বল্গার হাবিব মহাজন জানিয়ে গেছেন যাচ্ছেন তিনি সেন্টমার্টিন দ্্বীপে। বুঝা গেল গরু বা ছাগল কোনো দলেই তিনি নেই এবার। কোরবানির ঈদের বনেধর সুবাদে মৌজ করতে ছুটেছেন প্রবাল দ্্বীপে। সেন্টমার্টিন দ্্বীপের অবশ্য দেশি নাম নারিকেল জিঞ্জিরা।
আমরাও গিয়েছিলাম গতবছর দলে বলে। আর সবার জীবনের সেরা ভ্রমণের তালিকায় আজীবনের জন্য গাঁথা হয়ে গেছে সেই ভ্রমণ। এদের মধ্যে অন্তত: একজনের সাথে আর কখনই দেখা হবে না। ইউকে'র গিলডফোর্ডের বাড়িতে নীরবে মারা গেছেন মামা। একাই থাকতেন তিনি। সে যাক, এটুকু দু:খময় স্মৃতি ছাড়া সেন্টমার্টিন সম্বন্ধে আমাদের সবার স্মৃতিই খুব তাজা উচ্ছল।
কি দেখার আছে? এ প্রশ্নের উত্তরে বলতে হবে পরিষ্কার টলটলে সমুদ্রের জল। ভালো লেগেছে এক দ্্বীপ থেকে সমুদ্রের মাঝ দিয়ে হেঁটে হেঁটে আরেক দ্্বীপে যাওয়া। উড়াল মাছের পানির উপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার দৃশ্য। সীমানা পেরিয়ে কটেজের দোতলা উঁচু টাওয়ার থেকে দিনরাত সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থাকা। সে এক আমৃতু্য সঞ্চয় করে রাখা স্মৃতির ভান্ডার।
হাবিব মহাজনের ভ্রমণও তেমন সুখময় হোক!
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন