আলেকজান্ডার শতদ্রু নদীর তীরে ক্যাম্প ফেলে বসে বসে কবিতা লিখছিলেন,
এখানে নদীর পারে ক্যাম্প আমি ফেলিয়াছি
...
ইত্যাদি।
যেহেতু ইতিহাসের বিকল্প গল্প, তাই আলেকজান্ডারকে যদি এখনো শনাক্ত করতে না পেরে থাকেন তবে আপনি একটি নিরেট হাঁদা। আলেকজান্ডার ইবনে ফেলিপের গল্পই হচ্ছে এখানে।
রাজা পুরুর সাথে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে জিতে আলেকজান্ডারের মনটা ভালো। কচি দেখে কয়েকটা ছেলে যোগাড় করতে পাঠিয়েছেন কিছু সৈন্যকে। মতিয়াস নিজুমিয়াস নামে এক স্থানীয় দালাল তাঁকে এলাকার যাবতীয় ডাঁসা ছোকরা যোগাড় করে দেয়ার প্রতিজ্ঞা করেছে। তার জীবন নাকি তাতে ধন্য হয়ে যাবে। আলেকজান্ডার নিজুমিয়াস আর তার সাঙ্গোপাঙ্গোদের আচরণে স্তম্ভিত। কোন মানসম্মান জ্ঞান নেই এদের। সোজা এসে আলেকজান্ডারের কাছে নতজানু হয়ে যাচ্ছে। জলপাই দেখলেই এরা পোঁদ উঁচিয়ে দেয়।
সৈন্যরা সবাই আলেকজান্ডারের মতো খোকচোদ নয়, তারা এলাকার মেয়েদের হালহকিকত সম্পর্কে ডানে বামে খোঁজ নিচ্ছে। মতিয়াস নিজুমিয়াস তাদেরও যথাসাধ্য সহযোগিতা করছে।
আলেকজান্ডার অবশ্য এখানেই থামবেন না। বছরখানেক হলো তিনি পূর্ব দিকে এক পল্টন সৈন্য পাঠিয়েছেন রেকি করার জন্য। তিনি আরো পূর্বে যাবেন। সেখানে বিশাল পূর্ব সমুদ্রের তীরে এসে পৃথিবী শেষ হয়ে গেছে। সেই সমুদ্রের তীরে দাঁড়িয়ে কিছুদিন ফূর্তিফার্তা করে তিনি আবার মেসেডোনিয়ায় ফিরে যাবেন। মদ খাবেন আর ছোকরা পোন্দাবেন। ভারতবর্ষ ধরে যাবার সময় প্রতি ক্যাম্পে তিনি এই দুষ্কর্ম করতে করতে যাবেন। দেশে গিয়ে বলবেন, আমি সারা দুনিয়া পোন্দাইয়া আসিয়াছি। ভাবতেই আলেকজান্ডারের মনটা খুশি হয়ে ওঠে। আহ, আরেকটা কবিতা লেখা যাক।
সব পাখি ঘরে ফেরে, সব নদী ... ...
এমন সময় এক সৈন্য এসে স্যালুট করে বলে, "মহামতি আলেকজান্ডার, মেজর ভগ্নদূতিয়াস আপনার সাথে দেখা করতে চান।"
আলেকজান্ডার চোখ রাঙিয়ে বললেন, "স্যার কই? স্যার কই? কথার আগে পিছে স্যার বলতে হয় জানিস না?"
সৈন্য ঢোঁক গিলে বললো, "স্যার মহামতি আলেকজান্ডার, মেজর ভগ্নদূতিয়াস আপনার সাথে দেখা করতে চান স্যার!"
আলেকজান্ডার বললেন, "পাঠিয়ে দে। আবার এমন ভুল করলে এমন গুয়ামারার ব্যবস্থা করবো যে ...।"
সৈন্য পালায়।
মেজর ভগ্নদূতিয়াস বিবর্ণ মুখে এসে স্যালুট করে। "স্যার, মেজর ভগ্নদূতিয়াস স্যার!"
আলেকজান্ডার হর্ষোৎফুল্ল মুখে বলেন, "কী খবর ভগ্নদূতিয়াস? কেমন দেখলে পূর্ব দেশ?"
ভগ্নদূতিয়াস ভেঙে পড়ে একেবারে। "খুব বাজে অবস্থা স্যার! অর্ধেক রাস্তা মরুভূমি, বাকি অর্ধেক নদীনালাখালবিল। বহুকষ্টে সব পেরিয়ে পূর্বদেশে গিয়েছি দলবল নিয়ে, স্যার।"
আলেকজান্ডার বলেন, "তারপর?"
