Warning: Creating default object from empty value in theme_img_assist_inline() (line 1488 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/img_assist/img_assist.module).

বিবিসিতে শিরোনাম হলো দৈনিক মানবজমিন আর নিউ নেশন

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ০৪/০৯/২০০৯ - ৯:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সংবাদপত্রে যারা কাজ করেন, তাদের সবার আক্কলপসন্দ একরকম নয়। ঘাগু সাংবাদিকের পাশাপাশি ছাগু প্রদায়কও সংবাদপত্রের গায়ে মাংস যোগ করে প্রতিদিন।

যতদূর জানি, প্রতিটি পাতার দায়িত্বে একজন জ্ঞানীগুণী ব্যক্তি থাকেন। তিনি সবকিছু খুঁটিয়ে দ্যাখেন, যে কেউ ঠাস করে একটা কিছু লিখে বসলেই তিনি সেটা পেস্টিঙে পাঠান না। প্রদায়কের দল ইংরেজি হরফে গু-মুত যা পায় তা-ই বাংলায় অনুবাদ করে চালিয়ে দিতে পারেন না সেই বিভাগীয় সম্পাদকের কাঁচির দাপটে। সম্পাদনার গুণেই তাই এক একটা সংবাদপত্র নাম কামায়।

তবে ব্যতিক্রম হয় সবকিছুতেই। যেমন হয়েছে দৈনিক মানবজমিন আর নিউ নেশন পত্রিকার বেলায়। বিভাগীয় সম্পাদক সাফল্যের সাথে কোনো এক গোমূর্খ প্রদায়কের অনুবাদ করা এক প্রস্থ মলমূত্র প্রকাশ করে দিয়েছেন। সেইসাথে বাংলাদেশকে আবারও আন্তর্জাতিক শিরোনামে স্থান দেয়ার দুরূহ কাজটি সম্পন্ন করেছেন।

মূল আর্টিকেলটি আছে ওনিয়ন ডট কম নামের একটি বানোয়াট খবরের সাইটে। দীর্ঘদিন ধরে ওনিয়ন এই বিনোদন কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। তাদের পরিবেশনা এত চমৎকার, যে মুখ্যুসুখ্যু ছাগু প্রদায়করা না পটে থাকতে পারবে না। তাড়না সহ্য করতে না পেরে তাই তাদেরই কেউ একজন এই অমূল্য সন্দেশ দেশবাসীর সাথে শেয়ার করতে চেয়েছেন। নিউ নেশনও এই খবর ছেপেছে তার পরদিন। আর বিবিসির শিরোনামে বদনাম হয়েছে কার জানেন?

বাংলাদেশের।

ছাগলজমিনের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি। কিছু শিক্ষিত লোককে চাকরি দিলে বাংলাদেশের এমন নাম রওশন হওয়া কমবে বলেই মনে হয়।


মন্তব্য

সবজান্তা এর ছবি

এই কাজ কিন্তু বাংলাদেশে নতুন না। এর আগেও বেশ কয়েকবার অন্তত আমি মনে করতে পারি, এ ধরনের ঘটনার কথা।

গতবার ইউরো চ্যাম্পিয়ানশিপের আগ দিয়ে এক জনপ্রিয় ফুটবল সাইট ( সম্ভবত goal.com) তাদের এপ্রিল ফুল এডিশনে লিখলো, এক বিশেষ সুবিধা নিয়ে ইংল্যান্ড এবার ইউরো চ্যাম্পিয়ানশিপে খেলবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গতবার ইংল্যান্ড ইউরো চ্যাম্পিয়ানশিপে খেলার যোগ্যতা অর্জন পারেনি। আর এই খবরটাই বাংলাদেশের এক পত্রিকা খেলার পাতায় ছাপিয়ে দিয়েছিলো।

এপ্রিল ফুল ডে উপলক্ষ্যে, আরেক পত্রিকা ছাপিয়েছিলো, গুগলের বাথরুমের কমোড দিয়ে ইন্টারনেট লাইন সরবরাহের খবর, খুবই গুরুত্ব সহকারে। সম্ভবত ব্যক্তিগত বিবেচনা বোধের অভাবের পাশাপাশি, যে যেই বিষয়ক রিপোর্ট করেন, সে বিষয়ে যথেষ্ট খোঁজ খবর না রাখায় অনেকেই এমন গুবলেট করেন- বুঝে উঠতে পারেন না, খবরটা সত্যি না মিথ্যা।

