র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন আর পুলিশের সাথে ক্রসফায়ার, এনকাউন্টার ও বন্দুকযুদ্ধে প্রচুর লোক হতাহত হচ্ছে নিয়মিত হারে। এদের মধ্যে দাগী আসামী যেমন আছে, আছে নিরীহ মানুষও। বিচার বিভাগকে পাশ কাটিয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীই যখন বিচারক হয়ে বসে, তখন রাষ্ট্রের মূল শর্ত, অর্থাৎ বলপ্রয়োগের একচ্ছত্র অধিকার, লঙ্ঘিত হয়। সরকারে যারা বসেন, তারা নিজেদের স্বার্থে এ চর্চাটিকে নিরুৎসাহিত করেন না। এই নিস্পৃহা থেকেই লিমন নামের একটি নিরীহ তরুণকে অঙ্গহানির মুখোমুখি হতে হয়, আর তালসরার পীরের দরবারে গিয়ে র্যাব অধিনায়ক দুই কোটি টাকা লুট করে নিয়ে আসেন, আর র্যাবের ড্রাইভার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠায়।
র্যাবের সমস্যাটা সেই বাঘের আগমনী সঙ্কেতদাতা রাখালের মতো। তাদের বহুব্যবহৃত গল্পটি যদি সত্যও হয়, কেউ এখন বিশ্বাস করবে না। ন্যূনতম কাণ্ডজ্ঞান আছে, এমন কেউই র্যাবের একঘেয়ে গল্পটি বিশ্বাস করতে চায় না। র্যাবের যে কর্মকর্তা এই গল্পটি প্রথম উদ্ভাবন করেছিলেন, তিনি হয়তো বুঝতে পারেননি, তার সহকর্মীরা বছরের পর বছর ঐ এক চোথা দিয়েই কাজ চালিয়ে নেবে। সুকুমার রায়ের সেই লাঙলের ঈশের মতো পরিস্থিতি হয়েছে এখন। র্যাব কর্তারা যে পাবলিককে বলদ ভাবেন, সেটাও বোঝা যায় স্ক্রিপ্ট পরিবর্তন হতে না দেখে।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন র্যাবের সাম্প্রতিক অভিযান, নরসিংদীতে সড়কের ওপর বন্দুকযুদ্ধে ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনাটি তদন্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে একটা ছোটো আইডিয়া তুলে ধরতে চাই।
নিচের ভিডিওতে দেখবেন, পুলিশ জনৈক ব্যাটম্যানের ল্যামবোরগিনি থামিয়েছে যথাযথ লাইসেন্স প্লেট না থাকার অপরাধে। বেচারা ব্যাটম্যান একটা হাসপাতালে যাচ্ছিলো, সম্ভবত রোগীদের আমোদ দিতেই, পুলিশের হাতে ধরা পড়ে সে একটু ঘাবড়ে যায়। তবে পুলিশ সবকিছু শুনে তাকে চার্জ না করে ছেড়ে দিয়েছে, ছাড়ার আগে তার ছবিও তুলে রেখেছে নিজের ক্যামেরায়। এই গোটা দৃশ্যটা ধরা পড়েছে পুলিশের গাড়িতে ফিট করা ক্যামেরা আর পুলিশ রেডিওতে।
এই ভিডিওটি কৌতুককর, তাতে কোনো সন্দেহ নেই, কিন্তু এমন একটি ভিডিও ক্যামেরা র্যাবের যানবাহনেও সংযোজন করা যায়। র্যাবের গল্পের কিছুটা অংশ তখন ভিডিও আকারে সংরক্ষিত হবে, এবং এর কপি জাতীয় মানবাধিকার কমিশন বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ তখন পরীক্ষা করে র্যাবের গল্পের সত্যতা যাচাই করতে পারবেন। এই ব্যবস্থা খুব বেশি ব্যয়বহুল কিছুও হবার কথা নয়।
ব্যাপারটা বেড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধার মতোই। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আইন শৃঙ্খলা মেনে চলছে কি না, তা নজরদারি করা সবসময়ই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
মন্তব্য