ভগ্নদূতিয়াস বলে, "সে এক দারুণ সুন্দর দেশ স্যার। শস্য, মিষ্টিপানি, সুন্দরী নারী, কোন কিছুরই অভাব নেই, স্যার!"
আলেকজান্ডার বলেন, "নারী দিয়ে আমি কী করবো?"
ভগ্নদূতিয়াস বলে, "কিন্তু সে দেশের লোকজন অতি বিপদজনক স্যার!"
আলেকজান্ডার একটা গ্লাডিয়াস কোষ থেকে বার করে বলেন, "বিপদজনক লোকই তো প্যাঁদানোর জন্য ভালো। সবাই এই মতিয়াস নিজুমিয়াসের মতো বিশ্বাসঘাতক শুয়ার হলে লড়াই করে কী লাভ?"
ভগ্নদূতিয়াস বলে, "না স্যার! সে দেশের লোকজন সবাই একজন আরেকজনের পেছনে আঙুল দেয়! বাজারে দোকানদার খদ্দেরের পেছনে, খদ্দের পথচারীর পেছনে, এ ওর পেছনে, ও এর পেছনে, সবসময় একটা আঙুল ঢুকিয়েই রাখে স্যার!"
আলেকজান্ডার বললেন, "বলো কী? চমৎকার! তারপর?"
ভগ্নদূতিয়াস বললো, "আমরা যেতে না যেতেই তারা কিচিরমিচির করে কী যেন বললো, তারপর আঙুল উঁচিয়ে তেড়ে এলো আমাদের দিকে স্যার!"
আলেকজান্ডার বললেন, "অতি উত্তম! কালই আমরা শতদ্রু পার হবো সবাই। শিঙায় ফুঁ লাগাও।"
ভগ্নদূতিয়াস বললো, "না স্যার, ঐ খাচ্চরদের দেশে আমরা যাবো না স্যার। জান যায় তাও ভালো, কিন্তু কেউ পোঁদে আঙুল দিবে তা মেনে নেয়া যায় না স্যার!"
আলেকজান্ডার খেপে গিয়ে বললেন, "তোমার তো সাহস কম না, আমার মুখের ওপর কথা!"
এমন সময় বাহিরে কী যেন একটা শোরগোল শোনা গেলো। আলেকজান্ডার তাঁবুর পর্দা উঁচিয়ে বাইরে দেখলেন, মিছিল হচ্ছে। তাঁর সৈন্যরা স্লোগান দিচ্ছেন, শতদ্রু পার হবো না, পোঙ্গামারা খাবো না!
আলেকজান্ডার ফ্যাকাসে মুখে ধরা গলায় বললেন, "এ কেমন কথা? আমার পূর্ব সমুদ্র দেখার সাধ কি তাহলে অপূর্ণ থেকে যাবে?"
সেলুকাস নিকাটর এমন সময় এসে হাজির হলো।
আলেকজান্ডার বললেন, "সেলুকাস, এ কী হচ্ছে? আমার সৈন্যরা এমন করছে কেন?"
সেলুকাস একটা পেয়ারা চিবাতে চিবাতে বললেন, "স্যার, হয়েছে কি, পূর্ব দেশের লোকজনের পেছনে আঙুল দেয়ার খবর একেবারে দাবানলের মতো ছড়িয়ে গেছে। আমাদের সৈন্যরা স্যার, ভদ্রলোক। এসব আজেবাজে জিনিস তাদের সহ্য হবে না। তাছাড়া সেই ফিনিশিয়া থেকে শুরু করে ব্যাকট্রিয়া পর্যন্ত পদে পদে বহু ঝুটঝামেলা গেছে স্যার কপালের ওপর দিয়ে। আমার নিজেরই তো স্যার অর্শ হয়ে গেলো ঘোড়ায় চড়ে চড়ে! এখন যদি সামান্য সমুদ্র বিলাসের জন্য এই বিদঘুটে বড়বড় নদী খাল বিল পার হয়ে পেছনে আঙুল পেতে হয়, তাহলে কি পোষায় স্যার?"
আলেকজান্ডার কেঁদে ফেললেন, "সেলুকাস! সত্যি কী বিচিত্র এ দেশ! আর কী চুৎমারানি তোমরা! এভাবে আমার সাথে বেঈমানি করলে? আমি খেলবো না!"
সেলুকাস আলেকজান্ডারকে সান্ত্বনা দিয়ে বললেন, "কাঁদবেন না স্যার, কাঁদবেন না। চলেন, হাতমুখ ধুয়ে দুইটা রুটি খাবেন মদ দিয়ে। মতিয়াস নিজুমিয়া, স্যারের জিনিস যোগাড় হয়েছে?"