আর ইন্টারনেট এসে তো এখন পত্রিকার রমরমা অবস্থা। কেউ একটু মন দিয়ে পড়লে লক্ষ্য করবেন, উৎপল শুভ্রীয় সাহিত্য বাদে, অধিকাংশ ক্রিকেট সংক্রান্ত খবরই আসলে প্রথম আলো, cricinfo.com থেকে হুবহু মেরে দেয়। অন্য পত্রিকা এতোটা মনযোগ দিয়ে না পড়ায়, তাদের কথা বলতে পারলাম না।


অলমিতি বিস্তারেণ

এনকিদু এর ছবি

গুগল মাঝে কয়েকবছর একটা করে এপ্রিল ফুল দিত । তার একটা ছিল সেই কমোড দিয়ে ইন্টারনেটের লাইন দেয়ার ব্যাপারটা । একজন "তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদিক" সেই কৌতুককে সংবাদ মনে করে ফলাও করে আর্টিকেল লিখেছিলেন ইত্তেফাকে ।

আজকাল তো আবার সবাই কম্পিউটার এক্সপার্ট । যারা ডিশের লাইন দিতে বাসায় তার টেনে নিয়ে আসে তারাও ইঞ্জিনিয়ার ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

মন্তব্যে উত্তম জাঝা!

আমি একজন প্রদায়ককে চিনতাম যে অনুবাদের ঝামেলায় যেতো না বা পারতো না, সরাসরি সানন্দা থেকে কপি পেস্ট করতো এবং সেই সব ছাপা হতো ইত্তেফাক-জনকন্ঠে । জগন্নাথে মানবিকে তার পড়াশোনা । আইটির কোনো ব্যাকগ্রাউন্ড নেই । চামচামির মাধ্যমে সে ইত্তেফাকে আইটি ম্যাগ ইবিজে প্রতিবেদন লেখার সুযোগ পায় । আমি বহুজাতিক এক কোম্পানিতে চাকুরিসুত্রে খুলনা যাওয়ায় তার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল । ঢাকায় এলে তার সাথে আবার দেখা হয় । জানতে পারি সে বতমানে একটা জাতীয় দৈনিকের আইটি পেজের ইনচার্য (সাব এডিটর ) ।

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

আরেকটা যোগ করি। একদম সাম্প্রতিক। মোমের আলো পত্রিকা খেলার পাতায় হেডিং দিসিলো 'এলেক্স পাতোকে চেলসিতে নিয়েই ছাড়লেন আনচলেত্তি'
- দুইদিন পরেই একই পত্রিকায় দেখলাম পাতো মৌসুমের প্রথম ম্যাচেই এসি মিলানের হয়ে গোল দিসে দেঁতো হাসি
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!

ফিরোজ জামান চৌধুরী এর ছবি

খুবই দুঃখজনক। বাংলাদেশের জন্য লজ্জাকর।

ঝিনুক নীরবে সহো, নীরবে সয়ে যাও
ঝিনুক নীরবে সহো, মুখ বুঁজে মুক্তো ফলাও।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

প্রদায়ক ভালো, তবে পেঁয়াজের দোষ আছে... দেঁতো হাসি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

মাত্রই ফেসবুকে দেখলাম আপনার লিংকটা। বিবিসির আর্টিকেলটাও পড়লাম। কী আর বলব, বেকুবি দেখে মজাক পাইলাম দেঁতো হাসি

খোঁজ নেয়া উচিত, এই সংবাদ প্রকাশের সাথে যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে কি না।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

অনিয়নের খবরটা দেখেছিলাম। গুগল করে অন্য কোথাও যখন অনুরূপ খবর পাইনি তখনই বুঝেছি এটা বানোয়াট। যাহোক, পোস্টের জন্য ধন্যবাদ হিমু।