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আইন বহির্ভূত কর্মকান্ড ও হত্যাকান্ড নতুন ঘটনা নয়, তবে তদন্ত এড়িয়ে গেছে সবসময়ই, প্রথম দিকে এর উপরে একটা লেখা দিয়েছিলাম, লিঙ্কটা জুড়ে দিচ্ছি-
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ফ্রাঙ্কেনস্টাইন এর দানব
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
কুচক্রী মহলের অপচেষ্টা র্যািবকে কোনোভাবেই ধ্বংস করতে পারবে না। এরকম একটা আইডিয়া দেয়ার জন্য স্বার্থান্বেষী মহলের তীব্র নিন্দা জানাই। র্যােব এর অক্লান্ত পরিশ্রমের কারনে দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যপক উন্নতি হয়েছে। এই উন্নতিতে বাঁধা প্রদানের চেষ্টা করার অর্থ আপনি লুকটা খ্রাপ, খুপ খ্রাপ।
তবে ভিডুটা ভালো
এ্যামেরিকায় পুলিশের গাড়িতে এই ক্যামেরাগুলো অনেক আগে থেকেই আছে এবং এগুলোর ভিডিওর একসেস পরে পাবলিককে দিয়ে দেয়া হয়। মনে পড়ছে, 'পুলিস ভিডিও' বলে একটা ডকুমেন্টারি হতো স্টার ওয়ার্ল্ডে। সেখানে বিভিন্ন অপরাধ সম্পর্কে ডকুমেন্টারি বানাতে এই ক্যামেরাগুলো ব্যবহৃত হতো। আমাদের র্যাবের গাড়িই শুধু নয়, পুলিশের গাড়িতেও এ ধরনের ক্যামেরা সেট করা উচিত। কিছু দিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রকে তথাকথিত ডাকাত সন্দেহে ধরে নিয়ে গিয়েছিল পুলিশ, অনেকটা লিমন কেসের মত। তারপর পয়ে কুপিয়েছিল। তাই আমি মনে করি, র্যাব-পুলিশ আসলে মাসতুতু ভাই। এদের কাজ মনিটর করা খুবই প্রয়োজন।
টুইটার
হিম্ভাই, ঘুরায় ফিরায় সেই একই কথা, ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয়। কিন্তু আমাদের হর্তাকর্তাদের ইচ্ছাটাই তো নাই।
দেশের যত বেড়াছেড়া অবস্থা, কর্তামশাইদের পকেট তত ভারি। এই দুষ্টচক্র কোথায় কেমনে ভাঙ্গা যায়?
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
সরকারের আমলাদের নামে দুর্নীতির মামলা করতে আগে সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নেয়ার একটা বিধি ছিলো। আইনপ্রণেতাদের সদিচ্ছার (?) কারণে সেই বিধি রদ করে নতুন আইন করা হয়েছে। এই বিধি যে সরকারের আমলাদের চাপেই এতদিন করা হয়নি বা করা যায়নি, সেটাও পরিষ্কার। কাজেই আইনপ্রণেতাদেরই চিবি দিয়ে ধরতে হবে।
টুইটার
ঠিক বলদ নয়, ওনারা পাব্লিককে মানুষের পর্যায়ে মনে করে না।
ক্যামেরা দিয়ে লাভ হবে বলে মনে হয় না। তবে গল্পে একটু নতুনত্ব আসতে পারে। ওঁত পেতে থাকা সন্ত্রাসীদের গুলিতে র্যাবের ক্যামেরা প্রথমে নষ্ট হয়, এরপর পুরানো গল্প।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এটা করলে যা হবে -
১ ক্যামেরা কিনার নামে ব্যাপক দুর্নীতি হবে । ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার নামে ভিজিএ ক্যামেরা কিনবে । রাতের বেলা তোলা দৃশ্যে শব্দ ছাড়া তেমন কিছু পাবেন না । অন্ধকারে কাহিনী সাজানো সহজ হবে ।