মতিয়াস নিজুমিয়াস ফুল্লমুখে এসে বললো, "আইসতিছে!"
আলেকজান্ডার চোখের পানি মুছতে মুছতে বললেন, "ঐ তাঁবু তোল! বাসায় যামুগা। এইখানে আর থাকুম না!"
২.
এভাবেই বাঙালি মেসিডোনোপারসোইন্দো বাহিনীর আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পায়।
মন্তব্য
অশ্লীশ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
মতিয়াস নিজুমিয়াসের জন্যই সেবার আলেকজান্ডার অথবা বাংলা রক্ষা পেল। কিন্তু গুয়াস আজমারাস এর কি হল ?
__________________________
suspended animation...
বৃটিশরা আইয়া সবাইর আঙুল কাইটা ফালাইলো তাইলে এই কারনে ।আমি ভাবছিলাম মসলিনের গুটি কাটা থাইকা বাচঁতে এই কাজ করেছে ,এখন বুঝলাম আসল কারন ।
-----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
জীবনানন্দ দাশের কবিতা দিয়া আলেকজান্ডারের কান্ডরচনা ভাল লাগে নাই। মডারেটর সমীপে আপত্তি জানানো হৈছিল এজন্য। তাতে সাড়াশব্দ পাওয়া গেল না। তাই এইবার প্রকাশ্যে জানাইলাম।
..............................................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
আপত্তিটা সুনির্দিষ্টভাবে কিসের জন্য ? জীবনানন্দ দাস বলেই ? নাকি যে কোন কবিতার ভিন্নব্যবহারেই আপত্তি জানাচ্ছেন?
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
জীবনানন্দ সম্পর্কে আপনার সংবেদনশীলতা জেনে ভালো লাগলো।
আপনার ভালো লাগেনি, এ আমারই ব্যর্থতা। কী আর করা। জীবনানন্দের কবিতা, বা অন্য যে কারো কবিতা নিয়ে ভবিষ্যতেও হয়তো স্যাটায়ারের ব্যর্থ চেষ্টা করবো। অনুগ্রহ করে ক্ষমা করবেন।
হাঁটুপানির জলদস্যু
হিমু ভুল বোঝেন নি আশা করি। আমি স্যাটায়ার-এর বিপক্ষে নই, বরং আপনার কিছু কিছু স্যাটায়ার রীতিমত এনজয় করেছি,। কিন্তু এ যাত্রা পারি নি। স্যাটায়ার নানা কিছু নিয়েই করা যায়, মানানসই হলে। স্যাটায়ারের একটা নিজস্ব রাজনীতিও আছে, সেটা আপনি ভাল জানেন নিশ্চয়। এই রচনায়, সমকামী এবং রাজ্যবিস্তারী আলেকজান্ডার চরিত্রটির কলমের ডগা দিয়ে জীবনানন্দ দাশের যেসব কবিতা বের হল, তা আমার কাছে খুব মানানসই লাগে নাই। এই অ্যাগ্রেসিভ মহারাজাধিরাজের জীবনানন্দীয় সাবমিসিভ কাব্যপনার পেছনে যুক্তিসঙ্গত কোন গূঢ়ার্থও আবিষ্কার করতে পারি নাই আমার বোধবুদ্ধিতে। মোটকথা, এইরকম সেটিং-এ জীবনানন্দের কবিতা কোনোরকম রস সঞ্চার করেছে বলে আমার মনে হয় নি।
হয়ত "স্যাটায়ার" ফর্মটাই নানারকম চোরাবালি তৈরি করে রাখে তার আমলকারীর জন্য।
আপনার জয় হোক।
..............................................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
আপনার কেন ভালো লাগেনি, তা জানলাম। এই তুচ্ছ লেখা আপনাকে বড় ধরনের মনঃপীড়া দিয়েছে বলে আমি খুবই বিড়ম্বিত।
আলেকজান্ডার সমকামী কিংবা আগ্রাসী রাজ্যদখলকারী ছিলেন বলে জীবনানন্দের অনুকরণ করে কবিতা লিখতে পারবেন না, এমনটা আমার মাথায় আসেনি। পরবর্তীত কি তাহলে বিপরীতকামী শান্তশিষ্ট কোন চরিত্রের হাতে জীবনানন্দের কবিতার পঙক্তিকে স্যাটায়ারনের ব্যর্থ চেষ্টা করলে ভালো হয়?