অতিথি লেখক এর ছবি

না মোশাই আপনারাও ভুল মিডিয়াতে চোখ দিয়েছেন।
http://www.youtube.com/watch?v=Y5MVVtFYTSo&feature=PlayList&p=0EF721FE2ADE1D4C&playnext=1&playnext_from=PL&index=7
লিঙ্কট তে দেখুন মন ভাল হয়ে যাবে!! তখন বিবিসি ও ভুয়া মনে হবে। আপনারা এতদিন ধরে একটা মিথ্যা কে লালন করছেন।

ওয়াইল্ড-স্কোপ এর ছবি

না মোশাই, এই পোস্টের কমেন্ট সেকশনে চোখ রাখলে আপনিও বুঝবেন আপনিও ভুল মিডিয়াতে চোখ দিয়েছেন খাইছে

স্তব্ধ এর ছবি

মশাই, ডিসকোভারি চ্যানেলের Mythbusters শো এর moon landing hoax এপিসোডটা দেখবেন। (কিনে নেন ডিভিডিটা।কিনতে না পারলে টরেন্ট দিয়ে ডাউনলোড করেন।)
আপনার সব প্রশ্নের জবাব দেয়া আছে।

দুর্দান্ত এর ছবি

বিডিনিউজে লিখছেঃ
"
"We thought it was true so we printed it without checking," Manabzamin's associate editor Hasanuzzuman Khan told the AFP news agency.

"We didn't know the Onion was not a real news site," he was quoted as saying. "

খান সাহেবেরে এখনই বাইতুল মোকাররমের খতিব করা হউক।

এনকিদু এর ছবি

আমীন ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

আরিফ জেবতিক এর ছবি

মাঝে মাঝে মনে হয় বঙ্গবন্ধু যে পত্রিকা বন্ধ করে ৪টা করে ফেলেছিলেন, সেটা খুবই সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল।

খবরের কাগজে কী পরিমান ইডিয়টরা কাজ করছে তার কাহিনী লিখতে গেলে সাতকাহন হয়ে যাবে।

হালচাষ করতে গেলেও প্রশিক্ষন লাগে , আপনি চাইলেই কালকে দুটো গরুকে জোয়ালে জুতে দিতে পারবেন না ; কিন্তু এই দেশে সাংবাদিক হতে গেলে কোন প্রশিক্ষন লাগে না। গার্মেন্টসের শ্রমিক নিয়োগেও আমরা সিভি জমা নেই , কিন্তু অধিকাংশ মিডিয়ায় চাকুরি করতে গেলে সিভি লাগে না। বাংলায় মোটামুটি বানান করে লিখতে পারলে ( বানান শুদ্ধ হওয়ার কোন প্রয়োজনই নেই, ) তাকে সাংবাদিক বানিয়ে দেয়।

এতে করে এই সেক্টরটা ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পরিনত হচ্ছে ধীরে ধীরে , কালজয়ী সাংবাদিকদের স্থান দখল করছে মুর্খ কিছু মানুষ, দেখতেই বিরক্ত লাগে।

ওয়াইল্ড-স্কোপ এর ছবি

মাঝে মাঝে মনে হয় বঙ্গবন্ধু যে পত্রিকা বন্ধ করে ৪টা করে ফেলেছিলেন, সেটা খুবই সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল।

আরিফ ভাই - দুঃখিত, আপনার এই মন্তব্যে একমত হতে পারলাম না। দুই একটা রাম-ছাগুর দোষ পুরা সাংবাদিক কমিউনিটির উপরে এনে তাদের মুখ বন্ধ করে দেয়ার পরামর্শটা কোনো কাজের কথা হলো না। মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য যদি এরকম কিছু ছাগলামি দেখতে হয়, তাও সই - সেরকম ছাগলামি হলে তো তাদের পরে ঠিকই পাঠকদের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। আজ যদি কোনো ক্লাসে দুইজন ছাত্র পরীক্ষার খাতায় আবঝাপ লিখে ফেল করে, তবে তাদের দোষে ৫০ জন ছাত্রের ক্লাস থেকে ভালো ৪ জন রেখে বাকিদের ঝেটিয়ে বিদেয় করাটা কি যুক্তিযুক্ত হবে?

