জানি পর পর তিনটা কবিতা খুব বেশি হয়ে যায় কবিদের জন্য
আর পাঠকরাও কবিতা বাদ দিয়ে পাঠ করে অন্য যে কিছু, রাশিচক্র হাসিচক্র দাসীচক্র
কিন্তু এ কথা গরম ভাতে ধোঁয়া ওঠা সত্যি, আজ
সক্কালে কেমন যেন কামার্ত ছিলাম
পথ চলতে চলতে আমি মনে মনে পথের সাথেই
রতি পরিকল্পনা করি, তাতে মগ্ন হয়ে
বিজয় সরণি এসে আর
পারি না, ভাসানী নভোথিয়েটারে গুল্লু গুল্লু গম্বুজ
নিঃসঙ্গ স্তনের মতো ভেসে ওঠে
আমি তাতে আরোহণপূর্বক দন্তস্ফূট হাসিরাশি
ফোটাবে ভেবেছি
আর ভেবে ভেবে সরণিবিস্তৃত ঐ জলরাশিকেই
সরোবর ধরে নিয়ে তড়বড় করে নেমে গেছি ঐ
বোকাসোকাধোঁকাচোদা সিয়েনজি বাহন থেকে
কিন্তু ঐ ভাসানীই গুবলেট করে দেয়
খুব লেট করে দেয় আমাকেই
ড়্যাংস ভবনের ঐ ফোকলা মুখ ভাসানীর মুখ হয়ে
বিষণ্ন সামন্ত হয়ে ধমকায়
কেন আমি তার নামে
নাম রাখা নভোথিয়েটারস্তনে কামড়াতে চাই?
মন্তব্য
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হুম
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
হা হা হা ....
র যফলা লেখা যায়না বলেই কি ড় দিয়ে লেখা হয়?
আর আপনিই মিয়া আমারে কইসিলেন - কবিতা কম পড়া হয়!!
যাউজ্ঞা, জটিল হয়সে!! ঝাকাস!!
আচ্ছা, হিমুদা, দু'নম্বর প্যারার ন'নম্বর লাইনে শব্দটা কি ফোটাবো হবে? উত্তম পুরুষে লিখা হচ্ছিল মনে হয়। ভুল হইয়া থাকলে ক্ষেমা... হে হে।
যাক, কবিতার ভয় কাটছে তাহলে? এইবার পটাপট আমাগো কবিতাগুলা পৈড়া ফালান!
...................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
নভোথিয়েটারেরর স্তনগুলো সেইরকম!
কবিতা ভালো হইছে। কবিতা পড়ে আমার ও কামড়াইতে ইচ্ছা করছে।
কি মাঝি? ডরাইলা?
নতুন মন্তব্য করুন