হাঁটুপানির জলদস্যু
হা হা হা... ভবিষ্যতে কী করবেন? আমি তুচ্ছ পাঠক, কী বলব? লেখক নিজেই জানেন তাকে কী করতে হয়। তবে জানতেই যদি চান তবে আমার মতামত দিতে পারি.... হুম ... স্যাটায়ার-এর বাইরেও অন্য ধরনের রচনা ট্রাই করতে পারেন। ক্রমাগত স্যাটায়ার করতে থাকলে এসসময় জীবনে মনোটনি চলে আসতে পারে।
..............................................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
বলেন কী!
তথাপি আপনার এ ফতোয়া কলমের শিরোধার্য। স্যাটায়ার এর বাইরে ঠিক কী ধরনের রচনার দুশ্চেষ্টা করা উচিত হবে বলে আপনি মনে করেন? একটু আলো দেখান।
হাঁটুপানির জলদস্যু
এটাকে কি "ফতোয়া" বলা যায়? আমি আজ্ঞা করলেন, আমি আমতা আমতা করে আমার মতামত দিলাম (না-দিলে আবার বেয়াদপি হয়ে যায় কিনা এই ভয়ে!)। ফতোয়া হয়ে গেল!! এখন তো দেখছি ঈশপের গল্পের মেষশাবকের মত আমারও প্রপিতামহের জল ঘোলা করার অপরাধে ঘাড় মটকানি খাওয়ার দশা!
যাক। আপনি লেখক, আপনি মডারেটর। ফতোয়ার যে সংজ্ঞা দিবেন, জাতি সেইটাই মাইনা নিবে। আপনার আলোতেই পথ চলি বরং।
..............................................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
না হয় আমতা-আমতা ফতোয়াই দিলেন, কিন্তু আলো কই, আলো? বললেন না তো স্যাটায়ার ছেড়ে কী লিখলে ভালো হয়।
হাঁটুপানির জলদস্যু
"ভালোবাসা দিতে পারি, তোমরা কি গ্রহণে সক্ষম?
তোমাদের লীলাময়ী করপুটে সবই ঝরে যায়...."
..............................................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
ছি ছি, কী বলছেন এসব ...
স্যাটায়ারের বিকল্প একটা কিছু দিন।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আমার অবশ্য ভালোই লাগলো... মন্তব্য বিনিময়ে যা বুঝলাম, হিমুদা কিন্তু সুমন ভাইয়ের সাথেও একখান স্যাটায়ার করতাসেন...
ভালো হবে না বলতেসি... হা হা হা...
এতোদিনে এই কথাটার পটভূমি বুঝতে পারলাম।
সেইরম! আপনি এইগুলান আইডিয়া কৈ পান?
আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
হা হা হা হা... বিণয়...
'সবই' নাকি 'সকলই তো' ?
আমি অবশ্য এই মাঝরাইতে রেফারেন্স ঘাঁটতে আগ্রহী না।
নজরুল ইসলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মজাই লাগলো
ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
হাসি পেল কিন্তু লেখাগুলো আরো একটু ঈঙ্গিতবাহী হলে ভাল লাগত।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
পুরোটাই জাঝা
রঙ্গ বহুত ভাবেই করা যায়, ব্যঙ্গ ও বহুত ভাবে করা যায়। একি কথা নোংরা ভাবেও বলা যায়, সুন্দরভাবেও বলা যায়। সুন্দরভাবেও লেখার চেষ্টা করতে পারেন...
মুক্তাদির, সময় নিয়ে আমার লেখা পড়ার এবং সুন্দর উপদেশের জন্যে ধন্যবাদ। আশা করি সচলে সুন্দর কিছু লেখা দিয়ে উদাহরণ স্থাপন করবেন। পাশাপাশি আমন্ত্রণ রইলো বাকি লেখাগুলি পড়ে দেখার।
- আলেকজান্ডারের তাবুর ভিতরে একান্তে মতিয়াস নিজুমিয়াসের গুয়ামুড়ি খাওয়ার কথা চাইপা যাওয়ায় কইষ্যা মাইনাস। মুজাহিদাস আহাসানিয়াস এবং কামারুনিয়াস, দুয়ে যুদ্ধজয়ের সন্ধ্যাবেলায় যে বনফায়ারের সামনে জার্মান ডেএসএফ চ্যানেলের অনুকরণে 'পোঙ্গায় হাতানি' প্রোগ্রামের লাইভ টেলেকাস্ট করছে, সেইদিক নিয়া কোনো কিছু না লেখায়ও তেব্র নেন্দা জারী থাকলো! ইতিহাস লৈয়া চুদুরবুদুর চৈলতো ন, চইল তো ন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
facebook
নতুন মন্তব্য করুন