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

খবরের কাগজে কী পরিমান ইডিয়টরা কাজ করছে তার কাহিনী লিখতে গেলে সাতকাহন হয়ে যাবে।

মন্তব্যে উত্তম জাঝা!

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

এনকিদু এর ছবি

এতে করে এই সেক্টরটা ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পরিনত হচ্ছে ধীরে ধীরে

তারপর একসময় এই ডাম্পিং গ্রাউন্ডের উপর বহুতল আকাশচুম্বি অট্টালিকা উঠবে ?


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

আমি স্কুলে পড়ার সময় মৃত্যু হয় চারণ সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিনের। সাংবাদিকতার ইতিহাসে এক মাইল ফলক। (তাঁর ঘটনা নিয়ে বিটিভিতে একটা ধারাবাহিক নাটকও হইছিলো যদ্দুর মনে পড়ে, খালেদ খান ছিলো নায়ক)। তো মোনাজাত উদ্দিনের দুটো বই পড়ে সেই স্কুলবেলাতেই মনে হইছিলো জীবনে সাংবাদিক না হইতে পারলে মইরা যাওন ভালো। অল্প বয়সেই সাংবাদিকতায় নাম লেখাইলাম।

ঐ বইতেই পড়ছিলাম, মোনাজাত উদ্দিনের শুরুর দিকের এক গল্প... মফস্বল শহরে এক চায়ের দোকানে বসে মোনাজাত জানতে পারলেন দূরের এক গ্রামে এক লোকের দাড়িতে মৌমাছি চাক বানছে। স্কুপ নিউজ... ভেরিফাই করতে গেলে দেরি হয়ে যাবে। (তখন তো ইমেইল মোবাইল ছিলোনা)। তাই নগদে সেই নিউজ লিখে ঢাকায় টেলিগ্রাম করে দিলেন। পরদিন ছাপা হইলো কাগজে। সেইটা দেখে অন্য পত্রিকার লোকজন খোঁজ নিয়া দেখলো ভূয়া নিউজ। মোনাজাতউদ্দিনের তো মাথায় হাত। কীরা কাটলো, আর জীবনে কোনোদিন নিজে না দেখে কোনো রিপোর্ট করবে না। করে নাই...

বইতে পড়া এই ঘটনা এতোবছর পরেও মনে আছে। যতদিন সাংবাদিকতা করছি ততদিন এই ঘটনারে মাথায় করে রাখছিলাম। কোনোদিন নিজে না দেখে না জেনে কিছু লেখি নাই।

এখন জানা দেখার কতো সুযোগ সুবিধা। ইন্টারনেটে টোকা দিলে পৃথিবীর তাবৎ কিছু জানা যায়। তবু কাউরে এখন আর জানার চেষ্টাই করতে দেখি না। সব কপি পেস্টের যুগ... ভুল শুদ্ধ যাচাই করার প্রশ্নই আসে না।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

এই প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেলো সঞ্জীবদার মৃত্যুর ঘটনাটাও। আমরা হসপিটালে বইসা থাইকা জানলাম না, অথচ দেখি সারাদেশ থেকে লোকজন ফোন করে করে আমারে জানাইতেছে যে সঞ্জীবদা মারা গেছে!! কস্কী মমিন!!

আমাদের অতি উত্সাহী এক সাংবাদিক টিভিতে স্ক্রল ছেড়ে দিছিলো যে সঞ্জীবদা মারা গেছে। তাই দেখে সব টিভিই কপি মারছে। অথচ সেদিন এপোলো হসপিটালে আমরা যারা ছিলাম, তাদের প্রত্যেকের ফোন নম্বর এই দেশের প্রত্যেকটা পত্রিকার ফোন ইনডেক্সে আছে। এবং আমরা কারা কারা অহোরাত্র এপোলোতে ছিলাম এটাও পত্রিকার লোকেরা জানে। তবু তারা ফোন করে রিপোর্টটা ভেরিফাই করে নাই। একটা জীবিত লোককে মেরে ফেলছে...