২ এই দুর্নীতির মামলা ততকালীন প্রধানমন্ত্রীর নামে দায়ের হবে । ফলে সে যখন ক্ষমতায় থাকবেনা তখন মামলা চলমান বা পুনর্জীবিত হবে আর ক্ষমতায় থাকলে মামলা প্রত্যহার হবে ।
৩ সর্বোপরি জনগণের অর্থ নয়ছয় ভালই হবে ।
তবে র্যাব মনে হয়না আগ্রহী হবে এটা চালু করতে । ধরা খাওয়ার চান্স আছে যে
কাঠামোগত-ভাবে র্যাব, সোয়াট, কিংবা পুলিশের জবাবদিহিতার কি হবে? যদি আইন প্রয়োগকারি সংস্থার কুকর্মকে হিমশৈল হিসাবে দেখি, তাহলে রয়াবের প্রতিটি বিচার বহির্ভূত খুনের নিচে স্থানীয় পুলিশের হাজার হাজার অগণিত অনাচার ও অনিয়মের তথ্য আছে। রয়াব মানুষ মারছে কারণ আমাদের পুলিশ ও আমাদের প্রতিরক্ষাবাহিনী (পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তিরক্ষা ও সারা দেশে জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার ব্যানারে) বিচার বহির্ভূত খুন করে অভ্যস্ত। আমগাছে কলম দেয়া হয়। আমরা ভুলে যাই কলম যতই উন্মনমানের হোক, মূল গাছ রূগ্ন হলে কলমে ফল ধরবে না।
প্রচলিত ব্রিটিশ আমলের আইন অনুযায়ী আমাদের পুলিশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান (রয়াবসহ) ক্ষমতাশীল দলের লাঠিয়াল ভিন্ন আর কিছু নয়। একমাত্র ক্ষমতাশীল দল, ভাষান্তরে প্রধানমন্ত্রী, ছাড়া এই লাঠিয়ালের আর কারো কাছে আইনগত জবাবদিহিতা নেই। ২০০৭ সালে একটি নতুন পুলিশ আইনের খসড়া নিয়ে কাজ হয়েছিল, ধরে নেয়া হয়েছিল বিচার বিভাগের সাথে সাথে পুলিশের দাপ্তরিক সিদ্ধান্তও ক্ষমতাশীল দলের আওতার বাইরে রাখা যাবে। সেদিক পানে যাবার ইচ্ছে বিয়েম্পি-আম্লকি থাকার কথা নয়।
সুতরাং ভিডিও ধারণ করা হোক। ক্যামেরা গাড়িতে বসানো উচিত, নাকি প্রতিটি অফিসার কমান্ডিং এর টুপি বা বুকপকেটে বসানো উচিত, সেটা নিয়েও ভাবা যায়।
আর সেই সাথে ব্রিটিশ আমলের পুলিশ আইনকে হালনাগাদ করা হোক। আলাদা করে পুলিশ কমিশন গঠন করা হোক। ২০০৭ করা পুলিশ নীতিমালার খসড়া নিয়ে গণ-আলোচনা হোক ও আইন-প্রয়োগের আইনি/দাপ্তরিক অন্তরায় গুলো নিয়ে সচেতনতা বাড়ুক।
আমি র্যাব ডিসম্যান্টেল করার পক্ষে। র্যাবের প্রয়োজনীয়তা তালিকাবদ্ধ করার সময় হলো। র্যাবকে ব্যবহার করে রাষ্ট্র কিন্তু তার একচ্ছত্র বলপ্রয়োগের রাইটটাকেই আরো সুবিস্তারিত করেছে। বাংলাদেশ নামক বিশাল রাষ্ট্র চালাতে একটা র্যাবের তার প্রয়োজন ছিলো বহু আগেই। সে জায়গায় মানুষের উপকারে র্যাবের ভূমিকা দেখবেন শূন্যের কোঠায়।
এই দাবী পুরণ হবে। পরবর্তী সরকার (যে-ই আসুক) এটা করবে বলে ধারণা করি।
আশায় বুক বাঁধি।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
র্যাব আমাদেরকে মানুষ মনে করেনা, জানি।
ওদেরকে আমরা কী মনে করি, এটা যদি ওরা জানত, শরমে গলায় দড়ি দিতে মরিয়া হয়ে যেত ওরা।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
আমরা কি মনে করি, তাতে তাদের কিচু যায় আসে না।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
এদের কাছ থেকে এর চাইতে ভালো কিছু আর আশা করি না। মানুষের প্রাণ অনেক সস্তা। এর দাম একটা ছাগল থেকে একটা গরুতে পৌঁছেছে!!
