজন আছে । তিনি তাঁর ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতা থেকেই বলেছেন এই কথা । সকল শহীদের স্মৃতিতে রেখে যাই ।
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
স্যারের জন্য শ্রদ্ধা এবং
মুহাম্মদ জাফক ইকবাল হলেন আইকন অব ইন্সপাইরেইশন। সেটা আবার প্রমাণ করলেন। তার মত অন্যান্য তথাকথিত বুদ্ধিজীবিরাও যদি একই পথে আসত তাহলে জামাত এত বাড় বাড়ত না। সব পাকি প্রেমিরে এই ভাবে গদাম দেখানো দরকার। স্যারকে স্যালুট।
অনন্ত
সশ্রদ্ধ সালাম।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
স্যার কে সালাম, হিমু ভাইকেও ধন্যবাদ
স্যারের প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মুহাম্মদ জাফর ইকবালের এই চেতনাটাকে বরাবরের মতোই স্যালুট। নিজের জীবনকে নিরাপত্তার মুখে ঠেলে দিয়েও তার গত তিন চার দশকের এই অবিচল অবস্থান আজকের প্রজন্মের জন্য বিশাল একটা অনুপ্রেরণা।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
স্যারকে সেল্যুট
বন্দনা
কন্সিসটেন্সি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কন্সিটেন্সির জন্য জাফর ইকবালকে ভাল লাগে। এরকম বোল্ড সবাই হতে পারে না।
একটা মজার ব্যাপার দেখলাম। এই ভিডিওটা ইউটিউবে প্রথম পোস্ট করেছে সম্ভবত কোন বরাহ শিশুই। তার উদ্দেশ্য ছিল জাফর ইকবাল স্যারকে ছোট করা, কিন্তু বুদ্ধিটা ইউটিউবেই ব্যাকফায়ার করছে। এইখানে ভিডিওটার টাইটেল আর তৎসংলগ্ন কমেন্টগুলো দেখলেই ব্যাপারটা বোঝা যাবে।
আচ্ছা ভাই, যে সাংবাদিককে বলা হল তার নামটা কি জানা গিয়েছে??? তাহলে তার একটু খোঁজ-খবর রাখা যেত...
ছাত্র অবস্থায় ক্লাশের বাইরে যখন কথা হত আমরা জিজ্ঞেস করতাম, স্যার আপনি যে একা একা অনেক সময়ই সন্ধ্যায় হেঁটে বাসায় যান এটা কি ঠিক করছেন? তিনি বলতেন, মানুষকে মেরে ফেলা এত সহজ না। আমার বেশ কিছু সহপাঠীর আরেকটা ব্যাপারেও আপত্তি ছিল। কলিং বেল চাপলে অনেক সময়ই উনি নিজেই দরজা খুলতেন। এই ব্যাপারে ক্লাশের অনেকেরই ঘোরতর আপত্তি ছিল।
যে কিছু মানুষ কে দেখে ভাল মানুষ হবার উৎসাহ পায় জাফর স্যার তার মধ্যে অন্যতম। স্যার কে আবার ও জানায় সালাম এবং শ্রদ্ধা।
একেই বলে সাহস! কথা আর কাজের কি অপূর্ব মিলন। স্যার জামাত শিবির আর তাদের দোসর দের প্রতি যে অবস্থান নিয়েছেন তার প্রতি রইল অকুণ্ঠ সমর্থন আর শ্রদ্ধা। স্যার আপনাকে সালাম।
জাফর ইকবাল স্যারের প্রতি জানাই অসীম শ্রদ্ধা । বিষয়টি নিয়ে যিনি লিখেছেন তাকে ধন্যবাদ । বেশ কিছু দিন ধরে মন-মেজাজ ভালো নাই। অনলাইন-এ প্রথম আলো পড়ি প্রতিদিন এবং খেলার পাতায় গেলে মেজাজটা খিঁচরে যায় বার বার । আমি একা অনেক গদাম দেবার চেষ্টা করেছি । আরো অনেকেই করে । ওইখানে পাকিস্তানের কোনো খবর প্রকাশ হলে তাদের জারজ বরাহ তনয়-তনয়া-ভাই-বাপ-চাচাদের প্রীতি সম্ভাষণ আর সহানুভূতির জোয়ারে টিকে থাকাই দায় । ভারতের দালাল আখ্যা সহজেই জুটে যায়, সাথে আরো কত কি । বাংলাদেশের মাটিতে বসে একজন মানুষকে সবচে বেশি বাক্যবাণে জর্জরিত হতে হয় পাকিস্তান বিরোধীতা করলে । ওই পত্রিকা সেগুলো প্রকাশ করে আর আমি যখন বেশি কিছু বলি তখন আমার লেখার কোনো হদিশ মেলে না । আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন, কেন আমি এগুলো এখানে লিখছি । মনের কষ্ট শেয়ার করার জন্য । ওইসব জারজদের কথা বলার জোর কোন জায়গা থেকে আসে তা বোঝার অনেক চেষ্টা করেছি । দেখেছি, দূর্জনের কুতর্ক করার জন্য কখনো ছলের অভাব হয় না ।
ব্রাভো স্যার। এ সময় আরেকজনের কথা মনে পড়ছে।সে হল cartoonist তন্ময়।অনার্স পাশ করার আগেই তার কাছে অফার এসেছিল 'নয়া দিগন্ত'- এর এডিটোরিয়াল cartoonist এর চাকরির অফার।কিন্ত সেটা সে মুখের ওপর ফিরিয়ে দিয়েছিল।তার কথা ছিল-ওই রাজাকারের পত্রিকায় আমি আঁকতে যাব কেন?দেখতে ভালো লাগে যে এখনও টাকার কাছে সবাই নিজেকে বিকিয়ে দেয়না।
নতুন মন্তব্য করুন