ঐ ঘটনার পর থেকে আর কোনোকিছুই আশা করি না সাংবাদিকদের কাছ থেকে। রাহেলিল্লাহ ছাইড়া দিছি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

আমিও রাহেলিল্লাহ ছাইড়া দিছি ।

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

মুস্তাফিজ এর ছবি

এরা অনেক আগে থেকেই এমন কাজ করে। একবার আমার পরিচিত একজনের ছবি নিজস্ব ফটোগ্রাফারের তোলা বলে চালিয়ে দিয়েছে। প্রতিবাদ করায় সেই মেয়ের বিরুদ্বে কেস পর্যন্ত করেছে।

আর নামীদামী পত্রিকাগুলোও যে এমন কপিরাইট ভংগ করে তার প্রমাণ গুনে শেষ করা যাবেনা।

...........................
Every Picture Tells a Story

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

মানবজমিনের আরেকটা ঘটনা মনে পড়ে গেলো... রুয়ান্ডা না কোথাকার (মনে নাই) এক ছবি, যেখানে রাস্তায় এক লাশ পড়ে আছে, চেহারা দেখা যায় না, রাস্তায় রক্তের ধারা বইতেছে... সেই ছবি ফেনীতে সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে নাই শিরোনামের খবরে বিরাট বড় করে ছেপে দিছিলো... হো হো হো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

হিমু এর ছবি

নাজিনা মোহসিন তো? তাঁর ছবি চুরির খবর শুনেছিলাম সচলেই।

বেটারা একে মূর্খ, তার ওপর চোর। কই যাই!



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

সবজান্তা এর ছবি

শুনে আরো চমৎকৃত হবেন, নজরুল ভাই টিপাইমুখ বাঁধের পোস্টারে একটা নদীর ছবি দিয়েছিলেন না ? পরে কে যেন বললেন, সম্ভবত সেটা হাঙ্গার প্রজেক্টের কারো তোলা ছবি ( নিশ্চিত না, ওই ছবিটার ব্যাপারেই বলেছিলেন কিনা)- যাই হোক, কিছুদিন আগে শাহবাগের ফুটপাতে দেখি একটা ভ্রমন ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদের পুরোটা জুড়ে সেই ছবি। উলটে পালটে ভিতরে দেখলাম, কোথাও প্রচ্ছদের কোন কৃতজ্ঞতা চোখে পড়লো না। এনকিদু ম্যাগাজিনটা কিনে এনেছিলো, জানি না ওর চোখে প্রচ্ছদের কৃতজ্ঞতা স্বীকার পড়েছে কিনা।

ইন্টারনেটে পাওয়া মানেই যে কোনকিছু একদম এতিম, এটা ভাবার মানসিকতা থেকে আমাদের দেশের পত্রিকাগুলির বের হয়ে আসা দরকার।


অলমিতি বিস্তারেণ

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

জ্বী। শান্ত নদীর উপর নৌকার ছবিটা জাফলংএ তোলা। ফটোগ্রাফার হাঙ্গার প্রজেক্টের রুবন।

হিমু এর ছবি

এরকম কিছু চোখে পড়লে ছবি তুলে বা স্ক্যান করে এনে তুলবা। একটা ই-বুক বের করা যেতে পারে ছবিচোরদের কাণ্ডকারখানা নিয়ে।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

সবজান্তা এর ছবি

এনকিদুর কাছে ম্যাগাজিনটা থাকার কথা। সে ক্ষেত্রে স্ক্যান করা কষ্টের হবে না।


অলমিতি বিস্তারেণ

এনকিদু এর ছবি


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

তবে এই বিষয়ে সবচেয়ে যুগান্তকারী মূর্খামিটা করছিলো তারকালোক। বছর দশেক আগে তারা একবার কাভার স্টোরি করলো শাবনুররে... সেই ইন্টারভিউ করলো তুষার আদিত্য... সেখানে একটা প্রশ্ন ছিলো "আপনার জীবনের স্বপ্নের চরিত্র কোনটা, যেখানে আপনি অভিনয় করতে চান?" শাবনুরের উত্তর ছাপা হইছিলো "মোজার্টের সিক্সথ সিম্ফোনি" গড়াগড়ি দিয়া হাসি