র্যাব কে আমার প্রথম থেকেই মনে হত মানবধিকারের বিপখহে একটি সংস্থা। এদের পোশাক টাইতো জল্লাদের কথা মনে করিয়ে দেয়। বেশ কয়েকবছর আগে দেশে বেড়াতে গেছি, মেয়েরা রিকশা করে ঢাকা বেড়াবে, আমার সায় নেই। এত রকম গল্প শুনে বেশ ভয় লাগে কখন কি অঘটন ঘটে। কাজিন বলল এখন রাস্তায় র্যাব আছে, কোন ভয় নেই, আমি বললাম ওদেরই আমার ভয়।
এখন প্রতিদিনই ওদের অন্যায় ভাবে মানুষ হত্যার খবর পড়ি। উচ্ছলার সাথে একমত, ওরা যদি জানত আমরা ওদের কত নিকৃষ্ট ভাবি।
প্রবাসী হয়ে এবং এত ব্যাস্ততার মাঝেও হিমু সবসময় দেশের যেকোনো অন্যায় অবিচার নিয়ে লিখে , এর জন্যে ওকে অনেক ধন্যবাদ।
কিন্তু বেড়ালের গলায় ঘন্টাটা বাঁধবে কে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
প্রস্তাবটি অসাধারণ, হিমু ভাই। তবে শুধু ভিডিও ক্যামেরাই র্যাবের গাঁজাখুরি গল্প রদ করতে পারবে বলে মনে হয় না; ক্যামেরায় উঠে আসা ভিডিও পরীক্ষা করবে যে মানবাধিকার কমিশন, দুর্নীতি কমিশন বা অন্যান্য সংস্থা তারাও গৎবাঁধা গল্প বলায় বিশেষভাবে পারদর্শী।
নতুন কুঁড়ি প্রতিযোগিতার ক শাখার বিজয়ী প্রথম ৩ জনকে র্যাব এর উপদেষ্টা নিয়োগের আহ্বান জানাই। তাতেও যদি কিছুটা বৈচিত্র্য আসে।
আর সারভিলেন্স ক্যামেরা?!!!...ওটা বসানোর সদিচ্ছাটা থাকলেই আমরা অনেকদূর এগিয়ে গেছি ভেবে নেব।
প্রস্তাবকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু সর্ষের মধ্যে যে ভুত আছে সেই ভুত তাড়াবার তরিকা কি ? সাম্প্রতিক সময়ে পারর্সোনার ক্যামেরায় ধারণ করা ভিড্যুকি আদৌ পুলিশ জব্দ করতে পেরেছিলো ? একটা সাধারণ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সিসি টিভির ফুটেজ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে যাবার আগেই সব লেনদেন হয়ে গেছে। র্যাবের অপারেশনের ভিড্যু কন্ট্রোল রুম যদি সেন্ট্রালি মনিটর করা না হয় দেখা যাবে অপারেশন করে ফেরার পথে ওরা আবার গল্প ফেঁদে বসবে ফিতা জইল্যা গ্যাছে, কিংবা ক্যামেরায় ব্যাটারী ডাউন ছিলো.....
বেশ কয়েক বছর আগে ডগ স্কোয়াড এর নাম করে কিছু বিদেশী কুকুর পুলিশ বাহিনীতে নিয়ে আসা হয়েছিলো , সেই কুকুর আমাদের দেশের গরমে সহ্য করতে না পেরে পানি খাইতে খাইতে শেষে ট্রেনিং ভুলে গেছে। র্যাবের এই ভিডিএ মনিটরিং প্রকল্পটি তখনই কার্যকর হবে যদি এই অপারেশন রেডিও লিংকের মতো অথবা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। অপারেশন করবে র্যাব কিন্তু ভিডিও ক্যামেরার কন্ট্রোল থাকবে সেন্ট্রাল র্যাব অফিসে।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
প্রসঙ্গ থেকে কিছু সরে যাওয়া হবে তবু মনে পড়ে গেলো কিছুদিন আগের পারসোনায় সিসি ক্যাম নিয়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি। আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এখন দুর্নিতির বীজ এমন করেই ছড়িয়েছে যে কেউ কোন সরকারী চাকুরির কথা বললে প্রস্তুতির আগে কত উৎকচ দিতে হবে আরে চাকুরি পেলে বেতন জিজ্ঞেস করা হয়না বরং উপরির পরিমান কতো?
প্রস্তাবটি অবশ্যই সময় উপযোগী আরে সেই সাথে মন্তব্য থেকে তুলে আনলাম আরো কিছু "ব্রিটিশ আমলের পুলিশ আইনকে হালনাগাদ করা হোক। আলাদা করে পুলিশ কমিশন গঠন করা হোক। ২০০৭ করা পুলিশ নীতিমালার খসড়া নিয়ে গণ-আলোচনা হোক ও আইন-প্রয়োগের আইনি/দাপ্তরিক অন্তরায় গুলো নিয়ে সচেতনতা বাড়ুক।"""""
আমাদের এত্তো এত্তো সমস্যা ________ লম্বা লেজের ঘুড়ি যেনো
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
নতুন মন্তব্য করুন