মানবাধিকারবার ঘটনাটা আজকাল ছোঁয়াচে
এতদিন করে যেতো শুধু হিউম্যান রাইটস ওয়াচে
অ্যামনেস্টিও মাঝে মাঝে বলে যেতো, এ কী কচ্ছো?
না না ভাই, তোমাদের বিচার তো অতীব অনচ্ছ!
চুপচাপ শুনে গিয়ে, যতোবার বলা হয় বুঝিয়ে
মানবাধিকারবারি জল ঘোলা করে আরো উজিয়ে।
গত ক'দিনের মাঝে মাথা গুণে দেখি, দিশা পাই নে,
মানবাধিকারবারি যতো আছে খাড়া এক লাইনে
চুনোপুঁটি অধিকার থেকে শুরু করে জাতিসংঘ
সব্বার চাপে কাঁপে গরিবের ভাবী এই বঙ্গ
কে যে কার আগে দেবে বিবৃতি, উদ্বেগ ও নিন্দা
উপদেশ একটাই, কসাই কাদেরে রাখো জিন্দা।
দিয়ো নাকো ফাঁসি তারে, ভারি বাজে মৃত্যুর দণ্ড
মানবতা হয় তাতে একেবারে পয়মাল, পণ্ড
না হয় মেরেছে কাদু দু'বছর বয়সের শিশুকে
তাই বলে ফাঁসি তার যায় মোটে মেনে নেওয়া কি সুখে?
হাত ফসকিয়ে তার গুলি ছুটে লোক মরে চারশো
তাই বলে ফাঁসি? হবে বড় বাজে প্রতিক্রিয়া পার্শ্ব
নুনু ফসকিয়ে কোনো একাদশী হলো ধর্ষিতা, তার
আগে খুন হয়ে গেছে ভাইবোনমাতা তার, পিতা তার?
যা হবার হয়ে গেছে, অতীতের এতো কথা ভুলিয়া
কসাই কাদেরে রাখো বাঁচিয়ে, ও ফাঁসি নাও তুলিয়া।
আহা বড় মায়া লাগে মানবাধিকারবারিগুলোকে
এতো ভালো লোক আর নাই বুঝি দ্যূলোকে ও ভূলোকে
কাদেরের তরে কাঁদে এক সুরে বৃদ্ধ ও জোয়ানে
কোথায় ছিলো রে এরা সে সুদূর সেভেন্টি ওয়ানে?
পোকামাকড়ের মতো মরেছে মানুষ এই দেশটায়
মানবাধিকারবারি তখন কি ছিলো কোনো চেষ্টায়
তিরিশ লক্ষ প্রাণ বাঁচানোর? হে হে, জাতিসংঘ!
ইতিহাসে লেখা তোর কুদরত রঙ্গবিরঙ্গ।
সারা দুনিয়ায় আছো যত চুতমারানির ছাও রে
পেয়েছো গরিব তাই কাছা তুলে পাছা মেরে যাও রে
শুনে রাখো, এ বিচারে কখনোই মৃত্যুর দণ্ড
যথেষ্ট নয়, ঐ অপরাধ এতোই প্রচণ্ড।
আমাদের পশ্চাতে অণুবীক্ষণ ধরে গু খুঁজে
আগে সাফ করে নাও নিজ পশ্চাতে হাগাটুকু যে।
জাতিসংঘের ছাতি ছায়া দেয় কসাইকে কিল্লাই?
বিবৃতি বাদ, আগে এ জবাব দেন, নাভি পিল্লাই।
মন্তব্য
আসলে সব রসুনের এক গোয়া।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
শব্দ পথিক
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
শব্দ পথিক
মাসুদ সজীব
চরম! বিশেষ করে-
'সারা দুনিয়ায় আছো যত চুতমারানির ছাও রে
পেয়েছো গরিব তাই কাছা তুলে পাছা মেরে যাও রে
শুনে রাখো, এ বিচারে কখনোই মৃত্যুর দণ্ড
যথেষ্ট নয়, ঐ অপরাধ এতোই প্রচণ্ড।'
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
মানুষের পাশে দাঁড়ায় মানুষ, আর জারজের পাশে দাঁড়ায় জারজমানবাধকারবারীরা...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
এইসব একপেশে সুবিধাবাদী মানবতা আর মানবতাবাদি দের জন্য শুধুই ঘৃণা ।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
____________________________
অধিকারের নামে যারা জেগে ঘুমায়, সমস্ত জেনে-শুনে কিন্তু/তবু/তা হোক চালিয়ে যায়, তাদের প্রতি চরম বিতৃষ্ণা আর ধিক্কার জারী থাকে।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
জারজ মানবাধকারবারীরা!
অনেক ধৈর্য্য নিয়ে বসে আছি এইসবগুলারে মধ্যাঙ্গুলি দেখানোর জন্য। সেই শুভক্ষণ আসবেই .....
সুবোধ অবোধ
মানবাধিকারবারীদের
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
সম্ভব হলে এটারে অনুবাদ করে ফেলেন কেউ।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
হিমু দা আমার কিছু প্রশ্ন আছে, যেগুলোর কোন উত্তর আমার জানা নেই। আইন বিষয়ে অজ্ঞ বলে।
১। রাতের বেলায় কি কোন বিচারপতি এমন রায় দিতে পারে? কোন স্থগিতাদেশ দিতে হলেতো বাদী বিবাদী দুই পক্ষের আইনজীবি থাকার কথা। কিন্তু সরকার পক্ষের কোন আইনজীবিতো কালকে ছিলো না, তাহলে কি করে এই রায় দেওয়া যায়?
২। চেম্বার জজ সভাপতি নাকি স্থগিতাদেশ বাড়াতে পারেন, এখন প্রশ্ন হলো সেটা কতদিন পর্যন্ত? এই ক্ষেত্রে কি প্রধান বিচারপতির কোন ভূমিকা নেই?
মাসুদ সজীব
শয়তানের বাচ্চা সব এক একটা। কসাই কাদেরের জন্য যেমন ফাঁসি কম হয়ে যায়, এই গুলার জন্য তেমন দুনিয়ার সব গালিও কম হয়ে যায়।
ঠিকাছে!
.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পোকামাকড়ের মতো মরেছে মানুষ এই দেশটায়
মানবাধিকারবারি তখন কি ছিলো কোনো চেষ্টায়
তিরিশ লক্ষ প্রাণ বাঁচানোর? হে হে, জাতিসংঘ!
ইতিহাসে লেখা তোর কুদরত রঙ্গবিরঙ্গ।
নাহ কোট করা বাদ দিলাম - পুরোটাই আবার কপি পেষ্ট হয়ে যাবে -
জাতিসঙ্ঘের বাংলাদেশ অফিসের কেউ অন্তত পড়ে বুঝুক কতটা অভিশাপ তারা কুড়াচ্ছে প্রতিটা বর্ণে।
আমরা তো জানি আমাদের বিচারের অধিকার টা ন্যায্য, আজ বুঝলাম জাতিসঙ্ঘ সহ মানবাধিকারবারীরা কতটা দেউলিয়া, কতটা আসলেই মানুষের ভাষা বুঝতে অক্ষম।
ঠিকাছে
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
হিমু, আপনার এই কবিতা পইড়া মুখফোড়ের বড্ড ইয়াদ আইসতেছে।
ইউক্লিড
নতুন মন্তব্য করুন