এইবার বলেন... কী কমু কারে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

হো হো হো

এনকিদু এর ছবি

শাবনুরের দোষ । শাবনুর চিত্র জগতে না নামলে তাকে নিয়ে রিপোর্ট করার দরকার পড়ত না, আর রিপোর্ট না করলে ভুলও হত না ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

মুস্তাফিজ এর ছবি

এরশাদের একটা পত্রিকা ছিলো জনতা নামে। ৮৬-৮৭ সালের ঘটনা, সে সময় কোন একটা আর্টিকেলে কপিলদেবের ছবির দরকার, কোথাও খুঁজে না পেয়ে সেই পত্রিকার স্টাফ ফটোগ্রাফার যার মোটা গোঁফ ছিলো সেই ছবি একটু ডার্ক করে ছাপিয়ে দেয়া হয়েছিলো।

...........................
Every Picture Tells a Story

সবজান্তা এর ছবি
নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

তুলিরেখা এর ছবি

হাসতে হাসতে আক্ষরিক অর্থেই পড়ে গেলাম। হো হো হো
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

সচল জাহিদ এর ছবি

নিউ নেশন পত্রিকার এটা নতুন না। এর আগে সচলের দিগন্তের টিপাইমুখ বিষয়ক একটা লেখা হুবুহু তুলে দিয়েছিল। এমনকি আমরা ব্লগে যখন লিখি তখন তথ্যসুত্রের জন্য ব্যাকেটে লিঙ্ক যেমন দেই তেমনি ঐ সাংবাদিক ভুলে URL বিহীন লিঙ্কও দিয়ে দিয়েছিল। দিগন্ত এ নিয়ে প্রথম আলো ব্লগে একটা লেখাও দিয়েছিল এইখানে পাবেন

-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

হিমু এর ছবি

এই চোট্টামিগুলি নিয়ে একটা ব-e করা যায় সচলে। এগুলির দলিল থাকা উচিত।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

মুস্তাফিজ এর ছবি

এই চোট্টামিগুলি নিয়ে একটা ব-e করা যায় সচলে। এগুলির দলিল থাকা উচিত।

কত মেগা সাইজের করবেন? অন্ততঃ ১০০টার মত চোট্টামির তথ্য আছে আমার কাছে, তার মাঝে প্রথম আলো, ডেইলী স্টার, ইত্তেফাক, ইটিভি সবাই আছে।

...........................
Every Picture Tells a Story

হিমু এর ছবি

মুস্তাফিজ ভাই, আসেন শুরু করি।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

অমিতাভ অধিকারী [অতিথি] এর ছবি

এ প্রসঙ্গে মনে পড়লো কিছু দিন আগে উত্তর কোরিয়া যখন মহাকাশে রকেট পাঠালো তখন প্রথম আলো কিম জং ইল কে লিখেছিল কিম জং দ্বিতীয়। মানে
Kim Jong Il না হয়ে Kim Jong II . (বোঝো ঠ্যালা)।

হা হা হা। হাস্যকর।
----------------------------
অমিতাভ অধিকারী

সাইফ তাহসিন এর ছবি

মানবজমিন মানুষ কেন যে পড়ে সেটাই বুঝি না, ট্যাবলয়েডেরও মা বাপ থাকে, এদের কোন মানদন্ড নাই, আমার মনে আছে, ১৯৯৯ বা ২০০০ এ একদিনের শিরোনাম, "মধ্য রাতে পপির দরজায় রাজিবের টোকা" । যেন পপি এসে বলে গেছে, আর সত্যি মিথ্যা যাই হোক না কেন, এটা শিরোনাম হয় কিভাবে? মারা গেলে নাহয় কথা ছিল। নিউ নেশান কখনও পড়িনি। উড়াধুরা খবর ছাপানো মনে হয় আমাদের দেশের সাংবাদিকতার স্টাইল হয়ে দাড়িয়েছে।

ছোট একটা ঘটনা বলি। ২০০০ সালের ঘটনা, বাংলাদেশ মেডিকেলে আমাদের এক স্যার (চরম লুইচ্চা) এক নার্সকে খুন করে এনাটমি ডিপার্টমেন্টের বাথরুমে ইন্জেকশন দিয়ে পেশী শিথিল করার অসুধ দিয়ে, তারপর পালিয়ে যায়। তার বউ বাচ্চা আছে, কাজেই জানাজানি হলে তার বিপদ, এদিকে সেই নার্স আাবর আমাদের সেই স্যারের বাচ্চা নিয়ে গর্ভবতী। পরদিন সকালে লাশ পাওয়া যায়, পুলিশ আসল, সাংবাদিক আসল। তারপরের দিনের জনকন্ঠে আসল, লাশ পাওয়া গেছে সন্ধায়। কলেজে সন্ধায় কে আসে? ক্লস যেখানে বিকাল ৩ টায় শেষ হয়ে যায়।

দেখে খুব মেজাজ খারাপ হল, পত্রিকা থেকে ফোন নাম্বার নিয়ে ফোন দিলাম, ১০ মিনিট ধরে আমাকে এর কাছে ওর কাছে ঘুরাল, তারপর কেটে দিল। আমি তো নাছোড়বান্দা, এভাবে আধাঘন্টা গুতাগুতির পর একজন ধরল, বললাম, আপনারা ভুয়া খবর ছাপাইসেন, ঠিক করেন। আমি বললাম, আমি সাক্ষী দিতে রাজী আসি, সাথে আরো অনেকে আছে, যারা আমার সাথে লাশ দেখসে। সে সব শুনে বলল, বেহুদা জ্বলাতন করতেসেন কেন? খবর তো ছাপা হয়ে গেসে। আমার ধারনা শালারা আমাদের কলেজের উর্ধতন কর্মকর্তা কারো কাছে থেকে টাকা খেয়ে এই খবর বানিয়েছে।

তারপর থেকে আজ পর্যন্ত আর সংবাদপত্র পড়ি নাই।

আপনার আজকের লেখা দেখে মনে হল, আর কয়দিন পর আমাদের দেশে "টুমরো নেভার ভাইজ" এর মত করে প্রথমে খবর বানাবে, তারপর তা ছাপা শুরু করবে। নাকি এর মাঝেই হচ্ছে কে জানে। আমার পরিচিত ২ -১ জন মনে করেন মগবাজার রেল লাইনের ঘটনাটা এরকম একটা উদাহরণ হওয়া সম্ভব, আমার বিশ্বাস হয় না, আশা করি যেন বিশ্বাস করতে না হয়

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

কুবের [অতিথি] এর ছবি

কমেন্ট গুলা দেখতারেন এইখানে

প্রবাসিনী এর ছবি

দেঁতো হাসি

_______________________________________________

হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে

________________________________________________

হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে

ওডিন [অতিথি] এর ছবি

রাগিব লিখেছেন:

পত্রিকার কথা আর কী বলবো। বেশ কিছু ইয়াহুগ্রুপে কালকে এই লিংক পেয়েছি, অনেকেই "আগেই কইসিলাম" এই টাইপের কথা বলছিলেন। বাংলাদেশের পত্রিকার রিপোর্টিং নিয়ে লিখতে গেলে রচনা হয়ে যাবে। কেবল দৈনিক দিনকালের বাটপারির এই নমুনাটার ছবি দিলাম --- ফটোশপ দিয়ে অল্প কিছু লোককে কপি পেস্ট করে প্রচুর লোক বানিয়েছিলো।

auto

(জোচ্চুরিটা ভালো করে দেখতে হলে ছবিটাতে ক্লিক করে তার পর আমার আঁকা বৃত্ত গুলো দেখুন)

আমি তো আরও গোটা দুয়েক বেশি দেখতে পাচ্ছি। হা হা হা ! তবে একটা জিনিস - ফটোশপিং ভাল হইসে, বেশ যত্ন করে কাজটা করার চেস্টা করা হইসে। খেকজ!

- তন্ময়

দ্রোহী এর ছবি

ফটোশপের কাজটা খুব বেশি ভালো হয়নি কারণ জোড়া গুলো দেখতে পাচ্ছি। আমি করলে অবশ্য জোড়াগুলোও দেখা যেতো না।

দেঁতো হাসি

স্তব্ধ এর ছবি

আরো দেখুন, আমাদের প্রথম আলোর কাণ্ড। (প্রথম আলোর কথা বলছি কারণ বাসায় বাংলা পত্রিকা এইটাই রাখা হয়।)
১। নোভাক জোকোভিচের দুবাইতে এমিরেটস এর ফ্লাইট সিমুলেটর এক্সপেরিয়েন্সকে বলা হলো "জোকোভিচ আকাশে বিমান চালাচ্ছেন"!!!
২। সোলার ইমপাল্স এর HB-SIA বিমানটি সৌরশক্তিচালিত। এর ডানার দৈর্ঘ্য (wingspan) এয়ারবাস এ ৩৪০ এর সমান। কিন্তু অনুবাদ করা হলো "সৌরশক্তিচালিত বিমানটির নাম এ ৩৪০"!!!
--প্রতিদিন শুধু প্রথম আলোর বিদেশ পাতায় একটু চোখ বুলালেই ভুল বের হয়ে আসে।
একবার ফোন করে যখনই এ ৩৪০ সম্পর্কে তাঁদের ভুলের কথা বলা শুরু করেছি ফিডব্যাক ডেস্কের কর্মকর্তা বিরক্তির ভাব ফুটিয়ে তুলছিলেন। শেষে আমিও বিরক্ত হয়ে রেখে দিলাম ফোন।
আর "বিবিসি অবলম্বনে রোকেয়া রহমান" এর কথা নাইবা বললাম।

সমুদ্র এর ছবি

আর "বিবিসি অবলম্বনে রোকেয়া রহমান" এর কথা নাইবা বললাম।

দেঁতো হাসি

"Life happens while we are busy planning it"

দ্রোহী এর ছবি

খবরটা পড়ে ভালো লেগেছে। এইটা নতুন কিছু না। বাংলাদেশে এইসব ঘটনা খুবই স্বাভাবিক। আমি মোটেও মর্মাহত হইনি।

জি.এম.তানিম এর ছবি

ভিসুয়াল এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় এরকম না বুঝে শুনে মেরে দেওয়ার ঘটনা খুবই দুঃখজনক। সেমি-অন দ্য টপিক একটা তথ্য উল্লেখ করি। টিভি খুবই কম দেখা হয়। সেদিন একটা বাংলা চ্যানেলে একটা নাটক দেখছিলাম। দুইটা দৃশ্য দেখার পরে বুঝলাম একি সংলাপ ও দৃশ্য দেখেছি পার্শ্ববর্তী দেশের একটা চলচ্চিত্রে। এমন ঘটনা আমায় একবার নয়, বারবার দেখতে হয়েছে। মিডিয়ায় চ্যানেল ও সংবাদপত্রের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে এদের মান নির্ধারণটা কিভাবে করা সম্ভব?
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

সাইফ তাহসিন এর ছবি

মিডিয়ায় চ্যানেল ও সংবাদপত্রের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে এদের মান নির্ধারণটা কিভাবে করা সম্ভব?

একই প্রশ্ন আমারো, আর এদের কি সেই সদিচ্ছা আদোও আছে? দিন চলে যাচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না, কাজেই তারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে দিব্যি

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

সময় বড়ই অল্প রে ভাই। মাথা খাটানোর এত সময় কৈ?

এনকিদু এর ছবি

এই ব্যাপারে একবার নজু ভাইয়ের সাথে আলাপ হয়েছিল । তিনি আমাকে সেই জগতের বেশ কিছু গল্প বললেন । শুনে যা বুঝলাম, সবই অন্ধকার । আলো জ্বালানর আশা করাই বোকামি ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

তুলিরেখা এর ছবি

আহা লোকগুলিকে কপি করে করে বাড়িয়েছে, সকলেই তো এক কিনা, পরম পিতার সন্তানগণ, ভেদাভেদ করে কি হবে? হাসি
-----------------------------------------------
কোন্‌ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।